এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • abantika | ***:*** | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১২:০৭67776
  • 'কেয়ার বই'-এর কিন্তু পুনঃপ্রকাশ হবে বলে জানি.

    দেবেশ বাবু প্রাথমিক ভাবে সংসৃতি থেকে একটা পত্রিকা করেন কেয়ার ওপর. পরে সেটার লেখা আর 'কেয়ার বই' এর কিছু লেখা মিলিয়ে দীপ প্রকাশন থেকে একটা বই বেরোয়. এটার সম্পাদক দেবেশ বাবু.

    আর সেতু প্রকাশনী থেকে 'আগুনের খেয়া' নামে একটা বই আছে.
  • Som | ***:*** | ২৬ আগস্ট ২০১৫ ০১:১৫67778
  • পরছি আর যত পরছি গলার কাছ তা তে কেমন দলা পাকিয়ে কান্না উঠছে। কেন উত্ছে জানি না। কত কিছু মিস করেছি দেরী তে জন্ম নিয়ে।
  • মনোজ ভট্টাচার্য | ***:*** | ২৬ আগস্ট ২০১৫ ০৩:৩৭67779
  • নাটকের মতো !

    বহু প্রতীক্ষিত সিনেমাটা দেখা হল । সিনেমাটা না হলেও কারুর কোনও ক্ষতি হত না ! - অবশ্য দেবেশবাবু তো আগেই বলে রেখেছেন - এটা ঠিক নির্দিষ্ট কারুর জীবনী নয় - কোনও এক অভিনেত্রীর জীবনী হতে পারে ! - তাই কিছু বলে লাভ নেই ! - তবু স্বভাব !

    কেয়ার চেহারা ছিল শার্প - দোহারা - অনেকটা পুরনো দিনের মঞ্জু দের মতো ! - তাই পাওলি দামকে বড় চোখে লাগে । আর নাক খ্যাদা তো নয়ই ! - নাটকের অভিনয় ছাড়া কখনই মেক-আপ করত না ! আর ভুরু প্লাগ করা-টরা কিছুই ছিলই না ! - আর নাইয়ের নিচে শাড়ি পড়া ! এসব কবে আরম্ভ হল !

    কোথা থেকে এই চিত্রনাট্য করা হল কে জানে ! এখন তো সবাই শুনেছি - সব জানে । অথচ একটু হোম-ওয়ার্ক করে নিতে পারল না ! - সবটাই নেগেটিভ লিখতে ইচ্ছে করে না !

    পাওলির অভিনয় ভালই । রজতাভর অভিনয় দারুণ ।

    ও একটা কথা না লিখলেই নয় । কৃতজ্ঞতা স্বীকারে সবার নাম আছে । শুধুমাত্র রুদ্রপ্রসাদের নামই নেই । এর নিশ্চয়ই কোনও কারন আছে । - বইটা রিলীজ হওয়ার আগের দিন রুদ্রপ্রসাদ একটা বিবৃতি দিয়েছিল - কেয়া নাকি মারা যাবার আগেও ওর পরিচালনায় অভিনয় করেছিল !

    তবে সিনেমাটা দেখা যেতে পারে । নিদেন পক্ষে বাংলা সিনেমা !

    মনোজ
  • পরিচয় পাত্র | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৫ ০৩:২৫67780
  • একজন অনেক নাটক দেখার স্মৃতির কথা বলেছেন। খুব ভাল লাগল তাঁর মন্তব্য। একটি সূত্র ধরিয়ে দিয়ে যাই। 'তেত্রিশতম জন্মদিবস' আদতে হ্যারল্ড পিণ্টারের 'বার্থডে পার্টি' র বাংলা রূপান্তর, অজিতেশের অনুরোধে রূপান্তর করেন পবিত্র সরকার। অ্যাবসার্ডিস্ট নিশ্চয়, তবে কিনা পিণ্টারের নাটকের আলাদা মেজাজ আছে। বাকি অ্যাবসার্ড গ্রুপ থেকে আলাদা।
  • সে | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৫ ০৭:৪৪67781
  • পরিচয়বাবু,

    তেত্রিশতম জন্মদিবসের শো দুবার দেখেছি মাত্র। ভালো করে সবটা মনে নেই এখন, ১৯৮৩র ঘটনা। এই নাটকেও দুটি ইন্টারভ্যাল ছিলো। মূল চরিত্র সোমু-র ভূমিকার ছিলেন অভীক মুখোপাধ্যায়। গান সম্ভবতঃ ছিলো না এই নাটকে সেভাবে। কিন্তু তেত্রিশতম জন্মদিবসের ভোর থেকে পার্টির পরিবেশ একটু একটু করে তৈরী হতে লাগল। এরই মধ্যে সম্ভাব্য একটা কালো পিক্‌আপ ভ্যানের আসবার আশঙ্কাময় পরিবেশ। এই নাটকের প্রথম ও শেষ দৃশ্য হুবহু এক। অবিকল। পিক্‌আপ ভ্যান এসে সোমুকে নিয়ে চলে যায়, তাতে কোথাও হেল দোল হয় না, সমস্ত আগের মতই চলতে থাকে। সোমু মনে হয়েছে তারুণ্যের প্রতীক। এক একটা মুহূর্ত যেভাবে তৈরী হয়ে যাচ্ছিলো, যেমন গৃহকর্ত্রীর পুরোনো দামী শাড়ী পরে এসে নাচ, যে চুড়ান্ত অবাস্তবভাবে জমে ওঠে জন্মদিনের উৎসবসন্ধ্যা, ইত্যাদি, - এ কেবল ঐ নাটকেই সম্ভব। একবারও মনে হয় না বিদেশী নাটকের অনুবাদ, রূপান্তর।
    আপনি একটু লিখুন না এ বিষয়ে। খুব ভালো লাগবে। অনুরোধ।

    নাটকের গানের প্রসঙ্গে হঠাৎ মনে পড়ে যাচ্ছে পাপ পুণ্যের একটা গান। "আমি যাব গো তোমার সঙ্গে, যাব বন্ধু যাব।" এসব কি কোথাও সংরক্ষণ কর নেই? কোথাও রেকর্ড করা নেই? টেকনোলজি আজকের মতো উন্নত হওয়া দূরে থাক, কাছাকাছিও ছিলো না। তবু সমস্ত হারিয়ে গেল ভাবলেই মনে হয় এ এক বিরাট ক্ষতি।
  • i | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৫০67782
  • বছর দুই আগে 'রোববার ' এর কোনো এক ইস্যুতে আমি যাব গো তোমার সঙ্গে' গানটি এবং অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা আরও কিছু গানের উল্লেখ ছিল।
    কথা এরকম কিছুটা-
    'একদিন আমি যাব বন্ধু তোমার সঙ্গে যাব/কুলের মুখে নাথি দিয়ে/ আমি যাব গো তোমার সঙ্গে/যাব বন্ধু যাব..

    এইটুকু লিখে নেট সার্চ করে এই সাইটটা দেখলামঃ
    http://www.milansagar.com/kobi/ajitesh_bandyopadhyay/kobi-ajiteshbandyopadhyay_kobita1.html

    সে, আপনার এই অভিজ্ঞতা আরও লিখুন।
  • সে | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৫৫67783
  • অনেক থ্যাংক্স ইন্দির ঠাকরুণ। এখন কথাগুলো দেখে সুর মনে পড়ে যাচ্ছে।
  • মনোজ ভট্টাচার্য | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৫ ১১:৩৭67784
  • নান্দীকারের প্রথম থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত প্রায় সমস্ত নাটকই আমি দেখেছি । আমি ওদের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত । তারপর আমার ব্যক্তিগত জীবনের সংগ্রামে একেবারে ভেসে গেলাম ! - কেয়াই আমাকে পাঠিয়েছিল শ্যামল ঘোষের কাছে - অভিনয় করার জন্যে ! সেটা আরেকটা গল্প !

    - প্রথমদিকে নান্দীকার একাঙ্ক নাটক করত । ওদের প্রথম বার্ষিকী উদযাপন করলও বাগবাজার রিডিং লাইব্রেরীতে । - যতদূর মনে পড়ে - দুটো একাঙ্ক হয়েছিলো । প্রস্তাব ও ডেথ অব এ সেলসম্যান । - টাকা তোলার জন্যে - আমাদের একে ওকে তাকে ধরে টিকিট বিক্রি করা - তখন এসব সবাইকেই করতে হত । সবাইকে কাঁধে করে সেট বয়ে নিয়ে যেতে হত অজিতদার বাড়ি থেকে । তখন ফ্ল্যাট ছিল কর্নওয়ালিস স্ট্রিটের একটা গলিতে । - এখন যেখানে বাগবাজার মাল্টিপারপাস গার্লস স্কুল - নন্দ বোসের মাঠে প্রথম শো ছিল । - সেই সময় নান্দীকারে যারা অভিনয় করত - বেশিরভাগই স্কুলে বা সরকারি অফিশে কাজ করত । - আমি অবশ্য ছাত্র ছিলাম । অজিতদার স্ত্রী - নাম মনে পরছে না - আমাদের সবাকার কত ধকল সহ্য করেছেন ! - কেয়াকে উনি খুবই ভালবাসতেন ।

    অজয় গাঙ্গুলি নামে এক উঠতি নায়ক ছিল দলে - অভিনয় সো সো - কিন্তু তার গ্ল্যামার টিকিট বিক্রির কাজে লাগত । তখন লোকে গ্রুপ থিয়েটারের নাটক জানতও না দেখতও না । - আরও অনেকে ছিল - যাদের কেউ কেউ নাট্য জগতে এখন বেশ নাম করেছে - ও সরকারের অনুগ্রহ পাচ্ছে !

    কেয়ার সঙ্গে রুদ্রপ্রসাদের প্রথমে কিছুই ছিল না । একটা বিশেষ ঘটনার পর থেকেই দুজনে কাছাকাছি আসে ও নাটকের সুত্রেই প্রণয় ও অনেক পড়ে পরিণয় পর্যন্ত এগিয়ে যায় । আর সেই ঘটনা খুবই ব্যক্তিগত ও গোপনীয় !

    পরে শ্যামবাজার স্ট্রিটের একটা বাড়ির একটা ঘরে নান্দীকার চলে আসে । তার সামনের বাড়িতে তিনতলায় রুদ্রপ্রসাদের দাদার সংসার ছিল ।

    আর মানিকতলার রাজেন্দ্র লালা স্ট্রিটে - যেখানে কাজই নজরুল ইসলাম থাকতেন - তার উল্টোদিকের বাড়িতে কেয়াদের পৈতৃক বাড়ি । সেখানে অনেক অধ্যাপক ও নাট্য ব্যক্তিত্ব আসতেন ও নাটক নিয়ে আলোচনা হত । - চিত্তরঞ্জন ঘোষ ও আরও অনেকে । সেখানেই আমার সঙ্গে পরিচয় হয় অনেক ছাত্র ফেডারেশানের নেতাদের সঙ্গে ! - তখন সবাইই ছাত্র ফেডারেশান করত ।

    কেয়া যখন স্কটিশ চার্চ কলেজে ঢুকেছিল - প্রথম বর্ষে একটা কবিতা লিখেছিল - নাম 'সে' ! তাই নিয়ে অনেকে খুব আওয়াজ দিত । - সেখান থেকেই অভিনয় করতে থাকে । - ওর প্রথম অভিনয় - গাজর নয় । বাগবাজারের মামার বাড়িতে মঞ্চ বেঁধে নাচ গান হত - তাতে সোনার কলম নাটকে অভিনয় করেছিল । সেটা খুবই লঘু অভিনয় বলা চলে !

    আপাতত - এই পর্যন্তই । আবার পরে সময় করে লিখবো !

    মনোজ
  • abantika | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৪৬67786
  • প্রথমত, ওটা হালদারের রিভিউ না. দেবশংকর হালদার এত জালি বাংলা লেখেন না. মুখোপাধ্যায় এমনি স্টাফ. আর, লেখাটা পুরো মাধ্যমিকের রচনা টাইপস হয়েছে.
  • abantika | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৪৯67787
  • ও মনোজ দা, আমায় একটা টেস্ট মেইল করবেন প্লিজ? একটু কথা বলার ছিল. এটা আমার আইডি: drabantikapal@gmail.com
  • de | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৫ ০৯:৩৬67788
  • ওঃ - হালদার নয় মুখোপাধ্যায় -

    দেবশঙ্কর দেখার পর বাকিটা ডিফল্টে এসে গেলো ঃ)
  • মনোজ ভট্টাচার্য | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৫ ১০:০৮67789
  • দেবশঙ্কর মুখোপাধ্যায় । কি যে লিখতে চেয়েছে - কিছুই বোধগম্য হল না ! - অভিনয় তো সবার নিশ্চয়ই ভালো হয়েছে । এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই !

    কিন্তু চরিত্রগুলো কি মিলেছে ! - অজিতেশ ব্যানারজির চেহারার ব্যক্তিত্ব কোথায় ! ব্রাত্যর একটা নিজস্ব স্টাইল বা ম্যানারিজম - যেটা অন্তত এখানে মানায় নি ! - শ্বাশতর অভিনয় অনেক ভালো ! তাই রুদ্রপ্রসাদের চরিত্রটা ওর কাছে জ্বলো লাগল । রূপা তো লাবণ্যকে দেখেন নি - তাই ওর নমনীয় চরিত্র মানায় নি । আর পাওলি কি করে কেয়া হবে ! - বরং খেয়াই ভালো ।

    নাট্যকারের সন্ধানে ছটি চরিত্র - যারা দেখেছেন - তারাই বুঝতে পারবেন আসল চরিত্রের কোনও ক্লোনিং হয় না ! - সবচেয়ে বড় ভুল হয়েছে দেবেশবাবুর ! - জানিনা সত্যি কোনও হোম ওয়ার্ক করেছেন কি না ! যদি রুদ্রর কাছে গিয়ে পাঠ নিয়ে থাকেন - ভীষণ ভুল হয়েছে !

    মনোজ
  • ranjan roy | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৫ ১০:১৮67790
  • মনোজবাবু,
    আরও চাই! কোলকাতায় ফিরে আসছি নভেম্বরের শেষে। তখন একদিন আপনার সঙ্গে আড্ডা দেব। না করলে শুনব না কিন্তু!
  • মনোজ ভট্টাচার্য | ***:*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ০৫:১৮67791
  • রঞ্জনবাবু,

    আমি গত সপ্তাহে চিন্তা করছিলাম - আপনার শরীর-স্বাস্থ্যের খবর নেব ! তা আপনিই বললেন ! - কলকাতায় এলেই আমার ফোন নম্বর দিয়ে দেবো - ফোন করবেন অনুগ্রহ করে ! আমার খুব ভালো লাগবে !

    মনোজ
  • aranya | ***:*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ০৫:৪৭67792
  • খুব ভাল লাগছে এই টইটা - সকলের লেখা, স্মৃতিচারণ।
    নাটক বড় ভালবাসতাম, এখনও বাসি। কিন্তু বড্ড ডিমান্ডিং আর্ট ফর্ম - বহু দিন ধরে রিহার্সাল, সময় করা মুশকিল।
    অব্শ্য যারা সত্যি নাটকের লোক, তারা ঠিকই সময় বার করে নেন
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন