ন্যারেটিভ রচনা করতে গিয়ে মহিন্দর অমরনাথ আর প্রভিন কুমারকে ভুলে যাচ্ছেন কমরেড ন্যাড়া।
এদের সাথে একটারই তুলনা হয়। রমেশ কৃষ্ণনের ফার্স্ট সার্ভিস।
nyara | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৬ | 203.83.248.37
মহিন্দার যে ভাবে বল করতে ছুটে আসত তাতে আদৌ যে বল করার ইচ্ছে আছে বা কোনদিন বোলিং ক্রিজে পৌঁছে উঠতে পারবে বলে মনেই হত না। সেই তুলনায় বল তো পুরো ঝোড়ো গতিতে হত।
pi | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৫ | 128.231.22.133
ঠিকাছে। ইন্দোদাকে কল্লোলদা দিয়ে রিপ্লেস করে দিলাম।
pi | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৪ | 128.231.22.133
একশো হাত মানে কয় তলা ভাবছি। আকাদা মুকেশ আম্বানির গেটগোড়ায় অপেক্ষমান আর সৈকতদা,ইন্দোদা এট আল সাতাশ তলার ছাদে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে কি হেলিপ্যাডে পা রাখছে, এমনি কিছু ?
I | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৪ | 14.96.11.41
আবে, আমি টইয়ের কথাও বললাম তো। আমিও তো জানি না।
aka | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৪ | 168.26.215.13
রমেশ কৃষ্ণণের সার্ভিস নিয়ে লেণ্ডল একবার বলেছিল। ও সার্ভিস করতে গেলে আমি একটু ঘুমিয়ে পড়ি, স্বপ্ন টপ্ন দেখা শেষ করে জেগে দেখি বলটা তখন সবে নেট পেরচ্ছে। তাই রমেশ খুব ভালো খেলা সঙ্কেÄও আমাকে হারাতে পারে না। কারণ সব সময়েই আমার এনার্জি অক্ষত থাকে।
kc | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২২ | 178.61.96.29
মহিন্দার অমরনাথের বল করা ভুলে যাচ্ছেন কমরেড?
pi | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২২ | 128.231.22.133
নেতাই, পেস্টানোর সময় উল্টে দে।
aka | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২০ | 168.26.215.13
কেন ঋঙ্কিÄক ঘটকের সিনেমা নিয়ে যা চলছে (মা কিরা একবর্ণ বুইতে পারছি না) সে বেলা কিছু হয় না, না? ঐ আলোচনাটা মাথার অন্তত একশ হাত ওপর দিয়ে চলেছে। আর্ধেক টার্মের মানেই জানি না।
nyara | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৯ | 203.83.248.37
বলের জোরে মদনলালকে কেউ টেক্কা দিতে পারবে না। খুব জোরে ছুটে আসত বল করতে। হাত থেকে বেরোনো বলের থেকে নিজের ছোটার গতি বেশি ছিল। কত ব্যাটসম্যান যে চুক্কি খেয়ে আউট হয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। বাঁই করে মদনলাল হাত ঘোরাল, ব্যাটসম্যান জোর বল আন্দাজ করে সাপটে হাঁকড়াল। ফলো থ্রু-তে স্ট্যাচু হয়ে দঁড়িয়ে দেখল বল মর্নিং ওয়াক করতে করতে ঢুকে স্ট্যাম্প ভেঙে দিল।
এর আর একটা উপযোগিতা ছিল। মদনলালের পরে চন্দ্রশেখর এল বল করতে। ব্যাটসম্যান ভাবলে পেসারেরই যদি বলের ঐ গতি হয়, স্পিনারের বল আসতে আসতে তো সন্ধ্যে হয়ে যাবে। এই ভেবে গার্ড নিয়ে হালকা আমেজে দাঁড়াল। চন্দ্রর বল বোলতার মতন গোঁ গোঁ করতে করতে ঢুকে বোল্ড করে দিল।
I | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৭ | 14.96.11.41
ভাট এবং টই-দুইই আমাদের মত ম্যাঙ্গানীজদের ( সূত্রঃ গোয়ার জনতা গোয়ানীজ) হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে এলিটিস্ট হারেমে বন্দী করার চক্রান্তের বিরুদ্ধে পোবল পোতিবাদ জানিয়ে ১০ ঘন্টার অনশন শুরু করলাম।
pi | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৩ | 128.231.22.133
ঃ)))
নেতাই একটা কাজের কাজ করছে ।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১২ | 128.173.176.151
বেদীর কথা বললে আর রজার বিনির কথা ভুলে গেলে? রজার বিনির বলের যেমন ছিলো জোর তেমনি একহাত করে সুইং করাতেন। কত বল যে আম্পায়ার ওয়াইড ডেকে দেওয়ার পর বাঁক খেয়ে উইকেট ভেঙে দিয়েছে ইয়ত্তা নেই। আর ফিল্ডিং এর কথা কি বলবো! মাঠের মধ্যে তো বটেই বিনি একেক সময় স্টেডিয়ামের লাগোয়া ছাদ থেকেও নাকি বল ছুঁড়ে উইকেট ভেঙে দিতো। তো, হলো কি, ভারত বিনির হাত ধরে জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন নিয়েই ফেলেছে, এমন সময় সাম্রাজ্যবাদী ক্যাপ্টেনরা একটা ছক কষলো। এমাইটির বাঘা বাঘা সাইন্টিস্ট মিলে বের করলো ফিউচারিস্টিক বল। ব্যাটে লাগার তিরিশ সেকেন্ড পরেই সেই বল থেকে নানা শেপের ব্লেড বেরিয়ে ফিল্ডারের হাত ক্ষতবিক্ষত করে দেবে। তারপরেই ভাগ্যের চাকা ঘুরে গ্যালো। প্রতি ম্যাচেই দেখা গেল প্রথম দু ওভারের পরেই বিনির হাত রক্তাক্ত। এমন টেকনোলজি, যে আর কারুর হাত কাটনো না। হু হুঁ বাওয়া, সায়েবদের ব্যাপারই আলাদা।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০৪ | 128.173.176.151
না, ঘুনসি পরার সময় তো আরো আগে। সেই যখন আউটফিল্ডে উৎকৃষ্ট ব্যালে দেখা যেত। বল ধরে দু হাত স্ট্রেচ করে টুং করে একটা আবাজ। অতঃপর হাত পাকিয়ে প্রবল জোরে থ্রো। সেই বল তিন ড্রপে উইকেটকিপারের হাতে যেত। অবশ্য তাতে খুব বেশি ক্ষতি হতো না। রান নেওয়ার সময় হাঁপিয়ে গেলে তখন অনেক ব্যাটসম্যান মাঝপথে থেমে একটু আলোচনা করে নিতেন। প্যাড ঠিক করে নিতেন। কেউ হাপ সেঞ্চুরিতে পৌঁছলে দর্শকদের গ্রিট করে নিতেন টুপি খুলে।
aka | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০০ | 168.26.215.13
ফিল্ডিংয়ের কথা বললে বেদির কথা বলতেই হবে। বেদি খুব মানব দরদী ক্রিকেটার ছিলেন। উনি সব সময়ে বাউন্ডারিতে ফিল্ডিং দিতেন, কেন? না ওনার হাতে সব সময়েই একটা চ্যানেল করা থাকত কারুর রক্ত দরকার পড়লেই মাঠের মধ্যেই ব্লাড দেবার বন্দোবস্ত হত। সেই কয়েক ওভার বেদির জায়গায় প্রসন্ন বল করত। এই নিয়ে ওনাদের নিজেদের মধ্যে বেশ আন্ডারস্ট্যান্ডিং ছিল। কিন্তু ফিল্ডিংটা ওনাকে দিতেই হত, এমনি কিছু না বলটা বাউন্ডারি চলে যাবার পরে একটু দৌড়ে কুড়িয়ে এনে বোলারকে ছুঁড়ে দিতে হত। তখনকার দিনে তো আর বলবয় পাওয়া যেত না। আর যখন ব্লাড দেওয়া চলত তখন যে রোগী সেই কুড়িয়ে দিত কৃতজ্ঞতায়, একে তো ব্লাড পাচ্ছে, দ্বিতীয়ত টেস্ট ক্রিকেটে ফিল্ডিং করার অনুভুতি। ভেবেই দেখুন কি মহানুভব ক্রিকেটার ও ফিল্ডার ছিলেন বেদি, আজকের দিনের পয়সা সর্বস্ব ছেলেপুলেদের মতন নয়।
Netai | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৫৫ | 122.176.171.212
এ জিনিষ এখন টইতেও পাওয়া যাচ্ছে।
I | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৫১ | 14.96.11.41
ঃ))) একেই আজকে মুখ দিয়ে কথা বেরোচ্ছে না, তারোপরে ন্যাড়াদা, আকা এবং সর্বোপরি তিমি ভাটকে এমন লেভেলে নিয়ে চলে গেছে যে এখন আর বর্ষীয়সী শোকস্তব্ধ বেতো মহিলার মত বসে বসে আয়োডেক্স লাগানো ছাড়া কিছু করার নেই।
nyara | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪৯ | 203.83.248.37
এ তো ১৯৯৬ সালের কথা - অনোয়ারের ১৯৬। তখনকার কথা তুমি কোত্থেকে জানবে ছোকরা? তখনও তো তুমি ঘুনশি পর, ঝিনুকে দুদু খাও।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪৫ | 128.173.176.151
এইসবের থেকে হটকে, দাদির ফিল্ডিং। আলাদা ঘানা। ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপের ফাইনাল সম্ভবত। সইদ আনোয়ার মেরে ফাটিয়ে দিচ্ছে। ১৯৬ মত করে বোধয় একটা ক্যাচ উঠলো। দেখা গেল সবাই প্রবল অনিচ্ছায় ইতিউতি দেখছে। দাদি ইনিশিয়ালি দাঁড়িয়েই ছিলো। আরেকটা চার বা ছয় হবে, এতে আর করারই বা কি আছে। কিন্তু তারপর সম্ভবত উইকেটকিপার চিল্লিয়ে কিছু একটা বলায় দাদি পেছনের দিকে দৌড়োতে শুরু কল্লো। দৌড়োচ্ছে দৌড়োচ্ছে, ঘন্টায় আট দশ গজ, মোটামুটি এইরকম স্পিড, বল হাওয়ায় কাঁপছে সাথে দাদিও একবার পাক খেয়ে নিলো কিন্তু বল আর পড়েই না। শেষে নাকি একটা চিলের পেটে গোত্তা খেয়ে সেই বল পড়তে শুরু করে। অন্তত বার পঁচিশেক জিগজ্যাগ করে সেই বল যখন ট্রাপিজের নাইকার মত ফাঁকি মেরে বেরিয়ে যাচ্ছে, দাদি ডিগবাজি খেয়ে নিমাইঠাকুরের স্টাইলে উদ্বাহু হয়ে সেটা ধরে ফেল্লো। আনোয়ার অবশ্য ততক্ষণে প্যাভিলিয়নে বসে কফি খাচ্চে।
aka | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩০ | 168.26.215.13
সে যদি বলো ল্যারি কনস্ট্যানটাইন। বোলিং আর ব্যাটিং তো ছিলই। সাথে ছিল চিতাবাঘের খিপ্রতা, বাজ পাখির মতন চোখ, আর বেতালের মতন অ্যান্টিসিপেশন। বল করে কনস্ট্যানটাইন যখন রানাপে ফিরে যেত তখন ফিল্ডাররা বল ছুঁড়ত ল্যারির পেছনে। ল্যারি তখন সামনের দিকে তাকিয়ে হাঁটছে। কেউ কোনদিনও সেই ক্যাচ ল্যারিকে মিস করতে দেখে নি। একবার ল্যারি স্কোয়ার লেগে ফিল্ডিং করছে। ফাইন লেগে কেউ নেই। ব্যাটসম্যান ব্যাট করার আগে জায়গাটা দেখে নিল। সাথে সাথে ল্যারিও প্ল্যান ছকে নিল। বল ডেলিভারি হওয়ার সাথে সাথে ল্যারি দৌড় শুরু করল ব্যাটসম্যান অবধারিত সুইপ করল, এমনিতে চার হওয়া উচিত। কিন্তু সবাই অবাক হয়ে দেখল সেখানে দেওয়ালের মতন ল্যারি দাঁড়িয়ে। সামনের দিকে ঝাঁপিয়ে প্রায় মাটিতে মিশে যাওয়া বলকে ল্যারি বাজ পাখির মতন তুলে নিল।
এই হল দেশী আর বিদেশী ফিল্ডারের পার্থক্য।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৫ | 128.173.176.151
তারপর ধরো ফিল্ডিং এর দক্ষিণ ভারতীয় ঘরানা। প্রাচীন ঐতিহ্য ও প্রবল হিন্দুয়ানা আক্রান্ত ফিল্ডিং স্টাইল। কুম্বলে বা শ্রীনাথের আউটফিল্ডে ফিল্ডিং ছিলো গৃহদেবতাকে প্রণাম করার মত। হাঁটু ভেঙে বসে, তারপর আরেক ধাপে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করার মত করে বল তুলে নেওয়া। অবিশ্যি মাঠ এবরোখেবরো হলে বলের গতিপথ বদলাবে, তখন আবার কষ্ট করে ( এই জায়গাটায় পুরোনো সাদাকালো সিনেমার বাতে কষ্ট পাচ্ছেন এমন বর্ষীয়সী এবং সম্ভবত শোকস্তব্ধ মহিলাদের মনে পড়বে) রিভার্স স্টেপ ফলো করে উঠে দাঁড়িয়ে বাউন্ডারির দিকে যাওয়া। তবে বলবয় যদি তেমন তেমন দায়িত্বশীল হতো তো পরের কষ্টটা থেকে অনেকেই রেহাই পেতেন।
Tim | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:১৭ | 128.173.176.151
ভারতীয় ফিল্ডিং চিরকালই ঐতিহ্যবাহী। বিবিধের মাঝে দেখ মিলন মহান। তবে নবাবীয়ানা বজায় রাখার চেষ্টা আমরা অজয় জাদেজা বা মহারাজের মধ্যে দেখিচি। একবার, ইডেনে কার সঙ্গে যেন খেলা মনে নেই। জাদেজা লং অফে। কপিলের বলে লোপ্পা ক্যাচ উঠলো। বল টঙে। ক্যামেরায় ধরা হলে দেখা গেল, জাদেজা কয়েকজন লাস্যময়ী যুবতীকে অটোগ্রাফ দিচ্ছে। ক্যাচটা মিস হবে অবধারিত, এমন সময় কপিল পাজি তেড়ে খিস্তি কল্লেন। সে এমন খিস্তি, যে শোনা যায় জামনগরের তাপমাত্রা দুডিগ্রি বেড়ে গিয়েছিলো। সে জা হোক, গালাগাল শুনে সুন্দরীরা কানে হাত দিয়ে লাল হয়ে পালিয়ে গেলেন, আর অমনি অটোগ্রাপের খাতাপেন ফেলে জাদেজার দৌড় শুরু। তবে শুধু দৌড়ে কি আর ঐ ক্যাচ হয়? শেষটা অন দ্য রান সামনে ঝাঁপিয়ে বলটা যখন পেলো তখন ঘাসের ডগা থেকে সিম আধ সেমি দূরে। তখন ক্যাচটা নিয়েই এমন লাপালাপি হলো যে খিস্তির কথাটা ধামাচাপা পড়ে যায়।
nyara | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫৯ | 203.83.248.37
বুঝলি, ঐ পাতৌদি। কী ছিল লোকটা। ক্লাব হাউসে বসে আছে। বেয়ারা চা এনে ঢেলে দিল। কিন্তু কাপটা তুলতে পারছে না। আমি দেখছি। একটা চোখ পাথরের তো। বাইনাকুলার ভিশনটা চলে গেছে। সব প্যারাল্যাক্স হচ্ছে। কাপের আঙটায় আঙুল ঢোকাতে যাচ্ছে, দু ইঞ্চি পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। ভাব একবার। এই পাতৌদিই ঐ পাথরের চোখে তাবড় তাবড় সব ফাস্ট বোলারদের খোলা পিচে খেলে দিল।
তারপর আউটফিল্ডে ফিল্ডিং! তোরা আজহার, আজহার করিস। ঠিকই, আজহার অত্যন্ত অ্যাথলেটিক। কিন্তু পাতৌদি অন্য ঘরানা। নবাবের বাচ্চা তো। অদ্ভুত রকম আন্দাজ। এক্সট্রা কভারে দাঁড়িয়ে আছে। একদম অলসভাবে। কিন্তু বোলারের হাত থেকে বল বেরোনো মাত্র আন্দাজ করের ফেলল যে কভার ড্রাইভ আসছে। আর একটু সরে জায়গা নিয়ে নিল। এ জিনিস তোদের আজহার কেন জন্টি রোডসও দেখাতে পারেনি। আর ছিল বলের পেসের আন্দাজ। যদি কোন বলের পেছনে পতৌদি ছুটত, আমরা জানতাম বল বাইন্ডারি পেরোবে না, তার আগে নবাব ধরে ফেলবে। আর যে বল বুঝত ছুটে ধরা যাবে না, ছোটার চেষ্টাই করত না। অন্য কোন ফিল্ডারকে ইশারা করত, সে গিয়ে বাউন্ডারি থেকে বল নিয়ে আসত। নবাবের বাচ্চা, ওরা কি আর বাউন্ডারিতে বল কুড়োতে পারে!
এ জিনিস আর হবে না। তারপর তো ক্রিকেট চলে গেল বম্বের মধ্যবিত্তদের হাতে। ওয়াডেকর থেকে তেন্ডুলকর।
nk | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৪১ | 151.141.84.194
এদিকে টইতে শিবুর পেজোরেটিভ শুনে আমি ভাবলাম মানে কীরে বাবা!!!! হয়তো বা পেজোমি ধরনের কিছু! ঃ-) খুঁজে দেখি তাই তো! ঃ-)
nk | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৩৬ | 151.141.84.194
কেসি কেসি কেসি, আপনিও তো তবে জানেন! ঃ-O বলুন কোথায় কবে কেন হবে নেক্ষট ভূ ক? ??????
অবশেষে নেট ফিরে পেলাম গেস্টহাউসে এসে। আগে ম্যাগোর টইট ওপরে তুলি, একটা চূড়ান্ত ম্যাগো কেস দেখেছি আজকে।
sinfaut | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৩৫ | 121.241.218.132
কিংবা ঢি।
sinfaut | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৩৫ | 121.241.218.132
কালকে আবাপ লিখতে পারেঃ পাটাওড়ি।
Nina | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:২৮ | 12.149.39.84
ইস! কাল শুনেছিলাম I C U তে আছেন।
pi | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:০৮ | 72.83.92.218
পতৌদি মারা গেলেন !
pi | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:০৮ | 72.83.92.218
ডিম আছে। সেদ্ধ করে নিন। এইভাবে ঃ
When I set off in my search for the perfect boiled egg, I quickly identified the key variables which will have to be controlled and mastered to ensure an egg of the highest possible quality. There are, of course the obvious considerations of time and temperature. These are considerations which I will come to later. Another important variable which needs to be taken into account involves the liquid. We need to find the correct balance between viscosity and density to ensure the optimal transferrence of heat from the source to the egg. To find this substance, I spent weeks in the laboratory, researching and experimenting with hundreds of different liquids and combinations thereof. My exhaustive study produced a definitive and intriguing result. I discovered that the liquid best suited for the unique challenge of heating an egg to perfection was water.
Now we come to the most fundamental issue governing the success of the dish. Before we worry about matters such as time and temperature, we must address the egg itself. The size of the egg is really a matter of personal choice and the colour of the shell has no bearing on the contents inside. Instead there is a vital and often overlooked element of our ovum that will determine whether we reach egg perfection. I refer to the shape. Through an in-depth study of the fluid dynamics governing the movement of air bubbles around the surface area of our target, I simulated the effects of boiling water on a variety of polyhedra. From this, I came to the conclusion that our perfect egg is triangular. A simple hiring of a rogue veterinary surgeon later and we had our main ingredient. So let's cook!
1. Fill a saucepan with water. The amount should be somewhere between "a little" and "a lot". 2. Heat the water until the moment when it becomes "hot". 3. Lower the egg into the water at a precise speed 6.25m/s. 4. Leave in there until the time is right. 5. Remove egg from the water.
হত প্রথম বিশ্ব - নার্ভ ছাঁটা থেকে মাথায় টুপি সব একদিনে - ম্যাজিক।
ppn | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:৫৪ | 204.138.240.254
বোঝো! কেসিরও সোসন।
২০১২ দেখছি এসেই গেল।
kc | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:৫৩ | 194.126.37.78
উফফফ্ফ, ক্ষী সোসন! ক্ষি সোসোন! তুলে নে মা!
Netai | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:৪৮ | 121.241.98.225
কুমুদির কাতর ক্রন্দন
ppn | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:৩৪ | 204.138.240.254
কাঠবিড়ালির কবজির কাবাব?
dukhe | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:২৮ | 122.160.114.85
শুধু কাঠবেড়ালি কোথায় - ফ্লেমিঙ্গোতেও তো কত লোকের আপত্তি । সাধে কি সিকি কারিপাতা বেছে নিল ?
Netai | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:২৬ | 121.241.98.225
না বললেই হবে। দেখা যাচ্ছে সবাই কেমন ব্যাস্ত।
ওদিকে চিন্টু স্যার হুলোর হাঁটুর হালুয়া খাচ্ছেন। কুমুদির তাও রা কাড়েনা। শুধু কাঠবেড়ালির দিকে তাকালেই দোষ। এ অবিচার নয়তো আর কি?
q | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১৩ | 121.241.218.132
সেকি টুপি দেয় নি? আর বছর আমার হল - দাঁত ছঁটার পর আগে একটা বদখত গন্ধের নরম প্লাস্টিসিন গোছের কিছু দিয়ে ছাঁচ বানিয়ে নিলো। আর একটা টেম্পোরারি প্লাস্টিকের টুপি লাগিয়ে দিলো। ছাঁচ থেকে আসল টুপি তৈরী হয়ে এলে সেটা লাগিয়ে দিয়েছিলো।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন