ব্যাঙকে, -মঞ্জুনাথা কে? -গোবর নিয়ে কী করল লোকেরা?খেল না তো?
kumudini | ২২ জুন ২০১১ ১৩:৩০ | 122.160.159.184
বেলা দেড়টার সময় চা খাচ্চো?তারিয়ে?
byaang | ২২ জুন ২০১১ ১৩:৩০ | 122.167.211.49
এদের পুরুতদের টাকা কত জানি না, তবে হেব্বি ঘ্যাম। যখন আমাদের বিল্ডিংটা তৈরি হয়েছে সবে সবে, সব ফ্ল্যাট হ্যান্ডওভারও হয় নি তখন, তিনটের মধ্যে মাত্র একটা লিফ্ট কাজ করে। যখন তখন পাওয়ার কাট। তখন এক দিন দেখি লিফটের মধ্যে একট গরু, একটা তেজস্বী পুরুত আর একটা ভক্তিতে গদগদ লোক। আমি তো লিফটে গরু দেখে ঢুকব কী, গলাটলা শুকিয়ে একাকার!! তারপর দেখি লিফ্ট গিয়ে থামলো সতেরো তলায়। খালি লিফ্ট নেমে এল নীচে, তখন সাহস করে ঢুকেছি, কেসটা কী হল দেখতে সতেরো তলায় গিয়ে দেখি নতুন ফ্ল্যাটে আগুন জ্বেলে পুজো হচ্ছে, এক্দল মানুষ আগুনটার চারদিকে ঘুরছে আর একটা লোক গরুটাকে টেনে টেনে ফ্ল্যাটের ভিতরে সব কটা ঘরে ঘোরাচ্ছে আর গরুটা আগুনের ভয়ে আর অত লোকের কাঁইমাঁইয়ে বিরক্ত হয়ে সব কটা ঘরে ভিট্রিফায়েড টাইলসের উপর গোবর নাদছে। আর সেই গোবর নেওয়ার জন্য লোকগুলোর মধ্যে কী হুড়োহুড়ি। পরে শুনলাম তারা নাকি এল অ্যান্ড টির জেনারাল ম্যানেজারের থেকে স্পেশ্যাল অনুমতি এনেছিল গরুকে লিফটে তোলার জন্য।
Bratin | ২২ জুন ২০১১ ১৩:২৮ | 117.194.101.173
আমি বৌ কে পটিয়ে পাটিয়ে সকাল থেকে ৩ নম্বর চা টা এক্ষুনি পেলুম। সেটা তারিয়ে তারিয়ে খাচ্ছি।
siki | ২২ জুন ২০১১ ১৩:১৯ | 123.242.248.130
হবে না কেন? লুরুতে পুরুতদেরও নিশ্চয়ই পোচুর ট্যাকা। অইজন্য অত তেজ।
দিল্লি এ তুলনায় অনেক সভ্য। বছরে মাত্র দুই কি তিনরাত্তির মাতা কি জাগরণ চৌকি, তাও মেরেকেটে রাত একটা পর্যন্ত।
ও হ্যাঁ, একটা সাঁইবাবাও থাকে। তবে ঐ রাত ১টা।
byaang | ২২ জুন ২০১১ ১৩:১০ | 122.167.211.49
আমি এবার ডিডিদাকে আমার ঘরে তালাবন্ধ করে রেখে দেব। এখানে নাকি মাইক বাজে না, পুজোআচ্চা কম!! বারান্দায় দাঁড়ালে একটা মন্দির দেখা যায়, বাড়ি থেকে কম করে এক কিমি দূরে। প্রত্যেকদিন ভোর ৩-৪টে থেকে তারা অ্যায়সান মাইক বাজিয়ে মঞ্জুনাথা মঞ্জুনাথা করে গান ধরে, ঘুমোয় কার বাপের সাধ্যি! আর বিশেষ বিশেষ মাসে সারা দিন-রাত্তির অষ্টপ্রহর এবং মাইক বাজিয়ে। এখানে অরেকটা জিনিস দেখি লোকে নিজের ঘরে গৃহপ্রবেশ, শান্তিসস্ত্যয়ণ করে, তাও মাইক বাজিয়ে। আর এখনকার পুরুতগুলোর কী চেহারা রে বাপু! ইয়া সব লম্বাচওড়া, জ্যোতির্ময় চেহারা, দেখলেই মনে হয় এই বোধ হয় শাপ দিয়ে ছাই করে দিল আমাকে। ভয়ে ভালো করে মুখ ভেংচাতে শুদ্ধু পারি না।
dd | ২২ জুন ২০১১ ১৩:০২ | 124.247.203.12
আর শহর বদলাচ্ছে খুব ফাস্ট। মাছ কিনতাম হ্যাল মার্কেটে, সেই শালপাতা,মাছের আঁশ, কোটো কোটি মাছি, ষাঁড় ও খেঁকী কুকুর সামলে।
এখন পাড়াতেই অ্যার কন্ডিশন্ড মাছের দোকান। ডিস্পোজেবল গ্লাভস (গ্লাউস) পরে,পরিষ্কার এপ্রোন গায়ে মেছো মাছ কাটে। ওজনের মেশিন থেকে প্রিন্টেড রিসিট বেরোয়,ক্রেডিট কার্ডে পেমেন্ট হয়। মাছ কেটে ধুয়ে মোটা পেলাস্টিকে মুড়ে দেয়।
আর দুখের যেমন প্রশ্চেন, আরে ইসে খাবেন ক্ষি দিয়ে? বরফ লাগবে না, জল লাগবে না ? বড্ডো অরসিক তো। তাছাড়া দাঁত মাজা,প্রাতঃকৃত্য আরো দুএকটা ব্যাপারেও জল লাগে। ঘর মুছতেও। মাংস টাংস চাল ডাল ধুতে হয়। আলু সেদ্দো করতে লাগে। এইসব।
abastab | ২২ জুন ২০১১ ১২:৫৯ | 61.95.189.252
না না আই আই এস সির সামনের রাস্তাটায় ভয়ানক ধুলো আর ধোঁয়া।
dukhe | ২২ জুন ২০১১ ১২:৫৪ | 122.160.114.85
কিন্তু ইসে থাকতে জলের জন্য হাহাকারই বা কেন?
dd | ২২ জুন ২০১১ ১২:৫৩ | 124.247.203.12
লুরু খুব বড়োলোকের শহর। সকলেরি গাড়ী বাড়ী রয়েছে। ছুটি ছাটায় ধাঁ করে ইওরোপ ঘুড়ে আসলে কেউ ই অবাক হয় না। সিংগল মল্ট হুইস্কি আলমারীতে চাবি দিয়ে রাখে না, অবহেলে কাঁচের কাবার্ডে থাকে।
চলো বাইরে খে' আসি বলে নির্লিপ্ত উদাসীনতায় যেমন টাইপের খাবারের দোকানে নিয়মিত ঢোকে তাতে দাঁত ঠক ঠক করে ওঠে।
কিন্তু ক্লাইমেটটাই অম্নি, সবার দেদার ট্যাকা।
siki | ২২ জুন ২০১১ ১২:৫৩ | 123.242.248.130
দীপ্তেন্দা গুরগাঁও এসে থাকতে পারেন। বড় বড় নামজাদা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরসমূহে ইসের জন্য আলাদা করে সেকশন। কী তাদের কার্ভেচার, কী তাদের লেবেলের বাহার!
ঐ একই ডিপার্টমেন্টালের চেন আমার বাড়ির পাড়ায় আছে, তাদের নাই এসব। ক্ষী করা যাবে? বাড়ি উত্তরপ্রদেশে, আপিস হরিয়ানায়।
dd | ২২ জুন ২০১১ ১২:৪৮ | 124.247.203.12
জলের হাহাকার সারা লুরু জুড়ে। ঝট করে সলভিত হবার আশাও জিরো। গ্রীষ্মকালে প্রভুত লোডশেডিং হয়, আর বৃষ্টি জোরে পরলেই সেফটির জন্য আলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর ইসের দোকানে শহর ভরে থাকে, দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। আহা। য্যানো লাইব্রেরীতে এসেছেন, এম্নি ঘুড়ে ঘুড়ে নিজের পছন্দ মতন সওদা করতে পারেন।
বিশাল লাইন দিয়ে বা মারপিট করে বা লোহার খাঁচার মধ্যে হাত গলিয়ে যা দোকানদারের মর্জি সেই মতন সওদা করে বাড়ী ফিরতে হয় না। হোম ডেলিভারী খুবই চলে।
kumu | ২২ জুন ২০১১ ১২:৪২ | 122.160.159.184
আমার মত মোটা মানুষের জন্য লুরুর আবহাওয়া বেশ ভাল। ট্রাফিকের ব্যাপার্টা সর্বত্রই আছে।
লুরু আরেকটাতেও ভালো, কোনো চাঁদার উৎপাত নেই। মিটিন যা হবার আপিসে হয়, রাস্তায় মিটিন মিছিল হয় না।
আর ট্র্যাফিক? হাইদ্রাবাদেও ছিলাম আর এখন ছেন্নাইতে, ক্ষি ভয়ানক ট্র্যাফিকের অবোস্থা, সর্বত্রই।
kumudini | ২২ জুন ২০১১ ১২:২৪ | 122.160.159.184
বড়ম,ছেলে ফিরলে মায়ের কাছে চলে যাও,ওর বইপত্তর নিয়ে। ততক্ষণ কীর্তনের সাথে সাথে গাইতে চেষ্টা করো,কষ্ট কম হবে।
dd | ২২ জুন ২০১১ ১২:০৯ | 124.247.203.12
শরীলে কি একটা আম কম থাকলে মানে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, রেডিয়াম, এরম কিছু, সেসব মানুষের নাকি ডেসিবেল বেশী হলেই কান্না পায়,বোমি পায়, মাথা তাজঝিম তাজঝিম করে।
আমারো অম্নি হয়। আল্লি যৈবনে পাড়ার সারা রাতব্যাপী জলসার বিরুদ্ধে নিয়মিত পুলুশে ফোন করেছি এমন কি প্রানের তোয়াক্কা না রেখে বেনামে খপরের কাগজে চিঠি লিখেছি। একবার সত্তি সত্তি অষ্টপ্রহর আমার ফোনে অভিযোগের পর পুলুশ এসে থামিয়ে দিয়েছিলো।
লুরুতে মাইক বাজে না। পুজো আচ্চাও কম, পলিটিক্স প্রায় নেই ই। সুতরাং কম আম নিয়েই দিব্বি আছি।
dukhe | ২২ জুন ২০১১ ১২:০৮ | 122.160.114.85
হিমালয়ে কিছু এসে যাচ্ছে না, তবে বেহালার রাস্তায় জামাকাপড় বাদ দেবেন না । জনস্বার্থে ।
M | ২২ জুন ২০১১ ১২:০৪ | 59.93.244.63
আমারো বৈরাগ্য এসেই গেলো, খালি জামা কাপড় পরে না ,না পরে দৌড় লাগাবো এই নিয়ে একটু ভাবিত আছি।সমাধান হয়ে গেলেই পোঁ করে দৌড়াবো, ঠিক হিমালয়ে গিয়ে থামবো।তবে আর কিছুক্ষন পরে পুরো সমাধি হয়ে যাবে আমার,ততক্ষনে আর অন্য চিন্তা না করলেও চলবে।
dukhe | ২২ জুন ২০১১ ১২:০৩ | 122.160.114.85
তাছাড়া কিছু লোক আছে যারা ভল্যুম শোনে । মানে ধরুন আপনি হয়তো হেমন্ত শোনেন, লতা শোনেন, অখিলবন্ধু শোনেন । কিছু লোক ভল্যুম ৩২ শোনে - ঐ ভল্যুমে যা বাজাবেন শুনবে । কেউ হয়তো ভল্যুম ৪২ । এরা সচরাচর কানে খাটো হয় । পুজো কমিটি ইত্যাদিতে মিউজিকের দায়িত্বে থাকে । এদের গণতান্ত্রিক চেতনা বলে গানবাজনা হবে সর্বজনীন । যেন কালা মানুষের কানেও অক্লেশে সেঁধিয়ে যেতে পারে । লাগাও মাইক দমাদ্দম ।
Sibu | ২২ জুন ২০১১ ১১:৫৭ | 193.247.250.57
নোপ, আপডেট হচ্ছে। কোন কারনে ৪০০ একরের টই মহান ডিডিকে ইগনোর করেছে।
Sibu | ২২ জুন ২০১১ ১১:৫৪ | 193.247.250.57
টই কেতরে গেছে। লেখকের নাম আপডেট হচ্ছে না।
h | ২২ জুন ২০১১ ১১:৪৫ | 203.99.212.53
তাছাড়া কীর্তন সুরে হওয়া নিয়ে কোন আইন নেই। এবং 'ছ্যাংঅচ্যাংড়া' বলে এক ধরণের ঊনবোংশশতকীয় কীর্তন কে টিনের তলোয়ার নাটকের রচয়িতা খামোখা সাংস্কৃতিক মান্যতা দিয়ে গেছেন।
উঃ মমদিদিকে পাঠানো লিষ্টিতে তোমরা পিলিজ আবাজের ক্ষেত্রে কঠিন কোনো আইন আনতে বলো।
এখেনে ক্ষী ক্ষীর্তন হচ্ছে, কাল থেকে মরা কান্না কেঁদেই চলেছে, বাপরে!যাই বলুকনা কেন সেটা প্রায় আধঘন্টা ধরে একই কথা বলছে আর ইনিয়ে বিনিয়ে কাঁদছে, আর আমি মাথা সোজা করতে পাচ্ছিনা যন্ত্রনায় তায় এই উৎপাত,এ পজ্জন্ত তিনটে গ্লাস আর দুটো প্লেট ছুঁড়ে ভেঙে ফেললাম। ভ্যাঁক।
siki | ২২ জুন ২০১১ ১০:৫৫ | 123.242.248.130
ঃ)
byaang | ২২ জুন ২০১১ ১০:৫২ | 122.167.71.195
ছ্যাঃ, এইটাও জানে না অপ্পন!!! দিল্লিতে লাড্ডু আছে।
Arpan | ২২ জুন ২০১১ ১০:৪৬ | 202.91.136.3
দিল্লিতে আছেটা কী শুনি? অ্যাঁ! কে চাগ্রি দেবে ওখানে?
siki | ২২ জুন ২০১১ ১০:১৩ | 123.242.248.130
শুধু হা আর হুতাশ।
এরা যে কেন দিল্লি চলে আসে না ঃ-))
dd | ২২ জুন ২০১১ ০৯:৪৮ | 124.247.203.12
এসব ক্ষি হচ্ছে? অ্যাঁ?
আপুনেরা এতো বাচাল ক্যানো ? কথা কথা কথা। শুদু মুদু ফর নাথিং প্যাচাল পারা। ইচ্ছে করে....(আদিম হিংস্রতার আমি যদি কেউ হই)। পাতার পর পাতা অষ্টরম্ভা।
যাও সবে নিজ নিজ কাজে।
aka | ২২ জুন ২০১১ ০৭:৩৭ | 24.42.203.194
লাইফ এক্সপেক্টেন্সি বাড়াটা একটা ভ্যালিড যুক্তি।
pi | ২২ জুন ২০১১ ০৭:১৩ | 128.231.22.142
আর আকাদা, শুধু স্মোকিং ক্যানো, লাইফ এক্সপেক্টেন্সি বাড়ার ব্যাপারটাও ধরতে হবে। কেস বাড়ার একটা বড় কারণ তো ওটা। তবে ডেভেলপিং দেশগুলোতে তামাক সেবন ও তো বাড়ছে।
সিগারেটের কেমিক্যাল মানে কি নিকোটিন বলছো ? সেটা তো এখনো প্রুভেন কার্সিনোজেন নয়। তামাকের অন্য উপাদানগুলো কার্সিনোজেন।
pi | ২২ জুন ২০১১ ০৬:৫৮ | 128.231.22.142
ব্রেস্ট ক্যান্সার ও হয়তো বেড়েছে। আমাকে যিনি বলছিলেন, তাঁর মতে এটা ততটা সংখ্যায় বাড়েনি, যতটা না বেশি করে রিপোর্টেড হচ্ছে।
একটা জিনিস নিয়ে ধন্দ লাগে। এই ম্যাক ডি, কে এফসি র ফাস্ট ফুড খারাপ , মানছি। কিন্তু আগে যাসব ডালডা বা ঐ জাতীয় জিনিস ব্যবহৃত হত, তার ট্রান্স ফ্যাট তো আরো দোষে দোষী ছিল, নাকি ?
nk | ২২ জুন ২০১১ ০২:৪০ | 151.141.84.114
চক্রান্ত। ঘোর ষড়যন্ত্র।
aka | ২২ জুন ২০১১ ০২:৩৭ | 168.26.215.13
এটাও বুঝি না। বিড়ির নেশা পৃথিবীর অন্যতম পুরনো নেশা হঠাৎ সেখান থেকে ক্যান্সার বেড়ে গেল কি করে? সিগ্রেটের কেমিকাল থেকে? তাহলে কি শুধু চুন আর তামাক দিয়ে বানানো বিড়ি খেলে ক্যান্সার কম হবে?
pi | ২২ জুন ২০১১ ০২:২৮ | 128.231.22.142
এই বেড়ে যাওয়া নিয়ে কথা হচ্ছিলো। লাইফ স্টাইল বদলের জন্য জন্য ওবেসিটি বাড়া ও সেটার জন্য ও অন্যান্য আরো কারণে ( যেগুলোর জন্য ও লাইফ স্টাইল বদল দায়ী, তামাক জাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার বেড়ে যাওয়া, কার্সিনোজেনিক ফুড অ্যাডেটিভের ব্যবহার বাড়া দায়ী আর তার সাথে আচে লাইফ এক্সপেটেন্সি বাড়া তো আছেই ) বেশ কিছু কার্ডিওভাস্কুলার ডিসিজ, ডায়াবেটিস আর কিছু কিছু ক্যান্সার তো বেড়েছে ই ( যেমন ওরাল , লাং, স্টমাক )। কিছু কিছু ক্যান্সার, যেমন ব্রেস্ট, সারভাইক্যাল কি প্রোস্টেট ক্যান্সার আগের থেকে হয়তো বাড়েনি, কিন্তু সেগুলো ধরা পড়া, রিপোর্টিং এগুলো বেড়েছে।
pi | ২২ জুন ২০১১ ০২:১৬ | 128.231.22.142
লাইফস্টাইল চেঞ্জ তো হয়েইছে। চাইল্ডহুড ওবেসিটি টা রিসেন্ট ট্রেন্ড ই। পশ্চিম থেকে আমাদের দিকেও আছড়ে পড়ছে। আর এটা শুধু শিশুদের সমস্যা থোড়াই। লাইফ এক্সপেটেন্সি বাড়াটা একটা বড় কারণ। এজিং পপুলেশন পার্সেন্টেজ তো বেড়ে গেছে, বৃদ্ধ দের মধ্যে NCD র প্রকোপ অনেক বেশি। অপুষ্টি আর ইনফেকশস ডিজিস আগের থেকে কমেছে, আর এগুলো বেড়েছে। সব মিলিয়ে NCD র বাড়াটা চোখে লাগছে।
তবে, এর জন্য NCD তে ই সব ফোকাস করলে ভুল করবে, অন্তত আমাদের দেশ। এটা নিয়ে ভাবা দরকার। এই নিয়ে সচেতনতা তৈরির কাজ ও করা দরকার। কিন্তু এটাই ধ্যান জ্ঞান হতে চলা, অন্যান্য দেশের হনুকরণে, এ হলে আবার আগের অনেক প্রোগ্রামের মত ই পায়ে কুড়ুল মারা হবে। প্রিভেনশান প্রোগ্রামের উপরে জোর দেওয়া অবশ্য ই জরুরি, কিন্তু সেটা সারা দেশের সমস্ত পপুলেশনের কথা ভেবে করার কথা.. সবার আগে খাদ্য, জল, বাতাসের কোয়ালিটি মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণ, মা-শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে লং টার্ম মেজারস নেওয়া , স্যানিটেশন , ভেক্টর ব্রিডিং ক®¾ট্রাল , ভ্যাকসিনেশন প্রোগ্রাম গুলোর পুরো মনিটরিং, ফলো আপ , এপিডেমিওলজি স্টডি, এগুলো ঠিকভাবে করা ভীষণভাবে জরুরি। অথচ এই জায়গাটা ভীষণভাবে দুর্বল।
aka | ২২ জুন ২০১১ ০২:০৫ | 168.26.215.13
মাঝে মাঝে মনে হয় ভারতের এই পুরো হেলথ সিস্টেমটাই ফ্রড। ওষুধ খেয়েও কাজ হয় না। ওষুধের ডিল দেয় একটা কিনলে একটা ফ্রি। কি যে হয় বুঝি না। একটা ওষুধেও কাজ হয় না, রোগের জন্যও হতে পারে আবার হতেও পারে যে ওষুধ গুলোই জালি।
nk | ২২ জুন ২০১১ ০২:০৩ | 151.141.84.114
আহা, দ্রি সাহেব আজ কোথা? ঃ-)
aka | ২২ জুন ২০১১ ০২:০১ | 168.26.215.13
আমার বোধগম্য হয় না। কাল অবধি যাদের মূল সমস্যা ছিল অপুষ্টি আগামী কাল থেকে তাদেরই ঘরে ঘরে ওবেসিটি, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার ধরা পড়তে লাগল। অথচ গত কয়েক দশকে তাদের কিন্তু কোন লাইফস্টাইল চেঞ্জ হয় নি। তবে কি পরিবেশগত কোন কারণ? বুঝি না।
pi | ২২ জুন ২০১১ ০১:৫৪ | 128.231.22.142
নাঃ , এটা ট্যাকল করার জন্য কিউরেটিভ কেয়ারের উপর তো জোর দেওয়া হচ্ছে না। তাই টাকা আছে বলেই এই পপুলেশন কে টার্গেট করা হচ্ছে, এমন ঠিক না। মূলত প্রিভেন্ট করার কথা বলা হচ্ছে। অ্যাওয়ারনেস, খাওয়া দাওয়া, লাইফস্টাইল নিয়ে সাবধান হওয়া। এই সব ফুড চেন আর টোব্যাকো কোম্পানি গুলোর উপর তোপ দাগা টাও বড় এজেন্ডা।
আর ওটা তো জানাই। কিন্তু একটা মজার জিনিশ জানলাম। এই অপুষ্টির জন্য ভারত সরকারের যে প্রোগ্রাম গুলো এতদিন ধরে চলে এসেছে, সেগুলো কীরকম অশ্বডিম্ব প্রসব করেছে। সমস্যা যে তিমিরে, প্রায় সেই তিমিরেই। মাঝখান থেকে গুচ্ছ টাকাও খচ্চা হয়েছে।
ম্যালনিউট্রিশনের থেকেও বেশি আছে টিবি ম্যালেরিয়া আন্ত্রিকের প্রকোপ। তবে, এটা খুব ইন্টারেস্টিং যে ,এখন এই NCD, মানে নন-কম্যুনিকেবল ডিসিজের লবি খুব স্ট্রং হয়ে উঠেছে। WHO থেকেও প্রজেক্ট করা হচ্ছে, এগুলো, সারপ্রাইজিংলি কম আর মাঝারি আয় দেশ গুলোর জন্য ও অনেক বড় সমস্যা হিসেবে আসতে চলেছে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন