এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   বিবিধ

  • কবি ও সন্ন্যাসীর দৃষ্টিতে শক্তিতত্ত্ব 

    দীপ
    আলোচনা | বিবিধ | ৩১ অক্টোবর ২০২৪ | ৫০৩ বার পঠিত
  • কবি ও সন্ন্যাসীর দৃষ্টিতে শক্তিতত্ত্ব।
     
    -------------------------------------------------------
     
    "আমাদের দেশেও কোনো সম্প্রদায়ের সাধকরা ঈশ্বরকে দুঃখদারুণ ভীষণ মূর্তির মধ্যেই মা বলিয়া ডাকিয়াছেন। সে-মূর্তিকে বাহ্যত কোথাও তাঁহারা মধুর ও কোমল, শোভন ও সুখকর করিবার লেশমাত্র চেষ্টা করেন নাই। সংহার-রূপকেই তাঁহারা জননী বলিয়া অনুভব করিতেছেন। এই সংহারের বিভীষিকার মধ্যেই তাঁহারা শক্তি ও শিবের সম্মিলন প্রত্যক্ষ করিবার সাধনা করেন।
     
    শক্তিতে ও ভক্তিতে যাহারা দুর্বল, তাহারাই কেবল সুখস্বাচ্ছন্দ্য-শোভাসম্পদের মধ্যেই ঈশ্বরের আবির্ভাবকে সত্য বলিয়া অনুভব করিতে চায়। ঈশ্বরের দয়াকে তাহারা বড়োই সকরুণ বড়োই কোমলকান্ত রূপে দেখে। সেইজন্যই এই-সকল দুর্বলচিত্ত সুখের পূজারিগণ ঈশ্বরের দয়াকে নিজের লোভের, মোহের ও ভীরুতার সহায় বলিয়া ক্ষুদ্র ও খণ্ডিত করিয়া জানে।
     
    কিন্তু হে ভীষণ, তোমার দয়াকে তোমার আনন্দকে কোথায় সীমাবদ্ধ করিব? কেবল সুখে, কেবল সম্পদে, কেবল জীবনে, কেবল নিরাপদ নিরাতঙ্কতায়?
     
    হে প্রচন্ড, আমি তোমার কাছে সেই শক্তি প্রার্থনা করি যাহাতে তোমাকে অসম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করিয়া নিজেকে না প্রবঞ্চিত করি। কম্পিত হৃৎপিণ্ড লইয়া অশ্রুসিক্ত নেত্রে তোমাকে দয়াময় বলিয়া নিজেকে ভুলাইব না -- তুমি যে মানুষকে যুগে যুগে অসত্য হইতে সত্যে অন্ধকার হইতে জ্যোতিতে মৃত্যু হইতে অমৃতে উদ্ধার করিতেছ, সেই যে উদ্ধারের পথ সে তো আরামের পথ নহে সে যে পরম দুঃখেরই পথ।"
     
    - দুঃখ, ধর্ম, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
     
    -------------------------------------------------------------------
     
    "কিন্তু ক্রমে স্বামীজীর তন্ময়ভাব গাঢ়তর হইল। ক্ষোভের সহিত তিনি অভিযোগ করিলেন, চিন্তারূপ ব্যাধির দ্বারা তিনি পীড়িত—যে চিন্তা মানুষকে দগ্ধ করে, নিদ্রা বা বিশ্রামের অবসর দেয় না, এবং বহু সময় ঠিক যেন মানুষের কণ্ঠস্বরের ন্যায় প্ররোচিত করিতে থাকে। তিনি সর্বদা আমাদের নিকট সুখ-দুঃখ, ভাল-মন্দ প্রভৃতি সর্বপ্রকার দ্বন্দ্বের অতীত হইবার আদর্শটি বোধগম্য করিবার চেষ্টা করিতেন—যে ধারণায় হিন্দুর পাপবোধ সমস্যার সমাধান নিহিত। কিন্তু বর্তমানে মনে হইল, তিনি যেন জগতের মধ্যে যাহা কিছু ঘোররূপ, যন্ত্রণাদায়ক ও দুর্বোধ্য, তাহারই উপর সমগ্র মন অৰ্পণ করিয়াছেন। ঐ পথ অবলম্বনে এই জগৎপ্রপঞ্চের পশ্চাতে অবস্থিত অদ্বয় ব্রহ্মকে লাভ করিবার জন্য তাহার দৃঢ় সঙ্কল্প দেখা গেল। কাশ্মীর যাত্রার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হওয়ায় ভীষণের পূজাই এখন তাঁহার মূলমন্ত্র হইয়া উঠিল। রোগ ও যন্ত্রণা তাহাকে মনে করাইয়া দিত, “যেখানে বেদনা অনুভূত হইতেছে, সে স্থান তিনি, তিনিই যন্ত্রণা এবং যন্ত্রণাদাতা। কালী! কালী! কালী!”
    একদিন তিনি বলেন, তাহার মাথায় কতকগুলি চিন্তা প্রবল হইয়া উঠিয়াছে এবং উহাকে লেখনী সাহায্যে প্রকাশ না করা পর্যন্ত তাহার অব্যাহতি নাই। সেই সন্ধ্যায় কোন স্থানে ভ্রমণের পরে বজরায় প্রত্যাবর্তন করিয়া দেখিলাম, স্বামীজী আসিয়াছিলেন এবং আমাদের জন্য স্বহস্তে লিখিত Kali the Mother ('মৃত্যুরূপা মাতা’) কবিতাটি রাখিয়া গিয়াছেন। পরে শুনিলাম, দিব্যভাবের তীব্র উন্মাদনায় কবিতাটি লেখা শেষ হইবামাত্র তিনি মেঝের উপর পড়িয়া গিয়াছিলেন।
     
    নিঃশেষেনিভেছে তারাদল, মেঘ এসে আবরিছে মেঘ,
    স্পন্দিত, ধ্বনিত অন্ধকার, গরজিছে ঘূর্ণ বায়ুবেগে!
    লক্ষ লক্ষ উন্মাদ পরাণ বহির্গত বন্দিশালা হতে,
    মহাবৃক্ষ সমূলে উপাড়ি, ফুৎকারে উড়ায়ে চলে পথে!
    সমুদ্র সংগ্রামে দিল হানা, উঠে ঢেউ গিরিচূড়া জিনি,
    নভস্তল রশিতে চায়! ঘোররূপা হাসিছে দামিনী।
    প্রকাশিছে দিকে দিকে তার, মৃত্যুর কালিমা মাখা গায়,
    লক্ষ লক্ষ ছায়ার শরীর! দুঃখরাশি জগতে ছড়ায়,
    নাচে তারা উন্মাদ তাণ্ডবে; মৃত্যুরূপা মা আমার আয়!
    করালি। করাল তোর নাম, মৃত্যু তোর নিঃশ্বাসে প্রশ্বাসে;
    তোর ভীম চরণ-নিক্ষেপ প্রতিপদে ব্রহ্মাণ্ড বিনাশে!
    কালী, তুই প্রলয়রূপিণী, আয় মাগো, আয় মোর পাশে।
    সাহসে যে দুঃখ দৈন্য চায়, মুত্যুরে যে বাধে বাহুপাশে
    কাল-নৃত্য করে উপভোগ, মাতৃরূপা তারি কাছে আসে।
    ................................
     
    ঐ দিন অপরাহ্নে দেখিলাম, তিনি নৌকায় ফিরিয়া আসিতেছেন। নৌকা স্রোতের উজানে চলিতেছে। তিনি এক হাতে নৌকার ছাদের বাঁশের খুঁটি ধরিয়া সামনে দাঁড়াইয়া আছেন। তাহার অপর হাতে একছড়া গাঁদাফুলের মালা। তাঁহার আকৃতি যেন পরিবর্তিত হইয়া গিয়াছে। বজরায় প্রবেশ করিয়া তিনি নীরবে মালাছড়াটি এক এক করিয়া সকলের মস্তকে স্পর্শ করাইয়া আশীর্বাদ করিলেন। অবশেষে মালাটি একজনের হাতে দিয়া বলিলেন, “এটি আমি মাকে নিবেদন করেছিলাম।” তারপর তিনি উপবেশন করিলেন, এবং হাসিতে হাসিতে বলিলেন, “আর ‘হরি ওঁ’ নয়, এবার ‘মা’, ‘মা’!”
     
    আমরা নিস্তব্ধ বসিয়া রহিলাম। কথা বলিবার চেষ্টা করিলেও পারিতাম না। এমন কিছুতে স্থানটি এরূপ ভরপুর হইয়া গিয়াছে যে, চিন্তাস্রোতও যেন থামিয়া গিয়াছে। তিনি আবার বলিলেন, “আমার সব স্বদেশপ্রেম ভেসে গেছে। আমার সব গেছে। এখন কেবল ‘মা’, ‘মা’!”
     
    -নিবেদিতার স্মৃতিচারণায় বিবেকানন্দ ও শক্তিতত্ত্ব।
    (কবিতার বঙ্গানুবাদ করেছেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 2402:3a80:42f0:7972:578:5634:1232:***:*** | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:০৪745769
  • - মা আসছেন। 
    - সে তো আমরা জানিই। শরতের আগমনী... 
    - মা আসছেন।
    - কথাটা কি সেটা বল, মা আসছেন সে তো জানিই...
    - শস্ত্রপাণি মা আসছেন।
    - হ্যাঁ, তিনি আসছেন....
    - চল মায়ের বন্দনা করি।

    ভবানী শিবানী দশপ্রহরণধারিণী দুখ-পাপ-তাপ হারিণী ভবানী, অসুরবিনাশিনী গিরিনন্দিনী মা, তোমার বন্দনা করি।

    -ইমতিয়াজ মাহমুদ
  • দীপ | 2402:3a80:1975:db4e:678:5634:1232:***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৫:৫৮745844
  • ন হি দুর্গাসমা পূজ্যা ন হি দুৰ্গাসমং ফলম্ ৷
    নহি দুর্গাসমং জ্ঞানং ন হি দুর্গাসমং তপঃ ॥  
    দুর্গায়াশ্চরিতং যত্র তত্র কৈলাসমন্দিরম্ । 
    ইদং সত্যমিদং সত্যমিদং সত্যং বরাননে ৷৷
    (মুণ্ডমালাতন্ত্র)
     
    "দুর্গার সমান পূজ্যা নেই। দুর্গাপূজার সমান ফলও নেই। দুর্গাতত্ত্বের সমান জ্ঞান নেই। দুর্গার সমান তপস্যা, সাধনা নেই।
    যে স্থানে দুর্গার চরিত বর্ণিত হয়, সে স্থানটি কৈলাস মন্দির তুল্য হয়ে উঠে । হে বরাননে! এটাই সত্য, এটাই সত্য, এটাই সত্য।"
     
  • Prabhas Sen | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:০০745845
  • জাগো বীর ঘুচায়ে স্বপন ভয় কি তোমার সাজে?দুঃখময় এ ভব সংসার , মন্দির তাঁহার প্রেতভূমি চিতা মাঝে! 
    পূজা তাঁর  সংগ্রাম অপার,সদা পরাজয় তাহা না ডাক তোমা 
    চূর্ণ হোক স্বার্থ সাধ মান,হৃদয় শ্মশান 
    নাচুক তাহাতে শ্যামা।
  • দীপ | 2402:3a80:1cd7:c6fd:878:5634:1232:***:*** | ২১ অক্টোবর ২০২৫ ০০:৪৬746004
  • "সহসা তোতার মন উজ্জ্বল আলোকে ধাঁধিয়া যাইয়া দেখিল- মা, মা, মা, বিশ্বজননী মা, অচিন্ত্যশক্তিরূপিণী মা; জলে মা, স্থলে মা; শরীর মা, মন মা; যন্ত্রণা মা, সুস্থতা মা; জ্ঞান মা, অজ্ঞান মা; জীবন মা, মৃত্যু মা; যাহা কিছু দেখিতেছি, শুনিতেছি, ভাবিতেছি, কল্পনা করিতেছি- সব মা! তিনি হয়কে নয় করিতেছেন, নয়কে হয় করিতেছেন! শরীরের ভিতর যতক্ষণ, ততক্ষণ তিনি ইচ্ছা না করিলে তাঁহার প্রভাব হইতে মুক্ত হইতে কাহারও সাধ্য নাই- মরিবারও কাহারও সামর্থ্য নাই! আবার শরীর-মন-বুদ্ধির পারেও সেই মা- তুরীয়া, নির্গুণা মা! -এতদিন যাঁহাকে ব্রহ্ম বলিয়া উপাসনা করিয়া তোতা প্রাণের ভক্তি-ভালবাসা দিয়া আসিয়াছেন, সেই মা! শিবশক্তি একাধারে হরগৌরী মূর্ত্তিতে অবস্থিত! -ব্রহ্ম ও ব্রহ্মশক্তি অভেদ!" 
     
    (রামকৃষ্ণলীলাপ্রসঙ্গ)
  • দীপ | 2402:3a80:197f:9444:878:5634:1232:***:*** | ৩০ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:৫১746086
  • ধ্যায়ন্তি তাং বৈষ্ণবাশ্চ কৃষ্ণং শ্যামলসুন্দরং।
    কেচিচ্চতুর্ভুজং শান্তং লক্ষ্মীকান্তং মনোহরম্॥
    ত্রিশূলধারিণং কেচিৎ পঞ্চবক্ত্রং দিগম্বরং।
    নানারূপঞ্চ পশ্যন্তি ধ্যানানুসারাতশ্চ যাৎ॥
    সা দেবী প্রকৃতির্ব্রহ্মতেজোমণ্ডল-বাসিনী।
    কেবলং প্রকৃতিশ্চৈকা দৃশ্যতে ভক্তিযোগতঃ॥
    ভিদ্যতে সা কতিবিধা সূর্য্যো দর্পণসন্নিধৌ।
    আকাশো বিদ্যতে যাদৃক্ ঘটস্থাদিস্তথা চ সা।
    একৈব হি মহাবিদ্যা নামমাত্রং পৃথক্ পৃথক্।
     
    ---------ব্রহ্মাণ্ড তন্ত্র
     
     বৈষ্ণবগণ কেহ কেহ সেই মহাশক্তিকেই দ্বিভুজ শ্যামসুন্দর কৃষ্ণরূপে, কেহ কেহ বা চতুর্ভুজ প্রশান্ত লক্ষ্মীকান্তরূপে ধ্যান করেন। শৈবগণ কেহ কেহ যাঁহাকে পঞ্চবক্ত্র দিগম্বর ত্রিশূলধররূপে, কেহ কেহ বা অন্যান্য চতুর্বক্ত্র একবক্ত্র প্রভৃতি ধ্যানানুসারে নানারূপে দর্শন করেন, সেই মহাদেবী প্রকৃতিই ব্রহ্মতেজোমণ্ডলের অভ্যন্তরবাসিনী। যোগীন্দ্রগণ একান্ত ভক্তিযোগে পরিণামে সেই একমাত্র প্রকৃতিকেই দর্শন করেন। দর্পণ সন্নিধানে একমাত্র সূর্য্যমণ্ডল যেমন সহস্র সহস্র রূপে প্রতিভাত হয়েন তদ্রূপ নিজ মায়া সন্নিধানে একমাত্র প্রকৃতিই অনন্তরূপে প্রতিভাত হইয়াছেন। ঘটাকাশ গৃহাকাশ জলাকাশ মহাকাশ ইত্যাদি রূপে বহু উপাধির ভেদ হইলেও আকাশ যেমন স্বরূপতঃ বিভিন্ন নহে, তদ্রূপ রূপের অনন্ত ভেদ হইলেও অনন্তরূপিণীর স্বরূপতঃ কোন ভেদ নাই। সেই একমাত্র মহাবিদ্যাই বিশ্বময়ী, নামমাত্র পৃথক পৃথক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন