আমার কস্মিন কালেও ইঞ্জিনিয়ার হবার স্বপ্ন ছিলনা। হেলিকপ্টারের শখ অবশ্য ছিল। ছেলেকে সেইজন্য একটা ছোটো হেলিকপ্টার কিনে দিয়েছি। ঃ)
Samik | ৩০ জুন ২০১০ ১০:৫৩ | 122.162.75.205
ছোটোবেলায় ইচ্ছেগুলোর জাস্টিফিকেশন বেশ অন্যরকম ছিল। ক্লাস থ্রিয়ের রচনা পরীক্ষায় লিখেছিলাম, বড় হয়ে ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনীয়ার হবো। কেন? না, আমাদের বাড়িতে খুব লোডশেডিং হয়, বড় হলে আমি সব লাইট সারিয়ে দেবো, কোথাও আর লোডশেডিং হবে না।
বড় হয়ে সে-ই ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনীয়ারই হলাম, ভাগ্যের এমনই ফের। কিন্তু তারপরে কোথা হইতে কী হইয়া গেল, হয়ে গেলাম সফটওয়্যার প্রস্টিট্যুট। যে কোম্পানি বেশি পয়সা দেয়, তার বাড়িতে রাত কাটাই। ঃ-)
Lama | ৩০ জুন ২০১০ ১০:১৩ | 203.99.212.53
আহা হেলিকপ্টার!!!
ছোটবেলায় ইঞ্জিনিয়ার হবার শখ ছিল। কি, না কলকব্জার সব ঘাতঘোঁত শিখে নিয়ে একটা হেলিকপ্টার বানাব নিজের হাতে। শনিরবিবার করে বেশ পাড়ার আকাশে উড়ে বেড়াব। বেশ একটু নিচু দিয়ে উড়ব, যাতে পাড়ার লোক দেখে বলে "ঐ দেখো, বিখ্যাত ইঞ্জিঃ লামাবাবু যাচ্ছেন (উড়ছেন)।'
আর বিক্কলেজে কিছুতেই ওড়া শেখালো না, মাটি খোঁড়া শিখিয়ে ছেড়ে দিল।
Samik | ৩০ জুন ২০১০ ১০:০৬ | 122.162.75.205
হ্যাঁ হ্যাঁ, এই এক্ষপিরিয়েন্সও আছে। অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস। কার্ড নেবেন? না, ইন্টারেস্টেড নই। -- স্যর, মে আই নো দা রিজন প্লিজ?
লে হালুয়া। ওদের আসলে একটা ফর্ম ভরতে হয়, প্রসপেক্টিভ কাস্টমার "না' করলে রিজন ফর রিজেকশন লিখতে হয়।
লামা, পরিমাণটা এখন মনে নেই, তবে কোটির অংকে ছিল, আর চেটেছিল ঐ হেলিকপ্টার কিনব বলেই।
Lama | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৫৯ | 203.99.212.53
হেলিকপ্টারের দাম মাত্র দেড় কোটি?
Lama | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৫৮ | 203.99.212.53
"লোন চাই না' বললে অনেকে আবার জিগায় "টাকাপয়সার দরকার না থাকার কারণটা জানতে পারি কি?'
Samik | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৫৪ | 122.162.75.205
এখানেই কে লিখেছিল না, দেড় কোটি লোন চাই, হেলিকপ্টার কিনব?
Samik | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৫৩ | 122.162.75.205
ঃ-)) দেখব।
আমি দুটি চেষ্টা করেছিলাম। একবার সিটিব্যাঙ্ককে বলেছিলাম, পার্সোনাল লোন চাই, পঞ্চাশ টাকা। আরেকবার বলেছিলাম, সিটিব্যাঙ্ককেই, দু লাখ টাকা লোন চাই, আমি কালকেই লেইড অফ হয়ে গেছি, ইনকাম নেই, টাকা দরকার।
বলে অবশ্য খুব অপরাধবোধে ভুগেছিলাম, রসিকতাটা বেশ নির্দয় লেগেছিল নিজের কানেই। তবে হ্যাঁ, অনেকদিন হয়ে গেল, সিটিব্যাঙ্ক ফোন করে নি কিন্তু!!
d | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৪৭ | 115.118.70.24
হ্যাঁ দিব্বি কাজে আসে। হেল্পলাইন আমাকেও বলেছিল যে আমিই দিয়েছি। আমি বললাম বেশ তারমানে কোথাও কিছু ফ্রড কেস হয়েছে। আপনারাও দেন নি, আমিও না। চলুন পুলুশে যাই। আর ট্রাইতেও জানিয়ে রাখি। আর হ্যাঁ আমাদের কোম্পানির গণমেলেও আপনাদের সার্ভিস থেকে এরকম হচ্ছে জানিয়ে রাখি। তাপ্পর থেকে আর আসে নি।
আর ব্যাঙ্কদের আমি পাতি চেটে দিই। সে যে কোন আবেদনেই করুক না কেন মিনিট ৫-৬ খেজুর করি। তারপর বলি আমি বিজনেস করব, লোন চাই। ব্যাটারা পেল্লায় উৎসাহিত হয়। তখন বলি এই আড়াই কোটিমত লোন চাই। না না কিস্যু কো-ল্যাটার্যাল রাখতে ফাখতে পারব না, নেইই তো কিস্যু। তারপর সে পার্টি যেই কাটার তাল করে আমি একেবারে পেছনে পড়ে যাই। "হেঁ হেঁ স্যার/ম্যাডাম আপনার ফোন নাম্বারটা .... হেঁ হেঁ মানে আপনার ম্যানেজারের নামটা ... হেঁ হেঁ আমি নিজেই কথা বলে নেব'। ব্যাস! গপ্পো খতম আর কেউ কলব্যাক তো করেই না, ভাই বেরাদর বন্ধুবান্ধব সবাইকে জানিয়ে দেয়।
শমীক চেষ্টা করে দেখতে পার।
Samik | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৩৩ | 122.162.75.205
অক্ষ, দিল্লি স্টাইল কালীমন্দির মানে হল, দিল্লিতে যেখানেই বাঙালিদের পপুলেশন একটু বেশি হয়ে যায়, সেইখানেই তারা ইনিশিয়ালি একটা দুর্গাপুজো চালু করে, আর কয়েক বছরের মধ্যেই সেইখানে একটা কালীমন্দির প্রতিষ্ঠা করে ফেলে। কালীমন্দিরকে ঘিরেই এলাকার বাঙালিদের সারাবছরের বাঙালিসুলভ গ্যাদারিং হয়। বাংলা বইমেলা, ক্যাসেটমেলা, সিডিমেলা, পিঠে পার্বণ, বসে আঁকো, দুর্গাপুজো, সরস্বতী পুজো, কালচারাল প্রোগ্রাম, সবকিছু ঐ কালীমন্দিরকে ঘিরে হয়।
এ জিনিস তো কলকাতায় কোনও কালীমন্দিরে হয় না, কলকাতা বা বাংলায় কোনও কালীমন্দির এভাবে প্রতিষ্ঠাও পায় না। ঃ-)
বৈশালির এই কালীমন্দিরের প্রতিষ্ঠাটাও ঐভাবেই হল, তবে সারাবছর মাঠটা ফাঁকাই থাকে। দুগ্গা, কালী আর সরস্বতী ছাড়া আর কোনও অনুষ্ঠান সারা বছরে হয় না। ও হ্যাঁ, হয়। বিজয়া সম্মিলনী।
Samik | ৩০ জুন ২০১০ ০৯:৩০ | 122.162.75.205
ভারতের মোবাইল অপারেটর মাইরি এমন ত্যাঁদড়া! জাংক এসেমেস আর টেলিমার্কেটিং কলে তো দিনভর উৎপাত। ডু নট ডিসটার্ব রেজিস্টারে কবেই আমার নাম নাম্বার তোলা আছে! তাতে কী হয়! এইচডিএফসি ব্যাংক, টাটা এআইজি, ইয়েস ব্যাংক, মুথুট গোল্ড, এরা তো আছেই লোকাল নাম্বার থেকে ফোন করে করে জ্বালায়, আজকাল আবার এক স্টাইল বের করেছে আভিভা লাইফ, +70 দিয়ে শুরু, বোধ হয় সিঙ্গাপুর কি থাইল্যান্ডের মাস্কড নাম্বার হবে, সেইখান থেকে ফোন আসে শুদ্ধ হিন্দিতে।
কোটাক মাহিন্দ্রার আবার সে কী খেজুর! তারা ফোন করে সুদূর চণ্ডীগড় থেকে। এমন আকাট, আমাদের এই এই সার্ভিস আছে, এই এই ফেসিলিটি আছে, স্যার আপনার অ্যানুয়াল স্যালারিটা একবার জানতে পারি? ... খিস্তি খাবার পরে, সার আপ ব্যাঙ্গোলি হো? (এরা নাম জেনেই ফোন করে) ম্যায় ভি সার ব্যাঙ্গোলি হুঁ, মেরা ঘর হ্যায় দুর্গাপুর মে, তো সার আপ তো মুঝে নিরাশ কর হি নহি সক্তে, আপ কো তো লেনা হি চাহিয়ে, কী খেজুর!
মোবাইলের হেল্পলাইনে ফোন করলে বলে আমরা তো কাউকে নম্বর দিই নি, আপনিই দিয়েছেন। DND রেজিস্ট্রি ভারতে জাস্ট কোনও কাজে আসে না।
kasturi | ৩০ জুন ২০১০ ০৭:১৩ | 131.95.30.135
বানরে কেন বিড়ালছানা নিলো?????
a x | ৩০ জুন ২০১০ ০১:৫০ | 143.111.22.23
আরে না না আপনিও ভালোর জন্যেই বলেছেন, সুপ্রীম কোর্টও ভালোর জন্যেই রায় দিয়েছেন - তাই বললাম ঃ-)
Hukomukho | ৩০ জুন ২০১০ ০০:৩৩ | 198.184.5.252
লাও । এই জন্যেই বলে লোকের ভালো করতে নেই । বললাম এক, চলে গেল সুপ্রীম কোর্টে । হ্যাঁ রায় দিয়েছে তো কি হয়েছে , RKBA নিয়ে যাদের পোষাবে না তারা আত্মরক্ষার জন্য বন্দুক রাখবে না ব্যাস মিটে গেল। যারা মনে করে তারা রাখবে , গুলি করে অকারণে মানুষ মারলে আইন কাউকেই ছাড়বে না। তারচ্চেয়ে আমার পাড়ায় এলে জানাবেন। রেঞ্জে নিয়ে যাব দেখবেন না হয় নিজের চোখে , আমরা মানুষ গুলো অতটা খারাপ নই বা কাউকে কামড়াই না , আর বন্দুক গুলো আপনাকে দেখে নিজে নিজে তেড়ে আসবে না। বরং ব্যাপার টা অনেকটাই মজার এবং যথেষ্ট নিরাপদ, অন্ততঃ গাড়ি চালানোর থেকে তো বটেই ঃ)) যাক আগাম নেম্পো কারে গেলাম, এখন চলি। ভালো থাকবেন।
a x | ৩০ জুন ২০১০ ০০:১২ | 143.111.22.23
হ্যাঁ এখন তো সেলিব্রেট করার দিন আপনাদের - কালকেই সুপ্রীম কোর্ট কি সব রায় দিয়েছে না?
Hukomukho | ৩০ জুন ২০১০ ০০:০৯ | 198.184.5.252
এই অধম আর কি সাজেস্ট করবে ঃ))
a x | ৩০ জুন ২০১০ ০০:০৭ | 143.111.22.23
১৯১১ কি? বন্দুক?
Hukomukho | ৩০ জুন ২০১০ ০০:০৫ | 198.184.5.252
অক্ষ, ৯১১ থাকুক তার সাথে একটা ১৯১১ ও থাকুক না। ৯১১ আসার সময় টুকু ১৯১১ সাপোর্ট দেবে। ঃ))
a x | ৩০ জুন ২০১০ ০০:০৫ | 143.111.22.23
মানে কোথায় ফোন করতে হবে সেই নম্বর আছে, টিকিট নম্বর নাই।
a x | ৩০ জুন ২০১০ ০০:০৪ | 143.111.22.23
ইয়ে, টিকিটটা হারিয়ে ফেলেছি, লম্বর লাই।
nyara | ৩০ জুন ২০১০ ০০:০০ | 122.172.204.148
টিকিটে দেওয়া কোর্টের নম্বরে ফোন করে বলুন, 'ঐয্যা, দেওয়া হয়নি'। টিকিটের পয়সা কমিয়ে দেবে। আমার একবার হয়েছিল। অরিগনে টিকিট খেয়ে ভুলে গেছিলাম দিতে। পরে ফোন করেছিলাম ডেট এক্সটেনশনের জন্যে, ১০০ টাকা না কত যেন কমিয়ে দিয়েছিল। ফোনেই।
a x | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৫৬ | 143.111.22.23
শুনেছি তো। কিন্তু করে ওঠা হয়নি। যেমন আমার দুমাসের পুরোনো ট্রাফিক টিকিটও দিয়ে ওঠা হয়নি।
ঐটা কি কোনো সাইট আছে?
nyara | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৫১ | 122.172.204.148
অক্ষদি Do-not-call register-এর নাম শোনেননি?
a x | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৪৯ | 143.111.22.23
এখানে অমাদের বাড়িতে একটা ল্যান্ড লাইন আছে, বটে, তবে সেটা জ্যাক থেকে খুলে রাখা হয় - নইলে দিনে ২০ টা করে কার্টসি কল আসবে। ফোনটা আছে কেন? অনেক ভেবে চিন্তেই আছে, বললে হবেনা! ফোনটা আছে ডাকাত পড়লে যাতে ৯১১ কল করা যায়। সেলফোনে করলে আবার ঠিকানা পত্তর জানাতে জানাতে ডাকাতে দরজা ভেঙ্গে ফেলার সময় পাবে এই সম্ভাবনা থেকে।
dukhe | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৪৫ | 117.194.232.254
সেলফোন খুব কঠিন । ওর চেয়ে আদি ফোন ঢের সহজ ছিল ।
a x | ২৯ জুন ২০১০ ২৩:৪৩ | 143.111.22.23
টেকি থ্রেডের সেলফোন দেখে - আমার মা একেবারে সেলফোন ব্যবহার করতে পারেনা। মানে আছে একটা, টুকটাক ফোন টোনও করে কিন্তু মাঝে মাঝেই এদিক ওদিক বোতাম টিপে একে তাকে ফোন করে ফেলে। কানে যেহেতু লাগিয়ে থাকেনা, বোঝেনা যে ফোন করেছে এবং অপর দিক থেকে কেউ একটা হাই হ্যালো করছে। বোতাম টেপাটেপির চোটে লাইন কেটেও যায়। কিছুক্ষণ বাদে অপরপক্ষ কি হল ভেবে কল ব্যাক ক'রে জিজ্ঞেস করে কি ব্যপার, তাকে মা অবাক বিষ্ময়ে জানায় মা তো ফোন করেনি, সে যদি আবার ইনসিস্ট করে খুব রেগে যায় - "আমার কোনো দরকার নেই আমি ফোন করিনি" এসবও বলে দেয়। একদিন আমার ছোটমামাকে রাত দশটায় এরকম বার পাঁচেক করেছিল। শেষমেশ প্রচন্ড উদ্বিগ্ন হয়ে ছোটমামা আমাদের বাড়িই চলে এল - ততক্ষণে ফোন নিয়ে খেলা শেষ। কিছুতেই মানবেনা যে ফোন করেছে, আল্টিমেটলি ঠিক হল, ফোনটা খুব গোলমেলে, এই পার্টিকুলার সেটটারই কিছু যান্ত্রিক গোলোযোগ আছে।
আজকাল আবার কম্পুর সখ জেগেছে!
a x | ২৯ জুন ২০১০ ২১:৩২ | 143.111.22.23
দিল্লী স্টাইল কালীমন্দিরের কোলকাতা স্টাইলের সাথে কি তফাৎ?
Samik | ২৯ জুন ২০১০ ২০:৫৬ | 121.242.177.19
*দেড়*
Samik | ২৯ জুন ২০১০ ২০:৫৫ | 121.242.177.19
একটা পুকুর ছিল। সত্যি ছিল। তার পাড় ঘেঁষে একটু মাটি ফেলে ভরাট করা হল। দুর্গাপুজো হল বৈশালি কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন নাম দিয়ে। দের বছরের মধ্যে পুরো পুকুরটাই চুরি করে ফেলল বাঙালিদের এই অ্যাসোসিয়েশন, এখন গোটা পুকুর, থুড়ি, মাঠটাই ঐ বৈশালি কালচারালের দখলে।
এক কোণে ডাস্টবিন ঘেঁষে, দিল্লি স্টাইলে একটা কালিমন্দিরও হয়েছে। মূর্তির থেকে প্রণামীর বাক্সটা সাইজে বড়।
Samik | ২৯ জুন ২০১০ ২০:৫৩ | 121.242.177.19
কুকুরের তো চাষ হয় এখানে। স্রেফ অজস্র কুকুর বেড়ে যাবার জন্য আমাদের আগের বারের অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ভোটে হেরে গেল!
pipi | ২৯ জুন ২০১০ ২০:৪৫ | 92.225.74.172
দিল্লী সভ্যদের জায়গা তাই। ওখানে কুকুর পাবে, বেড়াল নয়। আর মরূভূমির দেশে পুকুর খোঁজ, তোমার ইচ্ছে ডানার জোর তো খুব!!
Samik | ২৯ জুন ২০১০ ২০:৩২ | 121.242.177.19
দিল্লিতে এসে থেকে মাইরি, না একটা পুকুর দেখেছি, না একটা বেড়াল দেখেছি। সাত বচ্ছর হয়ে গেল!!
pipi | ২৯ জুন ২০১০ ২০:৩০ | 92.225.74.172
চানের ব্যাপারে বেড়াল অত্যন্ত অ-সভ্য ও অ-ভব্য। কিছুতেই চান করতে চায় না। এদিকে পোস্কার ঝোস্কার না থাকলে বিছানায় তুলে সোহাগ করাও যায় না। কাজেই চান করতেই হবে, করাতেই হবে। অতএব ধরে তুলে দাও ঝপাং করে পুকুরের জলে ফেলে। শুনতে সোজা হলেও মুশকিল হল একটাকে যদি ফেলা হল বাকীগুলোর আর টিকি দেখা যেত না দিনে রাতে। এমনকি পরের দুটো দিনও তারা আড়ালে আবডালেই ঘুরত, খেতেও আসত না ঠিকঠাক। আর না খেয়ে তারা নাকি শুকিয়ে কাঠি হয়ে গেল এই অভিযোগ অনুযোগে কান ঝালাপালা হয়ে যেত। তখন প্ল্যান হল সকালের জলখাবারের সময় যে যেকটা পারবে বেড়াল বগলদাবা করে ঝপাং পুকুরে ফেলা হবে। কিন্তু তুমি যাও ডালে ডালে তারা যায় পাতায় পাতায়। বগলে যদু বা পোরা যেত পুকুর অবধি নিয়ে যাওয়া যেত না। পুকুরের গন্ধেই কিনা কে জানে তারা ক্ষেপে উঠে আঁচড়ে কামড়ে সশস্ত্র সংগ্রামের একসা করে ছাড়ত। তখন এল প্ল্যান বি। এক মস্ত গামলায় জল ভরে তাতে অল্প একটু ডেটল গুলে রাখা হত। যে যখন হাতের কাছে যেটাকে পেত সেটাকে গামলার জলে চুবিয়ে দিত। এতে মুশকিল হল এই যে কে যে কখন কোনটাকে চুবাচ্ছে জানা যেত না। (লগবুক রাখার কথা কারোর মাথাতে আসে নি)। ফলে অনেকসময়ই একই বিড়ালকে একইদিনে একাধিক বার চুবতে হত। ফল হল এই যে বাড়ি প্রায় বিড়াল শূণ্য হতে বসল। ষষ্ঠীর বাহনদের এমন বয়কট ধর্মঘটে অমঙ্গলের আশঙ্কায় ঠাকুমা তর্জন গর্জন করে গামলা গোয়ালে পাঠিয়ে দিল গোবর রাখার জন্য! তারপর আর কি। সখী সুন্দরীর দল সবাই ফিরে এল। কিন্তু তারপর তাদের চান করানোটাই বন্ধ হয়ে গেল না বিছানায় তোলা না লোকজন যখন খেয়াল পড়ত এক আধটাকে ধরে পুকুরে ফেলে দিত মনে নেই।
ইপিস্তা, "জানিনে' টানিনে লিখো না। আবার জয়দেব বসু আজকালে এসে তোমার নামে চেটে দিয়ে যাবে।
pi | ২৯ জুন ২০১০ ১৯:১৩ | 72.83.93.99
অভ্যুর পোস্ট পড়ে মনে হল, বিড়াল দিয়ে যায় চেনা তাইলে একটা কমন ব্যাপার। আমার সহপাঠিনী পথনির্দেশিকাটি ছিল এইরকমঃ বেলঘড়িয়া বাসস্টপে নেমে সামনের গলি দিয়ে গিয়ে, দ্বিতীয় ডানহাতি সাবগলিটা ধরে দু মিনিট চলার পর ফিরসে ডাইনে মুঢ়কে পুকুরপাড়ের পাশে দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে পুকুরের তিন চতুর্থাংশ নাগাদ দিক পরিবর্তন করতে হবে। এবার কেবল ই বাম। বামদিকের গলি, সে গলির গলি তস্য গলি, উপগলি , শাখাগলি দিয়ে যেতে যেতে একসময় মোহানা। দেখা হবে, দুটি বিড়ালের সাথে। বাড়ির জানলায় তাঁরা বসে থাকবেন। খুসকি ও লোডশেডিং। মানে, রঙ্গেন পরিচীয়তে আর কি।ধূসর ও কালো।
কোন শুভক্ষণে যাত্রা শুরু করেছিলেম জানিনে, কিন্তু পৌঁছেছিলাম বটে। জানলায় ছিল বন্ধু ও তার বোন।
r.huto | ২৯ জুন ২০১০ ১৮:৫৫ | 203.99.212.54
*শঙ্কারে
স্মৃতিভারাতুরতাই এই বানাম্ভুলের কারন- কোন বিপ্লব নয়।
r.huto | ২৯ জুন ২০১০ ১৮:৫৩ | 203.99.212.54
সেন বাড়িতে কম খেতে দিত বললে কিছুই বলা হয়না। হিমাংশুর জীবন ছিল বিধির অতর্কিত চমকে পূর্ণ।
সে যখন নিতান্ত শিশু, তখন আমাদের পাড়ায় এক হুমো বাঁদরের উপদ্রব হয়। আর সেই বাঁদরের চোখ পড়ে, অবধারিত ভাবে, হিমাংশুর ওপর- হিমাংশুকে বগলদাবা করে বাঁদর নার্কেল গাছে উঠে পড়ে এবং বেশ কয়েক ঘন্টা পর নামিয়ে দিয়ে যায়, কিন্তু সেই শক হিমাংশু আজীবন ভুলতে পারেনি। তরপর হিমাংশু(মানুষ) সেন মহাশয়, তিনি খুব একটা চালাক চতুর ছিলেন কিনা জানিনা, কিন্তু হিমাঁশু(বেড়াল)এর হাইজিনের প্রতি অতিমাত্রায় যত্নবান ছিলেন। ছিলেন, ফলশ্রুতিতে, হিমাংশু(বেড়াল)কে হিমাংশু(মানুষ)বাবু একদিন অন্তর সাবান দিয়ে স্নান করাতেন। হিমাংশু(বেড়াল) বাঁদর ঘটিত ঘটনার পর বেড়ালসুলভ চাপল্য বা স্মার্টনেস ভুলে যায়, এবং অবেড়ালসুলভ স্নান থেকে আত্মরক্ষা করতে অপারগ থাকে- যার নাতিদূরপ্রসারী ফল হিসেবে সে আমাদের বাড়ি চলে আসে। আমরাও হিমাংশুবাবুর হিমাংশুস্নেহের স্বীকৃতি দিয়ে তাকে প্রথমে হিমাংশুবাবুর বেড়াল, এবং কালক্রমে ঈষৎ সংক্ষেপিত ভার্সনে, হিমাংশু বলে ডাকি। তখন আমাদের পোষা বেড়াল ছিল চঞ্চল। চটপটে, চতুর, চোর। কিন্তু হিমাংশুকে সে ধর্তব্যের মধ্যে আনেনি স্বাভাবিক ভাবেই। হিমাংশুর দিক থেকে কোন প্রতিযোগিতা ছিল না, কবি তাকে নিয়ে বলেছিলেন, পথে ফেলে দিলে আমি পথেই পড়ে রই। তাকে খাবার দিয়ে ঘেঁটি ধরে খাবারের সামনে বসিয়ে না দিলে খাবারে মুখ দেওয়ার সাহস পেতনা, বাঁদর এবং হিমাংশুবাবু ঘটিত ট্রমার প্রভাব ছিল এমনই। অপরপক্ষে চঞ্চলের মালিকপক্ষের দুপায়ের ফাঁকে বিসর্পিল চলনের ফলে আমরা একাধিকবার ধরাশায়ী হয়েছি, জন্মদিনের পায়েস, বর্ষাকালের পদ্মার ইলিশ, রোব্বারের মুর্গী অনেককিছু তার পেটে যায়- হিমাংশু ছিল নিতান্ত মধ্যসঙ্কÄভোগী উচ্ছিষ্টভোজী।
আর ছিল সাধুপ্রকৃতির সালোক সংঅষে্লশ, অনিমেষ, প্রাচেতস, গুন্ডাপানা বঙ্কু, নামহীন হলুদহুলো, ইত্যাকার। আদিকবির প্রথম কবিতাগুলির মধ্যে একটি ছিলঃ
তথাগত বসাক বলে আমাদের সাথে একটা ছেলে পড়ত। মানিকতলার দিকে তাদের পুরোনো বাড়ি। খুব প্যাঁচোয়া একখান ডিরেকশন দিয়ে বলল 'অমুক যায়গায় দেখবি গলিটা তিন ভাগ হয়ে গেছে। যে গলির মুখে তিনটে বিড়াল বসে থাকবে সেইটা ধরে সোজা এগিয়ে যাবি ...' আমরা সেইভাবেই পৌঁছেছিলাম।
pipi | ২৯ জুন ২০১০ ১৮:১৬ | 92.225.74.172
আমার বাড়ি গত তিন পুরুষ ধরে বিড়ালের চাষ করছে (কিম্বা তার আগে থেকেই, আমার জাস্ট জানা নেই)। আগে আগে, লোকজন একটা করে ট্যাঁপা বিড়াল নিয়ে শুতে যেত। শীতের রাতে তুলতুলে নরম গরম বিড়ালের গায়ে পা তুলে পা গরম করতে নাকি স্বর্গসুখ! (মা বিয়ে হয়ে এসে পরপর তিন রাত সপাটে লাথি ঝেড়ে বিড়ালকে মাটিতে ফেলে দেবার পর থেকে বাবা ক্ষান্ত দেন। বাকীরা কে কত বছর কন্টিনিউ করেছিল জানা নেই)। কে না জানে বিড়াল সোসাইটি হাইলি মেট্রিয়ার্কাল (অন্তত আমাদের বাড়িতে তো বটেই)। সব বিড়াল যার পেট থেকে জন্মেছে সেই আদি মাতা দেবাঞ্জনীকে বৃদ্ধাবস্থায় আমি দেখেওছি। তিনি রাজরাণীসদৃশই ছিলেন বটে। তেনার অরুচি হলে (প্রায়ই হত) ঠাকুমা পাথরের খোরায় লেবুগন্ধী ছানা অথবা লালচে ঘন মিঠে দুধ নিয়ে সাধত! আর ছিল সদানন্দ। তার মত ওস্তাদ চোর কেউ কখনো দেখেনি। দেখবে কি, অমন এক পিসই হয়। রান্নাঘরের মিটসেফ খুলে, ইয়েস খুলে, যা পেত সব খেত মায় উচ্ছে ভাজা অবধি। বাড়ির লোকের খোঁটায় অস্থির হয়ে শেষমেষ ঠাকুমা বুকে পাথর চাপা দিয়ে সদানন্দকে বস্তায় ভরে ক' মাইল যেন হেঁটে ভ্যান গাড়িতে চড়ে তাকে কোন ধান ক্ষেতে ফেলে এসেছিল। (অবশ্যই ফেলার সময় বস্তার মুখ খুলে ফেলেছিল)। তারপর বাড়ি ফিরে ক্লান্ত হয়ে ঘরের মুখে দাওয়াতেই শুয়ে পড়ে ঠাণ্ডা হচ্ছিল আর বিলাপ করছিল। ইদিকে পিসি বিড়ালদের সান্ধ্য ভোজনের জন্য দুধের বাটি হাতে যেই না ডেকেছে আ তু তু তু আর ঠাকুমাও আরেকবার বলতে লেগেছে "আর কি আমার সদানন্..... অমনি কোত্থেকে কিছু না ঠাকুমার মনে হল অন্ধকারে কি যেন একটা ঠাকুমাকে লাফ দিয়ে ডিঙ্গিয়ে ভিতর বাড়িতে দৌড় লাগালো! আর সেই সময়েই ভিতর বাড়িতে ঢাঁইই করে বাসন পড়ার আওয়াজে ঠাকুমা কি হল রে, কি ফেললি রে বলে আলুথালু ছুটে গিয়ে দেখে পিসির হাতের দুধের বাটি মাটিতে গড়াগড়ি, পিসি হাঁ করে দাঁড়িয়ে (পুরো যাকে বলে শকড্) আর মাটিতে পড়া দুধ চেটে খাচ্ছে যে বিড়ালের দল তার মধ্যে সরু ল্যাজ নাড়ন্ত এক কালো কান সদানন্দ!!! কোথায় লাগে ল্যাসি কামস হোমঃ-) না তারপরে সদানন্দকে আর কেউ ভাগাবার চেষ্টা করে নি। আরেক মাস্টারপিস ছিল ডাম্বেল। সে যুগের বিড়ালদের একটা ক্যারেক্টার ছিল, ছিল প্রেস্টিজ আর গ্রাভিটি। তারপরেও তো কত এল গেল - নীলাঞ্জনী, অনামিকা, নাকপুড়ি, শয়তানবয়, নুটুবয়, আজুবা, জুজুবা, বেতাল, ভীমবিক্রম - কিন্তু সদানন্দ, ডাম্বেল কি দেবাঞ্জনীর মত অমন আর দেখলাম না। এখনো আছে, খান চারেক তো বটেই ( সংখ্যা বড্ডই ইনকনসিস্ট্যান্ট। কখনো খান দশ বারো, কখনো টিমটিম কিন্তু মোদ্দা কথা মা ষষ্ঠীর কৃপায় ঘর খালি হয় না)। আর আমার ঠাকুমার কথায় পায়ে যদি খান দুই তিন বিড়াল ঘুরঘুর না কল্ল, ম্যাও ম্যাও না কল্ল তো আর গেরস্থ ঘর কিসে। আমি শিওর উনি যেখানে আছেন সেখানেও খান দশেক বিড়াল নিয়ে সুখে আছেন।
Samik | ২৯ জুন ২০১০ ১৭:৫৭ | 121.242.177.19
ঃ-)
nyara | ২৯ জুন ২০১০ ১৭:৫০ | 122.172.42.234
উফ, বাঁচা গেল। আবার ডিজেলের দাম কমবে। সারা ভারতে। পরশু শুধু পশ্চিমবঙ্গে কমেছিল।
Lama | ২৯ জুন ২০১০ ১৭:৪৪ | 203.99.212.53
তারাপদ রায়ের কথা মনে পড়ে গেল- টেলিফোনের নাম হিংটিং, ঘড়ির নাম চলন্তিকা, ফ্রিজের নাম ভবসিন্ধু
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন