এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | ***:*** | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ ১১:১৮79676
  • সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার আবহ সৃষ্টি হচ্ছে। খুবই খারাপ অবস্থা যা বুঝছি।
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ০১ জানুয়ারি ২০২০ ০২:৩০79677
  • অন্তর্ঘাতের বার বার চেষ্টা চলছে। হুঁশিয়ার!
  • সৈকত মিস্ত্রী | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ০২:০৯79680
  • পঞ্চানন নস্করের ভাষাই তার ও তার পারিবারিক শিক্ষার পরিচয়।তিনি কোন পারিবারিক আবহে যাপন করেন, সেখানে কোন শিক্ষা ও সংস্কৃতির চর্চা চলে তার ভাষায় প্রমাণিত। বি জে পি ও অপসংস্কৃতি ও মূর্খতা, অভব্যবতা সমর্থক।বি জে পির এই প্রচারকদের চ্যলেঞ্জ করছি আমার তথ্যের বিন্দু মাত্র অংশ ভুল প্রমাণ করার জন্য।এই সময়ের হাতেও ভিডিও ফুটেজ নেই।একমাত্র ঝুঁকি নিয়ে আপনার দলের " শ্রীরাম বাহিনী"র তান্ডবের ছবি তুলেছি।এর স্বাক্ষী ট্রেন ও বাসযাত্রী। ভাষাজ্ঞান হীন বিজেপি যদি চ্যলেঞ্জ করে তাদের মুখোশ খোলার মত প্রমান আমার যথেষ্ট আছে।আর দীলু ঘোষের না, বিদ্যাসাগর মশাইয়ের বর্ণপরিচয় খুলে পড়ুন।তাতে আপনার ও আপনার দলের ভাষা বোধ গড়ে উঠবে।
  • ??? | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ০৩:৪৫79681
  • সাম্যদর্শী মানে সেই খেঁকি কুকুরটা ত? উলিশ রিপোর্ট হতেই প্রোফাইল ডিঅ্যাক্টিভেট করে ভেগেছিল।
  • সৈকত মিস্ত্রী | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ০৩:৫৩79682
  • পঞ্চানন নস্কর বি জে পি ভক্তি থেকে জ্ঞান হারিয়েছেন।আমি যে তথ্য সেই রাতে পেয়েছি, পরিস্থিতি ছিল আরও ভয়াবহ।তিনি দত্ত পুকুরের ভৌগোলিক অবস্থানও জানেন না। এই সময় পত্রিকা মব লিঞ্চিংয়ে মুসলিম সম্প্রদায়ের যুবকের খুনের কথা বলে।সূত্র মারফত খবর, মেলায় যুবকটি দোকান করে।ক্লাব চাঁদা চাইতে এলে যুবকটির সাথে বচসা হয়। ক্লাবের লোকজন তাকে নিয়ে ক্লাবে আটকায়।মারধর ও লিঞ্চিং করে ঝুলিয়ে দেয়।পরে তাকে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার তত্ত্ব খাড়া করে।ও পরিস্থিতি সামলাতে শ্লীলতাহানির তত্ত্ব দাঁড় করায়। দত্তপুকুর থানায় যুবকটির খুনের মামলা রুজু হয়েছে বলে খবর।কিন্তু কোন শ্লীলতাহানির অভিযোগ কোথাও নেই।আর পঞ্চানন নস্করের জানা নেই দত্তপুকুরে রেললাইনে অগ্নিসংযোগ, রেল লাইনে গাছের গুড়ি ফেলা হয়।ট্রেন তার এক স্টেশন আগে বামনগাছি ও বিরায় দাঁড়িয়ে যায়।দুটো স্টেশনের দূরত্ব কমপক্ষে ৪-৭ কিলোমিটার। ফলে গোভক্তরা পাথর ছোঁড়ার সুযোগ পাননি।
    বিজেপি ভক্ত পঞ্চানন নস্কর তার স্বল্প পাঠোভ্যেসের কারণে লক্ষ করেননি ১৯০৮ এ লোখা " মেবার পতন" নাটকের দ্বিতীয় অঙ্কের দ্বিতীয় দৃশ্যে চারণীদের গানে শোনান মানবতার কথা-" কিসের শোক করিস ভাই, আবার তোরা মানুষ হ/ গিয়াছে দেশ দুঃখ কি আবার তোরা মানুষহ।" নস্কর মশাই যে উদ্ধৃতি করেছেন, তার কোন রেফারেন্স দেননি।রচনাবলী খোঁজ করেও পেলাম না।সুতরাং মিথ্যা দলের মিথ্যা সমর্থক ডি এল রায়ের নাম করে মিথ্যা উদ্ধৃতি দিচ্ছেন বলে সংশয় রইল।তার দলের " শ্রীরাম পন্থী" দুর্বৃত্ত তান্ডবের কারণে সে রাতে ৮.৩০ টায় ঘরে ফেরার কথা হলেও অনেককে রাত ২ টোয় ফিরতে হয়েছে।তেমন কয়েকজনকে আমি চিনি।
    আর গুরুচন্ডালীকে তিনি যে অপভ্রংশ করলেন, তার নেপথ্যে তার ভাবনা।তিনি যৌনগন্ধী যে প্রাকৃত শব্দ বললেন তা তার ভাবনার প্রতিফলন। যে দলের ৪৮% নেতা ও কর্মী ধর্ষণে অভিযুক্ত, তারা সর্বদাই এমন অপভ্রংশত্মক যৌনতার গন্ধ পাবেন, তা তাদের বিকৃত ও অপভ্রংশ যৌনমনোবিকলনের ফল এটুকুই বলা যায়। পঞ্চানন নস্কর আপনি দ্রুত চিকিৎসা করান।
  • রঞ্জন | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ০৬:১১79683
  • এর মধ্যে আরব অনুপ্রবেশকারী কোত্থেকে এল?
  • সাম্যদর্শী পেজ থেকে | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ০৮:১৫79678
  • সত্যিটা জানুন। গুরুচন্ডালির মিথ্যে রুদালি ফাঁস করুন।

    ✍️পঞ্চানন নস্কর
    বাস্তুহারাদের নাগরিকত্ব দেবার প্রতিবাদে দেশ জুড়ে সন্ত্রাস চালাচ্ছিল আরব অনুপ্রবেশকারীরা। সে সময় জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে ত্বাকিয়া করেও ট্রেন জ্বালানো, রেলস্টেশন পোড়ানোর ঘটনাকে চাপা দেওয়া যায়নি। হাজার হাজার ফুটেজে দেশের মানুষ স্তম্ভিত হয়ে দেখেছেন বাংলার পথে পথে লুঙ্গিটুপিদাড়ির তাণ্ডব। এবার সীমান্ত লাগোয়া অনুপ্রবেশদীর্ণ উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলায় নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে বাঙালী জনপদের উপর আক্রমণ চালাতে নেমে পড়েছে আরব অনুপ্রবেশকারীরা। এবারের ঘটনা বাস্তুহারা অধ্যুষিত কত্তপুকুরের, আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বাঙালীদের উৎসবেরর স্থান মেলাকে।

    এমনকি জামাতে ইসলামির ভারতের শাখা সংগঠন, বামৈস্লামিক এনজিও গরুচোদালির ক্যাডার হাবড়ার বাসিন্দা সৈকুত্তা মিস্ত্রিও স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছেন জানাচ্ছেন, মূল ঘটনাটি শুরু হয়েছে বাঙালী মেয়ের উপর বিনা প্ররোচনায় আক্রমণের মাধ্যমে। দুই চব্বিশ পরগনা এলাকায় অনুপ্রবেশকারীরা ব্যাপক হারে ঢুকে পড়ে দোকানপাট খুলে ভারতীয় ভূমিপুত্রদের ভাতে ভাগ বসাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরেই। তেমনই একটি আরব সম্প্রদায়ের ছেলে কত্তপুকুরের আশেপাশে দোকান করে। বেদুইন ক্যারাভান লুটেরাদের আগ্রাসনের ভিত্তিই হল নারীনির্যাতন। নোয়াখালিতেও অত্যাচারের মূল লক্ষ্য ছিলেন বাঙালী মেয়েরা। এদিনও বাঙালী সম্প্রদায়ের একটি মেয়ে তার দোকানে যায়। কিছু কেনা কাটা নিয়ে বচসা হতেই বাঙালী মেয়েটির উপর নির্যাতন চালায় আরব দোকানদার। এই সময়ের খবর, সঙ্গে ছিল আরও একজন আরব।

    মার খেতে খেতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে একদিন সকলেই ঘুরে দাঁড়াতে বাধ্য হয়। একে তো নারীর শ্লীলতাহানি অতি স্পর্শকাতর বিষয়, সংবেদনশীল বাঙালী জনসমাজ, যেখানে মেয়েদের বস্তায় ভরে রাখার সংস্কৃতি নেই, সেখানে আলোড়ন ফেলার পক্ষে যথেষ্টর অধিক। তদুপরি আরবরা ৭১৯ খ্রিষ্টাব্দে মহম্মদ বিন কাশিমের যুগ থেকেই কীভাবে ভারতীয় নারীদের উপরে সংগঠিত নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে তা সকলেই জানেন, যে জন্য আরব বসতি লাগোয়া এলাকার ভারতীয় মা-বোনেরা সর্বদাই নিজেদের নিরাপত্তার জন্য উদ্বিগ্ন এবং সতর্ক থাকেন। এসব ব্যাপারে জাতীয়তাবাদী বাঙালীরা জেন্ডার ভায়োলেন্স ঘটিত ইস্যুতে আন্তর্জাতিক প্রোটোকল মেনে সর্বদাই ভিকটিমের বয়ানকে মান্যতা দেন, বানতলার পার্টি কমিউনিস্টদের মত কখনই অভিযোগের যাথার্থ্য বিচার করা বা 'ডিউ প্রসেস'এর জন্য অপেক্ষা করার নামে ভিক্টিম ব্লেমিং এবং মলেস্টার-ধর্ষককে আড়াল করার চেষ্টা চালান না।

    ১৯০৫ সালে বাঙালী নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায় মেবারপতন নাটকে লিখেছিলেন: "দেশ গিয়াছে, ধর্ম গিয়াছে, শেষে এক যা আছে-- নারীর সতীত্ব, তাও যায়! প্রতাপ! তুমি রক্ষা করো।" একশো বছরেরও বেশি পেরিয়ে গিয়েছে, তবু বাঙালী কবির এ আর্তনাদ যে কতখানি সত্যি, তা আরব উপদ্রুত এলাকার বাঙালী মাত্রেই জানেন। এলাকার ছেলেরা ঝাঁপিয়ে পড়ে আক্রান্ত মেয়েটিকে বাঁচাতে। কবিগুরু বলেছেন: যার ভয়ে তুমি ভীত সে অন্যায় ভীরু তোমা চেয়ে, যখনি জাগিবে তুমি তখনি সে পলাইবে ধেয়ে। চিরদিন যারা মার খেয়েই এসেছে তাদের ঘুরে দাঁড়াতে দেখে আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়ে মলেস্টার আরবরা, একজন মারা যায়। কীভাবে মারা গেল, এই দ্রুতগতির যুগে নিশ্চিত করে জানা যায়নি। জামাতি সংগঠন গুরুচোদালিও স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে, যে, একটি সূত্র অনুযায়ী আরবটিকে কিছুক্ষণ ক্লাবে আটকে রাখা হয়,পরে ছেড়ে দিলে সে বাড়ি গিয়ে আত্মহত্যা করে।

    ব্যস, তৌহিদি জোশ দেখানোর সুযোগ হাতে এসে যায় আরব বীরদের। এখন বাংলার আরব অধ্যুষিত এলাকা মানেই জামাত-আইমিমের ঘাঁটি। প্রতিটি আরবের হৃদয়ে আসাদউদ্দিন-বদরুদ্দিন। মৃত মলেস্টারের এলাকার অগণ্য আরব সমাজবিরোধী সশস্ত্রভাবে এসে হামলা করে বাঙালী মেয়েটিকে বাঁচাতে আসা ক্লাবের ছেলেদের উপর। মলেস্টারপন্থী এই হিংস্র জনতার সকলেই আরব। শুরু হয়ে যায় তান্ডব। এসেছে ধর্ষণের অভিযোগ। অভিযোগ: ভারতীয়দের ধর্মস্থান ভাঙা পড়েছে, ভারতবাসী বাঙালীদের বাড়িঘর, দোকানপাট ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়। আরব শেখদের ভাড়া খাটা সেকুলার মিডিয়ার বৃহদংশ পেট্রোডলারের থলে মুখে চুপ করে বসে থাকলেও, গণমানুষের পরিসর সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে একের পর এক মন দমিয়ে দেওয়া ছবি। এক কথায়, মলেস্টারের পক্ষের সশস্ত্র দাঙ্গাবাজরা বিধ্বস্ত করে দেয় বাঙালীর এক দীর্ঘদিনের জনপদকে।

    লীগ প্রশাসন অন্ধ ধৃতরাষ্ট্র। আক্রান্ত মানুষ, আর্ত অসহায় বাঙালীরা নেমে আসেন পথে। বিপন্ন মানুষের প্রতিবাদের ভাষা আরামকেদারায় বসে থাকা প্রিভিলেজডদের কল্পনামত সংসদীয় পথ ধরে চলতে পারে না। ব্রিটিশ আমলের লড়াইয়ের স্মৃতি বুকে নিয়ে বন্দে মাতরম ধ্বনিতে প্রতিবাদের আগুন জ্বলে ওঠে, রেল রোকোয় হাত মেলান হাজার হাজার ঘরছাড়া বাঙালী। অবন ঠাকুরের চেতনা বুকে নিয়ে ডাক দেন: ভারতমাতার জয় হোক। বাংলার আদি কবি কৃত্তিবাস যে নররূপী নারায়ণের গান গেয়েছিলেন, সেই শ্যামাঙ্গ মর্যাদাপুরুষোত্তমের পদাবলী বেজে ওঠে প্রতিরোধী বাঙালীদের কণ্ঠে কণ্ঠে। কিন্তু তাঁরা চেতনায় ভারতীয়, বুকে তাঁদের দেশের প্রতি ভালোবাসা, ট্রেনযাত্রী দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা। তাই আরবদের লাগানো আগুনে নিজের ঘর হারালেও একটি পাথরও পড়ে না কোনো ট্রেনের উপর, জ্বালানো হয় না কোনো স্টেশন বা দূরপাল্লার গাড়ি, উপড়ে নেওয়া হয় না রেল লাইন। জাতীয়তাবাদী স্লোগানের বাইরে ওঠে না কোনো ফ্যাসিবাদী ধর্মীয় হুঙ্কার। আরব তাণ্ডবের প্রতিক্রিয়ায় এভাবেই গণতান্ত্রিক হরতালে বন্ধ হয়ে যায় যশোহর রোড, বনগাঁ শাখার ট্রেন। হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় আটকে পড়েন, জানতে পারেন, মরুদস্যু মলেস্টারদের লাগানো আগুনে পুড়ে যাচ্ছে বাঙালীর জনপদ কত্তপুকুর। হাত থেকে হাতে, বুক থেকে বুকে গোপনে পাচার হয়ে যায় ক্ষুব্ধ, আরব সাম্রাজ্যবাদীদের হাতে নিপীড়িত বাঙালী হিন্দুদের যন্ত্রণার নিষিদ্ধ ইস্তাহার।

    ঘটনা ধামাচাপা দিতে আসরে নামে দেশের শত্রু কমিউনিস্টরা। হামলার ঘটনা, নারীনির্যাতনের ঘটনা চাপা দিতে আরব মালিকদের নির্দেশে শুরু হয় একটানা মিথ্যা প্রচার। যাঁরা এতদিন বাংলা জুড়ে রেললাইন উপড়ানোর, ট্রেন জ্বালানোর, স্টেশন পোড়ানোর আন্দোলনের সমর্থন করছিলেন "নিপীড়িত"(!) মানুষের (অনুপ্রবেশকারীদের) ক্ষোভের যুক্তি তুলে, তারাই আজ নির্যাতিতদের শান্তিপূর্ণ হরতালের বিরুদ্ধে যুক্তি দিতে নেমে পড়েন। কারণ এখানে যে নির্যাতিতরা বাঙালী। পেট্রোডলারের দাস, আরবচাটা বামৈস্লামিক কমিউনিস্টদের হৃদয়ে তাদের জন্য কোনো অনুভূতি নেই।

    বাংলার অন্যতম প্রধান সংবাদপত্র এই সময় জানাচ্ছে, র‌্যাফ ও কমব্যাট ফোর্স নেমেছে এলাকায়। কিন্তু জামাতে ইসলামির শাখা সংগঠন গরুচোদালি উপরওয়ালার নির্দেশে গুজব ছড়াতে থাকে, প্রত্যক্ষদর্শীরা নাকি বলছেন, র‌্যাফ দূরস্থান, দীর্ঘক্ষণ পুলিশও দেখা যায়নি। ইঙ্গিতটা পরিষ্কার: তাণ্ডব চালিয়ে যাও। অনুপ্রবেশকারী আরবদের তাণ্ডবে কীভাবে সপ্তাহব্যাপী বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল উত্তরবঙ্গ, হাসনাবাদ সহ বিস্তীর্ণ এলাকা, ভুক্তভোগী মাত্রেই জানেন। বাঙালীদের গণতান্ত্রিক হরতালের পরে কিন্তু মাত্র রাত ১০-৩০-টার মধ্যেই সব স্বাভাবিক হয়ে গিয়ে আবার রেল চলতে শুরু করেছে।
  • patkel | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ০৯:২৯79684
  • পোঁ* পাকা পঞ্চানন। রুচিতে বাধল বলে গাঁ* পাকা বললাম না।
  • তিনি | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ১০:১৬79685
  • শুনলাম লোকাল মিউনিসিপ্যালিটির সহ সভাপতি, তৃণমূলের মান্তু সাহা চাঁদা না পাওয়ায় ছেলেটিকে ক্লাব ঘরে তুলে নিয়ে গিয়ে খুন করে (ইচ্ছাকৃতভাবে কিনা জানিনা)। অতঃপর ছেলেটির বন্ধুরা, যারা স্বাভাবিকভাবেই মুসলমান, তারা মারামারি শুরু করে। এবারে বিজেপি মার মার করে ফিল্ডে নেমে পড়ে।

    সত্যি মিথ্যে ভগাই জানে। তবে সত্যি হলে বলতেই হবে পিসীর গুন্ডা কন্ট্রোল আরেকটু ভাল হওয়া দরকার।
  • ? | ***:*** | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ১২:২৩79679
  • গুরুচণ্ডালির সদস্য হাবড়ার বাসিন্দা সৈকত মিস্ত্রি জানাচ্ছেন, "মূল ঘটনাটি সামান্যই। একটি মুসলিম সম্প্রদায়ের ছেলে দত্তপুকুরের আশেপাশে দোকান করে।হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি মেয়ে তার দোকানে যায়। কিছু কেনা কাটা নিয়ে বচসা,তারপর শোনা যায় শ্লীলতাহানির অভিযোগ। " এটা সামান্য ঘটনা?
  • সৈকত | ***:*** | ০৩ জানুয়ারি ২০২০ ০১:৩৮79686
  • নামের ছেলেরাই সব সত্যিই ঠেকা নিয়ে রেখেছে কিনা। সে মিস্ত্রীই হোক বা মামুই হোক।

    এটাও পড়া হোক

    আপনাকে বুঝতে হবে দত্তপুকুরে আসলে কোন মহিলার কোন শ্লীলতাহানি হয়নি।

    ওখানে আসলে হিন্দুরা তাদের নোংরা কুসংস্কার পালন করছিল তখন বৈজ্ঞানিক চেতনায় পরিপূর্ণ কিছু ব্যক্তি উটের পিঠে চেপে সেখান দিয়ে যাচ্ছিল।তারা হিন্দুদের বিজ্ঞান চেতনায় দীক্ষিত করে তোলার উদ্দেশ্যে কিছু লোক জড়ো করে এবং জনগণমণ গাইতে শুরু করে।

    হিন্দুরা ইতিমধ্যে জয় শ্রীরাম স্লোগান দিতে শুরু করে।তখন এই উষ্ট্ররোহী ব্যক্তিরা তাদের বোঝাতে যায় গাছের কাকটা জয় শ্রীরাম সহ্য করতে পারবেনা।তাই শব্দদূষণ না ঘটাতে। যদি একান্তই তারা জনগণমণ গাইতে না চায় তাহলে “ লা লা লা লা” গাইতে পারে। কিন্তু অসহিষ্ণু হিন্দুর দল তাতে কর্ণপাত করেনা এবং ঝামেলার সৃষ্টি হয়। তবে অসহিষ্ণু কুসংস্কারগ্রস্ত হিন্দুরা ঝামেলা করলেও উটওলারা তখন আগুন জ্বালিয়ে জনগণমণ গাইছিল।

    এই এত্তোটা বুঝলে তবেই আপনি আগমার্কা খাঁটি আদি সম্প্রীতিবাজ বলে গণ্য হবেন।

    এমনকি জেনে রাখুন এক ডাক্তার বাবু ঐ সময় ওখান দিয়ে পিকনিক করে ফিরছিলেন। তখন উটওলারা নিজেদের উট সরিয়ে নিয়ে তাকে যাওয়ার রাস্তা করে দিয়েছিল।

    না ডাক্তারবাবুর বিশদ পরিচয় এখনও জানা যায়নি।তবে সম্প্রীতিবাজরা মাঠেই আছেন। তারা কাল পরশু নাগাদ আমাদের ডাক্তারবাবুর পরিচয় জানিয়ে দেবেন।

    তাই গুজব ছড়াবেননা। সম্প্রীতির স্বার্থে উট পুষুন ও লোককে পুষতে উৎসাহিত করুন।
  • সৈকত মিস্ত্রী | ***:*** | ০৫ জানুয়ারি ২০২০ ০১:৩৯79688
  • বি জে পি পন্থী গোমূত্রপায়ী হিন্দু জঙ্গী দাঙ্গা বাধাতে না পারায় বেজায় চটেছেন।তারা সি এএ পাশ করার পর সমর্থন চাইতে যেসব নাম্বার দিয়েছেন,তা নাকি কিসব ব্যবসার খবর দেয়।আবার প্রতিরোধের বাজারে গোভক্ত গরুর মূতের ব্যবসাও চলছে না।আবার দাঙ্গার ব্যবসাও জমল না।এটা মজার বি জে পি গরুরা বিপদে পড়লে উটের স্মরণ নেয়।পাওয়া খবর পর্যন্ত ১২ জন খুনী ও দাঙ্গাবাজ কে ধরা হয়েছে।আরও ধরা হবে।ভয়ে গোমূত্রের কারবারি নাম পর্যন্ত দিলেন না।বেয়ারা প্রশ্ন জাগল ৮৮৬৬... নাম্বারে তিনি গরুর মূত ছেড়ে কিসের ব্যবসা জমাতে চাইছেন।দাঙ্গা,সেসব ব্যবসা বা গোমূতের ব্যবসা না জমার হতাশা থেকেই কি তিনি কিছুটা অপ্রকৃতস্থ? কেউ মনোচিকিৎসক থাকলে আমায় নিশ্চিত করুন।
  • যুক্তি | ***:*** | ০৫ জানুয়ারি ২০২০ ০৪:২৬79689
  • হারিয়ে ফেললেই বিপ্লবীদের এখন গরুর মুত, চাড্ডী এই বলে আপার হ্যান্ড নেওয়াটা কি কিউট লাগে না?
  • তা | ***:*** | ০৫ জানুয়ারি ২০২০ ০৪:৩২79690
  • গোমূত্রপায়ীদের মত হিংস্র খুনী তো আর সবাই হয় না। যুক্তি আর চাড্ডি এক্সাথে বলাই স্যাক্রিলেজ
  • ওলে বাবালে | ***:*** | ০৭ জানুয়ারি ২০২০ ০২:৫২79691
  • তারপর ক্যাল খেয়ে সেকি নাকিকান্না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন