এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  লিঙ্গরাজনীতি

  • অবদমনের একবছরঃ কেমন আছেন কাশ্মীরের মেয়েরা?

    স্বাতী রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    লিঙ্গরাজনীতি | ০৬ আগস্ট ২০২০ | ২৫৮২ বার পঠিত
  • বিচ্ছিন্নতাবাদ। স্বজনপোষণ। দুর্নীতি। সন্ত্রাসবাদ। এর থেকে মুক্তি। সামনেই উন্নয়নের খোলা রাস্তা। এই ছিল প্রতিশ্রুতি। একবছর আগের। যখন অনেক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়া হল। তারপর কেটে গেছে এক বছর। বাস্তবে কি হল? বিশেষত মেয়েদের কি অবস্থা? সেটাই বুঝতে চেষ্টা করছিলাম। ইন্টারনেট ঘেঁটে-ঘুঁটে। না জেনে ঢুকে পড়লাম এক আলোহীন রাজ্যে। এক একটা রিপোর্ট পড়ছি । যত পড়ছি, তত আলো মুছে যাচ্ছে। অন্ধকারের পোঁচ গাঢ়তর হচ্ছে।

    রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কথাটা বললে অনেকের রাগ হতে পারে। তবু ক্লাস সেভেনে পড়া ভাইকে পুলিশের রেইডের থেকে বাঁচাতে গিয়ে স্কুল-পড়ুয়া সোলিহা জান পেটে বুটের লাথি খেলেন। তারপর রক্ত বমি, জ্ঞান হারানো। হাসপাতাল বাস। দুসপ্তাহ লাগল শারীরিক সুস্থ হতে। মনের ভয় কাটে নি এখনো। আরেক কন্যা জানিয়েছেন, সকালবেলা উঠে তার দিন শুরু হয় সেনাদের উঁচানো বন্দুকের নল দেখে। বাড়ির পাশেই সেনা ছাউনী। তারপর সারাদিন বাড়ী থেকে যেতে-আসতে প্রতি বার জিজ্ঞাসাবাদ, খানাতল্লাশি। নোংরা দৃষ্টিও বাদ যায় না। এটাই তাঁদের নিউ নর্মাল। এক মা’কে পুলিশ ধরে নিয়ে গিয়েছিল। তিনি যখন বার বার তাকে ছেড়ে দিতে বলছেন, বাড়িতে দু বছরের বাচ্চা আছে, তাকে খাওয়াতে হবে। তখন পুলিশ অফিসার বলেন, চিন্তার কিছু নেই। বাচ্চা মরে গেলে, তার মৃতদেহ মায়ের কাছে নিয়ে আসা হবে। মাকে অবশ্য কয়েকঘণ্টা পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। ধরে নিয়ে যাওয়ার যথেষ্ট কারণও ছিল না হয়তো। তবে পুলিশ আর সেনার বলদর্পী ভূমিকার প্রেক্ষিতে এসব অবশ্য খুবই সাধারণ ঘটনা। আমাদের রাজ্যের নকশাল আমলের ঘটনা মনে পড়ায়।

    অকারণ মৃত্যুও আছে। নিজের বাড়ীর চৌহদ্দিতে বসে মারা গেলেন ফাহমিদা। বাড়ীর বাইরের বিক্ষোভকারীদের ঠেকাতে পুলিশের ছোঁড়া টিয়ার গ্যাসে, লঙ্কার গুঁড়োর গ্রেনেডে।

    সেনাবাহিনীর দপদপা শুধু নয়, রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তও সমান বিপজ্জনক। এমনিতেই ক্ল্যাম্পডাউনের প্রথমদিকে যখন কাশ্মীর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল, তখন ওষুধ বা চিকিৎসার সুযোগটুকুও না পাওয়ার কথা বহুল আলোচিত। তার আঁচ সব থেকে বেশি পেয়েছেন গর্ভবতী মেয়েরা। চেক-আপ বন্ধ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাবে মিস ক্যারেজ ঠেকাতে না পারা। অ্যাম্বুলেন্স না ডাকতে পারা। এমনকি অন্তিম ষ্টেজে হেঁটে হাসপাতালে পৌঁছাতে গিয়েও ব্যারিকেডে ব্যারিকেডে জেরার মুখে পড়া। সদ্যোজাত নির্দিষ্ট সময়ের আগে জন্মানো সন্তানকে দুরের নিও-ন্যাটাল ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিটে পাঠাতে বাধ্য হওয়া মা’র দীর্ঘসময় সন্তানের কোন খবর না পাওয়া। অজস্র অজস্র খবর। পরের দিকে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হলে সে সমস্যা কিছু কমে। এই কোভিড-লকডাউনে আবার অন্য সমস্যা। যেমন কুপওয়াড়ার সাব-ডিস্ট্রিক্ট হাসপাতাল কোভিড হাসপাতাল হয়ে গেছে। ফলে আগে এখন নন-কোভিড কোন অসুখের জন্য রুগীদের অনেক দূরের শ্রীনগর বা অন্য শহরে যেতে হচ্ছে। মুশকিলে পড়ছেন গর্ভবতীরাই। আবার কোভিড-আক্রান্ত ৫৫০ জন হবু-মার কয়েকজন হাসপাতালের অবহেলায় মারা গেছেন। আবার অনেকেই চিকিৎসার সুযোগও পান নি।

    এমনিতেই দশকের পর দশক ধরে চলা সংঘর্ষের পরিস্থিতিতে কাশ্মীরে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা প্রবল। শিশু থেকে বয়স্ক সবাই এর শিকার। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে কাশ্মীরে ৬০% বিবাহিত মহিলা কোন না কোন রিপ্রোডাক্টিভ হেলথের সমস্যায় ভোগেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন গর্ভবতী অবস্থায় তীব্র বিষাদে ভোগা, সন্তান-ধারণের অক্ষমতা বা যৌন-অনীহা ইত্যাদি সমস্যার মূলে ক্রমবর্ধমান মানসিক ধকল। আবার কাশ্মীরের চূড়ান্ত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে মেয়েদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা ট্যাবু। সচেতনতার অভাবও প্রবল। দুয়ে মিলে সঠিক চিকিৎসার সুযোগ মেলে না অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। আবার যারা অনেক বাধা ডিঙ্গিয়ে ডাক্তারের কাছে অবধি গিয়েছিলেন, আগস্ট মাসের পর থেকে যাতায়াতের অসুবিধায় তাঁদের চিকিৎসা বন্ধ।

    আছে অপ্রত্যক্ষ চাপও। গত একবছরে অর্থনীতি টলটলায়মান। প্রচুর মানুষের চাকরী গেছে। পেটের ভাত জোগানোর দাবী যেহেতু সবার আগে, ছাঁটাই-এর তালিকায় আসছে সন্তানের পড়াশোনা। সেই পরিস্থিতিতে মেয়েদের পড়া, তাদের স্বাস্থ্যের দিকে নজর এগুলো আগে বন্ধ হয়। আর এগুলো এতই স্বাভাবিক যে কারোর নজরেও পড়ে না চট করে।

    এছাড়া আরেকটা আবছা ছবি উঠে আসছে যেটা আবার অনেক বড় বড় সমস্যার পিছনে চাপা পড়ে যায় এমনিতে। ইন্টারনেটের ভরসায় অনেক মেয়ে ছোট ছোট ব্যবসা ফেঁদেছিলেন। প্রথমে ইন্টারনেট না থাকায় আর পরে ২জি ইন্টারনেট দিয়ে কিছুই প্রায় ভালো ভাবে করা যায় না বলে, সে সব ব্যবসা বন্ধের মুখে। যেটুকু নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জোর জোগাড় হয়েছিল, তাও আবার ধুয়ে মুছে সাফ।

    সরকারী ভাষ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ৬০০০ এর বেশি লোককে বন্দী করা হয়। এঁদের অনেকেই নিম্নবিত্ত পরিবারের এবং পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁদের অনুপস্থিতিতে পরিবারের মেয়েদের উপর দায়িত্ব গিয়ে পড়ে। স্বামী বা সন্তানকে ধরে নিয়ে গেছে, তার সামান্য খবরের জন্য পুলিশের কাছে ধর্না দেওয়া, দূরের জেলে পাঠিয়ে দিলে সেখানে দেখা করতে যাওয়ার ব্যবস্থা করা – সবই সামলাতে হয় তখন মা’দের বা স্ত্রীদের। এঁদের অনেকেই জানেন না কিভাবে অর্থকরী কাজ করবেন। ফলে অন্যের হাত-তোলা হয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।

    সন্তানের মা হিসেবেও স্বস্তি নেই। রাস্তায় ঘটে কিশোরদের দেখলেই অনেকসময় পুলিশ তুলে নিয়ে যাচ্ছে। প্রচুর টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে আনতে হচ্ছে। সবসময় ছাড়ানো যাচ্ছেও না। সরকারী রিপোর্ট অনুযায়ী বন্দীদের মধ্যে ১৪৪ জন নাবালক। যার মধ্যে নয় বছরের শিশুও আছে। তাদের ধরে কোথায় নিয়ে রাখা সে খবরও জোটে না অনেকসময়। তাদের বাড়ির লোকের মানসিক অবস্থা সহজেই অনুমেয়।

    তবে মেয়েদের সমস্যা শুধু তো রাষ্ট্র নয়। ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের কথাও বলতে হয়। আগে মেয়েরা তবু বাড়ির বাইরে যেতে পারতেন। সহকর্মী, বন্ধুদের বা আত্মীয়দের সঙ্গে সমস্যা শেয়ার করতে পারতেন। এখন বাড়ির বাইরে বেরনো বন্ধ। ফলে অত্যাচার বাড়ছে। আরও সমস্যা জম্মু কাশ্মীর মহিলা কমিশন তুলে দেওয়া হয়েছে। এমনকি থেকে থেকে কারফিউ, যানবাহনের অভাবের জন্য মেয়েদের সমস্যা নিয়ে কাজ করা এনজিওরাও নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে পারছেন না। কোভিড এসে যোগাযোগ আরও কমিয়ে দিয়েছে। ফলে অত্যাচারের ঘটনা বহুগুণ বেড়েছে। মাত্র এক মাসে, মার্চ ২৪ থেকে এপ্রিল ২৪ এর মধ্যে ৬৫ টি মেয়েদের উপর অত্যাচারের টেলিফোন কল এসেছে। এমনিতেও গোটা কাশ্মীর উপত্যকায় একটি মাত্র মহিলা থানা। আর পুলিশ মোটেই মেয়েদের উপর অত্যাচারকে গুরুত্ব দিয়ে দেখে না। এক নিতান্ত গুরুতর আঘাত থাকলে অন্য কথা, নাহলে ওসব পরিবারের ব্যাপার বলে ভাগিয়ে দেয়। দেশের অন্য সব জায়গার মতই। তার উপর বেশির ভাগ জায়গাতেই কোভিডের ভয়ে বহির্চিকিৎসা বিভাগ বন্ধ বলে, সামান্য চিকিৎসার সুযোগও এই সব মেয়েদের জুটছে না।

    সেনাবাহিনী, রাষ্ট্রীয় নীতি, কোভিভ, পিতৃতন্ত্র – সবে মিলিয়ে মেয়েদের গলার ফাঁস আরও টাইট হচ্ছে। সব মেয়ে অবশ্যই এক নন। অনেকেই এসব কিছুর উর্ধে উঠছেন। ছোট ছোট বিজয়গাথাও শোনা যাচ্ছে। যেমন একজন ওয়েডিং ড্রেস-ডিজাইনার কোভিড আক্রমণের গোড়ার থেকেই মাস্ক আর পিপিই বানাতে শুরু করেছেন। আবার স্বামীর ধর্ষণের ফলে মিসক্যারেজ হওয়া মেয়ে রুখে দাঁড়িয়েছেন, পরিবারের আপত্তি সত্ত্বেও স্বামীকে ছেড়ে চলে এসেছেন এমন ঘটনা ঘটেছে। এইসব অগুনতি ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প নিঃসন্দেহে অন্যদের অনুপ্রেরণা দেয়।

    তবু মনে রাখার যে তেমন ব্যতিক্রমী কিন্তু সবাই হবেন না। সব সময় "অধিকার ছিনিয়ে নিতে হবে" বলাটাও একটা ক্ষমতাবানের দম্ভোক্তি। সবাই অধিকার ছিনিয়ে নিতে পারেন না। তবু তাঁদেরও সুস্থভাবে বাঁচার অধিকার আছে। রাষ্ট্র, পরিবার, সমাজের দায় থাকে তাঁদের সেই সুযোগটুকু দেওয়ার। অবশ্য যদি তাদের একদন্ড সে নিয়ে ভাবার সময় থাকে। নিজ নিজ ক্ষমতার আস্ফালন মুলতুবি রেখে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • লিঙ্গরাজনীতি | ০৬ আগস্ট ২০২০ | ২৫৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০৬ আগস্ট ২০২০ ০৮:৪৭95947
  • এক ভয়ানক কালো অন্ধকারের ছবি হল কাশ্মীর। পড়তেও দম বন্ধ লাগে। কাশ্মীরের মেয়েরা অনেক বছর এশী স্বাধীন ছিলেন। অসভ্য উত্তরপ্রেদেশিয় আর গুজরাটি ধ্যান ধারণা মানসিকতায় ঢোকানোর প্রাণপণ চেষ্টা চলছে।
  • রৌহিন | 2401:4900:3149:2d79:3f14:b1e3:e53e:***:*** | ০৬ আগস্ট ২০২০ ১১:৩৯95950
  • কাশ্মীরি, মুসলমান, মহিলা - তারপরেও রাষ্ট্র একটু সন্ত্রাস টন্ত্রাস করবে না?

  • Prativa Sarker | ০৬ আগস্ট ২০২০ ১৪:১১95961
  • মেয়েরা যে কোন সন্ত্রাসে  সবচেয়ে বেশি কোণঠাসা হয়ে পড়ে।। সে রাষ্ট্রীয় হোক বা ধর্মীয়। গার্হস্থ সন্ত্রাসও আছে।

  • একলহমা | ০৭ আগস্ট ২০২০ ০৬:৩১95974
  • সব "মিলিয়ে মেয়েদের গলার ফাঁস আরও টাইট হচ্ছে" - হয়ে এসেছে অনন্ত কাল ধরে। সাথে যত অল্পই হোক, ফাঁস কাটার গল্পগুলো সাহস যোগায়।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন