এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  প্রবন্ধ

  • হুদুর মানে

    শেখর দত্ত
    প্রবন্ধ | ০৭ অক্টোবর ২০২৫ | ৩৭ বার পঠিত
  • অশ্বিনের শুক্লপক্ষের প্রথমা অর্থাৎ প্রথম দিন থেকে নয় দিন অতিবাহিত করে দশমদিন অর্থাৎ দশমী পর্যন্ত দূর্গা পূজা হোলো ইন্দো-ইরানিয়ান "আর্য্য"দের সাথে "অসুর" - সাঁওতাল - আদিবাসী সমাজের রাজা "হুদূর-দূর্গা"র যুদ্ধের পরাজয়ের করুণ পরিণতির - বিজয়ের উদযাপন।

    হুদূর মানে বজ্রসম, প্রচন্ড গতিশীল বায়ুসম শক্তিশালী। দূর্গা মানে সুরক্ষা। "হুদূর দূর্গা" হোলো আদিবাসী - সাঁওতাল সমাজের প্রাচীন ও প্রথম রাজা।

    মধ্য এশিয়া থেকে আগত ইন্দো-ইরানিয়ান আর্য্য জনগোষ্ঠী এই ভুখন্ডে এসে ষড়যন্ত্রমূলক "যুদ্ধে" রাজা হুদূর দূর্গাকে হত্যা করে। সেই ষড়যন্ত্র কি পর্যায়ের ছিলো - তাই নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক ইউনিভার্সিটি থেকে লোকসভা পর্যন্ত গড়িয়েছে। কিন্তু প্রশ্নের ও বিতর্কের মীমাংসা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের প্রশ্নের উত্তর মেলেনি সংসদিও বিতর্কে - দূর্গা পূজায় মূর্তি বানাতে বেশ্যা বাড়ীর মাটি লাগে কেন?? এইচএস পর্যন্ত স্কুলের শিক্ষাগত মান সম্পন্ন দেশের শিক্ষামন্ত্রী নেহাৎই আবেগ ও  বিশ্বাসের ঐতিহ্যের দোহাই দিয়ে "বিতর্ক" বন্ধ করতে সচেষ্ট হন।

    দুর্গাপূজার সময় সাঁওতাল সমাজের দূর্গাপূজার এলাকায় এলাকায় দাসাই নাচ বাস্তবে আদিবাসীদের প্রাচীনতম রাজার হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে তাদের শোকগাঁথা। বাংলায় আর্য্য বিজয়ের সদম্ভ জাঁকালো উৎসবের পাশে সাঁওতালদের ম্যারমেরে শোকগাঁথার নাচ বাঙালিকে সেই ষড়যন্ত্রের কথা আর মনে করায়না; সদম্ভে, সহর্ষে  মনে করায় ১৭৫৭র ক্লাইভের বাংলা বিজয়ের কথা। সেই যুদ্ধও ছিলো ষড়যন্ত্রমূলক। লর্ড ক্লাইভ, মীরজাফর, রায়দুর্লভ, জগৎশেঠ, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র, রাজা নবকৃষ্ণ রাজা রাধাকান্তদেবদের বাংলার দুর্গবিজয়।

    মূল চারদিনের পূজা সহ মোট দশদিনের বাঙ্গালীর এই দুর্গাপূজা বাঙ্গালীর বৃহত্তম (মহত্তম বলছি না) উৎসব বা অনুষ্ঠান। দুর্গাপূজার ব্যাপকতা ছড়িয়ে দিয়ে গোটা বাঙালি সমাজকে স্ট্রিমিং করা এর একটা লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। ১৭৫৭ থেকেই এটা বিরাট উদ্যোগে করে করে বাঙালি সংস্কৃতির সবচাইতে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ আধার হিসেবে পরিণত করা হয়েছে। পূজার ছুটি, পূজার নতুন জামাকাপড়, পূজার মূর্তি, মণ্ডপ - ইত্যাদির মাধ্যমে দূর্গা পূজা বাঙালি জীবনের সবচাইতে বড় ঘটনায় আজ পরিণত।

    আর্য্য বা সনাতনী ব্রাহ্মন্য দুর্গাপূজা-সংস্কৃতির পরতে পরতে ব্রাহ্মন্যতন্ত্র, "অসুর বিনাশিনী"র নামান্তরালে আদিমবাসি জনজাতিদের পরাজিত ও উৎখাত করার "গৌরবজনক" আখ্যান।

    প্রাচীন বা মধ্যযুগীয় বহিরাগত ইন্দো-ইরানিয়ান-আর্য্য অরিজিন সামন্ত রাজাদের এদেশের কৃষি ও ফসলের উপর নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রতিষ্ঠাই হোলো আদত দূর্গা-সংস্কৃতি। বাংলা বিজয়ের পরে ইংরেজদের যেমন প্রতিষ্ঠিত হতে হয়েছিলো এই বাংলায়।

    ধনাঢ্য গুটিকয় সামন্তরাজাদের কুক্ষিগত দুর্গা-সংস্কৃতি ও দূর্গা-পুরাণ ১৭৫৭র পরে তার গতিমূখ একটু পাল্টে এই সামন্তদের হাত ধরেই দুর্গার সহায় হয়ে আত্মপ্রকাশ করলো ইংরেজ। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রাজা নবকৃষ্ণ রাধাকান্তরা যে শুরুটা করলেন,  ১৭৯৩ থেকে ব্রিটিশ অনুগৃহীত নব্য জমিদারশ্রেণী সেটাই করে দেখালো ব্যাপক ও বারোয়ারি ভাবে। দুঃখজনক ও দুর্ভাগ্যজনক হোলেও এটাই সত্যি -
    ক্রনোলজিক্যাল ইতিবৃত্ত প্রমাণ করে যে আজকের বাবু ভদ্রলোক উচ্চবর্ণের বাঙালিদের নিয়ে বোধন থেকে দশ দিনের এই জাঁকজমকপূর্ণ দূর্গোৎসবের বিজয়বার্তা বাস্তবে আদিবাসী দলিতদের উপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠার বিজয় বার্তা।  তারই সাথে ইন্দো-ইরানীয়-আর্য্য উত্তরাধিকারী বাবু ভদ্রলোক - ব্রাহ্মণ কায়স্থ বৈশ্য বাঙ্গালীদের দ্বারা, কিছুটা সদ্য ক্ষমতাচ্যুত মুসলিম শাসকদের উপরও কর্তৃত্ব ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার ইংরেজ বিজয় কাহিনী।

    পলাশীর যুদ্ধের মাধ্যমে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাম্রাজ্য বিজয় ও শাসন যেহেতু এই বাংলা সুবায় হয়েছিলো তাই দূর্গাপূজার সংস্কৃতি বাংলা বিহার অসম ওড়িশায় প্রতিষ্ঠা করাটাই ছিলো প্রাথমিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।

    বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠ লেখার সময়কালে দূর্গা তেমন ভাবে প্রতিষ্ঠিত নন। সিংহবাহিনী জগদ্ধাত্রীকে প্রণাম করে সন্তানদল "দানবদলন" এ অভয় নিচ্ছে "মিত্র ইংরেজদের" সহায়তায় "ঐ নেশাখোর নেড়ে দের তাড়িয়ে হিন্দুয়ানি রক্ষা" করতে।

    ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের কারণেই ও একই সাথে এই অঞ্চলের কৃষি ক্ষেত্রে, গ্রামাঞ্চলে আদিবাসী দলিত ও মুসলিমদের ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে এবং ইংরেজ শাসনতান্ত্রিক ঘাঁটি কলকাতা বর্ধমান হুগলী নদীয়া নৈহাটি কৃষ্ণনগর জলপাইগুড়ি ঢাকা চট্টগ্রাম রংপুর ময়মনসিং যশোর খুলনা পাবনা ইত্যাদি অঞ্চলে ক্রমে গড়ে ওঠে দুর্গাপূজার রমরমা। ইংরেজ সহায়তায় গ্রাম বাংলায় কৃষিজমি ও উৎপাদনের উপর হিন্দু উচ্চবর্ণের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সারম্বর দুর্গাপূজা যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেছে বৈকি।

    বিপরীতে পরাজিত দমিত নির্বাসিত আদিবাসীদের দীর্ঘশ্বাস বয়ে যায় দাসাই এর তালে তালে,  দুর্গার মণ্ডপে মণ্ডপে, অসুর বিনাশে বিজয়ী শহরের রাস্তায়, বাঙালিদের মহল্লায় মহল্লায়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 2402:3a80:198f:6e27:878:5634:1232:***:*** | ০৭ অক্টোবর ২০২৫ ১৭:৩৫745928
  • দাদাগো, কোন ধরনের গাঁজা সেবন করেন? অথবা আরো উচ্চস্তরের জিনিস?
    নাহলে এসব বেরোয় কি করে?
     
    দাদাগো, শক্তিবাদ নিয়ে কোনো ব‌ইপত্র পড়েছেন? পড়লে তো এসব বেরোয় না।
     
    যোগেশচন্দ্র বিদ্যানিধি, শশিভূষণ দাশগুপ্ত, ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, শিবচন্দ্র বিদ্যার্ণব, স্যার জন উডরফ; এঁদের নাম শুনেছেন? ব‌ই তো পড়েননি, সে বুঝতেই পারছি।
  • দীপ | 2402:3a80:198f:6e27:878:5634:1232:***:*** | ০৭ অক্টোবর ২০২৫ ১৭:৪২745929
  • হুদুড়বাদুড় নিয়ে অনেক তথ্যনিষ্ঠ পরিব্যাপ্ত গবেষণা(!!!) ও তার পাল্টা গবেষণা দেখেছি। কুদ্দীপন মহোদয়, বাংলাদেশের মহাবিপ্লবী; সবাই তাঁদের জ্ঞানগর্ভ মতামত দিয়েছেন। তাঁদের লেখার বিপরীতে পাল্টা লেখাও এসেছে। এইরকম একটা লেখা মহাপণ্ডিতদের উদ্দেশ্যে নিবেদন করলাম। কিছু গালাগালি আছে, সেজন্য আন্তরিক দুঃখিত।
    তবে এই গালাগালিগুলো থাকা প্রয়োজন! নাহলে পরিব্যাপ্ত গবেষণার ধান্দাবাজি ঠিকঠাক খোলতাই হবেনা!
    -------------------------------------------------------------------
     
    মহিষাসুর কোনো অশুভ শক্তির প্রতীক নন। তিনি শহীদ মহিষাসুর। বিধর্মীদের সাথে যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেলে তাকে বলে শহীদ, আর বিধর্মীদের খুন করলে তাকে বলে গাজী। মারা যাওয়ার আগে মহিষাসুর অনেক নিরীহ মানুষকে খুন করেছিলেন। তখন তাঁকে বলা হত গাজী মহিষাসুর। আজও গাজীরাই মহিষাসুর পুজোর সবথেকে বড় সমর্থক।
     
    হুদুড়ভক্তকুল জানিয়েছেন, প্রাচীন কালে এই জনপদের নাম ছিল “বোঙ্গাদিশম” এবং যার মহান সম্রাট ছিলেন এই বোঙ্গাসুর বা মহিষাসুর বা হুদুড়। পাঠক খেয়াল করে দেখবেন, একটি বাক্যের মধ্যেই আমরা তিনটি নাম পেলাম। তাঁর এরকম অনেক নাম ছিল। দুর্গার সাথে যুদ্ধে যখন মহিষাসুরের পোঙা মারা গেল তখন তাঁর আরেকটি নতুন নাম হল পোঙ্গাসুর। বজ্রের ধ্বনিকে হুদুড় বলা হয়। বজ্রের মত ছিল তাঁর প্রভাব ও প্রতাপ। তাই তাঁর আর এক নাম হুদুড়। হুদুড়ের দুই ভাই ছিল, চুদুর এবং বুদুর। বোঙ্গাসুর যুদ্ধে হেরে পোঙ্গাসুর হয়ে যাবার পরে তাঁরা পাহাড়ে জঙ্গলে লুকিয়ে থেকে বহুকাল গেরিলা যুদ্ধ চালিয়েছিলেন, কিন্তু বিশেষ সুবিধে করতে পারেন নি। এ কারণেই আজও বাংলা ভাষায় অকারণ বাওয়াল করাকে বলা হয় চুদুরবুদুর করা। এভাবেই আমরা নিজের অজান্তে এই দুই মহান বীরকে স্মরণ করি। 
     
    আনন্দস্রোতের বিপরীতে এ এক আশ্চর্য শোকগাথা। আকাশে-বাতাসে যখন শারদীয়ার আনন্দ, তখন এই ভারতীয় মানচিত্রেরই আর এক দিকে পালিত হয় মহিষচোদু পরব। দুবাই-বাহরিন-বেইরুট থেকে আরব শেখরা বাংলাদেশ হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা পাঠান দুর্গোৎসব বন্ধ করে এই পরবের প্রচার ও প্রসারের জন্য। "মহিষাসুরকে অন্যায় ভাবে খুন করা হয়েছিল" বলে দুর্গাপুজোর বিরোধিতা করলে আরব শেখরা বাংলাদেশিদের মারফত আরও টাকা দেবে, এমনটাই দৃঢ় বিশ্বাস কিছু মানুষের। তাই দুর্গাপুজোর দিনগুলোতে অধিকাংশ উপজাতির মানুষই যখন আনন্দ করে তখন একাংশ উপজাতি চোদুর মত ঘরে আলোটুকুও না জ্বালিয়ে "হায় হুদুড় হায় মহিষ" বলে বুক চাপড়ে বিলাপ করেন। পুরুলিয়ার কোনো গ্রামে বহু বছর ধরে হুদুড় পুজোর প্রচলন বলে দাবি করা হলেও বাস্তবে এমনকি জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দুবিদ্বেষী ছাত্রনেতারাও ২০১১ সালের ২০ অক্টোবরের আগে এই পুজোর খবর পাননি। সেবছরই প্রথম আরবের টাকা আসায় তাঁরা সমর্থন জানিয়েছিলেন এই মহিষচোদু পুজোয়।
     
    আরব শেখদের বায়নার টাকায় লেখা উপজাতিদের গানে বারবার ফিরে আসে হুদুড় চুদুর বুদুরদের ইতিহাস। কখনও বোঙ্গাদিশম, কখনও চাঁইচম্পা, যখন যেমন খুশি একটা নাম দেওয়া হয় তাদের বাসভূমির। প্রচলিত বিশ্বাস, আজও যেমন একজন মহিষচোদু পিছু দশ হাজার উপজাতির মানুষ দুর্গাপুজোয় অংশগ্রহণ করেন, সেদিনও তেমনই মহিষাসুরের অত্যাচার থেকে বাঁচতে আর্যদের পাশেই দাঁড়ায় অধিকাংশ উপজাতির মানুষ। আলুর দোষ একটু বেশি ছিল হুদুড়ের। এক আর্য নারীকে ইভটিজিং করতে গিয়েই পাল্টা বেধড়ক মার খেয়ে মৃত্যু হয় হুদুড়ের। বোঙ্গাসুরের পোঙ্গা মারা যাওয়ার পর বাকি আলুবাজ অসুরদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ ছিল না। তারা চুদুর ও বুদুরের সঙ্গে পাহাড় জঙ্গলে পালিয়ে যায়। যদিও শেখদের টাকায় লেখা গল্পে আজকাল বলা হয় তারা নাকি "সরস্বতী নদীতে স্নান করে মহিলাদের পোশাক পরে নাচতে নাচতে পূর্ব দিকে পালাতে থাকে"। যুদ্ধে হেরে নাচতে নাচতে চলে যেতে পারে এরকম গল্প শুনে মনে হয় অসুররা গাঁজার ব্যবহারে কিছু অধিক অভ্যস্ত ছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন