সিনিমার কথাই যখন উঠলো,তখন এগটা কথা জিগিয়ে নিই ফাঁকতালে। almodovar-এর তিনটে সিনিমা দেখিচি-talk to her,live flesh,all about my mother।পেত্থোমটা দেখে পুউউরো পেগলে গেছি।ভদ্রলোকের সব ছবি দেখতে চাই।বাকিগুলো কোথায় পাবো??
Lama | ০৭ আগস্ট ২০১১ ২০:১২ | 117.194.225.184
দাদুর তিরোধান দিবসে শহরে নক্ষত্র সমাবেশ। এত তারার ঠেলায় সূর্যের ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা
ইঃমৃঃ কিঃ? সদ্য চীন থেকে ফিরেছি। বাংলা আবার শিখতে দু-চাদ্দিন লাগবে।
dukhe | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৭:২৩ | 117.194.241.67
আবার সে এসেছে ফিরিয়া ।
I | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৭:১৭ | 14.99.88.94
তাইলে? কী ঠিক কল্লেন ? বিচার শেষ হলো? ইঃ মৃঃ-র?
দ্যাখেন, আমার সাহায্য ছাড়াও আপনেরা কেমন সোন্দর কনফ্যুজড হতে পারেন ! ;-)
nyara | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৪:৪৪ | 122.172.37.246
অ্যাক্চুয়ালি 'রুদ্রবাবু'ও নয় - 'রুদ্রমশাই' বোধহয়। পুরো লাইনটা ছিল - 'আশ্বিনের পরিচয় খুলে দেখলাম রুদ্রমশাই আবার আমার পেছনে লেগেছেন।'
রুদ্রমশাইয়ের দোষ ছিল যে উনি বলেছিলেন সত্যজিতের চারুলতা আর রবীন্দ্রনাথের নষ্টনীড়ের মধ্যে যা মিল, সে মিল হুদো হুদো ছবি আর গল্পের মধ্যে পাওয়া যায়। সত্যজিত এতই গল্প বদলেছেন যে সেটাকে আর রবীন্দ্রনাথের নষ্টনীড় বলা চলে না।
ব্যস। লেক টেম্পল রোডে আগুন জ্বলে গেল।
Ishan | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৪:৪৩ | 14.99.247.173
থ্যাঙ্কু ন্যাড়াদা। ধ্রুবকে অশোক পড়িতে হইবে।
Ishan | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৪:৪১ | 14.99.247.173
ধ্রুববাবু ছাড়াও আরেক ভদ্রলোক লিখতেন, কি যেন নাম মনে পড়ছিনা। তিনি হেবি বিপ্লবী ছিলেন। তাঁদের লেখাও বেশ লাগত তখন। বেশ কিছু পয়েন ছিল। এখন এই সমালোচনাগুলোতেও পয়েন আছে। কিন্তু তৎসহ বিপ্লবী অ্যাজেন্ডাটিও বেশ মজার। আমার তো মন্দ লাগলনা ফিলিমটি। দিব্বি শেষ অবধি দেখলাম। কিছু কিছু জায়গা বেশ পচাও লাগল। তবে সব মিলিয়ে বেশ আরাম করেই দেখলাম। বাঙলা সিনিমার হাল হকিকৎ জানতে হলে দেখেই ফেলুন। ঃ)
তবে না দেখলেও খুব ক্ষতি আছে এমন না। আমি তো সবাইকে মিনিস্টার ফাটাকেষ্ট দেখতেও উদ্বুদ্ধ করি। সেটা না দেখে আপনার কি কিছু ক্ষেতি হয়েছে? ঃ)
nyara | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৪:৩৮ | 122.172.37.246
"রুদ্রবাবু আবার আমার পেছনে লেগেছেন।" অশোক রুদ্র।
Ishan | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৪:৩৩ | 14.99.247.173
বাপ্রে ইঃমৃঃ নিয়ে ক্কি বিতর্ক। ঃ) আমার দেখে টেখে সেই পুরাকালের কথা মনে পড়ল। সত্যজিৎ রায় তখন প্রাইজ টাইজ পেয়ে মধ্যগগনে। তাঁর একেকখানা ফিলিম রিলিজ হয়, আর বঙ্গীয় ইন্টেলেকচুয়ালরা সেটার গুষ্টির তুষ্টি করে দেন। সেই নিয়েই মানিকবাবুর সেই অমর উক্তি ঃ আশ্বিনের (নাকি জৈষ্ঠের?) পরিচয় খুলেই দেখলাম ধ্রুববাবু (ধ্রুববাবুই তো?) আবার আমার পিছনে লেগেছেন। ঃ)
তাইলে অঃসেঃ কি এবার মানিকবাবু স্টেটাস পেয়ে গেলেন? ঃ)
kc | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৩:৫৪ | 194.126.37.78
যেখানে ভাল পড়ায়, থাকাখাওয়ার খরচ কম সেখানেই পড়া ভাল। প্রথম চাকরিটা কেউই বেশিদিন করেনা। একদুবছরের মধ্যেই চেঞ্জ করে ফ্যালে। তাই প্লেসমেন্টের ডেটা দেখুন, কিন্তু বেশী ওয়েটেজ দিয়েন্না।
ppn | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৩:৩৮ | 122.252.231.10
এইবার প্রশ্ন হল চাকরি কখন কোথায় পেতে চায়। যাদবপুর এবং জামশেদপুরের ক্যাম্পাস প্লেসমেন্টের তুলনা করে দেখুন।
ppn | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৩:৩৭ | 122.252.231.10
* চাকরি
ppn | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৩:৩৭ | 122.252.231.10
চারি করতে চাইলে এমসিএ সর্বত্র ভালো।
dukhe | ০৭ আগস্ট ২০১১ ১৩:২২ | 117.194.242.252
যার জন্য জিজ্ঞেস করছি সে জামশেদপুর এন আই টি তে এমসিএ শুরু করেছে । যাদবপুরেও পেয়েছে ।
আমারে কেউ আজকের ম্যানিউ চেলসি ম্যাচের লাইভ স্ট্রিমিং এর দু-চাট্টি খাসা লিং দাও দিকি!
kk | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৯:৩৫ | 69.245.8.145
টু ইন ওয়ান ,স্ট্রবেরী-পিনাটবাটার আইসক্রীমের মতো ঃ)।
aka | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৯:৩৩ | 24.42.203.194
কেকে যে সিনেমা দেখে সিনেমা মনে না হয়ে পেন্টিং মনে হয় সেকি ভালো সিনেমা না ভালো পেন্টিং? ;)
kiki | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৯:২৮ | 59.93.193.44
সাত সকালে ভাটে রবীন্দ্রসঙ্গীতের বান ডাকা নিয়ে বলবো বলে এসেছিলুম, কিন্তু ক্ষী একটা ভাটের লেখা মাথার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া পোষ্ট দেখে ভয়ে ভয়ে মোটা দাগের লেখা আর না লিখে পালিয়ে যাবার আগে একখান কতা , ডিডিদাদা আপ্নে খামোকা মানকেরে নিয়ে টানা টানি করবেন্না, আমার চাপ হয়।হুঁ
rimi | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৯:২০ | 24.42.203.194
আর আকা বাঙাল উচ্চারণের বোঝেটা কি? ঘৈট্যা পোলার আবার বড় বড় কতা!!!
kk | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৯:১৪ | 69.245.8.145
যাঃ, আকাবাবু কি যে বলে! বাজে গল্পে ভালো সিনেমাও দিব্যি বানানো যায়। এখুনি মনে পড়ছেনা নইলে লিস্টি দিয়ে দিতাম। তবে 'লাভলি বোন্স' একটা, অতি পাতি গল্প, কিন্তু সিনেমাটা দেখে আমার মনে হয়েছিলো একটা পেইন্টিং দেখলাম। অবশ্যই আমি সিনেমা বোদ্ধা নই, কিন্তু তাতে কি হয়েছে?
aka | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৮:৫৫ | 24.42.203.194
**ব্যাট লিফট ব্যাক লিফট নয়।
aka | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৮:৩৬ | 24.42.203.194
ভালো গল্পে বাজে সিনেমা যদি বা বানানো যায় কিন্তু বাজে গল্পে ভালো সিনেমা কভি নেহি। একমাত্র ব্যতিক্রম আওয়ারা পাগল দিওয়ানা। একা পরেশ রাওয়াল টেনে দিয়েছে। তো, এই সিনেমার গল্পটি অতি খাজা। তাও অবিশ্যি আঁতেল, আধা আঁতেল এবং ল্যালা বঙ্গ সমাজ দেখছে এই বা কম কি? এমনিতে আমার রিণাদির সিনেমা ঋতুর থেকে বেটার লাগে। তার বড় কারণ রিণাদির চরিত্রে সবাই কলেজের বাংলা বলে না (একজনের সাথে ফোনে কথা হচ্ছিল তিনি বললেন ঋতুর সিনেমায় সবাই মনে হয় যাদবপুরের আর্টস ডিপের ছাত্তর) ফলে চরিত্রগুলো অনেক বাস্তবের কাছাকাছি হয়। কিন্তু এখানে ঐ কমলাদিকে জোর করে বাঙাল বলাতে গিয়ে ছড়িয়ে ঙ হয়েছে।
একটা কথা বলি, ক্রিকেট খেলা দেখতে কি জানতে হয় যে পারফেক্ট ব্যাক লিফট ফার্স্ট স্লিপ থেকে নামে? সিনেমা দেখতেও কঠিন পাঠ নিতে হয় না। এমনকি ক্রিকেট খেলতেও ওসব লাগে না, তবে হ্যাঁ প্রফেশনাল ধারাভাষ্যকার হতে লাগে। মনে রাখবেন আপনার জন্য সিনেমা, সিনেমার জন্য আপনি নন। যে সিনেমা বই টই পড়ে, লেকচার শুনে বুইতে হয় তা জালি, কিন্তু ইনভলভড লোকজনের সেল করার ক্ষমতা বেশি তাই কিছু লোককে ঢপটা বেচতে পেরেছে।
nk | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৭:১৮ | 151.141.84.114
চেতন না, চিন্তন মনে হয়। এরকম নাম দক্ষিণ ভারতে হয় আজকাল? অবশ্য হতেই পারে, হওয়ালেই হয়। ঃ-)
nk | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৭:১০ | 151.141.84.114
ওঃ, হারিদ্দা জারিদ্দা লারিদ্দা! দেখেই ফেল্লাম মশাই। ঃ-) রিমি ঠিকই কইলে, ইমতিয়াজ চেতন আর সিদ্ধার্থ, এই তিনজন হারিত জারিত লারিত কেস। ঃ-) কর্ণের দৃশ্যগুলো চমৎকার, আর বেশ কবিতা টবিতাও আছে। ঃ-)
aka | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৬:৩৫ | 24.42.203.194
না না যাকে বলেছি তিনি বুয়েছেন। ;)
pi | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৫:২১ | 72.83.100.43
আমাকে বল্লে ?
aka | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৫:১১ | 24.42.203.194
লোকের কত সময়, দেখলেও ভালো লাগে।
pi | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৪:৪৫ | 72.83.100.43
আরে রিমিদিও পামিতাদিকে লিখেছো দেখিনি। এক ধারসে লিখে যাচ্ছিলুম ঃ(
রিমিদি, হ্যাঁ, এটা ঠিক। ঃ) সানন্দার বিবি রায়ের গৃহসজ্জার পাতার লাইভ ডেমো দেখছি মনে হয়। তবে আমার এই খুঁতখুঁতানিটা অনেকটাই ব্যক্তিগত কারণে। সাজানোতে আমার তেমন আপত্তি নাই। সাজাতে আমিও খুব ভালবাসি। আমার ঘরময় সাজানোর কুচো কুচো জিনিস। সাজানোর আইডিয়াও ভাল লাগে। কিন্তু আমি কিছুতেই কিছু গুছিয়ে রাখতে পারিনা। তার নামেই গায়ে জ্বর আসে। এবং সেটা নিয়ে চারদিক থেকে এত বেশি বকা খেয়েছি যে সেলফ ডিফেন্স হিসেবে ঐ হোটেল হোটেল লাগার জাস্টিফিকেশন তইরি করে রেখেছি। পারলেই ওটা ঝেড়ে দি ( শুধু সেদিন,ডিরেক্টরের ভিসিট প্রাক্কালে, ল্যাবের ডেস্কের আইলা বয়ে যাওয়া দশা নিয়ে বস বকাঝকা দিলেন, তখন ওটা বলতে পারলুম না ঃ( )
তাই সাজানোর সাথে সব সময় সব কিছু গোছানো দেখলে একটু...ঃ)
ঐ সুটকেসের সব গোছানো জিনিস এলোমেলো করে দেবার দৃশ্যে প্রভূত আনন্দ পেয়েছি ঃ) মশা মেসো বললেন, হায়রে, এরা তো একবার মাত্র এমনি করে স্যুটকেস গোছাচ্ছে আর আমরা ..ঃ((
pi | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৪:২২ | 72.83.100.43
পামিতাদি, নকশালি প্রেম নিকষিত হেম আবার কই দেখালো ? কবির প্রেমের ধরণ নিয়ে কবি কিছু বলেন নাই। সে তো দ্বিতীয় পরিচালকের প্রেম নিয়েও কিছু দেখানো হয়নি। ( মিস করে গিয়ে থাকতে পারি) তাই শরীরী প্রেমেরা মানেই সব খারাপ, অশরীরীরা ভাল এরকম কোন মেসেজ দেওয়া হয়েছে বলেও মনে হয়নি।
কানাডাতেও কি ইন্স্যুরেন্সের একই গল্প ? ইউ এস এর মতন ? আর সফল পরিচালক, নায়িকা। ওদের তো টাকাপয়সার কোন সমস্যা হবার কথা নয়। তার উপর দাদা ওখানে নাগরিক। সুযোগ সুবিধা কিছু পেতেই পারেন। দেশ থেকে রাজনীতিক থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকারা হরবখতই বিদেশে চিকিতসার জন্য যান তো। এটা তেমন কিছু গলতা মনে হয়নি।
আর, বউদি ননদের বিচে বসে কথোপকথন ভুলে গেলে ? এইরকম কোন সিচুয়েশন নিয়ে। সে তো কথা দিয়েছিল, ননদ কোনদিন মেয়েকে চাইলে ফিরিয়ে দেবে। আর, সে এককথায় দিয়ে দিয়েছে, কোন দ্বিধা দ্বন্দ্ব কষ্ট হয়নি, আপত্তি আসেনি, সেইবা কীকরে বলা যায়। ভেবে নেওয়া যায়ই যে, হয়েছে। হুয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার পরেও সায় দিয়েছে। কারণ,সেইরকমই কথা ছিল। অত দেখাতে গেলে ফোকাস হারিয়ে যেত না ?
আর মৃত্যুর পরে তার কথাগুলো শুনো। বারবার আক্ষেপ করছিল তো, কেন যেতে দিতে রাজি হল।
আর সোশ্যাল মেসেজ দেওয়া। রী আর ঋ কে নিয়ে যাদের ঘোরতর আপত্তি, তাদের অনেকেরি সবচেয়ে বড় অভিযোগই ত এই জায়গায়, যে তাদের সিনেমায় কোন পলিটিক্স নাই ! ঃ)
rimi | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৪:১৩ | 168.26.205.19
আরেঃ পাই ঠিক আমার কথাগুলৈ লিখে দিয়েছে দেখছি।
তবে পাই, বাড়িকে হোটেল হোটেল সাজানো গোছানো দেখলে সিনেমায় যতই আর্টিফিশিয়াল লাগুক, ঐখান থেকে নিজেদের বাড়ি সাজানোর অনেক আইডিয়া পেয়েছি। বল্লে হবে? ঃ-))
আর এনকে, ই মৃ তে যথেষ্ট ভালো দেখতে লোকজন আছে তো। ঐ প্রথম প্রেমিক নকশাল ছেলেটিই তো বেশ নওলকিশোর টাইপ। আর ইমতিয়াজের সেক্স অ্যাপিলের কথা তো কিইবা বলব? শুধু ওর জন্যেই সিনেমাটা আবার দেখা যায় ভাই, বিশেষ করে ওর কর্ণর সিনগুলির জন্যে ;-) আর কৌশিককেও বেশ সুদর্শন লেগেছে, ইমতিয়াজের মতন জাজ্বল্যমান না হলেও একটা অন্য ধরণের অ্যাপিল। এই তিন নায়ককে দেখে আমার পরশুরামের গপ্পের হারিতা, জারিতা আর লারিতার রূপ বর্ণনা মনে পড়ে গেল ঃ-)))
nk | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৩:৫২ | 151.141.84.114
ই মৃ দেখতে বসেছিলাম, ছিটকে পালালাম। দুই আঁতেল বি এফ জি এফ কথা কইতে কইতে বলে কিনা মা কী ছিলেন কী হইয়াছেন নাকি বঙ্কিমের রজনী! হি হি হি হি। ঐখানেই ভঙ্গ দিলাম রণে। ঃ-) আরেকটা ব্যাপার, ক্ষমতাশালী পুরুষদের ওরকম হিপোপোটেমাসের মতন দেখায় কেন সবসময়? বেশীরভাগ পুরুষই হয় হিপো নয় ভেড়া নয় ছাগলা। আরে বাপু মহিলা দর্শকদের কথা ভেবেও তো কিছু নওলকিশোর টাইপ মুখ রাখতে পারে?
pi | ০৭ আগস্ট ২০১১ ০৩:৪৬ | 72.83.100.43
লিখতে চাইছিলাম না। অনেকে দেখেনি বলে । এখন এত কিছু বলা হয়ে গেছে, আর অনেকের দেখাও হয়ে গেছে যখন,বলি।
খুব ভাল না লাগলেও আমার মোটের উপর ভালই লেগেছিল, কিছু কিছু জিনিস বাদ দিয়ে। বাজে লেগেছে বলবো না। কিন্তু এক কথায় ভাল লেগেছে বলার মতও নয়। কারণ, ঐ কিছু কিছু জিনিস, যা ভাল লাগেনি।
যা ভাল লাগেনি ঃ
এক,ঐ মানিকদা কেস। ওটা পুরো অবিশ্বাস্য ও খোরাক লেগেছে ।
দুই,এই সোজা সাপ্টা ফ্ল্যাশ ব্যাক টেকনিক। গল্পকে কি আর কোনভাবে ভাঙ্গা যায় না ? আবহমান অন্য কিছু কারণে ভাল না লাগলেও আর সঃ চঃ কাঃ ও খুব ভাল না লাগলেও ওগুলোর গল্প বলা বেটার লেগেছিল। এখানে এই পুরো আলাদা আলাদা খাপে খাপে একেকজনকে এই সময়ের পর্যায়ক্রমে ওয়ান বাই ওয়ান মনে পড়তে থাকাটা বড্ড যান্ত্রিক লেগেছে। আর সেগুলোর মিচ্যুয়ালি প্রায় এক্সক্লুসিভ হয়ে যাওয়া ! প্রথম সম্পর্ক যতক্ষণ দেখানো হল, তাকে মনে করার মেয়াদ ও ততক্ষণ ই। পরে আর কখনো, অন্য ফ্ল্যাশব্যাকে সে চলে আসেনা, ভুল করেও তাকে আর মনে পড়ে যায় না ! এমনকি, তার পর পরই তৈরি হওয়া সম্পরকের স্মৃতিচারণে প্রথমজন পুরো অনুপস্থিত। সবার জন্য যেন মেমরিতে একেকখানি করে খোপ, একেকখানি করে সেপারেট ণাম লেখা ফোল্ডার।
তিন, কিছু জায়গা খুব প্রেডিক্টেবল লেগেছে। প্রেমিক আর মেয়ের মৃত্যু। মেয়ের মৃত্যু সংবাদ জানার সিনটাতে যেন সব রকম করে প্রস্তুতিই নেওয়া হচ্ছিল, ক¾ট্রাস্ট তৈরি করে, যাতে শকটা ভাল করে বোঝানো যায়। ঐ রকমের বিশাল এক্সপেক্টেশন বুদবুদিয়ে ফুটে ফুটে ওঠা, আনন্দে ভুবন মাতোয়ারা মার্কা সিনে দুম করে ফোনকল আসলেই মনে হয় ...
চার, ডিটেলিং এর অভাব আমাকে তত পীড়া দ্যায় না, যত বেশি দ্যায় এই সব কিছু বড় বেশি করে সাজানো গোজানোটা। সব কিছু এত বেশি আর্টিস্টিক কেন ? বাড়ীগুলোকে কেমন হোটেল হোটেল লাগে ! একটু উচ্চবিত্তদৃতিবা সংস্কৃতি জগতের জনতার বাড়ি হলেই। ইদানিং এটা খুব চোখে লাগে। সেই আবহমান,অন্তহীন,দোসর, সঃ চঃ কাঃ সবেতে ! অটগ্রাফ দেখিনি, কিন্তু কিছু সিন দেখেছি, তাতেও অমনি লেগেছে। হয়ত এরকমই হয়ে থাকে। হতে পারে। ( তাও এটাতে সব লোকজনের সব সময়ে এথনিক বুটীকের ড্রেসপত্তর পরে থাকা সাজগোজ তুলনায় কম, অন্যগুলোর থেকে )
কিন্তু মারা যাবার পরেও রাস্তায় অমনি ফোটোজেনিক মুদ্রাতেই রাস্তায় পড়ে থাকতে হবে !
পাঁচ। কিছু জিনিস গোদা লেগেছে। যমন, কেউ মারা গেছে কিনা তা নিয়ে সাসপেন্স তইরি করেই পরের দৃশ্যে তার ফোটো ঝোলান দেখানো । সাসপেন্স আর কি বা হয়েছিল, বোঝাই তো গেছিল। তারপর পরই ঐ সিনটা পুরো রিডান্ডেণ্ট মনে হয়েছে। শেষ দৃশ্যটা চমকে দ্যায়। পুরো সিনেমাকে হয়ত অন্যরকম ও করে দ্যায়। কিন্তু একটু অন্য কোন ভাবে করা যেত কি ? জানিনা কেন, একটু অস্বস্তিকর লেগেছে। বড্ড বেশি নাটকীয় ?
ছয়। এই সিনেমা জগত নিয়ে সিনেমা - এটা একের পর বেশ কিছু সিনেমাতে দেখানোটা একটু ক্লান্তিকর ঠেকছে।
আর, সাবপ্লটগুলূ সব কটাই বেশ কিছুটা ক্লিশে লেগেছে।
এবার ঘটনা হল, সেটা লাগলেও এদের ট্রিটমেন্টগুলো কিন্তু ভাল লেগেছে।
সিনেমাওয়ালা, সিনেমার কুশীলবদের নিয়ে অনেক সিনেমা হলেও, অন্য অন্য আংগেল উঠে আসে, সেটা ভাল লেগেছে।
পরিচালক-নায়িকা-পরিচালকের স্ত্রী , এই একই ত্রিভুজ নিয়েও নানারকম আলাদা আলাদা ডাইমেনশন ফুটে ওঠে, এইটা খুঁজে পেলে আর প্লটকে মোনোটোনাস লাগে না। ইন্টারেস্টিং লাগে বরং। এই তিনজনের ইন্টারয়কশনের দৃশ্যই যদি মনে করি। শুভ মুহরত , আবহমান, ইতি মৃণালিনী। এক ই ঘটনা। নায়িকা নবাগতা হোক কি ক্যামেরার সামনে বহুদিন বাদে আসা। তার শট নিয়ে নামী বোদ্ধা পরিচালক খুশি নন। বকাবকি করছেন। এবার সেটা দেখে পরিচালকের স্ত্রীর প্রতিক্রিয়া - এই ইঃমৃ তে ঐ চোখের কোণা দিয়ে জাস্ট শীতল চাহনি আর ঠোঁটের কোণা দিয়ে এক চিলতে ক্রূর হাসি দিয়ে চলে গিয়ে দুম করে দরজা বন্ধ করে দেওয়া। বাকি সিনেমাটাতে তার উপস্থিতির আর কোন দরকারই প্রায় হয়না। ওদের সম্পর্কের মধ্যেও ঐ ক্রূর, নিষ্ঠুর,শীতল বাস্তব মধ্যবর্তিনী হয়ে থেকেই যায়।
অন্য দুটোতে পরিচালকের স্ত্রীর পরিচালককে বকাবকি, নায়িকাকে বকাবকি করা নিয়ে। একটা, খুনীর ঠাণ্ডা মাথায়। সাজিয়ে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে। সেই নায়িকাকে নিয়ে যাকে সে খুন করতে চলেছে। অন্যটাতে, মন থেকেই বলে। স্বাভাবিকভাবে। কিন্তু যার জন্য বলা, যাকে বোঝানো, শেখানো, স্বান্ত্বনা দেওয়া, পরবর্তী জীবনে সেই...
সিনেমার বিবেকবাবুকে নিয়ে একটু খচখচানি থাকলেও তিনি চোখে আঙ্গুল দাদা হয়েছেন ,এমনভাবে ঠিক চোখে লাগেনি। বরং ওনার ফিলসফির জন্যই অন্য চরিত্রগুলোকে এক কথায় কালো ভিলেন মনে হয়নি। ঐ যে বললেন, ঐ circumstance দিয়ে চালিত হবার কথা। বললেন, আগের সম্পর্ক নিয়ে অত সহজে বলে দেওয়া যায় না,সে খারাপ । সে ভালবাসেনি। বলা যায়, সে দুর্বল ছিল, সেও পরিস্থিতির শিকার ছিল, 'but he loved in his flawed way.' শুধু নায়িকাই পরিস্থিতির শিকার এরকম না দেখিয়ে অন্যদেরও সেভাবে দেখানো হয়েছে, এটা ভাল লেগেছে।
ডিরেক্টর মাত্রেই দুষ্টু, বদমাশ, এক্সপ্লয়েটকারী এমন গোদাভাবে দাগানোটা কাটানোর চেষ্টা করা হয়েছে বলেই মনে হয়েছে। যদিও সেই চেষ্টাটা গোদাভাবে হয়নি। হ্যাঁ, হতে পারতো , যে, ঐ চরিত্রগুলোতেও কিছু সময় দেওয়া যেত। তাদের পারস্পেকটিভ নিয়ে সময় দেওয়া যেত। এক মিনিটের শটে মৃত মেয়ের ছবি বের করে দেখা ছাড়া ( হ্যাঁ, এটাও একটু গোদা লেগেছে। কিন্তু ইমোশন ব্যাপারটা ইটসেলফই কি খুব গোদা নয় ? ঃ))
কিন্তু এটা তো নায়িকার দৃষ্টিতে দেখা। আর, নায়িকার তো এমনি মনে হতেই পারে। ঘটনার মধ্যে যে আছে, তার মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক। তার কাছে সাদা কালো লাগতেই পারে। দর্শক তো অনেক নিরপেক্ষ জায়গায়। তারো এমনি মনে হতে হবে, এরকম কোন বাধ্য বাধকতা নেই, আর সিনেমাতে বাধ্য করা হয়ওনি বলেই মনে হয়েছে। সেটা ভাল লেগেছে। হ্যাঁ, সেভাবে ভাবলেও চরিত্রগুলোতে সংবেদনশীলতার অভাব চোখে পড়ে। কিন্তু সেও তো হতেই পারে। জীবনের অন্য কোন ব্যাপার তাদের কাছে প্রায়োরিটিতে আছে, অন্য কিছু ব্যাপারে হয়তো তারা সংবেদনশীল। তার জন্য তো তারা দুষ্টু বদমাশ সুবিধাভোগী নীচ ভিলেন হয়ে যায় না !
বিবাহিত, দুই ছেলে আছে, তাদের সাথে আটাচোমেণ্ট আছে জেনে তৈরি করা সম্পর্কে বরং নায়িকার দাবিদাওয়াকে, বুঝতে না চাওয়াকে কিছুটা অবুঝ, কিছুটা হলেও স্বার্থপর মনে হয়েছে। আবার তার দিক থেকেও এটা স্বাভাবিক। পরেরটার বেলাতেও। বয়সের বিশাল পার্থক্য জনিত কম্পলেক্স, সামাজিক সম্মানের ভয়ে কোনরকম স্বীকৃত সম্পর্ক তৈরি না করা, এসব তো নায়িকার নিজেরই বক্তব্য। এর পরের ঘটনাপত্রে এসবের দায়ও থাকে তো বটেই। তরুণ ডিরেক্টরের আচরণ কি শুধুই তার বদমায়েশি ? মনে হয়নি। খুব আস্বাভাবিক কিছু লাগেনি। আবার নায়িকার তাই নিয়ে প্রবল রিয়াকশনও স্বাভাবিক লেগেছে। আর এই স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াগুলো কেটে ছেঁটে কাউকে মহান,উদার করে দেখানো হয়নি বলেও ঠিকঠাক লেগেছে। যার যা মনে হয়েছে, সোজা সাপ্টা বলেছে। এক্সপ্রেস করেছে। চড় মারতে ইচ্ছে হলে চড় মেরেছে। নিজেকে মহান, উদার , ক্ষমাশীল, সহনশীল, অন্যরকম প্রমাণ করার জন্য নিয়ন্ত্রণ করার কোন চেষ্টা করেনি। তাই প্রিটেন্সশাস লাগেনি। আর সেটা ভাল লেগেছে।
বিবেকবাবুকেও অমনি দেখানো মনে হয়েছে বলে আমার অন্তত মনে হয়নি। তার নিজের সীমাবদ্ধতার জন্য তো সে নিজেও বেরিয়ে আসতে পারেনি। সে পরিস্থিতির কারণে সীমাবদ্ধতাই হোক আর যাই হোক। তার পরেও কোনভাবে কিছু থেকে যেতে পারে। সেই থেকে যাওয়া অন্যদের থেকে এই সম্পর্ককে আলাদা করে দ্যায়। স্বাভাবিক লেগেছে। স্বাভাবিক বলেই ভাল লেগেছে। সীমাবদ্ধতার কাছে অসহায়তাও স্বাভাবিক লেগেছে। আর তার থেকে আসা দুঃখ। এই দুঃখটা ভাল লেগেছে। প্রত্যেকটাকে ঠিক দুঃখ ও বলা ঠিক না। সম্পর্ক গুলো ছিঁড়ে ফেলতে দুঃখ হয়েছে কি ? কষ্ট ? সম্প্ররকটা নষ্ট হয়ে যাবার জন্য ? ঠিক মনে হয় নি। কারণ অন্যদের আচরণের কোন জাস্টিফিকেশনই তো মৃণালিনীর কাছে নেই। রাগ, অভিমান, তিক্ততা ? বিষ। এটাই বোধহয় সঠিক শব্দ।
ক্যামেরার কাজ তো ভাল লেগেইছে। সিনেমাটা ভাল লাগার একটা বড় কারণ সেটা। অভিনয়। প্রায় সব্বার অভিনয়। বেশ মানানসই কাস্টিং আর অভিনয় মনে হয়েছে। গানগুলূ। বিশেষ করে বিষে বিষে নীল। সিনেমাটার পরতে পরতে বিষ, বিষে বিষে নীল।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন