এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আদর্শ নারী মাগি ও অন্যান্য

    Soumit Deb লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৯ মার্চ ২০১৬ | ১০২২৭ বার পঠিত
  • আদর্শ নারীঃ

    ইহা তৈয়ার করিতে দশটি উপায় গ্রহণ করিতে হয়।

    ১ শাসন- ছোট থেকেই তাকে বুঝিয়ে দিতে হবে তুমি মেয়ে। তুমি একটা এমন প্রানী যার সমস্ত স্বাভাবিকতা আসলে ভীষন গোপনীয় ও না হলেই ভালো হত। স্বাধীনতা মানে হলো পনেরোই আগস্ট।

    ২ আদর- অন্য কোনো অপশন না দিয়ে আগেই পুতুল, রান্নাবাটি, ইত্যাদি এনে দেওয়া। তাছাড়া সেই ছোট বয়সেই “ভালোবেসে” তাকে সংসার সংসার খেলায় অনুপ্রেরণা দেওয়া, বউ সাজিয়ে ছবি, যা মিষ্টি লাগছিলো!

    ৩ আরও শাসন- এবার একেবারে গেঁড়ে মাথার ভেতর ঢুকিয়ে দিতে হবে, যে যেহেতু তুমি মেয়ে তাই তুমি তোমার স্বাভাবিকতা গোপন রাখবে। দাদা চিল্লিয়ে বলতেই পারে মা আমার স্যান্ডো কই, তুমি কানের আছে এসে ফিস্ফিস করে বলবে, “ব্রা” কোথায়। কারণ “ব্রা”, “প্যান্টি” ভালো শব্দ নয়।

    ৪ ভীষণ শাসন- তুমি এই ভাবে হাঁটুর ওপর ফ্রক তুলে ঘুরতে পারোনা মেয়ে, এটা বোঝার চেষ্টা করো! এরপর যখন মাসতুতো দাদা মোলেস্ট করবে তখন প্রতিবাদ করারও মুখ রাখবেনা দেখছি!

    ৫ পিরিয়েড- বৈবাহিক সম্পর্কে রেপ হয়না, হতে পারেনা, ঠিক সেই ভাবেই এটা যে তোমার হয় সেটা ভুলে থাকবে। পারলে নিজেকেও বলবেনা যে পিরিয়েড হয়েছে। কাউকে ছোঁবেনা। এ একেবারে নিঘিন্নি ব্যাপার। একদম বলবেনা, কাউকে বলবেনা। চুপ! চুপ! চুপ!

    ৬ সাবধানতা- পৃথিবীর সমস্ত ছেলে আসলে ওঁত পেতে বসে আছে শুধু রেপ করবে বলে। তোমায় বুঝতে হবে আত্মীয় ছাড়া বাকি সব্বাই তোমায় যৌনতা মেশিন বলে ভাবে। তুমি বুক পেট যোনী সমন্বীত এক জীব, আর বাকি দুনিয়া লোপুপ! সাবধান! অবিশ্বাস ঢুকিয়ে নাও দেখি নিজের ভেতর আচ্ছাসে! ঘেন্না কোরো তো পুরুষ জাতটাকে, দেখি ক্যামন পারো। ভালো করে ঘেন্না করো।

    ৭ পোষাক- নেহাত ওদের ধর্ম নাহলে বোর্খাই রেফার করা যেত। ওটা যখন হচ্ছেনা, তখন দেখো যতটা ঢেকে রাখা যায়। জিন্স কেবল ফ্যামলির সাথে পূরী গেলে তখন। যে নেকড়েদের কথা বল হলো তারা ভদ্র পোষাক দেখলে সম্ভ্রমে সরে যায়।

    ৮ বিয়ের বয়স- পিরিয়েড স্টার্ট হয়ে যাওয়ার পর থেকে বিয়ে না হয়ে যাওয়া অব্দিই গোটা সময়টাই। এবার মন দিয়ে শোনো এতদিন ধরে যে ঘেন্না জমাতে শিখিয়েছি, সেটা একজন পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তোমায় যারা দেখতে আসছে তাদের মধ্যে যার সাথে তোমায় ইচ্ছে না থাকলেও যৌনতা করতে হবে সে।

    ৯ দেখাশোনা- ভালো করে প্রোডাক্ট সেজে এসো দেখি মা! পড়াশুনা? আচ্ছা হাঁটো, বসো, হেসে হেসে উত্তর দাও। এই যে এতদিন পড়াশুনো করালাম, পয়সা খরচা করে নাচ গান আবৃত্তি, গলাভারী গান গাইতে শেখালাম, শুধু এইদিনটার জন্যেই কিন্তু! পাশ করতেই হবে!

    ১০ সিঁদুর- বরই তোমার ধর্ম, সে দরকার পড়লে অনিচ্ছাকৃত যৌনতা চালাবে তোমার সাথে, তুমি স্পিকটি নট। তার সম্পত্তি হওয়ার ট্রেডমার্ক হিসেবে মাথায় সিঁদুর আর বিষ্যুদ বার পাঁচালী পড়বে। পুরুষমানুষরা একটু ওরকম হয়। গয়না শাড়ি দিচ্ছে তো! আর কি চাও? এরপর তোমার দুর্ভাগ্যবশত মেয়ে হলে, তাকেও এই ভাবে তৈরী করবে।

    মাগিঃ

    এরা মদ সিগারেট খায়, ছোটোছোট পোষাক পরে, দুই বা ততোধিক প্রেম করে। মুখ খারাপ করে, ছেলেবন্ধু করে। চাকরি বাকরি শিক্ষা ইত্যাদির দিকে একটা ঝোঁক থাকে। ব্যক্তিস্বাধীনতার প্রতি আকৃষ্ট। এদের সাথে প্রেম করা যায় কিন্তু জীবনের একমাত্র লক্ষ্য বিয়ের জন্যে ইহারা উপযুক্ত নহে। কারণ ইহারা ও ইহাদের স্বাভাবিক মনে করা ও সমর্থন করা “ভেঁড়ুয়া” পুরুষরা বিভিন্ন অমুলক প্রশ্ন করে।

    যেমন পোষাক নিয়ে বলা হলে বলে

    একজন স্যুট পরিহিত পুরুষকে ধরে নেওয়া যাক কিছু সমকামী পুরুষ রেপ করলো, তবে এক্ষেত্রে দায়টা কার?

    আচার আচরণ নিয়ে বলা হলে বলে

    তাহলে রাস্তার পাগলীরা প্রেগনেন্ট হয় কি করে?

    সংস্কৃতি নিয়ে বলা হলে প্রশ্ন তোলে

    ক্যানো? মেয়েটাই ক্যানো সিঁদুর পরবে? তাহলে ছেলেটাও নাকছাবিটাবি পরুক নাকি? আমি যদি কারোর সম্পত্তি হই তাহলে সেও তো আমার সম্পত্তি!

    নিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলে

    ছেলেটার মা-বাবা বেশি ইম্পর্টেন্ট সেটা কে ঠিক করলো? আমি যদি বাড়ি ছেড়ে বেরোই তাহলে সেও আসুক। নাহলে দুই-জনই নিজের নিজের বাবা-মাকে নিয়ে একসাথে থাকি।

    আর তাই এদের মোলেস্ট বা রেপ করা হলে মোলেস্টার বা রেপিস্টকে সরাসরি আক্রমন করা যায়না, কারণ এরা মদ সিগারেট খায়, ছোটোছোট পোষাক পরে, দুই বা ততোধিক প্রেম করে। মুখ খারাপ করে, ছেলেবন্ধু করে…

    থিয়োরিঃ

    ছেলে-পার্সপেকটিভ

    “ও একটা মেয়ে”- ভীষন বন্ধু হলেও একটা মেয়ে। ছোটবেলা থেকে চিনলেও একটা মেয়ে! ও ব্রা পরে। ও নিচু হলে ওর বুক দেখা যায়। ওর পিরিয়েড হয়। আমায় খালি লক্ষ্য রাখতে হবে ওর গায়ে হাত দিলে যেন বুঝতে না পারে, বন্ধু বিষয়টা মন থেকে বেরিয়ে গ্যাছে, কারণ ও একটা মেয়ে। জামা উঠে গেলে না তাকিয়ে করবোটা কি? আরি আমি তো ছেলে! আর জামাটা ঠিক নিতে বলবো? ইল্লি নাকি? ও একটা মেয়ে তো রে বাবা! বেশি মর্ডান হয়ে কাজ নেই। আর অসভ্যতা তো করছিনা কোনো!

    মেয়ে পার্সপেকটিভঃ

    “আমি একটা মেয়ে”- ছেলেটা ভীষন বন্ধু হলেও আমি একটা মেয়ে। ছোটবেলা থেকে চিনলেও আমি একটা মেয়ে! আমি ব্রা পরি। নিচু হলে আমার বুক দেখা যায়। আমার পিরিয়েড হয়। আমায় খালি লক্ষ্য রাখতে হবে ও গায়ে হাত দিলে যেন বুঝতে না পারে আমি বুঝতে পারছি ওর মন থেকে বন্ধু বিষয়টা বেরিয়ে গ্যাছে, কারণ ও একটা ছেলে। জামা উঠে গেলে তো তাকায় ও। আরি আমি তো মেয়ে! আর জামাটা ঠিক নিতে বলবে? ইল্লি নাকি? ও একটা ছেলে তো রে বাবা! বেশি মর্ডান হয়ে কাজ নেই। আর অসভ্যতা তো করছেনা কোনো! পরে “পুরুষ” বলে গালাগাল করে দেওয়া যাবেক্ষন।

    কনক্লুশনঃ

    মনে রাখতে হবে...

    “মেয়ে এবং ছেলেদের ভেতর পার্থক্য কেবল চেহারাগত। আর কোনো তফাৎ নেই থাকতে পারেনা, থাকা সম্ভব নয়।

    ছেলেদের এই পৃথিবীতে যতটা অধিকার
    আছে মেয়েদেরও ঠিক ততটাই। এককণাও বেশি বা কম নয়।

    বন্ধুত্বের লিঙ্গ নির্ধারন করা আসলে এক ধরণের মানসিক সমস্যা

    একটা ছেলে যে যে কাজ করতে পারে একটা মেয়েও ঠিক সেই সেরই কাজ গুলোই করতে পারে।

    এরা দু-জনেই মানুষ!

    এদের কাউকেই আলাদা করে দুঃচ্ছাই বা পূজো করার কোনো মানে নেই শুধুমাত্র লিঙ্গ বায়াসড হয়ে।

    মেয়ে মানেই যেমন মাল নয়, পুরুষ মানেই সেরকম ঘেন্না নয়

    এইটে বিশ্বাস করতে হবে যে সমস্ত ছেলেরা মেয়েদের হয়ে কথা বলে তারা ভেঁড়ুয়া নয়। পুরুষদের সাথে এরকম কিছু হলেও তারা পুরুষদের হয়েও কথা বলতো। কিন্তু পুরুষ ভ্রুণ হত্যা হয় কি?

    সুন্দর দেখতে লাগলে মানুষ মাত্রেই তাকায়। তার মানে কনুই মারা নয়। সেটা মাসলম্যান-হৃত্বিক-লুকএলাইকদের দুপায়ের মাঝে হাঁটূ দিয়ে সপাটে তারিফ দেওয়ার চাইতে কোনো অংশে কম নয়”-

    ...এই সমস্ত আসলে আসলি দুনিয়ায় হয়না। হতে পারেনা। কারণ ছোট থেকে মানুষদের পুরুষ বা নারী হতে শেখানো হয়। মানুষ হতে নয়। যাক গে যাক আট-ই মার্চ যেন কি বার পড়েছে?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৯ মার্চ ২০১৬ | ১০২২৭ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    Lookআচুপি - Soumit Deb
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • de | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪৭55941
  • ও বড়েস - বে' হয়ে গেলে কি বদলাবে? আমার পেচডি, পোস্ট-ডক এমনি পেত্থোম পাবলিকেশন অব্দি বে'র পরে - এমনকি বাচ্চা হওয়ারও পরে। সেসব দিনের কথা মনে পড়লে মনে হয়, এতো লড়াই করতে যে পারি, সেটা আগে জানতামই না!
  • santanu | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৮:১২55942
  • এ কিরে , আমার বউ এর ও পেচডি, পোস্ট-ডক, পেত্থোম পাবলিকেশন (২০০৩) সব বাচ্চা হওয়ার (১৯৯৪) অনেক পরে। কিনতু লড়াই!
    জিগেস করব তো আজ রাতে, করেছিল কি না?
  • de | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৮:১৭55943
  • আমার পেথোম পাবলিকেশন যখন বেরোয় আমার বাচ্চা ন'মাস -

    বাকি লড়াইটা লিখে বোঝানো সম্ভব নয় শান্তনু - আমি সে চেষ্টাও করবো না -
  • sm | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৮:১৮55944
  • আমাদের সময় মেডিকেলে (কেনা জানে; মেডিকেলে ভাইভা একটা বিভীষিকা) একটা চালু জোক ছিল।
    পরীক্ষা পাশ করতে দুটি জিনিস দরকার মেমরি নয়তো ম্যামারি।
  • santanu | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৮:৩৯55945
  • দে,
    আপনার লড়াই নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই, তাই বোঝানোর কোনো দরকার ই নেই।

    আসলে ২০০৩ এ আমি বাইরে বাইরে ক্ষেপ খেলা শুরু করে দিয়েছি, তাই নিজের চোখে দেখিনি, কখনো কথাও হয় নি এ নিয়ে, তাই ভাবলাম আজ রাতের skype চ্যাট এ জিগেস করব বউকে।
  • de | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৮:৪০55946
  • জঘন্য !
    এমনও বলা হয়!!
    যাবৎ বাঁচি --
  • de | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৮:৪১55947
  • এইরে - আমার পোস্টটা এসেমের পোস্টের পরে হবে -
  • S | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ০৯:০৫55948
  • @de পোস্নোটাই বুঝলাম না।
  • avi | ***:*** | ১১ মার্চ ২০১৬ ১১:২৫55949
  • sm 13:48, মেডিক্যালের ওই গল্পটা বরাবরের। এবং ছেলেরা বেশ উৎসাহ নিয়েই বলে। কিন্তু, পরীক্ষক নারী হলে উল্টো প্রেক্ষাপটে ছেলেরাও যথেষ্ট সুবিধা পায়, এরকম গুজব-ও বাজারে চালু আছে। আর ম্যাডামদের দাপট যত বাড়ছে, মেয়েদের ওই উল্টো অভিযোগের পরিমাণও বাড়ছে।
    এক ম্যাডাম নাকি তাঁর অধীনে মেয়ে পিজিটি এসেছে দেখে খুব রেগে তাকে প্রথম দিনই শাসিয়ে বলেছিলেন, শোনো, এই তিন বছর তুমি বিয়ে তো করবেই না, বাচ্চাও নেবে না। তিনি নাকি ছেলেদের বেশিই পছন্দ করতেন, এরম অভিযোগ ছিল।
    তবে হ্যাঁ, মেয়েরা এই অভিযোগ অনেক হালকাভাবে হাসতে হাসতে করতো, এবং উদ্দিষ্ট ছেলের চরিত্র নিয়ে কোনো কটাক্ষ করতো না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন