আহা! এত সুর একসাথ!!
বড় মায়াময় সোনাঝরা দিনের কথা লেখক দরদ দিয়ে লিখেছেন। শক্তি চাটুয্যে যেন এক কালবৈশাখীর দমকা হাওয়া। কলুদ ফুল কি কলকে ফুুুল?
সব পেয়েছির দেশে পৌঁছে গেলাম
ডাকতার babur ধন্যি কলাম। চাট্টিখানিচাটুজ্জে
খুব হিম্সে হচ্ছে বেরাদর তোমার ভাগ্যকে। আর কী দুর্দান্ত আর মোহময় অবলোকন! আমরা তো শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের নামই শুনিনি ছোটবেলায়। বিহারে থাকতাম কিনা! তা আমাদের বিহারি হেডমাস্টারমশাই একদিন আমার দাদুকে ফাঁকা পেয়ে বললেন 'চাচাজি কে বলে বাঙালির শক্তি নেই? শুনুন তবে অনুবাদ করেছি-
'কেওয়াড়ি লগাইকে সুতল রহিন মুহল্লা
কে খটখটাওয়ে- কাহেকা হাল্লাগুল্লা!
এ অবনী ঘর মা হ?' '
'কেওয়াড়ি লগাইকে সুতল রহিন মুহল্লা
কে খটখটাওয়ে- কাহেকা হাল্লাগুল্লা!
এ অবনী ঘর মা হ?' '
অসামান্য। আপনার সোনার কলম হোক। এই অনুবাদটি আমি ব্যক্তিগত দায়িত্বে নিজের গন্ডিতে চড়িয়ে দেব।
শক্তি চাটুয্যের জীবিতকালেই প্রায় কিংবদন্তি হয়ে উঠেছিল কলকাতার রিক্সাওয়ালাদের একটি শক্তিসাধনা ।
" তানি যাওয়াত সকত জরুর।
লেকিন, এথি, কাহে কো যাইবহ ? "
খুব ভালো লেখা। এ হেন শক্তিকে কলেজ সোশ্যালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে নিমন্ত্রণ করে এনেছিলাম।সন ১৯৭৮। খুব করে ধরেছিলাম স্বরচিত কবিতা আবৃত্তির জন্য। উনি দ্রব্যগুণে একটু আচ্ছন্ন ছিলেন। বললেন,
- পারব না ভাই, আমার তো ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়েছে। একটু থেমে জড়ানো গলায় আবারও বললেন,
- কী জানো? আজকাল আমার প্রায়দিনই ইনফ্লুয়েঞ্জার জ্বর থাকে।
খুব ভালো লেখা। এ হেন শক্তিকে কলেজ সোশ্যালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে নিমন্ত্রণ করে এনেছিলাম।সন ১৯৭৮। খুব করে ধরেছিলাম স্বরচিত কবিতা আবৃত্তির জন্য। উনি দ্রব্যগুণে একটু আচ্ছন্ন ছিলেন। বললেন,
- পারব না ভাই, আমার তো ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়েছে। একটু থেমে জড়ানো গলায় আবারও বললেন,
- কী জানো? আজকাল আমার প্রায়দিনই ইনফ্লুয়েঞ্জার জ্বর থাকে।
দূর্দান্ত। ছড়াটা পড়া ছিল না।
ডাগদরবাবু
আপনার স্টেথো ও কলম দুটোই সোনার, নির্দ্বিধায়।
ধীরেশবাবুর কাছে ফার্স্ট ইয়ারে পড়েছি। অমন রাশভারি ব্যক্তিত্ব! ইন্ডিয়ান ইকনমিক্সের উপর ওঁর বইটির খুব নাম।
চাটুজ্জেমশায়
অনুবাদ পড়ে ফিদা।
আমার ছতরিশগরের আড্ডার গ্রুপে উটি আপনার কপিরাইট সহ পেস্ট করার অনুমতি চাই।