এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  অন্য যৌনতা

  • অপরাধ যখন

    সৌরভ চ্যাটার্জী ও অভিজিত মজুমদার লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্য যৌনতা | ২৪ মে ২০১০ | ১৯২৬ বার পঠিত
  • \
    সাল ১৯৫২, ম্যাঞ্চেস্টার। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনিভার্সিটির প্রসিদ্ধ অধ্যাপক অ্যালান টুরিং ধরা পড়লেন সমকামিতার অপরাধে। আদালতের আদেশে তাঁর দেহে প্রয়োগ করা হল স্ত্রী-হর্মোন ইস্ট্রোজেন, তাঁকে ঞ্ছসুস্থঞ্জ করে তোলার জন্য। টুরিং হারালেন তার সমস্ত সামাজিক সন্মান। সেই টুরিং, যাঁর মেধা ঘুরিয়ে দিয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মোড়, যাঁকে বলা হয় কম্পিউটারের জনক।
    সাল ১৯৬৭। লিন কনওয়ে হারালেন তাঁর আই বি এমের চাকরি, ট্রান্সসেক্সুয়াল হওয়ার অপরাধে। কনওয়ে, যিনি ইতিমধ্যেই আবিষ্কার করেছেন ডি আই এস (Dynamic Instruction Scheduling) , যে আবিষ্কারের ফলে সম্ভব হয়েছে সুপারকম্পিউটারের উদ্ভাবন।

    সাল ২০১০। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (এ এম ইউ) আধুনিক ভাষা বিভাগের প্রধান শ্রীনিবাস রামচন্দ্র সিরাসকে ধরানো হয় সাসপেনশন নোটিস, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া বাসস্থানও ছেড়ে দিতে বলা হয়। তাঁর অপরাধ, তিনি একজন পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন। তাঁর নিজের বাড়ির অন্দরে এক যুবকের সাথে তার ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের কিছু ভিডিও তোলেন অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন ব্যাক্তি, এবং পাঠিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে।

    তাহলে? ২০০৯ সালের জুলাই মাসে দিল্লী হাইকোর্টের যুগান্তকারী রায়ের পরেও চিত্রটা কিছুমাত্র বদলেছে কি?

    আসলে এই গল্পগুলো শুধুমাত্র বিভিন্ন সময়ের কয়েকটি স্ন্যাপশট নয়, সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জমে থাকা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে একজন মানুষের একার লড়াই এর গল্প। যে লড়াইয়ে কখনো কখনো হার জিত আয় ব্যয় একাকার হয়ে গেছে।

    যেমন টুরিং-এর গল্পটা। যাঁর সম্পর্কে স্যার রজার পেনরোজ বলছেন, “the central seminal figure in this computer revolution”z শুধু কি কম্পিউটার, অঙ্কশাস্ত্র থেকে শুরু করে রসায়ন, প্যাটার্ন আইডেন্টিফিকেশান থেকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স, টুরিং তাঁর প্রতিভার চিহ্ন রেখে গেছেন সর্বত্র। তবে আমাদের আজকের ইতিহাসে তার সব থেকে বড় অবদান সম্ভবত: দ্বিতীয় বিশ্বজুদ্ধের সময় জার্মান সঙ্কেত ঞ্ছএনিগমাঞ্জ-র কোড ব্রেক করা। তা না করা সম্ভব হলে আজ মানবজাতির ইতিহাস অন্য খাতে বইত।

    এই টুরিংকেই দাঁড়াতে হয়েছে আদালতের কাঠগড়ায়। সমকামিতার অপরাধে। তাঁর সামনে দুটো প্রস্তাব রাখা হয়েছিল। এক জেল, দুই ইস্ট্রোজেন থেরাপি যাকে আজকের দিনে বলা হয় রাসায়নিক লিঙ্গচ্ছেদ। টুরিং এই দ্বিতীয় পথ বেছে নেন। ইস্ট্রোজেনের প্রভাবে তাঁর বুকে স্তনের আভাস দেখা যেতে থাকে। এই ঘটনার দু বছর বাদে টুরিংকে তাঁর ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁর বিছানার পাশে রাখা ছিল একটি সায়ানাইড মাখানো আধ খাওয়া আপেল। আপেল, জ্ঞানবৃক্ষের ফল, মানুষের প্রথম পাপের স্মারক। পাপ, না কি প্রেম?

    টুরিং-এর গল্প যদি হয় সমাজের কৃতঘ্নতার থেকে অভিমানে সরে যাওয়ার, লিন কনওয়েলএর গল্প তাহলে শেষ অব্দি লড়াই করে জয় ছিনিয়ে নেওয়ার। লিন কনওয়ে, আমেরিকার মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ও ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রফেসর। মাইক্রৈলেক্ট্রনিক চিপ নিয়ে তার কাজ পৃথিবীবিখ্যাত। ছেলে হিসেবে জন্মেছিলেন লিন। ছেলে হিসেবেই বড় হয়ে ওঠা, নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে। কিন্তু পুরুষের দেহের ভিতরে তিনি ছিলেন নারী। এই অস্তিত্বের সঙ্কটের মধ্যেই লিন তাঁর বেঁচে থাকার প্রেরণা খুঁজে পান বিজ্ঞানের মধ্যে। পি এইচ ডি শেষ করে আই বি এম এ যোগ দেন, এবং সেখানে করা গবেষণায় আসে অভাবনীয় সাফল্য। তিনি আবিষ্কার করেন ডি আই এস ( Dynamic Instruction Scheduling) , যার ফলে সম্ভব হয় সুপারকম্পিউটারের উদ্ভাবন।

    কিন্ত এসবের মধ্যেই ব্যক্তিগত জীবনে চলছিলো ভয়ানক এক টানাপোড়েন। ১৯৬৭ সালে “The Transsexual Phenomenon” বইএর রচয়িতা, স্বনামধন্য চিকিৎসক হ্যারী বেঞ্জামিনের সাথে যোগাযোগ করেন লিন এবং “sex reassignment” অপারেশন করান। বাড়ি, কিংবা বন্ধুমহলে কেউই বাড়িয়ে দেননি সহায়তার হাত। আই বি এম তাকে চাকরী থেকে বরখাস্ত করে। একদম একা বিদেশে পাড়ি দেন অপারেশনের জন্য।

    ফিরে এসে এক অসম্ভব লড়াই। মুছে গেছে পুরোনো জীবনের সব কীর্তি, আই বি এমের বিখ্যাত বিজ্ঞানী কাজ শুরু করলেন ছোট একটি কোম্পানিতে, ডিগ্রীহীন সাধারণ প্রোগ্রামার হয়ে। অন্য অনেক গল্প এখানেই শেষ হয়ে যায়। কিন্তু লিন কনওয়ের অদম্য জেদ তাকে আবার পৌঁছে দেয় সাফল্যের শিখরে। ১৯৭৩ তে আসা জেরক্সের পাওলো অল্টো রিসার্চ সেন্টারে, সেখানে ভি এল এস আই নিয়ে করা কাজ তাঁকে আবার এক প্রথম সারির বিজ্ঞানী হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করতে সাহায্য করে। ১৯৮৫ সালে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৯৯ সালে নিজের “coming out” এর পর থেকে অসংখ্য “transsexual” কে সাহায্য করেছেন লিন, তাদের অনেকের কাছেই তিনি এক অনুপ্রেরণা।

    আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সিরাসের গল্পের শেষটা এখনো জানা নেই। আমরা এখনো অব্দি এটুকুই দেখেছি যে কুড়ি বছর ধরে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিনি সন্মানের সঙ্গে পড়িয়েছেন, সমকামী হওয়ার ঞ্ছঅপরাধেঞ্জ সেই প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে বার করে দিতে কর্তৃপক্ষের হাত কাঁপে নি। সংবাদমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে হইচই হওয়ার পরে এ এম ইউ র বিভিন্ন পদাধীকারীরা কি বলছেন একটু দেখে নেওয়া যাক।
    ১।এ এম ইউ র ভাইস চ্যান্সেলর পি কে আব্দুল আজিজের মতে এ এম ইউ একটি আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং এখানকার ছাত্ররা সুচরিত্রের অধিকারী হয়েই বেরোন। সমকামিতা এদের জন্য তাই ভালো নয়। (এখানে একটা কথা খুব পরিস্কার করে বলে নেওয়া দরকার যে প্রোফেসর সিরাস কিন্তু কোনও ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়ান নি।) তিনি মনে করেন এই ধরণের কাজকর্ম বাইরে কেউ করতে পারে, কিন্তু ইউনিভার্সিটির আবাসনে চলতে দেওয়া উচিত নয়।
    ২।শ্রী রাহাত আব্রার এ এম ইউ র পাব্লিক রিলেশন অফিসার। তিনি জানাচ্ছেন যে এ এম ইউ র একটি নিজস্ব সংস্কৃতি আছে, এবং শ্রী সিরাসের কাজগুলি তার বিরুদ্ধে যায়। একজন শিক্ষকের কাছে এহেন আচরণ অনভিপ্রেত বলেই তিনি মনে করেন।
    ৩। শুধু সহকর্মীরাই নন, খুব বেশি আজকের প্রজন্মের ছাত্রকেও কিন্তু তিনি তাঁর পাশে পান নি।

    অধ্যাপক রামচন্দ্র সিরাসের এই বছরই চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার কথা ছিলো। বিদায় সংবর্ধনার বদলে তিনি পেলেন ঘাড়ধাক্কা। অপরাধ, ভিন্ন যৌনতা।

    পুনশ্চ:
    ৮ই এপ্রিল মারা গেলেন অধ্যাপক সিরাস। আমাদের এই লেখাটি তখন সম্পাদকের টেবিলে। নিজের ঘরেই পাওয়া গেলো রামচন্দ্র সিরাসের মৃতদেহ। সিরাসের এই মৃত্যু স্বাভাবিক মৃত্যু, হত্যা না আত্মহত্যা, তা এখনো জানা যায়নি, ঠিক যেমন আজ অব্দি নিশ্চিতভাবে জানা যায় নি টুরিং-এর মৃত্যুর কারন। চলছে এবং চলবে নিয়মমাফিক পুলিশি তদন্ত। সত্য কি জানা যাবে? শাস্তি কি পাবেন এ এম ইউ-র সেই কর্তৃপক্ষ যারা সিরাসকে সাস্পেন্ড করেছিলেন, প্রাইভেসির অধিকার এবং সমানাধিকারকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে? কি শাস্তি হবে তাদের যারা শ্রী সিরাসের ব্যাক্তিগত জীবনকে টেনে এনেছিল মিডিয়ার হাটবাজারে?
    প্রসংগত, মৃত্যুর এক সপ্তাহ আগে, ১ই এপ্রিল, সিরাসের পক্ষেই রায় দিয়েছিলো এলাহাবাদ হাইকোর্ট, তার সাসপেনশনের উপরে স্টে অর্ডার জারি করে। কিন্তু আইনের লড়াইতে জিতে গেলেও শেষরক্ষা হলো না। কোনও এক অজ্ঞাত কারনে কোর্টের অর্ডার অনেক আগেই হাতে পাওয়া সত্তেও কর্তৃপক্ষ তা কার্যকরী করার নির্দেশ জারি করলো ৮ই এপ্রিল, সিরাসের মৃত্যুর ঠিক এক দিন পরে!
    অধ্যাপক রামচন্দ্র সিরাসের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি রইলো আমাদের সমবেদনা।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • অন্য যৌনতা | ২৪ মে ২০১০ | ১৯২৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • নবনীতা | ***:*** | ০৮ মে ২০১২ ০২:১৫89223
  • মানবিক অধিকার প্রতিষ্ঠার এত সংগ্রাম তবে কি লক্ষ্য করে, প্রশ্ন তৈরী হয় মনে!
  • সিকি | ***:*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০২:৪৯89225
  • ...
  • শান্তনু | ***:*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৩:০০89224
  • আসলে লড়াই টা সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘুর । যা সংখ্যালঘুর জীবনচর্যা তাই তো অস্বাভাবিক । এই মানসিকতাকে হারানো খুব কঠিন ।
  • Du | ***:*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৩:০৭89226
  • আরো হল, রানী তাঁকে মরণোত্তর 'মাফ করে দিলেন' কিছুদিন আগে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন