আহাঃ! নোবেল প্রাইজ এল কি না, তা দিয়ে কি এসে যাবে!
চকলেট তো খাওয়া হল!
একটু আগে ডিপার্টমেন্টের বারোজন নার্সকে জিজ্ঞেস করলাম! Random স্যাম্পল!
প্রত্যেকে এক কথা বললো!!!!
চকলেটের ব্যাপারটা রিলেটেড হিসেবেও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। চকলেট একটা কিছুটা হলেও লাক্সারি আইটেম। লোকে প্রাথমিক খাবার, বাসস্থান, পরিচ্ছদ ইত্যাদি চাহিদা মিটিয়ে যে ডিস্পোসেবল ইনকাম থাকবে তা থেকে চকলেট কিনবে। এবার যে দেশের মানুষের বেশ ভাল ডিস্পোসেবল ইনকাম আছে তাকে ধনী দেশ বলা চলে। তাহলে সেই দেশ মানুষের পুষ্টি, শিক্ষা ইত্যাদি বিষয় নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছে এটা ধরা যায়, এটাও ধরা যায় যে তাদের হয়তো উচ্চশিক্ষার ভালো পরিকাঠামো আছে। সেখান থেকে বলা যায় এই কারনে হয়তো নোবেল লরিয়ট বেশি পাওয়া যাচ্ছে।
এখানে বলা হয়নি যে দেশে টোটাল চকলেট কনসম্পসন বেশি না পার ক্যাপিটা কনসম্পসন। যদি দুটোই হয় তবে এখান থেকে আমরা এটাও পাবো যে দেশের একটা সাইজেবল পপুলেশন ও আছে। সুতরাং সেখান থেকে যদি x পার্সেন্ট লোক যদি উচ্চ শিক্ষিত হয় তবে x এর মান উচ্চ হওয়া স্বাভাবিক।
এভাবে গোটা টাকে ব্যাখ্যা করা যায় বলে আমার ধারনা।
"এভাবে গোটা টাকে ব্যাখ্যা করা যায় বলে আমার ধারনা।"
ইকোলজিকাল ফ্যালাসির গল্পের কথা হচ্ছে বুঝি?
না, আমি বলছি চকলেট আর নোবেল এর ব্যাপারটা কো রিলেশন হতে পারে কজেশন নয় সেটা তো 100%। আমি কো রিলেশন টা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছিলাম। যে হেতু লেখক হোমটাস্ক দিলেন তাই। :-))
না, আমি বলছি চকলেট আর নোবেল এর ব্যাপারটা কো রিলেশন হতে পারে কজেশন নয় সেটা তো 100%। আমি কো রিলেশন টা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছিলাম। যে হেতু লেখক হোমটাস্ক দিলেন তাই। :-))
@ramit, বুঝেছি। তো এরকম আরো বহু উদাহরণ আছে। তারা সম্মিলিতভাবে অবাস্তব fallacious, তারা নাম ecological fallacy। তাদের সকলেরই এক ব্যাখ্যা।
এ নিয়ে Tyler Vigen এর একটা চমৎকার কালেকশান আছে, দেখতে পারেন
আমার মনে হয়, এটা ঠিক কোরিলেশান কজেশান এর অংক নয়, কনফাউন্ডিং বা হিডেন ভেরিয়েবলের অংক। অর্থাত কিনা, চকোলেট খেলে ফ্লাভানয়েড বুদ্ধি বাড়ায়, আর সেই দেশের লোক নোবেল পায়, এর মাঝখানে বেশ কয়েকটা কনফাউন্ডিং ভেরিয়েবল আছে। যেমন ধরুন এডুকেশান লেভেল, রিসার্চ ফেসিলিটি ইত্যাদি। সব কটা বেরিয়েবল ধরে বেশ সুন্দর একটা স্ট্রাকচারাল ইকুএশান মডেলিং করা যেতে পারে :-)
:-), dc কে ক !