এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • 'কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল' - পাঠপ্রতিক্রিয়া

    গুরুচণ্ডা৯
    অন্যান্য | ১৬ অক্টোবর ২০১৮ | ৯২৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • গুরুচণ্ডা৯ | ***:*** | ১৬ অক্টোবর ২০১৮ ১৩:২৩380296
  • মাত্র তিনদিন হল গুরুচণ্ডা৯ প্রকাশনার পক্ষ থেকে প্রকাশিত হয়েছে শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য্যর থ্রিলারধর্মী উপন্যাস 'কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল।' ছাত্র রাজনীতি, আরও বিশেষ করে বললে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতির পটভূমিতে লেখা এই থ্রিলারটি তার বিষয়বস্তুর অভিনবত্বের কারণেই পাঠকদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে শুরু করেছে। এখনও অব্দি যা যা পাঠপ্রতিক্রিয়া আসছে (মূলতঃ ফেসবুকেই এসেছে) সেগুলো একজায়গায় রাখার জন্য এই সুতোটা খুলে দেওয়া হল।

    ও হ্যাঁ, পুজোর কদিন বইটি পাওয়া যাচ্ছে যাদবপুর এইটবির বুকস্টলে। পুজোর পর থেকে কলেজস্ট্রীট এবং আরও কিছু জয়গায় পাওয়া যাবে। সেসব যথা সময়ে আপডেট করে দেওয়া হবে। অনলাইন কিনতে হলে থেকে অর্ডার করতে হবে।
  • কৌশিক ঘোষ লিখেছেন | ***:*** | ১৬ অক্টোবর ২০১৮ ১৩:২৬380297
  • 'কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল': প্রাথমিক পাঠ প্রতিক্রিয়া

    শাক্যজিতের 'কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল' পুজোর ছুটির একটি রাত জাগিয়ে রাখতে পারল। এই লেখা পড়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছি। মূলত ১৮-২২ বছরের বাম ছাত্র রাজনীতির আবহে রচিত এ-উপন্যাস দ্বিধাবিভক্ত বাম রাজনীতির সমসময়কে তুলে ধরছে, ঠিক সেই সময়ে, যখন রাজনৈতিক ঝাঁজ কম, অথচ মৃদু উত্তাপে গা সেঁকে নিতে কেউ কেউ আগ্রহী।
    দুই শিবিরের দুই কর্মীর প্রেমের সম্ভাব্যতা বিচার্য ততটা নয়, কারণ ভীষণ অসম্ভব দুই মানুষ মানুষীর প্রেম বাস্তবেই সম্ভব। মডার্ন হাইয়ের মেয়ে বর্ধমানের সরকারি স্কুলের একজনের প্রেমে পড়তেই পারে। এখানে লেখক কৌশলে রাজনৈতিক আখ্যানে প্রেমটিকে ব্যবহার করেছেন। পারস্পরিক অবিশ্বাস, মিডিয়া ট্রায়াল ও সমসময়ের অসহিষ্ণুতা লেখায় ফুটেছেও ভালো। কিন্তু, প্রশ্ন হলো, দুই দলের ছাত্র নেতার মধ্যে বৃহত্তর বোঝাপড়া কি এতটা বিশ্বাসযোগ্য? বিশেষ করে এই বোঝাপড়াতেই যেন উপন্যাস ক্লাইম্যাক্স পায়।
    হয়তো এরকম অন্তর্লীন বোঝাপড়া লেখকের নিজের কোনো বিশ্বাসবোধ- জারিত। যা হতে পারে বা হতে পারত নয়, যা হওয়া উচিত। এই ঔচিত্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে গিয়ে দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস মনে পড়লো। বিবাহবার্ষিকী ও শোকমিছিল নামক দুটি উপন্যাসেই ভারতবর্ষের বামপন্থী দলের ভাগ হয়ে যাওয়া নিয়ে তাঁর লেখায় এক ধরনের দ্বিধা ছিল, আর ছিল রাজনৈতিক ঔচিত্যবোধ।

    তাই লেখক গ্রেসমার্ক নয়, যোগ্যতাতেই মার্কা পাবেন, বিশেষত রাজনৈতিক উপন্যাস, কে না জানে, আসলে উদ্দেশ্যমূলক। এক ধরণের নীতিকথা না থাকলেও মূল্যবোধ সব রাজনীতিরই, ছাত্র রাজনীতিরও চালিকা শক্তি।
    তাই কুরবানী অথবা কার্নিভ্যাল অবশ্যপাঠ্য।
  • সব্যসাচী মুখার্জী লিখেছেন | ***:*** | ১৬ অক্টোবর ২০১৮ ১৩:২৮380298
  • #পাঠ_প্রতিক্রিয়া
    কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল: শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য

    বইটা উদ্বোধনের দিনেই হাতে পেয়েছিলাম । দুদিন ধরে তুমুল ব্যস্ততায় পড়া হয়ে ওঠেনি । আজকেই শুরু করেছিলাম এবং একবারে শেষ করলাম । ছাত্র রাজনীতি নিয়ে বাংলায় উপন্যাস খুব কমই আছে । অন্তত আমি হাতে গোনা কয়েকটি উপন্যাসই পড়েছি ছাত্র রাজনীতি নিয়ে । শাক্যদার নতুন বই "কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল" পড়ার জন্য সেকারণেই বেশ উৎসাহ ছিলো । উপন্যাসের প্লটটিও বেশ জব্বর । যাদবপুর থেকে এক সক্রিয় ছাত্রকর্মী উধাও । সেই নিয়ে নানা মতাদর্শের ছাত্র সংগঠনের মধ্যে টানাপোড়ন এবং ভিন্ন সংগঠনের কর্মীদের প্রেম নিয়েই "কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল" । লেখকের ব্যক্তিগত রাজনৈতিক চিন্তার জন্য এ লেখার রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা নিয়ে খানিক প্রশ্ন তোলায় যায় ; কিন্তু মানুষ হিসাবে প্রত্যেকের রাজনৈতিক মতপ্রকাশের অধিকার থাকায় ; সেই প্রসঙ্গে না যাওয়াই ভালো । প্রশ্ন অন্য জায়গায় । ছাত্র রাজনীতি নিয়ে গল্প ; দেশের বর্তমান রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট শক্তির মাথাচাড়া দেওয়া এবং তার প্রভাব যেন এলোও গল্পে ; কিন্তু এসেও হঠাৎ মিলিয়ে গেলো । ছাত্র রাজনীতি নিয়ে লেখায় প্রেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । কিন্তু এই সময়ে সবকিছু বাজি রেখে রাজনীতিতে ঝাঁপিয়ে পড়া মানুষদেরও দেখা যায় । মানে ; সমাজ পাল্টে ফেলবো , দরকারে জীবন দিয়ে দেবো - এরকম চিন্তাভাবনাও অনেকের মধ্যে থাকে । সেটা পাওয়া গেলো না উপন্যাসে । গল্পটা শেষমেষ প্রেমের গল্প হয়েই রয়ে গেলো । লেখক অবশ্য বলেইছেন এ গল্প নিতান্ত প্রেমের গল্পও হতে পারতো । যদিও এসবের পরেও একটি বড়ো ভুল চোখে পড়েছে লেখায় । অতীতের ঘটনার বর্ণনায় চরিত্রদের বাক্যালাপের মধ্যে বর্তমানে ঘটা ঘটনা চলে এসেছে । এটা খুব সম্ভবত ওখানে না থাকারই কথা ছিলো ।

    শাক্যদার লেখা বরাবরের মতো এবারেও ঝরঝরে । একবার ধরে গোটা বই শেষ করে দেওয়া যায় । পারিপার্শ্বিকের বর্ণনাও বেশ সুন্দর । যদিও কিছু প্রশ্নের উত্তর অজানা থেকে যায় উপন্যাস শেষ হওয়ার পরেও । সেগুলো না হয় লেখককে সামনাসামনি জিজ্ঞাসা করে নেওয়া যাবে । আর কিছু হোক না হোক না হোক ছাত্র রাজনীতির রোমান্টিসিজমটা পাওয়া যাবে এই লেখাতে । মিষ্টি প্রেমের সিকোয়েন্স পাওয়া যাবে । যাই হোক , কেউ তো লিখেছে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে । পড়েই ফেলুন একবার "কুরবানি অথবা কার্নিভ্যাল" ।
  • সোহম ভট্টাচার্য লিখেছেন | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৬:৪৮380299
  • (এই চিঠিটা, লেখক শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যকে উদ্দেশ করেই লিখছি। কোনো যোগাযোগ মাধ্যমে লেখককে পাব না। আমি ফেসবুকে নেই। তাই আশা করি, এইটুকু পৌঁছে যাবে। গুরুচন্ডা৯কে ধন্যবাদ এই বইয়ের জন্য।)

    কমরেড,

    স্বভাবের নিয়মে অভিনন্দন চিঠির শেষে থাকে। কিন্তু মেইল পাঠানোর সময় দেখলেই বুঝবেন, কী প্রচন্ডভাবে হাতটা ধরতে চাওয়ার তাড়নায় এই মেইল। তাই, অলক্ষ্যে, 'শতদ্রু'র হাতের মত, প্রথমেই ছুঁয়ে দিলাম।

    অনুষ্ঠান প্রচারে বিঘ্ন ঘটায়, ঠিক যেখানে শেষ হয়েছিল। অন্তত সিপিএম বাবাকে পাঠানো চিঠির যে অভিমান, আমাদের পার্টি পরিবৃত্তের আনাচে কানাচে থাকে, ঠিক তার পরের পর্ব থেকে যেন কুরবানি অথবা কার্নিভাল।

    এই লেখার কাছে পৌঁছে যাওয়ার একটা পুর্বকথা আছে। আমি কলকাতার মানুষ, কিন্তু পড়াশোনার কোনো পর্বেই যাদবপুরের সাথে কোনো সংযোগ নেই। ওই চত্বরে বন্ধুজন আছেন, ছিলেন। তাও, চিনিনা বিশেষ কিছুই। এবার পুজোয়, তাই এই বইয়ের খোঁজে যখন যাদবপুর কফি হাউসের নিচে এদিক ওদিক দেখছি, বুকস্টল আছে কি কিছু? একদিকে পার্টির বুকস্টল, আর তার কয়েক হাত দূরত্বে এ আই এস এ (আইসা)-র স্টল চোখে পড়ল। প্রায় গায়ে গায়ে। বইখানা, পার্টি স্টল থেকে নিয়ে বেরিয়ে ব্যাগে ভরছি, আর আইসা টেবিল থেকে দেখলাম, একটি ছেলে, চেয়ে আছে। ব্যাগের দিকে, বইয়ের দিকে। আর বইটা শেষ করার পর, বারবার, প্রমিত আর দেবুর মাঝখানে এই দুটো স্টলের দূরত্বের তফাৎ, আর একে অন্যের ব্যাগের দিকে দ্বিধায়, চিন্তায়, আশ্রয়ে তাকানোর কথা আমায় যাদবপুর নামের একটা দ্বীপের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

    যে দ্বীপের নাম হয়তো জে এন ইউ, হয়তো হায়দ্রাবাদ, কিংবা হয়তো সমস্ত কমিউন। যা গভীর আঁধার দিনে এখনো রাত জেগে হাতে হাতে লিখে ফেলতে ব'লে আজকের বিক্ষোভ। আপনাকে কুর্নিশ, এই সময়ের কমিউনকে ডকুমেন্ট করার জন্য।

    না, কোনো মায়ার নস্টালজিয়া নয়। এই উপন্যাস ভাল লেগেছে এই উপন্যাসের রাজনীতির জন্য। দক্ষিণপন্থী আগ্রাসনের সময়ে, হাতে হাত রাখার কথা বলার জন্য। আর ভীষণভাবে মানিকবাবুর, সেই লাইনের কাছে ফিরিয়ে দেবার জন্য, যেখানে প্রতিটি উদিত, 'মুখোশপরা বুদ্ধিজীবি জীব'।

    আর আপনার লেখায়, মরে যাওয়া মফস্বলের যে ভূত, তাড়া করে সাউথ সিটির কলকাতাকে। যে রাস্তায় রিফিউজি কলোনির লেনিন, রাত্রে হাঁটেন। ঠিক সেইখানে, সেই পুরোনো ছায়া পড়া বেঞ্চগুলোতে, আমাদের সময়ের 'শ্রীতমা-অনি' দিনগুলো সযত্নে রইল।

    আর উটের জন্য, ঐ চিৎকারের মানে, হ্যাঁ কিংবা না কোনোটাই নয় হয়তো।

    কারণটা ঐ জয়দেব বসু।

    'মনকে বলো, হ্যাঁ। তবু হ্যাঁ।'

    ভালবাসা আর মুঠোহাত রইল একসাথে।

    ইতি,
    সোহম ভট্টাচার্য।
  • সৌম্য চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৬:৫৩380300
  • পুজো শেষ। অতএব মন খারাপ। সেই মনখারাপের উপশম বই ছাড়া আর কিই বা হতে পারে! তারপর যদি সেই বই আমাকে নিয়ে পাড়ি দেয় আমারই ফেলে আসা অতীতে তাহলে তো সেটা ২ ঘন্টায় শেষ করে ফেলতে কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। নস্টালজিয়ার উড়ান ধরি। ফেলে আসা বিকেলগুলো আবার চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে। কলেজের ক্লাসরুম, ইউনিয়ন রুম, আড্ডা, দেড় টাকার স্পেশাল, এস এফ আই, মিছিল, স্লোগান, রাজনীতি, ভোট, লাল পতাকা, লবি, প্রেম, লেঙ্গি-সব কিছুই কিরম চোখের সামনে 'বুন্ডক সেইন্টস' এর স্টাইলে ঘোরাফেরা করতে থাকে। আমি বসে পড়তে থাকি আর দেবুদা, শ্রমনা, অনি, তুলিকা, জাভেদ, উদিত, প্রমিতদারা নিজের অজান্তেই হয়ে ওঠে আমারই দাদা, ভাই, বন্ধু, ছক, প্রেমিকা ইত্যাদি।

    সংগঠন করাটা আমার বরাবরের ইচ্ছা ছিল। একটা সময়ের পর সেই ইচ্ছাটা কুরবানী দিতে হয়েছে দায়িত্ব, সংসার এসবেরই চক্করে পড়ে। তবু যখন সেইদিনগুলোয় ফিরে যাওয়া থাকে, তখন সেই ইচ্ছেরা আবারো মাথাচাড়া দেয় বৈকি। শাক্য দা যেভাবে প্রতিটা ডিটেলস ন্যারেট করেছে তাতে যারা কোনোদিন যাদবপুর চোখে দেখেনি তারাও যাদবপুর এবং তার আশেপাশের অঞ্চলটা চোখ বন্ধ করে চিনে নিতে পারবে। বাকি গল্প নিয়ে আলাদা কিছু বলার নেই। আমার ধারণা গল্পটার সাথে সবাই কোনো না কোনো ভাবে রিলেট করতে পারবেই। ভীষণ চেনা গন্ধ রয়েছে। আর অচেনা ছক। এটা হতে পারতো প্রেমের গল্প, হতে পারতো রাজনীতিরও, কিংবা অনেক 'কুরবানী'র, কিংবা আরো অন্যকিছুর। সেসব একদম চেনা ছক ভেঙে 'কুরবানী অথবা কার্নিভাল' যে আসলে কতটা আলাদা, এবং তা সত্ত্বেও কাছের সেটা জানতে হলে বইটা পড়া ছাড়া অন্য কি অপশনই বা থাকতে পারে!

    শাক্যদাকে ধন্যবাদ জানিয়ে আর বিব্রত করবো না। এটুকু বলতে পারি যে আরো বেশি করে এরকম বের করতে থাকো। তারপর আমি ফুটেজ খাবো তোমাকে চিনি বলে!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন