

নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের একটা গল্পের মুখ্য চরিত্র গুড়ের ব্যবসায়ী বংশীবদন খাঁড়া বলেছিলেন “যে-শিক্ষে দেশ-গাঁয়ের খবরটুকুও জানায় না, তা থাকলেই কী আর গেলেই কী”? মাঝে-মাঝেই এমন সব পরিস্থিতির মুখোমুখি হই, এই কথাটা মনে ধাক্কা দেয়।
কয়েক বছর আগে সস্ত্রীক কলকাতা গেছি কিছু ব্যক্তিগত প্রয়োজনে। উত্তর কলকাতার এক ঐতিহ্যমণ্ডিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এক বন্ধু অধ্যাপক আমাদের দু’জনকে, সহকর্মী ও ছাত্রদের সামনে দু’টি বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য রাখার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। তার আগে সল্টলেকে এক নামকরা বিজ্ঞানীর সঙ্গে বেশ কিছুটা সময় কাটিয়ে এসেছি। অধ্যাপক বন্ধুর কাছে যখন ঐ বিজ্ঞানীর কথা বললাম, তিনি বা তাঁর সহকর্মীদের কেউই তাঁকে চিনতে পারলেন না। সবিস্তারে পরিচয় দিতে হল। সেই মুহূর্তেই প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠলেন খাঁড়ামশাই।

ছবি-ঋণ:
[১] স্বাগতম দাসের ফেসবুক পোস্ট
[২] উইকি-মিডিয়া - মূল আর্টিকল, Public Domain, ছবির লিঙ্ক
রাহুল রায় | 173.76.***.*** | ২৮ আগস্ট ২০২১ ০৭:১৫497282
Adwitiya | 122.182.***.*** | ২৮ আগস্ট ২০২১ ১২:৪০497298
ড: প্রণব কুমার ভট্টাচার্য, হায়দ্রাবাদ | 2409:4070:2004:56f3:852a:c275:3a6b:***:*** | ২৯ আগস্ট ২০২১ ২২:০২497361