এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • বৈদিক সাহিত্যের সময়কাল নিয়ে দু চার কথা

    souvik ghoshal লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | ৩৬৬৭ বার পঠিত
  • এই যে বৈদিক সাহিত্যর কথা আমরা বলি, কি কি তার উপাদান? কবে রচিত হয়েছিল সেগুলি?

    বেদ বা বৈদিক সাহিত্যের চারটি পর্যায় রয়েছে। আমরা বেদ বলতে যে চারটি বেদকে সাধারণভাবে বুঝে থাকি, সেটা হল বৈদিক সাহিত্যের প্রথম পর্যায়। তার নাম সংহিতা।
    বৈদিক সাহিত্যের প্রাচীনতম অংশ হল সংহিতা। ঋক, সাম ও যজুঃ বেদ সংহিতাই প্রথমে প্রচলিত ছিল। পরে অথর্ববেদও সংহিতা সাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।

    খ্রীষ্টপূর্ব ১৫০০ থেকে খ্রীষ্টপূর্ব ৮০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে সংহিতাগুলির মূল অংশ রচিত হয়। ঋকবেদের দশটি মণ্ডল আছে। দ্বিতীয় মণ্ডল থেকে সপ্তম মণ্ডল এর মধ্যে প্রাচীনতম। ঋকবেদের এই প্রাচীন অংশটি ১৫০০ থেকে ১২০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে ও অন্যান্য অংশ ১০০০ খ্রী পূর্বাব্দের মধ্যে রচিত হয়ে থাকবে।
    ৯০০ খ্রী পূর্বাব্দের মধ্যে সামবেদের চূড়ান্ত সংকলন, কৃষ্ণ যজুর্বেদ ও অথর্ববেদ রচিত হয়ে যায় এবং ৮০০ খ্রী পূর্বাব্দের মধ্যে শুক্ল যজুর্বেদ রচিত হয় বলে পণ্ডিতেরা মনে করেন।

    সংহিতা সাহিত্যের পরবর্তী অংশ হল ব্রাহ্মণ সাহিত্য।
    ঋকবেদের সঙ্গে অন্বিত ব্রাহ্মণ দুটি হল - ১) ঐতরেয় ব্রাহ্মণ ও (২)সাংখ্যায়ন ব্রাহ্মণ।
    যজুর্বেদের দুটি ভাগ। কৃষ্ণ যজুর্বেদ ও শুক্ল যজুর্বেদ। কৃষ্ণ যজুর্বেদের সাথে সংশ্লিষ্ট ৩) তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ এবং শুক্ল যজুর্বেদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৪) শতপথ ব্রাহ্মণ। সামবেদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হল ৫) তাণ্ড্য বা পঞ্চবিংশ ব্রাহ্মণ ৬) তবলাকার বা জৈমিনীয় বা ষড়বিংশ ব্রাহ্মণ। অথর্ববেদের ব্রাহ্মণ হল ৭) গোপথ ব্রাহ্মণ।

    খ্রীষ্টপূর্ব ৯০০ থেকে ৮০০ র মধ্যে প্রাচীন ব্রাহ্মণগুলি এবং ৮০০ থেকে ৭০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের মধ্যে নবীন ব্রাহ্মণগুলি রচিত হয়।

    ব্রাহ্মণ সাহিত্যের পরবর্তী পর্যায়ের বৈদিক সাহিত্য হল আরণ্যক সাহিত্য। প্রধান চারটি আরণ্যক হল ১) ঐতরেয় আরণ্যক ২) সাঙখ্যায়ন আরণ্যক ৩) তৈত্তিরীয় আরণ্যক ৪) বৃহদারণ্যক আরণ্যক।

    আরণ্যকের পরবর্তী পর্যায় হল উপনিষদ। বৈদিক সাহিত্যের এই অংশটির সাথেই আমাদের পরিচয় সবচেয়ে বেশি। এগুলির মধ্যে আছে ঋকবেদের সঙ্গে অন্বিত ১) ঐতরেয় ২) কৌষিতকি। সামবেদের সঙ্গে অন্বিত ৩) ছান্দোগ্য ৪) কেন। কৃষ্ণ যজুর্বেদের সঙ্গে অন্বিত ৫) তৈত্তিরীয় ৬) কঠ ৭) নাগামৈত্রায়ণীয় ৮) শ্বেতাশ্বতর। শুক্ল যজুর্বেদের সঙ্গে অন্বিত ৯) বৃহদারণ্যক ১০) ঈশা। অথর্ববেদের সঙ্গে অন্বিত ১১) প্রশ্ন ১২) মণ্ডুক ১৩) মাণ্ডূক্য উপনিষদ।

    খ্রীষ্টপূর্ব ৮০০ থেকে ৭০০ র মধ্যে আরণ্যক ও প্রাচীন উপনিষদগুলি এবং ৭০০ থেকে ৬০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের মধ্যে নবীন উপনিষদগুলি রচিত হয়।

    বেদ কর্ম ও জ্ঞানকাণ্ডের আকর। ব্রাহ্মণ মূলত কর্মকাণ্ডের আলোচনা। উপনিষদ মূলত জ্ঞানকাণ্ডের আলোচনা। আরণ্যক কর্মকাণ্ড থেকে জ্ঞানকাণ্ডের দিকে যাত্রাপথ।

    বেদাঙ্গ, পুরাণ, তন্ত্র এগুলি কী? বেদ এর সাথে এগুলির সম্পর্কই বা কী?

    বৈদিক সাহিত্যকে বিভিন্ন দিক থেকে আলোচনার আকর বেদাঙ্গ সাহিত্য। বেদ পঠন পাঠনের অঙ্গ বেদাঙ্গর ছটি শাখা। শিক্ষা, কল্প, ব্যাকরণ, নিরুক্ত, ছন্দ এবং জ্যোতিষ।

    শিক্ষা বৈদিক সাহিত্যের উচ্চারণ নিয়ে আলোচনা করে। এটি আজকের ভাষাতত্ত্বের শাখা ধ্বনিতত্ত্ব বা ফোনেটিকস এর মতো।

    কল্প আলোচনা করে যাগযজ্ঞপ্রণালী ও জীবন যাপনের বর্ণনা নিয়ে। তিন ধরনের কল্পসূত্র আছে। ১) শ্রৌত সূত্র ২) গৃহ্যসূত্র ৩) ধর্মসূত্র।

    ব্যাকরণ আলোচনা করে বেদের ভাষা নিয়ে। পাণিনির গ্রন্থে প্রাচীন বৈয়াকরণদের সম্পর্কে আলোচনা আছে। পৃথিবীর মধ্যে ভারতেই ব্যাকরণ চর্চা প্রথম শুরু হয় বেদের ভাষাকে কেন্দ্র করে এবং তা সর্বোচ্চ মানে পৌঁছয় পাণিনির 'অষ্টাধ্যায়ী'তে। পাণিনির পরে কাত্যায়ন, ভর্তিহরি সহ অনেকেই ব্যাকরণ চর্চায় বিশিষ্ট অবদান রাখেন। ভারতীয় ব্যাকরণ চর্চার ইতিহাস নিয়ে পরে স্বতন্ত্র বিস্তারিত আলোচনার ইচ্ছে রইলো।

    নিরুক্ত আলোচনা ও বিশ্লেষণ করে বৈদিক শব্দের অর্থ নিয়ে। প্রাচীনতম বৈদিক শব্দকোষ হল নিঘন্টু। এই নিঘন্টুর ভাষ্য লেখেন যাষ্ক। একেই বিশ্বের প্রথম অভিধান হিসেবে অনেকে গণ্য করতে চান।

    ছন্দ আলোচনা করেছে বৈদিক সাহিত্যের ছন্দ নিয়ে। বৈদিক সাহিত্যের প্রধান সাতটি ছন্দ হল গায়ত্রী, উষ্ণিক, অনুষ্টুভ, বৃহতী, পংক্তি, ত্রিষ্টুভ, জগতী।

    জ্যোতিষে রয়েছে বছর, মাস, দিন সহ সময়ের বিভাগ ও গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান নিয়ে আলোচনা। আজকের জ্যোতিষশাস্ত্রের পাথর তাবিজ কবজের সাথে বেদাঙ্গর জ্যোতিষকে মিলিয়ে না ফেলাই ভালো।

    বৈদিক দর্শনের ছটি ধারা। সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, বৈশেষিক, পূর্ব মীমাংসা ও উত্তর মীমাংসা বা বেদান্ত। খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যেই এই ধারাগুলি পাশাপাশি বিকশিত হয়েছিল। এর পর জৈন, বৌদ্ধর মত অবৈদিক দর্শনের ধারাগুলি জনপ্রিয় হয়। চার্বাক বা লোকায়ত দর্শন জৈন বা বৌদ্ধ দর্শনের আগেই বিকশিত হয়ে থাকবে, যদিও তার কোনও পূর্ণাঙ্গ টেক্সট একালের হাতে এসে পৌঁছয় নি।

    বৈদিক সাহিত্য ও ধ্রুপদী সংস্কৃত সাহিত্যর (যার প্রথম উল্লেখযোগ্য রচনা প্রথম শতাব্দীতে লেখা অশ্বঘোষ এর বুদ্ধচরিত) মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে মহাকাব্যের যুগ। এই যুগেই রচিত হয়েছিল রামায়ণ ও মহাভারত। সাল তারিখ সংক্রান্ত বিতর্ক মাথায় রেখেও বলা যায় সম্ভবত খ্রীষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী থেকে খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় দশকের মধ্যে মহাকাব্যদুটি কয়েকটি স্তরে নির্মিত হয়। তবে যে ঘটনাকালের কথা আছে তা নিঃসন্দেহে এর বেশ কয়েক শতাব্দী আগের।

    বৈদিক সাহিত্যের কাল শেষ হবার প্রায় হাজার বছর পরে গুপ্তযুগে বেশীরভাগ পুরাণগুলি রচিত হয়েছিল। তবে কোনও কোনও পুরাণ খ্রীষ্টপূর্ব কালেও রচিত হয় বলে অনেকে মনে করেন। প্রধান আঠারোটি পুরাণের মধ্যে আছে ১) ব্রহ্ম ২) পদ্ম ৩) বিষ্ণু ৪) শিব ৫) ভাগবত ৬) নারদীয় ৭) মার্কণ্ডেয় ৮) অগ্নি ৯) ভবিষ্য ১০) ব্রহ্মবৈবর্ত ১১) লিঙ্গ ১২) বরাহ ১৩) স্কন্দ ১৪) বামন ১৫) কুর্ম ১৬) মৎস ১৭) গরুড় ১৮) ব্রহ্মাণ্ড। যে সমস্ত পুরাণ বিষ্ণুকে মহিমান্বিত করে সেগুলিকে সাত্ত্বিক পুরাণ, যেগুলি ব্রহ্মাকে মহিমাণ্বিত করে সেগুলিকে রাজস পুরাণ, যেগুলি শিবকে মহিমাণ্বিত করে সেগুলিকে তামস পুরাণ বলে।

    গুপ্তযুগের শেষ দিক বা পঞ্চম শতাব্দী থেকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ধর্মসাহিত্যগুলি আত্মপ্রকাশ করতে আরম্ভ করে। সাধারণভাবে এগুলি তন্ত্রসাহিত্য নামে পরিচিত। তবে সুনির্দিষ্টভাবে শাক্তদের ধর্মসাহিত্যকেই বলা হয় তন্ত্র। শৈবদের ধর্মসাহিত্য আগম ও নিগম নামে এবং বৈষ্ণবদের ধর্মসাহিত্য সংহিতা নামে পরিচিত।

    বিস্তারিতভাবে জানার জন্য কিছু বইপত্র
    ১) ইতিহাসের আলোকে বৈদিক সাহিত্য - সুকুমারী ভট্টাচার্য
    ২) ধ্রূপদী সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস - সুকুমারী ভট্টাচার্য
    ৩) ভারতীয় আর্য সাহিত্যের ইতিহাস - সুকুমার সেন
    ৪) সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস - গৌরীনাথ শাস্ত্রী
    ৫) সংস্কৃত ভাষাতত্ত্ব - সত্যরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
    ৬) সংস্কৃত ও প্রাকৃত ভাষার ক্রমবিকাশ - পরেশচন্দ্র মজুমদার
    ৭) বৈদিক যুগ - ইরফান হাবিব ও বিজয়কুমার ঠাকুর
    ৮) ভারত ইতিহাসের আদিপর্ব - রণবীর চক্রবর্তী
    ৯) ভারতবর্ষের ইতিহাস - রোমিলা থাপার
    ১০) ভারতের প্রাচীন অতীত - রামশরণ শর্মা
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | ৩৬৬৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • তার মানে | 172.68.***.*** | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৩৮91111
  • তার মানে উপনিষদ সব বুদ্ধের আগেই নেমে গেছে, কোনো প্রভাব নেই!
  • souvik ghoshal | ০৬ মার্চ ২০২০ ০৮:৪৪91253
  • উপনিষদগুলি মোটের ওপর বুদ্ধের আগেই রচিত। তবে যে সাংস্কৃতিক আবহাওয়ায় বৌদ্ধমতের নির্মাণ, উপনিষদের ও তাই। সময়ের দিক থেকে, অর্থনীতি রাজনীতির দিক থেকে উভয়ে বেশ কাছাকাছি পর্বের।
  • দ্রি | 172.68.***.*** | ০৬ মার্চ ২০২০ ২২:৩৩91257
  • "খ্রীষ্টপূর্ব ১৫০০ থেকে খ্রীষ্টপূর্ব ৮০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে সংহিতাগুলির মূল অংশ রচিত হয়। "

    এই টাইমলাইনটা বিশ্বাস করার পেছনে কারনগুলো কি কি? আপনার বুকলিস্টগুলো ঘেঁটে এইগুলো লিখুন তো। অনেক জায়গায়ই এইগুলো স্টেট করা থাকে। কিন্তু কারনগুলো থাকে না। আপনি অনেক টাইমলাইন দিয়েছেন পুরো লেখাটা জুড়ে। সেগুলোর জাস্টিফিকেশান অ্যাড করুন। লেখাটা বেশী জোরালো হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন