বাচ্চাদের হাতে পয়সা দিতে নেই, এইটাও নর্দমার জলের মত আপ্তবাক্য।
Paramita | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:৩৯ | 202.3.120.9
নৈহাটির বেস্ট ফুচকা ছিল ওটা। বেঞ্চে বসে ফুচকা খেতে মোটেই খারাপ লাগে না। এমন জায়গা পাবে না খুঁজে তাই বল।
আমি চুড়মুড় নাম প্রথম শুনি পা ভ তে ভর্তি হয়ে। কিভাবে ফুচকাটা কড়মড় করে ভেঙে দিয়ে নষ্ট করছে ভেবে গা কিড়িমিড়ি করতো। আজও হয়, ভালো চিংড়িকে নারকোলে চান করিয়ে মালাইকারি নামে একটি প্রিপারেশন করতে দেখলে।
লেগেছে আগুন? ঘুমোতে যাই।
til | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:৩৯ | 220.253.185.165
জয়ন্তী, সত্যিই ফেরা আর হয় না। আস্তে আস্তে নতুন জায়গাই পুরোনো হয়ে নিজের জায়গা হয়ে যায়। আমি নেই নেই করে এই পঞ্চম শহরে ডেরা বেঁধেছি। কোথাও, দুই, কোথাও পাঁচ বছর এমনি। যেসব জায়গা নতুন, অসহ্য লাগতো সেসবই এখন 'নষ্টলজিতে' ভরা। ব্যাঙ্গালোর ডে ওয়ান থেকে ভাল লাগেনি, গিয়েছিলাম ১ /দু বছরের জন্যে মাত্র। শিকড় গাঁড়লে ভালই হতো। প্রতিবার মাদ্রাজে ট্রেন বদলানো। এখন দেশে গেলে সেই ব্যাঙ্গালোর যাবার জন্যে প্রাণ কাঁদে। "এই সেই পুষ্করিণী" টাইপের আলসুর লেক! -- নৈহাটি স্টেশনের কাছে ঐ ফুচকা ও মিষ্টির দোকানের কোজি কর্ণারটা এবার আবিষ্কার করেছি। এলোমেলো উদ্দেশ্যহীন ঘুরছিলাম। একটু সিঙ্গাড়ার পিপাসা পাচ্ছিল। ব্যবস্থা মন্দ নয়। মিষ্টির দোকানের ছেলেটি কি গম্ভীর, একেবারে অজয় দেবগণের মত দেখতে, ভাবলাম রেনকোট নিতে এক্ষুনি অ্যাশ এলেন বলে। তো ছেলেটিকে বলেই ফেললাম, ভাই তোমায় তো ওর মতন দেখতে- ব্যাটার কি আনন্দ, গোমড়া মুখে কি হাসি!
শোনো বাপু আমার পকেটে একটি পয়সাও থাকত না। শুধু ঘুড়ির সিজনে পঞ্চাশ পয়সা পেতাম, তার থেকে ২০ পয়সা বাঁচিয়ে সিঙ্গল ল্যাজ ঘুড়ি কিনে যা হত। না জানিয়ে খাওয়ার উপায়ই ছিল না। ছোড়দা মাঝে মাঝে কোত্থেকে পয়সা পেত জানি না। কিন্তু শত্রুর থেকে চেয়ে খাওয়ার থেকে না খাওয়া ভালো।
a x | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:২০ | 143.111.22.23
আমি ইনফ্যাক্ট ভেবে বার করতে পারলাম না কখনও মাকে ফুচকা খেতে দেখেছি কিনা। নিশ্চয়ই মা-ও না জানিয়েই খেত।
Tim | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:১৩ | 198.82.24.94
বসে খেলে সেটা আর ফুচকা থাকে নাকি? আমি পরে অনেক ফুচকা খেইচি। আইসক্রীম ইত্যাদিও, ক্লাস নাইনের পর থেকে সবই চলতো।
Paramita | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:০৯ | 202.3.120.9
তবে মা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কক্ষণো খেতো না। দিদিমণি তো! নৈহাটি স্টেশনের পাশে ফুচকা বসে খাওয়ার দোকান ছিল, সেখান থেকে।
Tim | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:০৮ | 198.82.24.94
আমি কি আর জানাতাম? আমার বিশ্বাসঘাতক টনসিল জানিয়ে দিতো। তারপর মাসখানেক ধরে কেলেঙ্কারির একশেষ।
Paramita | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:০৭ | 202.3.120.9
অ্যাকচুয়ালি মাও ঐসব খেতে ভালোবাসে। তাই দুজনেই সাঁটাতাম।
a x | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০১:০৬ | 143.111.22.23
তোমরা বাপু ভারি ভালো ছেলে মেয়ে, সব কিছু বাড়িতে জানিয়ে করতে/খেতে।
aka | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:৪৫ | 168.26.215.13
আমাকে মণি ছেত্রী আইসক্রীম খেতে বারণ করেছিলেন বলে কিছুতেই খেতে দেওয়া হত না। আর আমারও ক্রেভিং তত বাড়ত। নিষিদ্ধ জিনিষের ওপর আমার বরাবরের ইয়ে। ঝাল খেতাম না বলে ফুচকা, ঘুগনি, চপে খুব ইন্টারেস্ট ছিল না।
Tim | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:৪৩ | 198.82.24.94
সেইথেকে আমি বুড়োমতন হয়ে গেলাম। শুদ্ধ বাংলায় যাকে বলে, প্রাজ্ঞ।
আমাকে বলেছে, তবে মা না, ঠাম্মা। না বল্লেও চলতো। অনেক বড়ো পজ্জন্ত আমার আইসক্রীম খাওয়া মানা ছিলো। ছোটবেলায় সেইভাবে আইসক্রীম খাওয়াই হয়নি।
Paramita | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:৪০ | 202.3.120.9
আমার ইন্টারেস্ট ছিলো ফুচকা, আলুকবলি, ঘুগনি, আলুর চপ এইসবেতে।
Paramita | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:৩৫ | 202.3.120.9
আমাকে মা কোনদিন ওসব বলে নি। কারণ আমি কখনো আইসক্রিম খেতে চেয়েছি তাই মনে পড়ে না।
aka | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:৩৫ | 168.26.215.13
সেই থেকে আমি তক্কো করা ছেড়ে দিয়েছি।
kc | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:৩০ | 89.203.49.18
আমার মা সাদা রঙের একটা আইসক্রিমকে কাঁচের গ্লাসে রেখে গলিয়ে, জলের ঘোলা রং দেখিয়ে প্রমাণ করেছিলেন যে ওটি আসলে ড্রেনের জলই।
aka | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:২৭ | 168.26.215.13
আমি মাকে জিগ্যেস করেছিলাম, কলে এত জল থাকতে নদ্দমার জল দিয়ে বানাবে কেন? মা বলেছিল বড়দের মুখে মুখে তক্কো করতে নেই।
kc | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:২৫ | 89.203.49.18
আমরা ছোটবেলায় জানতাম ওগুলো ড্রেনের জল দিয়ে বানায়।
I | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:২৩ | 14.96.76.65
স্বাদের ভ্যারিয়েশন আনতে মাঝে মধ্যে নর্দমার ইয়ে ব্যাভার করে।
I | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:২৩ | 14.96.76.65
সেই কাঠি দেয়া, কমলা/সবুজ রং। কুষ্ঠরোগীর গা-ধোয়া জল দিয়ে তৈরী।
Tim | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:২১ | 198.82.24.94
দেশের আইসক্রীম কতদিন খাইনি।
I | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:২০ | 14.96.76.65
আমার আজকাল একমাত্র আইসক্রীমে মন ভালো হয়।
nyara | ০৮ অক্টোবর ২০১০ ০০:১৯ | 122.167.170.92
পশ্চিমবঙ্গে শিল্প নেই কে বলে? শেষ দশ-পনেরো বছরে বাঙালী খাবারের দোকান কগুন্তি হয়েছে, খবর রাখেন? আগে পাইস ছিল, এখন ডলার হোটেল। কুটির থেকে একেবারে ভারী শিল্প।
ইয়েস, লাইটহাউসের খবরটা এবারে পেলুম। সত্যি। নস্টালজির আর কিসুই রইল না।
nyara | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৪১ | 122.167.170.92
কলকাতার লোকগুলো এত ইররেসপন্সিবল ভাবা যায় না। ভরসা করে দেখভালের জন্যে কিচ্ছু চাড়া যায়না। দুদিনের জন্যে একটু বাইরে গেছি, চাইনিজের একেবারে বারোটা বাজিয়ে ছেড়ে দিলে। গোলবাড়ি, নিজাম - সব বন্ধ করিয়ে ছেড়েছিল। ফ্রেন্ডস কেবিনের মাথায় কী একটা আর্কেড তুলে দিল। লাইটহাউজ সিনেমা হলে এখন ব্লাউজ বেচে।
Paramita | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৪১ | 202.3.120.9
সব নস্টালজিয়ার পথ এসে শেষ হয় ভোজনে। সাধে কি আর কোল লুরু হয় না।
ইন্দোভাই, কাল দুপুরে পৌঁছবো।
aka | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৩৯ | 168.26.215.13
এক কালে চার্ণক সিটি খুব ভালো লাগত। লাস্ট বারে একটুও ভালো লাগল না।
ঠিক এবারে চায়না টাউন যেতে হবে। বেইজিং ব্যাপক।
nyara | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৩৭ | 122.167.170.92
চাইনিজ সম্বন্ধে একেবারে হক কথা বলেছ। কী কলকেতা, কী বেঙ্গালুরু! শেষ যা চৈনিক ভাল লেগেছে, তা হল ট্যাংরার 'বেইজিং' বলে একটু বিপণি। এবার ঢুঁ মারার হিঞ্ছা আছে। এরপর আল্লার দয়া।
aka | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৩৪ | 168.26.215.13
একটা ফিডব্যাক চাই। ন্যাড়াদার দোকানের খাবার কি এখনো একইরকম ভালো লাগে? গত দুইবারে বেজায় হতাশ হয়েছি। কি জানি মিসিং, বুঝি নি। বিশেষত চাইনিজ খাবার। মোঘলাই খারাপ লাগে নি, আর্সেলান, জিশান বেশ ভালো।
রাস্তার খাবার এখনো একইরকম ভালো।
nyara | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৩১ | 122.167.170.92
ইন্দোডাক্তারের থেকে চাট্টি পেটখারাপের বড়ি সঙ্গে রেখে দিতে হবে - ফিজিশিয়ানস স্যাম্পল।
nyara | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:৩০ | 122.167.170.92
যা হবে হোক, খাবার দোকানগুলো ভেসে না গেলেই মোগাম্বো খুশি।
I | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:২৪ | 14.96.76.65
পামিতাদি কলকেতা পৌঁছে উঠেছো?
aka | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:১৬ | 168.26.215.13
রঙীন বৃষ্টি, সবুজ বন্যা, হলুদ বন্যা
I | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:০৮ | 14.96.76.65
সে-ও একরকম বিষ্টিই হল।
I | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২৩:০৭ | 14.96.76.65
নইলে এমন রোদ ঢালবে যে দিদিমণিদের মেকাপ সব গলে জল।
aka | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২২:৫৩ | 168.26.215.13
আগামী তিন হপ্তা আমাদের এখানে বৃষ্টি হলে কি ভালই না হয়। এই শনিবার আপেল তোলা, আগামী শনিবার পুজো। এদিকে রোজ ৬ টায় ঘুম থেকে ওঠা। আর পারা যায় না।
Arpan | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২২:৪৪ | 122.252.231.10
ভাসাক ভাসাক। বেল পাকলে কাকের কী?
aka | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২২:৪৩ | 168.26.215.13
মা কিসে আসছেন তার ওপর ডিপেন করে, নৌকো হলে ভাসবে, দোলায় হলে বিগাইয়ের ব্যস্ততা বাড়বে ইত্যাদি।
I | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২২:৪২ | 14.96.76.65
মাইরি বলছি।
Paramita | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২২:৩৮ | 202.3.120.9
দ্যাকো যেন হাত গুণিয়ে গনেশঠাকুর এয়েছেন। কে বললে ভাসবে? কক্ষুনো ভাসবে না।
I | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ২২:২৬ | 14.96.76.65
উফ্ফ, কী ব্যস্ত মহালয়া গেল রে বাবা ! চোখ বুজলে এখনো হার্ট লাফাচ্ছে দেখতে পাচ্ছি। শুধু একটাই সান্তনা, পুজো এবার ভাসবে। টেনে ঘুম দেয়া যাবে। কেউ আর বেড়াতে যাবো বলে বায়না ধরবে না।
hihihi | ০৭ অক্টোবর ২০১০ ১৯:৫৩ | 151.141.84.100
ছি ছি দেবী দুর্গার পূজায় এসে আপন দেবীর ভজনায় কৃপণতা? যা আছে সব ঢেলে দিন, দিয়ে ধন্য হোন। ঃ-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন