এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  NRC/CAA

  • এন আর সি-সিএবি কাণ্ডে মোদি কী উন্নয়নের লক্ষ্যবিচ্যুত!

    মাসকাওয়াথ আহসান লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | NRC/CAA | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ | ৯৭৮ বার পঠিত
  • মাসকাওয়াথ আহসান : প্রবাসী সাংবাদিক ও লেখক। বিশেষ করে গুরুর জন্য পাঠিয়েছেন লেখাটি। বাইরের পৃথিবী থেকে কেমন লাগছে মোদী সরকারকে, সেটা জানাও জরুরি।


    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর তিনি দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক সংস্কারের যে অঙ্গীকার করেছিলেন, তা আশা জাগানিয়া ছিলো। জার্মানির রক্ষণশীল খ্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাট নেতা আঙ্গেলা ম্যারকেল যেমন জার্মানিকে ইউরোপীয় অর্থনীতির দুরন্ত সহিস হিসেবে গড়ে তুললেন, ভারতের রক্ষণশীল হিন্দুত্ববাদী গণতন্ত্রী নেতা নরেন্দ্র মোদি ঠিক সে রকম একটা কিছু করে দেখাবেন এমন প্রত্যাশা জেগেছিলো।


    জার্মানিতে উদারপন্থী সামাজিক গণতন্ত্রীরা বার বার ম্যান্ডেট পেয়েও জনপ্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতের উদারপন্থী কংগ্রেস বার বার ম্যান্ডেট পেয়েও জনপ্রত্যাশার প্রতি কাংক্ষিত সুবিচার হয়তো করতে পারেনি। সে কারণে রাজনৈতিক আদর্শ যাই হোক, জনউন্নয়নে একটি রক্ষণশীল আদর্শের দল ক্ষমতায় এসে যদি জনগণকে কল্যাণরাষ্ট্রের স্বাদ দিতে পারে, তা প্রশংসনীয় হতে পারে। জার্মানির খ্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটরা যেটা করে দেখিয়েছে।


    কিন্তু ভারতের হিন্দুত্ববাদী গণতন্ত্রীরা ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এসেও ইতিবাচক কোনো ফলাফল উপহার দিতে ব্যর্থ হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা অন্যান্য সামাজিক সূচকে অবনমন ঘটেছে। নরেন্দ্র মোদি তার প্রথম চার বছরের শাসনে তবু অর্থনৈতিক সংস্কার ও দারিদ্র্য বিমোচনে মনোযোগ থিতু করেছিলেন।


    কিন্তু দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হয়ে মোদি যেন ফোকাস বা লক্ষ্যবিন্দু হারিয়েছেন; ওনার অগ্রাধিকার তালিকায় উন্নয়ন ও জনকল্যাণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না যেন।


    নাগরিক নিবন্ধন তালিকার বা এনআরসি‘র মতো নেহাত উপরিকাঠামোর কাজ বা নাগরিক আইন সংশোধন বা সিএবি‘র মত রক্ষণশীল হিন্দুত্ববাদ-মনোরঞ্জক উদ্যোগের সঙ্গে জনউন্নয়নের কোনো সংযোগ চোখে পড়ে না। বরং গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে মোদি সেখানে ডেমোগ্রাফি বা জনমিতির পরিবর্তনের মাধ্যমে নির্বাচনী এলাকাগুলোতে তার হিন্দুত্ববাদী দলের নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করার যে কাজ করেছেন, সেটিকে পুরো ভারতের মানচিত্রে পুনরাবৃত্তি ঘটানোর আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন যেন তিনি।


    মোদির এজেন্ডায় যেন রক্ষণশীল হিন্দুত্ববাদীদের রাষ্ট্র ক্ষমতার চিরস্থায়ী বন্দোবস্তই প্রধান হয়ে দেখা দিয়েছে। ত্রিপুরা, আসাম ও পশ্চিমবঙ্গের সমাজে ঐতিহ্যগতভাবে সাম্যবাদী ঝোঁক থাকায় এসব রাজ্যে ধর্মভিত্তিক একটি রক্ষণশীল রাজনৈতিক দলের চিরস্থায়ী ভোটব্যাংক নিশ্চিত করা কঠিন। সেই অসম্ভব চিন্তার অভিলাষে এসব রাজ্যে জনমিতি পরিবর্তনের কাজে সক্রিয় মোদির প্রশাসন। বাঙালি ও মুসলমান জনসংখ্যা নির্মূল করে একপেশে রক্ষণশীল হিন্দুত্ববাদী ভোট ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় উদ্যত নরেন্দ্র মোদি ও তার দলীয় সহযোগীরা।


    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগের জার্মানির চ্যান্সেলর আডলফ হিটলার 'বিশুদ্ধ জার্মান রক্তের জনমিতি' সুনিশ্চিত করার অবাস্তব অভিপ্রায়ে ইহুদি ও বামপন্থী নির্মূলের ডাক দিয়েছিলেন। ঠিক সেই উগ্রজাতীয়তাবাদ ও মানবতাবিরোধী কন্ঠের অসহিষ্ণু আর্তনাদ যেন এবার শোনা গেলো ভারতের মতো অন্তর্ভুক্তিমূলক নানা ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-মতের সহিষ্ণু সমাজে। গোটা বিশ্ব ভারতকে এতোকাল দেখেছে অসাম্প্রদায়িক বোধের ও চর্চার রোল মডেল হিসেবে। সেখানে আচম্বিতে  লাখ লাখ মানুষকে রাতারাতি অনাগরিক ঘোষণা করে,  এমনকি ডিটেনশন ক্যাম্প গড়ে মানবতা বিরোধী ক্রিয়াকলাপ রীতিমত বিস্মিত করেছে বিশ্বসমাজকে।


    সিরিয়ার মুসলমানেরা ইউরোপে শরণার্থী হলে জার্মানির রক্ষণশীল খ্রিস্টিয় গণতন্ত্রী নেতা আঙ্গেলা ম্যারকেল তাদের স্বাগত জানিয়েছেন-- জনপ্রিয় শরণার্থী বিরোধী আত্মকেন্দ্রিক ও রক্ষণশীল অভিমতের বিপক্ষে গিয়ে। কারণ তিনি জানেন, একজন শরণার্থী শুধু একটি মুখ নিয়ে আসে না, সে আসে দুটি কর্মীর হাত নিয়েও।


    জার্মানির তুলনায় আয়তনে অনেক গুণ বড় ভারতবর্ষ। সেখানে দীর্ঘকাল ধরে যারা বসবাস করছে তাদের মাঝে বাঙালি বলে বা মুসলমান বলে তাকে রাতারাতি অনাগরিক ঘোষণার মাঝে 'ভোটব্যাংক'-এর চিন্তা হয়তো আছে, কিন্তু যে চিন্তাটা নেই-- তা হচ্ছে এদের প্রত্যেকের দুটি হাত আছে; আর ভারতের অর্থনীতির চাকা ঘোরাতে এদের অংশগ্রহণ রয়েছে। এই যে এআরসি-সিএবি‘র এতো তোড়জোর, ডিটেনশান ক্যাম্প তৈরি-- এই হৈ হট্টগোলে লাখ লাখ মানুষের অবর্ণনীয় কষ্টের মাঝে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নেমে এসেছে মাত্র ছয় মাসে।


    দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে অপেক্ষাকৃত সুবিধাভোগী অংশের  মাঝে অত্যন্ত হিটলার মানসের সাম্প্রদায়িক লোকেদের বসবাস। এরা হালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে এসে উগ্র জাতীয়তাবাদের আর উগ্র-ধর্মপন্থার বিষ ছড়ায়। শরীরে অগাধ চর্বি, গলায় অনেক জোর, পচনশীল মনে সাম্প্রদায়িক কুঁচকুঁচানি--সারাদিন এদের এই এক কাজ। এ দেখে মনে হতে পারে এরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ।


    অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মেহনতি; তারা অন্ন-সংস্থানের জন্য জীবন সংগ্রাম করে। তাদের সময় নেই কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে বাঙালি, কে অসমি-- এসব ঠিকুজি খুঁজে বিলাসি আত্মপরিচয়ের ঢেঁকুর তোলার। তাদের ঈশ্বর বাস করে কর্মমুখর দিনের শেষে খাবারের থালায়; তাদের আত্মপরিচয় বাস করে কষ্টেসৃষ্টে বেঁচে থাকার মাঝে। ভাবা যায়, একবিংশের পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র মানুষেরা বাস করে ভারতবর্ষে, অনেক গ্রামে ক্ষুধায় শিশুরা মাটি খায়, সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে না পেরে কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষেরা আত্মহনন করে!


    এইসব জীবন্মৃত মানুষের কাছে, এআরসি বা সিএবি অর্থহীন শব্দগুচ্ছ।


    নরেন্দ্র মোদি শৈশব থেকে দারিদ্র্য-অনাহার এগুলো বুঝে বড় হওয়া জননেতা। তিনি কী করে দরিদ্রঘাতী রাজনীতির অংশ হলেন, এ এক বিপুল বিস্ময়। এ এক আত্মঘাতি ভোট-ব্যাংকের অবাস্তব অভিসন্ধি। অথচ ইতিহাসের হিটলার নয়, আগামির আঙ্গেলা ম্যারকেলের পাশে গর্বভরে উচ্চারিত হতে পারতো নরেন্দ্র দামোদর মোদির নাম।


    রাজনীতি তো জনকল্যাণের স্বার্থে নিবেদিত স্বেচ্ছাশ্রম। একজন রাজনীতিক নিজেই তার ভাগ্যের স্থপতি। এখানে কেউ কল্যাণরাষ্ট্র গড়ে নিজের অমরতার আয়োজন করে। কেউবা হালকা পপুলিস্ট উগ্র জাতীয়তাবাদ ও উগ্র ধর্মবাদের মাতম তুলে অশনি লুসিফেরা হয়ে ওঠে। ইতিহাসে গণধিকৃত হয় প্রতিদিন।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ | ৯৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | ***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ০১:২৩79754
  • লেখাটা , আমি প্রবন্ধ লিখলে যেমন হবে তার চেয়েও খারাপ।
  • | ***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৩:০৪79755
  • একক
  • সে | ***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৪:৪৭79756
  • পাকিস্তান থেকে ভারত কেমন দেখায় এ লেখায় তার প্রতিফলন। লেখক করাচিবাসী এবং বাংলাদেশের নাগরিক।
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৬:০১79751
  • লুসিফেরা মোদির বিভাজনের গণধিকৃত ক্যা/ এনার্সি নিপাত যাক!
  • কি | ***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৭:৪৬79752
  • কি ফালতু একটা লেখা!
  • একক | ***:*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ১২:১২79753
  • লেখাটি প্রকাশের জন্যে গুরুচণ্ডালিকে ধন্যবাদ।

    প্রবাসের মায়ামাখা চোখে বিজেপি বীক্ষণ ও অবশেষে , চায়েওয়ালা কেন চায়েওয়ালার দুক্ষ বুঝিলো না, এই অতলান্তিক আক্ষেপ, এ শুধু নিবন্ধমাত্র নয়, একটি দলিল বটে☺️
  • অশোক | ***:*** | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ ১২:৩৯79757
  • “নরেন্দ্র মোদি শৈশব থেকে দারিদ্র্য-অনাহার এগুলো বুঝে বড় হওয়া জননেতা। তিনি কী করে দরিদ্রঘাতী রাজনীতির অংশ হলেন, এ এক বিপুল বিস্ময়। “ ইত্যাদি…

    কন্ডোলিৎসা রাইস মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছিলেন। তিনি কালো মানুষের ওপর চলে আসা কয়েকশ বছরের শোষণের জিন বহন করেন। আবার নারী হিসেবেও শোষণের শত বছরের জিন বহন করেন তিনি। কিন্তু ইরাকে বেসামরিক জনগণের ওপর মার্কিন সেনা হামলার আদেশ প্রদান বা মার্কিন যুদ্ধনীতিতে এসব ব্যক্তিগত বিষয় মোটেই স্থান পায়নি। এ দিক থেকে বলা যায়, কন্ডোলিৎসা প্রকৃত কালো মানুষ বা নারী কোনটিরই প্রতিনিধি নন। এরই নাম রাজনীতি।

    ধন্যবাদ মাসকাওয়াথ, প্রবাসীর চোখে এনআরসি’র মুর্দাফরাসে।
  • | ***:*** | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ ০২:৩৮79758
  • গুরু র নিয়মিত পাঠক হিসেবে লেখক কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন