২০২২ সালের মে ৬ থেকে ২০২৩ সালের মার্চ ৫ পর্যন্ত আমার সময়রেখা সাইটটি পরিদর্শন করেছেন ২১২৮ জন। পোস্ট সংখ্যা ৭২, ভিউ হয়েছে ৫,৯৭৩ বার। এসময় সাইটের গ্রাহক হয়েছেন মোট ২১ জন।
অধিকাংশ পরিদর্শকই বাংলাদেশ থেকে আমার সাইটটি দেখেছেন। এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, আয়ারল্যান্ড, ভারত, সৌদি আরব, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ক্যানাডা, আর সুইডেন থেকেও উল্লেখযোগ্য কিছু পরিদর্শক পেয়েছি। আমার সাইটের ভাষা যেহেতু বাংলা, ধরে নেয়া যায়, এরা প্রবাসী বাংলাদেশি বাঙালি, ভারতীয় বাঙালি বা আদিবাসী বাংলাদেশি।
ধন্যবাদ এই অধমকে আপনাদের সময় দেয়ার জন্য।
সাইটের পোস্টগুলো শুরু থেকেই দেশ অনুযায়ী ছিল। পোস্টগুলোকে আমি সম্প্রতি মহাদেশ অনুযায়ী ক্যাটেগরাইজ করেছি। অ্যান্টার্কটিকায় স্থায়ী মানববসতি নেই, ওটা বাদে ছয়টা। তো, দেখলাম যে, অধিকাংশই এশিয়া আর ইওরোপের। আফ্রিকা, ওশেনিয়া, দুই আমেরিকা সামান্যই গুরুত্ব পেয়েছে। এটা একটা খামতি। সামনে এটা পূরণ করার চেষ্টা করা হবে।
দেশের পাশাপাশি বিষয়ভিত্তিক কিছু পোস্ট আমি রাখব। ধর্ম দিয়ে শুরু করেছি। পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে বিজ্ঞান, শিল্প, দর্শন ইত্যাদি আসবে।
সময়রেখার পেছনের মানুষটি তরুণ জৈবপ্রযুক্তিবিদ খোরোশকোভা লিলিয়া, যিনি ২০২০ সালের ৩ জুন মাত্র ২৮-বছর-বয়সে চিরন্তন হয়ে যান। শুরুতে তাঁর স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখাই উদ্দেশ্য ছিল। সময়ের সাথে আরেকটা নতুন উদ্দেশ্য যুক্ত হয়েছে: যাঁরা এই জীবনকে দুনিয়াবি দৃষ্টিভঙ্গিতে বুঝে নিতে চান, তাঁদের জন্য আমাদের এ পর্যন্ত আসার একটা সংক্ষিপ্ত দুনিয়াবি বয়ান তৈরি করা।
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।