দীপুদের কত সুবিধে ছিল। আমাদের সময় ভিসিপির বাক্স ক্যাসেট, পরীদা, অষ্টম, সবকে ম্যানিজ করে মাঝরাত্তিরে সে এক রোম্হর্ষক ব্যাপার হত, নেতাজীর মহানিস্ক্রমণের থেকে কম নয় সে ব্যাপার।
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩৩ | 114.31.249.105
যাদবপুর স্টেশন থেকে সেলিমপুর যাওয়ার রাস্তা বলতে? গরফা হয়ে?
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩২ | 114.31.249.105
৮বির মোড় থেকে টেলিফোন এক্সচেঞ্জের দিকে কয়েক পা হাঁটলেই রিকশাতন্ত্রের ভয় থাকে না আর।
Rajdeep | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩০ | 202.79.203.59
কালিকাপুর থেকে যাদবপুর অটো রুট আছে , বাস রুট নেই
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:২৭ | 61.95.144.122
তাপ্পরে গরফার রাস্তাটা - গরফা মেন রোড।
আগে কালিকাপুর থেকে অটোতে পালবাজার, পালবাজার থেকে অটোতে যাদবপুর যেত লোকে। এখন ওই দুটো র্যুট তো আছেই, একটা নতুন র্যুট হয়েছে - কালিকাপুর থেকে যাদবপুর - মানে দুটোকে কম্বাইন করে একটা থার্ড র্যুট। অটোর সংখ্যা দুম করে দ্বিগুণ হয়ে গেলো। আর ওই রাস্তায় মোটামুটি প্রতি মিনিটে একটা করে বাস যায় - সব কটার কাছাকাছি র্যুট। আই তো পর পর চারটে/পাঁচটা বাসকেও যেতে দেখেছি - মিনিটখানেকের মধ্যে - একই র্যুটের।
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:২৫ | 204.138.240.254
রিক্সায় চাপা পড়ার ভয় আমার রিয়েলি দুটো জায়গায় গেলে হয়। এক অই যাদবপুরের স্টেশন রোড, আর দুই, দমদম পার্ক।
dipu | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:২৩ | 61.12.12.83
শুধু টেলিফোন এক্সচেঞ্জ না, বাইলেনগুলোতেও এক অবস্থা। আমরা ইব্রাহিমপুর রোডের দিকের তিনটে দোকান থেকে পানু সিডি ভাড়া করতে যাওয়ার সময় রিক্সা চাপা পড়ার ভয়ে সিঁটকে থাকতাম।
যাদবপুর স্টেশন থেকে সেলিমপুর যাবার রাস্তাটা চমৎকার ছিল। এককালে প্রায়ই যেতে হত।
de | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:২১ | 59.163.30.5
যাদব্পুর মোড়ের পুলিশ তিনজন সত্যিই একইসঙ্গে হাত বাড়িয়ে লোক ডাকে -- এই গত সপ্তায় দেখে এলাম, যাদবপুরের মোড়ে একখান বিগ ব্যাং ঘটানোর ইচ্ছা বোধায় ঃ))
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:২০ | 114.31.249.105
উফঃ অরিজিৎ!!
তুমি ব্যপারটা বোঝার চেষ্টা করো। এই হোল সেই দ্বারির জাঙ্গাল। এক হাজার বছরের পুরোন রাস্তা।
তখনকার প্ল্যান অনুযায়ি চওড়া রাখা হয়েছিল। চৈতন্যেরও এই রাস্তা দিয়ে নাচতে নাচতে যেতে একটু কষ্ট হয়নি, বরং তিনি মহানন্দে গেছিলেন।
সেই প্রস্তর যুগের প্ল্যানিং
তা এখন চওড়া করতে গেলে তো দোকার ঘর বাড়ি ভাঙ্গতে হবে, তখনই এই পরিবর্তনের হাওয়াতে রই রই রব উঠবে, ল্যান্ড অ্যাকিউসিশন হেয় গেল বলে।
চাপ টা অনুধাবন কর!
তাছাড়াও এরকম একটা রাস্তা দিয়ে এক সহস্র বছর পরেও যে যাচ্ছ এটাই বা কম কি? ঃ) নিজেকে তো আমি ধন্য মনে করি!
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৯ | 61.95.144.122
উরি বাবা - এইট বি থেকে টেলিফোং এক্সচেঞ্জ - বিভীষিকা পুরো। শুধু দুটোই ভালো জিনিস আছে ওখেনে - হিন্দুস্তান সুইট্স আর গাঙ্গুরাম।
dipu | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৭ | 61.12.12.83
যাদবপুর জায়গাটাই ওরম। এইটবিতে বাস থেকে নেমে ইউনিভার্সিটি না ঢুকে উল্টোদিকের রাস্তায় পাঁচ পা হাঁটার চেষ্টা করে দেখুন। হয় অটো নয় রিক্সা চাপা দেবেই দেবে।
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৭ | 61.95.144.122
একবার ওই মন্দিরে যাওয়ার সময়ে জ্যামে আটকে হাতিতে এমন বাতকর্ম করলো যে রাণী রেগে গিয়ে লক্ষণসেনকে আল্টিমেটাম দিলেন - রাস্তা ঠিক করো নয়তো তালাক দেবো। তখনই ফরমান জারি হল। কিন্তু কাজ শুরু হওয়ার আগেই অটো আর দোকানের লোকেদের ধর্ণায় ভদ্রলোকের স্ট্রোক হয়ে টেঁসে গেলেন - তাই আর হয়নি।
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৬ | 204.138.240.254
সব শালা ওই রুটের কাছে হারবে।
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৬ | 204.138.240.254
অটোম্যান সাম্রাজ্যও বলা যায়।
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৫ | 114.31.249.105
কোন রুটের অটোতন্ত্র হারামি নয়?
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৫ | 204.138.240.254
ঃ-)
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৫ | 61.95.144.122
বৈষ্ণবঘাটা থেকে গড়িয়া, বিশেষ করে অ্যান্ড্রুজ থেকে গড়িয়া অবধি কারো ক্ষমতা নেই রাস্তা চওড়া করে। এস সি মল্লিক রোড চওড়া করার প্রোপোজাল সেই লক্ষণ সেন দিয়ে গেসলেন - অটো আর কোটিখানেক দোকান পেরিয়ে হাতি টাতি নিয়ে ত্রিপুরেশ্বরীর মন্দির অবধি যেতে জ্যামে আটকাতেন বলে;-)
de | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৪ | 59.163.30.5
ইস! রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির খবরে মন খারাপ হয়ে গ্যালো! আমি বলে সামনের মাসের সাতাশে বিয়ের নেমন্ত খেতে কলকাতা যাবো! কত ভয় দেখাচ্ছে লোকে, খোঁড়া রাস্তা, লোডশেডিং, গরম ---ঃ(((
dipu | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৪ | 61.12.12.83
অটোক্রেসি ঃ-)
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৪ | 204.138.240.254
অটো নয়, অটোতন্ত্র।
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৩ | 114.31.249.105
অটো হারামি ক্যাং কোয়ে? ঃ)
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১১ | 114.31.249.105
দুপাশ থেকে শুরু করেছে;-)
শুনলাম রাজপুরেও নাকি ভাঙ্গচুর শুরু হয়েছে, চওড়া হচ্ছে রাস্তা।
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১১ | 204.138.240.254
দীপুকে ক। অমন হারামি জিনিস কমই আছে।
ডিঃ বিশেষণটা ভেবেচিন্তে ইউজ করা
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১০ | 114.31.249.105
নিশ্চই সাউথ সিটির ভিসিটর থাকে, কিন্তু তার জন্যে এত জ্যাম হওয়ার চান্স কম।
খুব কম লোকই রোজ সকাল দশটার সময় সাউথ সিটিতে যাচ্ছে, অথচ দশটার সময়ে যাদবপুর থানা দেখো ক্ষি ক্ষেলো করে বসে আছে!
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৯ | 61.95.144.122
গাঙ্গুলিবাগানে দেখেছি। কিন্তু বৈষ্ণবঘাটা মোড় থেকে গড়িয়া বাসস্ট্যান্ড অবধি কি হবে?
dipu | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৯ | 61.12.12.83
গড়িয়া-গোলপার্ক রুটের অটোর মত মারাত্মক জিনিস কমই আছে।
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৯ | 61.95.144.122
আর তেম্নি ট্রাফিক পুলিশ। যাদবপুর থানায় তিনদিকে তিনটে পুলিশ দাঁড়ায়, হামেশা দেখি তিন দিক থেকে গাড়ি ডাকছে।
আমি বিরক্ত হয়ে র্যুট বদলেছি। বাঁশদ্রোণীর পিছন দিয়ে, নাকতলার ভিতর দিয়ে বৈষ্ণবঘাটা বাই লেন ধরে পদ্মশ্রীর পাশে এসে উঠি। মাঝে দুটো সরু টার্নে সাবধান থাকলেই হয় - জ্যামে আটকাতে হয় না।
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৭ | 114.31.249.105
এস সি মল্লিক ও চওড়া হচ্ছে। গাঙ্গুলিবাগানে গেলে চিনতেই পারবে না।
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৭ | 61.95.144.122
ঠিকঠাক পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না - বলো ঠিকঠাক রোড রুল এবং তার ইমপ্লিমেন্টেশন। যা জ্যাম হয় তার অর্ধেক হয় বেমক্কা গাড়ি/বাস থামানো/চালানোর জন্যে।
আর আনোয়ার শাহ কানেক্টরের ট্রাফিকের মধ্যে স্সুথ সিটির ভিজিটর থাকে না বলছো?
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৫ | 61.95.144.122
সে আরেক কেস হচ্ছে পাটুলি কানেক্টরে। এস সি মল্লিক রোড বড়জোর তিরিশ ফুট, তাও পুরো কনজেস্টেড, তায় লাখ খানেক অটোতে ভর্তি। ওদিকে বৈষ্ণবঘাটা কানেক্টর চওড়া হয়ে প্রায় ষাট ফুট হচ্ছে।
যারা প্ল্যান করে তারা নির্ঘাত হরিণঘাটার বোতলে আস্ত ডিম ভরতে অভ্যস্ত।
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৩ | 204.138.240.254
কে ঢুকবে? বিষ্টি? বিষ্টিও কি এখন শুধু বড়লোকেদের প্রিভিলেজড ব্যপারস্যাপার?
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৩ | 114.31.249.105
সেটাই। লর্ডসের মোড়ের স্পিলওভার যাদবপুর থানা পর্যন্ত আসবে কেন? তাও সেটা শনিবার বিকেলে হতে পারে, কিন্তু এই জ্যাম তো চিরকালই ছিল।
সাউথ সিটিতে লোক কত যায় সেটা শনিবার সন্ধেবেলা লর্ডসের মোড়ে গেলে বুঝবে;-)
dipu | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৫৬ | 61.12.12.83
সাউথ সিটি হওয়ার অনেক আগে এবং বাইপাস কানেক্টর হওয়ার আগে থেকেই যদবপুর থানা ক্রসিংয়ে বিচ্ছিরি জ্যাম হত।
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৫৬ | 61.95.144.122
এক আম্রিকান আর এক চীনের মধ্যে কথা হচ্ছে টেকনোলজির উন্নতি নিয়ে।
আম্রিকান বল্ল - আমাদের ইঞ্জিনিয়ারেরা অনেক হিসেব করে গোল্ডেন গেট ব্রীজ তৈরী করলেন - এত নিঁখুত হিসেব ছিলো যে দুপাশ থেকে ব্রীজের দুই অংশ যখন মাঝখানে এসে মিশলো তখন মাত্র এক সেন্টিমিটারের তফাত ছিলো।
চীনে ভদ্রলোক বল্লেন - আমাদের ইঞ্জিনিয়ারদের দুটো টিম পাহাড়ের দুই দিক থেকে টানেল খুঁড়তে শুরু করলো - মাঝখানে এসে মিলবে বলে। কিন্তু দুই টিমের দেখা আর হল না - দুজনে পাহাড়ের উল্টোদিক দিয়ে বেরিয়ে গেল। এত নিঁখুত ক্যালকুলেশন করে আম্রিকা পেলো একটা ব্রীজ আর আমরা পেলুম দুটো টানেল;-)
SB | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৫৫ | 114.31.249.105
যাদবপুর থানার মোড়ের ইস্যুটা শুধুই সাউথ সিটির জন্যে এটা মানতে একটু অসুবিধা আছে। সাউথ সিটিতে নিশ্চই এত লোক যায় না যে এইখানে এত বিশাল জ্যাম হবে।
আসলে এটা এখন একটা খুবই ইম্পর্টেন্ট জাংশন হয়ে গেছে, বাইপাসের কানেক্টারটা হওয়ার আগে এত প্রবলেম ছিলনা ওখানে। গড়িয়াহাটের ট্র্যাফিক ফ্লোর একটা পোরশন এখন এইখান দিয়ে যায় বলেই ব্যপারটা মারাত্মক আকার ধারন করেছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন