পুলওয়ামার সময় ভারতে বসবাসকারী চীনের দালাল কমিউনিস্টদের, আক্রমণের পর থেকেই যে পরিমাণ উল্লাস, গট-আপ তত্ত্ব, ভোটের জন্য সব সাজানো, যুদ্ধ চাইনা, ভাত দে হ্যাজ, এইসব গণহারে চলছিল, আজ সেই তুলনায় তার ছিটেফোঁটাও নেই। কমিউনিস্টদের মেজরিটি এখনো এই ইস্যুতে নীরবতাই পালন করছে। কেন?
১) কারণ, এখানে আক্রমণ করেছে তাদের বাবা চীন। তাই গট-আপের গল্প বা নজর-ঘোরানো তত্ত্ব এখানে চলবে না। তাদের শত্রু ভারতের সাথে তাদের বাবা চীন গট-আপ করেছে, তাও ভারতের সমস্যা থেকে ভারতবাসীর নজর ঘোরাতে, এই গ্যাস তারা প্রচার করবে কী করে? করলে তো বুমেরাং হয়ে যাবে।
২) ভারতীয় সেনাদের শহীদ হওয়াইয় উল্লাস করতো হয়তো ঠিকই, কিন্তু ভারত উল্টে কমিউনিস্ট চীনের ৪৫জন সৈন্যকে সাইজ করে দিয়েছে। সেই দুঃখ সামলাবে কীকরে?
৩) লাদাখে পাথর ছোঁড়া প্রকল্প, আইসিসের ফ্ল্যাগ, আজাদী, হিন্দু পণ্ডিত বিতাড়ন, এসব কোনদিনই নেই। তাই "লাদাখ মাঙ্গে আজাদী" স্লোগান এখানে চলবে না। "ভারতীয় সেনার অত্যাচারে সাধারণ মানুষ গণবিক্ষোভ দেখিয়েছেন", সেই হ্যাজও অচল।
৪) "সব আমেরিকা আর সিআইএ-র চক্রান্ত। বাজার-ই এর মূলে।" এই গল্পও এখানে অচল। কারণ, বর্তমানে আমেরিকার প্রধান প্রতিপক্ষ, কমিউনিস্টদের বাবা দেশ চীন এই আক্রমণ করেছে।
৫) "যুদ্ধ চাইনা, ভাত দে", ভারতীয় সেনার পাশে দাঁড়ালে "তুই যুদ্ধ করতে বর্ডারে যা", দেশভক্তি নিয়ে খিল্লি, এগুলো এক্ষুনি করতে পারছে না, কারণ, সেই একই। আক্রমণটা তাদের বাবা কমিউনিস্ট চীন করেছে। ঝামেলাটা চীন পাকিয়েছে।
একটা কথা ভুললে চলবে না, ১৯৬২-র ভারত-চীন যুদ্ধের সময় চীনকে সমর্থন করার জন্যই, সিপিআই ভেঙ্গে সিপিআইএম তৈরি হয়েছিল। সিপিএমের জন্মই কমিউনিস্ট চীনকে সমর্থন করার উদ্দেশে। পরে তাদের থেকে ভেঙ্গে যখন নকশাল বা লিবারেশন তৈরি হল, তখন তো তারা সরাসরি স্লোগানই দিল, "চীনের চেয়ারম্যান, আমাদের চেয়ারম্যান।" তাই ভারতে বসবাসকারী কমিউনিস্ট মাত্রই যে চীনের দালাল, সেটা কোন কষ্টকল্পনা, বা রাজনৈতিক বিদ্বেষে বানানো গল্প নয়। এটা একদম ঐতিহাসিক সত্য, কমিউনিস্টদের ঘোষিত অফিশিয়াল স্ট্যান্ড। এখন দিনকাল বদলেছে, নোটার সাথে লড়তে হচ্ছে, এইটবি থেকে গোলপার্ক পর্যন্ত মিছিল করলেও, পাশের রাস্তা দিয়ে যাওয়া বাস থেকে লোকে খিস্তি দেয়, তাই বাধ্য হয়ে প্রকাশ্যে আর অতোকিছু বলা যায় না। নাহলে, বাম আমলে সবসময় চীনকে স্বর্গদ্যান হিসেবে প্রোজেক্ট করে প্রচারিত হয়েছে, "আমাদের পরে স্বাধীন হয়েও চীন কতো উন্নতি করেছে, সেখানে ভারত কিছুই করতে পারল না।" চাপা পড়ে গেছে, চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের নামে সেখানকার ভূমিজ সংস্কৃতিকে ধ্বংস করা, মাওমেড অনাহার, দুর্ভিক্ষ, গণহত্যা, তিব্বত, বাকস্বাধীনতার কণ্ঠরোধ, ক্রীতদাস প্রথা, আরও হাজারও অত্যাচার-অনাচারের মর্মান্তিক কথা। সেসব কিছু বললেই বলা হয়েছে, "সব আমেরিকার চক্রান্ত, সব বানানো, সব মিথ্যে"। এখনো যে চীন সারা পৃথিবীতে করোনা ভাইরাস ছড়ালো, তারপরও বাম নেতা-সমর্থকদের মুখে তাদের ডিফেন্স আর সুখ্যাতের শেষ নেই। কাজেই কমিউনিস্টরা চীনের দালাল ছিল, আছে, থাকবে।
সুতরাং ভারতের এই ক্রাইসিসের সময় ভারতের কমিউনিস্টদের থেকে চীনের সমর্থন, ডিফেন্স, আর ভারত-বিরোধিতা করা ছাড়া আর অন্য কিছু কেউ আশা করবেন না। কমিউনিস্ট মানে শুধু সিপিএম আর নকশাল-মাওবাদী কর্মী-সমর্থকদের কথা বলছি না, পুরো মাকু-নকু-বিপ্লবী-সেকু-সুশীল-লিবেড়াল-বুদ্ধিজীবী-বিদ্বজ্জন-সেলিব্রিটি-মিডিয়ার একাংশ-বিভিন্ন বেনামী ফ্রন্টে তাদের সমর্থনে কাজ করা অ্যাক্টিভিস্ট, সবার কথাই বলছি। এই পুরো গ্যাংটাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কমিউনিস্ট চীনের দালাল।
এদের কোনরকম অপপ্রচারে, গুজবে কেউ কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না। আপনি নরেন্দ্র মোদী-বিজেপির বিরোধী হতেই পারেন, কিন্তু লড়াইটা লড়ছে ভারতীয় সেনা। ভারতবর্ষ একটা গণতান্ত্রিক দেশ। কমিউনিস্ট চীনের মতো একনায়কতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র নয়। এখানে কেন্দ্রে মোদী রইল কি কেজরিওয়াল, সেটা বড় কথা নয়। সরকার আসবে, সরকার যাবে, এটাই সুস্থ গণতন্ত্রের নিয়ম। আসল কথা হল, এই সময় পুরো দেশের এক হয়ে থাকা, সেনার পাশে দাঁড়ানো, মনোবল বাড়ানো। ১৯৬২-র ভারত-চীন যুদ্ধের সময় বিজেপি-মোদী-অমিত শাহ-বাজার অর্থনীতি কেউ ছিল না, কেন্দ্রে ছিলেন স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহারলাল নেহেরু এবং কংগ্রেস সরকার। বলা বাহুল্য, সেই সময় তথাকথিত ফ্যাসিবাদী শক্তি, সিএএ, পরিযায়ী শ্রমিক এসব কোন ইস্যু ছিল না। তাও এই ভারতের কমিউনিস্টরা তখন চীনকেই সমর্থন করেছিল। তাই এদের প্রচারিত "ফ্যাসিস্ট মোদী-শাহ-বিজেপির বিরোধিতা করার জন্য সবকিছু করা উচিত" বলা স্ট্যান্ডে পা দেবেন না। এটা এদের মানুষকে ভুল বোঝানোর একটা ধান্দাবাদ। এদের এই চিটিংবাজিতে একদম বিভ্রান্ত হবেন না। সব সময় মনে রাখবেন, এরা সব অবস্থাতেই চীনের দালাল। ভারতে থেকে চীনের হয়ে, চীনের জন্য কাজ করাই এদের রাজনৈতিক লাইন। চীনের স্বার্থরক্ষার্থে এরা সবকিছু করতে পারে। অতএব, রাজনীতি, ধর্ম, জাতপাত, প্রাদেশিকতা, লিঙ্গভেদ, সব মতপার্থক্য, সব বিভেদ ভুলে, চীনের দালাল কমিউনিস্টদের ভারতবিরোধী বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারে কান না দিয়ে, সবাই শুধু ভারতবাসী হিসেবে এক থাকুন, ভারতীয় সেনার পাশে থাকুন। এখন শুধু এটাই দরকার।
জয় হিন্দ।
বন্দে মাতরম্।
ভারতমাতা কী জয়।
"চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের নামে সেখানকার ভূমিজ সংস্কৃতিকে ধ্বংস করা, মাওমেড অনাহার, দুর্ভিক্ষ, গণহত্যা, তিব্বত, বাকস্বাধীনতার কণ্ঠরোধ, ক্রীতদাস প্রথা, আরও হাজারও অত্যাচার-অনাচারের মর্মান্তিক কথা। "
দ্বীপ চ্যাটার্জি,
মাফ করবেন, এই কথাটি ঠিক বুঝিনি। আরেকটু বিশদে বলবেন?
নাহ, এই বিপ্লব রহমানটা বেশ কিউট আছে। বুঝে না বুঝে সবখানে স্যালুট/সহমত/গদাম দিয়ে বেড়ায়, আর ওদিকে বেসিক অনেক ব্যাপারে একদম কঅক্ষর গোমাংস। একদম উইকি লেভেলের পড়াশোনাও নেই।
https://en.wikipedia.org/wiki/Great_Leap_Forward
https://en.wikipedia.org/wiki/Great_Chinese_Famine
মোটামুটি ধারণা এই যে গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড থেকেই দুর্ভিক্ষ লেগেছিল, আশির দশক থেকেই সেটা অফিশিয়ালি স্বীকার করা হয়েছে। কোটির কাছে বা কোটির উপর মানুষ মারা গেছে সেসময়। গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড মাওয়ের প্রোগ্রাম যা অর্থনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে এবং দুর্ভিক্ষ লাগিয়েছিল। সুতরাং এর দায় বিশাল অংশে মাওয়ের উপরে বর্তায়। এই ঘটনার পরে ৬১-৬২ সালের দিকে মাও কিছুটা ব্যাকফুটে চলে যান, এবং নেতৃত্ব বিষয়ে দুর্বল হয়ে পড়েন।
তারপরে ৬৬ সালে কালচারাল রেভোলুশন নামে আরেকটি দশকব্যাপি তান্ডব শুরু করেন। যার অনেক উদ্দেশ্যের কয়েকটা হলো নিজের ক্ষমতা অ্যাবসলুট করতে পলিটবুরোর রাজনৈতিক দুচারজন বাদে প্রতিপক্ষদের, প্রতিবিপ্লবীদের হিসেবে দাগিয়ে নিস্ক্রিয় বা নিশ্চিহ্ন করে দেয়া ও রেড গার্ড/উগ্র মাও কাল্ট বানানো (গ্যাং অফ ফোর চালিত) যা একই সাথে ঝটিকা বাহিনী ও মিশনারি হিসেবে কাজ করবে।
এসবের ভয়াবহ মুল্য দিয়েছে চীন ও উপনিবেশবিরোধী সকল আন্দোলন। যেমন ভিয়েতনাম যুদ্ধ কয়েকবছর আগেই শেষ হয়ে যেত যদি চীন তার কালচারাল রেভোলুশন নামের স্বসৃষ্ট গাড্ডায় না গিয়ে পড়ত।
আর তিব্বত/জিনজিয়াং অঞ্চলে সংখ্যালঘুদের সাথে বেইজিং এর রেকর্ড অত্যন্ত খারাপ। অনেক ক্ষেত্রে ভারতের থেকেও খারাপ। আর ভারতের রেকর্ড গর্ব করার মতো নয়।
চে'র উপনিবেশ বিরোধী লড়াই ও ১৯৪৯ এর মাওর কুয়োমিন্টাং কে হারিয়ে দেয়া এসবকে মোরাল সাপোর্ট দেয়া গেলেও উপরের তথ্যগুলো মিথ্যে হয়ে যায় না। এসব বলতে মার্কিনপন্থী বা মোটাভাই/মুদি ভাইয়ের ৭৫ পয়সা ব্রিগেডের সদস্য হতে হয় না।
আর কপিপেস্ট দীপকে বলার আছে চীন হার্ডলি ভারতীয় মেইনস্ট্রিম কম্যুনিস্টদের বাবা। এখন যারা মাওয়ইস্ট আছে তাদেরও না। আটষট্টি বছর আগে চীনপন্থী কথাটার যে অর্থ ছিল এখন একেবারেই সেরকম কিছূ নেই। । যে স্লোগানগুলো জে্ইউ/জেএনইউ এবং বিভিন্ন রাস্তার প্রটেস্টে/স্থানীয় ইন্ডিজেনাস প্রটেস্টে উঠে এসেছে যেগুলো সিংহভাগ, সম্ভবত কোনোটাই কম্যুনিস্ট পার্টি (তার সকল অবতারদের ধরে) নেতা/কর্মীদের বানানো নয়। উগ্র জাতীয়তাবাদ আর র্যাবল রাউজিং কে যদি তোল্লাই না দেয় কম্যুনিস্টরা তো বেশ করে। ফর অল দেয়ার ফল্টস অ্যান্ড স্টুপিডিটি।
কে একজন এই শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কমেন্ট করেছেন দেখলাম - কপি পেস্ট ইগনোর করুন
এই যে কপি পেস্ট ইগনোর করুন , এটা কিছু লোকের স্লোগান হয়ে ওঠার কারণ টা কি ? এটা কি কিছুটা প্রি মেডিটেটেড ট্যাকটিকস নয় ? কালো মানুষ দেখলে অন্য ফুটপাথ দিয়ে হাঁটুন , দলিত দেখলে মুখ ঘুরিয়ে রাখুন , এগুলো তো এক ধরণের আরোপিত অন্ধত্ব ?
হ্যা মানছি কেউ গীতা বা উপনিষদের বাণী কপি পেস্ট করলে সেই কদর্য জিনিষ বিষ্টা র মতো এড়িয়ে চলা উচিত , এক্ষেত্রে যুক্তি লাগেনা
কিন্তু ধরুন কেউ লেনিন এর বাণী বা দাস ক্যাপিটাল বা মাও সে তুং এর জীবনী থেকে দু লাইন কপি পেস্ট করলো , এক্ষেত্রে যদি শুধু কপি পেস্ট বলে ইগনোর করেন সেক্ষেত্রে মানব সভ্যতার যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যাবে তার ক্ষতিপূরণ কে করবে ? কে করবে মহাকালের ন্যায় মহান জিন পিং এর কাছে জবাবদিহি ?
সেক্ষেত্রে আর একটা প্রশ্ন ওঠে , চিনে গুলোকে তো সব এক রকম দেখতে , একটা আরেকটার কপি পেস্ট , তো হো চি মিন হোক বা মাও সে টুং , সবাইকে কি ইগনোর করা উচিত ?
আর ওই সেলফ defined রেসিডেন্ট ভাঁড় শ্রী বিল্পব ? ওনার কথা ছাড়ুন , ছাড়া বাছুর , এখানেসেখানে জাবর কাটার obhyes
ড়২হ
একটু ওপর দিয়ে গ্যালো , আপনি কি VPN বলতে চাইনিজ প্রোডাক্ট mean করছেন ? এটার ব্যাকগ্রাউন্ড কি ?
দেশের সমৃদ্ধি ও বিকাশের জন্যে শান্তি চাই। করোনা এবং ইকনমিক ডিপ্রেশনে আক্রান্ত দুই প্রতিবেশি দেশ সীমান্তে লড়াই করে রক্ত ঝরাবে--এটা কোন কাজের কথা নয়। আশা করব দুই বিদেশমন্ত্রী আজ চর্চার পরে যা বলেছেন অর্থাৎ উত্তেজনা প্রশমিত করে আলোচনার মাধ্যমে মীমাংসা করা হবে, কেউ সমঝোতা উল্লঙ্ঘন করবে না--তাই যেন হয়। যুদ্ধ হলে সবারই ক্ষতি। ১৯৬২, ৬৫ এবং ৭১ এর যুদ্ধ ও তার পরবর্তী আর্থিক বিপর্যয় ভুলিনি।
আর তিয়েন আন মেন স্কোয়ারে দুই অকুতোভয় ছাত্রের উপর দিয়ে চীনের পিএলএ'র ট্যাংক চালিয়ে পিষে দেওয়া ভুলিনি।
সৈন্যবাহিনী কোন স্বতন্ত্র সত্তা নয়, যুদ্ধ শুরু ও বন্ধ দুটোই রাজনৈতিক শক্তির নির্দেশে হয়। সৈন্যবাহিনী আদেশ পালন করে মাত্র।
meh
আপনি ঠিক বলেছেন, চণ্ডালের ইউকি লেবেলের পড়াশোনাও নাই। শিক্ষিত করার প্রকল্পে আপনাকে ধন্যবাদ।
এখন থেকে গুরুতে আপনার এডমিনশিপ মেনে চলবো। ভাল থাকুন।
পুনশ্চঃ
ওপরের নামটি দীপ চ্যাটার্জি হবে। টাইপো
"সেক্ষেত্রে আর একটা প্রশ্ন ওঠে , চিনে গুলোকে তো সব এক রকম দেখতে , একটা আরেকটার কপি পেস্ট , তো হো চি মিন হোক বা মাও সে টুং , সবাইকে কি ইগনোর করা উচিত ?"
-- অ! হোচিমিন চীনেম্যান? জানিয়া ঋদ্ধ হইলাম। তাহলে বোধহয় নাগাল্যান্ড থেকে ভিয়েতনাম --সবাই আপনার চোখে একইরকম দেখতে। এ ধরণের সাহেবদের এথনিক প্রফাইলিংকে কী বলে জানেন নিশ্চয়? সাহেবদের চোখে কিন্তু সবকটা ভারতীয়ই কালো , আমি এবং আপনিও।
কারও লেখা থেকে উদ্ধৃতি দেয়া আর কপি পেস্টের মধ্যে তফাৎ হল যে প্রথমটায় মূল কথকের নাম থাকে, দ্বিতীয়টা কার্বনকপি।
-+ আপনি যে কোন বিচারধারার সমর্থক বা সমালোচক হোন না কেন (হতেই হবে এমন কোন দিব্যি নেই) একটু তথ্য , একটু যুক্তি দিলে পড়তে শুনতে ভালো লাগে এই আর কি!
আর বক্তব্যকে গাল দিন , মানুষটারে ক্যান?
ভাই রঞ্জন
কোনো কারণে আপনি মূল বক্তব্যের সারকাসম টি মিস করে গ্যাছেন বা আমি ঠিক পরিষ্কার করে বলতে পারিনি
কপি পেস্ট মানেই ইগ্নোরেবল নয় কেননা বক্তব্যের সোর্স এর থেকে কনটেন্ট জরুরি ঠিক যেমন হো চি মিন আর মাও মঙ্গোলীয় কিন্তু কনটেন্ট আলাদা , তো সেটাই ছিল কথা
ফলতঃ আপনি মাও কে ইগনোর করলেও হো এর বক্তব্যকে একই মঙ্গোলীয় উপনিবেশ এর ফসল বলে ইগনোর করার আগে বক্তব্য পড়ে দেখা বাঞ্ছনীয়
কপি পেস্ট দেখেই স্ক্রল করে ইগনোর করা ই যে সর্বশ্রেষ্ঠ যুক্তিবাদী একটিভিটি সেটাও মনে করার কারণ নেই , সোর্স copied হলেও কনটেন্ট এর সারমর্ম থাকতেও পারে
আপনি ঘুরিয়ে যেটা বললেন সেটা আমার ও বক্তব্য ছিল
গান এর ভিডিও টি অসাধারণ , আরো কিছু বিনোদন হলে মন্দ হয়না , হিরো আলম এর কিছু নাই ?
(বিনোদন ইমোজি )
লড়াইটা লড়ছে ভারতীয় সেনা , নাগপুর পার্টি অফিস নয়
এই একটা লাইন এর জন্যই দীপ কে সাধুবাদ দেওয়া যায়
বাকি বক্তব্য যে যেমন চশমা পরে দেখবে
@ভক্ত পেল্লাদ,
সত্যিই মিস করেছি, এখন বুঝলাম। সরি। নো হার্ড ফিলিং! :))