এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  কাব্য

  • পুজো ইস্পেশাল ২০১২ - কবিতা

    প্রথম ভাগ লেখকের গ্রাহক হোন
    কাব্য | ০২ নভেম্বর ২০১২ | ৬৭২ বার পঠিত
  •  

    পুরনো প্রেম

    যশোধরা রায়চৌধুরী

    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/970.jpg


    পুরনো প্রেমের কাছে অনেকটা 'আমি' রাখা থাকে। ঠিক পুরনো শাড়ির ভাঁজে লুকনো গিনির মত, আলমারির খোপে খোপে । গোপন, অগাধ। অদৃশ্য জানালা যেন, অথবা দরোজা, যার ফাঁক গলে চলে যাওয়া যায় চোরাছুপি।  প্রাইমটাইমে, খেলাধুলোকালে।

    তেইশ বছর আগে ছেড়ে আসা স্মল সাইজ জামাও ঠিক ফিট করে যায় অবলীলাভরে। এমনিই  হবার কথা ছিল।

    সেই সে ছেলেটি আর তুমি? হৃদয়ের ভাইবোন তোমরা দুজনে। নস্টালজিয়ার ভল্টে এক টুকরো অতীত শেয়ার কর বলেই না প্রেমের অক্ষয় স্বর্গ থেকে যায়, ব্যাংকে রাখা ডিপোজিট-এর মত।
    দরকার মত, অচানক, ফিরে পাওয়া যায় সুদসমেত। সে রতন নিজস্ব, করুণ, রাতজাগা, ঘুমভাঙা...

    প্রথম প্রেমের দিন অক্ষত রেখেছ। বাকি সব আঘ্রাত, আবিল...
    না ঠিক তাও নয়, ফ্লার্টিশাস, অতি সচেতন।
    সে ছিল না ওরকম। লজ্জা পেত। তাকাত না ভাল।
    খুব মুখচোরা। আর প্রথম সেবারই
    তুমিও পুরুষ চিনলে। সে সময়ে কাছে আসা, দূরে যাওয়া,  সবটাই অনুভূত হত পায়ের পাতার মাপে... ছোট ছোট হেঁটে যাওয়াগুলো ঠিক ছাপ ফেলত গভীর গভীর।
    সে সময়ে কেউ কাউকে চিপ ভাবত? ছি ছি করত মনে মনে? তুমিও কি দোষ দিয়েছিলে?
    ভুলে গেলে। আপাতত পদ্মপাতায় মোড়া ইনোসেন্স। কাঁচা মধু, অবিচল চিত্র করে হলুদ, সংঘাতহীন। গাঢ়।
     


    নৌকার গায়ে আলো

    বিক্রম পাকড়াশি


    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/975.jpg


    নৌকার গা, তাতে রাত্তিরের আলো এসে পড়ে
    এত আলো আলো চরাচরে
    আমাদের জানা ছিল না
    আলোর ফেনায় ধুয়ে মেজে দিচ্ছে নৌকার গা।
    আর যত বন্ধ জানালা
    তার ওপারে সেকি বৃষ্টি সেকি বৃষ্টি ভাবতে পারা যায়!
    বাতাসে জলের শব্দ
    আকাশে জরির সুতো গুমরোচ্ছে রুপালি পর্দায়
    ছলাৎছল রঙিন নৌকা।
    রঙিন দাঁড়, রঙিন পাল, রঙিন মাছ, রঙিন মাস্তুল,
    প্লাবনের বৃষ্টি এসে ছাপিয়ে দিচ্ছে দুধারের কূল
    পিপে ভর্তি আলো জমছে নৌকার গহ্বরে
    এমন ঝড়বৃষ্টিভরা দিন এলে ঠিক মনে পড়ে
    নৌকার গা, তাতে এসে পড়ে রাত্তিরের আলো
    চমকে ওঠে, তার নীচে বয়ে যায় অফুরন্ত নদী
    তারও নীচে বয়ে যায় আরও আরও নদী
    আরও নদী তারও নীচ দিয়ে বহে যায়
    রাত্তিরের আলো এসে পড়ে ওই নৌকার গায়।
    আমার জানালায় ধুম জ্বরে
    উত্তপ্ত কপালে, গায়ে, ঠোঁটে তাই ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখি
    কই নৌকার পড়া ঐ রাত্তিরের আলো
    কই তার নীচে বহে যাওয়া অন্তহীন নদী
    তাদের মৎস্যসন্তান, তার উপলপ্রবাহ, দ্বীপ, বনজঙ্গল, পর্বতমালা
    তার চর, তার বেলাভূমি, ঝাউগাছ, ঝিনুক
    কোথায় রুপালি জ্যোৎস্না এসে ঝাঁপায় বালির প্রান্তরে
    আমরা তো কিছুই দেখিনি এইসব-
    রক্তচোখ আমাদের একদম মনে ছিল না,
    রাত্তিরের আলো এসে ধুয়েছিল নৌকার গা।

     


    শান্তি সম্পর্কিত
    মাজুল হাসান

     

    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/970.jpg

    হে মিতব্যয়ী সাইকেল, এতদিনে তোমার গামবুট ও কাঠের পায়ের
    পুরনো ব্যথাটা একটু হলেও সারবার কথা। আর তেমনটি হলে
    প্লাস্টিকের সাপ হাতে তুমি চলে যেতে পারো মহামাণ্য
                                ফ্রয়েডের বাড়ি                 
    স্বপ্নতত্ত্বর কয়টা ঠ্যাং? কি খায় তারা? অথবা পাটখালাসী?
    কীভাবে সাড়ে ৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের একটা পাটকাঠির উপর দিয়ে যেতে যেত
    মানুষ লাফিয়ে পড়ে ক্রিস্টালের নদীতে? কীভাবে কেঁপে ওঠে
    পৃথিবীর নাভি?
    বিশ্বাস যাও জনার্দন, আমি তার জানি না কিছুই। তাই বলছি
    আসো—আমরা বরং শান্তিতত্ব নিয়ে তাফালিং মারি—জানোই তো
    'সম্রাট নেপোলিয়ন আক্ষরিক অর্থেই বিড়াল ভয় পেতেন'—এই তথ্যের পর
    বিড়ালকে শান্তির দূত ভাবলে ক্ষতি নেই, তবে তার আগে,
    শুধু একবার, শুনে নিতে হবে গৃহস্বামীর আর্তনাদ—
                                                                             ইশ! খেয়ে গেল কি?          
                                                                         ... দুধ!

     


     

    দৃষ্টিবিভ্রম
    দোলনচাঁপা চক্রবর্তী

     

    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/973.jpg

    আষাঢ়কে বৃষ্টি ভাবছ
    এ তো একটা মানুষের নামও হতে পারে
    যে আসে অথবা চলে যায় -
    তোমাকে অবুঝের মত রেখে

    নদী রইল ধারাপাতের কাছে
    শিক্ষক জলের সামনে 
    দিনটি ক্ষেতের দরজায়
    এইসব রোদঝাঁপ ফেলে বাইরে বেরোও
    দ্যাখো, সকাতর আয়না ছাড়াও আমাদের কত কথা আছে


    তোমাকে ছাপিয়ে যায় পালক বিক্রেতার হাসি

    অরণ্য 

    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/969.jpg

    যতদূর চোখ যায় নোনা জল আর জল। এ কোনো সমুদ্র নয়, হৃদয়ের চিত্র, দূষিত বাতাস শুষে হল শুদ্ধ। এ পারে নোঙর রয়েছে সুন্দর, রয়েছে জাহাজের পাল, সরাইখানা আর আরাম চেয়ার, অথচ শহরের গাড়িগুলো কেমন অন্ধ। পাখিরা যায়-আসে, হয়ত হারিয়ে যায় কিংবা মরে, অথচ পালক বিক্রেতা বলতে পারেনি কখনও, ডানারা কেন বার বার ফিরে আসে পসরার সাজে? আকাশেরও গন্ধ আছে, আছে মাটির নিঃশ্বাস, এ পারে যত এগিয়ে যাই, তত শেষ হয়ে যায় পথ।
    ঘুমের ভান করে থাকি, যেনবা প্লাবনের ভয় থেকে মুক্তি পেয়েছে বিক্ষুব্ধ জলরাশি। এ যেন প্রিয় মানুষের অভিশাপ, ঘরে ফিরে এলে নিজেকে মনে হয় নিভে আসা ঝাড়বাতি। আমি তো চেয়ে চেয়ে দেখি, কীভাবে কমে আসা আলোয় অস্পষ্ট হয়ে ওঠে মুখের কারুকাজ। যতদূর ভাবা যায় তোমাকেই খুঁজি, হৃদয় ওপারে বিশুদ্ধ নুপূরে এত যে তোমার ছুটোছুটি, তুমি কি জানো, এ পারে আমি তোমার বন্দরে নিজেকে ভাসিয়ে বাঁচি।

     


    খয়েরী বাতাস

    শাকিলা তুবা

    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/961.JPG

     

    এই দিনটার কোনো নাম দেয়া যাবেনা

    হয়তো চেনাবার জন্যে বলা যায় আজ বৃহস্পতিবার

    আদতে গাঢ় বৃষ্টিরঙা দিনের নাম থাকতে নেই।

     

    বাতাসে খয়েরী রঙের লিপিস্টিক ঘঁষে দেয়া গাছগুলো

    আপাতঃদৃষ্টিতে ওদেরও কোনো নাম নেই

    সম্বোধনের প্রয়োজনে ডাকা যায় জারুল নামে।

     

    গাছশরীরে হেলান দিয়ে দাঁড়ানো দুই প্রাণের নামও অপ্রয়োজনীয়

    এই বৃষ্টিতে সব ভিজে একাকার, প্রিয় স্পর্শগুলোও

    পার্কের গাছ হরহামেশাই এসবের সাক্ষী, দিনটার নাম শুধু ওরা মনে রাখে।


    না-মানুষ অধ্যায় অথবা নিছক ক্ষুধার গল্প

    সায়ন্তন

    http://www.guruchandali.com/default/images/000_blog_mri/760.JPG

    পূর্বনির্ধারিত একটা সময়ে তারা সকলে আসত -
    তখন কেউ জানত না কোথায় তাদের বাসাবাড়ি
    শহর থেকে দূরে প্রত্যন্ত খনি অঞ্চল তার লাগোয়া গ্রাম থেকে -
    পার্কের বেঞ্চ থেকে, হলদেমাটি নদীর বাঁধ থেকে -
    নিষিদ্ধ পল্লী থেকে, সময় কালের গন্ডীর বাইরে থেকে
    তারা আসত - যেমন পরে জানাজানি হয়েছিল

    আমার স্মৃতি বিশ্বাসঘাতক, উল্লেখযোগ্য কিছু মনে নেই
    শুধু একসারি তেলচিটে মানুষ রেলিঙের ধার ঘেঁষে
    ধীর, শ্লথগতি, স্খলিত পদক্ষেপে আগুয়ান
    দেবোত্তর জমির উপর, অন্ধত্বের প্রাসাদে
    মন্দিরের ঘন্টাধ্বনি আমাকে এই সব মনে করিয়ে দেয়

    কিছু সবুজ উদ্ভিদভুক কীটের দঙ্গল, ক্ষুধার্ত ঝোপে ঝাড়ে -
    পাত্রভরা অন্ন - পচনের ঠিক আগের মূহুর্ত্তে -
    গলিত সব্জি যা সব আসলে কারখানার বর্জ্য জঞ্জাল
    তবু, ক্ষিধে কী ভীষণ প্রবল

    আমার জমিনে গ্রীষ্মের স্মৃতি গলন্ত রাজপথের মত লেলিহান আগুন
    সময়ের খামখেয়ালি কাঁটা কবেই ভেঙে হারিয়েছে
    সাময়িক ঘটনাবলি খনিজ সাইরেনের তীক্ষ্ম কন্ঠস্বর হয়ে
    নির্বাসিত শ্রমিকদের পায়ে হেঁটে চলা পথের ধারে
    ক্রন্দনরত, বাতাসহীন অশান্ত সন্ধ্যায় এক বুক ভরা চাপ অন্ধকার

     

     

    চিত্রঃ মৃগাঙ্কশেখর গঙ্গোপাধ্যায়


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • কাব্য | ০২ নভেম্বর ২০১২ | ৬৭২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শ্রাবণী | ***:*** | ০৭ নভেম্বর ২০১২ ০২:৪৮89806
  • কবিতা................খুব যত্ন নিয়ে সাজানো, পড়ে ভালো লাগে, দেখেও, মৃগাঙ্কর ছবি দারুন হয়েছে......
  • চৈতালি | ***:*** | ০৭ নভেম্বর ২০১২ ০৮:২৬89805
  • সুন্দর এক ছবি ও কবিতার দেশ খুঁজে পেলাম।
  • apu | ***:*** | ১৩ নভেম্বর ২০১২ ০৫:১৩89807
  • কবিত পরে মোন ভোরে গেলো। পোর্লম। বুঝ্লম কবিদের মোনেও অমদের মোনের কথ অচে
  • apu | ***:*** | ১৩ নভেম্বর ২০১২ ০৫:১৬89808
  • kobita pore mon bhore gelo . porlam bujhlam kobider moneo amader moner katha achhe.
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন