এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ! 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ জুন ২০২৪ | ৪৩৮ বার পঠিত
  • দেশে তো আসলে ঘটনার শেষ নাই, একটার পরে একটা লেগেই আছে। মানুষই দিশা পাচ্ছে না কখন কোন বিষয়টাকে মূল্যায়ন করবে, কখন কাকে দেখবে, কখন কার কথা শুনবে। একের পরে এক লেগেই আছে। এই এক ফুড ভ্লগার বাপের ঋণ শোধ না করে অডি কিনছে, এই বাংলাদেশ আমেরিকার কাছে সিরিজ হেরে বসে আছে! পুলিশের সাবেক আইজিপির হাজার কোটি টাকার কিচ্ছা বের হচ্ছে তো সেনাপ্রধান আইজিপিরি নিয়া মার্কিন নিষেধাজ্ঞা খেয়ে বসে আছে। এদিকে আবার কলকাতার এক হোটেলে আমাদের সংসদের এমপিকে মেরে লাশ টুকরা টুকরা করে টয়লেটে ফ্লাশ করে দিছে কে বা কারা! ঘটনার শেষ নাই।

    এইসবের মধ্যে একটা আকাম হয়ে গেছে, প্রথম সারির সব সংবাদ মাধ্যম তা প্রকাশও করেছে কিন্তু মানুষের, আম জনতা আগ্রহ পায় নাই সেই সংবাদে। সংবাদটা কী? সংবাদ হচ্ছে ভিকারুন্নেসা নূন স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিলের রায় দিয়েছে আদালত! দুইজন অপেক্ষমাণ তালিকার ছাত্রীর অভিভাবকের করা রিটকে বৈধ ঘোষণা করেছে আদালত। ওই রিট বাতিল, ভর্তি বন্ধের আদেশ বাতিল বন্ধ চেয়ে ১২০ জন অভিভাবকের করা আবেদন নাকচ করে দিয়েছে আদালত! মনে হতে পারে যে কী নিদারুণ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হল! আদালত দুইজনের হক কথাই মানছে, ১২০ জনের শিশু এখন গোল্লায় যাবে না কই যাবে তা নিয়ে না ভেবে আদালত দুর্দান্ত একটা রায় দিয়েছে! রায়ের চেহারা দেখলে এমনই মনে হয় আসলে।

    কিন্তু সত্যটা এমন না। আমার বন্ধুর মেয়ে যখন সুযোগ পায়, যে দিন লটারির ফলাফল ঘোষণা করে সেদিন আমি ঢাকা, ওর সাথেই ছিলাম আমি। দারুণ খুশির সংবাদ শুনে বাড়ি আসছিলাম। তো এর মানে হচ্ছে এই ঘটনার শুরু থেকেই আমি জানি। প্যাচটা কই? বলছি।

    মাউশি মানে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সারা বাংলাদেশের সমস্ত সরকারি আধা সরকারি স্কুলের ভর্তির স্বচ্ছতার জন্য লটারির আয়োজন করে। এতে এই দেশের যে কোন নাগরিক যে কোন স্কুলে নিজের সন্তান ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারে। দুই একটা ব্যাতিক্রম আছে তাকে হিসাবের বাহিরে রেখে মোটামুটি এইটাই বলা যায়। শেরপুরের একজনের মনে হতে পারে যে দেখি ভিকারুন্নেসায় একটা সুযোগ নিয়ে, যদি হয় তাহলে মেয়েকে যত কষ্টই হোক দেশের অন্যতম সেরা স্কুলে ভর্তি করাব। কোন ক্ষতি তো নাই, ভর্তির সুযোগ হলে ভালো না হলে এলাকার স্কুলে তো হবেই আশা করা যায়। এমন সুযোগ সারা দেশ থেকেই মানুষ নিবে, নিয়েছে। এর জন্য আপনার দরকার মাউশির ওয়েবসাইটে শুদ্ধ ভাবে লটারির জন্য যা যা দরকার তা তা করা। মাউশি কাওকে বলে নাই যে স্কুলে ভর্তি করাতে চান সেই স্কুলের নিয়ম কানুন দেখে আসুন। আমি লটারিতে নাম দিছি স্কুলের, সুযোগ হলে ভর্তি করাব না হলে নাই। আইন অনুযায়ী হলে হবে না হলে নাই।

    এখানেই প্যাচ। মাউশির আইন আর ভিকারুন্নেসার আইন আলাদা! মাউশি যে বয়স সীমা দিয়েছে তার সাথে ভিকারুন্নেসার বয়স সীমার পার্থক্য আছে! এইটা অনেক অনেক অভিভাবকই জানে না। কেউ জানলেও মাউশি যেহেতু আবেদন করতে দিয়েছে দেখি আবেদন করে। আইনে না হলে বাতিল হয়েই যাবে, সমস্যা কী? সমস্যা হল ভিকারুন্নেসা তাদের আলাদা বয়স সীমা মাউশিকে জানায় নাই, নিজেরাও কোন উদ্যোগ নেয় নাই। ফলাফল? ১৬৯ জন শিশুর সুযোগ হয়ে গেছে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির! এরপরেও যদি দুই পক্ষ এইটার সমাধানের চেষ্টা করত তবুও বছরের মাঝে এসে এমন বিপদ তৈরি হত না এই ফুলের মতো শিশু গুলোর। লটারিতে টিকলেই তো হল না, বাচ্চার কাগজ পত্র সব ঠিক আছে কি না এগুলা যাচাই বাছাইয়ের ব্যাপার আছে না? ভিকারুন্নেসা এই যাচাই বাছাইয়ের কাজও সফল ভাবে করেছে। তখনও বাদ দেয় নাই এদেরকে! তখন বাদ দিলে এই অভিভাবকেরা একটু ঘাইঘুই করে মেনে নিত হয়ত। ভিকারুন্নেসা যুক্তি দেখাতে পারত যে আমাদের এখানে এই বয়স সীমা, এর বাহিরে আমরা নিব না। কিন্তু তা হয়নি। এদেরকে ভর্তি করা হয়েছে। বাচ্চারা ক্লাসও শুরু করেছে। ভিকারুন্নেসা তখন কেন এইটা করতে পারে নাই? তখন মহামান্য মাউশি ধমক দিয়ে বলেছিল তাদের আইনই আইন, এর বাহিরে কেউ আলাদা করে ভর্তির জন্য নতুন আইন তৈরি করতে পারবে না। আমার বন্ধু নিজে মাউশিতে গিয়েছিল, ওকেও মৌখিক ভাবে বলে দেয় যে সোজা ভর্তি করায় ফেলেন, আমরা যা বলছি ওইটাই ঠিক!

    খেলা আবার শুরু হল যখন অপেক্ষমাণ তালিকার দুই অভিভাবক আদালতে এই ১৬৯ জনের ভর্তি বাতিল চেয়ে রিট করে দেয় তখন! নগদে একশ আশি ডিগ্রী মোচড় নেয় মাউশি! ফেঁসে যায় ভিকারুন্নেসা! তারা বাধ্য হয় এই ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের ভর্তি স্থগিত করতে। পাল্টা এই অভিভাবকেরা যখন আদালতে যায় তখন আদালত রায় হওয়ার আগ পর্যন্ত এই শিশুদেরকে ক্লাস করার অনুমতি দেয়। নতুন রায়ে সেই সুবিধা রধ হল।

    আমি জানি না বাচ্চাদের শিক্ষা সংক্রান্ত কোন বিষয়ে এমন এক পেশে রায় আদালত দিতে পারে কি না। আদালত বুঝবে না এই কোমলমতি শিশুদের অবস্থা? আদালত সন্দেহ করছে এর ভিতরে দুর্নীতি আছে। কিন্তু এখানে তা নাই। সবাই চায় মেয়েকে ভিকারুন্নেসায় পরাতে, এই সুযোগ সবাই নিতে চায়। এই অভিভাকেরাও নিয়েছে। এখানে তারা দোষটা করল কই? তারা ঘুষ দিয়ে বাচ্চাদের ভর্তি করিয়েছে? না, তাহলে?

    ভর্তি বাতিল শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা আবার আপিল করবে। কিন্তু এইটা সমাধান? খবরের ভিতরে খবর হচ্ছে এই ঘটনার শেকড় আরও গভীরে। ভিকারুন্নেসার পরিচালনা পরিষদ মানে বিশাল ব্যাপার। বর্তমান অধ্যক্ষকে এক পক্ষ অপসারণ করতে চায়। তিনি সরে গেলেই না কি এর সমাধান! আমি সত্য মিথ্যা জানি না, তবে এদের কয়েকটা নির্বাচন দেখার সুযোগ হয়েছে আমার ঢাকা জীবনে। তাতে বুঝা যায় খুব একটা অসম্ভব না ওই ধারনা। জাতীয় নির্বাচনের মতো করে প্রচার চলে, টাকা খরচ চলে! এত টাকা খরচ করে ওই কমিটিতে কেন ঢুকতে চায় মানুষ? কত টাকার খেলা চলে এখানে যে এমন করে এই নির্বাচনে খরচ করে প্রার্থী? জানি না।

    অপেক্ষামানদের নিয়ে একটা সমাধানের কথা শোনা গিয়েছিল। আদালত সেই পথেও হাঁটে নাই। যৌক্তিক সমাধান কী হতে পারে আদালত তাও জানতে চায় নাই কারও কাছে। সত্য হচ্ছে বছরের মাঝামাঝি এসে ১৬৯ জন শিশুর শিক্ষা জীবন অনিশ্চিত আর আমরা আম জনতা তাতে খুব একটা প্রতিক্রিয়াও দেখাচ্ছি না, স্বাভাবিক বলেই মেনে নিচ্ছি! অদ্ভুত!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ জুন ২০২৪ | ৪৩৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ০১ জুন ২০২৪ ০৩:৩৫532550
  • সমস্যা তো অন্যত্র শরীফ।
    সবাই নিজের বাচ্চাকে ঐ ইস্কুলেই পড়াতে চায় কেন?
    ভাল/খারাপ ইস্কুল এর সংজ্ঞা কী?
    সমাজব্যবস্থাটাই এর জন্য দায়ী।
    আমাদের এখানেও ভারত থেকে সদ্য আগত মাতাপিতারা বেশ উদ্বেগে থাকেন, বাচ্চাকে "ভালো" ইস্কুলে ভর্তি করবার জন্য আকুলি বিকুলি করেন।
    শুনেছি, আয়ারল্যান্ডেও এরকম "ভালো" ইস্কুলের কনসেপ্ট আছে। বাপ মায়েরা সন্তানের জন্মের আগেই ভালো ইস্কুলের কাছাকাছি বাড়ি কেনা/ভাড়া র ব্যবস্থা করেন।
    এ জিনিস সৌভাগ্যক্রমে ভারত ব্যতীত যে দুটো দেশে থেকেছি/থাকছি, নেই
  • যোষিতা | ০১ জুন ২০২৪ ০৩:৪০532551
  • টেস্টিং।
    কমেন্ট করবার পরে ব্লগটা ওপরে ওঠে কি না দেখি।
  • যোষিতা | ০১ জুন ২০২৪ ০৩:৪১532552
  • উঁহু, উঠল না।
  • কিংবদন্তি | ০১ জুন ২০২৪ ১০:০৩532559
  • যোষিতাদি, অবশ্যই সমস্যা অন্যত্র। সেটা নিয়ে বিস্তর আলোচনার সুযোগও আছে। সেটা নিয়ে কথা হচ্ছেও। কিন্তু এখন এই মুহূর্তে যে সমস্যা সেটা হচ্ছে বছরের মাঝে এসে ১৬৯ জন প্রথম শ্রেণীর, যারা জীবনের প্রথম স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে তাদের ভর্তি বাতিল করে দিল! স্কুল আর মাউশির ভুলের খেসারত এই বাচ্চারা কেন দিবে? স্কুলটাই ওদের কাছে বিভীষিকাময় হয়ে যাচ্ছে। এদের ভবিষ্যৎ দেখবে না কেউ? বাস্তব হচ্ছে কেউই দেখছে না! 
     
    কমেন্ট করে ব্লগ ওপরে তোলা দেখে কয়েক বছর আগে দেখা একটা ভিডিওর কথা মনে পড়ল। একলোক লাইভ করছিল আর বলতেছিল বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট করুন, এইটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত যে নেটওয়ার্কে সমস্যা হলে যদি ভিডিও আটকে যায় তাহলে বেশি বেশি লাইক কমেন্ট করলে সেটার জোরে ধাক্কা দিয়ে আটকে যাওয়া ভিডিও চালু হয়ে যায়, এইটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত! laugh  
  • যোষিতা | ০১ জুন ২০২৪ ১০:৪২532560
  • ঠিকই, তবে এমন নিয়ম থাকাটাও খটোমটো। দুরকম নিয়ম থাকবে কেন? সেটা সরকার বা আইনব্যবস্থাই ঠিক করবে।
    ১৬৯ জন শিশুর চেয়েও বেশি সমস্যায় তাদের বাপমা, এই জুন মাসে নতুন ইস্কুলে অ্যাডমিশন কই পাবে?
    শিক্ষার অধিকার যদি সব শিশুর জন্মগত অধিকার হতো, তবে এত ঝামেলা হতোই না। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন