এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • নমুনা সমীক্ষা

    শিবব্রত রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০১ নভেম্বর ২০০৯ | ৮৪৮ বার পঠিত
  • এই গল্পটা বোধহয় আলী সাহেব, অর্থাৎ সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখায় পড়েছি। ঘরের ওপাশে বুক শেলফে আলীসাহেবের রচনাবলী রাখা আছে। কিন্তু বেদম আলিস্যির জন্যে উঠে গিয়ে দেখতে ইচ্ছে করছে না। তা যাকগে, সব সময় এত নিখুঁত অ্যাট্রিবিউশনের কী ই বা দরকার? আমরা সব্বাই তো সূর্যের শক্তিতেই বেঁচে আছি। তাই বলে কি প্রত্যেকবার ভাতের নলা মুখে তোলার সময় একবার জবাকুসুমসঙ্কাশম্‌ আউড়ে নিই?

    তা গপ্পো হল অ্যাসেম্বলীতে বিরোধী পক্ষ প্রশ্ন করেছে রাজ্যে গ্রামীণ পশুপালনের কেমন উন্নতি হচ্ছে? মন্ত্রী সেক্রেটারীর কাছে জানতে চাইলেন। সেক্রেটারী পরিসংখ্যান দপ্তরে প্রশ্ন ফরোয়ার্ড করলেন, পরিসংখ্যান দপ্তর স্যাম্পল সার্ভের কাছে ফাইল পাঠিয়ে দিলেন, স্যাম্পল সার্ভের মাথা ফাইলে নোট দিয়ে সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ডের টেবিলে পাঠালেন, সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ডের পি এ সেই ফাইল ...। সুধী পাঠক নিশ্চয়ই আপিসে ফাইলের চক্রবৎ গতির সঙ্গে পরিচিত আছেন। তাই বাচালতা পরিহার করে সামারী-টুকু বলি, সেই ফাইল হ্যান্ডল করার দায়িত্ব সদ্য কলেজ পাশ করা ছোকরা স্ট্যাটিসটিশিয়ানের মাথায় এসে পড়ল। সে বেচারা ঘাড় ঘুরিয়ে দেখল তার নীচে আর কেউ নেই যাকে ফাইল হস্তান্তর করা যায়। এদিকে এখনো বেচারার কনফার্মেশন হয় নি। সুতরাং বান্ধবীর সাথে নন্দনে সিনেমা দেখার প্ল্যান পোস্টপন করে বিকেল চারটের সময় সে সার্ভে বানাতে বসল। সদ্য পাশ করে বেরিয়েছে, এখনো গা থেকে কেম্পথর্ন, ভীমশংকরম্‌, সি আর রাও এর গন্ধ মোছেনি। সুতরাং প্রচুর খেটেখুটে, তিনটে পুরোনো রিপোর্ট, চাট্টে বই, এন্তার নোট - এই সব ঘেঁটেঘুঁটে রাত দশটার মধ্যে সে একটা সার্ভে ডিজাইন করে ফেলল, কোশ্চেনেয়ার তৈরী হয়ে গেল। কোন মৌজা কোন দাগে সার্ভে হবে ঠিক করে ছোট সাহেব বাড়ি গেলেন।

    শাস্ত্রে বলেছে ধর্মের কুটিল গতি। কিন্তু সার্ভে কোশ্চেনেয়ারের গতি কুটিলতর। বহু ঘাটের জল, বহু টেবিলের কালি খেয়ে সেই কোশ্চেনেয়ার পঞ্চায়েতে পঞ্চায়েতে পৌঁছল। পঞ্চায়েতের কেরানীবাবু কোশ্চেন দেখে একবার গলা ঝেড়ে নিয়ে চৌকিদারকে হাঁক দিলেন - ও হরিবাবু, রোঁদে যখন বেরোবেন, তখন মাঠে গরু-টরু আরো কি কি চড়ছে একবার একটু গুনে আসবেন। স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের একটু উন্নতি হয়েছে, হরিবাবু বৃত্তি পরীক্ষায় পাশ। মাইনে তোলার সময় টিপছাপ দিতে হয় না। উনি ইংরাজীতে সই করে মাইনে তোলেন, তাই নামের শেষে সবাই বাবু বসায়। হরিবাবু বিলক্ষণ জানেন এই সম্মানটুকু ঐ ইংরাজী সই-এর দৌলতে পাওয়া। রোঁদে বেরিয়ে হরিবাবু গুনলেন মাঠে কুড়িটি গরু, দুটি ষাঁড়, গুটি চল্লিশেক ছাগল, শতখানেক মাদী আর পাঁচটি মদ্দা হাঁস চড়ছে। এইটুকু মুখে বলে দেওয়া কঠিন কিছু ছিল না। কিন্তু পূর্বোল্লিখিত কারণে হরিবাবুর ইংরাজীর প্রতি অসীম দুর্বলতা। তাই হরিবাবুর মাধ্যমিক পাশ ছেলের ওপর রিপোর্ট লেখার দায়িত্ব পড়ল। ছেলে সংসদ দেখে লিখে দিল - twenty cows, two oxen, forty goats, about hundred geese and five ganders were founding grazing in the village field । সেই রিপোর্ট পড়ে বি এ পাশ কেরানীবাবু চৌকিদারের ইংরাজী জ্ঞানে মনে মনে হেসে বললেন - যতই লেখাপড়া শিখুক, আসলে তো চৌকিদার। দেখ, গণ্ডারের ইংরাজী করেছে গ্যান্ডার। এই বলে কেরানীবাবু শুদ্ধ ইংরাজীতে রিপোর্ট পাঠিয়ে দিলেন। ছ-মাস বাদে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে এনজিও-র লোকজন দেখা করতে এল, পশ্চিমবঙ্গের গৃহপালিত গণ্ডারদের দুরবস্থা মোচনের জন্য রাজ্যের কোন পরিকল্পনা আছে কিনা খোঁজ করতে।

    ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে আর আইএসআই-এর ছাত্রদের ওপরে নানা জায়গায় জনতার অগাধ বিশ্বাস দেখে আমার এই গল্পটি স্মরণ হল। একবার ভেবেছিলুম টইতে কিছু একটা বলি। কিন্তু অধ্যাপনা ছেড়ে দিয়ে আমার ইদানীং ধৈর্য্যের কিছু অভাব ঘটেছে। তাই ভাবলুম তক্কো না করে পরিসংখ্যানের সাধারণ বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে বরং কিছু লেখা যাক। খুব মোটা ভাবে বললে পরিসংখ্যানে ভুলের তিনটি মূল উৎস - ১) ভুল সংজ্ঞা ও ব্যবহার, ২) ভুল তথ্য সংগ্রহ এবং ৩) নমুনা-ভিত্তিক পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা। এই তিনটের মধ্যে শেষেরটি, অর্থাৎ স্যাম্পলিং এররের দিকে সবাই নজর দেয়। আগের গল্পে যে ভদ্রলোক সার্ভেটি তৈরী করেছিলেন, তিনি কিছু গণ্ডগোল করেন নি। কিন্তু তথ্য সংগ্রহের (অর্থাৎ দুই নম্বরের) ভুলে সার্ভের উদ্দেশ্য মাঠে মারা গিয়েছিল। বস্তুত:, ডাটার কোয়ালিটির পক্ষে প্রথম দুটি ভুল তৃতীয়টির তুলনায় সাধারণভাবে অনেক বেশী ক্ষতিকর। প্রথমত: শিক্ষিত স্ট্যাটিসটিশিয়ানের পক্ষে স্যাম্পলিং এরর কম রাখা, বা অন্তত: কতটা ভুল আছে তার পরিমাপ দেওয়া সহজ। কিন্তু প্রথম ভুলটি ধরার জন্য ডাটা কি কাজে ব্যবহার হবে তার খুব স্পষ্ট ধারণা চাই। ডাটার ব্যবহার অনেক সময়েই রাজনৈতিক, তাই সে নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছনো খুব কঠিন। দ্বিতীয় ভুলটির উৎস অজস্র, আর তার অনেকগুলির জন্য কোন ডকুমেন্টেশন পাওয়া যায় না। তাই দ্বিতীয় ভুলটি ধরা অনেক সময়েই অসম্ভব।

    পরিসংখ্যানের সংজ্ঞা নিয়ে মতভেদের খুব ভাল উদাহরণ হল আমেরিকাতে কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স আর আনএমপ্লয়মেন্ট রেটের পরিসংখ্যান নিয়ে মতভেদ। ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্সে বাড়ির দাম একটা খুব বড় কম্পোনেন্ট (যতদূর মনে পড়ছে প্রায় ৩০%) ছিল। ১৯৮৩-র পরে বাড়ির দামের বদলে বাড়িভাড়ার ব্যবহার শুরু হয়। ব্যুরো অফ লেবার স্ট্যাটিসটিকসের যুক্তি হল, বাড়ির দামের অতিরিক্ত অংশটুকু আসলে বাড়ির ইনভেস্টমেন্ট ভ্যালু বা বিনিয়োগ মূল্য। তাই সেটিকে সিপিআই-এর মধ্যে ধরার কোন কারণ নেই। বিরোধীদের যুক্তি হল বাড়ি ভাড়া করা আর বাড়ির মালিক হবার মধ্যে ইউটিলিটি ভ্যালুর (উপযোগ মূল্য) কোন ফারাক নেই সেটি সত্যি নয়। আর এই পরিবর্তনের ফলে ১৯৮৩-র আগের আর পরের সিপিআই আর তুলনীয় থাকল না। তারপর ১৯৯৩-এ বসকিন রিপোর্ট অনুযায়ী বিএলএস সাবস্টিটিউশন বায়াস বাদ দেবার চেষ্টা করে। সাবস্টিটিউশন বায়াসের মূল কথা হল জিনিসের দাম বদলালে মানুষ কোন জিনিস কতটা কিনবে তার পরিবর্তন হয়। সুতরাং যে জিনিস মানুষ কম কিনছে তার গুরুত্ব কমিয়ে যে জিনিস বেশী কিনছে তার গুরুত্ব বাড়ানো উচিৎ। কুলোকে বসকিনের যুক্তির সাথে একমত হয় না। ভাল চালের দাম দশটাকা থেকে পঞ্চাশ টাকা হয়ে গেল বলে লোকে যদি পাঁচটাকার চাল খেতে শুরু করে তাহলে কি বলা যায় যে কস্ট অফ লিভিং কমে গেল। আর হেডোনিক অ্যাডজাস্টমেন্টের কথা যত কম বলা যায় ততই ভাল। আমার কম্পিউটারের দাম আগেও পাঁচশ ডলার ছিল, এখনও তাই। কিন্তু তার হার্ড ডিস্কের সাইজ দু গিগাবাইট বেড়েছে বলে কম্পিউটারের দাম আসলে কমে গেল, সে যুক্তি কেমন কেমন লাগে।

    এইবারে ভুল তথ্য সংগ্রহের একটি গপ্পো বলে এই লেখা শেষ করি। যাঁর কাছে এই গল্পটি শুনেছিলাম তিনি বয়সে আমার চেয়ে কিছু বড়। সম্প্রতি তাঁর এন্তেকাল হয়েছে। কাজেই এ গল্প আর একবার ভেরিফাই করার আর কোন উপায় নেই। এই ভদ্রলোক ভারত সরকারের পরিসংখ্যান দপ্তরে কাজ করতেন। একবার নাকি মিনিস্টার থেকে চাপ এল খাদ্যশস্যের উৎপাদন বেশী করে দেখাতে হবে। দপ্তরের কর্তাদের তো মাথায় হাত, এমন কাণ্ড করলে তো ধরা পড়ে যেতে হবে। অনেক ব্রেনস্টর্মিং-এর পর এক ছোকড়া অফিসারের মাথা থেকে বুদ্ধি বেরোল।

    - স্যার, বাউন্ডারী এররে যে সব গাছগুলো পড়বে সেগুলো সব স্যাম্পলের ভেতরে নিয়ে নিন।

    ক্রপ এস্টিমেশন করা হয় নমুনা সমীক্ষার মাধ্যমে। ক্ষেতের মধ্যে একটা জায়গাতে একটা অংশ বেছে, সেই অংশের ধান কেটে নিয়ে ধানের ওজন নেওয়া হয়। তারপর, ধানের পরিমাণ গুণ ক্ষেতের ক্ষেত্রফল ভাগ নমুনার ক্ষেত্রফল করলেই ক্ষেতে কত ফসল ফলেছে জানা গেল, এবারে অনেক ক্ষেতের নমুনার গড় নিয়ে মোট চাষজমি দিয়ে গুণ করলে ক্রপ এস্টিমেট পাওয়া যায়। এখন নমুনার সীমানায় যে গাছগুলো পড়ে সেগুলো হল বাউন্ডারী এররের অংশ। সেগুলোর কিছু গাছ নমুনার মধ্যে ধরা হয়, আর কিছু গাছ বাইরে ধরা হয়। কিভাবে এই নমুনার ভেতরে বাইরে ধরা হবে তার কিছু নিয়ম আছে। কিন্তু সে সব নিয়ম না মেনে যদি সবই নমুনার ভেতরে ধরা হয় তাহলে ওভারএস্টিমেট হবেই।

    স্যার একটু ভেবে নিয়ে বললেন,

    - মিনিস্টার যে অনেক বড় নাম্বার চাইছে, ততটা কি এইটুকুতে হবে?

    - তবে স্যার স্যাম্পলের শেপ গোল থেকে চৌকো করে দিন।

    একই ক্ষেত্রফলের বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা বৃত্তের চেয়ে বেশ একটু (১০-১৫%?) বেশী। এই ট্রিকটি করে বাউন্ডারী এরর আরো বাড়িয়ে দেওয়া গেল। স্যার বুদ্ধিমান মানুষ। তিনি কায়দা ধরতে পেরেছেন। তবু আরো একটু সতর্ক হওয়া তাঁর ইচ্ছে।

    - তবে স্যার স্যাম্পলের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এক একটি স্যাম্পলের ক্ষেত্রফল অর্ধেক করে দিন। তাহলেই বাউন্ডারী এরর ডবল হয়ে যাবে।

    সেবারে ভারতে নাকি বাম্পার ক্রপ হয়েছিল।

    ১লা নভেম্বর, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ০১ নভেম্বর ২০০৯ | ৮৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন