এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • বাকিংহ্যাম প্যালেসের সামনে একটা জুতো

    বিক্রম পাকড়াশী লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৯ নভেম্বর ২০০৯ | ৮৪৮ বার পঠিত
  • বাকিংহ্যাম প্যালেসের সামনে একটা জুতো পড়ে আছে। একটা মানে একজোড়া নয়, একটি পাটি ব্যবহৃত অফ হোয়াইট দৌড়ানোর স্নিকার। জুলাইয়ের শেষ - ঘোরতর লন্ডন শহর। বারোটা বাজলো বলে। রানীর বাড়ির মাথায় পতপত করে ইউনিয়ান জ্যাক উড়ছে, বাড়ির ভেতরে যে কি প্রচণ্ড ভ্যাপসা গরম পড়েছে তা আর বলে বোঝানো যাচ্ছে না। রানীর বাড়ির বাইরে ভারী সুন্দর কেয়ারি করা বাগান, বাগানে লাল জামা আর কালো টুপি পরা একগাদা সেপাই জমায়েত হয়েছে। সেপাই হলেও, এরা আসলে বোড়ে। সোনার গিল্টি করা লোহার দরজার সামনে পুতুলের মতো ঘন্টার পর ঘন্টা হাঁ করে দাঁড়িয়ে থাকা আর ছত্তিরিশটা দেশের পর্যটক পর্যটিকা আর তাদের আণ্ডা বাচ্চা গুড়গুড়িদের ক্যামেরায় আবদ্ধ হওয়া - এই এদের কাজ।

    বোঝাই যাচ্ছে যে লাল কালো সেপাইরা পারতপক্ষে জমায়েত হয় না, যার যার নিজের নিজের খোপে দাঁড়িয়ে থাকে। কিন্তু এই এখন তারা যে ভিড় করেছে, তার একটি সুনির্দিষ্ট কারণ আছে - এই এক্ষুনি দরজার সামনে কাঁটায় কাঁটায় নিয়ম মেনে বোড়ে বদল হবে। তা নইলে রানীর বাগানে ভরদুপুরবেলা খামোখা গড়ের বাদ্য আনবেই বা কেন?

    সেই চেঞ্জ অফ গার্ডস দেখতে বাইরে লোকে লোকাকার হয়েছে। রেলিং ধরে প্রথমে একটা গোল্লা, তাতে যত খুদে খুদি, রোগা লোক, বেঁটে মানুষ, দুর্বল মানুষ, অতিক্ষিপ্র টুরিস্ট, বৃদ্ধ বৃদ্ধা, শ্বশুর শাশুড়ি প্রকৃতির প্রাণী। তার চারপাশে আরেকটা গোল্লা, সেখানে গোল করে লম্বাটে লোক, তাদের ঘাড়ে আরও খোকা খুকু, গরীব লোক, ভিখিরি, কবি, কলেজ পড়ুয়া, এইসব হাবিজাবি। তারও চারিদিকে বড়োলোক, পকেটমার, গৃহকর্তা এইসব ... আর তারও পরে কিনা আরও দু দুখানা গোল! এই জিলিপির প্যাঁচে প্যাঁচে যে কতো অসাম্য, কত লাঞ্ছনা, কত বঞ্চনা, চোরাগোপ্তা আক্রমণ হয়ে চলেছে তার হিসেব চিন্তামণিই জানেন। কেবল সূর্যদেব কুন্তী ব্যতিরেকে সকল মানুষকেই সমান দেখেন, তাই চামড়ার রঙ, কোঁচকানোর পরিমান, ক্লিয়ারসিল, দাদ প্রভৃতির উপস্থিতি অনুপস্থিতি এইসকলকেই উপেক্ষা করে বিভিন্ন বয়েসী ও দেশী চামড়া খুব ধীরে ধীরে শাম্মি কাবাব হয়ে চলেছে, আর আধ ঘন্টার মধ্যেই বেশিরভাগ লোকের চেহারা ঝিংড়েপোড়া হয়ে যাবে, চোখ ঘোলা হয়ে আসবে। যাতে সেইসব অঘটন না ঘটে, তাই ইতস্তত: জলের বোতলের আধিক্য চোখে পড়ছে। ওদিকে রাস্তার পীচ গলে গেলো বলে।

    গলুক গে। তিল ধারণের জায়গা নেই, ফুটপাথ থেকে উপচে পড়ে মানুষ রাস্তায় নেমে পড়েছে আর ফুররর্‌ করে পুলিশের বাঁশি বেজে উঠেছে। বাজখাঁই মেয়েপুলিশ, লম্বা পাঁচ ফুট, চওড়া পাঁচ ফুট - ""গিট্‌ আফ দ্য রূউড! গিট্‌ আফ দ্য রূউড! দিস্‌ - ইস্‌ - আ - রূউউড! (গ্যাট্‌! ম্যাট্‌! ড্যাম্‌!) ফুররর্‌ ফুররর্‌'' ইত্যাদি এবং ব্যাটন আন্দোলনের মাধ্যমে সে প্রায় পঁচাশি শতাংশ জনতাকে রূডের বাইরে ও ফুটপাথের ভেতরে রাখতে পেরেছে। এর মধ্যে আবার এক কোরীয় বুড়ি তাঁর বুড়োকে হারিয়ে ফেলেছেন - বুড়ি না জানে ইংরাজি, পুলিশে না বোঝে তার ভাষা।

    মোটের ওপরে সকলের মুখই হাসি হাসি। ভীড়ের কোণা খামচি দিয়ে তাকালে বেশ বোঝা যাচ্ছে যে সেপাইরা এখনও ডিলি ডালি করে চলেছে, তাদের যাওয়ার সময় হয় নি। আর এই প্রচণ্ড ধর্মতলার কর্মব্যস্ততার মধ্যে কিনা ঠিক রাস্তার কোনে সেই একপাটি একাকী সুদর্শন জুতাখানি পড়ে আছে। কেমন তার আকৃতি? প্রকৃতি? জুতোর পাটি সাদা, তার ফিতে সাদা, কিন্তু যে যতীনের পদলগ্ন হয়ে সে এমনকি আজ সকাল অবধিও হয়তো ছিল, তার জুতোর প্রতি মায়া মমতা বড়ই কম। আমরা এখন যেখানে দাঁড়িয়ে গুঁতোগুঁতি করছি সেখান থেকে যদিও এই জুতোর কোম্পানীখানার নামটা কিছুতেই ঠিক পরিস্ফুট, মানে ফুটে বেরোচ্ছে না, কিন্তু অতি অত্যাচারের পরেও তার গায়ে একটা সম্ভ্রান্ত অজাতশত্রু ভাব দেখে বোঝা যাচ্ছে যে মশায়,তাহারও দিন আছিল। জুতোর তলায় কোনও ফুটো নেই, কিন্তু সুখতলা অল্পের ওপরে ক্ষয়িষ্ণু। জুতোর ভেতরে মোজা নেই, অল্প ঘাস আছে।

    তবে কি এই জুতোর যতীন হাইড পার্ক থেকে সকালে দৌড় প্র্যাকটিস করতে করতে তাকে এইখানে পদচ্যুত করেছে? কিন্তু তা কি করে হবে, দৌড়বীরকে তো বাড়ি যেতে হবে। তবে কি এ জুতো স্বয়ং রাণীমার, ভোরে জগিং করতে করতে খুলে গেছে, তাই ফেলে দিয়েছেন? বা অ্যালবার্ট, কিম্বা নাতিপুতি, নিদেনপক্ষে পিলখানার দারোয়ান গোছের কারও? বোধ হয় না।

    আমরা যেমন আমোদ করে ব্যান্ড পার্টির প্যাঁ পোঁ ভ্যাঁ ভোঁ শুনতে শুনতে এইসব ভাবছি, ঠিক তেমন যারাই এই জুতোটার সামনে দিয়ে যাচ্ছে তারাই প্রায় সময়ে নানান ভাষায় উচ্চকিত স্বরে তাদের নিজেদের তত্ত্ব ও তথ্যের মাধ্যমে জনতাকে সমৃদ্ধ করে তুলছে। চীনা, জাপানী, হন্ডুরীয়, বিলিতি, তুর্কী, মার্কিনি, স্প্যানিশ, ফরাসী, তেলুগু - কে নেই? কেউ বলছে এটা টেররিস্টের জুতো, সকালে পুলিশের হাত থেকে পালাতে গিয়ে পা থেকে খুলে গেছে। কেউ বলছে না না, জুতোটাই টেররিস্ট। ওর মধ্যে একটা বোম পোরা আছে, এক্ষুনি ফেটে গিয়ে কাণ্ডের বাড়ির কারখানা হবে। এইসব বলে মুখ চোখ পাকিয়ে প্রায় আগের গতিবেগেই তারা মোড় ঘুরে যাচ্ছে। আমার পাশে আরবনিবাসী বিলাতি রমণীর নাকি তিনটি মালী, ভারত পাকিস্তান আর বাংলাদেশের, অমর আকবর অ্যান্টনি, কিন্তু ধর্মে ধর্মে ভেদ নেই, কি সদ্ভাব, তারা মন দিয়ে বাগান করছে, কানের কাছে এইসব ঘ্যানর ঘ্যানর চলছে। এক স্ক্যাণ্ডিনেভিয় ভদ্রলোক তাঁর বন্ধুকে অত্যন্ত শালীন গলায় জিজ্ঞাসা করলেন ""কোন অতি - অজ এমন একটা হাস্যকর কাজ করে থাকতে পারে?'' তাঁর বন্ধুও অত্যন্ত শালীন ভাবে জবাব দিচ্ছেন ""তোমার বাবা''। অত্যন্ত চওড়া এক মার্কিনি কাপ্‌ল ভীত কম্পিতভাবে জুতোর পাশ কাটিয়ে খুব দূর দিয়ে যেতে গেলেন - পদার্থের ধর্মই হলো শূণ্যে আয়তন দখল করা, আর বাতাসের ধর্ম সততই শূণ্যস্থান পূরণ করা - ফলে অল্প হলেও যেন একটু হাওয়া দিলো। কিছু রোগাপটকা হার্মাদ মেয়ে কিচিরমিচির করে বললো আরে দেখ দেখ, জুতো। খি খি খি। বলেই সেটাকে পায়ে নিয়ে তিন ধাপ এক্কা দোক্কা খেলে একটা হাল্কা টোকায় আরশোলার মতো উল্টে দিলো। উল্টোদিক থেকে দুটি উদ্ভিন্নযৌবন তরুণ আসছিলো, তাদের একজন মেয়েদেরকে আকর্ষণ করার চেষ্টায় জুতোর পাটিটাকে পায়ে নিয়ে রোনাল্ডিনিওর মতো নাচিয়ে আবার মাটিতে গোঁতা মেরে রেখে দিলো। শুধু এরাই নয়, যারাই জুতোটাকে দেখে ভয় পাচ্ছে না,তারাই ওটাকে একটু না একটু পা দিয়ে বাজিয়ে নিচ্ছে। ফলে গত আধঘন্টায় ফুটপাথের ওপরে ফুটবল মাঠের মতো সেটাকে নিদেনপক্ষে তিনবার এদিক থেকে ওদিক করানো হয়েছে, তবে গোল হয় নি।

    খালি দুটি দেশের লোক এখনও জুতা আবিষ্কার করেনি। প্রথমে এক ভারতীয় জায়াসংলগ্ন পতিকে দেখা গেলো, তাঁরা এলেন, দেখলেন ও উদাসীন পদক্ষেপে এগিয়ে গেলেন। দূর থেকে তাঁদের যুগপৎ ডাইনে বামে হেলা প্রায় দশ মিনিট দেখতে পাওয়া গেলো। এর পরেই এক বাংলাদেশী ভদ্রলোককে দেখা গেলো - উনি কিনা জলজ্যান্ত জুতোটার ওপর দিয়ে মোক্ষম পদক্ষেপে অগ্রসর হতে হতে আর্তনাদ করছিলেন - আরে মাইয়াডারে কেউ একটু পানি দে, অর তো দেহি তহন থিক্যা হিক্কা উঠতাসে। এইসব হচ্ছে আর কি।

    রাণীর বাগানের সেপাইরা ওয়াগা সীমান্তের থেকেও অদ্ভুত ভঙ্গীতে কুচকাওয়াজ করে চলেছে। উল্টোদিকে ঠিক বেরোবার রাস্তায় সেই মেয়েপুলিশ আবার পরাক্রম দেখাচ্ছেন। তার মানে ঐ দিক দিয়েই ব্যাটারা বেরোবে। ব্যান্ডপার্টিও তার বাজনায় লম্বা লম্বা টান দিচ্ছে আর পেছনের ড্রামগুলো গুড় গুড় দুর দুর করে এমন করছে যে বোঝা যাচ্ছে আর দশ সেকেন্ডের মধ্যেই এইসব সঙ্গীতচর্চা সমাপ্ত হবে। যদিও জুতোটা দেখে এত লোকে টুকটাক আমোদ পেয়ে চলে যাচ্ছে, আমরাই কিন্তু কেবল এতক্ষণ বোড়ে বদল না দেখে জুতোর পাটির দিকে লক্ষ্য রেখে যাচ্ছি। লোকে দেখে কি ভাবছে? বয়ে গেছে। কারণ এটা আমাদের একেবারে নিজেদের, পার্সোনাল থিয়েটার। ঐ তো, রাণীর বাড়ির সদর দরজাটা হাট করে এইবারে খুলে দিলো, আর একগাদা ঘোড়া পিঠের ওপরে সেপাই নিয়ে খটখট করে ভর দুপুরবেলা রাস্তায় বেরিয়ে গেলো।

    ২৯শে নভেম্বর, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৯ নভেম্বর ২০০৯ | ৮৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | ***:*** | ০৮ আগস্ট ২০১৪ ১২:১৫89305
  • তুলে দিলাম
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন