এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কলরব - স্ট্যাটাসে

    হোককলরব লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | ১৩৫৪ বার পঠিত
  • Saikat Bandyopadhyay
    September 19

    বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানঃ পুলিশ মারবেনা তো কি পিডাব্লুডি মারবে? ছাত্ররা মার খাবে না তো কি, রসগোল্লা খাবে? আমাদের ছেলেবেলায় বাঁদরামো দেখলে মেরে মাস্টাররা নুলো পর্যন্ত করে দিত। পরের দিন হাতে ব্যান্ডেজ বেঁধে ল্যাং ল্যাং করতে করতে আবার ইশকুলে। কোনো কমপ্লেন করেছে কেউ?
    হ্যাঁ, নিজের হাতেও মারতে পারতাম। কিন্তু রাজধর্ম বলে একটা ব্যাপার আছে তো। ভিসি শব্দরূপ জানেন? ভিনি ভিডি ভিসি। খোদ সিজারের কথা। রোম সম্রাট কি নিজের হাতে স্পার্টাকাসকে মেরেছিল নাকি অ্যাঁ? নিজের হাতে হাতে ছাত্র আর ছারপোকা মারতে আমার ডিগনিটিতে লাগে। বুঝলেন?

    পুলিশঃ ডিগনিটি কথাটা নিয়ে হট্টগোল করার কী আছে? ভালো কথা তো বোঝেন না। ইংরিজি তো না ই। "এনকাউন্টার করে নিউট্রালাইজ করে দিন" বললে কি ভালো হত? ভালো মনে চাট্টি লাথি ঘুষি মেরে লাঠির বাড়ি দিয়ে কেস সলভ করলাম, চারদিকে বিপজ্জনক মাওবাদীরা মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, আমরা বলে খালি হাতে উপাচার্যকে উদ্ধার করে আনলাম, কোনো বাহবা নেই, খালি ছিদ্রান্বেষণ। বাঙালি কাঁকড়ার জাত কি এমনি বলে?
    Tapas Das
    September 17 near Calcutta · Edited
    ছাত্র ধর্মঘট দেখে দেখে আপনারা সব্বাই হেজে মজে গেছেন l এসব দিয়ে যে কিস্যু হয় না, আর এর ফলে যে কত্ত পড়াশুনোর ক্ষতি হয়, সে-ও আপনাদের জানা l কোথাকার কোন দূরের এক বিশ্ববিদ্যালয়ে কী সব ঘটনা, তাই নিয়ে ফালতু প্যাঁচাল – সেই নিয়ে আবার একটা দিন পড়া নষ্ট l এরকমই তো ভাবার কথা আপনাদের l তাই কাল আপনার খুব মনে হবে – নাহ, ইস্কুলে পাঠাতেই হবে ছেলে/মেয়েকে l আর আপনারা, যারা কলেজে পড়েন, তাঁদের মধ্যেও অনেকে ভাববেন – যে এই ধর্মঘটীদের লাই দিলে মুশকিল, তাই কালকের ক্লাসগুলো খুব জরুরি হয়ে উঠবে আপনাদের কাছে l তবু – কাল ধর্মঘট l যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রাতের অন্ধকারে পুলিস আর বহিরাগত বাহিনির আক্রমণের প্রতিবাদে l আসলে, এরকম মুহূর্ত মাঝেমাঝে আসে l যে মুহূর্তগুলোতে সিদ্ধান্ত নিতে হয় – আপনি কোন পক্ষে ! আগামিকাল ছাত্র ধর্মঘটে আপনি কোন দিকে থাকলেন – সেটা জানা দরকার l না, অন্য কারোর নয় – আপনার নিজেরই দরকার l
    Partha Pratim Moitra
    September 21
    আমি জানতাম আর কোনওদিন আমি মিছিলে হাঁটতে পারবো না। আমি জানতাম আমি আর কোনওদিন বৃষ্টিতে ভিজতে পারবো না। আমি জানতাম আমি আর কোনওদিন শ্লোগান শাউটিং করতে পারবো না।
    কিন্তু আমার সঙ্গে তখন একটা মিছিল চলছে। বা আমি একটা মিছিলের সঙ্গে চলছি। বৃষ্টি পড়ছে অঝোরে। আশেপাশের কাউকে চিনিনা। যাদের চিনতাম সেই দু চারজন এগিয়ে গেল না পিছিয়ে পড়লো ঠাওর পেলাম না। প্রজিত ছিল, প্রমোদ ছিল, সুদীপ, পাপু ছিল ... হঠাত দেখি কেউ নেই। শুধু একটা অচেনা মিছিল চলছে সঙ্গে। শ্লোগান শাউটিং চলছে। তার মধ্যে "পুলিশ তুমি যতই মারো/মাইনে তোমার একশো বারো"... এসব হারিয়ে যাওয়া শ্লোগান এর পাশাপাশি "এই ভিসিকে চিনে নিন / OLX-এ বেচে দিন" ... এসব সদ্যোজাত শ্লোগান এর ঢল নেমেছে অবিশ্রান্ত ধারায়।
    এবার যেন মিছিলটাকে চিনতে পারছি একটু একটু করে। আমার মত কিছু প্রৌঢ়ের নস্টালজিয়া, আর সামনে পিছনে যতদূর দৃষ্টি যায় সেই বিপজ্জনক বয়সের তরুণ তরুণীর অকুতোভয় স্বপ্ন দেখার ঔদ্ধত্য। শ্যামল, বিক্রম, কল্লোল, দেবাশিস আইচ, নীলাঞ্জনদা যার সঙ্সগেই দেখা হচ্ছে সেই মুগ্ধ বিষ্ময়ে হিসেব কষছে কত লোক হতে পারে।
    মেয়ো রোডের মুখে পুলিশ যখন আটকে দিল মিছিল, ততক্ষণে আমি জেনে গেছি আমি মিছিলে হাঁটতে পারবো, বৃষ্টিতে ভিজতে পারবো, শ্লোগান শাউটিংও করতে পারবো।
    আমি আরও বাঁচবো। বাঁচতেই হবে। বৃষ্টিতে ভিজতেই হবে। গলা মেলাতেই হবে। পা মেলাতেই হবে। হাতও। যতদিন না আমার ছেলে মিছিলে হাঁটার মত বড় হয়ে ওঠে। ততক্ষণ "কুলকুলি" দেওয়ার মত সেই আওয়াজটা মাথার মধ্যে রণিত হতে থাকুক .....

    হোক কলরব, হোক কলরব, হোক কলরব, হোক হোক হোক কলরব
    Ben Zachariah

    Jadavpur VC - "“The students were holding me hostage and I had to call the police to help me get out. When they arrived, the students attacked them and they had to retaliate”.
    No, motherfucker, you've got it wrong. The police are not supposed to 'retaliate'. They are supposed to maintain order. EVEN IF they are provoked, which they weren't. That's what a professional police force does. Otherwise they are just fascist thugs. Oh, sorry, I forgot. The police came into the campus WITH the fascist thugs.
    Where is the Dishonourable Member for Jadavpur, Sugata ('Netaji III' Bose? is he busy playing with his Netaji?
    Rimi B. Chatterjee
    September 21 at 7:52pm
    Students of UG1, remember my Masque of Anarchy classes? Now you are seeing in reality what Shelley wrote about. Never let students of engineering or commerce tell you that what you do isn't about reality, that you live in an ivory tower, or that literature is for toffs. Point to everything that is happening around you now and say, 'We saw this coming. Did you?' Remember that your enemies are Murder, Fraud and Anarchy, as they have been through the ages. You are writing history. Generations of students in the future will study you. Do not think you are boycotting classes, because the whole world is your classroom now. Remember the dragon, remember Hope, and put into practice the wisdom that poets have treasured up for you through the ages. Long live the humanities, because without them, we aren't human. I am proud to be your teacher. You have indeed understood what I taught you in class. I love you.
    Moushumi Bhowmik
    September 25 at 11:11pm · Edited ·
    By a court order the world of Jadavpur has been divided between those who belong and those who don't. Which side am I on?
    Border check-posts and immigration desks always make me angry, sad and nervous. Today at the university's Gate No. 3, I was asked for an ID. I happen to have one by way of a money receipt with my PhD registration number on it, as I am now enrolled for doctoral studies. And yet I did not want to show it to the man at the gate. He pleaded his helplessness and showed me a printed notice hanging from the iron bars. I wanted to tell him about the songs I had sung with protesters the day before--insiders and outsiders who were taking part in a battle for justice. I wanted to tell him that I too am part of that army. But I also knew that this man was not stopping me; I knew he had been stopped from letting me in. So I took out my receipt but the pain of the act was such that I began to cry.
    Jadavpur University is a place which has always allowed ideas and thoughts for challenge and change to flow in and out. They want to stop that now.
    Two years ago I had written this piece for our English department's reunion journal.
    A Place I Never Left
    It is strange how a sound or an image can leave a permanent mark on you, yet at the moment when it happens, you may not even be aware of it. Later, sometimes years later, it comes back to you and sets you on a journey backwards, to that unconscious time when you might have received the impression.
    When I was a high school student in Santiniketan, I was quite keen not to go to university but to join the postal department on a job I was told you could get as a high school graduate. Needless to say, my parents did not think this was such a great idea, so I had to come to Calcutta looking for a college—Lady Brabourne, St Xavier’s, Presidency, JU—and make applications for admission. I was new to the city and I would take the bus from my uncle’s house in Tollygunge to go to College Street or wherever, and memorise street-names on the way. That was a useful thing to learn. This was my third destination and first big city, for I grew up in Shillong and then went to Santiniketan for two years and in between every year we would spend our winters in Jalpaiguri where my grandfather’s house was. I don’t know how I ended up applying for English at Jadavpur; it is not like I knew anything about the place. Someone must have told me. And why English, I still don’t know. I wasn’t at all the literary type and books never used to draw me in the same way as it did some of my friends. Jadavpur and English just happened to me, somehow.
    The only college in Calcutta I knew of was Presidency, which everyone knew and everyone tried to get into, at least in our time. I too did, but couldn’t. I took the test for both Economics and English and did not qualify for either. You had to do a whole math paper for Economics, which was scary. I left it blank and went to Coffee House instead with a friend who was waiting outside. Something new to know. For English, all that I remember is two elegant women walking up and down the aisle, as we sat and wrote our answers. (By the time I was in my MA class one of them had joined our Jadavpur department; Supriyadi taught us ‘The Tempest’ and she was also my tutorial teacher for a while). I remember that for English they had asked a question about ‘canon’. I cannot remember the exact question but I remember the word, for I had no idea then what it meant. I knew about cannon, but that word did not fit this context, so it was certainly not a printing error. I was very confused. Canon? The word has stayed with me, like the sound of the invigilators’ footsteps on the floor of the exam hall. Canon—a word that matters now when I try to work my way through musical genres, forms and classification.
    At Lady Brabourne on the first day we were asked why we had come to read English, and most of the girls had ready, lofty answers. I said I didn’t know. The teacher did not like me. I did not like her either. So when Jadavpur offered me a place. I was relieved. During my interview, Mihirda had asked me what book I had recently read and I said Camus’ Exile and the Kingdom. Mihirda said, why do you think that is the name of the book and I could make up some stupid excuse for the name. I think they were happy I had tried, even if I had been stupid; so they kindly let me in. I knew then that this place also has room for the unprepared and the differently prepared.
    We came to Jadavpur to check out the list of successful candidates and there was this beautiful girl in a striped cotton sari and a sleeveless blouse, with kohl-rimmed eyes—very Kolkata, very Ballygunge, as I learned to recognise later. Someone told me she was Brinda and that her grandfather was the famous poet Samar Sen. More names to remember. More stories to keep. Calcutta, my first big city, was opening up before my eyes. Years later I heard a song that reminded me of my early days of unconscious sound and image-gathering in this city.
    আরো বলো, আরো কথা, ভাঙুক সব নীরবতা
    অন্য কথা অন্য গান শোনো এবার কলকাতা।
    আমার নাম তোমার নামে, আমার দাম তোমার দামে
    আমার ভাঙা দেহের মতো তুমিও ভাঙা কলকাতা।
    আমার সুখ যন্ত্রণা, আবছায়ার মন্ত্রণা
    দেদার পথে ভিখারি হাত তোমার হাতে কলকাতা।
    জীবনখনি হাতড়ে খুঁজি বেঁচে থাকার জরুরি পুঁজি
    তা থেকে দেবো তোমাকে ঋণ অল্প সুদে কলকাতা।
    আমার সাথী সহগামীর স্বপ্ন আর রক্তকামী
    তোমার পথে তাদের দেহ ছায়া বিলোয় কলকাতা।
    ভীষণ রাগ হয় আমার, নিয়ত হই বিরক্ত
    পালাতে চাই পালিয়ে যাই, ফিরেও আসি কলকাতা।
    যাকে ভীষণ চেয়েছিলাম, যে আমাকে কাঁদিয়েছে
    তোমার গায়ে গন্ধ তার এখনও পাই কলকাতা।
    যে আমাকে চেয়েছিল, যাকে ফেলে পালিয়েছি
    তারও জীবন তোমার গায়ে জড়িয়ে আছে কলকাতা।
    আমার দ্বিধা লজ্জা ভয়, চাওয়া পাওয়া সফলতা
    ব্যর্থতার ফর্দ তুমি, মহাজীবন কলকাতা।
    পাঁচমিশেলি তোমার বুকে বিস্ময়ের উগ্রতা,
    সমর সেন তোমার দেহে বেঁচে আছেন কলকাতা।
    আমার দেহে তোমার রোগ, দাঁতের দাগ নখের দাগ,
    তবুও তুমি ইডেনে ফোটা কৃষ্ণচূড়া কলকাতা!
    (‘কলকাতা প্রথম পর্ব’, কবীর সুমন)
    I came into this city with wide open eyes and keen ears. I did not know the names of its poets, there was no map in my hand. I did have stories to tell, but the city was too big and busy and already knew too much. No one really wanted to listen to the street-names I came with or about the pine and peach blossoms of my small hill-town. This city did not need me to grow. But I needed it and the city seemed to know of my need. It was generous in its own way, ready to share with me its own, old secrets and show me the flaming krishnachura. Jadavpur and Kolkata for me became one and the same thing. I came here as a young adult and grew a new set of roots. It did not matter whether I handed in my tutorials on time or not, Jadavpur gave me a place all the same. So much so that I still have not been able to leave.
    The nervous and shy Ashok Ghosh taught us philology and I was in his tutorial group. I would not go for my classes and so much assignment would pile up. Then I would be even more frightened to go and the pile would grow. Once I was visiting friends in Kalyani, and had cycled to the market to buy a watermelon. Someone had taught me that you must hold the tormuj to your ears and tap its belly and listen for the juice inside. I was doing just that when from the corner of my left eye, I saw AG coming with his wife. I stopped in my act and said, ‘Sir, apni?’ AG typically blushed and said to his wife, ‘She is our student, she sings.’ I was truly taken aback. How did he know? I wondered. Then only a few years had passed and I was standing outside AG’s house in Entally, hesitating whether to go in or not to see him for one last time. I was thinking of my unfinished tutorials with him and also about the belly of my tormuj.
    It does not matter that I am still as ignorant as I was about English literature, still as slow to read and write. My teachers and friends in Jadavpur have given such indulgence to my songs. What more can I ask for? Shirshendu Chakraborty and Arup Rudra taught us Yeats. I cannot remember with whom we read ‘The Second Coming’. But it is a poem I often read. Where to find the centre if not within one’s own self and in the little worlds we build for ourselves? So, turning, turning and turning, this is where I return again and again. Even though outside things fall apart.
    LikeLike · · Share
    Seize your Future - Hok Kolorob!
    Anindya Sengupta

    For the first time in years, I am disliking the advent of Pujas. It turns us outsiders to a space which we inhabit; it was a break and respite in our ordinary years, it is a damn this month of September. So, before we go for the vacation a note of thanks to the students who began and have persisted with the ‘Hok Kolorob’ war-call for a month or more.
    Thank you. These were the worst of our days, these were the best of our days. For the worst, you know whom to blame. For the best, congratulate yourselves.
    16th Night. The next day changed the way one belonged to our campus because it was under seize. No, you never tried to sanctify it. You were demanding for the justice which would inevitably lead to the punishment of few of our students. You never flinched from showing your scars.
    Before 16th midnight, you never knew that you might have to battle the state and the political party in power. Provided their known ways and means and the soup they are in presently, the backlash was bound to be furious. You didn’t even have the reenforcement of their rivals (do the official Lefts have strength enough to support? Shelving that obvious question. Irrelevant). You never figured out when you were being beaten white-and-blue that you will garner such a wide support, the width of which was probably beyond your imagined map.
    Thanks for your courage.
    I am an outsider in this movement, an onlooker. On the wrong side of youth, I am one of those infected persons you find in this part of the world who generally smirked at foolish courage heading with its own skull at the walls of corruption. A dying race I belong to – a person reared up in the middle of a rapidly freezing leftism who heard about the warmth, the warmth of an undefined euphoria that revolution will happen someday and a plethora of wrongs will be corrected, but never felt it. The disillusion and fatigue was too quick and – unlike seniors – weren’t preceded by frenetic activities during the best years of our lives leading to nil output. No, we just received floating ideas in the air – Tiananmen, Berlin Wall, Glasnost, Kundera, Gulags – dead dreams singing.
    When I fell in love with French New Wave, I heard about May ‘68. We missed the bus by 20 years. Those who once boarded has turned either loonies or hokums by then, when the walls were crumbling down.
    I never knew I will get a whiff of that air in 2014 September at Jadavpur.
    Thank you for redefining youth. We so cynically thought youth is elsewhere, what remains is a prolonged teenage defined by collaterals of consumerism leading to a premature middle age marked by elaborately worked out to-do lists.
    And there were diligent good boys and girls, and those cutely damaged ones.
    Last week, you redefined youth. It was not an abstract idea of youth derived from the past or the west, but a notion of youth born out of an immediate context. Youth is dreams and dissent and empathy.
    I abhorred politics, being irreparably political, damaged during those formative years, being trapped in my urban middle-class context the walls of which I can’t break. I wandered through those ill-lit alleys of histories like a believer who has lost his faith, shielding my eyes from blinding lights which died after a couple of steps, comfortable in shadows which hide my face, was not embarrassed of it, didn't like it. Politics – thanks to television is reduced to information, thanks to academics is reduced to analysis without responsibility, and thanks to the world of governance is reduced to surreptitious strategies of control and survival, means without ends.
    Last week, you brought back my faith in the collective. The mahamichhil of that rain-drenched Saturday was one of the most beautiful things I’ve ever participated in. Such a foil to cynicism! There was a terrible beauty blooming everywhere, no order but no hostility, no pattern but no chaos, everyone was in their own but in such a spectacular unison! Sheer blissful dissent, when was the last time one witnessed protest and enjoyment articulated in simultaneously?
    Politics fails in two ways, either because of errors or because of risks. Errors happen because of misreading history and a wrong appraisal of the context. Risks might lead to failure because it is a leap into the dark – no precedence, no templates, and no models. But there is always that 50% chance of success – Bengal didn’t witness any thrilling political risk for a long time. You reaffirmed the elusive idea that the campus can have their autonomy of politics, not a set of directives trickled down from parental bodies. It was a series of moments when one doesn't wait to follow, but acts to decide.
    Beyond an Oedipal rebellion which May ‘68 was, the last week witnessed one which was indifferent to the parental categories – the past is not a juggernaut to be wrenched free from, but a hibernated python which is already stretched out there in an abandoned runway like the ruins of a military relic. You started running free. You have presented a political instance which will wither away the moment it will be forced to function in known erstwhile models. It will wither and fizzle and change but it won’t die. You will get your deserved rest and the history you authored will be light and floating as a slice of time to revel in forever; a model of dissent whose possibilities will be explored in the future – by you might be.
    September 2014 has changed you, you still don’t know how. You will face learned criticisms from seniors. Don’t pay heed to them – their analysis means application of interpretations culled from and belonging to the past, hurried to reach conclusions. This is inapplicable to a phenomenon without precedence in local context. What a better researcher should do is gather raw materials – of feelings, emotions, and perceptions – which can be analyzed when one arrives at the distance it deserves. This is not the time to analyze, this is the time to collect.
    Don’t pay heed to them – the critical seniors. Your courage, consistency, tenacity has dropped jaws, they are desperate to clench them tight. They cannot explain, e.g. why boys took the issue of a girl humiliated as a deal of such proportions; why they are strangely regardless of the risks this movement involves; why they are passionate but restrained. They will never figure out the bursts of enjoyment, creativity, humor and wit, a new rhetoric which is not collateral but integral to the movement. They will pick and choose the incorrectness of a couple of slogans (forgetting the carnivalesque spirit during the mahamichhil where nothing was holy and that the framework was not that of absolute control where you program each and every articulation and gesture). They will sniff involvements of known political parties because such a smell assures a known template of understanding things; an illusory flash that they have grabbed the spine of the narrative. Frustrate them consistently. When they will fail to understand all that will be left for them to stare at is a translucent mirror reflecting their flawed self-portraits. Actually they are introspecting unknowingly, pondering why they are not like you. They should have done so before, when they were driving Bengal down the gutters.

    Wonderful boys, wonderful girls. You people were like angels of history with shimmers of a halo behind your heads. The halo draws us onlookers so powerfully that it becomes difficult to perceive whether we are watching you in the dusk of a history or a dawn of a new one. I have seen you girls in supreme command over your bodies and selves, I am floored witnessing the rise of a new masculinity (lack of a better word). This movement betrayed no known sexual hierarchies which is evident in all known political parties and movements – men as the brains and women as followers; most of the graffiti feature the feminine. No political party of page 1 significance – till date – have invested in issues of gender-violence without the promise of dividends, i.e. electoral-political mileage. You rather took it as a matter of honor and humiliation, you struck a difference from the mentalities that caused it and the unleashed reactionaries which followed – such an event happening in the campus is as betraying as a guardian calling goons to beat you up. This was a new regime of boys clashing against an older regime of men.
    September 2014 has changed me, I still don’t know how. Classroom teaching is bound to change, need to figure out how. The way this campus has been re-defined cannot leave teaching and learning un-affected.
    Writers, thinkers, artists were always trying to grapple the predicament of a modern (wo)man at shifting crossroads of histories – how is s/he coping up with the twists and turns of Time? এই জীবন লইয়া কি করিব – in Bankim’s words. He is overpowered and overwhelmed beyond intelligibility – Kafka; he is in supreme messianic command – Dylan; he is an observer and a chronicler - Baudelaire and Benjamin. The last week offered us lesser mortals a better model, albeit not a newer one – Time takes it twists suddenly, change yourself immediately to grab hold of the changing times.
    Snatch a bit of history for yourself, seize your future.
    The clamor has only just begun – #hokkolorob!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | ১৩৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • হোককলরব | ***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৮:৫৫72083
  • Hokgheugheu
    13 hours ago · Edited
    আলো নেভালো কে? =========== আমি একজন ইলেকট্রিকাল এঞ্জিনিয়ার। আলো নেভানো ও জ্বালানো আমাদের পথম বর্ষ থেকে শেখানো হত। এইটুকু পযুক্তি আমি বুঝিনা যারা ভাবেন, শংকুবাবু তাদের বুঝে নেবেন। আমাদের রাজ্যে উন্নয়নের যে আলো দিদি জ্বালিয়ে রেখেছেন, সেই আলো মাও মাকু আর মোদি এই তিন ম মিলে নেভাতে চায়। এখন নিশ্চই সকলে বুঝতে পাচ্ছেন কে আলো নেভালো আর কেন নেভালো। আমাদের দল লুকিয়ে চুরিয়ে অন্ধকারে কিছু করেনা। কামদুনি থেকে মধ্যমগ্রাম সবই আমরা দিনের আলোতেই করেছি। যাদবপুরে তিনটে বাচ্চা মেয়ের গায়ে হাত বোলাতে মদন মুকুল মমতার সৈনিকদের আলো নেভাতে হয় না। এই কথা যারা বোঝেন না শংকুবাবু তাদের বুঝে নেবেন।
  • হোককলরব | ***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৯:০০72084
  • Hokgheugheu
    16 hours ago
    কেউ গান গাইলে আমার ভয় লাগে। বুকে ধরফড়ানি শুরু হয়। আমার, আমার তখন মনে হয় মাথার শিরা ছিঁড়ে যাচ্ছে, নাক মুখ দিয়ে রক্ত বেরিয়ে আসতে চায়। সেদিন ওই ড্রাগখোর ছাত্রছাত্রীদের গীটার নিয়ে গানবাজনা না চালালে আমি পুলিশ ডাকতাম-ই না।

    এর পেছনে এক চরম যন্ত্রনার ইতিহাস আছে। আমি ভিসি হবার পর দিদি খুশি হয়ে আমায় একবার রবীন্দ্রসংগীত শুনিয়েছিলেন। তারপর থেকে, যে কোনো গান কানে আসলেই আমার বুক ধড়াস ধড়াস করতে থাকে। রক্তচাপ বেড়ে যায়। হাতের সামনে যাকেই পাই তাকেই খুন করতে ইচ্ছে করে, সেই রবীন্দ্রসংগীত শোনার পর থেকেই।

    এটা সেই গান ছিল, যেটা দিদি হাসপাতালের বেডে সুচিত্রা সেনকে শোনাবার হুমকি দিয়েছিলেন। সেই শক-এ কয়েক ঘন্টার মধ্যেই মিসেস সেন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন
  • সিকি | ***:*** | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১২:০০72085






  • pi | ***:*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:৫৬72086
  • অনমিত্রঃ

    *****রবীন্দ্রনাথ ও হ্যাশট্যাগ*****
    এটি একটি সাইবার ভূতের গল্প। তবে ঠিক হরর স্টোরি নয়। শাসক দলের চামচা হলে আলাদা কথা, নইলে কোনো ভদ্দরলোকের এ লেখা পড়ে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ আছে বলে তো মনে হয় না।
    এমনিতে আমার রাতের বেলায় অকারণ পড়ে পড়ে ঘুমোনো জাতীয় বদভ্যেস আছে বলে খুব বড়মাপের শত্তুরেও অপবাদ দিতে পারবে না। কিন্তু মাঝে মাঝে শরীর বা মাথার কোনোটাই যখন কাজ করে না, বাধ্য হই হাইবারনেশনে যেতে। তা কাল রাত্রেও এরকমই কিছু ঘটেছিলো বলে ধরে নেওয়া যায়। বৃষ্টিটাও থামছিলো না। বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে ভয়ানক রকম। রাস্তাঘাট শুনশান। কম্পিউটার অন করার উপায় নেই। এমন সুযোগ কেই বা কবে ক’রে দিয়েছে আমায়। তাড়াতাড়ি খেয়েদেয়ে চাদরের তলায় ঢুকে পড়া গেলো। তারপর কখন যে চোখ লেগে গেছে হিসাব করে বলতে পারি না।
    রাত তখন প্রায় বারোটা। হঠাৎ শুনি মাটিতে কি একটা যেন ঘষে ঘষে যাচ্ছে। গণহত্যার পর গণচিতায় পোড়ানোর জন্য রাতের নিস্তব্ধতায় লাশ টেনে নিয়ে গেলে যে রকম আওয়াজ হয়, এটা তার থেকে একটু হালকা। তবে এ আওয়াজ আমার অচেনা নয়! সবে ভাবছি উঠে বসব কিনা, এমন সময় বাজখাঁই গলায় আকাশবাণী হল, “ওরে মর্কট! বিশ্বজুড়ে মানুষ আজ রাস্তায় নামছে, আর তুই পড়ে পড়ে ঘুমোচ্ছিস?” যা ভেবেছি! বিছানার পাশে ফাঁকা জায়গাটায় পায়চারি করছেন রবীন্দ্রনাথ, আর জোব্বার তলাটা মাটিতে ঘষটে ঘষটে যাচ্ছে। আমি বললুম, “না না! ঘুমোচ্ছি কই? ঘুমোচ্ছি না তো! ফন্দি আঁটছি!”
    - “ওরকম ফন্দি আমিও ঢের এঁটেছি একসময়। ফালতু কথা রাখ্‌!”
    - “আজ্ঞে!” দাদু এরকম ব্যোম্‌কে আছে কেন কে জানে! এটা রবীন্দ্রনাথ, না মার্শাল ভদি?
    - “একটা কাজ দিয়ে গেলাম, সেটা তো করে রাখতে পারলি না। অভিজিৎ গুপ্ত কি লিখেছে দেখেছিস?”
    - “ আমি তো আগেই আপনাকে বলেছিলাম, যে আমি কারেন্ট স্টুডেন্ট নই, আমার দ্বারা হবে না!”
    [ফ্ল্যাশব্যাক]
    মহামিছিলের পর পার্থ চট্টোপাধ্যায় যখন স্টেটমেন্ট দিলেন যে ভিসিকে পছন্দ না হলে ছাত্ররা অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে যোগ দিতে পারে, সেদিনই রবীন্দ্রনাথকে প্রথম দেখি, মানে স্বপ্নে আর কি! উনি বলছিলেন, “দেখো দাদুভাই, প্রতিষ্ঠান যে হয়েছি, সে তো কালের নিয়ম। কিছু কাজ তো করেছিলাম এককালে। আমাদের সময় কথায় কথায় অল্টারনেটিভ, প্যারালাল; এসব কপ্‌চানোর চল ছিলো না। তাই বলে শিক্ষাকে কি ক্লাসরুমের বাইরে নিয়ে আসিনি? এই যে তোমাদের মুখ্যমন্ত্রী আমার আত্মাটাকে ট্র্যাফিক সিগন্যালে বন্দী করে রাখলেন, সে কি বড় সুবিচার হল আমার প্রতি? বিশ্ববিদ্যালয়ে তো মানুষ ভিসির কাছে পড়তে যায় না। যায় কি? ভিসির মুখ দেখে কি ভর্তি হয় ছাত্রছাত্রীরা? তারা আসে শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে। তোমাদের শিক্ষকরা তো তোমাদের পাশেই রয়েছেন মনে হচ্ছে। দুটো দিন কি বাসস্ট্যান্ডে বসে ক্লাস করা যায় না? অথবা রেলস্টেশানে? কক্ষ বা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার অনুষঙ্গমাত্র, প্রাথমিক শর্ত কখনোই নয়, বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাধাবিশেষের কাজ করে”।
    আমি বলেছিলাম, “দেখুন দাদু, আমি তো আর কারেন্ট স্টুডেন্ট নই। না তো আমি স্পটে রয়েছি। যারা ওখানে পড়ে থেকে আন্দোলনটাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আপনি বরং তাদের কারুর সাথে কথা বলুন। আমার তো চারআনার ফেসবুকারি বিপ্লবীয়ানা। তাও রাত দেড়টার সময় বাইরের রাস্তায় পুলিস জিপের আওয়াজ শুনলে মনে হয়, দিলো বোধহয় ধ’রে অম্বিকেশিয়ে। আমার দ্বারা ওসব হওয়ার নয়। তবু আপনি বলছেন যখন, আমি দেখবো কারুর কানে যদি কথাটা তোলা যায়। তবে কিনা গণআন্দোলনের ক্ষেত্রে সশরীরে উপস্থিত না থেকে কোনো প্রস্তাব রাখাটা অত্যন্ত অনৈতিক ব্যাপার। দেখা যাক”।
    [ফ্ল্যাশব্যাক সমাপ্ত]
    প্রসঙ্গত, ইংরিজি বিভাগের অধ্যাপক শ্রী অভিজিৎ গুপ্ত মহাশয় বলেছেন, যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাথে উনি ১৫ বছরেরও বেশী সময় ধ’রে যুক্ত, সেখানে প্রবেশ করতে গেলে যদি পুলিশকে পরিচয়পত্র দেখাতে হয় তবে উনি প্রতিষ্ঠানের বাইরে ক্লাস নেওয়াই শ্রেয় মনে করবেন। আগামী ক্লাস, ২৯ তারিখ, চার নম্বর গেটের উল্টোদিকের ফুটপাথে।
    সাময়িক নীরবতা।
    তারপর,
    রবি – “ক’টা শহরে হচ্ছে রে?”
    আমি – “কে জানে! বলছে তো একশো! বেশি হলেই বা ক্ষতি কি?”
    রবি – “হুম্‌! এই নে, এই কাগজটা রাখ। আমি একটু জাপানের দিক থেকে ঘুরে আসি”, ব’লে আমার হাতে একটা চিরকুট গুঁজে দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ধাঁ!
    কাগজটা ভাঁজে ভাঁজে কুঁচকে একাক্কার। ভাঁজটাজ খুলে দেখি লেখা রয়েছে ---
    “লাঠির মুখে, গানের সুরে
    ‪#‎হোক্কোলোরোব‬ বিশ্বজুড়ে”
    রবীন্দ্রনাথ হ্যাশট্যাগ দিলেন?
  • pi | ***:*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৪:১৭72087
  • 'We would like everyone to know that we are at no way related to Jadavpur. We are not only confined to JU, it is a social awakening.

    We are just social activists who are fighting here for a wider aim.

    There is a misconception about us so we would love the people to go through our page properly.

    Let the voice of common man be heard.

    Thank You.
    Hokkolorob Team.'
  • pi | ***:*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৪:৫৮72088
  • ঃ)

    Pobitro Bhattacharya

    শুনলাম, দীর্ঘ উনসত্তর বছর পর নেতাজি ফিরে এসেছিলেন নাতির লোকসভাকেন্দ্রে; আই-কার্ড ছিল না বলে এইট-বি থেকে ফিরে গেলেন ।
    মতান্তরে, ফিরেই আবার নাতিকে খুঁজতে গেছেন ।
  • pi | ***:*** | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৭:৫১72089
  • Debotosh Das


    খুব মহৎ ও বিশাল উদ্দেশ্যেই তো দেশের ছাত্রসমাজ আগবাড়িয়ে প্রতিবাদী হয়। যে ভাবে আজ থেকে ঠিক ৪৬ বছর আগে ১৯৬৮ সালের গ্রীষ্মে গর্জে ওঠেছিল ফ্রান্সের ছাত্রসমাজ। লক্ষ ছাত্র সেদিন দখল নিয়েছিল প্যারিসের রাজপথ আর ইউনিভার্সিটি চত্বর। প্রেসিডেন্ট শার্ল দ্য গলের মেরুদাঁড়ায় কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিল সে আন্দোলন। ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত ছাত্রদের কয়েকজনকে পুলিশ আটক করতেই শুরু হয়েছিল প্রতিবাদে প্রতিরোধে কমরেড গড়ে তোলো ব্যারিকেড। সে দ্রোহকালে ছাত্ররা ঈশ্বরের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেছিল। চিৎকার করে বলেছিল, অল পাওয়ার করাপ্টস্‌, অ্যাবসোল্যুট পাওয়ার করাপ্টস্‌ অ্যাবসোল্যুটলি! আমরা পুঁজিবাদের পাহারাদার কুকুর বা চাকর হতে চাই না! বাসি বেগুনির মতো সামাজিক ধ্যানধারণা, পচা শিক্ষা-ব্যবস্থা আর যৌন ট্যাবুর বিরুদ্ধে ছিল তাদের জেহাদ। ছাত্রদের সমর্থনে সেদিন এগিয়ে এসেছিল ফ্রান্সের শ্রমিককূল। দেশের প্রায় কোটিখানেক শ্রমিক সেদিন ছাত্রদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল তাদের নিজস্ব দাবি-দাওয়াসহ। ফ্রান্সের সেই ছাত্রদ্রোহ সেদিন ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা দুনিয়ায়। বিশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দার্শনিক, চিন্তাবিদ জঁ পল সার্ত্র এবং আরও ১২১ জন ইন্টেলেকচ্যুয়াল সেদিন ফরাসী ছাত্রদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন। তাদের 'অবাধ্যতার অধিকার' স্বীকার করেছিলেন। ছাত্রদের ব্যারিকেডিং সমর্থন করেছিলেন সার্ত্র, বলেছিলেন হিংসা ছাড়া ছাত্রদের পথ ছিলনা।
    চিনে ১৯৮৯-এর তিয়েন আন মেন স্কোয়ারের ছাত্র আন্দোলনের এবছর ২৫ হল। কমিউনিস্ট লৌহনীতির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের দাবিতে, মুদ্রাস্ফীতি আর নেতাদের ভয়ানক দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেদিন চৈনিক ছাত্রসমাজ অধিকার নিয়েছিল বিশাল তিয়েন আন মেন চত্বর। সাধারণ মানুষও জড়ো হয় ওই প্রাঙ্গনে। দেখতে দেখতে প্রায় দশ লক্ষ মানুষের জমায়েত হয়ে যায়। দেং জিয়াং পেং বা লি পেং-রা এতটাই আতঙ্কিত হয়েছিল যে ছাত্রদের ধ্বংস করতে সেদিন মার্শাল ল জারি করে লেলিয়ে দেওয়া হয় প্রায় তিন লক্ষ সেনা। আপাত অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে কেবল অ্যাসল্ট রাইফেল নয়, সেদিন ট্যাঙ্ক নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল বিদ্রোহ দমন করতে। বেসরকারি মতে অন্তত ৭০০০ বিদ্রোহীকে স্রেফ খতম করেছিল চিনের কমিউনিস্ট সরকার। রাজনৈতিকভাবে ফ্রান্স বা চিনের ছাত্র আন্দোলন হয়ত সফল হয়নি, কিন্তু সমাজমানসে গভীর ছাপ রেখে যায়।

    এ বঙ্গের এখনকার ছাত্ররা ডাগর হওয়া ইস্তক সিপিয়েম ছাড়া কিছু দেখেনি, দেখেছে কেবল স্টেটাস কো আর কো-অর্ডিনেশন, চারোতরফ বারোআনা বনসাই আর বাকি চারআনা মাঝারিআনা। যা কিছু তারা পরম যত্নে সেভ করে রেখেছিল প্রশ্নহীন আনুগত্যে, সেইসব মিথ আর মিথ্যে, বিশ্বাস আর বদভ্যাস হেলায় ডিলিট হয়ে গেল গত পাঁচ বছরে। স্টেটাস কো ভোকাট্টা হতেই তারা খানিক ভেবলে গেল, কনফি খান খান, তো হোয়াট ইজ টু বি ডান! চিৎকার উঠল অ-রাজনীতি, অ-রাজনীতি ... ছাত্ররা অ্যাপলিটিকাল ..ভোট -ভালচার পার্টি বিলক্ষণ চিন্তিত কারণ ছাত্ররা রাজনীতিতে না এলে ক্যাডার সাপ্লাই হবে কোথা থেকে! আজ যে ব্যাঙাচি ছাত্রক্যাডার কালই সে দাদুরি হার্মাদ!
    এই অ-রাজনীতি আর দলীয় রাজনীতির বাইরে আমাদের নির্ভীক স্বাধীন কোনো ছাত্রসমাজ নেই। সেই সম্ভাবনাকেও তিলে তিলে নিকেশ করা হয়েছে গত তিন দশকে। তাদের শেখানো হয়েছে বাপ-মায়ের পিএফ আর গয়না দিয়ে আইটি পড়ো, তাহলেই তুমি মাইটি হবে। তাদের বলা হয়েছে টাটা ভগবান আর গুগল সব জানে। তাদের বাংলা বলতে বারণ করা হয়েছে আবার ইংরিজিটাও শিখতে দেওয়া হয়নি। হাবা বেচারারা কলসেন্টারে রাত জাগতে জাগতে একসময় দেখল তাদের সর্বস্ব অপহরণ হয়েছে, এমনকি রাতের ঘুমটুকুও।
    আমাদের সার্ত্র নেই, বস্তুত আমাদের কোনো ইন্টেলেকচ্যুয়াল নেই, আছে বিভ্রান্ত বুদ্ধিজীবী, বাচাল বিদ্বজ্জন। তাঁরা গত সাত বছর ধরে প্রতি সন্ধ্যায় টিভিতে বাতেলা করে করে বোকা-বক্স-আর্টিস্ট হয়ে উঠেছেন। অভিধান ঘেঁটে ফেললেও এমন কোনো বিষয় আর পাওয়া যাবে না যা নিয়ে এই জেঠুরা মতামত দেননি! সেইসব ফোকলা নেতা বা তোতলা উকিল, ভিতু অধ্যাপক বা থিতু বিপ্লবী এখন বলবে ছাত্রদের কীভাবে রাজনীতি করা উচিত, কীভাবে নয়! আস্পর্ধারও একটা মাত্রা থাকবে না!
    যাদবপুরের আন্দোলনরত ছাত্ররা সদর দফতরে কামান দাগা স্বপ্ন-স্বাধীন ছাত্রসমাজের দৃপ্ত প্রতিনিধি হোক, যাদের গায়ে পার্টির আঁশটে গন্ধ লেগে নেই। পলিত-কেশ পলিটব্যুরোর থুত্থুরে থুতনি নেড়ে দিয়ে যারা বলতে পারে, কাকু একটু পা চালিয়ে, পুরোনো দুনিয়াটা আমাদের পেছনে!
    আর আমরা ... আধো-আইবুড়ো ভিকিরির দল... হতাশ, এলিট থিতু আধবুড়োর দল ... একটু দূর থেকে বরং দেখি ওদের ... নিজেদের ইচ্ছাপূরণের গল্প নিয়ে সিং ভেঙে না হয় নাই ঢুকলাম ... কিছুই তো দিতে পারিনি ওদের... এমন কোনো কথা যা আকাশের মতো বিশাল বা বলতে পারিনি, নবীন কিশোর, তোমাকে দিলাম ভূবনডাঙ্গার মেঘলা আকাশ। যেন মহাকাল বলতে না পারে, ওরা রোদ্দুর হতে চেয়েছিল। আমরা হতে দিইনি।
  • pi | ***:*** | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৬:৪৯72090
  • Mithun Bhowmick

    এ বছরের বঙ্গ বিভীষণ পুরস্কার ঘোষিত হলো। একই কবিতায় আটশো ঊনপঞ্চাশবার বিরোধীদের উল্লেখ করে অবোধ সরখেল (এটি গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে), সঙ্গীতে অসামান্য অবদানের জন্য কচিনেতা সানাই, চাঁদের পাহাড় সিনেমায় বুনিপ শিকারের জন্য বেদ ইনভার্স (সিনেমা ও ক্রীড়ায় দ্বৈত ভূমিকায়), এবং রাজ্যের শিক্ষা-অ-ব্যবস্থায় বিশেষ অবদানের জন্য ব্যর্থ হট্টরাজ পুরস্কার পেলেন। চিত্রকলা বিভাগে পুরস্কার ঘোষণার সময় একটি ইনফাইনাইট লুপ চলতে শুরু করায় সেটি স্থগিত রাখা হয়েছে।
    এছাড়াও এবছর নতুন কয়েকটি ক্যাটেগরি শুরু হলো। শিক্ষাক্ষেত্রে ডিগনিটির জন্য ভিসি সরকার (স্লিপারি), "লাইফ অ্যান্ড লাইস অফ এ পট" আর্টিকলের জন্য বিশ্বখ্যাত নারকোটিক বিশেষজ্ঞ নে ফেউ, বাঁশের লাঠির কৌশলী যোদ্ধা ত্রিলোকেশ্বর ডান্ডা, সাংবাদিকতা (ফিকশন) বিভাগে চিঠি রায়, ছাত্রক্যালাও আন্দোলনে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ধুরজিৎ মার পুরোডাঁশের নাম ঘোষিত হয়েছে।
    তবে তালিকার সবথেকে চমকপ্রদ নাম সম্ভবত মৌলিক গবেষণায় বিশ্বখ্যাত শিক্ষাবিদ ও গবেষক এরিক ভন দানিকেন। দানিকেনের "বহিরাগত তত্ত্ব" ইতিমধ্যেই বিশ্ববন্দিত, এবং ইতিহাসের একটি মাইলফলক। রাজ্যের সাম্প্রতিক হাসিখুশি শিল্প-কৃষি পরিমন্ডলের সাথে মানানসই সুখী শিক্ষাব্যবস্থা আমদানী করার জন্য দানিকেনের তত্ত্বের ভূমিকাকে এতদ্বারা স্বীকৃতি দেওয়া হলো।
    অনুষ্ঠানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আম এবং আঁটি সম্পর্কিত তাঁর নতুন কবিতার মাধ্যমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করবেন বলে জানা গেছে। কবিতাটি, বলা বাহুল্য, একটি নতুন দার্শনিক প্রশ্নের সামনে আমাদের দাঁড় করিয়ে দেয়। আঁটির আত্মজিজ্ঞাসা, আমের সরস অথচ বেদনাবিধুর জীবনদর্শন এবং পা-পাটি-ফানুসের ব্যঞ্জনা বনাম মাদকাসক্ত, বহিরাগত জনসাধারণের নিন্দিত নৈরাজ্য (শ-পাঁচেক হবে, তাতেই এই) মাত্র কয়েকটি শব্দের আঁচড়ে এমনভাবে এর আগে কেউ ফুটিয়ে তুলতে পারেন নি। কবিতাটি এখনও পর্যন্ত আটষট্টিটি বিভিন্ন ভাষায় (ডায়লেক্ট ধরলে চিত্রগুপ্তকে লাগবে) অনূদিত হয়েছে এবং ইংরেজী অনুবাদটি নোবেলের জন্য বিবেচিত হবে বলে শোনা যাচ্ছে। হাইল...
  • de | ***:*** | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৭:০৮72091
  • ঃ))))) - দারুণ, টিম!
  • সিকি | ***:*** | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৭:২৭72092
  • দানিকেন তত্ত্বটা একঘর।
  • অ প | ***:*** | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৭:৩৪72093
  • কলরব বিষয়ে দু-চার কথা ঃ
    হোক কলরব। আপত্তি নেই। এমন একটা ব্যাপারে কলরব তো হবেই ! কিন্তু একটা কথা মনে রাখা দরকার কলরব একটা আলাদা ভাষা, যা কারুর সঙ্গে পুরোটা মেলে না। তাই কলরব যেমন হঠাৎ শুরু হয়, তেমনই খুব তাড়াতাড়ি থেমে গেলে তারপর নিঃসীম স্তব্ধতা, কেউ কথা খুঁজে পায় না। তাই কলরবটা হওয়া যেমন জরুরী তেমনি কলরব নির্ভর হয়ে থাকাটা ভয়ানক।
    গ্লোববরাবর যে কলরব চলছে তার মধ্যে ইতিমধ্যে দু-তিনটি সুর আলাদা আলাদা করে শোনা যাচ্ছে, যে গুলো মূলসুরের সঙ্গে পুরোপুরি মিলছে না। যে দুই প্রাক্তনী নিজের স্বর্ণপদক ফিরিয়ে দিয়েছেন তাঁরা ক্যাম্পাসে শ্লীলতাহানির ঘটনাকে গুরুত্ব না দেওয়ার প্রতিবাদ করেছেন। সেই সুরে সুর মিলিয়েছেন অনেকেই। কিন্তু আজ যদি জানা যায় সেই অর্থে শ্লীলতাহানি হয়ই নি, তাহলে কি কলরবের ওই অংশটুকু নীরব হয়ে যাবে ? স্বর্ণপদক কি আবার ফিরে যাবে প্রাক্তনীদের দেরাজে ! জানি না, কিন্তু ভয় হয়। সবচেয়ে বেশী প্রতিবাদ এসেছে ক্যাম্পাসে পুলিশ ঢোকা ও তান্ডবের বিরুদ্ধে। সেখানেও অনেকেই বলছেন পুলিশি তান্ডবটা খুব খারাপ হয়েছে কিন্তু ছাত্রদেরও অত রাত অবধি ঘেরাও করে রাখাটা ঠিক হয়নি। অনেকেই ঠিকমত জানেন না যে ঘেরাওটা কিসের দাবীতে বা দাবীটা ঘেরাও পর্যন্ত নিয়ে যেতে হল। সেই কথাগুলো বারবার স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করা জরুরী। আজ যদি উপাচার্য ক্ষমা চেয়ে নেন পুলিশ ডাকার জন্য কিম্বা যদি পদত্যাগই করেই দেন, কলরব থেমে যাবে কিন্তু তখনও নিশ্চিত শোনা যাবে সেই দু-একটি স্বর যারা শুরুতে একটা নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশনের দাবী করেছিল, সেই স্বরে কিছু স্বর না মেলালে কিন্তু সেই স্বর কারুর কানে পৌঁছোবে না। অথচ দেখতে গেলে এই দাবী এমনই একটি ‘টেকনিক্যালি পারফেক্ট’ দাবী, যার কোন বিকল্প হয় না। (ছাত্রদের এই দাবীর মধ্যে যদি কোনো ‘টেকনিক্যাল এরর’ থাকে তাহলে তাও সকলের জানা উচিৎ)। কারণ একটা নিরপেক্ষ কমিশনই পারে ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে একটি বা কয়েকটি নির্যাতিত মানুষকে সঠিক বিচার পাইয়ে দিতে। এই দাবী্র নৈর্ব্যক্তিকতাকে স্পষ্টভাবে চিনে নিতে পারলে কোন অপপ্রচারে এমনকি নির্যাতিতার বাবার বয়ানেও বিচলিত হওয়ার কিছু থাকে না।
    তাই শুরুতে যেমন কলরবই দরকার, তেমনি একটা সময়ের পর কলরবকে ‘কোরাস’-এ পরিণত করাও খুব দরকার। না হলে আন্দোলনের অপমৃত্যু ঘটে। আমি জানি অনেকেই এই ব্যাপারে সচেতন, অনেকেই বার বার চেষ্টা করছেন এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য ও বিধেয়কে পরিস্কার করে তুলে ধরতে। তাঁদের প্রচেষ্টা সার্থক হোক, এই আন্দোলন পূর্ণতা পাক। সঙ্গে আছি।
  • pi | ***:*** | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৭:৪১72094
  • একমত হলাম।
  • pi | ***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৫:০৪72095
  • ঃ)
    Mithun Bhowmick
    ·
    অন্যান্য পানীয়র সাথে মদ সংরক্ষণের কাজেও নিজের বৈজ্ঞানিক প্রতিভাকে অপচয় করার জন্য এবং প্রকারান্তরে ছাত্রসমাজকে অবক্ষয়ের দিকে ঠেলে দেওয়ার অপরাধে লুই পাস্তুরের নাম ব্ল্যাকলিস্টেড হলো। সরকার তাঁর বঙ্গ বিভীষণ খেতাব, বহুমূল্য হীরের হার এবং কিং খানের স্বহস্ত সাক্ষরিত শংসাপত্র বাজেয়াপ্ত করেছেন। জন্মদিনেই এই দুঃসহ সংবাদে অভিভূত পাস্তুরকে এরপর সূক্ষ্ম্যশরীরে বিভিন্ন মহলে তদ্বির করতে দেখা গেছে। তাঁর দুঃখে সমব্যথী ক্রীড়ামন্ত্রী নিঃশর্ত ক্ষমার পরিবর্তে কিং খানের অটোগ্রাফটি ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বিবেচিত হবে বলে জানিয়েছেন। পাস্তুরের পরবর্তী প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তাঁর কফিনে সারাদিন ফোন বেজে গিয়েছে।
    '
  • Ujjal Choudhury | ***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৫:১৬72096
  • Supriya Chaudhuri
    September 25 at 9:49pm ·
    Jadavpur's excellent NAAC rating (just announced) was achieved against the odds through the incredible dedication and energy shown by members of the JU NAAC team, notably Samantak Das and Somak Mukherjee, but also through the commitment, leadership and vision of the Pro-Vice-Chancellor, Professor Siddhartha Datta. The VC himself was largely absent during the preparations and the exercise itself. I am sad today that the Pro-VC should have been the one to step down. Congratulations, Professor Datta, and my sincere respect.
  • ranjan roy | ***:*** | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৭:১১72097
  • টিম, অনমিত্র,সুপ্রিয়া ম্যাডাম ও অ প কে ক।
    আর কিছু অধ্যাপক ও প্রো-ভিসি কে সেলাম।
    গেটের বাইরে ক্লাস! দারুণ!
    আইডি-ফাইডি করলে যাদবপুরের আইডেনটিটি কলুষিত করার অপচেষ্টার প্রতিবাদ জানাই।
  • pi | ***:*** | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ০৫:২৪72098
  • রাতুল ঃ

    হুজুগ,গুজব আর উত্সব মিলেমিশে গেছে ‪#‎hokkolorob‬ এ .... গুজব ভারী ভয়ঙ্কর জিনিস ওটা বাস্তিলেরও পতন ঘটিয়েছিল ওটা খেপিয়েছিলো মঙ্গল পান্ডে দের.... পুজোর হুজুগের আনাচে কানাচে #hokkolorob এর গুজব জেগেছে, ওটা কার্নিভাল হতে পারে.... ৬৬ এর পল্লীর মন্ডপে কারা যেন লিখে গেছে হোক কলরব, স্কটিশ থেকে জলপাইগুড়ি গোপনে পাচার হয়ে গেছে এই নিষিদ্ধ ইস্তেহার , পাড়ার মোড় এ চেনা রিক্সায়ালা ডেকে বললো হোক কলরব.... ভগবান বিষ্ণু নিদ্রা ভেঙ্গে বললেন 'বলি, হচ্ছে তা কী'.... অতএব লাবনীর মন্ডপে পুজোর মাঝে পোস্টার লেখার অপরাধে ১৩ জন সটান গ্রেফতার, ঘন্টাখানেক লুকোচুরি খেলা আবার গুজব আবার হুজুগ আবার কার্নিভাল..... ওরা ভয় পেয়েছে, তাই ধরে নিয়েও ১ ঘন্টায় ছেড়েছে, ওরা ভয় পেয়েছে কারণ #hokkolorob আর যাদবপুর এর ভিসি এর শিশি বাক্সে আটকে নেই, ছড়িয়ে পড়েছে মনীন্দ্র থেকে রবীন্দ্রতে, মিদনাপুর থেকে স্বপ্নপুর.... প্রাইভেট কলেজের লোহার গেট আর ডিগ্রী কলেজের ইউনিয়ন রুম ভেঙ্গে রাস্তায় নেমেছে #hokkolorob.... হংকং দেখছো, অকুপাই দেখেছো, শাহবাগ এর প্রজন্ম চত্ত্বর দেখেছো, চিলির পেঙ্গুইন দের মিছিল দেখেছো তো; সমস্ত শাসক দলের চেনা টেপ রেকর্ডারের বাস্ক ছুড়ে ফেলে স্বাধীন হতে চাওয়া, স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিতে চাওয়া ছাত্রছাত্রীদের ভুভুজেলা বাজছে সব দেশে.... #hokkolorob এদেরই সন্তান.... হোক কলরব স্বাধীন হতে চায় পুরুষতন্ত্রের একুশে আইন থেকে, হোক কলরব স্বাধীন হতে চায় প্রাইভেট কলেজের ম্যানেজমেন্ট আর ফি এর বোঝা থেকে, হোক কলরব স্বাধীন হতে চায় কলেজে কলেজে ইউনিয়নের ভাইগিরি আর বি এড কেলেঙ্কারি থেকে....... #hokkolorob জানিয়ে দিয়েছে 'কালিঘাটের' সাথে লড়াইয়ে তারা 'আলিমুদ্দিন' বা 'বসিরহাটের' ভোট জোট এক্কা দোক্কা খেলা মানবে না, লড়াইয়ে নির্দেশ দেবে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরাই, তারাই গড়বে নিজেদের সংগ্রামী আধার.... হোককলরব জোট বাঁধছে বন্ধ কারখানার অন্দরে প্রতিরোধের বন্দরে থাকা সংগ্রামী শ্রমিকদের সাথে, 'অনাহারে শুকনো মুখ , চির আধার নিস্প্রদীপের সাথে' .... হলদে পেন্টুলুন ছেড়ে তাই রাষ্ট্র এবার ন্যাংটো হচ্ছে.... সবশেষে গুজব টা শুধু জানিয়ে দিতে চাই - গত ৩০ বছরে শাসক দলগুলোর সার্কাসে আমরা রিং মাস্টারের চাবুক খেয়েছি, ঘাম রক্তে ঐ দাগ গুলো শুকিয়ে ডোরাকাটা হয়েছে এই ৩০ বছর ধরে, এবার এই ডোরাকাটা রা পথে নেমেছে যাদবপুর থেকে দূর্গাপুর, আশুতোষ থেকে আলিপুরদুয়ার.... হুজুগ আর গুজব মিলে কার্নিভাল হবে বঙ্গদেশ জুড়ে .... সামলাও এই বাঘারে.....
  • pi | ***:*** | ১৭ অক্টোবর ২০১৪ ০৫:৫৪72099
  • Saikat Bandyopadhyay

    বাপি পালকে আমরা চিনিনা। গত কালের আগে নামও শুনিনি। তিনি রগচটা না গোবেচারা, খিস্তিবাজ না মধুরভাষী, ভালোমানুষ না দুষ্টু লোক, কিছুই জানা নেই। খবরের কাগজে কাল পড়লাম, মালদার এই ছেলেটিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে, কারণ, তিনি পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে জঙ্গি বলেছিলেন ফেসবুকের পাতায়। তুই-তোকারি করেছিলেন। আর ছাপার অযোগ্য গালিগালাজ করেছিলেন। এতই বড়ো সেই অপরাধ, যে, ছেলেটির পক্ষে কোনো আইনজীবী সওয়াল পর্যন্ত করেননি। জামিন না পেয়ে বাপি পাল এখন হাজতে।
    বাপি পাল শোষক না শাসিত, তৃণমূল না বিজেপি, খিস্তিবাজ না আতাক্যালানে, আমাদের জানা নেই, তবে এটুকু দেখতে পাচ্ছি, যে, তিনি বেঁটে মানুষ। সাফল্য এবং ঔজ্জ্বল্যে। প্রভাব এবং প্রতাপে। এবং তিনি জেলে, কারণ তিনি একা। নইলে খবরের কাগজে ছাপার অযোগ্য ভাষা তো আমরা আর কম দেখলাম না ফেসবুকে। নেতানেত্রীদের কথা ছেড়েই দিলাম, তাঁরা নাহয় সব কিছুর ঊর্ধ্বে। কিন্তু শাসক দলের সমর্থকরাই তো একটা কমিউনিটি খুলেছেন, যার নাম "হোক ক্যালানো"। এই ফেসবুকেই। "সুস্থ" ভাষার পরাকাষ্ঠা একেবারে। তুই তোকারি? এই তো কদিন আগেই রাজপথ কাঁপালো কলরবের মিছিল, স্লোগান দেখলাম, "আয় দেখে যা মমতা, যাদবপুরের ক্ষমতা"।
    ভাষা-টাষা তো নয়, ওসব অজুহাত, প্রশ্নটা মত প্রকাশের স্বাধীনতার। যাকে গাল দিতে ইচ্ছে হচ্ছে, তাকে গাল দিতে পারছি কিনা। শাসক দলের সমর্থকরা পারছেন, কারণ তাঁদের পিছনে সরকার আছে। বিরোধীরা পারছেন, কারণ তাদের পিছনে আছে বিরোধী দল। আমরা পারছি, কারণ আমাদের পিছনে ঔজ্জ্বল্য আছে, যাদবপুরের ছাত্রদের আর কিছু না থাক কলরব আছে। বাপি পাল একা। বাপি পাল বেঁটে, অতএব, তাঁর কোনো স্বাধীনতা নেই।
    বাপি পাল গরীব না প্রান্তিক, মাথামোটা না বুদ্ধিমান, লড়াকু না ভ্যাবাচ্যাকা, জানা নেই, কিন্তু এইটুকু অতি অবশ্যই জানা আছে, যে, স্বাধীনতার আসল মানে হল প্রান্তিকের স্বাধীনতা। গোবেচারা, মূর্খ, ভ্যাবাচ্যাকা আর আতাক্যালানের স্বাধীনতা। অভিজাতরা, আলোকপ্রাপ্তরা সব সময়েই ক্ষমতাবান, তাঁদের স্বাধীনতা দিয়ে কী প্রমাণিত হয়? কিস্যু না। স্বাধীনতা তখনই স্বাধীনতা, যখন তা মূর্খের স্বাধীনতা, অন্ত্যজের স্বাধীনতা, লম্বাদের রাজত্বে একজন বেঁটে মানুষের স্বাধীনতা।
    বাপি পাল একজন বেঁটে মানুষ। স্বাধীনতাহীন ও পুলিশি খামখেয়ালের শিকার। কিন্তু তাঁর জন্য কোনো মহামিছিল নেই। তাঁর জন্য এমনকি কোনো আইনজীবীও নেই। ওসব বেঁটেদের নাগালের বাইরে। ওসব ডানাহীনের বিহঙ্গবাসনা। বামনের চাঁদে হাত। কিন্তু তার পরেও, এই বেঁটে মানুষদের স্বাধীনতা ছাড়া বাকি সবই অর্থহীন। কারণ, কে না জানে, বেঁটে, তা সে যতই বেঁটে হোক, সূর্যাস্ত আসন্ন হলে বেঁটে মানুষদের ছায়াই ক্রমশ দীর্ঘতর হয়। ঢেকে দেয় বাকি সব কিছু।
    বাপি পালের জন্য কলরব হবে না?
  • π | ***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০১৪ ০৬:৫৭72100
  • Anik Chakraborty

    আমার বোন যাদবপুরে পড়ে,সে সূত্রেই যাদবপুরের সাথে আমার আলাপ;আমি ওকে বহুবার বলেছি-আমার হিংসা হয় আমি পড়িনি বলে,পড়িনা বলে।গত একমাসে আরও বেড়েছে সেটা।বহিরাগত হয়েও যেটুকু সম্ভাবনা ছিল এই দিনগুলোয় এত বছরের ইচ্ছে পুষিয়ে নেওয়ার,নিজের কাজ/দায়িত্বের কারণে সেটাও সম্ভব হয়ে উঠছে না।
    দু'দিন পরে ফেসবুক খুলে যখন অজস্র মশাল-আলো,অসাধারণ সব পোস্টার-রং,চূড়ান্ত ক্রিয়েটিভ সব 'স্থাপত্য'-বিদ্রোহ দেখি,আমি জোনাকির মত ছবিগুলো চেটে খাই শুধু।গীটারের আনন্দে গলা মেলানোর অনুভূতি,মশালের রোদে প্রেমিকার মুখ দেখার আনন্দ আমার আর পাওয়া হয় না।সেই অঝোর বৃষ্টিভেজা বিকেলটা,লক্ষ যৌবন আর স্লোগানে-দু'সপ্তাহ-বসে-যাওয়া গলার স্মৃতিটুকুই আমার সব।ভিসির পুলিশ আমাকে পেটায়নি,দিনের পর দিন একটা এতবড় movement কীভাবে টানবো তার চিন্তা আমাকে তাড়া করেনি,আমার বাড়ির লোক বলেনি- বাবু অনেক হয়েছে,থাম এবার,campusingটার দিকে নজর দে;তাছাড়া মানুষ হিসেবেও একটা নির্দিষ্ট রাগ-ক্ষোভ-যন্ত্রণা একমাস পুষে রাখতে পারিনা আমি।কিন্তু তাও আমি যাদবপুরের। কারণ 'হোক কলরব' আমায় ক্লাস এইটে পড়া পাভেল করচাগিন হওয়ার মরে যাওয়া 'অবাস্তব' স্বপ্নটায় জল দিয়েছে কিছুটা,'হোক কলরব' পড়ে পড়ে মার খাওয়া আর মেনে নেওয়ার আধুনিক এক শ্রমিকের যন্ত্রণায় সাহসের খোঁচা দিয়েছে হঠাৎ।নিজের কবিতায় দেওয়াল সাজাবার স্বপ্নটাকে মিছিলের ব্যানার বানিয়েছে 'হোক কলরব'।
    তাই আমি যাদবপুরের।আমি মশাল-স্লোগান-ব্যানার-স্থাপত্য-সাহস-প্রতিরোধ এর।ভিসি আমার জীবনযন্ত্রণা,'হোক কলরব' আমার অমরত্ব-আকাঙ্খা।তাই শেষতঃ,কার্যত ও প্রধানত আমিই যাদবপুর
  • আর এটাও | ***:*** | ০৯ মে ২০১৬ ০৩:৩৫72101
  • তুলে দিলাম।
  • হোককলরব | ***:*** | ২৬ জুলাই ২০১৬ ০৫:৫২72102
  • Natun ekta ki kolorob shuru hoyeche jodupure? Kon ek senior er sex chat meyera screenshot niye fb te share korche... Details ta ki?
  • Update | ***:*** | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১২:২৯72103
  • name:  Amit               mail:                country:                 

    IP Address : 236712.158.23.203 (*)          Date:23 Sep 2019 -- 10:32 AM

    যথারীতি জার্গন এর ধোঁয়ার আড়ালে কারো কারো মেকি বুদ্ধিজীবীত্বের নেট প্রাকটিস সেই চলছে। কলেজ র গেট এ সিসিটিভি লাগানোর কথা বলা হয়েছে সিকিউরিটি র কারণ হিসেবে উদাঃ সহ এবং দুনিয়ার হাজারটা নাম করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পাবলিক প্লেস এ সিসিটিভি আছে। এর সাথে বাবুল কে সমর্থন করা বা না করার বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। এই সিম্পল কথাটা র মধ্যে জল ঘোলা করার কোনো অর্থ নেই যদি না অবশ্য কারোর নিজের এজেন্ডা থাকে।

    এটাও এখানে বলে রাখি যাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল তাদের জন্যে, যে যেই মেয়েটির শ্লীলতাহানির কেস নিয়ে হোক কলরবের শুরু হয়েছিল এবং তৎকালীন ভিসি কে জোর করে সরানো হয়েছিল, তার প্রায় এক বছর পরে যাদবপুরের ইন্টারনাল ইনকোয়ারি কমিটি সেই ঘটনার তদন্ত করে পুরো কেস টাকেই ডিসমিস করে দিয়েছিলো। পুরো কেস টার কোনো ক্রেডিবিলিটি পাওয়া যায়নি এবং মেয়ে টির তরফ থেকে ও কোনো ফারদার ফলো আপ বা পুলিশ কেস করে হয়নি ।

    সেই রিপোর্ট বেরোনোর পরে তখন কার আন্দোলনের মাথা দের টিকি ও খুঁজে পাওয়া যায়নি। সুতরাং সমস্ত আন্দোলন কারী ছাত্র রা অতটাও নির্বিরোধী, ইন্নোসেন্ট বেচারা নয় যেটা হয়তো কারো কারোর ধারণা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন