এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Mila | ***:*** | ১১ আগস্ট ২০১৬ ১২:৪১55847
  • ইটা থাক
  • sch | ***:*** | ১২ আগস্ট ২০১৬ ০১:৩৪55858
  • এই খবরটা দিতে চাইছিলেন মনে হয়

    After the 23-year-old Tripura girl had qualified for the Olympics four months ago, Dipa and her coach Bishweshwar Nandi had requested the Sports ministry and SAI to attach a special physiotherapist with her till the end of the Rio campaign. Though the SAI officially approved the trip, the physiotherapist never accompanied her. Dipa has been so far relying on the physio attached with the Indian contingent.
    (http://www.sportskeeda.com/gymnastics/dipa-karmakars-physio-rushed-rio-olympics)

    বিষয় হচ্ছে আপনারা ইস্যু গোলাচ্ছেন । দুটো বিষয়
    ১) দীপার নাম কেউ জানত না -
    একদমই ঠিক না - মিডিয়া বেশ কিছু কভারেজ দিয়েছে - যারা আগ্রহী তারা জানতেন।
    "যাদের না জানার জানতেন না।" কথাটার মানে হল যারা আগ্রহী না। আমি পাঁচ বছর আগেও নবারুণ সম্বন্ধে কিছু জানতাম না - এবং লেখক যাদের কথা বলছেন "ট্রেনে বাসে, পাড়ায়, বাজারে, সান্ধ্য কালীন তাসের আসরে বা চায়ের ঠেকে বেশির ভাগ মানুষ", তারাও বেশীর ভাগ জানেননা। তাতে নবরুণ প্রচার পান নি প্রমাণ হয় না। তারা আগ্রহী না তাই জানেন না

    ২) সাই এ কিছুই হয় না।
    অনেক কিছুই হয় এবং অনেক কিছু যেগুলো হওয়া উচিত, হয় না । আরো অনেক অনেক কিছু হতে পারত - সেগুলো হয় না। ভারতের মতো দেশে ফুটবল, ক্রিকেট (হ্যাঁ ক্রিকেটেও) এবং হকিতেও অনেক বেসিক সুযোগ পায় না যোগ্য খেলোয়াড়রা। ওই যে দু'জন খেলোয়াড় বাঁশের স্টীক দিয়ে হকি খেলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌছেছেন তারা ভাগ্যবলে ব্যক্তিগত সহায়তা পেয়েছিলেন তাই ওই অব্দি গেছেন - নাহলে পারতেন না। কিন্তু কিছু হয় - সেটুকুই বলতে চেয়েছিলাম।
    যিনি সরকারের ক্রীড়ানীতি খুজছিলেন - তাকে সেটার লিঙ্ক দেওয়ার পর আর সাড়া পেলাম না। সাই কিন্তু ১৯৮৪ র ক্রীড়া নীতির প্রোডাক্ত।

    আমাদের ভারতীয় সমাজের সব ক্ষেত্রেই প্রুচন্ড করাপশান - ১০০ টাকা বরাদ্দ থাকলে ৩ টাকা আসল কাজে লাগে। সেগুলো নিয়ে কথা বলে কিছু লাভ আছে।
  • aranya | ***:*** | ১২ আগস্ট ২০১৬ ০১:৪৫55859
  • স্চ-র সাথে মোটের ওপর একমত, ঐ দুটো পয়েন্টে।

    প্রচার আরও অনেক বেশি হওয়া সম্ভব, যাতে অনাগ্রহী লোকেরও চোখে পড়ে, কিন্তু সেটা মূল বিষয় নয় - অন্ততঃ আমার কাছে নয়।

    প্র্যাকটিসের ভাল ব্যবস্থা আর ইন্সেনটিভ দরকার। স্কুল, কলেজে রোবাস্ট স্পোর্টস প্রোগ্রম - প্রচন্ড দরকার
  • sm | ***:*** | ১২ আগস্ট ২০১৬ ০৭:৩৮55860
  • কথা হচ্ছে আউট ডোর স্পোর্টস এর মেডেল এর জন্যমাথা খুঁটে লাভ কি? যদি পুরস্কার পায় পাবে; না পেলে নয় ।একটা দেশের বেসিক হেলথ এর গঠন ভালো হলেই হলো।
    ভারত না হয় ইনডোর গেম্স্ গুলো তে বেশি সাফল্য দেখাবে।
    দীপা প্রাইজ পেলে ভালোলাগবে; কিন্তু আরো ভালো লাগবে বেশি সংখ্যক ছেলেমেয়ে জিমন্যাস্টিক প্রাকটিস শুরুকরলে।
    আমার বক্তব্য হলো, ব্রাজিল ফুটবলে বিশ্বকাপ জিতুক- বাঙালি যেন বেশি করে ফুটবল খেলে আনন্দ টুকু উপভোগ করে।
  • π | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৩:০০55861
  • ভাটে রোবুর দেওয়া লিন্ক থেকে।

    ..But, gymnasts try this risky vault as it guarantees them seven points because of the difficulty level and even faulty execution gives them a shot at a medal.
    Would Dipa have taken this risk if she had access to quality coaching, equipment, social and government support? No. If we were a nation that produced athletes with skills, Dipa would have never been forced to rely on her courage to get ahead of competition.
    But, such is India. Here, the pursuit of Olympic glory is contingent on an individual's decision to transcend her love for life, put it below the pursuit of victory in the pecking order...

    http://m.firstpost.com/sports/rio-olympics-2016-dipa-karmakar-is-a-symbol-of-indias-failure-hypocrisy-and-mediocrity-2955558.html

    সত্যি তো , কী প্রচণ্ড মূর্খ এরাও। আর নেট স্পেস নষ্ট করছে।
  • sm | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৫:৪৫55865
  • রঞ্জন বাবু এখানেই ভুল করলেন। কোচিং টি শুরু হয় অনেক ছোটো বয়স থেকে। এখানে প্রপার ট্রেনিং একটি বিরাট ব্যাপার।বিদেশে ড্রাইভিং লেসন আর দেশে লেসন নেওয়ার অভিজ্ঞতা থাকলে আরো বেটার বুঝবেন। এটা বিজ্ঞান সম্মত ভাবে করতে হয়। ভারতে বিজ্ঞান কম, আবেগ বেশি।
    এখানে কোচ মানে ক্ষিদ্দা আর প্লেয়ার মানে কোনি। এই বিন্দ্রা/উষা/অতনু /জয়দীপ যদি প্রথম থেকেই বিজ্ঞান সম্মত কোচিং পেতো,তাহলে আরো বেটার পারফর্ম করতো।দীপার ক্ষেত্রেও তাই। বয়স হয়ে গেলে উন্নত কোচিং খুব বেশি পার্থক্য আনতে পারে না।
  • বাবুরাম সাপুড়ে | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৬:৩১55866
  • ময়দানে যেসব ছেলে মেয়েরা ফুটবল খেলে তাদের বেশ একটা বড় অংশের পেট ভর্তি খাবারই জোটে না। তাই পাওয়ার, স্ট্যামিনার দিক থেকে দাঁড়াতে পারে না। শুধু প্রতিভা দিয়ে হয় না, সেটাকে নার্সিং করতে হয়।
    সাঁতার, আথলেটিক্সের মত খেলাগুলো ফুটবল, হকির থেকেও কম প্রচার পায় তাই অবস্থা আরও খারাপ......
    আমাদের দেশের খেলোয়াড়দের উঠে আসার পেছনে সেই খেলোয়াড় এবং তার আশেপাশের দুচার জন লোকের কৃতিত্ব থাকে। তাতে যতটা হয়......

    ওই ফাইট কোনি ফাইট.........
  • কুমড়োপটাশ | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৭:৪৪55862
  • সাই কী?
  • lcm | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৮:৪৫55867
  • টাকা নাই
  • cb | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৯:০৪55863
  • sports authority of India
  • Ranjan Roy | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ০৯:২৩55864
  • একটা কথা।
    দীপা কর্মকার এখন নিজের জোরেই বিশ্বজোড়া সেরাদের একজন, ওঁর ব্যাকগ্রাউন্ড/সুবিধে/অসুবিধে যাই হোক না কেন!

    উনি কাকে কোচ করবেন, কোথায় গেলে ওঁর ভবিষ্যত উজ্জ্বল এই ডিসিশন গুলো নেওয়ার জন্যে উনিই সবচাইতে যোগ্য এবং সক্ষম,অন্ততঃ আজকের দিনে।
  • aranya | ***:*** | ১৫ আগস্ট ২০১৬ ১০:০৮55868
  • এসএম ঠিক লিখেছেন, 'ক্যাচ দেম ইয়ং' স্ট্র্যাটেজি দরকার, বাবুরাম-এর পর্যবেক্ষণেও একমত
  • sch | ***:*** | ১৬ আগস্ট ২০১৬ ০২:১০55870
  • " Yelena Produnova would not mind. When necessity forced the Russian gymnast to invent it nearly two decades ago, to help her gain the extra points with its high degree of difficulty as younger gymnasts brought in new tricks and her own career waned"

    একদম - এই কথাটাই বলতে চেষ্টা করছি। কেউ যদি সিঙ্গলস নিয়ে ট্রাইক রোটেট করাতে না পারে সে স্টেপ আউট করে ছয় বা চার মারার চেষ্টা করবে।

    দীপা প্রদ্যুনভা ট্রাই করাতে কতগূলো সত্যি কিন্তু মিথ্যে হয়ে যায় না -

    ১) দীপা যে ট্রেনিং পেয়েছে তাতে সত্যি করে জিমন্যাস্টিক্সের মতো খেলায় বিশ্বের আসরে মেডেল পাওয়া খুব খুব কঠিন। ট্রেনিং মানে কিন্তু শুধু ইনফ্রাস্ট্রাকচার না - কোচিং, তার বড়ো হয়ে ওঠার সময় শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ানোর জন্য যে প্রসেস - এগুলো সব ম্যাটার করে।ড়াশিয়া বা পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে ছোট থেকে যে ট্রেনিং দেওয়া হয় সে ব্যবস্থা এখানে নেই। কারণ এখানে সেরকম জিমন্যাস্ট কোচ বা নলেজ নেই, সেইরকম ট্রেনিং টুলস (শুধু আপারেটাস না)।

    ২) এই সত্যিটা বিশ্বেশ্বর নন্দী জানেন বলেই বলেছেন
    ""The elite gymnasts have always relied on a scientific system which was established decades ago," Nandi said. "It's difficult to improve. In India, gymnastics is not popular. So it is not easy."
    এদেশে পপুলার নয় কারণ সুযগ সুবিধা নেই বলে না পপুলারিটী নেই বলেই এদেশে সুযোগ সুবিধে নেই।

    আজকে চীন/জাপান বা কোরিয়াতে জূডো, ক্যারাটে বা তাইকোয়ান্ডোর যে পপুলারিটি - ইন্ডিয়াতে তা আছে? প্রত্যেক দেশের একটা নিজস্ব স্পোর্তস আছে - ব্রাজিলে ফুটবল যে পপুলার ক্রিকেট কি তাই? আমেরিকাতে বাস্কেটবলের যা পপুলারিটি আফ্রিকাতে তাই? অস্ট্রেলিয়া বা হাঙ্গারি সুইমিং বা ফেন্সিং এ যা দক্ষতা ব্রাজিলে সেটা আছে?
    উন্নত দেশে সব স্পোর্টসেরই কদর থাকে আমাদের দেশে কিছু প্রায়োরিটি স্পোর্টস থাকে। এই মুহুর্তে কিন্তু জিমন্য্যাস্টিক্স ভারতের প্রায়োরিটি স্পোর্টসের তালিকায় নেই যদ্দুর জানি। কুস্তি, বক্সিং, হকি, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস এগুলো তো সরকার তাও কিছু করে - অন্য কিছুতে আগ্রহী না

    এখানে আমার নিজের কতগূলো প্রস্ন আছে -

    ১) ভারতীয়দের শারীরিক গঠন কি জিম্ন্যাশ্তিকের উপযুক্ত না?
    ২০ ত্রিপুরা চিরকালই জিমন্যাস্তিক্সে ভালো ফল করেছে আর সেখানে বেশ একটা অংশ এসেছে উপজাতির ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে। এখেন কি কোনো জিন ফ্যাক্টর কাজ করে?

    ৩) বিশ্বেশ্বর নন্দী নিজে বলেছেন "If it would have been uneven bars, balance beam or floor events, I would have definitely taken her out [overseas]. This discipline can be well practiced in India," the coach said. "
    (http://www.news18.com/news/other-sports/nothing-wrong-with-dipa-karmakar-training-in-india-for-olympics-coach-1263141.html)
    এরপর মনে হয় ইদানিং কালে আর যন্ত্রপাতির অভাব নিয়ে কথা বলার সুযোগ নেই।

    যখন দীপা উঠে এসছেন তখন ছিল - অবশ্যই ছিল। সেটা ভারতের বা তৃতীয় বিশ্বের যে কোনো দেশে থাকবেই আর সেখানে থেকে পড়াই করে আসে বলেই তাদের মানসিক শক্তি অনেক অনেক বেশী হয়। সেই কারণেই মেডেলের জন্য দীপা প্রদ্যুনভার কথা ভাবতে পারেন আর সিমোন বাইলস চিন্তাতেই আনতে পারেন না

    কান্দাহার প্লেন হাইজ্যাকিং এর সময় অনেকে বলেছিলেন ভারটীয়রা যে মানসিক দৃঢ়তা দেখিয়েছিল সেটা বিদেশীরা দেখাতে পারে নি। প্রতিকুল পরিস্তিতিতে বড়ো হয়ে ওথার জন্য এদেশের মানুষের মনের জোর বেশী - সেটুকুই আমাদের সম্বল - সেই জোরেই দীপার বিশ্বজয়।

    একে রেপ্লিকেট করা কঠিন - কাজেই এক দীপা অনেক দীপার দরজা খুলে দিল ভাবা দুষ্কর।
    দীপা ইউনিক - একমেবদ্বিতীয়ম। আর দ্বিতীয় দীপা খুব তাড়াতাড়ি আসবে মনে হয় না
  • আরো একটি রচনা | ***:*** | ১৮ আগস্ট ২০১৬ ০৫:২৫55871
  • নাহ বলতে কোন দ্বিধা নেই একসপ্তা আগেও সাক্ষী মালিকের নামটা আমি শুনিনি। সেই ২০১৪ গ্লাসগো কমনওয়েলথে ব্রোঞ্জ রুপো পাবার পর হয়তো একটু মাতামাতি হয়েছিল হয়তো। কিন্তু একে কুস্তিগীর তাও আবার হরিয়ানার , এতদিন কার মনে থাকবে বাওয়া? ভুল বুঝবেন না। আমার এই অজ্ঞতায় আমি যে লজ্জিত তা স্বীকার করতে কোন দ্বিধা নেই। তাই আর নতুন করে কমেন্টে “এতদিন মনে পড়েনি, এখন হুজুগে পড়ে নাচানাচি করছে” বলার কোন মানে নেই।
    যাই হোক। নিউজফিডে নামটা খুব ঘুরছে দেখেই বোধহয় কৌতুহলী হয়ে একটু নেট ঘাঁটা শুরু করলাম। হরিয়ানভী মেয়ে জিমন্যাস্ট, তাও আবার খাপ পঞ্চায়েতময় হরিয়ানার মত রাজ্যের, ব্যাপারটা মতি নন্দির উপন্যাসসুলভ হয়ে যাচ্ছিল অনেকটাই।
    - - - -
    যে দেশে কন্যা ভ্রুণহত্যা বা জন্মের পর দুধে ডুবিয়ে মেরে ফেলা হয় যেখানে মেয়েদের মোবাইলের ব্যবহার নিষেধ করে খাপ পঞ্চায়েত ,নিজের পছন্দে বিয়ে করার জন্যে খুন হতে হয় যুগলকে সেই দেশ থেকে একটি মেয়ে আখড়াতে ছেলেদের সাথে কুস্তি প্র্যাক্টিস যে কতটা প্রতিকূল তা ভাবা যায় না । এইসব বাধা সত্ত্বেও সাক্ষী এগিয়ে যায়। গ্লাসগো কমনওয়েলথে রুপো জিতে প্রথম বিশ্বের নজরে আসে সে , দোহায় 2015 এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে যেতে ব্রোঞ্জ। কুস্তি লড়তে লড়তে পৌঁছে যায় অলিম্পিকে , জিতে ফেলে ব্রোঞ্জ।
    এখন মনে হতেই পারে সামান্য ব্রোঞ্জ জিতে এত বাড়াবাড়ি করার কি আছে? তাই না?
    মনে হবে এবং একদম ভুল মনে হবে। সাক্ষীর ব্রোঞ্জ জয়টা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। খাপ পঞ্চায়েতের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার জন্যে যে মেয়েরাও পারে , সকলের ব্যর্থতার গ্লানি ঘুচিয়ে দেবার একমাত্র সাঁঝের প্রদীপ হতে ।
    এটুকুই আশা করি এরকম প্রতিভাদের যেন এরপর থেকে আমাদের অলিম্পিকে যাবার পর নিউজফিডে পোস্ট দেখে প্রথমবার চিনতে না হয়। হয়তো সাক্ষীর সাফল্যেই উজ্জীবিত হয়ে আরেকটা মেডেল আনবে সিন্ধু । সাক্ষীর মতোই ভবিষ্যতে ফোগট রা উঠে আসবে বিশ্বমঞ্চে আমাদের গর্বিত করতে ।
    অল দি বেস্ট সাক্ষী। তুমি আমাদের গর্ব। অনেক শুভ কামনা।
    --------------------------------------------------------------
    কাউকে ছোট করে দেখানোটা এই রচনা লেখার উদ্দেশ্য না , কিন্তু যে মেয়েটি এই ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসে ব্রোঞ্জ জিতলো ( বাঙালি নাই বা হলো ) তার জন্যে একটা রচনা তো লেখা হতেই পারে ।
  • sch | ***:*** | ১৮ আগস্ট ২০১৬ ০৫:২৮55872
  • সাক্ষী কিন্তু সত্যিই কোনো মিডিয়া প্রচার পাই নি। আমার খুব সন্দেহ রীপোর্তাররাও আদৌ জানতেন কি না যে এই মেয়েটি দলে আছে। দীপার সাথে একেও খেলরত্ন দেওয়া উচিত। খুব খুব কৃতিত্বের কাজ
  • avi | ***:*** | ১৮ আগস্ট ২০১৬ ০৫:৪১55873
  • সে নয় হল, কিন্তু হরিয়ানার মেয়েদের কুস্তির ঐতিহ্যও তো বেশ কিছুদিনের হল। "হরিয়ানভী মেয়ে জিমন্যাস্ট, তাও আবার খাপ পঞ্চায়েতময় হরিয়ানার মত রাজ্যের, ব্যাপারটা মতি নন্দির উপন্যাসসুলভ হয়ে যাচ্ছিল অনেকটাই।" - এই জায়গাটা একটু উপন্যাসসুলভ লাগলো। কুস্তির জায়গায় জিমন্যাস্ট লেখা নাহয় স্লিপ অব পেন। আগের কমনওয়েলথ চলার সময় মনে আছে, সুমন কুণ্ডু নামে এক মেয়ে পদক পাওয়ার দিকে যাওয়ার সময় কথা হয়েছিল, এ বাঙালী কিনা। তাতে উত্তর ভারতের জনতারা খুব র‍্যালা নিয়ে জানিয়েছিলেন, উনি হরিয়ানার এবং হরিয়ানার মেয়েরা নাকি ছেলেদের মতোই কুস্তিতে সাবলীল।
  • pi | ***:*** | ১৮ আগস্ট ২০১৬ ০৫:৪৯55874
  • আমরা বাম্গালি বলে তাও দীপা কিছুটা জেনেছি। সাক্ষী নিয়ে ওখানকার লোকজন সেরকম অল্পসল্প জানবেন। বেশিরভাগই জানতেন না। এটা ফ্যাক্ট।
  • sch | ***:*** | ১৮ আগস্ট ২০১৬ ০৬:১৮55875
  • দীপা ToI বা all indian newspaper গুলোতে কভারেজ পেয়েছিল, স্পেশালি কোয়ালিফায়ারে সোনার পর - এমনকি অলিম্পিকের আগে বিভিন্ন কাগজে মেডেল প্রসপেক্ট নিয়ে যে সব লেখা সেখানেও এর নাম দেখিনি। বিনিসার নাম তাও ছিল । সত্যিই ইনি খুব কৃতিত্বের কাজ করেছেন। আর মেয়েদের কুশ্তি মনে হয় ইস্ট ইউরোপিয়ান ব্লক (রাশিয়া, ইউক্রেন, কাজাক) আর মঙ্গোলিয়া ছাড়া কেউ বেশঈ করে না - সেজন্য আরো কম মিডিয়া আটেনশান
  • pi | ***:*** | ২১ আগস্ট ২০১৬ ০৪:৩২55876
  • এটা পুরোটাই রইলো। ভাল লাগলো প্রতিবেদনটা।

    On August 15, the 55 young gymnasts at Khumulwng Tribal Gymnasium in West Tripura district won’t line up for their turn to do the vault or the beam. Instead, they will crowd around a laptop that mentor-coach Montu Debnath has promised to bring to the centre, and watch a recording of the Produnova somersault that “Dipa di” would have attempted in Rio the previous day.
    But today, days before that “Independence Day special session” and Dipa Karmakar’s much awaited Sunday appearance at the gymnastics finals in Rio, the gymnasts at the centre, between the ages of 5 and 11, stay sharply focused. A little after 4 pm, a shriek pierces through the centre. A six-year-old has fallen off the balance beam, but she quickly springs to her feet and goes back to her starting position.
    The gymnasium, a large, airy hall surrounded by Khumulwng forest, 50 km from Agartala, is one of several in Tripura that have vaulted into prominence alongside Karmakar’s feat.
    Set up in 2013, the gym was an unused judo hall till Montu Debnath, a protégé of Dalip Singh, the man considered the “father of gymnastics” in Tripura, helped turn it around. With balance beams of three difficulty levels, a rope ring and a vaulting board that was specially brought in from Delhi, the gymnasium, says Debnath, is now the “pride of Tripura”.
    The story of how Dipa trained on a vault assembled from parts of an old scooter is now the stuff of Olympic legends, but that’s a familiar narrative among Tripura’s gymnasts: of families and their children who have had to defy, besides gravity, poor infrastructure, funds and — in the case of gymnasts like 15-year-old Ashmita Pal — poverty.
    dipa karmakar, dipa karmakar india, dipa karmakar gymnastics, dipa karmakar background, who is dipa karmakar, dipa karmakar training, gymnastics olympics, olympics gymnastics, vaults final, gymnastics final, rio olympics, dipa karmakar medal, olympics With a string of medals in national competitions, Ashmita Pal, 15, is spoken of as the state’s most promising gymnast after Dipa.
    Ashmita is spoken of as the state’s most promising gymnast after Dipa. With a string of strong performances in national competitions, she broke into the Indian team ahead of the World School Championship in Turkey in July. She didn’t win any medals, but her performance, said her mentors, was technically one of her best. She now trains at Vivekananda Byamagar, Agartala’s oldest gymnasium, set up in August 1947, and only a few metres away from Dipa’s home.
    The gymnasium, run by a privately owned club, is the first filter for gymnastic talent in the state. The equipment here is obsolete, the mats tattered. Young gymnasts enthusiastically point to Dipa’s improvised vaulting board that lies in one corner, along with other discarded equipment. It is here, that Ashmita, a Class X student, trains every day after school under the watchful eyes of Soma Nandi, Dipa’s first coach, and her husband and Dipa’s current coach, Bisheshwar Nandi.
    Ashmita’s father Arun Pal is a daily-wage labourer and mother Shilpi works as a household help. The couple say they save every rupee they can to ensure that their daughter’s demanding physical training can be bolstered with the best of diets. “It’s not always enough, but we do the best we can. Eggs, Horlicks… these are luxuries for households like ours, but not for us. We know our daughter needs all this so that she has a better future than we do. Neither my husband nor I can help her with her studies and we know even less about sports. But we have faith in her coaches. Dipa too helps Ashmita whenever she can. We only tell her that no matter what, she can’t ignore gymnastics,” says Shilpi.
    “Can’t ignore gymnastics” — that’s a line often heard in these parts. And it has been this way much before Dipa’s feat. Almost every school in the state has a gymnastics centre and parents see the sport as the only way out of the poverty and insecurity that have defined many of their lives.
    dipa karmakar, dipa karmakar india, dipa karmakar gymnastics, dipa karmakar background, who is dipa karmakar, dipa karmakar training, gymnastics olympics, olympics gymnastics, vaults final, gymnastics final, rio olympics, dipa karmakar medal, olympics Bharat Kishore Deb Burman, Dalip Singh’s protege and Tripura’s first gymnastics ‘star’.
    “There are a couple of reasons for that,” explains Bharat Kishore Deb Burman, Tripura’s first gymnastics star and a national champion in the 1960s. “Gymnastics is not a sport that is easy. The first few years are painful, quite literally — there is a lot of falling down — but their families have to put in very little in terms of investment. The equipment belongs to the gymnasium and centres like the Vivekananda Byamagar teach poor children for free. At some centres, they also get food in the evenings. Another reason why gymnastics is so popular in Tripura is that families hope their children will go on to earn money, perhaps even get a government job,” says Burman.
    ***
    Agartala’s tryst with gymnastics did not begin with Dipa. It doesn’t even begin in Tripura. This story starts in Patiala, in the year 1963 at the Sports Authority of India’s (SAI) National Institute of Sports, where an Army sports instructor, Dalip Singh, met a Russian gymnastics coach, N I Takaishvili. The Russian was in Patiala to conduct a course on coaching and Singh had enrolled for it. A year later, when SAI sent Singh, who hails from a family of farmers of Bewal village in Haryana’s Mahendragarh district, to Agartala to scout for gymnastics talent, his training under Takaishvili came in handy.
    Burman says that it was from the Russian coach that Singh learnt that coaching was more than just teaching technique. “At the time, the Soviets were the best gymnasts in the world. What Dalip Singh learnt was that talent needs to be nurtured and, more importantly, recognised. That was the Soviet way of doing things and Dalip Singh brought this to Tripura,” says Burman.
    Today, gymnasts in Agartala are convinced that Singh’s arrival was nothing short of providence. It’s not difficult to see why. Before Singh, another SAI coach had been dispatched to Tripura, but on arriving, he is said to have been dismayed with the state’s remoteness. In his report to SAI, this coach is said to have simply said that gymnastics couldn’t be developed in Agartala. Tripura’s first elected CM, Sachindra Lal Singh of the Congress, wrote to the NIS Patiala, requesting for a second instructor. A few months later, Dalip Singh arrived in Agartala.
    For the next two decades, Singh worked relentlessly to introduce the sport and set up infrastructure. Knocking on almost every door, the 31-year-old would convince parents to send their children to Vivekananda Byamagar. He would talk to them about the sport and its “health benefits”. His most successful pitch was that gymnastics would help their children get government jobs.
    dipa karmakar, dipa karmakar india, dipa karmakar gymnastics, dipa karmakar background, who is dipa karmakar, dipa karmakar training, gymnastics olympics, olympics gymnastics, vaults final, gymnastics final, rio olympics, dipa karmakar medal, olympics Salam Sushila Devi with a photograph of her husband, Dalip Singh, who brought gymnastics to Tripura. Devi says before Singh fell in love with her, he fell for Tripura.
    Somewhere along the way, the young Haryanvi would fall in love with a Manipuri girl, defy his family and marry her. Salam Sushila Devi, now 75, says before Singh fell in love with her, he had fallen for Tripura and had decided that he would return to his village only after his retirement. “There was only gymnastics in his life — his students and their coaches… nothing else,” says Devi, a trained pathologist, sitting at her home in Ujjan Abhoynagar, a few metres from Vivekananda Byamagar.
    In the decades that followed, 24 gymnasts from Tripura won 60 national championship medals. Until the late Eighties, Tripura dominated almost all the nationals, particularly at the junior and sub-junior levels. Of the seven gymnasts who have won the Arjuna award, three are from Tripura, two of them Singh’s pupils. The third Arjuna award winner, Dipa Karmakar, credits her success to coach Bisheshwar Nandi, who, in turn, was Dalip Singh’s protégé. Almost every gymnastics success story in Tripura can be traced back to Dalip Singh.
    “The thing about him (Dalip Singh) was that he was completely selfless. Can you imagine coming to Agartala and deciding to stay here, train us and work with us? For what? It was purely for the love of the sport. He laid the foundation for us. He had sound knowledge not only of the sport but of its administration,” says Singh’s pupil Montu Debnath, who in 1975 became India’s second gymnast to win the Arjuna award. The first was Singh’s contemporary, Olympian Shyam Lal Khullar.
    dipa karmakar, dipa karmakar india, dipa karmakar gymnastics, dipa karmakar background, who is dipa karmakar, dipa karmakar training, gymnastics olympics, olympics gymnastics, vaults final, gymnastics final, rio olympics, dipa karmakar medal, olympics Gymnasiums such as the Vivekananda Byamagar teach poor children for free. At some centres, they also get food in the evenings, which is a big draw.
    In Agartala, Singh had to hit the ground running, starting his coaching stint at Vivekananda Byamagar. What he saw when he walked in was a cramped room with rudimentary weight-lifting equipment. Singh hired a carpenter to make the vaults and beams, creating what would eventually become a nursery for gymnastics. The room, where Dipa trained with second-hand equipment, isn’t any different today. But this gymnasium is also where Singh found Burman.
    In 1965, Burman travelled to Bombay for the national championships and won two medals — a gold in the floor exercises and a bronze in vaulting — becoming the first athlete from Tripura to win a national competition in any sport.
    These are tough times for the champion — his medals were stolen after a break-in at his home in 1989 and he is recovering from a stroke — but none of that has dulled his love for gymnastics. “I stayed up watching Dipa and, honestly, she’s something extraordinary. None of us was ever as good as her. In fact, I’ve never seen another talent like her,” he says.
    Like Dipa now, who gets mobbed every time she returns to Agartala, Burman returned from Bombay to find himself a celebrity. Eventually, his name made it to the textbooks, but it was Singh who realised the moment’s incredible potential. He convinced the government and took Burman along to schools in Agartala in an effort to motivate more children to take up the sport. It was a deceptively simple formula.
    He later convinced the state government to give him training space at the Netaji Subhash Regional Coaching Centre (NSRCC) in Agartala, where hundreds turned up as Burman, Debnath and his other wards picked up medals at major events. With NSRCC as the hub of gymnastics in the state capital, he opened up secondary centres in different schools. Some of his students were trained to coach in these centres, while physical training teachers in schools were given a three-week basic course in gymnastics and promising students from these secondary centres were sent to NSRCC.
    “Singh used every event possible to spread awareness about gymnastics. Be it Republic Day or a school annual day, his gymnasts would perform and people loved it,” says Burman.
    By 1968, Singh managed another “miracle”. “He convinced SAI and the Tripura government to allow a Soviet team of gymnasts to compete alongside us. That team had two Olympic members,” says Debnath.
    The Russian team was followed by a German team in 1970 and a Chinese team in 1984. Old timers in Agartala still remember those demonstrations with a mixture of wonder and fondness. “Those gymnasts seemed liked magicians. I remember thinking how those gymnasts looked like they were flying. What was even better was that our own gymnasts like Montu Debnath could match their moves,” says Bilash Debnath, 72, a hotel manager in the city.
    Debnath laughs off the praise. “Maybe they eased off on me. But for me, and Tripura, it was a moment of immense pride,” he says.
    As gymnastics became Tripura’s most popular sport, hundreds of parents turned up at Singh’s gymnasium. Here, he enforced another rule which continues to be an unwritten principle in the state: Singh told his coaches that no child should be turned away. Gymnastics is not a sport that can be pursued casually, he reasoned, and therefore, drop-outs should happen naturally. One of those who trained under Singh and later dropped out to drift into weight-lifting was Dipa’s father Dulal Karmakar, now a SAI instructor.
    Until the 1980s, Tripura produced national champions by the dozen. Burman and Debnath blazed a trail for a whole new generation of gymnasts — Bisheshwar Nandi, Dipa’s coach, won five medals at national championships; Kalpana Debnath, another Arjuna award winner and now vice-chancellor of Patiala University, won all the gold medals at the Surat National Championship in 1978.
    dipa karmakar, dipa karmakar india, dipa karmakar gymnastics, dipa karmakar background, who is dipa karmakar, dipa karmakar training, gymnastics olympics, olympics gymnastics, vaults final, gymnastics final, rio olympics, dipa karmakar medal, olympics At the Khumulwng Tribal Gymnasium in West Tripura district.
    Singh died in 1987 and took away with him — as his wife describes it — “the ability to combine sports with diplomacy”. Tripura continued to rack up medals in the junior, sub-junior and school-level events, but apart from Banashree Debnath, who won a gold medal at the Karnataka National Games in 1997, no one won a major event.
    The reasons for Tripura’s sudden dip in performance in the Nineties — until Dipa came on the scene — are many. Soma Nandi, Dipa’s first coach and wife of Bisheshwar Nandi, Dipa’s current coach, says that most of Singh’s pupils left Tripura after landing jobs in government services. Debnath, who returned to Tripura after several years in Kolkata, says that in 1977, the Indo-Tibetan Border Police recruited “around 35 of our best gymnasts and left a gaping hole in the conveyor belt of athletes and coaches that Dalip Singh had created”. Another reason, says Burman, was that “in the Nineties, unemployment was at its peak and people were not sure if athletics would give them jobs. They wanted private jobs and sports became secondary”.
    Tripura suddenly found itself dislodged from the podim. That was until Dipa came on stage.
    ***
    dipa karmakar, dipa karmakar india, dipa karmakar gymnastics, dipa karmakar background, who is dipa karmakar, dipa karmakar training, gymnastics olympics, olympics gymnastics, vaults final, gymnastics final, rio olympics, dipa karmakar medal, olympics With balance beams of three difficulty levels, a rope ring and a vaulting board specially brought from Delhi, the Khumulwng gymnasium is the “pride of Tripura”.
    Back at the Khumulwng gymnasium, Shradha Deb Burman, 11, and Kriti Meska, 10, don’t take their eyes off the balance beam. But once they make a clean landing on the blue mat, one after the other, they break into smiles.
    Their coach and mentor Montu Debnath says they are among the brightest prospects at the centre. In 2015, Shradha won the silver medal in the state championships and Kriti the bronze.
    Shradha started training at the centre two years ago. Her parents are marginal farmers in Khumulwng and the free food she gets in the evening is a big draw. “I started coming here because there were other children from my village. But I realised this was something I was good at. I also like it here because we get Frooti on some days,” she says.
    Outside the gymnasium, Kriti’s mother Rini Meska waits for the day’s session to end. Kriti stays in a residential school managed by the Tripura Tribal Areas Autonomous District Council and Rini has travelled 140 km from her village, Dashda Kanchanpur, for their weekly meeting. “We understand gymnastics, but we never thought our children would have the opportunity to practise with legends such as Montu Debnath. But Kriti has only one star in her mind — Dipa. She says she wants to be like Dipa di.”
    http://indianexpress.com/sports/rio-2016-olympics/dipa-karmakar-gymnastics-vaults-final-produnova-result-medal-india-tripura-highlights-video-2973652/
  • Ranjan Roy | ***:*** | ২১ আগস্ট ২০১৬ ০৬:০০55877
  • বাঃ।
  • Ekak | ***:*** | ২২ আগস্ট ২০১৬ ০২:৪৬55878
  • ভালো লাগলো পড়ে !
  • π | ***:*** | ২২ আগস্ট ২০১৬ ০৮:৩৭55879
  • দীপাকে নিয়ে বিশাল উৎসব চলছে।
    রাস্তা ঘাটে সকাল থেকে মিছিল করে পড়ুয়ারা মাঠে এসেছে।
    দীপার জন্য অনেক সারপ্রাইজ প্যাকেজ ঘোষণা হবার কথা, ৫০ লক্ষ টাকা বাদে। এখন এক এক করে হচ্ছে। দীপা আর বিশ্বেশ্বর নন্দী ক্রীড়া দপ্তরের সহ , উপাধিকর্তা ।

    কালকে সব স্কুল ছুটি।

    দীপা বলেছে টোকিও ( এখানে লিখছে টকিও) অলিম্পিকে পদক জিতবোই।
    মাথায় গেরুয়া গাঁদার মুকুট। গলায় গেরুয়া সাদা সবুজ মালা।
    এতগুলো ফুলের মালা পরিয়েছে, হাঁট্ছে কী করে কে জানে। আর লোকজনের এই ভিড় সামলে এগোতে জিম্ন্যাস্টিক্সের থেকে কম কসরত লাগছেনা।

    জাতীয় ক্রীড়া ও যুব নীতি ঘোষণার একটা দাবি উঠছে দেখলাম, সেটা কী বুঝিনি স্পষ্টভাবে।

    এবং, হ্যাঁ, খটখটে রোদ্দুর। সকালে ২৪ ঘণ্টার খবরে বলেছিল আগরতলার আকাশে কালো মেঘ, বৃষ্টি, উদ্যোক্তারা অনুষ্ঠান নিয়ে দুশ্চিন্তায়। সকালেও সারা আকাশ তন্ন তন্ন ক'রে খুন্জে কালো মেঘ, বৃষ্টি কাউকেই কোথাও দেখতে পাইনি, ফিল্ডে গিয়েও পেলাম না। এখনো নেই। কিন্তু এবারে নিশ্চয় খবর হবে, উদ্যোক্তাদের উপর থেকে চিন্তার কালো মেঘ সরে গিয়ে দীপার ঝকঝকে রোদ্দুর ফুটে উঠলো, দীপার হাসির মতই। ঃ)
  • sch | ***:*** | ২২ আগস্ট ২০১৬ ০৯:০৩55880
  • ছবি পেলে ভালো লাগতো। গুরুর তরফ থেকে দীপার একটা আলাদা ইন্টারভিউ নেওয়া যায় না?
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন