



রৌহিন | 162.158.***.*** | ০৩ মে ২০২০ ২১:৪৮92960ভাই, সঞ্জীব দ্রঙের বাড়ি আমাদের শেরপুর শহর থেকে একটু দূরে। ঘুরতে ঘুরতে গেছিলাম একবার উনার বাড়িতে। বাড়িতে ছিল না তাই দেখা করতে পারি নাই। শেরপুরের গারোদের অবস্থা খুব খারাপ এই করোনার সময়ে। ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক, আমার পরিচিত এক ছোট ভাই একটা প্রতিবেদন করতে গেছিল ওদের ওখানে।ও গিয়া তো হতবাক! কেউ ওদের কিচ্ছু জানায় নাই এই ব্যাপারে। কিসের করোনা কিসের কি! কিছুই জানে না ওরা। এখন তো কেউ যাইতেও পারছে না। ত্রাণ পাচ্ছে কিনা কে জানে!
রৌহিন দা,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ঋণের বিষয় জানি না, মানবিক দায় শোধের চেষ্টা বলতে পারো।
আগামীতেও সাথে থেক।
সাদেকুজ্জামান,
জেনে মন খারাপ হলো।
জেনেছি, বাগাছাস (বাংলাদেশ গারো ছাত্র সংসদ), মাদল -- এ জন্য কিছু চাঁদা সংগ্রহ করছে।
অন্যান্য সংগঠনগুলো দেশের সব আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলেও চাঁদা সংগ্রহ করে দুস্থদের ত্রাণ সাহায্য করছে।
তবু শেরপুরের বিষয়ে নিজস্ব সূত্রে খবর নেব। আপনাকে ধন্যবাদ
রৌহিণের সঙ্গে সহমত। এই লেখাগুলো আদিবাসী সংস্কৃতির দলিল, রীতিনীতির অসাধারণ ছবি। বিপ্লব রহমানকে অনেক ধন্যবাদ !
ইশরাত তানিয়া | 162.158.***.*** | ০৪ মে ২০২০ ০২:১২92985কত অজানারে জানছি। আদিবাসীদের ঐতিহ্যবাহী কত উৎসব, লোকাচার হারিয়ে যাচ্ছে। পূজা পার্বণের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য বদলে যাচ্ছে। তবু লেখায় আর ভিডিও লিঙ্কে যদি কিছুটা এর টিকে থাকে। সেটাও এক মহৎ উদ্যোগ। লেখককে ধন্যবাদ। কলম চলুক।
প্রতিভা দি,
তোমারই আদর্শের পথে এই যাত্রা। একদিন নিশ্চয়ই তোমার মতো করে লিখবো। আশির্বাদ রেখ।
করোনা শহীদ না হলে আগামী কলকাতা বইমেলায় দেখা হবে দিদি।
ইশরাত,
আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। নিশ্চয়ই আপনারও সরেজমিন এই সব অভিজ্ঞতা হবে। তখন হয়তো আরো অনেক প্রান্তজনের সুখ, দুঃখ, অধিকারের কথা উঠে আসবে ধারালো লেখনিতে। শুভেচ্ছা
**
লেখায় অনেক চেষ্টা করেও তিনটি ছবির মধ্যে দুটিই প্রকাশ্য হলো না!
জুম চাষ সম্পর্কে শুনেছি আগে বিস্তারিত জানার লোভ হচ্ছে।
অনেক কিছুর সাথে পরিচয় হলো। অসম্ভব ভালো একটি তথ্য সম্পূর্ণ লেখা। ভিডিও গুলোর যোগ আলাদা মাত্রা এনেছে।
খুব ভালো লাগলো।
ধীমান,
খুবই স্বাভাবিক, এমন প্রাচীন সামাজিক চাষবাস আদিবাসী সমাজেই আছে। একদা জুম চাষের আদ্যপ্রান্ত নিয়ে গুরুতে সরেজমিন নোট লিখেছিলাম, অনুগ্রহ করে চণ্ডালের নামের ওপর ক্লিক করে খুঁজলেই লেখাটি পেয়ে যাবেন আশাকরি। শুভ
ঝর্ণা,
আগ্রহের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। সাথে থাকুন।
পুনশ্চঃ অনেক কসরতে লেখায় তিনটি ছবিই সংযুক্ত করতে পেরেছি। :)
Dipen Bhattacharya | ১১ মে ২০২০ ১২:০৮93179লেখাটি পড়ে ভাল লাগল, বিপ্লব রহমান। আপনি বহুদিন ধরে এই কাজটি করে আসছেন। ধন্যবাদ।
দীপেন দা,
আপনার বিনীত পাঠে আমি সন্মানিত। শুভ
বাহহ | 162.158.***.*** | ১২ মে ২০২০ ২০:০৭93220আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর অঞ্চলে গারো পাহাড়ের এপারে এবং টাংগাইল মধুপুর হয়ে গাজীপুর ভাওয়াল গড় অঞ্চলে বনবিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চলে জুম চাষ ও শিকার নিষিদ্ধ অনেক বছর।
ফলে এসব অঞ্চলের পাহাড়ে, টিলায় ও বনাঞ্চলে বসবাসরত গারো, কোচ, হাজং, বর্মনসহ অন্যান্য আদিবাসীরা জুম ও শিকারের ঐতিহ্য হারিয়েছেন। এ লেখাতেও সে কথা বলা হয়েছে।
আবার দেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে রাংগামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলা নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত বনভূমির বাইরে আদিবাসী পাহাড়িদের জুম চাষ ও সীমিত পরিসরে শিকারের অনুমতি আছে। বলা ভাল, পার্বত্যাঞ্চলের প্রধান উৎপাদনই হচ্ছে জুম চাষ।
ভাল থাকুন
আসমা বীথি | 103.***.*** | ২২ মে ২০২০ ২২:১৪93566এ-অঞ্চল খুব চেনা। আপনার লেখা-ছবির মধ্য দিয়ে আবার নতুন করে দেখলাম। ভাল প্রয়াস নি:সন্দেহে। একটা ব্যাপার বুঝতে পারিনি। জন্মগতভাবে সাংসারেক না হলে কি কেউ সাং সারেক ধর্মের অনুসারী হতে পারে না? কৌতূহল মেটাবেন আশা করি।
বীথি,
আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়ায় আমি সন্মানিত। মধুপুরেই আরেকবার গারোদের নবান্ন উৎসব "ওয়ান গালা" য় বোধহয় ক্ষণিকের জন্য দেখা।
যতদূর জানি, সাংসারেক ধর্ম কেউ নিতে পারেন না, যদি না তিনি জন্ম সূত্রে সাংসারেক (এবং অবশ্যই আচিক মান্দি) না হন, এই ধর্মে কাউকে দীক্ষা দেওয়ার বিধান নেই। এটি অনেকটি সনাতন ধর্মের মতো, যা হিন্দু ধর্ম নামে বেশী পরিচিত।
আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। মধুপুরের ওপর আপনার ভিডিওগ্রাফি ও ডকুমেন্টশন দেখার বাসনা রাখি। শুভ