এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  ইতিহাস

  • ব্যাচেলরদের বিড়ম্বনা..আর বাকি 'T' ইতিহাস…

    Suchetana Mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | ইতিহাস | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৯৩৩ বার পঠিত
  • 'টি-শার্ট'... গোল বা ভি গলা, পুরো বা আধা হাতা, ঢিলেঢালা, নিখাদ আরামের এই সুতির উর্ধাঙ্গ আবরণীটি অঙ্গে তোলেননি এমন পুরুষ মানুষ পাওয়া এযুগে দুষ্কর। তবে শুধু তাঁরা কেন, গোটা দুনিয়ার নারীমহলেও ব্যবহারের নিরিখে প্রায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পোশাকগুলির একটি হল টি-শার্ট। টি- শার্টের এই অবিসংবাদী জনপ্রিয়তার শুরুটা কিন্তু হয়েছিল মার্কিন দেশে, ব্যাচেলর পুরুষদের একটি বিষম বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি দেওয়ার লক্ষ্যে। একটু বরং ফিরে দেখা যাক সেই গল্পটা…
    ইংল্যান্ড আর মার্কিন দেশে সামরিক পোশাক সরবরাহকারী কারখানাগুলি গোটা ১৯ শতক জুড়েই তাদের সেনা গ্রাহকদের জন্য সুবিধাজনক আর সব ঋতুতে পরার উপযোগী আরামপ্রদ অন্তর্বাস বানানোর চেষ্টা করছিল। ব্রিটিশ রয়াল নেভিতে ১৯৮০-র দশকে জনপ্রিয় হয় ' ইউনিয়ন স্যুট' নামের গলা থেকে গোড়ালি পর্যন্ত একঢালা একধরনের নরম উলের অন্তর্বাস। ফুলহাতা এই স্যুটটির উর্ধাংশের মাঝ বরাবর ডজন খানেক বোতাম থাকায় তাড়াহুড়ো করে একে পরে ফেলতে অসুবিধা হতো বেশ, গ্রীষ্মকালে গরমে কষ্টও পেতে হতো উলের জন্য। তাই বছর দশেক পরে একঢালা এই পোশাককে কোমর বরাবর কেটে দুটো আলাদা অন্তর্বাসে ভাগ করেন বিলেতেরই 'লী মিলস' এর বস্ত্রব্যবসায়ী জন স্মেডলি। এই নতুন আর আরেকটু সুবিধাজনক 'টু পার্ট' অঙ্গ আবরণীর নাম হয় 'লং জন'স'। 
    'লং জন'স' এর কারখানায় অল্প উলের মিশেলে অনেকটা সুতির সুতোর নতুন পদ্ধতির বুননে তৈরি হল, একদম নতুন একরকম নরম, স্ট্রেচেবল কাপড়। 'লী কোম্পানির' বিজ্ঞাপনে এই অন্তর্বাসকে তুমুল টানাটানি করার ছবি ফুটিয়ে তুলে জানান দেওয়া হলো এটি কতটা শক্তপোক্ত (নিচের ১ নম্বর ছবিতে)!  বলা বাহুল্য, 'সস্তা-টিকাও' এই পোশাকের চাহিদা ব্রিটিশ সেনাবাহিনী তো বটেই, আটলান্টিকের ওপারে মার্কিন মুলুকেও বাড়ছিল হু হু করে। ১৮৯৭-৯৮ নাগাদ, মেক্সিকোর সঙ্গে যুদ্ধের বিশৃঙ্খল সময়টায় আম মার্কিনি সৈন্যসামন্ত আর নগর-বন্দর-খনিতে কাজ করা শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল ফানেল কাপড়ে তৈরি লং জন'স আর 'ইউনিয়ন স্যুট' দুটোই। তবে যতই জনপ্রিয় হোক, এই দুই পোশাকের আরো আধুনিকীকরণের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল কয়েকটি বাস্তব সমস্যা ।
    এই লম্বা স্যুটের বোতাম যেমন দ্রুত আঁটকানো  যেতনা তেমনি বোতাম ছিঁড়ে গেলে সেলাই করা, বা কাচাকুচি করার মত 'মেয়েলি কাজে' মোটেই দড় ছিলেন না সেকালের মার্কিনি পুরুষরা। ফলে ছিঁড়ে যাওয়া বোতামের ফাঁকে সেফটিপিন গেঁথে আর আধময়লা অন্তর্বাস পরেই বাড়ি থেকে বহু দূরে দিন গুজরান করতে হতো তাঁদের। অল্পবয়সী  ব্যাচেলর সেনা হোন বা একলা প্রবাসী মজুর, সবার রোজকার এই সমস্যাকে সমাধান করার জন্য মাথা ঘামাচ্ছিল তাবড় সব আমেরিকান কাপড় কল। সত্ত্বর বেরিয়েও গেল দুটি পথ। ১৯০২ নাগাদ পি. এইচ হেনস নিটিং কোম্পানি লং জন'স-এর হাতা আর পা দুদিকের দৈর্ঘ্যই ফুল থেকে হাফে ছেঁটে ফেলল। আর ১৯০৪ -এ কুপার আন্ডারওয়ার কোম্পানি ওপরের বুকচেরা বোতামের পাট এক্কেবারে লোপাট করে দিয়ে বাজারে নিয়ে এল গোলগলা আর বুকবন্ধ এক নতুন অন্তর্বাস। 
    এই কুপার কোম্পানির টার্গেট ক্রেতা ছিলেন ব্যাচেলর গ্রাহকরা। সমকালীন নানা পত্রপত্রিকায় পাওয়া যায় কুপার কোম্পানির তাদের নবজাত পণ্যটির জন্য বানানো নানা মজাদার বিজ্ঞাপন, যাঁর একটির এক ছবিতে লং জনস পরিহিত ছিন্নবোতাম বেচারামুখ এক উদাস ব্যাচেলর আর অন্যটিতে বোতাম আর সেফটিপিনের ঝঞ্ঝাটবিহীন নতুন কুপার অন্তর্বাসে এক ঝকঝকে ব্যাচেলর (নিচের ২নম্বর ছবি)। এর সঙ্গে লেখা ছিল, ‘যে সমস্ত যুবক অবিবাহিত এবং সিঙ্গেল, যারা জামার বোতাম ছিঁড়ে গেলে সেলাই করে নিতে পারবেন না, এ জামা তাদের জন্যই!’ 
    কুপারের এর জামাগুলি সত্যি সত্যিই আগের সমস্ত রকম পুরুষ অন্তর্বাসের তুলনায় অনেক বেশি সুবিধাজনক আর আরামপ্রদ হওয়ায় মার্কিন নৌবহর ১৯১৩ সালে সরকারিভাবে সেনাবাহিনীতে এটির ব্যবহার চালু করে। তবে এত জনপ্রিয়তা স্বত্ত্বেও এই জামার কিন্তু কোন সুনির্দিষ্ট নাম ছিলনা প্রথম আত্মপ্রকাশের দীর্ঘ দেড়দশক পরেও!  ১৯২০তে মার্কিন ঔপন্যাসিক F.SCOTT FITZGERALD এফ.স্কট ফিটজেরাল্ড তাঁর ' দিস সাইড অফ প্যারাডাইস' উপন্যাসে সেই জরুরি ঘাটতি মেটান আর নামহীন অথচ অতি প্রয়োজনীয়  পোশাকটির নাম দেন 'টি-শার্ট'। ফিটজেরাল্ডের এই নামকরণের ফলে ইংরেজি ভাষা আর সঙ্গে গোটা দুনিয়াও পেয়ে যায় এক ঝকঝকে নতুন শব্দ!
    অবশ্য টি শার্টের হৈ হৈ জনপ্রিয়তা স্বত্ত্বেও ১৯৩০ এর দশক অবধি এর একতরফা ব্যবহার ছিল অন্তর্বাস হিসেবেই। এমনকি জনসমক্ষে টি শার্ট পরে বেরোনকেও চরম অশোভন কাজ বলে মনে করা হতো। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দীর্ঘ ডিউটি আওয়ারে ঢিলেঢালা আর কমফর্টেবল টি শার্ট পরে সেই অকারণ রক্ষণশীলতা মুছে দিলেন মার্কিন সমেত গোটা মিত্রপক্ষের দেশগুলির অসংখ্য যুব সেনা। ১৯৪০এর দশক জুড়ে তাঁদের টি শার্ট পরিহিত নানা মুহূর্তের ছবিতে ছয়লাপ প্রতিবেদন আর বিজ্ঞাপনগুলির হাত ধরে অন্তর্বাস নয় বরং বহিরঙ্গের 'ফ্যাশন স্টেটমেন্ট' হিসেবে টি শার্টের যে অপ্রতিরোধ্য জয়যাত্রা শুরু হয়েছিল তা আজও অব্যাহত আছে আর আগামিতেও থাকবে নিশ্চিত!  
    ১৯৩৯ এ হলিউডের 'উইজার্ড অফ ওজ' ছবিটির প্রচারের কাজে প্রথমবারের জন্য ছাপানো টি শার্টের ব্যবহার হয়েছিল। ১৯৪৩ এ হলিউডের অভিনেত্রী জেসিকা লেক প্রথম টি শার্ট পরে এই পোশাককে সমভাবে মেয়েদের মধ্যেও জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন। এরপর ১৯৪৮ এ মার্কিন রাষ্ট্রপতি নিবাচনের সময় নিজের বক্তব্যকে প্রথম "ডু ইট উইথ ডিউয়ি" স্লোগানে টি শার্টে মেলে ধরেছিলেন রাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থী থমাস ই. ডিউয়ি (৩ নম্বর ছবি)। ১৯৫৫তে ডিজনিল্যান্ডকে ছোটদের কাছে জনপ্রিয় করে তোলার কাজে মিকি মাউস টি শার্টের মাধ্যমে প্রচার শুরু হয়েছিল যেমন, তেমনই ৫০এর দশকেই মার্লন ব্র্যানডো আর জেমস ডিনরা হলিউড থেকে গোটা পশ্চিমের যুবসমাজে ছড়িয়ে দিচ্ছিলেন টি শার্টের পুরুষালি ফ্যাশনজ্বর। আধুনিক প্লাস্টিসল কালি আর নিত্যনতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে পরের দশকগুলোতে এই পোশাকটি আরও বেশি সুন্দর, আরামদায়ক আর সস্তা হয়ে ওঠে! হয়ে ওঠে আম জনতার রোজকার জীবনের জরুরি এক অঙ্গও!
    ১৯৬০ এর দশক থেকে আজও পর্যন্ত টি শার্ট কখনও হয়েছে তামাম দুনিয়ার সমস্ত যুদ্ধবিরোধী, মানবাধিকার কিংবা পরিবেশ আন্দোলনের এক নির্ভরযোগ্য বার্তাবহ, কখনও দেশ দেশান্তরের সংস্কৃতি মূর্ত হয়েছে তার দেহে, কখনো বা টি শার্ট হয়ে উঠেছে মানুষের ব্যক্তিগত ভাবাবেগ ও বক্তব্য প্রকাশের এক স্মার্ট মাধ্যম। কেউ তাই টি শার্টকে বলেছেন, রঙ আর কথা ভরার "ফাঁকা ক্যানভাস", কেউ বলেছেন, " সন্দেহাতীত ভাবে সবচেয়ে গণতান্ত্রিক আর লিঙ্গবৈষম্যহীন পোশাক" আর আরো কত কি…।
    সাধারণ সেনা আর ছাপোষা শ্রমজীবি মানুষের জন্য তৈরি ১২৫ বছরের চির নবীন পোশাক টি শার্ট তার অনায়াস স্বাচ্ছন্দ্য আর বুক চিতানো ক্যানভাসের উজ্জ্বল সব বার্তা নিয়ে এভাবেই নামহীন অগণিত জনতার হাত ধরে এগিয়ে চলুক সামনের দিকে!
    কিছু তথ্যসূত্র : 
    ১) A Brief History of the T-Shirt - Theodore Richards : মিডিয়াম.কম
    ২) A short history of long johns
    Base layers are becoming an apres fashion statement -  Jefferson Geiger : সামিটডেইলি.কম
    ৩) The T-Shirt :  A Rebel with A Cause - Joobin Bekhrad
    ৪) The History and Evolution of T-Shirts : How did T-Shirt get it’s Name - Stephen Eden :  ব্লগ.অ্যাগোটি.কম
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৯৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৫:৪৩528192
  • Wonderful!
    কয়েক দশক আগে এই T শার্ট দেখলে একটু অ- স্বস্তি  বোধ করতাম।  এখন অনায়াসে পরি।
  • শু   | 103.232.***.*** | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৩:২৯528220
  • কিন্তু পকেট ছাড়া জামা পড়তে অসুবিধা হয় তো - পেন চশমা ইত্যাদির জন্য। এদিকে আবার বেশিরভাগ টিশার্টেই পকেট থাকে না।
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:২২528241
  • তবে পোলো শার্ট এর উৎপত্তি কিন্তু আমাদের দেশেই wikipedia বলছে - বড় কলার দেওয়া শার্ট পরে নাকি পোলো খেলা হত - তাই তার নামেই নামকরণ।
  • Kishore Ghosal | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১১:১৩528252
  • Fantastic
    T-shirt -এর দীর্ঘ ইতিহাস জেনে খুব মজা লাগল। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন