আর একটু ফুট কাটিঃ গাড়ি মীনাবাজারের দিকে পার্কিং করে একটা রিকশা নিয়ে নিও। ঐ অঞ্চলে প্রচন্ড ট্রাফিক জ্যাম হয়।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৪০ | 12.149.39.84
একটুও পাল্টায়নি কাব্লিদা, গতবছর ও গেছি--এক্কেবারে একই রকম--কিন্তু কেউ দৌলত কা চাট বলছে না---ঃ-( আর আহা জলেবী আর লস সি মালাই মারকে উল্প্স! আর দহি ভল্লে কাব্লিদা??
দু, প্লিজ খেয়ে দেখ তো ঐ গলিতেই ঠেলা নিয়ে বিক্রী করে
kd | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৩৪ | 59.93.217.71
দু, আমার ছোটোবেলার পাড়ায় যখন যাচ্ছো, তখন কিছু আশেপাশে ঘোরা সাজেস্ট করি। লালকেল্লার লাহোরি গেট দিয়ে বেরিয়ে সোজা হাঁটো - নেতাজী সুভাষ মার্গ পেরিয়ে চাঁদনি চকে ঢোকো - বাঁ সাইডে প্রথমে পড়বে এসপ্লানেড রোড - সেটা ছাড়িয়ে এগো - বাঁদিকে পড়বে দরিবা কালান (ওই মোড়ে পৃথিবীর সেরা জিলিপি খাও, লালকেল্লা ঘুরে নিশ্চই ক্ষিধে পেয়ে গেছে) - সেটা ছাড়িয়ে বাঁদিকে গুরু গোবিন্দ সিংএর গুরুদ্বার সীসগঞ্জ (হাতে সময় থাকলে ভেতরে যেও) - লোকে বলে, ওইখানে এক বারান্দায় দাঁড়িয়ে নাদির শাহ দেখেছিলেন ওনার হুকুমমতো উল্টোদিকের ফোয়ারার চৌবাচ্চা দিল্লিবাসীর রক্তে ভর্তি হতে। আর একটু এগিয়ে বাঁহাতে ঘন্টেওয়ালার আদি দোকান (ওখান থেকে আমাদের জন্যে হালুয়া সোহন কিনবে কিন্তু)। ঠিক তার পাশ দিয়েই গলিতে ঢোকো। ওটাই পরাঠেওয়ালা গলি। ওইখান থেকে কিনানি বাজারের গলি ধরে (পথে দরিবার মোড়ে মালাই লস্যি খাও) সোজা এসে পড়ো এসপ্লানেড রোডে। ডানদিকে ঘুরে একটু এগোলেই জুম্মা মসজিদের সামনে - ওটা ছাড়ালেই স্বর্গলোক, মানে আদি করিম্স।
এইভাবে ঘুরলে আর কিছু না হোক, পুরোনো দিল্লির সোয়াদ পাবে - মনে থাকবে। তবে সাবধান, কোন দিকে যাচ্ছো খেয়াল রেখো, ভীড়ের ধাক্কায় যখন তখন ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যাওয়ার হেব্বি চান্স।
ডিঃ আমার এক্সপিরিএন্স বহুৎ পুরোনো। তবে ভরসা এই যে ওই সব জায়গা সহজে পাল্টাবে বলে মনে হয় না।
bibek | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২২ | 195.37.234.132
সেটা অবশ্য ঠিক যেমন জামা মসজিদের করিমসের স্বাদ আলাদা। চাঙ্গেজী চিকেন খেয়েছি বেশ ঝাল। বেসিক্যালি মুলো বাটা দিয়ে রান্না মনে হলো।
ppn | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২১ | 122.252.231.10
আমিও খেয়েছি। ওভারহাইপড লাগল। মানে যত নাম শুনেছিলাম তার তুলনায়।
বিচ্ছিরি একটা ট্রেন অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে চেন্নাইয়ের কাছে।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০৫ | 12.149.39.84
ধুর মহায়, পরাঠেওয়ালি গলির পরাঠা -ঐ গলির দোকান ছাড়া কোথাও পারবেনা--ওটারেকটা আলাদা চার্ম। একবার আমি দেখেছিলাম কোন এক বিদেশি টি ভি থেকে ওখানের ছবি ইন্টারভিউ নিচ্ছে--আর নিজেরা পরে হুসহাস করে খাচ্ছে গর্মাগরম পরাঠা আর সিতাফল কি সবজি ইত্যাদি প্রভৃতি
খেয়ে বলছ না , না খেয়ে?? এ চাট সে চাট নয় হে প্পন---এ হল গিয়ে মিষ্টি----টকের লেশমাত্র নেই---না খেয়ে থাকলে একবার খেও--ভাল লাগবেই--যদি অবশ্য মিষ্টি আর মাখন ভালবাস
হ্যারে ব্যাং তুই ঠিক বলছিস। আর কানন দেবীর প্রথম বর অশোক মৈত্র, দ্বিতীয় হরিদাস ভট্টাচার্য্য। হ্যা সোনালি তো দাশগুপ্তই কি সাহ্স বল তখনকার দিনে--অবশ্য সব কালেই সব হয়--এখন মিডিয়ার দৌলতে সবাই সব জেনে ফেলে
ppn | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪৩ | 112.133.206.22
উঁহু, আগে পরাঠাগলিতে পরাঠা, হালওয়া আর নানখাটাই, তারপরে রেডফোর্ট আর জামা মসজিদ দেখে করিমস। পুরোদিনের প্রোগ্রাম।
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩৭ | 122.178.210.6
না গো নীনাদি, আমি যদ্দুর জানি হরিসাধন দাশগুপ্ত আর সোনালীর দুই ছেলে ছিল। বড় ছেলে রাজা দাশগুপ্ত আর তার বৌ কোলকাতা দূরদর্শনের চৈতালী-শাশ্বতীর সেই চৈতালী। আর ওদের ছেলে বিরসা। সোনালী কোলের ছেলেটিকে নিয়ে পালিয়েছিলেন, বড় ছেলে রাজাকে নিয়ে যেতে পারেন নি। আহা রে, তারপরে তো আরো কষ্টেই জীবন কেটেছিল সোনালীর।
হ্যা, করিমস মিস কোরোনা--ওখানে লাঞ্চ করে রেড ফোর্টে যেও আর তারপর দরিবা---পরাঠা আর মাস্ট দৌলত কি চাট--দরিবাতে বাজার করেও আনন্দ---তবে সঙ্গে দিল্লীর লোক থাকে যেন যে কিনা দরিবা চেনে
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩২ | 12.149.39.84
এই কাননের বর তো অশোক মিত্র, হেরম্ব মিত্রের ছেলে --ওদের বাড়ী অশোক-কানন--তাই তো জানি। আর হরিদাস ভট্টাচার্য্যর বউ সোনালি পালিয়েছিল রসোলিনির সঙ্গে
হে হে আকার দাদুর দাদু--ও আরও ভাল জানবে
aka | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩১ | 168.26.215.13
দুদি, করিমসে অবশ্যই যেও। বাকিসব সময় থাকলে। রুটি, রাং আর কোর্মা আমার প্রিয়। রাং টা অবশ্য জনা ছয়েক না হলে লস।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩০ | 12.149.39.84
লে, ওরা কি আমাদের মতন ডালভাত মার্কা নাকি---আর ইনগ্রিড ছাড়াও তার আনেকেই ছিল--সোনালিকেও ছেড়ে দিয়েছিল কিছু বছর পর--
aka | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩০ | 168.26.215.13
দেখো কান্ড আমি তো জানতাম আমার দাদুর দাদু ছিলেন।
Du | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৯ | 117.194.203.39
ভট্টাচার্য্য কানন দেবীর বর।
নীনাদি, আমি কোথায় কোনটা জানিনা, এই গুরুতেই লোকের মুখে শুনে ইস্তক খাবার সাধ রয়েছে
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৮ | 122.178.210.6
হরিদাস ভচ্চাজ কাননদেবীর বর ছিলেন না?
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৮ | 122.178.210.6
এগুলো ভাবলেই আমার মনখারাপ হয়ে যায় ইনগ্রিড বার্গম্যানের মতন অত গুণী মানুষকে ফেলে
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৭ | 12.149.39.84
উমম--আমার তো ভট্টাচার্য্য মনে হচ্ছে---দাশগুপ্ত তো হরি সাধন---গুগুলিয়ে দেখতো
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২১ | 122.178.210.6
ভট্টাচার্য্য? নাকি দাশগুপ্ত? আমার কেন জানি না দাশগুপ্ত মনে হচ্ছে। ওনারই তো ছেলে রাজা দাশগুপ্ত।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:১৫ | 12.149.39.84
উফ! * রেড ফোর্ট
থ্যাঙ্কু লামা--সোনালী ইট ইজ
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:১৪ | 12.149.39.84
দু, করিমসে খেয়ে রেড ফির্ট দেখতে পার---কিন্তু রেড ফোর্টে গেলে দরিবার পরাঠে ওয়ালি গলির পরাঠা কিম্বা মোতোমহলের বড়াকাবাব খাবেনা?
Lama | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:১৩ | 117.194.244.129
সোনালি, রসোলিনি
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:১২ | 12.149.39.84
ডিরেক্টর হরিদাস ভট্টাচার্য্য--যার বউ সেই তখনকার দিনের স্ক্যান্ডাল কুইন--নামটা কি যেন কাজল?ভুলে যাচ্ছি--ইটালিয়ন ডিরেক্টরের সঙ্গে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছিল
হয়েছিল বোধহয় সিনেমা--বলাকার মন কিন্তু কার লেখা সন্ধ্যাদীপের শিখা?
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০৬ | 122.178.210.6
বলাকার মন তো আশুতোষেরই লেখা। আমি যাদ্দূর জানি সিনেমা হওয়ার কথা ছিল উত্তম-সুপ্রিয়া, কিন্তু শেষ অব্দি হয় নি।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০৫ | 12.149.39.84
ইয়েস--বলাকার মন--থ্যাঙ্কু ন্যাড়া
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০৫ | 12.149.39.84
এই রে কার লেখা রে?? সিনেমাটাও দেখেছি--শিগগির বল
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০২ | 122.178.210.6
হ্যাঁ হ্যাঁ বলাকার মন।
nyara | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০১ | 122.172.170.189
পাইলট নিয়ে আশুতোষের তো 'বলাকার মন'।
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০০ | 122.178.210.6
পড়ে, আরেকজনের
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫৯ | 122.178.210.6
না না একটা ছিল তো তাহলে বোধ্হয় পাইলট নয়, ঐ বাজিকরই মনে হয়। তবে প্লেন নিয়ে আর লিন্ডবার্গকে নিয়ে প্রচুর ফান্ডা দেওয়া ছিল। তবে এইটা বলতে গিয়ে আমার আরেকজানের লেখা অন্য একটা উপন্যাসের কথা মনে পড়ে গেল, খুব কেঁদেছিলাম সেটা পরে - সন্ধ্যাদীপের শিখা। বল তো কার লেখা?
Du | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫৫ | 117.194.203.39
দিল্লীবাসীদের কাছে কোশ্ন। রাজধানীতে দিল্লী পৌছে সেই বিকেলে রেড ফোর্ট দেখার প্ল্যান। এর মধ্যে কি করিমস যাওয়া যাবে ? গেলে একটু মেডইজি চাই। আগাম ধন্যযোগ।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫৫ | 12.149.39.84
আশুতোষের একটি ছেলে ছিল---তার ছিল এক দূরারোগ্য ব্যাধি--তাকে নিয়ে ওঁরা সারা ভারত এ ঘুরেছে --মন্দিরে মন্দিরে--চিকিৎসাও ছিল খুব দামী, তাই শেষের দিকের বই গুলো সত্যিই উত্তম কে ভেবেই লিখতেন হয়ে্তা---তবে ওনার গল্পে উত্তমের কিছু সেরা অভিনয় আছে ---কাল তুমি আলেয়া, সে আমি ও স্খা, নগর দর্পণে--আর পাইলট তো বোধদয়---শংকরের লেখা--উত্তম অনির্বাণ চ্যাটার্জি
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫১ | 122.178.210.6
তবে আমার নগরপারে রূপনগরটা সবচেয়ে ভালো লেগেছিল।
byaang | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫০ | 122.178.210.6
রাইট রাইট পঞ্চতপা। পড়েছি গো নীনাদি। তবে সেসব আগের জন্মের কথা। মা পড়ত, আর আমিও মা এবাড়ি-ওবাড়ি গেলেই লুকিয়ে লুকিয়ে পড়তুম অশুতোষ মুখুজ্জ্যে। আর বাবা খালি মাকে খেপানোর জন্য বলত - উত্তমকুমার ছবিতে উত্তমকুমারের জীবদ্দশাতেই মালা পরিয়ে ধূপ দিয়ে তবে নাকি আশুতোষ মুখুজ্জ্যে লিখতে বসতেন। আমিও পড়তে গিয়ে দেখি, তাই তো! উনি পুরুষ চরিত্রগুলোকে ঐভাবেই আঁকতেন। ঐ যে একটা উপন্যাস ছিল না একজন পাইলটকে নিয়ী, নাম মনে পড়ছে না, ওটা পড়তে গিয়েই আমি প্রথম লিন্ড্বার্গের নাম জেনেছিলুম সেই ক্লাস ফোরেই। তারপর শুনি সত্যি সত্যি নাকি উত্তমকুমারকে দিয়ে ঐ চরিত্রটা করানো হচ্ছিল।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৪৮ | 12.149.39.84
ঃ-)) কি ভাল গল্প--হ্যা ঐ বাঁধ তৈরীর গল্প। আমাদের বাড়িতে আসুতোষের খুব ফ্যান ছিল সবাই---মা মাসী দিদি--সব সব--আম্মো। বাজিকর পড়েছ রিমি? গুণি দত্ত?
rimi | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৪৬ | 168.26.205.19
আরে হ্যাঁ, পঞ্চতপা। নামটা মনে পড়ছিল না। সেই বাঁধ তৈরীর গল্প তো? আমার মার খুব প্রিয় বই ছিল, তাই আমিও পড়েছিলাম।
Nina | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৪২ | 12.149.39.84
ব্যাং তুই যখন পারলিনা কেউ পারবেনা বলেই দি পঞ্চতপা --না পড়ে থাকলে পড়িস, দারুণ
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন