এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  উৎসব ২০১৪

  • মদচর্চায় বাঙালি ও অন্যরকম

    রঙ্গীত মিত্র লেখকের গ্রাহক হোন
    ইস্পেশাল | উৎসব ২০১৪ | ১৯ অক্টোবর ২০১৪ | ১১৮৩ বার পঠিত
  • ক্লাস টেনে ওঠার আগে পর্যন্ত মদ কেমন দেখতে সেটা জানতাম না।একবার মনে আছে দার্জিলিং-এ বেড়াতে গিয়ে এক মাতালকে দেখে খুব ভয় পেয়েছিলাম। আসলে ছোটোবেলা থেকেই শিখে এসেছিলাম, মদ খাওয়াটা খুব খারাপ। তাছাড়াও আমার বাড়ি বস্তি সংলগ্ন অঞ্চল।মদ খেয়ে লোকজন রাস্তায় পড়ে থাকতো।মারপিট করতো।তারফলে দোল কিম্বা কালীপুজোর দিন রাতে খুব সতর্ক থাকতে হতো।কিন্তু এইভাবেই বড় হতে হতে এক অন্য জগতে চলে এলাম।

    যখন একটু উঁচু ক্লাসে পড়ছি

    যদিও গভর্নমেন্ট স্কুল।আর আমাদের কমিউনিস্ট হেড স্যার। তবু  সরস্বতী পূজো হতো, আমাদের স্কুলে।স্কুলের দরজার বাইরে,পুজো হতো। পুজোর দায়িত্বে থাকতো ক্লাস নাইনের ছাত্ররা। আসলে যেহেতু বয়েজস্কুল, উঁচুক্লাসে না উঠলে মেয়েদের সাথে পরিচয় হতো না।সেই স্কুল ফেরত টিউশান।টিউশানে পরিচিত নতুন বান্ধবী। আর সরস্বতী পুজোয় তাদের স্কুলে গিয়ে আমন্ত্রণ পত্র বিতরণ। এইসব নিয়ে বেশজমাট।এই ক্লাস নাইনে উঠেই আমার মনে হয়েছিলো আমি বড়ো হয়ে গেছি। 

    সুজাতার সাথে আলাপ 

    ক্লাস নাইনে উঠে প্রথম সুকেশের সাথে লুকিয়ে স্কুলের পিছনে অন্ধকার গলিতে সিগারেট খাওয়া। তখনো মদ খেতে শিখিনি। শুধু কালীপুজোর রাতে দেখেছি বড়োরা ...

    প্রিয় পাঠক, এতোটা লিখে আর পারলাম না গদ্য লিখতে।আমার মনে হলো গদ্য হচ্ছেনা। বমি পাচ্ছে। শরীর খারাপ করছে...তাই লেখা বদলে গেলো...

    পূর্বস্কুল 

    আত্মার ভিতর থেকে একটি মাতাল লোক
    হিসু করে দিয়ে যায় ;
    আমাদের ইটপড়া রাস্তায় তাকে দেখা যায়।
    এদিকে শীতকাল হেবি বাওয়াল।
    বাওয়ালেরা প্যান্ট বড়ো প্যান্ট ছোটো
    কেলিয়ে পাঁচ...।
    যদিও পুলিশ আসতে দেখিনি পাড়ায়
    মাতালেরা নাকি রাস্তায় ঘুমিয়ে থাকে। 

    ক্লাস নাইন 

    ক্লাস নাইন মানে সেন্টু মারা টিউসানি।
    পাড়ার আরজানিনা মেয়েরা
    কাহাদের বয়ফ্রেন্ড
    পকেট থেকে বেরিয়ে আসা পর্নোগ্রাফির ছবি
    যদিও আলাদা থাকতে লজ্জা নেই।

    উৎসব 

    দোলের দিন নেশা করে থাকা আকাশ
    বৃষ্টির পর
    রং পড়ে থাকা রাস্তায়
    পরীরা স্নান করতে নামেন।
    যদিও নগ্নিকাদের দেখা
    আইনত মানা
    আমি শুধু শুনেছি তাদের অর্থ।
    তবে তাদের অর্থ মানে
    কালীপূজোর রাতে স্বপন কাকুরা অন্যস্তরের মানুষ ;
    তবে আমার প্রশ্ন নেশা করলেই কি মানুষ নাচতে ভালোবাসে?

    শাসন 

    চাঁদের জল খাওয়া ভীষণ বে-আইনি।
    অতএব সিগারেটের পোড়া কামড়
    ক্লোরোমিন্টে লেগে আছে
    আমার সরস্বতী পূজো
    আমার দ্রুত স্লিপ খেয়ে যাওয়া।

    তুই আর তুমি
    এইসময় নতুন কিছু দ্যাখা।
    অন্ধকারে দুজনে হাত ধরে
    অন্ধকারে ডালিম ফলের স্বাদ
    এ যেন চা বাগানে বেরিয়ে এসে আমি 
    লুকিয়ে টানা উইলস ;
    কেউ দেখে ফ্যালার চেয়েও
    আমার থেকে তুমি অনেক ম্যাচিওরড । 
    আমাদের ফেলে দেওয়া সেই বিয়ারের ক্যানে
    বিচ্ছেদ লেখা আছে।

    কলেজ

    এখানে সব হরেকরকম মোয়া।
    ধান্দাবাজির স্টার-ওয়্যার ফেয়ার।
    গেরিলা বলতে দুএকটাই লাল।
    বাকিরা সব ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে
    পড়ার বছর চার;
    তারপর ক্যাম্পাসিং-এর টাই,কোট।
    যন্ত্রের মতো তোমাকে বসিয়ে দেবে।
    যেকোনো কাজে প্রমাণিত তোমার কর্মক্ষমতা
    এক এক একটা কর্পোরেট পার্টিতে
    গেলাসে ঢালা মদ ;
    তোমাকে মনে করিয়ে দেবে
    সেকেন্ডইয়ারে কীভাবে বাড়িতে কেস খেলে
    সুলগ্না কেন ছেড়ে গিয়েছিলো তোমায়।
    আসলে অর্থই ক্রয়ক্ষমতা।
    সে বদলে দিয়েছি সবার বিশ্বাস।

    অফিস

    জিলিপি ট্রেনিং হবার পর
    আমরা সবাই বদলে যাওয়া যিশু।
    এখানে মহিলা মানে পরুষ-সমৃদ্ধ।
    কেউ কেউ আত্মীয়তা পাতায়;
    আসলে তারা যা বিশ্বাস করতো মনে মনে
    ক্যারিয়্যার তাদের ঘুঁটিয়ে দিয়েছে পালটে।

    ভ্রমণ

    এখন লেট নাইট আমাকে ডাকে।
    এখন আমাকে ডাকে অন্য নারী।
    আমি বুঝি সব ওপেন সোসাইটি।
    ঠিক ছিলো সেই বইমেলাতে
    কামসূত্র কেনা...
    এখন যদিও ইউকিপিডিয়া ঘেঁটে মেয়েদের পছন্দের ভদকা
    এই তো আপনাকেই জিজ্ঞাসা করছি
    “রাম,হুইস্কি খেতে ভালো লাগে?”

    অচেনা 

    অনেকটাই অন্যরকম । 
    কেউ কেউ পায়না বলেই
    বিরোধীপক্ষ। 
    তাদের জন্যে করুণা হয়।
    করুণাহয় দুই আর তিনের জন্য।
    যদিও আমরা যারা এক।
    সভ্যতাকে নগ্ন করেছি রোজ।
    তাদের পেটের লিভারগুলো কেমন?
    সেসব প্রশ্ন যুগের মাথার উপর;
    সমাজ সব আনন্দকে পুরুষাঙ্গ করে দিয়েছে।
    মেয়েরা শুধু ফ্যাশন প্যারেড।
    আমি এই বিভেদ কমিয়ে দেওয়ার দলে ।

    হিপোক্রেসি

    হিপোক্রেসির লতানে গাছের বীজ।
    সবাই নিজেকে সাচ্চা বলে জানায়।
    তাদের বিশাল বিশাল সিভি।
    তাদের শরীর
    তাদের স্যালারি;
    আরে ওই তো বিশাল নাম ডাক।
    ব্র্যান্ড নেমটা শুধু অ্যালকোহল হয়ে গেছে।
    কিন্তু তারা দুনৌকায় উত্তর ও দক্ষিণমেরু ঘোরে।
    তাদের বাঁকা ক্যাম্পাস
    জিডিপির সমান্তরাল

    এমবিএ

    আমি নিজেকে খুব বড় শিল্পী ভেবে
    সিদ্ধি খেয়েছিলাম গেলাসে গেলাস।
    যদিও এখানে জুতোর নির্মাণ
    এখানে সস্তার মদ খেয়ে যাওয়া শ্রমিক
    মানে ধর্মের বিরোধিতা।
    আসলে সুমেরুদা আমারা সবাই নিজের নিজের মতো ভাবে বানাই।
    ভাবি কী করে নিজেই ভোগ করবো।
    এই পৃথিবী না কি আমার বাপের সম্পত্তি।
    যদিও বাপের সাথে আমার বাওয়াল সব সময়।
    আমি তো তাই সিস্টেমকে বলেই দিয়েছি
    ক্ষমতার ওই উৎস মুখে আমার কপিরাইট।
    তাই লোকে আমাকে পাগল বলে ভাবে ।
    মদের ক্ষেত্রে বাঙালি তাই বুদ্ধিজীবীদের দলে
    এক সাথে দুটিই দল করে। 

    সৌভিকদার বাড়ি

    সৌভিকদার বাড়ি রূপকথারা 
    পরীর পাশের বাড়ি।
    যদিও সে আসবে বলে আসেনি।
    তবু কবিতা লিখতে এসে
    ভদকা 
    অন্ধকারের আলো 
    বয়স পেরিয়ে বন্ধুত্ব করতে শেখে।

    মধুপর্ণা

    মধুপর্ণা আমাকে মদ খাওয়াবে বলেছিলো।
    আমি নিজে সুজাতাকে বার বার বলেছি 
    চ,  মদ খাই।
    কিন্তু তবু তারা আমার সাথে করেনি দেখা।
    তাদের সেলিব্রিটি বয় ফ্রেন্ড।
    বাইক যেন শাস্ত্রীয় সঙ্গীত 
    মদ যেন এলিট হওয়ার পাসপোর্ট।
    যদিও আমি নিজে 
    আড়ালে
    নিজের কাউকে নিয়ে
    একবার মোহানা হয়ে গেলে কেমন হয়?
    কিন্তু বাড়ি ফেরা
    একটা 
    যাদবপুর ইউনিভার্সিটি।
    আজকাল কেউ বোঝেনা।
    রুচিহীনদের ভীড়ের পার্ক-স্ট্রিট
    কলকাতাকে 
    বহুতল থেকে ফেলে দিয়ে 
    ওরা বলে দিয়েছে
    সুইসাইড কেস । 

    শেষতম

    বয়স যত বেড়েছে আমার শত্রুও তত বড়।
    পেট্রোলের বদলে এন-হেক্সেন দিয়েছি
    ইঞ্জিনে।
    এ যেন ফেনল আর ফিনাইল।
    তা বলে
    ইথানল
    মিথানল 
    খেয়ে নেওয়া ক্ষোভ...
    যদিও আগুন দেখছি চারদিকে।
    তাও কমেনি দুপুর বেলার ঘুম।
    আমরা জন্মগত সুপারভাইজার।
    আমরা নতুন 
    পুরোনো করে চাই।
    আসলে আমারও নাকি কাউন্সেলিং দরকার।
    তবু চাকরি নেই।
    চাকরি নেই বলে, ভুলভাল কাজ করে।
    এদিকে আমিও বিয়ের দায়িত্ব নিয়ে ফেলেছি।
    ওদিকে আমরা উলটো আর সোজা । 
    মুক্ত হবার বদলে
    ব্ল্যাক মামবার নিয়ে এসেছি ঘরে।

    যদিও আমার ঘর বিভিন্ন আকারের মদের বোতল।তাও আমি কনফিউজড।চুপ করে শুনছি বস  কী বলেন...

    একটি অতীব স্ট্যাটাস মেসেজ  

    আমার এক কাকু মারা গেলেন। খারাপ লাগা কালকে অটো না পাওয়ার মতো ফেলে দেওয়া মদের বোতলের মতো...ফাঁকা রাস্তায় কলেজ থেকে ফেরা তিনটি মেয়ের ধরিয়ে নেওয়া সিগারেট...তারপর বোসপুকুর ছাড়িয়ে কসবা থানার আগে একটা ওয়াইন শপে একটি মেয়ের কিনে নেওয়া হাফ লিটার...বয় ফ্রেন্ডের সাথে ঝগড়া করার রোপোয়ে...কিন্তু চারদিকের আলো হাতের মেহেন্দির মতো...পায়ের হিলের ছুঁচলো যৌনতায় শহর স্লিপ খায়...যেভাবে অভাবের গায়ে গায়ে উঠে এসেছে আরেকটা দিন...যেখানে অনেকদিনের কাজ করা প্রতিবাদ নিশান বদলে পাঁচিলে উঠে দেখছে...আমার রুচি মিলছে না...আমি এখানে আমি বাফার হয়ে গেছি...আমি বিষাদের বাগানে বেঁজির মতো বিষাক্ত সাপ...যার চোখের মধ্যবিত্ত লেন্স নেই...খুলে গেছে কবে...তবে এই ঘষা-খাওয়া কালচারে আমি নেই...রেপ্লিকা...ম্যানুয়াল লেবার হয়ে গোপনীয়তা বলছে...বাহ কি বানিয়েছে গুরু...কিন্তু প্রথম দিন থেকেই আমি প্রথমের দলে নেই...আমার তো আর সবার মতো ছকে চলে না...সিস্টেমকে অলটার করতে এসে দেখি ওই তো পায়রার বাসা...ওই তো বেলে-ঘাটা,প্রিটোরিয়া স্ট্রিট...কিন্তু জীবন বি-এস-এন-এল...সারা জীবনে বাজে লোকদের সাথেই লড়ে গেলাম।ভালোমানুষ গোটা কতক...যদিও আমার ভিতর ভাল্লুক ও বেড়াল দুজনেই আছে।আমারও সব কিছু করতে ইচ্ছে করলেও সমাজ জানলা টেনে ধরে...কিন্তু আমি যে তাইওয়ানের মতো বেঁচে থাকতে চাই...আমি শেষ সর্ট-এ জেতে ম্যাচ...তবু গিটার বাজাবো ভেবেছিলাম...ভেবেছিলাম নতুন কিছু করবো...সেই আলাদা হতে গিয়ে বিপদে পড়েছি...কারণ সোসাইটি একটা ক্লাবের মতো...এইবার প্ল্যাস্টিক ছেড়ে বেড়িয়ে আসা দালাল স্ট্রিট ...এইবার সব গলি উন্নয়নের মেকি স্বপ্নিং কম্প-প্লেক্স...আমি সাউথ-সিটি কোয়েস্টমল যেতে চাইনা...বাইরের বিশ্বায়ন আমার নয়...আমার কাছে ভিতরটাই দামি...ভিতরে তবু সবাই পিছিয়ে পড়ে আছে/বাইরে আগামি... আবার ভিড়ে ক্লান্ত শহরের গুটিপোকা সুন্দরী...প্রেম-ভাঙা প্রেম-জাগা প্রেমময়...এশিয়ান গেমস...কি হচ্ছে কি হচ্ছে না জানি না...করাপশন...মিডিয়াহাইপ...পেজ থ্রি...জানি না...তাও কবিতা জেগে থাকে...মামমামময়...আমার সততা...উড়ে যাওয়া রেবেল...আমি জানাই...আমি যতই মাথা নিচু করে থাকি,সময় হলেই চে হয়ে যেতে পারি...আমি আপাতত কিছুই জানি না...নকল...ভণ্ডামি আর মধ্য-মেধার বিছুটিতে আমি নেই...আমার খারাপ লাগে।খারাপ লাগে বলেই লিখতে বসে...লেখার উদারতা আমাকে অনেক শিখিয়েছে...তাই এতো কিছুর পরেও জীবনে প্রথম আজ রাত ৭টা থেকে সারা কলকাতা ঘুরবো...কোথাও তোমাদের সাথে দেখা হয়ে যাবে...সিনেমার পর্দায় এখন হাত ডুবিয়েছে মহাকাশ...আপাতত সব সৃষ্টিরা মিশে যাক...যাক মিশে। 

    (একটু অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেলো বলে কেলো হয়ে গেলো। আরে সে না ...আমাদের সব ইচ্ছে কর....আমাদের সব কিছু হতে গিয়ে কিছু না হতে পারার সুপারভাইজার... শেষটুকু এইটুকু লিখেটিকে...চারশো ৫৫ ভাগ ৫ না না... আবার কী... ওপেন সোসাইটি... মাওসেতুং... লালমোহনবাবু টাইপ হিন্দি...ইয়োরোপ আর কাপসূত্র মাইনাস করে দিয়ে কর্মহীন যুবক যুবতীর দিকে তাকিয়ে বলে আমি না হাইলি প্রোগ্রেসিভ...তারমানে ওখানে টোখানে গেলে... এবাবা সেক্স না কি ৩৭৭ হয়...বুঝলেন তো... একদিকে আন্তর্জাতিক অন্যদিকে মধ্যযুগের কোকাকোলা...বিকি-কিনি এইসব করে টোরে পাতি ঘরোয়া মধ্যবিত্ত...কিন্তু সবাই সেলেব হতে চায়।বিশেষ করে যারা অল্প জানে... মানে এই তো আমি আঁতলামি করে লিখেছিলাম,কাল সারা রাত স্বপ্নে দেখেছি,অনেকে মিলে(যাদেরকে তখন চিনি বলে মনে হলো, কিন্তু এখন তাদের নাম মনে করতে পারছিনা ।) একটা অজানা শহরের পোড়ো বাড়িতে চলে এসেছি।বাড়িতে একটা টাওয়ার আছে। ঘোরানো লোহার সিঁড়ি দিয়ে উঠতে হয়। তা আমিও সবার পিছনে উঠে দেখি আমার পায়ের তলায় খয়েরি রং-এর খরস্রোতা নদী... আমার মাথা ঘুরে যায়... পড়ে যেতে যেতে কে যেন আমাকে ধরে ফ্যালে...আমি তারপর সিঁড়ি দিয়ে দৌড়াতে থাকি... নিচে নেমে শহরের রাস্তা... যেখানে লোভ... নারী সব কিছু আছে...কিন্তু রাস্তায় জল উঠে গেছে...নদী আমাকে গ্রাস করছে... তারপর কী ভাবে যেন রক্ষা পেলাম... মাথা ধরে গেছে...খুব ভয় করছে,আমার।(মাঝখানে আমার পুরোনো অফিস ফিরে এসেছিল...সব গুলিয়ে যাচ্ছে।অনিশ্চয়তায় প্ল্যাস্টক...) বুঝলেন আমার একদিকে ফরাসিদেশ অন্যদিকে মধ্য প্রাচ্য..আমি চাই আবার চাই না...এই যে বাঙলীর বিবর্তনমুখী বিচিত্র বটতলার... মানে অর্ধেক ভারতীয় পেলাস ইয়োরোপিয়ান ইন্টু  (আমেরিকান,অস্ট্রেলিয়ান,আফ্রিকান)... না না আর নয়...আমার তো এক জায়গায় থাকতে ইচ্ছে করে না...কিন্তু কী করে যে কম্প্রোমাইজ ই করি...) 


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ১৯ অক্টোবর ২০১৪ | ১১৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Moitra | ***:*** | ২৪ অক্টোবর ২০১৪ ০৯:৪১88939
  • Besh valo laglo Rangeet. Kono kono kabitaay arektu sangjam dekhale, boktobya kom korle aaro vaalo hoto. Koyekta lekha khub valo. Egulo abashya aamar mone haoa. Tui-i tor shrestha bicharak. Avijaatrir paa gulo dekhiechhis. Valo valo avijaaner opekshaay thaklam. Valo thakis. .
  • ranjan moitra | ***:*** | ২৪ অক্টোবর ২০১৪ ০৯:৪৪88940
  • Motamot diechhi. Kintu aager post e naamta jaay ni---Ranjan da( moitra)
  • বিপ | ***:*** | ২৬ অক্টোবর ২০১৪ ০২:৪১88941
  • ব্রাভো-শালা শুয়োর...।আমি এদিকে একহাতে ক্ল্যায়েন্ট অন্য হাতে চাড্ডি সামলাতে গিয়ে মাল খাওয়ার সময় পাচ্ছি না -তার জন্য কি হাত কামড়ায় ! উফফ।।আমার ঘরে হরেক হুইস্কি। সব লোকাল কড়া মাল। এদিকে খাওয়ার সময় নেই -যদ্দিন এই সব হিন্দুত্ববাদিদের সাইজ করতে না পারছি-মাল খুব অল্প খাব-
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন