আমাদের অসংবেদনশীল মধ্যবিত্ত স্বার্থপরতার আরেকটি চূড়ান্ত নিদর্শন এই লেখাটির পাঠকসংখ্যা। যেখানে রাজনৈতিক তরজা আর সাহিত্যচর্চা দিয়ে গুরুর পাতা ভরে থাকে, মতামত আর তর্কবিতর্কের ঝড় ওঠে সেখানে এই শিরোনাম দেখে তিনদিনে মাত্র ৫৮ জন পড়তে উৎসাহী হলেন ! গুরুর পাঠক তো নাকি সব শিক্ষিত সচেতন নাগরিক। এই সমাজ বদলাবে এমন আশা করতে ভরসা হারিয়ে যাচ্ছে। লেখাটি পড়লে হয়তো কিছু বিবেকবোধ কাজ করতো।
disability এর জন্য ইনক্লুসিভ ব্যবস্থা যদি আমাদের এ অঞ্চলে থাকতো তাহলে আজ তিন হাত দূরত্ব বজায় এত কঠিন হতো না .
এরা তো বাড়তি বা বোঝা। সমাজের কাছে অদৃশ্য, ফলে সামান্যতম সুবিধা পাবার যোগ্য নন। যাদের বেঁচে থাকাটাই অন্যের দয়ার উপর নির্ভর করে বলে অধিকাংশ মানুষ মনে করেন, তাদের জন্যে কিছু করার দরকার আছে বলে কেউ( সরকার, প্রতিষ্ঠান) মনে করে না।
প্রতিবন্ধী নয়, বিশেষভাবে সক্ষম- এখান থেকেই যুদ্ধটা শুরু করা দরকার।
ভাল এবং দরকারী লেখা। অণুগল্প - টিও সুন্দর
খুব প্রাসঙ্গিক এবং তাৎপর্য পূর্ণ l অনুগল্প টিও খুব ভালো লাগলো l সর্বোপরি দুর্গাপুজো'তে বিশেষ বন্ধুদের জন্য পুজোকর্তা'রা একটু সংবেদনশীল হয়ে প্যান্ডেল এ সেরম ব্যবস্থা করলে সেটা সমবেত দর্শনার্থী দের অনেকের'ই যে সুবিধে হবে তাই শুধু না, যেই তাদের আরাধনা'ও সার্বিক ভাবে স্বার্থক হবে l
Wonderful thought provoking writing. Enjoyed lot in reading. Thank you
লেখাটা আরো একবার প্রমাণ করলো শারিরীক সীমাবদ্ধীদের ব্যাপারে আমরা কতখানি অন্ধাকারে।