এক অসাধারণ অভিনেতা... যে কোন চরিত্রেই...
তার সম্বন্ধে প্রচুর লেখা ফেসবুকে ঘুরে বেরাচ্ছে...ঘুরে বেরাচ্ছে তার স্বরোচিত কবিতাও...জানলাম, উনি অভিনেতা না হলে কবি হতেন...দূর্দান্ত লিখতেন...চোখের ভাষা ছিল অপূর্ব... এত সহজ সরল অভিনয়...পিকু দেখে মনে হয়েছে, হ্যাঁ সত্যিই তো.....এরকম একটা সাদামাটা ছেলে পেশা যাই হোক না কেন, ভালোবাসা যায়...লাঞ্চ বক্সেও এক অন্য রূপ...।করীব করীব সিঙ্গলে ডেটিং এপ-এ আলাপ হওয়া মেয়েটিকে আলাপ করালেও আগের তিন প্রেমিকার সাথে...কি অসাধারন অভিনয়...
একটা পোস্ট পরে জানলাম ওনারই এক ডায়লগ যা শেষ সময়ের সাথে মিলে যায়...
"মহব্বত হ্যে ইসিলিয়ে তো জানে দিয়া, জিদ হোতি তো বাহো মে হোতি..."...
কাল থেকেই অসম্ভব - অসম্ভব মনখারাপ...
এই লেখার সাথে সম্পূর্ন একমত।
সম্ববত ইরফানের অভিনিত একমাত্র বাংলা ছবি "ডুব", যা একেবারেই ইরফান মাপের নয়।
জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের কন্যার বান্ধবীর অসম সাথে অসম প্রেম ও দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে বায়োপিক বানানোর
অনানুষ্ঠানিক ঘোষণায় বিপাকে পড়েন এর নির্মাতা ফারুকী। হুমায়ুনের দ্বিতীয় স্ত্রী শাওন সংবাদ সম্মেলনে বায়োপিক হলে মানহানীর মামলার হুমকি দেন। এ পর্যায়ে সেন্সর বোর্ডে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
বাধ্য হয়ে কাহিনীতের বেশ কিছু অদলবদল করা হয়। সম্ভবত এ কারণে মূল কাহিনীটি হয়ে যায় খুবই দুর্বল, বিক্ষিপ্ত এবং অহেতুক।
তবু এক ঝাঁক তাঁরকার কারণেই হয়তো ছবি মার খায়নি। তবে ইরফানের বাংলা ছবি " ডুব" নিয়ে যে ধরনের হইচই পড়ার কথা ছিল, তা আর হলো কই?
জানিনা হঠাৎ ইরফান কি ভেবে ডুব দিতে গেছিলেন
অসম পরকীয়া আর গুচ্ছের অর্ধ সমাপ্ত মনোলগ ছাড়া কিছু নেই
ইন ফ্যাক্ট এতই দুর্বল স্ক্রিপ্ট যে ইরফান ও টানতে পারেন নি
তার সঙ্গে নিচু মানের টেকনিকাল সিনেমাটোগ্রাফি
উনি নিজেও পরে ইন্টারভিউ তে misadventure বলেছিলেন
. My personal view is he should had been stuck
to Indian film industry rather than experimenting with Dhaliwood