এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ধারাবাহিক

  • বাঁধের বিরুদ্ধেঃ একটি পীড়নের ধারাবিবরণী - ১

    প্রিয়াঙ্কা বরপূজারী লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ০৪ জুন ২০১২ | ৯৮০ বার পঠিত
  • গত কয়েকদিন ধরে আসামের উত্তর অঞ্চলের বাসিন্দারা সাক্ষী হয়ে চলেছেন রাজ্য পুলিশ এবং সিআরপিএফ এর দমননীতির। এই দমননীতি বাঁধ বিরোধী আন্দোলনকে স্তব্ধ করার জন্য। উক্ত বাঁধটি ২০০০ মেগাওয়াটের লোয়ার সুবনসিরি হাইড্রো পাওয়ার প্রজেক্ট, তৈরি হওয়ার কথা আসাম-অরুণাচল প্রদেশের বর্ডারে।

    মে ১১ তারিখ সন্ধ্যেবেলায় এনএইচ ৫২র কাছে ঠেকেরাগুড়ি গ্রামে এনএইচপিসি-র সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ একটি ১১০০০ লিটার ডিজেল সমৃদ্ধ ট্যাঙ্কারের সামনের অংশে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এটা ঘটে সুবনসিরি নদীর ব্রিজ ছাড়িয়ে একটু এগিয়ে গিয়ে। এই ব্রিজটা পড়ে আসামের লখিমপুর জেলায় আর লাগোয়া ধেমাজি জেলার ২-৩ কিমি আগে। নদী পেরোলে বাম দিকে যে পর্বতশ্রেণী দেখা যায়, সেটা পড়ে অরুণাচল প্রদেশে।

    একই সন্ধ্যেবেলায় ঘাঘোরে একটা চেকপোস্ট ও একটা বিরোধী ক্যাম্প ভেঙ্গে দেওয়া হয়। ঘাঘোর এনএইচ ৫২র ওপরেই পড়ে, ব্রীজের কয়েক কিলোমিটার আগে। রাস্তা যেটা বাঁদিকে দু’ভাগ হয়ে গেছে, সেটা সোজা চলে গেছে গেরুকামুখ (ধেমাজি জেলার অন্তর্গত)। গেরুকামুখ ২০০০ মেগাওয়াটের লোয়ার সুবনসিরি হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার প্রজেক্টের কন্সট্রাকশন সাইট এবং প্রজেক্ট হেড কোয়ার্টার। এই চেকপোস্ট এবং ক্যাম্পটি যৌথভাবে আটটি বাঁধ নির্মাণ বিরোধী সংস্থা জানুয়ারি ২০১২-তে তৈরি করে গেরুকামুখে নির্মাণ সামগ্রী পরিবহন বন্ধ করার জন্য একটা বিশাল গণ আন্দোলনের পরে পরেই।

    মে ১১ তারিখ রাত্রে এবং পরের দিন সকালে ট্যাঙ্কারে আগুন লাগানোর ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ ১৪ জন পুরুষ ও মহিলাকে মারধর করে ও গ্রেফতার করে। একটা ১৩ বছরের ছেলেকে বারবার মাথায় মারা হয় এবং দু’ঘন্টা ধরে আটকে রাখা হয়। পরের দিন আরও কয়েকজনকে মারধর করা হয় ও গ্রেফতার করে টেনে হিঁচড়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মে ২০ তারিখ সকাল পর্যন্ত মোট ২৩ জনকে গ্রেফতার করি হয়। পাকা খবর হল এর মধ্যে প্রথমে গেফতার হওয়া ১৪ জনের বিরুদ্ধে আইপিসি ১২০বি (ক্রিমিনাল কন্সপিরেসি), ১৪৯ (বেআইনি জনসমাগম), ৩৮৪ (এক্সটরশন), ৪২৭ (সম্পত্তির ক্ষতিসাধন) এবং ৪৩৫ (অগ্নিসংযোগের দ্বারা ক্ষতিসাধন) ধারা লাগানো হয়েছে। শেষের তিনটে জামিনযোগ্য অপরাধ হলেও ১২০ব ধারাটি অনেক বেশি কড়া। যে সমস্ত মহিলা এবং পুরুষ গ্রেফতার হয়েছেন তাঁরা হয় পেশায় চাষি, নয়ত ছাত্র বা দোকান বা ধাবা চালানো ছোট ব্যবসায়ী।

    গত কয়েকদিন ধরে আমি আন্দোলনকারীদের, বিভিন্ন উপজাতির স্থানীয় নেতা, অভিযুক্তদের পরিবার, এনএইচপিসির পদস্থ কর্মচারী, পুলিশ আধিকারিক, এমনকি জেল হাজতে বন্দিদেরও সাক্ষাৎকার নিয়েছি। এই লেখাটা চলার সময়ও দমননীতি চলছে – আরও ৪ জন, যারা ২০ তারিখ থেকে অনশন শুরু করেছিলেন, তাঁদের সিআরপিসি-র ১৪৪ ধারা অমান্য করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। এর পরের কয়েকটি রিপোর্টে গত কয়েকদিনের সরকারী নিপীড়নের থেকে যা কিছু বোঝা গেছে সেটা লিপিবদ্ধ করার চেষ্টা করব।


    --x--


    আজাদ হাজারিকা উত্তর লখিমপুর টাউনে একটা হেলথ ক্লাব চালান। লোয়ার সুবনসিরি হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার প্রজেক্টের বিরোধীতা করার জন্য আসামের মানুষকে ডাক দিয়ে যে সভাগুলো হত সেগুলোয় যাওয়া শুরু করেন এবং ২০১১র ডিসেম্বরের প্রতিরোধের সময় যখন এনএইচপিসি টার্বাইনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ প্রজেক্ট সাইটে পাঠানোর চেষ্টা করে, তিনি সেই বিরোধীদের একজন ছিলেন যারা কোনোরকম নির্মাণ সামগ্রীর সাইটে যাওয়া আটকাতে রাস্তায় শুয়ে পড়েন। আজ অলিখিতভাবে তিনি আন্দোলনকারীদের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগকারী হিসেবে কাজ করেন। আর সেটা এমন একটা সময়ে যখন জনগনের মধ্যে খবর প্রচার করাটা এই আন্দোলনের সবথেকে জরুরী অংশ হয়ে উঠেছে।

    তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী সরকারি কর্মচারী এবং বাঁধ নির্মাণ বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী আটটি যৌথ সংস্থার মধ্যে অলিখিত চুক্তি হয় যে ডিজেলবাহী ট্যাঙ্কারগুলোকে শুধু কুড়ি দিনে একবার গেরুকামুখের প্রকল্প স্থলে যেতে দেওয়া হবে। প্রকল্প স্থলে একটা নির্দিষ্ট পরিমানে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রাখার জন্য এই ডিজেল প্রাথমিক জ্বালানী হিসেবে প্রয়োজন। যে সব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শেষমেশ ট্যাঙ্কারে আগুন লাগানো হয়, তার একটা প্রেক্ষাপট হাজারিকা সাহেব আমাদের জানানঃ

    “আটটি সংস্থা তখন ‘বড় বাঁধের নির্মাণ সামগ্রী অবরোধ (Big dam’s construction material blockade)’ ক্যাম্প তৈরি করে এনএইচ ৫২র ওপর ঘাগোরে। এখানের চেকপোষ্টে সবসময় চারজন ছেলে পাহারা দেবে, যারা বাঁদিকের রাস্তা ধরে গেরুকামুখে প্রোজেক্ট সাইটে যাওয়া সব গাড়ির চালান পরীক্ষা করে দেখবে। যে সব গাড়ির চালানে এনএইচপিসি লেখা তাদের ফেরত পাঠানো হয় আর অন্য প্রাইভেট গাড়িকে যেতে দেওয়া হয়। চেকপোষ্ট থেকে একটু এগিয়ে ক্যাম্পে জানুয়ারি ২০১২ থেকে প্রায় ৫০ জন লোক দিনরাত থাকত।


    মে ১১ তারিখে চেকপোষ্টের ছেলেরা একটা ট্যাঙ্ককে ওই রাস্তার দিকে আসতে দেখে। ড্রাইভার বলে পুলিশ চালান রেখে দিয়েছে এবং ছেলেরা তাকে থামানোর আগেই সে প্রোজেক্ট সাইটের দিকে জোরে গাড়ি চালিয়ে চলে যায়। একটা জরুরি মিটিং ডাকা হয় আর সেখানে কিছু পদস্থ কর্তা বিশাল পুলিশ বাহিনী নিয়ে হাজির হন। আমি মিটিঙএর খবর পেয়ে ঘাগোরে ছুটে যাই – এটা উত্তর লখিমপুর থেকে ৩৫ কিমি দূর। সব থেকে আশ্চর্য লেগেছিল যখন দেখেছিলাম যে ঘাগোর ক্যাম্প ছাড়িয়ে গিয়ে পুলিশ আর সিআরপিএফ এনএইচ ৫২-তে পেট্রলিং করছে। ক্যাম্পে আলোচনা চলাকালীনই আরও দুটো গাড়ি জোরে সেখান দিয়ে বেরিয়ে যায়। এর পরে পরেই গুজব ছড়ায় ট্যাঙ্কারে আগুন লাগানোর আর তারপরেই শুরু হয় অযৌক্তিক গ্রেফতার অভিযান।


    -----

    মূল লেখা ঃ  http://www.priyanka-borpujari.blogspot.com/2012/05/damning-dam-protesters.html


    লেখিকার যোগাযোগ - aa.priyanka@gmail.com


    অনুবাদ : মীনাক্ষী মণ্ডল



    (চলবে)


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ধারাবাহিক | ০৪ জুন ২০১২ | ৯৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ড০ ইন্দ্ৰজিৎ বেজবরুৱা | ***:*** | ১২ জুন ২০১২ ১১:৪৩89920
  • লেখাৰ জন্য্ ধন্যবাদ।

    বৃহৎ নদী বান্ধ আসাম নয় পুৰু উত্তর-পূবাণ্চলে ঝুকি নিয়ে আছসে। multi-নাতীয়নাল কোম্পেনী গুলো সরকারের প্ৰত্যক্ষ সাহাৰ্যে গোটা পরিবেস তন্ত্ৰ নিয়েই খেলা করেছে। সাধারন মানুষের জীবন-জীবিকাকে নিয়ে করা এই খেলা বন্ধ হউক। শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এগিয়ে আসুক।
  • শ্রমণ | ***:*** | ১৩ জুন ২০১২ ০৮:৫০89921
  • অপেক্ষায় আছি। বৃহৎ নদী বাঁধ খোলা বাজারের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বন্ধু। সামগ্রিকভাবে এটা ভারতের কৃষি অর্থনীতিকে তার স্বাধীনতা-পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কল। বড় জোত, ঘুরিয়ে জমিদারী, বাণিজ্যিক ফসল (যা রপ্তানী নির্ভর এবং যে কোনো সময়েই যে দেশ/ গোষ্ঠী আমদানী করছে তার অনিচ্ছায়/ ধান্দায় বন্ধ হয়ে যেতে পারে), খাদ্য শস্যের নিরাপত্তা আরো সঙ্কুল করে তোলা (কেননা বাণিজ্যিক ফসল হবে ক্ষেতে বেশী বেশী জল তুলে; তাছাড়া খাদ্যশস্য যখন আমদানী করতে হয় তখন যেখানের থেকে আমদানী হচ্ছে তার ইচ্ছের উপরে তার আসা এবং বাজারের উপরে দাম নির্ভর করবে, কাজেই আরো ভুল্নারাব্লে হওয়া ছাড়া রাস্তা নেই)- এই সব বিভিন্ন খেলার অংশ হল বড় নদী বাঁধ। যেভাবে একদিন আমেরিকার থেকে গম আমদানীর শর্ত হিসেবে বড় বাঁধ গিলে আমাদের সবুজ 'অবুঝ' বিপ্লব শুরু হয়েছে সেই একই প্রক্রিয়ার অংশ এটা। কংগ্রেস জাতীয় বহুজাতীকের বন্ধু দলগুলোর নোংরা অর্থনীতি।
  • joya mitra | ***:*** | ০২ জুলাই ২০১২ ০৬:১৪89922
  • অসোমের বান্ধ বিরোধি আন্দোলনের লেখাতি খুব
    জরুরি। এবঙ্গ অরুনচলের ও আপর অসমের এই বড়ো বান্ধ গুলিঅসমের বর্তমান ভয়ন্কর ব্ন্যার মুল কারন।
    জ্নর ওখানে এই সাহসি আন্দোলন চালাচ্চেন ত্নারা অরো দিতেলে মেইল পাথান য়াতে আম্রা এসব খবর আরো প্রচার কর্তে পারি।
    এই লেখ ছাপার জন্য গুরুকে অনেক ধন্যবাদ
  • kisholoy | ***:*** | ২০ মে ২০১৩ ০১:৫২89923
  • বড় বাঁধের বিকল্প কোথায় কোথায় করা হয়েছে তা নিয়ে কিছু লেখা পড়লে ভালো লাগবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন