এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • kumu | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১৩:০৬ | 122.160.159.184
  • কেউ একটু বলে দেবে বাংলালাইভের আই-পত্রিকা খুলছে কিনা?পুরনো আর্কাইভ দেখা যাবে ?
  • Bratin | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১৩:০১ | 122.248.183.1
  • আচ্ছা!! ধন্যবাদ ঝিকি।ঃ-))

    কথায় বলে আশায় বাঁচে চাষা ( আমি অবশ্য তাঁতী)
  • kumu | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৫৭ | 122.160.159.184
  • কেডিদা,মোজাগুঁড়োর ব্যাপার্টা বেশ লাগলো,পুরোনো মোজাদের সদ্‌গতি এইভাবে হতে পারে।
  • Bratin | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৫৭ | 122.248.183.1
  • আমরা লঙ্কা দিয়ে ঝাল করি কিন্তু কালোজিরে বোধহয় বিশেষ দি না ( কারন মাসকাবারীর বাজারে এক বার কালো জিরে কিনলে অনেক দিন চলে ঃ-))
  • Jhiki | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৫৫ | 182.253.0.99
  • ব্রতীন, নেমতন্ন তো মা করবে!! আমি কচুর লতি কাঁচা অবস্থায় হাতে ধরেও দেখিনি!!!
  • Jhiki | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৫৪ | 182.253.0.99
  • বাঙাল-ঘটি রান্নার সবচেয়ে বড় তফাৎ হল যে ইলিশমাছ বা ছোটমাছ এলেই বাঙালরা সেটা কালোজিরে-কাঁচালঙ্কা দিয়ে বানাবে, আর ঘটিরা সর্ষেবাটা বা টক।

    ডিঃ আমার দেখার সেট কিন্তু বাপের বাড়ী ও শ্বশুরবাড়ী আর দুপক্ষের আত্মীয়স্বজন।
  • Bratin | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৫১ | 122.248.183.1
  • গ্রেট ঝিকি ধন্যবাদ। এই যে অপ্পন,মিঠু,নিশি শুনছো?

    ( ইয়ে, নেমতন্নো করার ব্যাপার টা কিন্তু চেপে গ্যালো ঃ-(( )
  • Jhiki | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৪৭ | 182.253.0.99
  • জানিনা, তবে যে কোন নিরামিষ রান্না, বেগুন ভাজা বা পেঁয়াজ বাটার রান্নাতে চিনি না দিলে কেমন একটা নুনকাটা স্বাদ হয়, আমি সেটা খেতে পারিনা...... আজ দুপুরেই বেগুনভাজা খেলাম, মেয়েটা চিনি দিতে ভুলে গেছিল, এখনও মুখটা বেস্বাদ হয়ে আছে!
  • Bratin | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৩৯ | 122.248.183.1
  • ঝিকি, আচ্ছা। কখন ও সুযোগ হলে আমাকে নেমতন্নো কোরো।

    এই বক্তব্য থেকে কি আমরা এটা অনুসিদ্ধান্ত করতে পারি যে কোন ভালো রান্নার পেছনে আছে চিনি ( অল্প হলেও)? ঃ-))
  • Jhiki | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৩৩ | 182.253.0.99
  • ব্রতীন, আমার মা ভীষন ভালো কচুর লতি বানায়, বহু বাঙাল (ইনক্লুডিং বাঘবাবু ও আমার বৌদি) খেয়ে সার্টিফাই করেছে। মা শিখেছিল পাশের কোয়ার্টারের বাঙাল জেঠিমার কাছে, তবে মা বোধহয় তাতে খুব অল্প হলেও চিনি দেয়!
  • kd | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:৩০ | 59.93.215.1
  • যদিও ঘটি নই, তবুও আমার চিনি/ভেলি/পাটালি খুব ভালো লাগে খেতে। গাড়ির গ্লাভ-কম্পার্টমেন্টে সবসময় বেশ কিছু চিনির প্যাকেট থাকতো - গাড়ি চালাতে চালতে ইচ্ছে করলেই...। তবে বহুত দিনই চা/কফি কালোই খাচ্ছি - চিনি দিলে বিচ্ছিরি লাগে। আর কেক/আইসক্রীমও ভাল্লাগে না (তবে আইসক্রীম নিউক করে রুটি দিয়ে খেতে দারুণ লাগে)।

    আমার একটা ফ্যান্টাস্টিক রেসিপি আছে, তবে কাপুরুষ পাবলিক (ইনক্লুডিং আমার বউ) এখনও সেটা ট্রাই করতে ভয় পায়।
    রেসিপিটা সিম্পল। ওয়েন্ডির একবাটি চিলিতে ছ'প্যাকেট হট সস, ছ'প্যাকেট চিনি, কিছু মোজাগুঁড়ো আর দু'তিনটে ক্র্যাকার গুঁড়িয়ে ভালো করে ঘেঁটে নিয়ে ওপরে আর একটু মোজাগুঁড়ো ছড়িয়ে - উল্‌স্‌!!!

    এটা আমার ছেলের বউএর বানানো চিলিতেও করেছি (ওই চিলি সসটা তখন বাদ, এমনিতেই যা ঝাল হাত) তবে অতি অতি সন্তর্পনে। কচি মেয়েটা হাতাপেটা করে খুনের দায়ে জেলে যাবে সেটা তো অ্যালাউ করা যায় না। ঠিক কি না?
  • Bratin | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:২৩ | 122.248.183.1
  • কালকে নিশিকান্ত আর মিঠু দাবি জানিয়েছে ঘটি রান্না তে মুঠো মুঠো চিনি দেওয়া হয়। এটা ভুল ।লাউড অ্যান্ড বোল্ড।

    প্রত্যেক রান্নার ই কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। আমাদের ঘটি দের যেমন ভালো রান্না আছে। বাঙাল দের ও আছে ' কচুর লতির শাক ' এই সব সামান্য জিনিশ দিয়েও ওরা অসাধারণ রান্না করে শুনেছি। আমার খাবার সুযোগ হয় নি। মিঠু এক দিন খাওয়ালে পারে। কিংবা দু দি।
  • Jhiki | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:২১ | 182.253.0.99
  • দু-দি কে ক-এ ক-এ ক্ক।
  • kumu | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:১৯ | 122.160.159.184
  • পিপি,সায়ন,নেতাই,অন্য সবাই যারা লিখেছ ছোটবেলার কথা,

    তোমাদের ছোট্টবেলার কথা শুনতে এত ভাল লাগে।এতসব মণিমুক্তোপুঁতি থাকলে তাই নিয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়া যায়।

    কর্ম অন্তে,সন্ধ্যাবেলায় রোজ একবার পুরোনো, সোভিয়েট দেশ ক্যালেন্ডারের মলাট দেয়া অ্যালবামটি খুলে দেখে নেবে পুরোনো ছবিদের।
  • Du | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১২:০৪ | 117.194.203.174
  • কালকে রান্নার টপিকটার শুরু দেখে গেসলাম। তখন বলা হয়নি, ঘটি রান্না বলতে যা বোঝায় সেটা হয়তো আমাদের বেদেশের রান্নার মতোন( sour cream, tomaato puree ) একটা ব্যাপার। নতুন বৌমারা কল্কেতায় গিয়ে যা রাঁধতে শুরু করেন, ঠাকুর ইত্যাদির প্রভাবও থাকতে পারে। কারন পঃবঃ বিভিন্ন জেলার লোকেরা ( যেটুকু খেয়েছি) তো বিভিন্ন ভালো স্বাদের খাবারই বানান টক ঝাল তেতো ইত্যাদির যথোপযুক্ত প্রয়োগে। কল্কেতা আর রেস্ট অফ পঃবঃ বোধ হয় অনেকটাই আলাদা।
  • Netai | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১১:৪৩ | 122.161.151.36
  • বেড়ে ঃ)
  • Bratin | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১১:১৭ | 122.248.183.1
  • সায়ন আর পিপি র লেখা পড়ে মন টা ভালো হয়ে গেল। এরা কেন যে এত কম কেন লেখে? ঃ-((
  • Tim | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৬ | 173.163.204.9
  • এই নেপথ্যে থেকে যাওয়া দের নাম এভাবে ভাটে লিখলে তো হারিয়ে যাবে। তার চেয়ে কোনভাবে আলাদা করে কোথাও অ্যাকনলেজ করা যায়? প্রথম পাতা, আমাদের কথা বা এইরকম কোন জায়গায়, বা আলাদা একটা পাতা করে?
  • ppn | ১০ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৯ | 112.133.206.22
  • আইলিগে ইস্টবেঙ্গলকে কতটা "টেনে' খেলাচ্ছে তা এই প্রতিবেদনের লাস্ট প্যারা থেকে পরিষ্কার। একজন রেফারি তো চার্চিল ম্যাচের পরে সাসপেন্ড হয়েছে, কালকের ম্যাচের রেফারির অবস্থাও তাই হতে চলেছে। টোলগেকে মেরে বক্সের মধ্যে ফেলে দিল, রেফারি উল্টে দেখাল হলুদ কার্ড। ইন্টারেস্টিংলি ডার্বি ম্যাচের আগের ম্যাচেই। ঃ)

    http://www.anandabazar.com/10khela4.html
  • pi | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০৯:৫৯ | 72.83.90.203
  • না না, এখনো বেশিরভাগ লোকজনের কথাই লেখা হয়নি। লিখবো।
  • aranya | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০৫:৪১ | 144.160.226.53
  • পাই দেখছি মাঝে মাঝে গুচ-র নীরব কর্মীদের কথা লিখছে, খুবই ভালো কাজ, দরকারীও বটে। এই ফোরামে বহু প্রতিভাবান লেখক আছেন, তারার হাট যেন। কিন্তু নেপথ্যের কুশীলব যারা - টেকনিকাল কাজ করছেন, লেখা ফরম্যাট করছেন, প্রুফ দেখছেন, দরকারে লেখা টাইপ করে দিচ্ছেন, বইমেলার জন্য পোস্টার, ফ্লেক্স তৈরী করছেন - এদের নাম তত শোনা যায় না, থিয়েটারে প্রোডাকশন টিমের মত। থ্যাংকু পাই।
    সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাশ্রমে এই অনলাইন ওয়েবজিন চলছে; ছাপা সংখ্যা, চটি বেরোচ্ছে - দারূণ গর্বের ব্যাপার।
  • aranya | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০৫:১৩ | 144.160.226.53
  • গ্রামে আমিও থাকিনি কখনো। ছোটবেলায় ট্রেনে যেতে রেললাইনের পাশে বিস্তৃত মাঠ, দূরে গ্রামের আবছা রেখা, উনুনের ধোঁয়া আর সন্ধ্যার কুয়াশার আবছা চাদরে ঢাকা, মিটমিট করে আলো জ্বলছে কোন মাটির ঘরে - এইটুকুই।

    ছোটবেলার বহু গ্রাম নিশ্চয়ই এখন প্রায় শহর, আধা শহর। রাজনৈতিক হানাহানিতে দীর্ণ, রক্তাক্ত বাংলার গ্রাম - গত কয়েক দশকের অবদান এটাও। বন্ধুদের স্মৃতিচারণে পুরনো দিনের গ্রামকে দেখব। বিভুতিভুষণ, বুদ্ধদেব গুহ-র লেখায় যেমন পূর্ব ভারতের বিস্তীর্ণ, গভীর গা ছমছমে, জঙ্গলের কথা পড়ি, যা এখন আর দেখা যায় না।
  • Nina | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০৫:০০ | 69.141.168.183
  • সকাল থেকে খুব খাটুনি গেছে ---সান্দা আর পিপির পোস্তদুটো স--ব ক্লান্তি র ওপর যেন সাদা চন্দন বুলিয়ে দিল---আহ!!
    পিপি অনেক দিন বেশ বড় করে কিছু লিখিস নি--লিখে ফেল রে খুব পড়তে ইচ্ছে করছে ঃ-)
    ওদিকে টিম্ভাই হুতো আর সান্দা কবিতার পার্সিয়ান কার্পেট বিছিয়ে রেখেছে---আজ দিনটা কি ভাল ---ভালোয় ভালোয় ভরে দিয়েছে সবাই--আর ডাগদার ও চিন্টুবাবু----সত্যি জয় গুরু!
  • aranya | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০৪:৪৯ | 144.160.226.53
  • পিপি আর সায়নকে আমি হিংসে করি, আর ইন্দোকে, আর ইন্দ্রাণীকে, রঞ্জনদাকে, শমীককে ....ঠগ বাছতে গাঁ উজাড়, বোধহয় নিজেকে ছাড়া এ চত্বরের সকলকেই, কি অবলীলায় লিখে যায় এরা, কথায় কথায় ছবি আঁকে, পড়লেই বোঝা যায় ঝরনার মত তরতরিয়ে কি বোর্ডে আঙুল ছোটে এদের, থমকে থমকে শব্দ খুঁজে খুঁজে লিখতে হয় না। নিশিও দু লাইনে কি সুন্দর আঁকল নদীর ধারে বাগানবাড়ী।
  • Sankha | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০২:৫৪ | 198.45.19.95
  • পিপি আর সায়ন,

    টু থাম্বস আপ। অনবদ্য হয়েছে।

    কদিন ধরেই আমিও পুরনো এই সব স্মৃতি নিয়ে বসে আছি সন্ধে হলেই, আপনাদের এই সব কথায় দুপুরটাও ভরে গেল।
  • nk | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০২:৫২ | 151.141.84.194
  • পাই? সে আজ কোথা? ঃ-)
  • pipi | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০২:২৭ | 129.74.191.152
  • আম্মো। সান্দার পোস্তো। সুপাল্লাইক।
  • Tim | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০২:২৩ | 198.82.27.119
  • শেষ দুটো পোস্টই সুপাল্লাইক! ঃ-)
  • sayan | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০২:১৭ | 115.241.52.90
  • পিপির লেখাটাকে কমপ্লিমেন্ট দেবার মত ভাষা আমার নাই। তবে পিপি এমন আগডুম-বাগডুম-ঘোড়াডুম লিখলে মাছ নিয়ে প্রতিদিন আলোচনায় রাজী। ঃ-)

    ফুড়ুৎ করে উড়ে যাওয়া দিন, একটু চিৎ সাঁতার কেটে উল্টোদিকে গেলেই ফিরে পাই, বর্ণ-গন্ধ সমেত।
    মায়েরা আট বোন। মা সবচে বড়ো। একমাত্র ছোটমাসীর তখনও বিয়ে হয়নি। মামাবাড়িতে আমাদের গ্রুপের উইচিংড়েগুলোর সঙ্গেই তার গলায় গলায় দেখে দাদু আমাদের নাম দিল আঠা-কাঠি। বাড়ির দুর্গাপুজো, দশমীর মাছভাতের বাজারে গৌর জেলে'কে ডাকা হয়েছে। পুকুরে জাল পড়বে। সাহেববাবু হিসেবে আমার উচ্চতর খাতির ইত্যাদি। পুকুরটা প্রতি বর্ষার আগে নাকি কাটানো হয়। প্রতিষ্ঠিত পুকুর। মাঝপুকুরে জলের নীচে শুনি নাকি যক্ষ, ত্রিশূল ইত্যাদি আছে ও সেই নিয়ে জল্পনা-কল্পনা। তো, জেলেরা জালটা খুলে পুকুরের একদিক থেকে অন্যদিক পর্যন্ত সাঁতরে টেনে নিয়ে আসতো। জালটা গুটিয়ে যত কাছে আনা হচ্ছে, তত জলের নীচে ঝাটাপটি। কয়েকটা স্মার্ট নিমো লাফ দিয়ে ওপাশে পালাতো। বড়োগুলোই ধরা পড়তো বেশী। বেশীরভাগ রুই, কালবোস আর চিংড়ি। সেই প্রথম একটা চিংড়ি দেখেছিলাম, তিন কিলোর একটু বেশী! কাঁকড়া ইত্যাদি রান্না হত না মামাবাড়িতে। দাদুদের দিকে পাঁচ শরীক। মাছের দাবী সব্বার। ভাগাভাগির সময় দাদুর মাতব্বরি দেখেছি। ভাগের মাছ বুঝে নিয়ে এনে উঠোনে ফেলা হত তারপর আঁশবঁটি ইত্যাদি বীভৎসরস। আমি কিছু রূপোলি চকচকে লম্বাটে মাছকে (বাঁশপাতা মাছ!) সবার নজর এড়িয়ে জলে ছেড়ে দিতে থাকায় গৌর জেলে আমাদে ধমক-ধামক ইত্যাদি দিতে দাদু রক্ষা করে এবং জেলের চোখ ছানাবড়া ক'রে আমায় সঙ্গৎ দিয়ে কিছু মাঝারি চিংড়িও ছেড়ে দেয় (পরে নাকি সেসবের দাম চুকিয়েছিল জেলেকে - সো লং ফর দাদু দ্য এক্স-হীরো! ঃ-))। একটা আমবাগান ছিল, তার কোণে পেয়ারা গাছ (পেয়ারাগুলো টিয়াতেই খেতো, আধখাওয়াগুলো আমাদের মাথায় ফেলতো) , তার পাশে মাটি খুঁড়ে উনুন, তাইতে রান্না। (এখনও সেই ভিতর-লাল পাকা পেয়ারাগুলো মাথায় ঘুরছে। হতচ্ছাড়া টিয়াপাখীগুলো। ছোড়দি'ভাই পেয়ারার জেলি বানাতে পারতো খুব ভালো) মাঝের ঝাল ঝোল কালিয়া সন্তর্পণে এড়িয়ে চিংড়ির কোর্মার বাটিতে হাত দিতাম, মা-মাসী আড়চোখে দেখে মুখটিপে হাসতো, ছোটো কুচি করে কাটা ভাজা ভাজা নারকোলের টুকরোগুলির সুবাস বড়োই মোলায়েম, একটু ভাতে মেখে খেলেই যথারীতি পেট ভর্তি। আসব পেতে খেতে বসতাম বাড়িতে সবাই। আমার জন্য প্রতিবার দেখেছি নতুন আসন। উলের কীসব করা। পাশে ফ্রীল করা। যত বলি, আমার ঠান্ডা মেঝেতে বসতেই বেশী পছন্দ, কে শোনে সেই কথা। আমার আর ছোটমাসীর খাওয়া শেষ, এ ওর মুখ দেখছি আর কিছু আসে কিনা, দই এলো। মুখ ভার। উঠে সোওজা রান্নাঘরে। সেখানে দিদুন। বলে, সাহেববাবুর কী চাই? নির্লজ্জ হাত দেখাই রসমালাইয়ের বাটির দিকে। কীসুন্দর একে একে অদৃশ্য হয় সেগুলো। পিছনে দেখি লাইন দিয়ে ন'মাসীর মেয়ে শিল্পা, লাজুক মুখে, সেও পায়। এবার গন্তব্য বাগানের অন্যধারটি, স্টিল আনএক্সপ্লোরড! ওখানে গন্ধরাজ ফুলের গাছ, একখানি কামিনী ফুলের গাছও, আর পাতকুঁয়ো। কপিকলে হেঁইয়ো টেনে তুলি জল, এমনি এমনি। কী ঠান্ডা। ওর নীচে একটি কচ্ছপ থাকে। মাঝে মাঝে লিফ্‌টে চড়ে সেও উঠে আসে। তাকে আবার বালতিতে করেই নামিয়ে দেওয়া হয়। হাঁটুময় ধুলোমাখা হলে রোয়াকে এসে বসি। ভেতরের ঘরে উঁকি দিয়ে দেখি তখনও মাছের মাথা ইত্যাদি নিয়ে রকমারি সুরে পেড়াপিড়ী চলছে। ইঁঃ। এরপর বেরোয় লুডো, চাইনীজ চেকারের বোর্ড। কয়েক দান খুনসুটির পর মায়েদের খাওয়া শেষ মালুম হয় থালাবাসনের ঝনঝনানিতে আর উচ্চকিত হাসির রোলে। কিছু অত্যুৎসাহী "দেখি দেখি কী খেলছিস' বলে এসে ঠেলেঠুলে বসে পড়ে। বাকিরা একটু ঘুম। দশমীর পুজো কখন শেষ। সন্ধ্যেবেলা আরতি আর সিঁদুর। তারপর বিসর্জন। চকলেটবোমগুলো ফাটাতে ফাটাতে বাড়ি ফেরা। ভাবতাম, পূজো শেষ। আবার ইস্কুল। আবার বন্ধুবান্ধব। এখন টেরও পাইনা কখন কী হয়! টিভি আছে। মা বলে, আজ বেলুড় মঠের পুজো দেখিস সকাল বেলা। তাই সই। কোথাও তো এখনও ওরকমই সবকিছু, হইহুল্লোড়, হুটোপাটি। আমরা স্মৃতিতে আছি। মাছেতেও। ঃ-)
  • pipi | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০২:০৭ | 129.74.191.152
  • জাল ফেলাটা আঁক কষার মতন। প্রথমে তো পুকুরের ধার বরাবর একপাক দিতে হবে, চোখ থাকবে জলের দিকে। কোথায় মাছে বুড়বুড়ি কাটছে, বুড়বুড়ির ধরণ দেখে মাছ চিনতে হবে, কোথায় গাছের ছায়া জলের উপর, সেইখানে কোন কোন মাছের থাকার সম্ভাবনা বেশি, শেষ কবে মাছের চারা ছাড়া হয়েছিল তারা এখন কোন সাইজে পৌঁছেছে এইসব হিসেব নিকেষ খুব সতর্ক হয়ে কত্তে হবে। ভুলচুক হলে মাছ পালাবে হাতে থাকবে জাল! তাপ্পরে হাঁটুর উপরে গামছা তুলে কষি এঁটে হাঁটুজলে গিয়ে দাঁড়াও। ক্যালোরব্যালোর করা চ্যাংবাং গুলোকে একটা পেল্লাই ধমক দাও। গোল করলে মাছ পালায় জানো না? তার আগে জালের কাঠি সরিয়ে সরিয়ে জালটাকে ঠিক করে নিতে হবে (বড় ঘের জাল)। তারপরেতে কাঁধের উপর জালটাকে ব্যালান্স করে ত্রিভঙমুরারী মুদ্রায় হাতের উপর কান্নিক মেরে জালটাকে রেখে তিনবার দোলাতে হবে। তারপরে ঝপ! এই থ্রোটাই আসল। হিসেবের ইদিক উদিক হলে জাল পড়বে অন্যদিকে আর মাছ পালাবে আরেকদিকে। তারপর খানিক্ষণ একদম চুপ। পিপিলীকা কাঁদিয়া যায় পাতে। এরপরে হল ওস্তাদের মার। জাল টানা। এমনভাবে যেন বেচারা মাছগুলো বুঝতেই না পরে যে তারা আসলে বন্দী! একটু করে জালের দড়ি গুটোও আর একটু করে টান। একটু টান, একটু গুটানো। অবশেষে....ঃ-)
  • kc | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৫৮ | 178.61.96.29
  • কেকের বলা ওই অসুখটা বোধ হয় সবারই হয়। পিপিএ লেখাটা পড়তে পড়তে হঠাৎ করেই গোয়াল ঘরে যেরকম একটা গোবরের-খইলের-খড়্‌কুচির গন্ধ মেশা একটা গন্ধ থাকে, সেই গন্ধটা নাকে এল। সম্বিৎ ফিরতেই দেখি গন্ধ উধাও। কিন্তু আবার ওই গন্ধটা আসছে।
  • nk | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৫৮ | 151.141.84.194
  • টলটলে জলের একটা নদী যার জলের নিচে বালি নুড়ি দেখা যায়, এমন নদীর পাশে বাগান ওয়ালা বাড়িতে থাকতে ইচ্ছে যায়, বাগানের দিকে যে ঘাট, সেটাই নদীর ঘাট। সেই বাগানে কুমুদিনির কাঠবেড়ালিরা ঘোরে, ওরা এসে পড়ে আমাদের মাদুরের কাছে, কুটকুট বাদাম খায়, আমরা মাদুরে বসে বাগান চড়িভাতি করি কিনা প্রত্যেক বিকালে, তাই। চায়ের সাথে চানাচুর মুড়ি। কোনোদিন গরম সিঙারা বা গরম বেগুনী। বাগানে আরো কত খরগোশ টরগোশও আছে, ওরা কুমুদিনির নয় কিনা, তাই আসে না।
    এসব তো আমারো ইচ্ছে হয়, কিন্তু তাতে কী বা আসে যায়!
  • nk | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৫১ | 151.141.84.194
  • সেতো আমারো পারাপার দেখা যায় না এমন ঢেউ ওঠা নদীর উপরে নৌকায় বসে বসে মেঘ মেঘ আকাশের নিচে একটা কোমল কমলালাল সূর্যাস্ত দেখতে ইচ্ছে যায়, সন্দেশ আর মুসুম্বী খেতে খেতে।
  • Tim | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৪৩ | 198.82.27.119
  • আমি তো নেতাই, পিপি, সায়ন, নিশি ও আরো যাদের এরকম গ্রামে অনেক অনেকদিন থাকার অভিজ্ঞতা আছে তাদের ভয়ানক হিংসে করি। এই যে জাল ছুঁড়ে দেওয়ার আগের মুহূর্তের কথা সান্দা লিখলো, এ আমি কখনও দেখিনি, বা দেখলেও মনে নেই। মনে করতে পারলাম না। ছিপ দিয়ে মাছ ধরা দেখেছি, বর্ষায় শহরতলিতে খালবিল উপছে আসা মাছ, উঠোনে বসে ধরা।
    যদিও জানি এক জীবনে সব হয়না। এখানেও সংরক্ষণের কোন সূত্র কাজ করে। এঁদো শহরতলি থেকে ঝাঁ চকচকে মহানগরের অংশ হয়ে ওঠার বিবর্তন দেখেছি, তাই অন্যদিকটা দেখা হলোনা সেইভাবে খুঁটিয়ে।
  • ppn | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৪২ | 112.133.206.22
  • হুঁ, টুম্পাদের রান্নার হাত ঘটিদের থেকে অনেক ভালো। ঃ)
  • pipi | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩৯ | 129.74.191.152
  • সে তো বদ্ধমান আর বীরভূমের হস্টেলেও দিনের পর দিন খালি মুড়ি চিবিয়ে থাকতে হয়েছে। তার মানে কি এই যে বদ্ধমান বীরভূমের লোক রান্না জানে না? (বীরভূমের লোক অবশ্য রান্নায় তত দড় নয় এ কথাটা নিযয্যশ করে বলা যায়ঃ-))
  • Tim | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩৬ | 198.82.27.119
  • অথচ সেই মেদিনীপুরেই হোটেলে ক্ষি খারাপ খাবার দিত। আমি বিস্কুট খেয়ে দিনের পর দিন থেকেছি। ঃ-(
  • sayan | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩১ | 115.241.52.90
  • স্কেচের খাতাটা ধার নিলাম। ঃ-)

    ঠিক ছুঁড়ে দেবার মূহূর্তে মুখে একধরণের উৎকন্ঠা দেখেছি, কীসের কেজানে! আমার মনে হত, জালটা গোটাটা খুলে নিটোল গোল হয়ে ছড়িয়ে পড়বে আর তারপরেই জলের পিঠে একটা অদৃশ্য বৃত্ত, বড়ো ... আরও হড়ো হতে হতে একটু পরে মিলিয়ে যাবে। আর একেবারে জলের কিনারে সাদা বকটা পা টিপে টিপে হেঁটে বেড়াবে, মাছেদের খুঁটিনাটি, নাড়িনক্ষত্র সব জানা ওর।
  • pipi | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩০ | 129.74.191.152
  • সান্দা,
    মেদিনীপুরের লোককে ঠিক ঘটির দলে ফেলিস না ভাই। ওরা ঘটি বাঙালের উর্দ্ধে। আর ইয়ে, ভাবিস না নিজের কোলে ঝোল টানছি তবে মেদিনীপুরের লোকেদের রান্নার তার আলাদা। এস্পেশ্যালি টক রান্নায়। আর যা যা লিখলি ঐ ঐ সব এককালে প্রায় দিনই বাড়িতে রান্না হত। কাঁকড়া অবশ্য রোজ হত না। হত কাকার মক্কেলরা যখন মাটির জালা ভত্তি করে কাঁকড়া দিয়ে যেত। তবে কালেভদ্রে বাড়ির পুকুরেই কাঁকড়া ধরা পড়ত। আর পুকুরে জাল ফেলে প্রতিদিনই মাছ ধরে তাই রান্না হত। তিমি ঠিক বলেছে পুকুরের মাছে অনেক সময় একটা পাঁক গন্ধ থাকে তবে সেটা সাধারণত গরমকালে যখন পুকুরের জল শুকিয়ে যায় তখন অথবা যে সব পুকুরের পাঁক পরিষ্কার করা হয় না। চোখ বুজলেই শুনতে পাই, রান্নাঘরের দাওয়ায় দাঁড়িয়ে জ্যেঠিমা কাউকে উদ্দেশ্য না করেই গজগজ করছে, বেলা হয়ে গেল এখনো মাছ এল না। থাক তবে, ছেলেপুলেরা ভাতে ভাত খেয়েই ইস্কুলে যাক। তারপরে দেখা যেত কাকা, জ্যেঠা, বাড়ির কাজের লোক, মুনিষ অথবা রাবণের গুষ্টির কেউ না কেউ গুটিগুটি বেরিয়ে ধুতি ছেড়ে গামছ পরে পৈতে গুটিয়ে মাছধরা জাল কাঁধে ফেলে চলেছে পুকুরের দিকে। পিছন পিছন খালুই হাতে চ্যাংব্যাংদের কেউ না কেউ। বলা বাহুল্য মাছ না খেলেও মাছ ধরায় আমার উৎসাহ ছিল বাকীদের ফেল করিয়ে দেবার মতঃ-) অতএব ঐ দলে যে আমি থাকব বলাই বাহুল্য। প্রতিবার জাল টানার সময় সব্বাই একদম চুপ করে যেত, কি হয়, কি হয় ভাব। তারপরে জল থেকে জাল টেনে ডাঙায় রাখা মাত্র ঘিরে ধরতাম কি মাছ উঠল দেখার জন্য। চারামাছ ফের জলে ছেড়ে দেওয়া হত। এই কাজের ভার পেয়ে ভারী খুশি হতম। ছড়া কাটতাম জলের প্রাণী জলে যাক, তোরা সবাই সুখে থাক। তারপরে মাছগুলোকে ঠাস ঠাস করে জলে ছুঁড়ে ফেলতাম। ওদের নাকি অমনি করেই জলে ফেলতে হয়। টুকিটাকা দিয়ে খালুই ভরে সবথেকে বড় মাছটা হাতে ধরে রান্নাঘরের দাওয়ায় ধড়াস করে এনে ফেলা হত। সাথে সাথে আশপাশ থেকে পেল্লাই আঁশবটি হাতে ঝি বৌদের দল বেরিয়ে আসত। আর আসত মিনি বেড়ালের দল মিউ মিউ করে ল্যাজ উঁচিয়ে। রান্নাঘরে দুখানা তিনমুখো উনুন হা হা করে সবসময় জ্বলত। ঠাকুমা বলত বৈশ্বানরঃ-) আঁচ খালি গেলে মহা হাঁকাহাঁকি করত ঠাকুমা। তাই কিছু না হোক দুধ ভত্তি এক মস্তা লোহার কড়াই আঁচে চাপিয়ে রাখা হত। অবশ্য গনগনানো আঁচে দুধের কড়াই বিশেষ বসানো হত না, সে হত ধিমে আঁচে। সেই দুধের জ্বালে মোটা মোটা সর পড়ত আর ঠাকুমা, কাকীমারা সেই সর তুলে তুলে বোতলে জমাত ঘি বানাবে বলে। কখনো কখনো পুরু সরে মোটা দানার চিনি লেপে ভাঁজ করে হাত রুটি দিয়ে কুচোগুলোকে খাওয়ানোর চেষ্টা হত। দুধে সর থাকলে সব্বাই খুব ঘ্যানঘ্যান করতাম কিন্তু এই বেলায় কেউ টুঁ করতাম না। নিঃশব্দে কাড়াকাড়ি করে ও জিনিস পলক ফেলার আগে উঠে যেত। আমি অবশ্য এমনি এমনি খেতাম, রুটি গুলো খাওয়াতাম আমার প্রিয় গাই বাছুরকে।
    খেতে বসে দু তিনরকম মাছের পদ - ভাজা, ঝোল/ঝাল, টক। ইদিকে মাছ ভালবাসি না। দু তিন পদ তরকারী হতই, তাই দিয়েই পরমানন্দে ভাত উদরস্থ করতাম, শেষটায় দেখা যেত মাছ দিয়ে খাবার জন্য ভাত অবশিষ্ট নেইঃ-) চোঁ চোঁ করে টকের বাটি খালি করে দিতাম, টকের মাছের ভাগ পেত বিড়ালের দল। রোজ রোজ এই দেখে মা কাকীমার দল খেপে দিয়ে দিল আমার বরাদ্দ ডাল তরকারী বন্ধ করে। ভাতের পাতে শুধু মাছ আর মাছ। আর আমার মড়াকান্না দেখে কে! শেষটায় উদ্ধারকর্তা হয়ে আসরে নামত উকিল কাকা। ওকালতীর চোতে কাকীমারা পালাবার পথ পেত না। এক মা'ই জা একটু লড়ে যেত দেওরের সাথে। শেষমেষ রফাসূত্র বেরোল - মাছভাজার হাত থেকে পরিত্রাণ তবে ঝোলে পেটির মাছটি খেতেই হবে আর টকে আধখানাঃ-)
    দিনগুলো এখনো চোখের উপরে ভাসে অথচ চোখ খুললে দেখি কখন কোন তালে ফুড়ুৎ করে উড়ে গেছে তারা।
    ধুস আকডুম বাকডুম কিসব বকছি।

    তবে হ্যাঁ সান্দা, মেদিনীপুরের লোকেদের রান্নার হাত ভাল আর ভালো কাঁথি/কন্টাই উড়িষ্যা বর্ডারের লোকেদের। এই নিয়ে কথা হবে নাঃ-))
  • nk | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৯ | 151.141.84.215
  • আহা, আহা, আহা।
    মাছের ঝোল থেকে মাছ ধরায় চলে গেছে গো!
    নেতাই কইলো সে দুপুরে জালখাবার খেতো!!!
    জালখাবার এর এর সমাস করো তো! ঃ-)
  • kk | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৭ | 107.3.242.43
  • বাঃ বাঃ সায়ন।
  • Tim | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৬ | 198.82.27.119
  • ছুঁড়তে যতনা ভালো, কেউ ছুঁড়ছে আর আমি বসে দেখছি সেটা মনে হয় আরো ভালো। চচ্চড়ে রোদ, ঝমঝমে বিষ্টি বা গুমোট গরম--- এইরকম বিভিন্ন দুপুরে এই জাল ফেলা দেখেছি। স্কেচের খাতা থেকে উঠে আসা ছবি।
  • sayan | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৩ | 115.241.52.90
  • নেতাই তুমি ওই বড়ো ঘেরওয়ালা জালটা ছুঁড়তে পারো! ইশ্‌ ওটা শেখার সেই কতকালের ইচ্ছা!
  • sayan | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:২০ | 115.241.52.90
  • কৃষ্ণকলিদি, থাংকু। এই নাও গান শোনো

    ঃ-)
  • sayan | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৯ | 115.241.52.90
  • অসাম, ওহো, মগজে কার্ফিউ।
  • Tim | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৯ | 198.82.27.119
  • ইস! দুখেদা থাকলে বড়ো দুঃখ পেত।
  • ppn | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৫ | 112.133.206.22
  • না না, ওই যে নেত্য বলল।

    অসাম শালা।
  • kk | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৪ | 107.3.242.43
  • দুটো আলাদা কবিতা। একটা হলো

    মনে ছিলো আশা
    মাছ ধরবে খাসা,
    খাবে মাছের ঝোল।
    শুধু গন্ডগোল!
    উঠলো ছিপে কী এ?
    কি হবে এটা দিয়ে!

    অন্যটা --

    লিখিবে পড়িবে মরিবে দুখে,
    মৎস মারিবে খাইবে সুখে।
  • Netai | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:১২ | 122.161.49.214
  • আশা ছিল। আশ মিটিয়ে মাছ ও ধরেছি।
    শুধু বঁড়শিতে নয়। কেতার ঘেরওলা বড় মাছের জাল দিয়ে। অনেক জালনিবদ্ধ রোহিত, কাতলা কাতলা, চুনোপুটি দেখেছি। নিবদ্ধ দের দগ্‌ধও করে আত্মীকরন, তাও করেছি। আঁশ মিটিয়ে।
  • sayan | ১০ নভেম্বর ২০১১ ০১:১২ | 115.241.52.90
  • আবার বাসন মাজার মত কিছু? ;-)
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত