এই সাইটটি বার পঠিত
অবশেষে এসে পড়েছে গুরুর নিজস্ব ঠেক ও ঠিকানা - ১৫ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলেজ স্কোয়ার! ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ +৯১৯৩৩০৩০৮০৪৩
- হরিদাস পাল আলোচনা রাজনীতি
-
অর্জুনের দ্রোণাচার্যরা
Sandipan Majumder লেখকের গ্রাহক হোন
আলোচনা | রাজনীতি | ২৩ মে ২০২২ | ১৪৮৫ বার পঠিত - ধেড়েখোকার প্রত্যাবর্তনের পর কিছুদিন রগড়ারগড়ি চলবে। তৃণমূল বলবে ,ঘরের কার্তিক ঘরে ফিরে এল। বিজেপি বলবে ,দুষ্ট গরুর চেয়ে শূণ্য গোয়াল ভালো। তথাগত রায় প্রায় থ্রিলারের ভাষায় টুইট করবেন, কে এস ডি এ গ্যাংয়ের সহায়তায় ( কৈলাশ আর দিলীপ ছাড়া গ্যাংয়ের বাকি দুই সদস্যের নাম আমার মনে থাকে না) মমতা ট্রোজান হর্স ঢুকিয়ে ছিল বিজেপিতে। তবে এসব দুদিন বাদে থেমে গেলেও একটা ব্যাপার নিশ্চিত বামপন্থীদের নিজেদের মধ্যে এই নিয়ে বেশ কিছুকাল কামড়া কামড়ি চলবে।
পলিটব্যুরো যাই বলুক, বঙ্গীয় সি পি এমের একটা বড় অংশ বিজেমূল তত্ত্বকে আঁকড়ে বলবে, বলেছিলাম না বিজেপি আর তৃণমূল একই। লিবারেশনের পলিটব্যুরো যতই বাম ঐক্যের কথা বলুক না কেন তাদের সদস্য ও সমর্থকরা হিসেব দেবে সি পি এম থেকেও কত নেতা মন্ত্রী বিজেপিতে গেছে। সি পি এমের সমর্থকরা এই অবসরে বাঁ হাতের পাঞ্চ ঝাড়ার মত নো ভোট টু আর এস ইউ সির বিরুদ্ধে তৃণমূলসখ্যতার অভিযোগ আনবে। এস ইউ সি র সমর্থক দীবারের শশী কাপুরের মত পালটা বলবে, মেরা পাস মার্কসবাদ হ্যায়, তেরা পাস ক্যা হ্যায় ? এছাড়াও সব বামদলই বলবে , হলোগ্রাম দেখে খাঁটি বাম চিনে নেবেন, প্রতারিত হবেন না এবং অপর বামদের মুণ্ডপাত করবে। এরই মাঝে যৌথ আন্দোলন ছাড়া গত্যন্তর নেই এই শ্লোগান পঞ্চায়েতের সালিশি চুক্তির মত মেনে গজরাতে গজরাতে কমরেড সকল নিজ নিজ লেনিন, স্তালিন ও মাও সরণিতে প্রত্যাবর্তন করবেন।
এখন , এই সকল হট্টনিনাদের মধ্যে এই পঞ্চার কিছু বলতে সাধ হয়। বৈষ্ণবীয় বিনয়ে একথা বলার, পঞ্চা সব ঠিক বলার দাবিদার নয়। তবে ভুলভাল কথা বলার স্বাধীনতাও সে দাবি করে। তাই প্রথমেই যেটা বলার বিজেমূল তত্ত্ব ঠিক নয়। গোটা ভারতেই আর এস এসের প্রথম পছন্দের দল বিজেপি। তবে পঞ্চার অনুমান , বিজেপির দ্বিতীয় পছন্দও আছে । যেখানে বিজেপিকে সে ক্ষমতায় আনতে পারছে না, সেখানে সে দ্বিতীয় পছন্দকে প্রয়োজনে সমর্থন করে,প্রভাব খাটায়, হিন্দুত্বের প্রশ্নে নিরুত্তর রাখার চেষ্টা করে। কোথাও সেই পছন্দ তৃণমূল, কোথাও আপ, কোথাও আঞ্চলিক কোনো দল। আর এস এসের সবচেয়ে অপছন্দ বা প্রধান শত্রু তাহলে কে ? রাজনৈতিকভাবে কংগ্রেস, মতাদর্শগতভাবে বামেরা। যেহেতু আর এস এস ভোটের রাজনীতির থেকেও সাংস্কৃতিক রাজনীতিকে বেশি গুরুত্ব দেয়, তাই শূণ্য হয়ে গেলেও বামেদের তারা প্রধান প্রতিপক্ষ মনে করে। গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার মত তারা সেকুলার,নেহেরুবাদী ঐতিহ্যর অনুসারীদের ভারতীয় সংস্কৃতির শহুরে , দেশীয় ঐতিহ্যবিচ্যুত নমুনা হিসেবে কোণঠাসা করতে চায়।নিজেদের জাতীয়তাবাদী থিয়োরি বিদেশ থেকে আমদানি হলেও সেটাকে ধর্মের মিশেল দিয়ে ধর্মীয় জাতীয়তাবাদে পরিণত করতে পারে। উল্টোদিকে বামদের আন্তর্জাতিকতাবোধকে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত করে। এগুলো কোনো গোপন তথ্য নয়। আর এস এসের বিভিন্ন বক্তব্যে তাদের প্রধান অপছন্দ তারা জানিয়ে দিয়ে এসেছে। সেখানে কম্যুনিস্ট বলতে তারা সহী নকলের তফাত করে না। আমি এখানে কাউকে সার্টিফিকেট দিচ্ছি না।বলছি ওদের রাডারে সিপি এম ও কম্যুনিস্ট, নকশালরাও কম্যুনিস্ট। তারা নিজেরা পরস্পরকে যাই মনে করুক না কেন।
নকশাল এবং এস ইউ সির সদস্য সমর্থকদের একটা বড় অংশের মধ্যে তৃণমূলের প্রতি সফট কর্ণার আছে। আশচর্যের এটাই যে, দিল্লীতে আপ যে সফট হিন্দুত্বের লাইন নিয়ে চলে সেটা তারা বুঝতে পারেন কিন্তু এখানে আর এস এসের দ্বিতীয় পছন্দকে চিনতে পারেন না। তাই আর এস এসের সবচেয়ে অপছন্দের এক বামকে নিয়ে দিবারাত্র শ্রাদ্ধ করে চলেন।আবার সেই বাম দলের অনেক সদস্য সমর্থকের ঔদ্ধত্য এবং সংকীর্ণতাদোষ এখনও যথেষ্ট। তারাও বিতর্কের বদলে অনাকাঙ্খিত আক্রমণের মাধ্যমে তিক্ত করে তোলেন পরিবেশ। এতে আর এস এসেরই উপকার হয়।
তাহলে আর এস এসের দুর্বলতা কোথায় ? আর এস এস ধরে নেয় সাম্প্রদায়িক বিভাজনের বিরুদ্ধে একমাত্র কম্যুনিস্টরাই দাঁড়াবে। অনেক কম্যুনিস্টও সেরকমই ভাবেন বটে। কিন্তু সমাজবাস্তবতা আমাদের জানায় যে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য কম্যুনিস্ট এমনকি বামপন্থী হওয়া আবশ্যিক নয়। তাই অনেক সাধারণ মানুষ যাঁরা ধর্মীয় বিভাজনের বিরুদ্ধে থাকেন তাঁরা বি জেপির সামনে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই রাজ্যে তাই মেরুকরণ করতে গিয়ে বিজেপির দিকে তা ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে এসেছে। এই জয়ের নায়ক শুধু প্রগতিশীলরা নন, অনেক সাধারণ মানুষ যারা অ-বাম। আর এস সের দ্বিতীয় পছন্দ তাই বলে পাল্টাচ্ছে না। কারণ প্রথম পছন্দকে যদি তারা ক্ষমতায় না বসাতে পারে তাহলে দ্বিতীয় পছন্দই আপাতত সই। কারণ সবচেয়ে অপছন্দের যারা,তারা যাতে সুবিধা না পেয়ে যায় সেটা দেখতে হয় তাদের।
আর এস এসের সর্বভারতীয় প্রেক্ষিতে আরেকটি দুর্বলতা হল তাদের অর্থনৈতিক দর্শন, যেটা বোধশূণ্য। তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রের বিরোধী ( আমেরিকানদের মত সেখানে সমাজতন্ত্রের গন্ধ পায় তারা) এবং ব্যক্তিপুঁজির পক্ষে, অথচ সেটাকে নাকি হতে হবে স্বদেশী পুঁজি। আজকের বিশ্বায়িত পৃথিবীতে লগ্নী পুঁজির যুগে সেটা যে সম্ভব নয়—বরং দেশি পুঁজির বোলবোলাকে ঢেকে দেবেই বহুজাতিক পুঁজি –সেটা তারা কোনোদিনই বোঝে নি। ফলে কর্মসংস্থান, প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ, উন্নত বৈজ্ঞানিক শিক্ষা—এসব নিয়ে গোল গোল কিছু কথাবার্তা ছাড়া কিছুই তাদের কাছ থেকে শোনা যায় নি বা বিজেপির অর্থনীতিতেও প্রতিফলিত হয় না। এই দুর্বলতার ফলে ভারতের অর্থনীতিতে নেমে এসেছে সংকটের পর সংকট যার মোকাবিলা কৃষকরা কিছুটা করলেও ভারতের শ্রমিক শ্রেণী এবং বামপন্থীরা সেভাবে করে উঠতে পারে নি। তবু যেটুকু করার তারাই করছে এবং করে চলেছে। আর এস এসের দ্বিতীয় পছন্দরা এই নিয়ে মানুষকে পথে নামায় না সেভাবে। তাই অর্জুনরা প্রথম এবং দ্বিতীয় পছন্দের মধ্যে অনায়াসে যাতায়ত করে। এই খেলার শিক্ষাগুরুরা যে অনেক কিছু নির্ধারণ করে দেন সেকথা বোঝার সময় আজ এসেছে।
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
Ranjan Roy | ২৩ মে ২০২২ ২২:৩০508016
- বিশ্লেষণ খুব ভালো লাগলো।
-
- @Ranjan Roy অনেক ধন্যবাদ। কনফিডেন্স পেলাম। অনেক ভয়ে ভয়ে লিখেছি
-
santosh banerjee | ২৪ মে ২০২২ ১৯:৩৩508045 - সত্যি কথাগুলো বলেছেন।এটাই তো চাই এই মুহূর্তে! যখন কোনও পার্টি তার অন্তর্নিহিত দুর্বলতা বোঝে না বা বুঝতে চায় না, তখন ই তো চোখে আঙুল দিয়ে বোঝাতে হবে। বলিষ্ঠ লেখা। আরো লিখুন। সমর্থন করছি।
-
- @Santosh Banerjee অনেক ধন্যবাদ।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
পরীক্ষার বন্ধু : শুভাশিস পাল(লিখছেন... Madhabi Bijuli, কৌশিক চট্টোপাধ্যায় , guru)
পুজোর ভিড়ে ছনেন্দ্রনাথ : রমিত চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... ., সুবর্ণরেখা, Sukdeb Chatterjee)
হাঙ্গেরি এক : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... মোহাম্মদ কাজী মামুন, হীরেন সিংহরায়, রমিত চট্টোপাধ্যায়)
কাদামাটির হাফলাইফ - ইট পাথরের জীবন : ইমানুল হক(লিখছেন... কৌতুহলী, Eman Bhasha, কৌতূহলী)
বিপ্লবের আগুন - পর্ব ত্রিশ : কিশোর ঘোষাল(লিখছেন... )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
নেক : মোহাম্মদ কাজী মামুন(লিখছেন... )
আলোক পাঠ - পর্ব দুই : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় , Debanjan Banerjee )
তোমার বাস কোথা যে...- ২৫ : Nirmalya Nag(লিখছেন... )
অর্থনীতির নোবেল, ২০২৪ : Anirban M(লিখছেন... Ranjan Roy, Debanjan Banerjee , যদুবাবু)
ছত্তিশগড়ের গেঁয়ো ব্যাংকঃ স্মৃতির কোলাজ (৩) : Ranjan Roy(লিখছেন... Pad Gaon, Ranjan Roy, হীরেন সিংহরায়)
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
একটি দুর্ঘটনা ও কিছু কথা : দীপ(লিখছেন... )
এবার ঝাড়গ্রামে চিকিৎসকের আত্মহত্যা : দীপ(লিখছেন... )
কবি ও সন্ন্যাসীর দৃষ্টিতে শক্তিতত্ত্ব : দীপ(লিখছেন... )
আমেরিকান নির্বাচন ২০২৪ : X(লিখছেন... X, X, পাপাঙ্গুল)
বেসরকারি পরিষেবার মহিমা! : দীপ(লিখছেন... )
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত