বেঙি, যদি না পারেও, তবুও একফোঁটাও ক্ষতি হবেনা। এটা বিশ্বাস কর।
জনৈকা গ-দেবী মাসে একবার খোমাখাতা চেক করেন। বুউউউউ।
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২৩:০০ | 72.83.90.203
পারা মানে কী ? স্কুলের পরীক্ষায় একটু কম নং পেতে পারে, কিন্তু আদৌ কি কিছু কম শিখবে ? বেসিক জিনিসগুলো ঠিকঠাক শিখলেই তো হল।
Nina | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৫৯ | 12.149.39.84
পারবে রে বেঙি , পারবেই। আমার মেয়েটা ঠিক এইরকম ছিলরে ---নানা জিনিষে নেচে বেড়াত--কোথায় কবিতার কম্পিটিশনে তো কোথায় ছবি আঁকা তো কি তো কি---ঠিক এক এক করে সবই করল রে---ওদের স্পিরিটটাকে জীইয়ে রাখাই দরকার--বাকিতা ওরা ওরা করে নেয়।
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৫৬ | 122.167.229.192
নীনাদি, কী মুশকিল! কিছুতেই বোঝাতে পারি না তোমাদের। তাকে চেপে ধরতে চাই না বলেই তো টেন্শন টা আরো বেশি হয়। সে যখন সাড়ে সাতটা অব্দি খেলে বাড়ি ঢোকে, আর তার বন্ধুর মা ফোন করে বলে তার ছেলে অলরেডি স্কুলের হোমোয়ার্ক শেষ করে মায়ের বানিয়ে দেওয়া প্র্যাক্টিস পেপার সলভ করছে, তখনই হাড় হিম হয়ে আসে ভয়ে, এদের সঙ্গে আমার ছেলেটা পারবে তো?
ppn | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৯ | 122.252.231.10
জ্জিও।
Nina | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৯ | 12.149.39.84
ব্যাঙ্গালোর চিনিনা কিন্তু দিল্লীতে আমার ননদদের ছেলেমেয়েরা ও এখন তাদের ছেলেমেয়েরা কিন্তু এই রকম ভাবে পিষ্ট হয়না রে--- সানা বোধহয় ঠিক বলছে--শ্বশুরবাড়ীর সকলে বোর্ডিং স্কুলের--শ্বশুরমশাইরা শেরউডে গেছেন--তারপর থেকে এরা সব সানারে যায়--কি হৈ চৈ আনন্দ করে বড় হচ্ছে --সবই হচ্ছে--আমরা বাঙালী রা বড্ড দুশ্চিন্তার রুগী --আমার মনে হয় বেঙি আমি দেব অ্যাডভাইস---আমি তো এক নম্বরের ফেলিওররে---তবে যাকে চেপে ধরা হয়েছিল সে তো ভেঙ্গে গেছে--আর যাকে তার মতন ছেড়ে দিয়েছিলাম সেই এখন সাকসেসফুল--এটুকু বলতে পারি
I | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৮ | 14.99.55.118
লেখা উচিত কিনা জানিনা। তবে ভালো খবর তো, মনে হয় বিনা অনুমতিতে শেয়ার করলেও দোষ নাই। আজ সকালে ইমরান-সাহানা'র মেয়ে হয়েছে।
sayan | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৮ | 115.242.160.129
সারা স্কুলজীবনটা কী মজায় কাটিয়েছি। পরীক্ষার ভয়, সে কার না থাকে! তো কী? পরীক্ষার একসপ্তা আগে ফুটবল পেটানোয় তো কমতি হয়নি। হ্যাঁ, টিউশনি পড়ে ফেরার পথে ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট চলছে দেখে ভিড়ে গিয়ে দুটো স্পট ম্যাচ খেলে হঠাৎ রানার্স-আপ হয়ে যাওয়া, আর ফিরতে দেরি দেখে বাবা ওই কীর্তি আবিষ্কার করার পরে উত্তম-মধ্যম - সে কে না খেয়েছে! টিপিন পিরিয়ডে রাবার-ডিউস বল দিয়ে হাঁটু পর্যন্ত ধুলো করে কল টিপে গোটা শার্ট ভিজিয়ে জল খেয়ে ক্লাসও তো করেছি, স্যারের ধাতানি, বাবাকে বলে দেব - দিতেনও। পেটানিও তো কম খাইনি। তো কী হয়েছে? বাড়ি ফিরে নিজের "হোম টাস্ক' অর্থাৎ আবার খেলতে বেরোনোর তোড়জোড়, করেছি নিয়ম মেনে। সাতটায় ফিরে ঘুমচোখে ঢুলে সাড়ে আটটায় মায়ের গঞ্জনা ও রাতের খাবার খেয়ে কাদা হয়ে ঘুমিয়েওছি পরেরদিন সকাল সাড়ে ছটা পর্যন্ত, মা ঠেলে তোলা না পর্যন্ত। এইসব করতে গিয়ে নাম্বারের ঝুড়িতে কিছু কম পড়েছে - তো কী? ক্লাসের ফার্স্ট বয় আমাদের মত অ্যাভারেজদের দিকে তাচ্ছিল্যের চোখে তাকালে আমরাও তাকে তাচ্ছিল্য করেছি। এখন বুঝি ঠিক করেছি। চারটে পয়সা হয়ত কম উপার্জন করি আজ সেই ফার্স্ট বয়ের থেকে। কিন্তু ওই ছেলেটা/গুলো আমাদের মত ছোটোবেলা বাঁচেনি। আমাদের নিতান্তই সিধাসাধা ছোটোবেলা জীবনের সবচাইতে অমূল্য সময়গুলোর যোগফল। পারলে আরেকবার নিজে ওরম করে বাঁচি। যেদিন নিজের ছোটোটাকে মানুষ করতে গেলে ওইভাবেই শেখাবো পড়াবো।
siki | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৭ | 122.177.237.71
পাই, দিল্লি অনেক অনেক বিশাল শহর, তার স্যাটেলাইট শহরগুলো নিয়ে। আমরা তার এক কোণে থাকি। আমাদের বাড়ির কাছাকাছি যে কটা স্ট্যান্ডার্ড স্কুল আছে সেখানে কমবেশি একই গল্প।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় বাড়ির কাছে নেই, থাকলেও তাদের টাইমিং অড, বাড়িতে কেউ না থাকলে স্কুলে পাঠানো ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় কেভি থেকে।
ppn | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৪ | 112.133.206.18
সব বেসরকারি স্কুল এরকম নয়। কমবেশি কিছু না কিছু তো থাকেই। তবে যা সব কীর্তিকাহিনী পড়লাম সেগুলো সত্যি এক্সট্রিম।
তবে একটা ডিসক্লেমার দেওয়া উচিত। এখনো অনেক কিছু দেখা হয়ত আমার সত্যিই বাকি আছে।
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৪ | 72.83.90.203
আর এইসব যন্ত্রণা দ্যায়, তাও ঋভু ওর স্কুলকে ভালোবাসে ?
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪৩ | 72.83.90.203
ব্যাংদিকে এটা আমি বহুদিন বলে আসছি ঃ(
কিন্তু সমস্যা তো বোধহয় ঋভু ছাড়তে চায়না। কিন্তু সে ভেবে দেখলে, ছোটোবেলায় সেরকম পছন্দ অপছন্দ তো থাকেই। সবকিছু কি মেলে ? আমার ই স্কুল ছড়ানোর সময়, মর্নিং স্কুল, মা চাকরি করতো, অসুবিধা হচ্ছিলো, ডে স্কুলে দেওয়া হল। আমার কতদিন ধরে কী প্রচণ্ড কান্নাকাটি, মন খারাপ , এখনো মনে আছে। তারপর অন্য স্কুলটা আস্তে আস্তে কত্ত ভাল লেগে গেল।
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৪১ | 72.83.90.203
সিকির পোস্টের দ্বিতীয় লাইনটায় বড় করে ক।
আচ্ছা, তোমাদের দিল্লিতে আর কোন অপশন নেই ? মানে এই এত কেতের নামি দামি স্কুল ছাড়া ? পড়াশুনায় কি খুব হের ফের ? সে যদি একটু কম ও শেখে , আনুষঙ্গিক অনেক কিছুই কম শিখবে হয়তো, যেগুলো না শিখলেই ভালো। ঐ তুমি যে ইলেভেনের মেয়েটির কথা লিখেছিলে, সেটা শুনে সত্যি আঁতকে উঠতে হয়। মা ও নাতনির স্কুলের ধরণধারণ নিয়ে খুব দুঃখ করছিল। একটু আগেই কথা হচ্ছিলো। বলছিলো, খালি টাকার খেলা। তোমরা যে গল্পগুলো লিখলে, তার জাস্ট পুনরাবৃত্তি শুনলাম। অথচ বুঝে পাইনা, আমরা যে স্কুলে পড়তাম, সেখানে এখনো তো ভাল পড়ানোই হয়, কিন্তু সেখানে লোকজন আর দেবে না। দাদারাই তো দিল না। এইসব স্কুলেই এখন দেওয়ার রেওয়াজ। এটা কেন হয়ে যাচ্ছে , বুঝতে পারিনা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলো এখনো আমার সবচে ভাল লাগে। সেখানে বোধহয় সিট খুব কম, তাই কি ? দিল্লিতে আর কোন সরকারি বা আধা সরকারি স্কুল নেই ?
aka | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৩৬ | 168.26.215.13
ব্যাঙ আমার মনে হয় ঋভুর স্কুলটা ভালো না। তুই বরং অন্য স্কুল দেখ।
sayan | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৩৫ | 115.242.160.129
বাচ্চাবেলায় বোর্ডিং স্কুল বাচ্চাদের জন্য যন্ত্রনাদায়ক জানি, কিন্তু এমন উদ্ভট নিয়মকানুনের চাইতে বোর্ডিং স্কুল কি বেটার নয়?
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:৩১ | 122.167.229.192
ও নীনাদি, ছেলের স্বপ্ন সার্থক যাতে হয় তার জন্য কেমন করে সাহায্য করছি বল তো? শনি-রবি সকাল ছটা থেকে দশটা তাকে ক্রিকেট কোচিংয়ে পাঠিয়ে। সেই জন্য শনি রবি তে গোটা গুষ্টিকে সাড়ে পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠতে হয়। সেখানেও পৌঁছতে দেরি হলে গোটা মাঠ কুড়ি চক্কর দৌড়াতে হয়। ওদিকে ছেলের আবার বড্ড তাড়া স্বপ্ন সার্থক করতে - তার হিসেবমতন ২০২৩য়েও একটা ওয়ার্ল্ড কাপ ক্রিকেট হবে, আর তাকে তার আগেই টিমে ঢুকে পড়তে হবে, নয়তো তার পরের ওয়ার্ল্ড কাপ খেলার জন্য তার বয়স বেশি হয়ে যাবে।
prateek | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:২৯ | 122.179.34.195
তেহেলকার
prateek | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:২৮ | 122.179.34.195
সোমা চৌধুরীকে বলা যায় একটা কোভার স্টোরি করতে এই স্কুল গুলোকে নিয়ে?
Nina | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:২১ | 12.149.39.84
দেশে যখন আত্মীয়-বন্ধুদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার বহর দেখি---ভাবি এদের তো কোনো লাইফই নেই----শুধু ছুটছে---কষ্ট হয়। আমি নিজে ভুক্তভুগি তাই সব পোলাপানেরে কই--too much of everything is bad ছেলেমেয়েরা বাবামার এক্সটেনশন নয়--তারা ও গোটা একটা মানুষ তাদের নিজেদের ক্ষমতা ও স্বপ্ন অনুযায়ী--প্লিজ তাদের গাইড কোরো কিন্তু ঠেলোনা---তাদ্র স্বপ্ন সার্থক হতে সাহাজ কোরো--নিজের স্বপ্ন তাদের ঘাড়ে চাপিও না।
আমার খুব নিজের ছোটোবেলার স্কুলগুলোর কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। খুব খারাপ তো ছিলাম না, কী অবহেলায় বড় হয়েছিলাম, কিছু তো বিশেষ ক্ষতি হয় নি!
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:১১ | 122.167.229.192
নীনাদি, সত্যিই সময় যে কোথা দিয়ে কেটে যায়! রাত্তিরে যখন ছেলেটা ঘুমিয়ে পড়ে সারাদিনের রগড়ানির পরে, তখন কী মায়াটাই না লাগে ওর ঘুমন্ত মুখের দিকে তাকিয়ে! অথচ তারপরের সেকেন্ডেই তার ভবিষ্যতের কথা ভেবে হাড় হিম হয়ে আসে।
Nina | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:১০ | 12.149.39.84
বেঙি আছিস??
Nina | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:০৭ | 12.149.39.84
রিমি এই বাংলা শেখা পরে খুব কাজে দেবে। কলেজে একটা ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে বাংলা দেখানো যায় এবং সেই পরীক্ষাতে উৎরে গেলে --সময়, পয়সা বাঁচে ও একটা কলেজ ক্রেডিট পাওয়া যায়। সব ভাল কলেজেই এই ব্যাবস্থা আছে-- হা হা ভাবছ নিনাদিটার মাথায় ছিট --এখন কিনা কলেজ ভাবতে বলছে---কি করি-- কোথা দিয়ে যে হুউস করে সময় কেটে যায়----- আমার ছেলের পরীক্ষক ছিলেন রাশিয়ান ভদ্রলোক---পেপারের ওপর প্রথমেই ছিল আপনার পিতাশ্রীর নাম কি? আপনার মাতাশ্রীর নাম কি?
Du | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২২:০৫ | 117.194.195.66
সাম্পান বাংলা ভালোবাসছে শুনে ভীষণ খুশি হলাম আমিও। ব্যাং এর বইয়ের লিস্টটা জনহিতার্থে প্রথম পাতায় টাঙিয়ে দাও, ভবিষ্যতে গুরুচন্ডালীর রিডারশীপও এন্সিওর্ড হবে ঃ)
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৫৫ | 122.167.229.192
ললিপপ বাংলা ভালোবেসে পড়ছে জেনে যে কত্তো আনন্দ হল বলে বোঝাতে পারব না। বলেছিলাম না, সহজ পড়াগুলো পেলে তরতরিয়ে শিখে যাবে!
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৪৯ | 122.167.229.192
রিমি, আমার ছেলেটাকে অ্যাডপ্ট করবি রে?
rimi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৪৭ | 168.26.205.19
এইখানে লিখে দিয়ে যাইঃ আমার ছেলের নতুন স্কুল (পাবলিক স্কুল) নিয়ে আমরা খুব খুশি। কোনো ঝামেলা নেই। যা কিছু ঝামেলা সব টিচারের ঘাড়ে। বাবা মার দায়িত্ব শুধু নিয়মিত হোম ওয়ার্ক করানো, তা সেই হোম ওয়ার্ক করতে সময় লাগে ৫ থেকে ১০ মিনিট। এছাড়া ইন্টারন্যাশনাল ব্যাক্কালরিয়েট প্রোগ্রামের কিছু প্রোজেক্ট থাকে, দু মাস অন্তর। সেইটা করতে হেল্প করতে হয়।
পড়াশুনো কিন্তু কম হয় না, যথেষ্ট হয়। অত্যন্ত প্ল্যানড প্রোগ্রাম, সারা বছরে কি কি শিখবে, কবে শিখবে, কি ভাবে শিখবে সেই সব বছরের শুরুতেই বাবা মাদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক সপ্তাহে শুক্রবার ইংরিজি আর অংক পরীক্ষা হয়। আর প্রত্যেক দু সপ্তাহে একবার সায়েন্স পরীক্ষা হয়। এছাড়া অ্যাক্সিলারেটেড রিডিং প্রোগ্রামের পরীক্ষা হয়, সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার। এত পরীক্ষা হয়, কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে বাচ্চাদের মনে কোনো আতংক তৈরী হয় নি। উল্টে আমার ছেলে বা তার বন্ধুদের দেখছি, তারা "টেস্ট" দিতে ভালোবাসে, কারণ টেস্টে খারাপ করলে কোনো শাস্তি নেই, বকা নেই কিছুই নেই। কিন্তু ভালো করলে প্রচুর পুরষ্কারের ব্যবস্থা।
আমাদের উপরে ছেলেকে লেখাপড়া শেখানোর কোনো চাপ নেই। বাড়িতে আমি দিব্বি বাংলা শেখাতে পারছি। ব্যাংএর দেওয়া বইগুলো অসম্ভব ভালো কাজ দিচ্ছে, ছেলে ঐ বইগুলো পড়ে এত বাংলা ভালোবেসেছে যে নিজের ইচ্ছেয় লিখতে পর্যন্ত শিখছে। আমি লেখা শেখানোর কথা ভাবি নি।
আমার ছেলে আর তার বন্ধুরাও স্কুলে যেতে খুব ভালোবাসে। টিচারের সঙ্গে বাচ্চাদের সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। সব মিলিয়ে এখোনো পর্যন্ত আমরা খুব খুশি। এই স্কুলের জন্যে একখানা পুরোনো বাড়ি অনেক বেশি দাম দিয়ে কিনতে হয়েছে, কিন্তু এখনো পর্যন্ত মনে হচ্ছে সেটা করে ভালই হয়েছে।
হ্যাঁ, দু, পেরেন্ট-টিচার মিটিংয়ের নাম করে এইভাবে ছেলেদের বুঝিয়ে দেওয়া তুমি আলাদা, তুমি ফেলুড়ে অথবা তুমি ভাটনগর পেতে চলেছ, এটা শুনে থেকে আমার টিমের বারবিয়ানার কথা মনে পড়ছিল বলে খুঁজেপেতে ঐ টইটা তুললাম।
ppn | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৪২ | 112.133.206.22
এই প্রথম বোধহয় কোন সিনেমা দেশে আম্রিকার আগে রিলিজ করছে!
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৪০ | 122.167.229.192
উঁহু, টেন্টগুলোর সামনে তাঁরা চেয়ারে বসেন, মাথায় ঘোমটা দিয়ে। ওনাদের মধ্যে যাদের মনে দয়ামায়া আছে, তাঁরাই আবার ছেলেদের বুদ্ধি দেন বাথরুমে যাওয়ার নাম করে কোথাও গিয়ে কিছুক্ষণ বসে তারপর আবার মাঠে ফিরে আসতে।
Du | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৩৮ | 117.194.195.66
টিমের কতসব ভালো লেখাগুলোর কথা মনে পড়লো।
Du | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৩৭ | 117.194.195.66
সঙ্গে বড়রাও (একজনও)দাঁড়ায় কি ?
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:৩৫ | 122.167.229.192
আর পাঠাবো ই বা কেন রে? বোধ হয় বোল্টও ফ্লাডলাইট জ্বেলে দৌড় প্র্যাক্টিস করে না, আর এরা কী এমন হনু যে এদের এসব উদ্ভট কান্ডকারখানার দর্শক থাকতে যাব?
pipi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:২৭ | 129.74.191.152
পাই, অ্যাসোসিয়েশনের কথা সবাই মুখে বলবে কিন্তু কাজে দেখবে হয়তো গুটিখানেক এগিয়ে আসেছে বাকীরা ব্যাকডোর দিয়ে ভাগলওয়া! আর যে গুটিকতক বীর এগোবে ভুগবে তাদের বাচ্চারাই। কোন মা'বাবা এটা চাইবে বল? খানিকটা একইরকম শিক্ষা তো হল আমার পোস্টডক অ্যাসোশিয়েশন নিয়ে কথা তুলতে গিয়ে। এই ইউনির কোন পোস্টডক নিয়মকানুন নেই, পার্কস অ্যাণ্ড বেনিফিটস ক্লিয়ার নয় যে কারণ অ্যাডভাইসাররা যা নয় তাই করতে পারে (এবং করেও) পোস্টডকদের নিয়ে। বাকী পোস্টডকদের প্রস্তাব দিয়েছিলাম অ্যাসোশিয়েশন বানানোর জন্য। কেউ রা'ই কাড়ল না। উল্টে শুনতে হল খামখা আমি ল্যাজে আগুন দিতে চাইছি, কি দরকার, কারোর তো কোন সমস্যা নেই, সবাই দিব্যি আছে। এরা প্রায় সব্বাই চাইনীজ অথবা দেশী, তারা যা পায় তাতেই সন্তুষ্ট। কোনমতেই বসকে চটাতে চায় না, কারণ পাছে তাতে বস চটে H1-B ভিসা না দেয়! চাইনীজগুলো তো প্রস্তাবে সাড়াই করল না আর দেশীগুলো উল্টে আমায় গাল দিল। দু চারজন পাব্লিক আছে ইউরোপীয় দেশ থেকে তারা অবশ্য ব্যাপারটার গুরুত্ব স্বীকার করেছিল কিন্তু শেষমেষ কারোর গা নেই দেখে তারাও সরে গেল। আমি আর একা কুম্ভ হয়ে কি করব অতএব আমি পৃষ্ঠপ্রদর্শন করাই শ্রেয় মনে করলাম।
Abhyu | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:২৭ | 128.192.7.51
আমাদের সময় স্পোর্টসে কতো মজা ছিল - কমলালেবু, ডিম, কেক এইসব টিপিন দিতো। বিরাট বড়ো মাঠে ইচ্ছে মতো ছুটে বেড়ানো যেত - একবার আমি ভুল করে লং জাম্পের ট্রাকের উপরেই আড়াআড়ি ভাবে দৌড়ে দিয়েছিলাম - হিরন্ময় স্যার বলেছিলেন "আয় দেখি তো কান কতো লম্বা?' তারপর থেকে কিছুদিন দাদাকে যখন তখন লোকে জিগ্গেশ করত - তোর ভাইয়ের কান কতো লম্বা?
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:২৬ | 122.167.229.192
আর সব বাচ্চারা তো আর সব ইভেন্টে পার্টিসিপেট করে না, আমার ছেলেই যেমন কোনো একটাও ইভেন্টে সিলেক্টেড হয় নি, কোনোবারই হয় না, তাতেও অ্যাদ্দিন পাঠাতাম। কিন্তু ঐ দাঁড়িয়ে থাকা দেখে এবং রাতে পায়ের ব্যথায় যখন কাতরায় তখন মা হিসেবে সেটা সহ্য করা শক্ত।
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:২৪ | 122.167.229.192
আমাদের স্কুল কড়াকড়ির জন্য বিখ্যাত ছিল, কিন্তু সেখানেও এরকম ইনহিউম্যান নিয়ম ছিল না একটানা ছয় ঘন্টা দাঁড়াতে হবে।
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:২২ | 122.167.229.192
স্পোর্টসে পাঠাতে চাই না, কারণ সাড়ে সাতটা থেকে দুপুর দেড়টা অব্দি আমি চেয়ারে বসে দেখবো আমার ছেলে এবং তার বন্ধুরা কটকটে রোদ্দুর অথবা ঝপঝপে বৃষ্টিতে ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে, স্পোর্টস চলাকালীন তাদের বসতে দেওয়া হয় না মাঠে। এক একটা হাউজের নিজস্ব টেন্ট থাকে সেখানে দাঁড়িয়ে দেখতে হয়। আমার পক্ষে এগুলো সহ্য করা খুব মুশকিল। আগে তাও আটটায় শুরু হয়ে বারোটায় শেষ হত এবার সাড়ে সাতটা থেকে দেড়টা। বাড়াবাড়ির লিমিট থাকা উচিৎ।
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:২০ | 72.83.90.203
*কিন্তু
Abhyu | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:১৯ | 128.192.7.122
ইয়েস ইয়েস - অল ওয়ার্ক অ্যান্ড নো প্লে ইত্যাদি
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:১৮ | 72.83.90.203
আর কাব্লিদা, তুমি ঠিক আছো তো ? ফোনেও তো তোমাকে পাওয়া যায় না !
pi | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:১৮ | 72.83.90.203
অভিভাবকেরা অ্যাসোসিয়েশন করে বলার চেষ্টা করে দেখেছেন ?
কিতু স্পোর্টসে পাঠাতে চাওনা কেন ?
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:১৭ | 122.167.229.192
আর পিপি, ঐ নোটিসগুলোয় মিটিংএর সময় কেমন করে লেখা আছে বল তো? অমুক দিন দুপুর ২ঃ৪০ থেকে ২ঃ৫০ আপনার জন্য ধার্য্য করা হয়েছে, সেই একইদিনে আরেকজন হয়তো সময় পেয়েছে দুপুর তিনটে থেকে তিনটে দশ এইভাবে। মানে মা-বাবাদের কোনো কাজ, কোনো দরকার কিচ্ছু থাকতে পারে না, শুধু স্কুলে গিয়ে মাথা মুড়াতে হবে ঠিক ঐ সময়েই।
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:১২ | 122.167.229.192
কী জানি এখানে তো দেখছি পোস্টারগুলোয় লেখা এগারো নভেম্বর রিলিজ করছে।
byaang | ০৪ নভেম্বর ২০১১ ২১:১১ | 122.167.229.192
আর স্পোর্টস ডের ড্রেসের জন্য আগের সোমবারই সাড়ে তিনশোটাকা করে পাঠাতে হয়েছে সব বাবা-মাদের। অথচ স্কুলের অলরেডি হপ্তার পাঁচদিনের জন্য চার সেট আলাদা আলাদা রঙ এবং কম্বিনেশনের ইউনিফর্ম আছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন