এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বই

  • দ্য ক্রিস্ট্যাল ফ্রন্টিয়ার

    ইন্দ্র
    আলোচনা | বই | ০৮ অক্টোবর ২০০৬ | ৬৬৬ বার পঠিত
  • ফুয়েন্তেসের নাম আবছাভাবে শোনা ছিল।

    তারপরে বাপ্পাদার (লন্ডন) সঙ্গে আলাপ; তো বলল লোকটা নাকি ব্যাপক লেখে। মেক্সিকোর লেখক। এখানকার লাইব্রেরিতে গিয়ে আবার পেয়েও গেলাম বইটা। The Crystal Frontier ।
    ৯ খানা আলাদা আলাদা গল্প নিয়ে একটা উপন্যাস। আলাদা, কিন্তু একটা কমন থ্রেড চলে গেছে গল্পগুলোর মধ্য দিয়ে, তা নইলে আর একটা উপন্যাস কি করেই বা হবে। গল্পদের নাম এইরকম:

    1. A Capital Girl.
    2. Matabhash
    3. Spoils
    4. The Line of Oblivion.
    5. Malintzin of the Maquilas.
    6. Las Amigas.
    7. The Crystal Frontier.
    8. The Bet.
    9. Rio Grande, Rio Bravo.

    নবম ও শেষ গল্পে এই সুতো ছিঁড়ে পড়বে, আমরা এই সব আলাদা ফুল-পাতা, আকাশ-অরণ্য, বস্তি ও বেশ্যাখানাদের এসে মিলে যেতে দেখবো সেই ভিখিরি ইন্ডিয়ান সর্দারের কাঁড়া-আকাঁড়া ভিক্ষাপাত্রে, যার নাম মেক্সিকো।

    লুই বুনুয়েলের মেক্সিকো। এমিলিয়ানো জাপাতার মেক্সিকো। গুয়াদালুপের শিখরে দাঁড়ানো সুগন্ধী পাইন, সিডার, জুনিপারের নীল, বিষণ্ন মেক্সিকো। না কি অন্য কোনো মেক্সিকো, যা একান্তভাবেই কার্লোস ফুয়েন্তেসের মেক্সিকো?

    ৯ গল্পের এই ভুবনে, সহজেই বোঝা যাচ্ছে, গিজগিজ করছে লোকজন। এই লোকেরা সকলেই প্রায় টেক্স-মেক্স বর্ডারের বাসিন্দা, বাদে দু-একজন। হাঙ্গর ব্যবসায়ী ও ডিপ্লোম্যাট, রাজধানীর মেয়ে, গে ডাক্তার জুয়ান জামোরা, নামী মেক্সিকান শেফ দিওনিসিও , নামহীন দারোয়ান, ইন্ডাস্ট্রিতে টিভির পার্টস অ্যাসেম্বল করতে আসা কাজের মেয়েরা সব।
    কাজের মেয়ে, তোমরা কোথা থেকে আসো?

    আমরা আসি চিয়াপাস থেকে, অক্সাকা থেকে, জাকাটেকাস থেকে। গ্রাম পেরিয়ে, জল পেরিয়ে, বন পেরিয়ে। মন পেরিয়ে।

    মারিনা আছে, রোনাল্ডোকে যার ভাগ করে নিতে হয় অন্য মেয়েদের সঙ্গে। বৃহস্পতিবার বাদে অন্যদিন, সপ্তাহের অন্যদিনের মেয়েদের সঙ্গে। এ পৃথিবীর রোনাল্ডোরা, চোখে কালো রোদ-চশমা, কানে সেল ফোন। সর্বদা। গাভীর মত শান্ত, বাদামী ও বিশ্বাসী যোসেফিনা, খিটখিটে অ্যাংলো বুড়ী মিস ডানবার। টেক্সাস শহরের কাচের দেয়াল, স্ফটিক দেয়াল মুছতে আসা সপ্তাহান্তের আজটেক রাজপুত্তুরের দলবল সব। ক্রুদ্ধ গাইড লিয়ান্দ্রো। বোকাহাবা পাকুইটো, শহরের চৌমাথায় বিকেল হলে জমে ওঠা রাগ। কিল-চর-লাথি-ঘুষি, পাকুইটো কারণ না জেনে মরে যাবে।

    ধীরে বহে রিও গ্রান্দে। রক্তের নদী, দু:খের নদী। ওপারে নাইট ভিশন গ্লাশে ফোকাস করুক বর্ডার প্যাট্রলের ড্যান পোলানস্কি, ছিদ্রময় বর্ডার পেরিয়ে ভেজা গায়ের ছেলেরা, জল টুপিয়ে পড়া ছেলের দল একের পর এক জড়িয়ে ধরছে মারিওকে। গডফাদার বলছে। মারিও, জড়িয়ে ধরলে বুকে ব্যথা লাগে, বুকে ব্যথা আছে। আমি আমেরিকা, মারিও বলে। আমার মেক্সিকো নেই, মারিও বলে। পালা, পালা, ছেলের দল, বন পেরিয়ে , কাঁটাতার পেরিয়ে, গ্রিংগো বুলেট পেরিয়ে। মারিও ছেলেদের তাড়ায়। মারিও মেক্সিকোকে তাড়ায়, ঘুমের মধ্যে দু:খী মরুদেশ,একলা জন্মভূমি বড় বেশী ক্যাকটাসময়।

    আমরা ফিরে আসবো, মারিও। হাজার বার ধরে ফেললে হাজার বার ফিরে আসবো। হাজার এক বার। ঘুমোস না, মারিও।

    যখন আমাদের তোমার দরকার হয়, তখন আমাদের তুমি ডাকো, আইন থাকুক আর না থাকুক। যখন দরকার ফুরোলো,আমাদের তুমি পাছায় লাথি মেরে তাড়াও, আইন থাকুক আর না থাকুক।

    গেঁয়ো মেক্সিকান, অলস মেক্সিকান, নোংরা অসভ্য গোঁয়ার মেক্সিকান।

    আর কি থাকে? ধোঁয়াপাথর, তারা, তীর্থগামীর ঝর্না, মরুনদী, তীর, বৃষ্টির স্মৃতি, নিভন্ত আগুনের গন্ধ, পাহাড়ের বিষণ্ন শিস, যখন বীজ শুকিয়ে ওঠে। যখন বীজ ঝামরে ওঠে। ইন্ডিয়ান জন্মায়, শিশু হয় ও শিশুর পিতামহ, বিস্মৃতি, ঝিল্লি, গোসাপ, গাছের ছাল, মুখোস, মেঘ ও রাইফেল। জন্মের ভাঙ্গা বাসনকোসন। মৃত্যুর অনুতপ্ত আলখাল্লা।
    ঘোড়ার স্বপ্ন।
    গুলির সীসে।
    সীসের চাঁদমারি। ফুটো কলজে, ছেঁড়া হাতের টোটেম।
    এই সব-ই হয় ইন্ডিয়ান।
    ঝড়ের চেয়ে জোরে ছোটে স্প্যানিশ ঘোড়া, আকাশ-অরণ্য নদীতে ইস্পাত, নীলচে স্প্যানিশ ইস্পাত। আকাশ-অরণ্য-নদীতে স্মল পক্স, টাইফাস,হামের জীবাণু। মেক্সিকো এক বাদামী মেয়ে, লজ্জা জানেনি মেয়ে, এখন খুলে দিচ্ছে তার ঝাঁঝালো যোনি, বিস্মিত। যোনির কি ব্যবহার, বিদেশী?

    গ্রিংগোরা আসে, ওরা কারা, কোন ঈশ্বর ওদের তৈরী করেন, ওরা আসে জলের ফোঁটার মত, দুধের মত।, বিন্দু বিন্দু। আলোর ভগবান, সাদা।
    ধীরে বহে রিও গ্রান্দে, দু:খের নদী। টেক্সাস, উটা, কলোরাডো,নিউ মেক্সিকো, ক্যালিফোর্নিয়া, নেভাডা,অ্যারিজোনা ; মেক্সিকোর ৫৫% জমির দখল নিল আমেরিকা। ১৮৪৫। গুয়াদালুপে হিদালগো চুক্তি।

    মরুভূমি সব শুষে নেয়, সব রক্ত। হিদালগো কস্টিলোর রক্ত,গঞ্জালো রোমেরোর রক্ত। হাজার জাপাতিস্তা গেরিলার রক্ত। এমিলিয়ানো জাপাতার প্রেতচ্ছায়া ঘুড়ে বেড়ায় ঘোড়ার পিঠে, কাঁধে কার্ট্রিজের বেল্ট। চিয়াপাস জুড়ে। সারা মেক্সিকো জুড়ে। মৃত্যুর চাষ অফলা বালিপাথরময়। পঞ্চাশ বছরে মরে যায় চুয়ান্ন মিলিয়ন ইন্ডিয়ান। স্প্যানিশ মেক্সিকোতে,ইউকন থেকে টিয়েরা ডেল ফুয়েগোর মধ্যে, রিও গ্রান্দের তীরে তীরে। আমরা তথ্য বিস্ফোরণের যুগে এথনিক ক্লিনসিং চিনতে শিখবো, যা অসভ্য কালো-বাদামী আফ্রিকান ও এশিয়াবাসীরাই শুধু করে থাকে।

    এই তবে ফুয়েন্তেসের মেক্সিকো?
    সময় যেহেতু শ্বেত, ক্যানভাস সাদা, বাদামী রং চিনলাম সাদার সাপেক্ষে, অতএব। মেক্সিকো প্রতিদিন তৈরী হবে, অতিনির্ণীত হবে আমেরিকার দ্বারা, আমেরিকার সাপেক্ষে। আমেরিকা বাতাস , আলো ও অন্ন দেবে, প্রাণের আরাম, আত্মার শান্তি। মেক্সিকোকে গড়েপিটে নেবেন ভগবান, সাদা। হাজারে হাজারে মেক্সিকান, হিস্পানিক , লাতিনো গিজগিজ করে রাস্তাঘাটে। এত অজস্র, আলাদা করে চেনা যায় না।
    তুমি কি মেক্সিকান, বাদামী মানুষ?
    আমি মেক্সিকান নই। আমি গ্রিংগো নই। আমি চিকানো। আমেরিকাতে আমি গ্রিংগো নই। মেক্সিকোতে আমি মেক্সিকান নই। আমি চিকানো, সর্বত্র।
    ফুয়েন্তেস হোজে ফ্রান্সিস্কোর কথাও লিখলেন।

    ষাটের সিভিল লিবার্টি আন্দোলনের কথা আমরা জানি; চিকানো আওয়াজের কথা তো কই, কেউ বলল না !
    আমি যত্ন করে পড়লাম রেয়ে লোপেজ টিজেরিনা-র কথা, সিজার সাভেজের কথা, প্রতিরোধের কবি আলুরিস্তার কথা। আমি-ই জোয়াকিন-রোডলফো গঞ্জালেসের প্রবাদ-কবিতা। ছোট্ট দুশো পাতার বই পড়তে গিয়ে আমাকে অনেকখানি মেক্সিকো পড়তে হল।
    দুনিয়া জুড়ে এত চিকানো!-আলুরিস্তা অবাক হয়ে বলেন। হোজে ফ্রান্সিস্কো রিও ব্রাভোর দুইধারে পারাপার করে চিকানো পান্ডুলিপি।
    ভগবান হাসেন মৃদুমন্দ। চিকানো ছাত্রনেতাদের মাঝখানে দাঁড়িয়ে ফুল্ল হাসেন রবার্ট কেনেডি,প্রেসিডেন্টপদপ্রাথী।
    ভগবান লেখকের ন্যাংটো আত্মায় জলপড়া ছিটিয়ে দেন। কমিউনিস্ট ফুয়েন্তেস, অশ্লীল, বেদ ও বাইবেল-বিরোধী ফুয়েন্তেস কলম্বিয়া, প্রিন্সটন, পেনসিলভ্যানিয়া, হার্ভার্ডে ঢোকেন, মাননীয় শিক্ষক , নইলে ত্রিভুবনেশ্বর, তোমার প্রেম হত যে মিছে।

    রাতে কে লেখে, আলোজাগর রাতে? কে পার হয় দু:খরাতের নদী? কে ভাঙ্গে স্ফটিক সীমান্ত, আর কেই বা ভাঙ্গা টুকরোদের জড়িয়ে রাখে মাছ-আয়নায়, সময়ের রূপোলী প্লেগে অস্থির?

    ফুয়েন্তেসকে মেক্সিকোর বড় দরকার।
    ফুয়েন্তেসদের আমেরিকার বড় দরকার।

    জাপাতিস্তারা আজও লড়ছে জল-মাটি আর জঙ্গলের হিসেব বুঝে নেবে বলে। শতাব্দী পড়ে রয়েছে সামনে। দ্রৌপদী রাত্রির মত রজ:স্বলা। আর , এই তো, আমরাও আছি ঘুমিয়ে থাকা বীজ।
    ঘুম, না মৃত্যু? কে পাবে, ফুয়েন্তেসের ভাগ? মেক্সিকো? আমেরিকা?

    আসুন, এই ক্যালাইডোস্কোপের (বে)হিসেবী বিচ্ছুরণ ছেড়ে, আভাঁ গার্দ লেখকের নীল দিগন্ত অথবা থিয়েটারের আকাশী - নীল ব্যাকগ্রাউন্ড ছেড়ে হোজে ফ্রান্সিস্কোর কাছে ফিরে যাই। তুমুল জাগলার হোজে, সর্বক্ষণের জাগলার।

    শুধু বলগুলো অদৃশ্য। ছুরিগুলো।

    Toss the papers in the air, Jose Fransisco, poems, notes, diaries, novels, let’s see where the wind takes the sheets of papers, let’s see where they fall, on which side, this one or that one,

    to the north of the rio grande,
    to the south of the rio bravo,

    toss the papers as if they were feathers, ornaments, tattoos to defend them from the inclemency of the weather, clan markings, stone collars, bone, conch, diadems of the race, waist & leg adornments, feathers that speak, Jose Fransisco,

    to the north of the rio grande,
    to the south of the rio bravo,

    feathers emblematic of each deed, each battle, each name, each memory, each defeat, each triumph, each color,

    to the north of rio grande,
    to the south of rio bravo,
    let the words fly,
    poor Mexico,
    poor United States,
    so far from God,
    so near to each other
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ০৮ অক্টোবর ২০০৬ | ৬৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন