এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • যুদ্ধ কার জন্য? 

    লতিফুর রহমান প্রামানিক লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ মে ২০২৫ | ৬৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • যুদ্ধ কার জন্য? 
     
     
    আমার পাশে বসা মানুষটার সাথে রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন হলেও মানবিক সম্পর্ক টা মধুর । 
    ভাই,  পাকিস্তান এভাবে পেহেলগামে হামলা করলো কেন? তার উপর চোখ তুলে তাকালাম। আমাকে এই প্রশ্ন করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে তা একটু ব্যাখ্যা করি তাহলে।  আগেই বলেছি বাংলাদেশের রাজনৈতিক চিন্তা বা দর্শনের দুটো পক্ষ বরাবরই জিইয়ে রয়েছে অনেক দিন ধরে। ভারত না পাকিস্তান?  এটাও একটা রাজনৈতিক খেলা। আর প্রতিটি রাজনৈতিক খেলাই হলো জনগণকে বোকা বানানোর জন্য।  এই রাজনৈতিক খেলায় জনগনের কল্যান খুব সামান্য।  বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারত এবং পাকিস্তানের প্রভাব নতুন কিছু নয়। তাই সেই দেশ দুটোর বিষয় নিয়ে চায়ের দোকানে আলোচনার ঝড় উঠে।  সাম্প্রতিক সময়ে চীনের সাথে ভারতের টুকটাক দু একটা সামরিক সংঘাত হলেও বিগত কয়েক বছরে পাকিস্তানের সাথে এভাবে যুদ্ধ করতে আসেনি ভারত। 
    এবার সেই প্রশ্নের জবাবে আসি। সে মনোযোগী হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বুঝতে পারছি। 
    এত সিরিয়াসলি নিচ্ছ কেন এই পেহেলগাম কান্ড নিয়ে।  বলেন কি ভাই?  এত বড় ঘটনা। কত মানুষ মরলো। ভাবতে হবে তো।
    হ্যাঁ।  তাইতো।
    এটা পাকিস্তান সরকার ঘটিয়েছে।
    বলেন কি?
    হ্যাঁ। অসম্ভবের  কিছু নেই।  পাকিস্তান গনতন্ত্রের পথে খুব বেশি কখনো এগুতে পারেনি। সামরিক পোষাকের অন্তরালে সরকার চলে। নয়তো দ্রুত বিদায় নিতে হয়।  যদি বর্তমান সরকারের ক্ষমতা দীর্ঘ করার মনোবাঞ্ছা থাকে তাহলে এটাই স্বাভাবিক ঘটনা হবে।  যুদ্ধ বাধানোই সবচেয়ে সহজ কিন্তু তার ক্ষত মেরামতের জন্য অনেক সময় লাগে।  শেহবাজ শরীফ অর্থনৈতিক দুর্দশা কাটিয়ে কোনভাবে পাকিস্তানকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতানৈক্য কম । জনপ্রিয় ইমরান খান সাজা মাথায় নিয়ে বর্তমানে জেলখানায় আটক আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক চক্রান্তে।  দেশের ভিতর একটা চাপ রয়েছে রাজনৈতিক স্বচ্ছতার দিকে গনতন্ত্রের পথে আরেকবার হাটতে।  কিন্তু সেই দৃষ্টি ভিন্নখাতে নিতে যদি এই পেহেলগাম কান্ড ঘটে থাকে তাহলে কি অবাক হবো? অমুলক কি? প্রিয় শ্রোতা মুগ্ধ হয়ে আমার কথা গুলো শুনতে থাকে।  হ্যাঁ ভাই ঠিক বলেছেন।
    না। তা নাও হইতে পারে বর্তমান পাকিস্তানের শাসক রা যদি মানবিক বা দেশপ্রেমিক হয় তাহলে তারা এই ঝুকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাবে কেন? পাকিস্তানের লাভই বা কি? এই ঘটনা পরবর্তীতে পাকিস্তান সরকার ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি করে বসেছে যদিও ভারত তা মানতে রাজি নয়। এরকম হাজারো বিষয় রয়েছে ভাবনার। অর্থনৈতিক এই টানাটানি অবস্থা যখন বিরাজমান তখন পাকিস্তানের শাসক রা নিশ্চয়ই সেই পথে হাটবে না। কিন্তু সেটাও তো অমুলক কি?  রাজনৈতিক কুটিল চক্র বুঝতে পারা সহজ নয়।  আর এই পেহেলগাম কান্ড কি পারবে কাশ্মীরকে শান্ত করতে?  আর ভারতের সাথে সামরিক সংঘাত হলে ভারতের সক্ষমতা নিয়ে আমাদের চেয়ে পাকিস্তানের শাসক রা নিশ্চয়ই ভালো খবর রাখেন।
    তাহলে কি সন্ত্রাসীরা  হামলা করলো?
    হ্যাঁ খুবই সম্ভাবনা রয়েছে।  এটা তো মাথায় রাখতে হবে। এতে বরঞ্চ তাদের ই লাভ বেশী। পাকিস্তানের ২০২২ সালের নভেম্বরে নিষিদ্ধ তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) সরকারের সাথে যুদ্ধবিরতি শেষ করার পর, গত এক বছরে পাকিস্তানে বিশেষ করে কেপি এবং বেলুচিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ অনেক বেড়েছে বলে জানা আছে। তেহ রিক ই তালেবান সহ অনেক সন্ত্রাসী গোস্টি রয়েছে সেখানে।  প্রায়ই এসব সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয় পাকিস্তানের বহু অঞ্চল। পাকিস্তানের কোন সরকার তা ঠেকাতে পারেনি কখনো। সেটা ইচ্ছেয় বা অনিচ্ছায় হোক না কেন। সেই কারণে সন্ত্রাসী গোস্টি গুলোর সক্ষমতা যাছাই বা উপস্থিতি জানাতে পেহেলগাম কান্ড ঘটে থাকলে অবাক হচ্ছি না। কাশ্মীরের মতো টুরিজম এলাকায় অশান্তি শুরু করে ভারতকে অশান্ত করে দেওয়া ও কম বাহাদুরি নয়? শাসক রা যত অশান্তির মধ্যে থাকবে সন্ত্রাসী গোস্টি তত খোশমেজাজে থাকে।  আফগানিস্তানের সীমান্ত ঘেঁষে পাকিস্তানের পাহাড়ি সীমান্ত ঘিরে অজস্র মুসলিম এক্টিভিটিস এর আতুঁর  ভূমি।  দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা আফগান যুদ্ধ, তালিবানের রাশিয়া আমেরিকা মদদ, আই এস আই ইত্যাদি জীবন্ত সংগঠন গুলো মাঝে মাঝে জানান দেয় তাদের অস্তিত্ব।  সেই নিরিখে বলা হলে, এসব সন্ত্রাসী গোস্টির হামলায় পেহেলগাম কান্ড ঘটেনি তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।  যদিও ইতোমধ্যে টিটিপি ভারতের উপর এই হামলা চালিয়েছে বলে দাবী করে বসেছে। পাকিস্তান গলা ফাটিয়ে আন্তর্জাতিক নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি করলেও ভারতীয় সরকার সেই অপেক্ষা করবে কেন? তার চেয়ে গায়ের জোরে কিছু একটা করে দেখালে অনেক ফায়দা হাসিলের সুযোগ রয়েছে।
    তাহলে কে ঘটালো এই ঘটনা? 
    অবশ্যই মোদি ঘটিয়েছে। আমার কথা শুনে প্রিয় শ্রোতা আঁতকে উঠল।  বলেন কি ভাই? এতে মোদির লাভ কি?
    আমি হেসে বললাম, এটা কোটি ডলারের লাভ। স্বপ্নের মতো লাভ। 
    হ্যাঁ ভারত সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার এটা কাজ।  এটা তুড়ি মেরে দেওয়ার আগে ভাবতে হবে অনেক কিছু। 
    সম্প্রতি দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির বিজয়ের মুহুর্ত অন্যান্য রাজনৈতিক দলের তখত নড়েচড়ে বসছে। সাম্প্রদায়িক দাংগা, অর্থনৈতিক অচলাবস্থা, বেকারত্ব, হিন্দু মুসলিম বিরোধ জাগিয়ে তোলা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তোলপাড় চললেও নরেন্দ মোদিকে আটকে রাখা যাচ্ছে না।  ওয়াকফ বিল নিয়ে মুর্শিদাবাদ সহ সারা দেশের মুসলমানদের মধ্যে তুমুর বিদ্রোহের আগুন জ্বলে আছে। 
    দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টাকে পরাজিত করতে না পারাও মোদি বিরোধীদের কম চিন্তার কারণ নয়। কিন্তু সব কিছু সামাল দেওয়ার উপায় বের করাই যদি কোন সরকারের চিন্তা হয়ে থাকে তাহলে পেহেলগাম কান্ড ঘটিয়ে জনগণের আর ক্যামেরার চোখ কাশ্মিরের দিকে নিয়ে যাওয়া অমুলক কি? 
    তাহলে কি ভারতীয় সরকার এই ঘটনা ঘটিয়েছে?
    উত্তর হলো, হ্যাঁ।  উড়িয়ে দেওয়া যায় না।  এই সম্ভাবনা ছোট করে দেখার উপায় নেই।  ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার, জনসমর্থন বাড়িয়ে তোলার জন্য একটা যুদ্ধ একটা সন্ত্রাসী হামলা কখনো কখনো তুরুপের তাস হিসেবে আবির্ভূত হলে সন্দেহ কি?
    যে কাশ্মীর বিরোধ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে একটা সমাধানের রাস্তা বের করার উপায় চলছে ঠিক সেই মুহুর্তে কাশ্মীরে রক্ত ঝরিয়ে আপাতত কাশ্মীর বিষয় টা ঝুলে রাখার কৌশল হলে অবিশ্বাসের কোন কারণ নেই। 
    কিন্তু ভারতের তো ক্ষতি বেশি এতে? 
    হ্যাঁ সেই ক্ষতি জনগণের। ভারতের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পাকিস্তান বিরোধী হওয়ায় বিষাক্ত বীজ প্রবেশ করাতে পারাও তো কম লাভের নয়। যুদ্ধ শুরু হলে অর্থনৈতিক ক্ষতি যা হচ্ছে তা যে পাকিস্তানের জন্য এটা সাধারণ মানুষকে আর বুঝানোর দরকার হবে না। এতে দায় এড়াতে পারবে মোদি সরকার।  এটাই রাজনৈতিক চাল। 
    বলছিনা মোদি সরকার এটা ঘটিয়েছে কিন্তু সন্দেহের বাহিরে রাখতে নারাজ আমি।
    আর অস্ত্রের ব্যবসা তো আছেই। ভারতের তিনটা রাফাল কুপোকাত।  ভারতীয় সরকার ভারতীয় বিমান বাহিনীর 'গোল্ডেন অ্যারো' স্কোয়াড্রনে যুক্ত রয়েছে ৩৬টি রাফাল জেট। ২০১৬ সালে যা কিনতে প্রায় ৭.৮৭ বিলিয়ন ইউরো ব্যয় করে ভারত। এই হিসাবে প্রতিটি জেটের দাম পড়েছে ২১৫.৫৬ মিলিয়ন ইউরো। সেখানে রয়েছে দুর্নীতি আর লাভের হিসাব।

    ফ্রান্সের বিখ্যাত যুদ্ধবিমান রাফালের দাম নিয়ে নানা ধরনের তথ্য পাওয়া যায়। এর দাম ১০০ থেকে ১২০ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে উঠানামা করে। যদিও ফরাসি বিমান বাহিনী এর থেকে অনেক কম দামে এ বিমানটি কিনেছে। ভারতীয় বিমান বাহিনী উচ্চ দামে রাফালে কিনেছে বলে তা নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে। এই নিয়ে কম আলোচনা ও হয়নি। যাইহোক সেটা ভিন্ন বিষয়।  দরকার হলে জনগনের টাকা দিয়ে আরও অস্ত্র কেনা হবে জনগণের রক্ত ঝরাতে।
    তাহলে এই যুদ্ধ কার জন্য? 
    এই যুদ্ধ রাজনীতির জন্য। ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য। এখানে জনগণের কোন স্বার্থ নেই। জনগণ চিরকাল শাসকের দাবার গুটি হিসেবে খেলে মাত্র।
    যুদ্ধ বন্ধ হোক।  বারুদের গন্ধে বিষাক্ত হতে হবে আর কতো?
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন