এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • a x | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ২০:৩৬ | 99.68.219.148
  • অ-সাপোর্টও করেছি বলে মনে পড়েনা। নিজের কথা বললাম।
  • Arpan | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ২০:২৫ | 204.138.240.254
  • বাদ দিলাম কারণ পাতা উল্টে দেখো টাটার শোরুমে ভাঙচুরের ঘটনা এই পাতায় কেউ সাপোর্ট করেনি।

    আবার মিটিন শেষে ঢুঁ মারবো।
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ২০:০৮ | 219.64.11.35
  • দেওয়াল ভাঙাটা একটা কন্টিনিউয়াস প্রসেস ছিল।
  • Arpan | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৮ | 122.252.231.12
  • পরে লিখব। এখন বেরোলাম।
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৭ | 173.152.182.8
  • আর টাটার দোকানের ভাংচুর বাদ কেন?
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৬ | 173.152.182.8
  • যেমন মানে?
  • Arpan | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৩ | 122.252.231.12
  • যেমন? কলকাতায় টাটার দোকানে ভাঙচুরটা নাহয় বাদ দিলাম। সিঙ্গুরের কথা জানতে চাইছি।
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২০ | 173.152.182.8
  • @Arpanঃ তাই তো শুনেছি।
  • Arpan | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১৯ | 112.133.206.20
  • শিবুদার কাছে প্রশ্ন, সিঙ্গুরে কি ব্যাপক স্কেলে হিংসাশ্রয়ী আন্দোলন, ভাঙ্গচুর হয়েছিল?

    অফিস গেলাম।
  • Arpan | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১৬ | 112.133.206.20
  • সারাদিন গুরুতে ঢোকার সুযোগ মেলেনি। আপাতত দুটো প্রশ্ন।

    ১। schadenfreude-এর বাংলা কী? মর্ষকামিতা?

    ২। এই গণরোষ ব্যপারটা পঃবঙ্গের কি নিজস্ব অসুখ? হলে কেন?
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১৫ | 173.152.182.8
  • @.ঃপ্রথম কথা আহতদের আত্মীয়রা ও বন্ধুরা গন্ডগোলে ছিলেন না (বা অন্ততঃ সমর্থন করেননি) সেটা জানা নেই। আর অধিকার রক্ষার প্রশ্নে ডিরেক্টলি ইনভলভড না হলে পার্টিসিপেট করা যাবে না, এ কথা মেনে নিলে সিঙ্গুরের আন্দোলনে মমতা ও কংশালদের অংশগ্রহন মানা যায় না।

    সিঙ্গুরের আন্দোলনেও অন্য লোকেদের ক্ষতি অনেক হয়েছিল। কারখানায় যারা চাকরি পেতেন তারা পান নি। যারা ব্যাবসা বাড়াবেন আশা করে ইনভেস্ট করেছিলেন তাদের টাকা জলে গেছে। আর মারামারিতে ইনোসেন্ট বাইস্ট্যান্ডার যারা ঝাড় খেয়েছে তাদের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। কিন্তু সিঙ্গুরে মমতার সমর্থক তো অনেক আছে দেখতে পাই। পিয়ারলেসে ব্যাপারটা উল্টে যায় কেন?
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১৪ | 219.64.11.35
  • স্বগতোক্তি ঃ আর ১৮ পাতা। নববর্ষে কি ১০০০০ টাচ করবে?
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১৩ | 219.64.11.35
  • র কে ক।

    ২ নং পয়েন্টে, দৌড়নো তো পরের কথা, আমি টিভিতে এমন একজনকে দেখলাম যিনি শুয়ে শুয়ে নিজের চারপাশে ভাঙচুর হতে দেখেছেন। তাঁর পা ভাঙা, পায়ে প্লাস্টার। দৌড়নোর ক্ষমতাও ছিল না।
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:১২ | 219.64.11.35
  • বাঙালিদের মেন্টালিটি নিয়েই তো আলুচানা হচ্ছে। তো, বাংলায় যতগুলো অধিকাররক্ষার কেস আজ থেকে হয়ে এসেছে, তাতে যাদের অধিকারের প্রশ্ন, তারাও য্যামন ভাঙচুর / আন্দোলন করেছে, আবার অন্যলোকেও তাদের হয়ে করেছে। সে তোমার সতীদাহই বলো, নারীশিক্ষাই বলো, তেভাগা আন্দোলনই বলো, ট্রামভাড়া বাড়াই বলো। যখন হাওয়া যেমন থাকে আর কি!
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:০৪ | 125.18.104.1
  • ১। যাদের চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার ছিল, অর্থাৎ আহত মানুষ এবং তাদের আত্মীয়স্বজন।
    ২। অবশ্যই। এবং সেটাই সমস্যা। যখন হাসপাতালকে বোঝাতে গিয়ে আরও কয়েকশ নিরপরাধ লোক বিপন্ন হয়ে পড়েন। যাদের মধ্যে অনেকে কঠিন রোগগ্রস্ত। স্যালাইন খুলে রোগীকে প্রাণ বাঁচানোর জন্য যখন দৌড়াতে হয়। অধিকাররক্ষার নামে অন্যের অধিকার কেড়ে নেওয়াটাই সমস্যা। সেটা নিয়েই কথা হচ্ছিল।
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৯:০৩ | 173.152.182.8
  • @Samikঃ ঠিক এই ব্যাপারটা নিয়েই আমার প্রশ্ন। মাওবাদীদের নিয়ে সহানুভুতির অভাব দেখি না। কিন্তু অধিকার রক্ষার ব্যাপারটা ঘরের কাছে এসে পড়লে লোকে অন্য সুরে গায়। কেন?
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫৯ | 173.152.182.8
  • ফুটকির কথাটা বুঝলাম না।

    ১। হাসপাতালে ইমার্জেন্সী চিকিৎসা পাবার অধিকার সকলেরই। তাই যাদের অধিকারের প্রশ্ন তারা কেউ ভাঙচুর করেন নি - এই কথাটা বুঝলাম না।
    ২। অধিকারের ব্যাপারটা এখানে দৃষ্টান্তমূলক। এটা হাসপাতালকে বুঝিয়ে দেওয়া যে আইন ভাঙ্গা ও লোকের অধিকার লঙ্ঘন নিরাপদ নয়। তাতে ভবিষ্যতে হাসপাতাল সাবধান হবে।
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫৯ | 125.18.104.1
  • নাহ, ঘেঁটে ঘ হয়েছে, অথবা সীতা পিতা হয়েছেন। পিতামহ হওয়ার আগে বাড়ি কাটি। ঃ-P
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫৫ | 219.64.11.35
  • যাদের অধিকার থেকে ডিপ্রাইভ করে রাখা হয় তারা সচরাচর ভাঙচুরে যায় না। যখন যায় তখন তাদের মাওবাদী বলা হয়। ঃ-)
  • ranjan roy | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫১ | 122.168.243.43
  • আপনাদের কতাবার্তা পড়ে আমার মনেহলঃ
    এক, বঙ্গে গরীব-বড়লোকের আলাদা লাইফ স্টাইল সঙ্কেÄও যে কমন প্লেইং গ্রাউন্ড ছিল সেটা এখন আলাদা হয়ে যাওয়াতেই এই সমস্যা।
    আমি জানুয়ারি মাসে বিয়েতে দেবার জন্যে ফুলের স্তবক কিনতে গিয়ে সল্ট লেকের বিশেষ মল এ গিয়ে খুব হীনমন্যতায় ভূগলাম। আগে সবাই একই ধরণের দোকান থেকে ফুল কিনত, কেউ একটু দামী কেউ ছোট একটি তোড়া। এখন কিছু দোকানে অন্যদের অঘোষিত নো এϾট্র। এটা মানতে কষ্ট হচ্ছে।
    দুই, অন্য বলয়ে এটা অনেক আগে থেকেই আছে। গরীবেরা এটা মেনে নিয়েছে। যেমন কোলকাতা ক্লাবে আম জনতার অধিকার নেই এটা পাব্লিক মেনে নিয়েছে। তাই সমস্যাও নেই।
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫০ | 168.26.215.13
  • মানে বঙ্গদেশে আরও বেশি বেশি পণ্ডী প্রোডাকশন হোক। তা ভাল। ঃ)
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫০ | 125.18.104.1
  • এক, যাদের অধিকারের প্রশ্ন তারা কেউ কোথাও ভাঙচুর করেন নি। দুই, পুরো ভাঙচুর শুরু হয় মারা যাওয়ার পর যখন চিকিৎসা করার কোনো সুযোগই ছিল না। তিন, যেখানে চিকিৎসা হয় নি, সেখানে ছাড়াও যেখানে চিকিৎসা হয়েছে সেখানেও তান্ডব চলে। অতএব কে কার অধিকাররক্ষা করছিল বোঝা মুশকিল। যখন প্রথমবার পিয়ারলেস চিকিৎসা দিতে নারাজ ছিল, তখন কোনো আন্দোলন হলে সেটা অধিকাররক্ষার আন্দোলন হত। কিন্তু সেই চেষ্টা কেউ করে নি।
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৪৬ | 173.152.182.8
  • @akaঃ দক্ষিণ ভারতে খুল্লমখুল্লা সেক্স না হোক, ভারী ভাল পন্ডী হয় ঃ)।
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৪১ | 173.152.182.8
  • @Santanuঃ আমার প্রশ্ন ছিল আইন মেনে চলার ইন্সেনটিভ যদি না থাকে তো শুধু পুলিশ দিয়ে আইন মানানো যায় কি না।

    @.ঃ পিয়ারলেসের ঘটনাটাও অধিকার রক্ষার ব্যাপার। ইমার্জেন্সী কিছু হলে হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া (টাকার প্রশ্ন ছাড়া) অধিকারের মধ্যে পড়ে।
  • Rajdeep | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৩৭ | 202.79.203.59
  • রাজকুমারের মৃত্যুর দিন লুরু , এম জি আরের মৃত্যুর পর চেন্নাইয়ে যা হয়েছিল তাকে কি মব ভায়োলেন্স বলা চলে না?
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৩৭ | 168.26.215.13
  • ফুটকি, এই যে ছুতোয় নাতায় ট্রেন বন্ধ করে দেওয়া, রাস্তা অবরোধ করে দেওয়া, বনধ ডেকে দেওয়া এগুলো মনে হয় ঐ জঙ্গী আন্দোলনেরই ফল। তবে হাসপাতাল ভাঙচুর, গণপিটুনি এগুলো যে কি জানি না। চোখের সামনে একটি ডাকাতকে পিটিয়ে মেরে ফেলতে দেখেছি। কে মারল? না আপাতভদ্র দুটো জোয়ান লোক। যাদের অন্য যেকোন দিন ভদ্র, সভ্য ছেলে বলে পাড়ায় সুনাম ছিল/আছে। তারা তিলে তিলে একটি লোককে মেরে ফেলল। কেন? কিভাবে পারল জানি না। আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি। পরের সাতদিন খেতে পারি নি। ভয়ংকর ট্রমা।
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২৭ | 168.26.215.13
  • দক্ষিণ ভারত কিভাবে ব্যখ্যা করবে? ওদিকে খুব খুল্লমখুল্লা সেক্স তো হয় না। কিন্তু মব ভায়োলেন্স কোথায়? দেখাই যায় না।
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২৬ | 198.96.180.245
  • এটার সাথে অধিকাররক্ষার রাজনীতির সম্পর্ক কম- জঙ্গী বা না-জঙ্গী। যে কারণে সিঙ্গুরের তুলনাটা আমার প্রক্ষিপ্ত লাগল। এটা মূলতঃ বদলা নেওয়ার হিংসা। "দেখবি বাঁ... কি কত্তে পারি"- এক কথায় বলতে গেলে। অবরোধ থেকে ভাংচুর- সবকিছুই। গণপিটুনি আরও পার্ভার্স মব সাইকোলজি। ঠিক বুঝতে পারি না।
  • stoic | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২৪ | 160.103.2.224
  • আর এই সব ধ্বংসের বহিঃপ্রকাশের সঙ্গে আমাদের সেক্সুয়ালি রিপ্রেসড সমাজের কোন কোরিলেশান নেই? জানতে চাইছি আর কি।
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২২ | 168.26.215.13
  • ওঃ schadenfreude লেখাই ভালো। ঃ)
  • Arijit | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২১ | 61.95.144.122
  • হয়তো পৌঁছতে চলেছে - মানে লিমিট টেন্ডস টু জিরো। দিল্লী/বম্বেতে যখন এই লিমিটের অঙ্কটা চলছিলো তখন কি অবস্থা ছিলো? নাকি ওদিকে কখনোই হয়নি?

    ডিফারেন্সটা যখন খুব বেশি হয়ে যায় তখন হয়তো লোকে ইনডিফারেন্ট হয়ে যায়...
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২১ | 168.26.215.13
  • বুঝলাম, জানি না এটা কতটা শাডেনফ্রায়েড আর কতটা নিজের অধিকার রক্ষার জন্য জঙ্গী আন্দোলন করার অধিকারকে প্রশ্রয় দেওয়ার ফল। আমার নিজের মনে হয় অনেকটাই এই জঙ্গী আন্দোলনের ঐতিহ্য থেকেই এসেছে। কিন্তু তা দিয়ে আবার পিটিয়ে মেরে ফেলা, জলন্ত আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া এগুলো ব্যখ্যা করা যায় না।
  • stoic | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১৮ | 160.103.2.224
  • এহ, লিখতে লিখতে দেখি বলেই দিয়েছিস। ঃ-)
  • stoic | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১৭ | 160.103.2.224
  • এটা আমারও একটা বেসিক প্রশ্ন। শাডেন্‌ফ্রয়েডে ব্যাপারটা কোথায় কম হবে আর কোথায় বেশী সেটা কি কি ফ্যাক্টরের ওপর ডিপেন করে জানতে ইচ্ছুক। যেমন, শুধু মেট্রো সিটি তে এটা বেশী কেন ? গ্রামাঞ্চলে কম কেন ?
  • santanu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১৬ | 82.112.6.2
  • আরে পুলিশ আছেই তো ঐ ইন্সেন্টিভটা দিতে -

    ভয়ংকর তান্ডব না করলে পায়ে গুলি খাবে না, বেশী বেশী তান্ডব না করলে কাঁদানে গ্যাস খাবে না আর একদম তান্ডব না করলে, লাঠিপেটাও খাবে না -

    ইন্সেন্টিভ কম হইল?
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১৪ | 198.96.180.245
  • কারণ যে বিভাজনের কথা হচ্ছে, সেটা কলকাতায় এখনও কম। এখনও মানুষ মুদীর দোকানে বাজারে যায়, সরকারী হাসপাতালে মধ্যবিত্ত মানুষও চিকিৎসা করাতে যায়, সরকারী ইস্কুলে এখনও স্বচ্ছল মধ্যবিত্তের সন্তান পড়ে। দিল্লি বা বেঙ্গালুরুর মত দুই শ্রেণীর মেলামেশার স্পেসটা প্রায় শূন্যে এসে ঠেকে নি।
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১০ | 168.26.215.13
  • কলকাতায় কম হবার কথা কেন বলছ?
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১০ | 198.96.180.245
  • আর শিবুদা, শান্তনুদা আইন মেনে চলার ইনসেন্টিভের থেকে আইন না মেনে চলার ডিসিন্সেন্টিভের উপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:০৯ | 168.26.215.13
  • দাঁড়াও মানেটা দেখে আসি। ;)
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:০৮ | 198.96.180.245
  • আজ্জো, চিকিৎসা ব্যবস্থার তুলনা হচ্ছে না। শাডেন্‌ফ্রয়েডের কথা হচ্ছে। সেটা ভারতের সব মেট্রো সিটিতেই এক। বরং কলকাতায় কম হবার কথা।
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:০৩ | 220.253.70.126
  • আচ্ছা এই লাইভ বুলেট কি জালিওয়ানাবাগের সময় থেকেই চলে আসছে?
    মাঝে আমরা তো স্বাধীন হয়েছি।
    রবার বুলেটে কি কাজ হয় না? আমার আইডিয়া নেই।
    থাইল্যান্ডে লাইভ বুলেট চালিয়েছে এই নিয়ে কত কান্ড।
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:০৩ | 168.26.215.13
  • ফুটকি, ব্যাঙ্গালুরুর ক্ষেত্রে হয়ত ঠিক। খুব বেশি অভিজ্ঞতা নেই। যেটুকু আছে তা হল চিকিৎসা পেতে পয়সা লাগে। কিন্তু বোম্বেতে যেটুকু অভিজ্ঞতা হয়েছে সেটুকু খুবই ভালো। সাধারণ হসপিটালের ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসা ও ব্যবহারের সাথে আমাদের এনআরএস, আরজিকরের কোন তুলনা হয় না।

    আর কলতায় পিয়ারলেস, অ্যাপোলো এই জায়গাগুলোর কথা যত কম বলা যায় ভালো। টাকা না থাকলে পা না বাড়ানোই ভালো, আবার পয়সা দিয়েও চূড়ান্ত অব্যবস্থার মধ্যে পড়তে হয়, সাথে দূর্নীতি, অত্যন্ত বাজে ব্যবহার। যাহোক তবে কিছু দিয়েই এই ভাঙচুর সমর্থন করা যায় না। বিরক্তিকর।
  • stoic | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৮:০১ | 160.103.2.224
  • schadenfreude একটি জার্মান শব্দ। উচ্চারণ "শাডেন্‌ফ্রয়েডে'।
    আলোচনা চলুক।
  • kc | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৫৪ | 194.126.37.5
  • এই ডুয়াল ষ্ট্যান্ডার্ডের জন্যইতো ইহাদের বলে মধ্যবিত্ত। সাধে কি দার্শনিকেরা মধ্যবিত্ত ক্লাসটাকে ধর্তব্যের মধ্যেই রাখেননা? ব্যাঙের মুখেও চুমু, সাপের মুখেও চুমু। যখন যেমন দরকার আরকি। বিশ্বাসঘাতক ক্লাসও বলে থাকেন কেউ কেউ।
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৫২ | 220.253.70.126
  • ও একই হাসপাতাল একাধারে পাবলিক ও প্রাইভেট।
    (চাচীর ঝোলে জায়গায় জায়গায় ঝাল!)
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৫০ | 220.253.70.126
  • একটু ফুট কাটি।
    আসলে মন্ত্রী যন্ত্রীরা যদি দৃষ্টান্তমূলক হিসেবেও মাঝে মধ্যে পাবলিক হাসপাতলে ভর্তি হতেন, তাতেও কিছু সুরাহা হত। তাঁদের জন্য তো বেলভিউ, মেডিকেল বোর্ড, কত কি।

    আমি যে দেশে থাকি, পাবলিক ও প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসার কোন তফাৎ নেই কিন্তু, আছে আপনি প্রাইভেট পেশেন্ট হলে লাইন টপকাতে পারবেন, তবে এমার্জেন্সী হলে সকলে সমান। আর ভর্তির পর প্রাইভেট ও পাবলিক পেশেন্ট পাশাপাশি, নো পার্থক্য।

    আরে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী পাবলিক হাসপাতালে যান, একটু তো তারতম্য হয়, তবে সেটা নগণ্য।
  • dipu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৪২ | 61.12.12.83
  • বড়লোকদের ছাড়া ঢুকতে দেয় না, তাই সুযোগ যখন পেয়েছি, চল ভেঙে দিই - এ তো খুব কমন মেন্টালিটি। তার নিদান পায়ে গুলি চালিয়ে দেওয়া??? ঃ-O
  • Sibu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩৯ | 68.27.216.98
  • আমি ভাবছি আমার আপনার আইন মেনে চলার একটা ইনসেন্টিভ আছে। মোটের ওপর আমরা ভাল খাই, ভাল থাকি। মারপিট হলে খুব অসুবিধা হয়। তো পিয়ারলেসে যে রিক্সাওলার ছেলে ভাঙচুর করল, তার আইন মেনে চলার ইনসেন্টিভ কি? আর একটা সাবস্ট্যানশিয়াল মাইনরিটির যদি আইন মানার কোন ইন্সেন্টিভ না থাকে তো শুধু পুলিশ দিয়ে কি হয়?

    অন্য একটা কথাও মনে পড়ে গেল। সিঙ্গুরে জমি অধিগ্রহন মোটের ওপর চলতি আইন মেনেই হয়েছিল। তা নিয়ে মমতা আর কংশালেরা যা করেছিল সেটাকে বেআইনী হিংসাই বলে। সেই ব্যাপারটাকে সাপোর্টাতে পোচ্চুর জনতাকে দেখেছি। ভাবছি এই ডুয়াল স্ট্যান্ডার্ড কেন?
  • Rajdeep | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩৭ | 202.79.203.59
  • একদম ঠিক !

    তারসাথে ঐ পিয়ারলেস কর্তৃপক্ষেরও দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হওয়া দরকার
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত