রুকুর গ্যালাক্সি : গুরুচণ্ডা৯
টইপত্তর | আলোচনা : বিবিধ | ০১ মার্চ ২০২০ | ১৮৩২ বার পঠিত | মন্তব্য : ৬
প্রকাশক: গুরুচণ্ডা৯প্রাপ্তিস্থান: কলেজস্ট্রীট
'রুকুর মাথার ভিতরে অদ্ভুত কম্পাস 'লন্ডন আই' যেন। খালি ঘোরে। লন্ডনের রাস্তায় রিষড়ার ম্যাপ বসালাম।Tesco(সুপার মার্কেট) হলো পান্টুর দোকান। টেমস, গঙ্গার ধার। বেকার স্ট্রীট, চারবাতির মোড়। প্যাডিংটন আমার বাড়ি। এখানে আমার বাড়ি উঁচু আর ঠান্ডা। মাথার গুগল ম্যাপ, ঘুমের মধ্যেও টার্ন লেফট, রাইট বলে। বিগবেন ঘন্টা বাজায়। টেমসের জলে সিগারেটের টুকরো'।
পাকশালা রসুইয়ের কিচাইন : গুগুস
টইপত্তর | বইপত্তর | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮০৪ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৬
বাংলা ভাষায় প্রথম রান্নার বই সম্ভবত ‘পাক রাজেশ্বর’ – সেই উনিশ শতকের কথা। তার কিছু পরেই বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায়ের ‘পাক প্রণালী’। তবে খাদ্যাখাদ্যের গল্পের পাকাপোক্ত শেকড় তার-ও অনেক আগে। পুঁথির ভাষায় বললে, সেই চতুর্থ শতকের চন্দ্রকেতুগড়ের ফলকে, অষ্টম শতাব্দীর পাহাড়পুর কিংবা ময়নামতির পোড়ামাটিতে জলশস্য মৎস্যরূপে আকীর্ণ হয়েছেন। মৎস্যমুখী বাঙালি সেই মাটির আঁচড়ে ধরে রেখেছিল তার রোজকার জীবনের একটুকরো মাছ কোটার স্মৃতি। ঐটুকু যেন সে ধরে রাখতে চেয়েছিলো অনাগত প্রজন্মের কাছে একটি শান্ত দুপুরের চিহ্নের মত। জানেন তো নিশ্চয়ই, ঈশ্বরী পাটনীর যাঞ্চা কিন্তু আসলে ‘দুধেভাতে’ নয়, জোড়হাতে চেয়েছিলেন ওনার সন্তান ‘যেন থাকে মাছেভাতে’।