গরুর অপশনও থাকতো। আমাদের মধ্যে জনৈক ছুঁতমার্গী ছিলো। সে কইতো দুটোই গরু, তাই সে খালি চিকেন নিতো। বেচারা!
Tim | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২০:৩৮ | 198.82.21.51
সানা, আমি মোটামুটি সইয়েই নিয়েছি। ব্রকোলি আর সমতুল্য কিছু কাঁচা সব্জি বাদে প্রায় সবই সোনামুখে খেয়ে নি এখন। ল্যাম্ব আর টার্কি তো সে অনুপাতে অমৃত। অভ্যেসে কী না হয়! ( এইযে আমি কি আর কী চিনে চিনে লিকচি, সেইটা খ্যাল করার মত) অক্ষদা, হ্যাঁ আমরা হিউরো না জাইরো তা নিয়ে তক্কো করতাম মনে আছে। লেবানিজই ছেল দোকানটা, তুমি কি কখনও সেখানে খাইসো? সবুজ ইউনিতে ছিলো।
aka | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২০:৩৫ | 168.26.215.13
এইসব বলে কি আর হবে। এখন বসে বসে পাঁউ, এট্টু হ্যাম, খানিক পাতা আর শেষে পাকা পেঁপে আর আঙুর। ফাইট ফাইট।
a x | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২০:৩৩ | 99.54.65.125
উঁহু আবার হলনি। যদি উহা টার্কিশ হয়, তাইলে ঈরো নয়, শওয়র্মা নয়, উহা তখন দোনার। দোনার বেশিরভাগ সময় ল্যাম্বের হয়।
Shuchismita | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৯:৫০ | 12.34.246.72
আকাদার সাথে আমার কি মিল! তবে আমার যেহেতু বউ নেই, তাই আমাকে কোন অবস্থাতেই টার্কি খেতে হয় না ঃ-)
sana | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৯:২০ | 58.106.18.214
*টেস্ট
sana | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৯:১৮ | 58.106.18.214
একদম ঠিক কথা। টেষ্ট আসলে গ্রো করে। আমিও ভাবতেই পারি নি টার্কি কখনো ভালোবেসে খাবো। প্রথম দিকে টার্কির নেমন্ত পড়লে কান্না পেত!
aka | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৯:১০ | 168.26.215.13
তাইলে আর হল নি, স্যালাড ভালো লেগে গেল, কিন্তু এখনো টার্কি ভালো লাগল নি। দোকানে মাঁস খেলে হয় শুয়োর নয় গরু খাই। খুব বিপদে পড়লে চিকেন খাই, আর বউ হুড়ো দিলে টার্কি খাই স্বাস্থ্য রাখতে। তবে খাওয়ার পুরোটাই অ্যাকোয়ার্ড টেস্ট, নইলে ডায়েট কোক খেতে ভালো লাগবে একথা কি কোনদিন ভেবেছিলাম।
sana | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৯:০৫ | 58.106.18.214
এই ধরেন বছর চারেক পর থেকেই ভালো লাগা শুরু হয়েছিলো।
aka | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৮:৫৫ | 168.26.215.13
সানার কতদিনে টার্কি ভালো লাগল?
sana | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৮:৪৯ | 58.106.18.214
গোটা টার্কি যখন রোষ্ট করা হয় তার থাই এর মীট টাকে রেড মীট বলে। ঐ যে বললাম আমার আগে ভালো লাগতো না,কিন্তু,এখন খুব-ই ভালো লাগে। টার্কি-র লেফ্ট ওভার টাও এমন কি সেঁকা পেঁয়াজ,কুচোনো টমাটো একটু স্যস দিয়ে রুটির মধ্যে পুরে দারুন র্যাপ হয়ে যায়।
এই পোলাপানগুলির খাওন আর খ্যালা ছাড়া আর কোনো চিন্তা নাই।
কোল্কাতায় ভাট সম্মিলনীর জোগাড়যন্ত্র হইল?
বড়াইস্যার, ক্যামন পূজা দ্যাখলেন?
pipi | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৬:৩৯ | 78.52.239.1
রোষ্টেড টার্কির রেড মিট ব্যাপারাটা ঠিক বুঝলাম না। তবে, ম্যারিনেটেড টার্কি গ্রীল করে খাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম, পোষায় নি। আসলে টার্কির স্বাদটাই ভাল লাগে না, অন্য কা পরে কথা।
সাত বচ্ছর বাইরে থেকেও এখনো টার্কির টুকরো মুখে পড়লে তখুনি বেরিয়ে আসে, দম আটকে রেখে ল্যাম্ব খেতে হয় - মনে হয় না সতেরো বছরেও অবস্থার বিশেষ হেরফের হবে। তবে হ্যাঁ, এটা স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে পাক প্রণালী, হাতের গুণ এবং ভেড়া ক'টা বসন্ত পার করেছে তার উপর ডিপেণ্ড করছে দম ফেলে হাঁফ ছেড়ে খোলা মনে ভেড়াকে রসনায় ভেড়ানো যায় কিনা। কিন্তু এত বছরে সে ম্যাজিক হাত গুনে মাত্র কয়েকবারই দেখার মানে চাখার সৌভাগ্য হয়েছে।
sana | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৪:১৬ | 58.106.18.214
আরে,শ্রাবনী সেন তো এখানে-ও আসছেন,নভেম্বরে,বিজয়া সম্মিলনী তে। আমার ওঁকে খুব ভাল ই লাগে যদিও,তাও,অর্পন জানাবেন,প্লীজ, এখন কেমন শুনলেন? Tim আর ক'দিন বাইরে থাকলেই দেখবেন ল্যাম্ব এর গায়ে আর গন্ধ নেই। প্রথম ক'বছর ঐ রম একটু লাগে। এমনকি,ভালো করে রোষ্ট করতে পারলে টার্কিও যে কীইই ভালো লাগে,কি বলবো! এই আমি, যে , প্রথম দিকে টার্কি ছিবড়ে বলে ছুঁতামও না,সে খালি এখন খেতেই ভালোবাসি না,রোষ্টও করতে খুব ভালোবাসি।
stoic | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৩:১৮ | 160.103.2.224
দে যে তিনটে পয়েন বলেছেন, সবকটার সাথেই ক। দময়ন্তী, দিব্যেন্দু আমার চেয়ে এক বছরের বড় বলে ক্লেইম করে। ঠিগঠাগ হিসেব করলে বোধহয় আরেট্টু কমই হবে। আমারো তো মেঘে মেঘে বেলা হল। ঃ((
Arpan | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১২:৪৩ | 216.52.215.232
ইয়েস, প্লটটা ইন্টারেস্টিং ছিল।
তিলুবাবু, ঐটাই শোয়ার্মা।
til | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১২:২৩ | 210.193.178.129
আলিবাবা নামের টার্কিশ take away তে কাবাব বলে যেত বেচে, সেটা অতীব সুস্বাদু। গরু, ভেড়া বা চিকেনের মাংস দিয়ে বক্ষিং এর ঐ বিশাল ঝোলা মত বানায়; সেটা রেডিয়েটেড উত্তাপে ঝলসানো হয়, খরিদ্দার এলেই ফ্রেশ ঐ ঝোলার (নামটা মনেই আসছে না) গা থেকে তরোয়াল দিয়ে চেঁচে যে মাল বেরুলো তা দিয়ে রোল বানায়। পোড়া মাসের টেষ্ট সর্বদাই ভাল।
kc | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১১:৫৪ | 194.126.37.76
প্রবাসী, অপ্রবাসী সকল বাঙাল / বাঙালিকে শারদ শুভেচ্ছা।
pi | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১১:৪২ | 72.83.95.25
লেখাটার প্লটটা ইন্টারেস্টিং হলেও, সব মিলিয়ে কেমন একটা লেগেছিল। ঠিক ভালোলাগেনি।
Arpan | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১০:৫৯ | 204.138.240.254
চন্দ্রিলের একটা কালো অন্ধকার লেখা ছিল এই রেসকিউ অপারেশন নিয়ে।
a x | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১০:১৪ | 99.54.65.125
ওটা ঈরো - ইরো আর হিরো'র মাঝামাঝি। আম্রুরা জাইরো বলে ;-)
আর লেবানিজ হলে ওটা মোস্ট প্রোবাবলি শওয়ার্মা। গ্রীক হলে ঈরো।
de | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১০:১০ | 59.163.30.2
তিনটে কথা!
ঝুমাদি, যদ্দুর জানি, হাউসওয়াইফের রোল পালন কচ্চেন --
লেবানিজ দোকানে জাইরো বলে একটা র্যাপ পাওয়া যেত। সেইটায় গ্রীল্ড ল্যাম্ব থাকতো, আর মন্দ লাগতো না। তবে ঐ আরকি, চলেব্ল। রোস্টেড ল্যাম্ব খাই নাই।
aka | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০৯:১১ | 24.42.203.194
আমি একজনের উদ্ধার দেখেছি। ৪৮ বছরের মেক্সিকান (মনে হল)। তার বউ তাকে আদর টাদর করার থেকেও খাঁচার মধ্যে তার ছবি তুলতে বেশি ব্যস্ত ছিল। একটু অস্বাভাবিক লাগল। যদিও ঐটুকুই দেখেছি।
aka | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০৯:০৬ | 24.42.203.194
ঠিক ঠিক এখানে একটা রহিস আদমীদের রেস্টোরেন্ট আছে। সেখানে একবার ভুল করে ঢুকে জবাই হয়েছিলাম। সেদিন বিকেলে নদীর ধারে বেড়াতে বেড়াতে দেরি হয়ে যাওয়ায় মনে হল খেয়েই ফেরা ভাল। পোড়ো দেখতে একটা রেস্টোরেন্ট দেখে মনে হল, দেখা যাক। তা আড়াইজনের ডিনারে ৯০ ডলার খসেছিল। ওখানে লেগ অফ ল্যাম্বের রোস্ট খেয়েছিলাম সাথে ওদের নিজস্ব একটা সস বা গ্রেভি। সেটা খুব ভালো ছিল। আশার কথা দোকানটি উঠে যাচ্ছে (এদ্দিন যে ছিল সেটাই আশ্চর্য্য!!)।
আকা, যদি পাকিস্তানি দোকানে কখনও বিহারী স্টেক কেবাব পাও, খেও। গ্রীলড গরু যে ওরম ভালো খেতে হতে পারে, ভাবা যায়না।
আর যেনারা ল্যাম্বকে অখাদ্য বলেন, তেনারা খেতে শেখেন নি। লেগ অফ ল্যাম্বের রোস্ট একটি স্বর্গীয় জিনিস।
d | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০০:৩৭ | 14.96.202.3
*ইয়ে
d | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০০:৩৭ | 14.96.202.3
ইউয়ে, বার্কের দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য্যকে মনে হয় আমিও চিনি। কিন্তু সে স্টৈকের থেকে একটু ক'বছরের বড় না? ঝুমা কী করছে এখন?
Arpan | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০০:১৬ | 122.252.231.10
ধুত্তোর! ভুল জায়গায়।
Arpan | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০০:১২ | 122.252.231.10
মেয়ে আর মা মিলে বিকেল বিকেল বেরিয়েছিল দুগ্গাকাতুর আর ওষুদ দেখবে বলে। এদিকে মাধবী মুকুজ্যে আর চিন্ময় রায় মিলে পুজো উদ্বোধন করবেন বলে বেরিয়ে সকালের ফ্লাইট মিস করে ঘামতে ঘামতে সন্ধের ঝোঁকে এসে হাজির। অফিস টফিস ঠেলে সেখানে পৌঁছেছি আর দেখি তেনারা মোংবাতি (এখানেও!) জ্বালিয়ে পুজো উদ্বোধন করলেন। সভাপতি মোশাই আমাকে কিন্তু বক্তিমে করতে বোলো না এইরকমভাবে শুরু করেও মরকাটারি একখানি ভাষণ ডেলিভার করলেন। শেষে বললেন জয় কর্ণাটক। রাত দশটা নাগাদ চিন্ময় রায়ের একখানি অতি অখাদ্য স্কিট আর তত-অখাদ্য-নয় এমন ফিশফ্রাই চিবুতে চিবুতে বাড়ির রাস্তা ধরা।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন