তার ওপর রাষ্ট্রের তরফে সে লোককে যদি মহাপুরুষ বানানোর একটা আন্তরিক চেষ্টা হয়, সঙ্গে মিডিয়ার সংকীর্তন - তবে কার আনন্দ হয় বলুন ? মাঝখান থেকে দুদিন আমিষ খেয়ে অপরাধবোধে ভুগছি !
dd | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:১২ | 122.167.42.2
রুনু গুহ নিয়োগীকে ক্ষী মনে প্রানে ঘৃনা কত্তাম সেটা ল্যাখা যায় না। আমাদের বয়সী লোকরা ছাড়া সেই অসহায় রাগটা বুঝতেই পার্বেন্না অন্যেরা।
মারা গ্যালে ,আমার মনে হয়েছিলো,যাঃ ফস্কে গ্যালো। দিব্বি ড্যাং ড্যাং করে ফুল লাইফ কাটিয়ে খাটে শুয়ে চোখ বুঁজলো।
তার থেকে জেল খাটলে খুসী হতাম, হয়তো পিৎজা খ্যাতাম।
a x | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:০৮ | 143.111.109.1
অর্চনা দের আনন্দের কারণ না থাকলেও হয়ত একধরণের "ক্লোজার" আছে।
pipi | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:০৭ | 92.225.72.183
কি করব মামু, তোমার আর আমার "ধারনা' রা সহচরীর মত হাত ধরাধরি করে নাচতে লাগল দেখে হেসে ফেললামঃ-)
a x | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:০৭ | 143.111.109.1
পুলিশের ওপর রাগ স্বাভাবিক, কেননা ডিরেক্টলি পুলিশই ডিল করছে পাব্লিকের সাথে, রাষ্ট্রের হয়ে। কিন্তু সে যে নিজেই ভয়ানক রকমের এক্সপ্লয়েটেড। বিচ্ছিরি অবস্থায় থাকে এরা। হাইলি ডিমরালাইজিং, বেতন কম, কোয়ার্টারের অবস্থা অত্যন্ত খারাপ, পোস্টিং এমন জায়গায় সেখানে স্কুল নেই। ট্রেনিং ইত্যাদিও খুব লো-এন্ড।
pipi | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:০৩ | 92.225.72.183
শমীক, এদেশে এমনিতেও ফায়ারফক্সের ব্যবহার বেশি। আই-ই বোধহয় খালি আমিই ব্যাভার করি ঃ-))
Ishan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:০২ | 12.163.39.254
পিপি হাসে কেন? নিমুনিয়া সেরে গেছে বলে? ঃ)
Ishan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২২:০০ | 12.163.39.254
তবে এই প্রতিশোধ এর লজিকটা স্বাভাবিক মৃত্যুর ক্ষেত্রে খাটেনা।
ধরুন, আমার কারও উপরে এতটাই খার, যে, ভাবছি ব্যাটাকে কেলিয়ে দেব। পারলে মেরেই ফেলব। এখন, সে লোক যদি বৃদ্ধ বয়সে পরিবার-পরিজন পরিবেষ্টিত হয়ে শান্তিতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে, তাহলে আমি কি "ব্যাটা মরেছে' বলে শান্তি পাব? নাকি প্রতিশোধ নেওয়া হলনা বলে হাত কামড়াবো?
ইন্দিরার মৃত্যুর ক্ষেত্রে কিছু শিখরা বা রাজীবের মৃত্যুর ক্ষেত্রে কিছু শ্রীলঙ্কার তামিলরা উল্লাস প্রকাশ করে থাকতে পারেন। প্রতিশোধ নেওয়া হল বলে। কিন্তু এই যে রুনু গুহনিয়োগি মারা গেলেন, এতে অর্চনা গুহদের আনন্দের কি কোনো কারণ আছে? বরং লোকটাকে ঘানি টানানো হলনা বলে আফশোষই তো থাকার কথা। তাই নয় কি?
pipi | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২১:৫৯ | 92.225.72.183
মামু...ঃ-)
Ishan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২১:৫৫ | 12.163.39.254
আমারও কিছু লোক সম্পর্কে এরকম "ধারনা' আছে।
pipi | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২১:৩৪ | 92.225.72.183
শমীক, আমার পাসপোর্ট কলকাতা অফিসের, বাবা-মা'র চঁচুড়া থেকে। শেষের ক্ষেত্রে কলকাতা অফিসে বারবার চক্কর কেটেও কিছু না হওয়ায় দমদির কথামত দিলীতে পাসপোর্ট আপিসে ফোন লাগাই। অবশ্য যতবার ফোন করতাম এবং মন্ত্রী সান্ত্রী যাকেই করতাম ততবার একই কথা শুনতে হত - সাহাব মিটিং মে হ্যায়। বাদ মে ফোন কিজিয়েগা। আহা মিটিং করে করেই দেশোদ্ধার করে দিলেন গো বাবুরা। আর মেলের জবাব তো আজ অবধি কেউ দেয় নি। তখন যেটা করতাম শুনলে হাসবে। প্রতিদিন সকালের প্রথম কাজ - একটা ফ্যাক্স পাঠানো। আর মাঝেসাঝে ফোন করে উত্যক্ত করা। কিসের গুঁতোয় কাজ হয়েছিল জানি না, হয়ত কোন গুঁতৈ লাগে, এমনিই হয়েছিল কাজটা তবু হয়েছিল। সেইথেকে মেল নয়, ফ্যাক্সের উপর আমার অগাধ ভরসা জন্মে গেছেঃ-)
শান্তনু, হ্যাঁ আমার পরিচিত-বন্ধু-আত্মীয় মহলে কয়েকজন আছেন যাদের সম্পর্কে আমার এরকম 'ধারনা' আছে। তবে হাতে যখন সুনিশ্চিত প্রমাণ নেই তখন এই নিয়ে কিছু বলা ঠিক নয়।
dukhe | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২১:০৮ | 117.194.237.32
পুলিশের চাকরিতেও 'ভালো' পোস্টিং মোটামুটি নিলাম হয় শুনেছি । তো যে খরচা করে সেটি কিনবে, সে উসুল না করে ছেড়ে দেবে - এ আশা বৃথা । আলিপুর জেলের বন্দীরা নাকি এককালে বাইরে থেকে বিড়ি আনাতে পাহারাদারদের ৫ পয়সা করে ঘুষ দিত । পাহারাদেরদের দাবি সে ৫ পয়সা মুখ্যমন্ত্রী অবধি ভাগ হত !
ranjan roy | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ২০:৫০ | 115.117.205.149
কিন্তু কিছু গ্রে এরিয়া আছে,সবাই অক্ষএর মত কব্জের জোর রাখে না। বা ডিপেন্ড করে কে কতটা বিশেষ পরিস্থিতিতে মজবুর। অবশ্যি শ্রাবণী-অক্ষরা কনফিডেন্ট নিজের ক্ষমতায়। আর শ্রাবণী রিসোর্সফুল ও বটেন। কিন্তু আমার সদ্য জানা নীচের ঘটনাটি দেখুন। ভদ্রলোক-ভদ্রমহিলা সারাজীবন একটি কেন্দ্রে বিমানবাহিনীর কেন্দ্রে এল ডি সির চাকরী করে গেলেন। এয়ারফোর্সের কোয়র্টারে ছিলেন তাই রক্ষে, নইলে মেট্রোয় বাড়িভাড়া গুনতেহলে----। বড় ছেলেটাকে ইঞ্জিনিয়ারিং কষ্টে সৃষ্টে পড়ালেন, সে সত্যম এ ছিল। এখন চাকরী টিঁকে আছে, কিন্তু মাইনে অর্ধেক হয়ে গেছে। মেজ ও ছোট ছেলেকেপয়সার অভাবে নামকরা জায়গায় পড়াতে পারেন নি। মেজ এখন বেকার। মেয়েটি নিজের চেষ্টায় নানা কোর্সের পরীক্ষা দিয়ে ডিগ্রির সংখ্যা বাড়িয়ে চলেছে। কিন্তু একটি প্রাইভেট স্কুলে তিনহাজার পায়, ব্যস্। বিয়ের জন্যে বেড়ালপার করার মত চেষ্টা চলছে, কিন্তু দেখতে শুনতে মন্দ নয় মেয়েটিকে কোন ছেলে পছন্দ করে না যে! কপাল! এখন এয়ারফোর্সে লেকচারারের চাকরির পরীক্ষায় মেয়েটি শর্টলিস্ট হতে হতে প্রথম তিনজনের মধ্যে। মায়ের আশা উনি যে স্কুলে সারাজীবন এল ডি সি, সেখানে মেয়ে লেকচারার হয়ে জীবন শুরু করবে। সেদিন ফোন এল। বারোঘন্টার মধ্যে দেড়লক্ষ টাকা দিন। নইলে বাকি দুজনের মধ্যে থেকে কাউকে নিয়ে নেব। ওরা চার লক্ষ নিয়ে তৈরি। আপনি আমাদের স্টাফ বলে---। এরা হতাশ।সারাজীবনের সামান্য জমাপুঁজি আর কিছু ধার করে দুই ভাই টাকাটা দিল। চাকরি হল। মা কাঁদছেন খুশিতে। প্রথম থেকেই তিরিশ হাজার টাকা ও অন্যান্য পার্কস্। ট্রান্সফার হবে না। বাবা শিগ্গির অবসর নেবেন। আমি বল্লাম--- এখন ছেলেরা বিয়ে করার জন্যে আপনার দরজায় লাইন লাগাবে। মেয়ে বল্লো-- লাগাক গে। আমি সবাইকে রিজেক্ট করবো। মা- বাবাকে দেখবো, চাকরি করবো। ওদের চেহারায় খুশি দেখে আমি ঠিক নৈতিকতা নিয়ে কিছু বলতে পারলাম না।
বাস্তবেও কোনো মানুষ কারুর কাছে পুরো কালো ই মনে হতে পারেন। সেই মানুষটি পুরো কালো, ত বলছি না। কিন্তু কারো কাছে কেবল সেই কালো দিকটা ধরা দিতেই পারে। ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুতে অনেক শিখ বল্লে বল্লে করেছিলেন। সিদ্ধার্থশংকর রায়ের মৃত্যুতেও অনেকে খুশি হবেন, ফর শিওর। মরিচঝাঁপি বা বানতলায় প্রত্যক্ষভাবে এফেক্টেড কারো কাছে জ্যোতিবাবু ও পুরো ভিলেনের মত কেবল কালো মানুষ মনে হতেই পারেন।
Samik | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:১৯ | 219.64.11.35
সে হয় তো দিল্লিতেও নেই। দিল্লিতে নর্মাল পাশপোর্ট করাই নি তাই এক্স্যাক্ট জানি না। তবে দিল্লি জুরিসডিক্শনের মধ্যে এই ধরণের কাজ করতে দিল্লি পুলিশ অতটা সাহস করবে না। আমার জায়গাটা উত্তর প্রদেশ।
বর্ডারটা পেরিয়ে গেলেই অনেক কিছু পাল্টে যায়।
Blank | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:১৭ | 170.153.65.102
সিনিমার ভিলেন রা সরাসরি কালো হয়, মানুষ হয় না। যেসব কেসে মানুষ হয়, সেসব কেসে ভিলেন রাই হিরো হয়ে যায়। যেমন ডরের শাহরুখ
pi | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:১২ | 72.83.210.50
মুম্বই তে এই টাকা খাওয়ার চল টা নেই। কিম্বা চেয়েছিলো ঠারে ঠোরে, বুঝিনি, তাও হতে পারে। পেতে অনেক দেরি হয়েছিল। জানিয়েছিল, ইলেকশন চলছে বলে দেরি হচ্ছে। এই অব্দি।
একটা প্রশ্ন কাল থেকে খচখচ করছে মাথায়, করেই ফেলি। সিনেমায় ভিলেন মারা গেলে আমরা বেশিরভাগ লোকজন ই খুশি হই, তাই না! কেন হই ? যেকোন মৃত্যুই তো দুঃখের।
( ডিঃ জ্যোতিবাবুর মৃত্যুতে আমি কোনো আনন্দ পাই নি)
a x | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:১২ | 75.53.204.181
আমি কোনোদিনও ঘুষ দিইনি। আমার বাবা/মা'ও দেয়নি। ব্ল্যাকে সিনেমাও দেখিনি। পাসপোর্টের সময় যে ভদ্রলোক এসেছিলেন, তিনি সত্যিই ভদ্রলোক ছিলেন। আমার খুব চিন্তা ছিল ঘুষ চাইলে কি করব, ঘুষ তো দেওয়া যাবেই না। অথচ জিআরই দিয়েছি, দেশে কোত্থাও কিছু পাইনি। আমার আর মা'র খাওয়া পরার ভাঁড়ার ফুস্ হয়ে আসছে। কিভাবে পাশের ঘরে টেপ রেকর্ডার ফিট করে তাকে ধরব, এইসব প্ল্যান করেছিলাম, আরো ছোট ছিলাম তো ঃ-) কিন্তু পুলিশবাবু অনেকক্ষণ গল্প গাছা করলেন, ওনার ছেলে দিল্লীতে পড়াশোনা করেন এইসব বললেন, চা অফার করা হল, খেলেন না। ঘুষও চাননি।
আগে যখন টেলিফোনের লাইন বিগরোত, রেগুলার নানা অছিলায় সারাই কর্মীরা পয়সা চাইত। মা দিনের পর দিন ধর্ণা দিয়ে কিম্বা সোজাআআ ডিরেক্টরি দেখে একদম বড়কর্তাকে ফোন করত। এটা কাজে দিত। আরেকটা কাজে দিত যখন টেলিফোনের অফিসে গিয়ে কমপ্লেন করছে বা কিছু, লোকটা ঘোরাচ্ছে তখন বলত, "এই যেটা বললেন, সেটা একটা কাগজে লিখে, সই করে দিন।" এটাও খুব কাজে দিত। এই ট্যাকটিক্সটা আমি পরে বহু কাজে লাগিয়েছি। হাইলি এফেক্টিভ।
a x | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:০৪ | 75.53.204.181
অরিজিৎ, কাল ঘুমোতে চলে গেছিলাম বলে উত্তর দেওয়া হয়নি। আমি এটাই বলতে চেয়েছি। ফ্রান্সিস ইন্দওয়ারের ছেলে যখন নকশাল মারতে চায়, সেও তার পার্স্পেক্টিভ থেকে চায়। এই শিশুটি তো শিশু, যখন বড় হয়ে বুঝতে পারবে, কয়েক মুহূর্তের ব্যবধানে তার গোটা পরিবার এসপিওরা গুলি করে দিয়েছিল, সে মাওবাদী হবার দিকে আরো ক'ইঞ্চি এগোবে। এটা পার্স্পেক্টিভের ব্যপার। এর মধ্যে ডিসেন্সি বলে কিছু নেই। এরপর যে তর্কটা আসে সেটা ঐ খুনোখুনির সাইকেল। আর সে তর্কও আদিম যুগ থেকে চলে আসছে। সেখানেও ডিসেন্সি বলে কিছু যুক্তি হিসেবে ব্যবহার হয়না। আমার বক্তব্য এই "ডিসেন্সি'র সেন্স" নিয়ে।
Samik | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৫৪ | 219.64.11.35
মজার ব্যাপার, পাশপোর্টের স্টেটাস এখন অনলাইন চেক করা যায়। আমার সেই প্রথম দিন থেকেই স্টেটাস দেখাচ্ছে "Police verification has been waived and file is under process'। পুলিশ ভেরিফিকেশন ওয়েভড হলই বা কেন, আর ওয়েভড হবার পরে পুলিশ ভেরিফিকেশন হলই বা কেন, এই সদুত্তর কার কাছে চাইতে যাব! জায়গাটা উত্তর প্রদেশ। লোকজন সুবিধের নয়।
Samik | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৩৯ | 219.64.11.35
হ্যাঁ। খুঁটি। খুঁটির জোরে ভেড়া লড়ে যায়। যার খুঁটি নাই, তার কেউ নাই, নিজের ধৈর্য ছাড়া, অধ্যবসায় ছাড়া। তবে কিনা, সময়ের দাম একেকজনের কাছে একেক রকম।
পিপির কেস বোধ হয় হুগলি কলকাতার। আমার প্রথম পাশপোর্ট কলকাতায়, নর্মাল লাইনে। বউয়ের পাশপোর্ট দিল্লিতে করা, তৎকাল। মেয়ের পাশপোর্ট গাজিয়াবাদে করা, তৎকাল। এই তিনটে পাশপোর্টেই আমাকে এক পয়সাও দিতে হয় নি। প্রথমটার কারণ আমার অজানা, চুঁচুড়া থানার থেকে পুলিশ এসেছিল, আমি তখন বাড়িতেই ছিলাম না, আমার বাবার সাথে কথা বলে চলে গেছিল, এবং ঠিক চোদ্দ দিনে পেয়ে গেছিলাম। হয় তো পশ্চিম বাংলা, হুগলি বলেই এমনটা হয়েছিল।
বউয়ের পাশপোর্ট যখন হয়, তখন তৎকালে পুলিশ ভেরিফিকেশন হত না।
মেয়ের পাশপোর্ট যখন হয়, তখন পাশপোর্ট চলে আসার পরে পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়েছিল। ঠারেঠোরে পয়সা চেয়েছিল, কিন্তু আমি দিই নি। শেষে ঐ মিনিস্ট্রির খুঁটিই আমাকে বাঁচিয়েছিল।
এইবারের কেসটা পাশপোর্ট রিনিউয়াল। তৎকালে করানো যায় কিনা জানি না, এমনিই করিয়েছিলাম। তা দু দফা হল ভেরিফিকেশন। দ্বিতীয় বারে ঐ দু হাজার টাকার দাবি।
পুরোটা দিই নি। হোম মিনিস্ট্রি, ডিফেন্স মিনিস্ট্রির নাম নিয়েছি। জানি না কী হবে, কারণ সত্যিসত্যিই সেই মিনিস্ট্রি থেকে কিছু করাতে পারব বলে মনে হয় না, তবে এর আগে হোম মিনিস্ট্রির নাম নেওয়ায় কাজ হয়েছিল। দেখি এইবারে হয় কিনা। ইতিমধ্যে প্রায় দুমাস হয়ে গেছে, পাশপোর্ট আমার হাতে আসে নি এখনো।
খোঁজ নিতে হবে, এই অ্যাপ্লিকেশন ক্যানসেল করিয়ে নতুন করে তৎকালে অ্যাপ্লাই করা যায় কিনা।
santanu | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:২৩ | 82.112.6.2
এখানে কারুর, চেনা জানা কেউ ঘুষ নেয়? বন্ধু, আত্মীয় কেউ? মানে প্রমাণ সহকারে তো কেউ নেয় না, কিন্তু বোঝা যায়, যে ইনি নেন (ঐ wealth beyond known source of income etc) সেরকম কাউকে কেউ চেনেন নাকি?
dukhe | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:৪৪ | 122.160.114.85
আমার ভাইকে একবার আপিসে আসবার পথে পুলিশে ধরেছিল । একটা শাটল গাড়িতে আসছিল । পুলিশ গাড়ি থেকে নামায় । গাড়িটা চলে যায় । তারপর পুলিশের দাবি - ঐ গাড়িতে বেয়াইনি মাল ছিল, আপনি গাড়ির মালিক, থানায় চলুন । ভাই যথারীতি হতভম্ব হয়ে যায় । পুলিশের সঙ্গে কিঞ্চিৎ বাগবিতণ্ডার পর এক বন্ধুর বাবাকে ফোন করে । তিনি পুলিশের এক ডিয়াইজিকে ধরেন । তাঁর হস্তক্ষেপে হাজতবাস (বা ঘুষ প্রদান) বাতিল হয় । সব পরিবারের জন্য রেশনকার্ডের সঙ্গে একজন ডিয়াইজিও অ্যালোকেট করা উচিত ।
shrabani | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:৪২ | 124.124.86.102
আমার কলকাতার ফ্ল্যাটের জন্য লোন অ্যাপ্লাই করি নয়ডার এস বি আই পিবিবি ব্র্যাঞ্চে, ওদেরই পরামর্শে। দুজনেই পাবলিক সেক্টরে আছি, আমরা পুরনো ক্লায়েন্ট ওরা খুবই চায় আমরা ওদের কাছেই লোন নিই।
কলকাতা থেকে বিল্ডাররাও খুব হেল্প করে, দরকারী কাগজপত্র সব সময়মত পাঠিয়ে। ওখানকার এস বি আই হেড অফিস থেকে সোস্যাইটী অ্যাপ্রুভ্যালের পেপারও পাঠায়। ব্যাঙ্ক বলে সব অর্ডারে আছে। পেপার রেডি করে পাঠায় মীরাটে। ওরাই লোন স্যাংশন করবে। তারপর শুরু হয় প্রতীক্ষা। লোন অফিসার একজন মহিলা, বাঙালী। প্রথমে তার এক লোক এসে ঠারেঠোরে আমাকে বলে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করে ডীল ঠিক করতে। আমরা পাত্তা দিইনা। প্রথমে মহিলার সাঙ্গপাঙ্গ পরে উনি নিজে এবার আমার হাজব্যান্ডকে ফোন করে বারবার দেখা করে কথা বলতে বলে (যদিও লোন আমার নামে অ্যাপ্লাই করা হয়েছিল)। পিবিবি র লোকজন সব বুঝতে পারে কিন্তু তাদের হাতে কিছু নেই। আমাদের কাগজপত্র সব ঠিক, কোনো গোল নেই। এইভাবে প্রায় যখন টাকা দেওয়ার সব ডেডলাইন ক্রস করে আমার ফ্ল্যাট হাত থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে, আমি কি করব ভেবে না পেয়ে এস বি আই এর ওয়েব সাইটে গিয়ে এক দীর্ঘ মেল লিখি সমস্ত ডিটেল দিয়ে কমপ্লেন করে। পরের দিন খবর আসে আমার শ্বশুরমশাই অসুস্থ। তার পর দিন সকালে গোছগাছ করছি অফিস না গিয়ে, দুপুরে বেরোতে হবে। পিবিবি থেকে ফোন, আপনার লোনের চেক রেডি, এক্ষুনি এসে নিয়ে যান। আমি সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে চেক নি, হাজব্যান্ডকে বাড়ি পাঠিয়ে নিজে কলকাতা ছুটি। ম্যানেজার এক মহিলা আমাকে প্রায় আধঘন্টা বসিয়ে ক্লাস নেন যাতে আমি মীরাটের ওদের বিরুদ্ধে কমপ্লেন তুলে নিই। ভদ্রমহিলা অবশ্য ওটা ডিউটি হিসেবে করছিলেন, পরে শুনেছি উনি খুব খুশী হয়েছিলেন আমি কমপ্লেন করায়, মীরাটের ভদ্রমহিলা ও তার দলের জন্য পিবিবি র ও বদনাম হয়ে যাচ্ছিল।
de | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:৩৬ | 59.163.30.2
ধ্যাৎ! কি হচ্ছে? দেখাচ্ছে ঠিক লিখছে আলাদা, আর রিপিট করবো না!
de | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:৩৫ | 59.163.30.2
* সঙ্কেÄও
de | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:৩৩ | 59.163.30.2
শমীক, মিডিয়ায় চেনাজানা থাকলে সেটাকে রেফারেন্স হিসাবে বল্লে অনেক সময় কাজ হয়। দিল্লী তে জানি না, তবে আমাকে নানা হিন্ট দেওয়া সঙ্কেÄও এক পয়সাও ঠেকাইনি, আমার পাসপোর্ট কিন্তু ঠিক সময়েই এসেছিলো!
dukhe | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:২৯ | 122.160.114.85
তিন মাসের বেশীই লেগেছিল । বিস্তর ধকল গেছে । শেষের দিকে রোজই ঐ আপিসে যেতাম । কেউ ক্ষমাটমা চায়নি । বৌ মেয়ের বেলায় ঐ ভুল আর করিনি । এজেণ্টকে টাকা দিয়েছি, সে করিয়ে দিয়েছে । রোজ হাফ ডে নেওয়ার চেয়ে অনেক সস্তা, টেনশন কম । বাবা মা আবার বাড়ি বসে ঠিক সময়ে পাসপোর্ট পেয়ে গেছে । নো এজেণ্ট, নাথিং । কিন্তু কে রিস্ক নেবে ! একটা সমান্তরাল অর্থনীতি (নেতারা যাকে বলেন - বেকার ছেলে করে খাচ্ছে) আছে, তাকে নাড়িয়ে দেব এমন দম নেই ।
pipi | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৭:২২ | 141.80.152.168
আমি দেই নি। আমার বাড়ির লোকেও দেয় নি। আমার পাসপোর্ট করতেও প্রচুর ঝামেলা সইতে হয়েছে। হয়তো ঠিক সময়ে এখানে এসে পৌঁছতেই পারতাম না কিন্তু তবুও পয়সা খাওয়াই নি। জানতাম জয়নিং ডেট পেরিয়ে গেলে ওরা অন্য লোক নিতে পারে তাও। আর বাবা-মা'র কেস তো আরই ঝঞ্ঝাটের। এইখানে বসে বসে বিভিন্ন উপরমহলে একের পর এক মেল/ফ্যাক্স/ফোন পাঠাতে পাঠাতে দিনের পর দিন ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিয়ে গেছি। দমদি কিছুটা জানে, হেল্প করেছিল বিভিন্ন মহলের ঠিকানাপত্তর দিয়ে। শেষমেষ চাকা নড়েছে। পাসপোর্ট আফিসার বাবার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দেরীর জন্য আবার এও রিকোয়েস্ট করেছেন যেন ৯০ দিনের মধ্যেও পাসপোর্ট না পাওয়া ও হ্যারাসমেন্টের কারণে আমরা কমপ্লেন না ঠুকি। না, কোন ধমকি টমকি নয়, প্লেন বাংলায় অনুরোধ। আমি যদিও তাল ঠুকে খাড়া ছিলাম কিন্তু বাবা আর লেবু কচলাতে চায় নি। আমাদের বাড়িতে টেলিফোন লাইন, কেবল লাইন ইত্যাদি থেকে শুরু করে জলের লাইন কলের মিস্ত্রী ইত্যাদি প্রভৃতি একটি ব্যাপারেও কাউকে কোনদিন এক পয়সা ঠেকাতে দেয় নি বাবা। কনট্রাকটারদের কাছ থেকে পয়সা নেবে না উল্টে অফিসিয়াল কমপ্লেন ঠুকবার কারণে বারবার ট্রান্সফার হতে হয়েছে ধধধড়ে গোবিন্দপুরে, অজ পাড়াগাঁয়ে। ভুগতে হয়েছে তার জন্য, বিশেষত আমাকে আর মা কে, নামীদামী স্কুল জোটেনি কপালে, রাগারাগিও হয়েছে, অন্তহীন ধৈর্য্যের পরীক্ষাও দিতে হয়েছে তার সাথে ছুটোছুটির ধকল তো ফাউ। সব্বাই চায়, - কলের মিস্ত্রী থেকে শুরু করে ঠাণ্ডা ঘরের আপিসার অবধি,সবাই। বহুবার মনে হয়েছে দিয়েই দেই টাকাটা কিন্তু একটা ষাটোর্ধ মানুষের অসুস্থ শরীর নিয়েও দৃড়তা আর ছুটোছুটির বহর দেখে লজ্জা পেয়েছি, পিছিয়ে এসেছি টাকাটা দেবার থেকে। আমি তো এইখানে বসে ফোন/মেল/ফ্যাক্স করেই খালাস, দুটো নড়বড়ে হাঁটু নিয়েও সে ভদ্রলোক এখনো লড়ে যাচ্ছেন সিস্টেমের বিরুদ্ধে নিজের মত করে। বাবাকে পরিচিত মহলে সবাই বলে বোকা; sometimes I wish দুনিয়ার বাকী লোকেরাও যদি এমনিই বোকা হত!
Arijit | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:১২ | 61.95.144.122
নিরানব্বই শতাংশ লোক এইভাবে ভাবে বলেই আমরা যে তিমিরে আছি সেই তিমিরেই থাকবো - অ্যান্ড উই ডিজার্ভ নাথিং মোর,নাথিং লেস।
Arpan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:৪৫ | 204.138.240.254
তবে পুলিশ একা না। সুযোগ থাকলে এইরকম ক্ষমতার অপব্যবহার সকল প্রফেশনেই করে। ঘটনাচক্রে তাদের সবার সাথে মোলাকাত হয় না।
Arpan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:৪০ | 204.138.240.254
"অবলা ফ্যাশন' টা শুনতে ভালো লাগছে। ঃ)
Samik | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:২৯ | 219.64.11.35
কী ভাবব? অনেক ভাবার চেষ্টা করেছি, পুলিশ কেন ঘুষ নেয়, কেন রাস্তায় যাকে-তাকে ধরে হ্যারাস করে, জাস্ট কোনো লজিক খুঁজে পাই নি। চিরন্তন হয়ে এসেছে, লোকটা পুলিশে জয়েন করে থেকে দেখে এসেছে, এই টাকাতেই সংসার চালানো যায়, মাইনের টাকা তো সেভিংস, সবাই করছে, আমিও কেন করব না? সেই মানসিকতা থেকে সে-ও পয়সা আদায় করে। খুল্লম খুল্লা। ঐ পয়সাতেই বৌ বাচ্চাকে খাওয়ায়। মনে কোনও ক্লেদ থাকে না।
আজকাল একটা কথ অবলা ফ্যাশন হয়েছে, ইয়ে কিঁউ খাতে হ্যায়? কিঁউকি হম্ ইসে খিলাতে হ্যায়। আজ সে খিলানা বন্ধ, পিলানা শুরু। লজিকের বহর দেখলে গুছিয়ে খিস্তি মারতে ইচ্ছে করে। আমরা খাওয়াই তাই খায় মালগুলো? এক শালা শুওরের বাচ্চা পুলিশ আমার বাড়িতে এসে আমার ঘরের সোফায় বসে আমাকে ধমকি দিয়ে গেছে, দু হাজার টাকাটা ওকে খর্চাপানি না দিলে এই পুলিশ ভেরিফিকেশনের রিপোর্ট ও আর আগে ফরোয়ার্ড করবে না, আমি জন্মজন্মান্তরেও পাশপোর্ট পাবো না, এ রকম হাজার হাজার ফাইল ওর আপিসঘরে বস্তাবন্দী হয়ে পড়ে আছে, যারা টাকা দিতে রাজি হয় নি। হয় তো ঢপ দিয়েছে, হয় তো হাজার হাজার নয়, মাত্র দশটা এমন কেস হয়েছে, কিন্তু সেই দশজনের ক্ষেত্রেও কথাটা সত্যি তো! আমিও 'খিলানা বন্ধ' বলে দিলে আমি এগারো নম্বর হব। পাশপোর্ট পাবো না দীর্ঘকাল। জীবনে অনেককিছু হ্যাম্পার্ড হবে। তো এই পরিস্থিতিতে কোন লোকটা পয়সা না দিয়ে থাকতে পারবে? আমরা খাওয়াই তাই খায়?
আমি মনে মনে এই রকম প্রতিটা পুলিশের মৃত্যুকামনা করি, মনের ভেতর থেকে ঘেন্না করি এদের, পৃথিবীর নিকৃষ্টতম গালাগালটা এদের জন্য প্রয়োগ করি। এর চেয়ে বেশি কিছু করার ক্ষমতাই আমার নেই।
Arpan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:১৭ | 216.52.215.232
অরিজিত, প্ল্যাকার্ড নিয়ে এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে থাকবে। আর হিন্দি এবং ইংরেজি বলতে পারে।
আমি কাল সকালে একবার কল করব। চাইলে তুমিও কল করে কথা বলে নিতে পারো আজ।
Arijit | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:৩৬ | 61.95.144.122
বা একটু ঘুরিয়ে নিয়ে ঠিক এই রকমই ছবি বা এই রকমই যুক্তি কি পুলিশ বা আর্মির লোকেরা দেয় না? ধরো কাশ্মীরে, বা মণিপুরে? বা এই "গর্ব' বা "এনকাউন্টার অ্যাট লোখন্ডওয়ালা' জাতীয় "এনকাউন্টার-স্পেশ্যাল' সিনিমায়?
de | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:৩১ | 59.163.30.2
দেখলাম, কিন্তু এই এসপিও মারা যাওয়াতে "বাঁচা গেল!" বলেই সব ফুরিয়ে যাবে? ভাবা হবে না কোন পরিস্থিতি, কোন চাপ একটা মানুষকে অমন অমানুষ বানায়? ভাবা হবে না এর উল্টোপিঠের পরিস্থিতিও যেখানে মাওয়িস্টরাও একইরকমভাবে বিহেভ করে, সেখানে কি বলবো, "আজ একটা মাওয়িস্ট মরলো, বাঁচা গেলো"? সেটা তো কোন সল্যুশন নয়, ইম্পালসিভ অ্যাকশন শুধু!
Arijit | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:২৯ | 61.95.144.122
"আদিম হিংস্র মানবিকতার যদি আমি কেউ হই স্বজন হারানো শ্মশানে তোদের চিতা আমি তুলবই'
আদিম হিংস্র কথাটা কবি নিজেই স্বীকার করেছেন। এবার তর্কটা হল এটা কতটা র্যাশনাল।
Arijit | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:২৫ | 61.95.144.122
সেই এসপিওকে মারলে তার বাচ্চার মুখটাও যদি তোমার বুঁচির মত লাগে? ক্রিমিনালকে শাস্তি দেওয়া আর একইভাবে নিজে ক্রিমিনাল হওয়ার মধ্যে তফাত নাই? তাইলে ফাঁসির বিপক্ষে বলো কেন?
আচ্ছা, আমি কেন কারো মারা যাওয়া নিয়েই "বাঁচা গেছে " বলতে পারিনা? দুব্বল চরিত্রের মানুষ বলে? ঃ)
de | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:০৮ | 59.163.30.2
অর্পণ, বেণীমাধবের কচি দাড়ি অসা! গাইতে গেলে ওটাই বেড়োচ্ছে এখন ঃ)
Arijit | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:০৫ | 61.95.144.122
আমিও সমালোচনা করবো - কিন্তু ওই "বিদেয় হয়েছে বাঁচা গেছে, গুড রিডান্স' এগুলো বলতে আটকাবে (সম্ভবতঃ - পরীক্ষা হয়নি এখনো - সেরকম কোন ঘটনা তো ঘটেনি)। ওই যে বলি - সেই রাজীব গান্ধী মারা যাবার সময় সেই একবার বলেছিলুম...
a x | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:০১ | 75.53.204.181
অপোনেন্ট তো সমানে সমানে। এটা ঠিক উপমা না। মোদী মরলে আমার মনে হবে বাঁচা গেল! বলবও। নো কোয়াম্স। আর যদি দেখি মোদী মারা যাবার পর তার ভক্তরা এসে হঠাৎ করে তার গুণগান গাইছে তাইলে তো আরও বলব। জ্যোতিবাবুর ওপর অতটা বিদ্বেষ নেই, এই যা।
Arpan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:০০ | 216.52.215.232
একগাদা বানাম ভুল হচ্ছে। বালেনক খুললে সব সাদা। এদিকে অ্যাডমিন অ্যাক্সেসও নাই। কী করি?
Arpan | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:৫৯ | 216.52.215.232
আরে অভিরূপ থেকে টুকিনি মহায়। নব্বাই পরবর্তী সময়ে এইভাবে ভাবাটাই ক্রেজ। কাজেই অভিরূপ আবাপর পাতায় সেই ভাবনাতেই বাতাস দেবেন তাতে আর আশ্চর্য কী! ঃ-)
Arijit | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:৫৬ | 61.95.144.122
কে জানে এটা খেলার মাঠ থেকে পাওয়া কিনা - অপোনেন্ট হেরে গেলেও তাদের টীমের সামনে বা সমর্থকদের সামনে গিয়ে বিশ্রীভাবে নাচার অভ্যেস কখনো ছিলো না, এখনও সেগুলো দেখলে কি রকম গা ঘিনঘিন করে - সে যেই করুক না কেন।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন