এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কেক-বিস্কুট বনাম ইউরিয়া মেশানো মুড়ি

    Gautam Mistri লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ২০০৮ বার পঠিত
  • ব্রেকফাস্ট টেবিলে যুদ্ধ ঃ

    বিগত শতাব্দীর সাতের দশকে একবার “দ্যাশের” বাড়িতে গেছিলাম। মানে, এখনকার বাংলাদেশের পিরোজপুরে। সারাদিন খেয়া নৌকায় সফর করে বাড়ি পৌঁছতে সন্ধ্যা নামল। কোলকাতার আদবকায়দায় অভ্যস্ত নাতিনাতনির জন্য দিদিমাকে অনেক ভেবেচিন্তে খাবারের বন্দোবস্ত করে রাখতে হয়েছিলো। নমুনা পাওয়া গেল ব্রেকফাস্টের সময়। কাঁসার বাটিতে চা আর কলাই করা থালায় হলদেটে বিভিন্ন আকারের শক্ত আটার বিস্কুট। সেই বিস্কুটের দোকান উনি কোথায় খুঁজে পেলেন বা সেই আশ্চর্য বিস্কুট কোন বেকারিতে তৈরি হয়েছিল সেটা জিজ্ঞেস করা হয় নি। ঐ হাফপ্যান্ট পড়া বয়সেও এটা বুঝতে অসুবিধা হয়নি, এই বিস্কুট সংস্কৃতি পিরোজপুরের সেই গণ্ডগ্রামে তখনও পৌঁছায়নি। আর এখন বুঝি, ডাক্তার-বদ্যি বর্জিত গ্রামের লোকগুলো ওষুধ-পথ্যি-আঞ্জিওপ্লাস্টি-বাইপাস অপারেশন ছাড়াই কেমন বেঁচেবর্তে থাকত। অকালে বেঘোরে মারা যেত না। এই ম্যাজিকের উত্তরটা বোধহয় তাঁদের জীবনশৈলী বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যেতে পারে। আপাতত সকাল বেলাকার খাবার নির্বাচনের দিকটা ক্ষতিয়ে দেখা যাক। বিশ্বে এখন এমন একটি মানুষ খুঁজে পাওয়া মুস্কিল, যে সকাল বেলায় এক পেয়ালা চা পান করে না, আবার এমন লোকও পাওয়া দুষ্কর যে চা-এর সাথে বিস্কুট খায় না। অথচ এইমাত্র গণ্ডগ্রামের চল্লিশ বৎসর আগের যে আলেখ্য পেশ করলাম, সেখানে তক্ষণও মুদিখানায় বিস্কুট বিক্রি হতো না। অবশ্য অনেক কিছুই পালটে গেছে, সেটাই স্বাভাবিক। মানব শরীরের সুস্থ্যতা- অসুস্থ্যতা বিষয়ে আমরা যে দেশের বিজ্ঞানীদের দিকে তাকিয়ে থাকি, সেই পশ্চিমী দুনিয়ায় ম্যাকডোনাল্ড- কোক এর পরে এবার বুঝিবা কেক-কুকিজ-বিস্কুট মায় সমস্ত বেকারির খাবারই সন্দেহের তালিকায়। আমাদের পূর্বপুরুষরা নিজেদের অজ্ঞাতসারে বিস্কুটের বদলে চিঁড়ে-মুড়ি খেয়ে অকাল মৃত্যু ঠেকাতেন। চিঁড়া-মুড়ি ভালো না কেক-কুকিজ-বিস্কুট ভালো? বিস্ফোরক বিতর্কে ইন্ধন জোগাতে, হালে ইউরিয়ার প্রলেপ মুড়ির অবস্থানটা বেশ কিছুটা নামিয়ে দিয়েছে। আমি বিস্কুটের বিপক্ষে আর ইউরিয়া মেশানো মুড়ির পক্ষে সওয়াল করব।

    প্রথম পর্ব ঃ ইউরিয়া মেশানো মুড়ি

    ইদানীং বাজারি মুড়ির তৃতীয় সংস্করণের সাথে আমাদের পরিচয় হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে ডাল ভাত রান্নার মতো যে যার ঘরেই মুড়ি বানিয়ে নিতেন। লাল রঙের, একটু ভারী, শীর্ণকায়া সেই মুড়ি দর্শনে জোলো হলেও স্বাদে অতুলনীয় ছিল। তবে খাবার দাবার চোখে দেখার নয়, চেখে দেখার বস্তু। বিস্কুটের পক্ষে যারা জোরালো সওয়াল করেন তারা এই মুড়ির সামনে নেতিয়ে যায়, কারণ তাঁরা বলেন, বিস্কুটে ইউরিয়া নেই। মুড়িতে কেউ কেউ অল্প নুনও মেশাতেন, তবে বিস্কুটে নুন ও তার চেয়ে বেশি সোডিয়াম (বেকিং পাউডার) থাকে বলে বিস্কুট পন্থীরা এই ব্যাপারে তর্ক করবেন বলে মনে হয় না। এই কিছুদিন আগেও মাথায় বস্তা করে কলকাতার আশেপাশের গ্রামের মহিলারা কুটির শিল্পের যে মুড়ি বেচতে আসতেন, সেই মুড়ি এই প্রথম সংস্করণের। এঁদের আর দেখা যায়না। বরং, সেই মুড়ি নাম পালটে তৃতীয় সংস্করণের “অরগানিক মুড়ি” এখন উচ্চমূল্যে শপিং মলে শোভা পায়। আম জনতার জন্য পড়ে থাকে দ্বিতীয় সংস্করণের ইউরিয়া মেশানো, হাল্কা ফুল্কা, সাদা ধবধবে, দৃষ্টিনন্দন, স্ফীত কলেবর, প্লাস্টিকের প্যাকেটে সজ্জিত মুড়ি। বাজারের সিংহ ভাগ দখল করার জন্য এই মুড়িকে ইউরিয়ার ফেয়ারনেস ক্রিমের প্রলেপ লাগাতে হয়েছে। মুড়ির সৌন্দর্যের গোপন রহস্য আর গোপন রইলনা। সাদা আর চকচকে মুড়ির আকর্ষণে আমাদের পেটে ঢুকে যাচ্ছে অবাঞ্ছিত ইউরিয়া। মুড়ির সাথে ইউরিয়া খেলে আবাদের কীইবা ক্ষতি? বিচার্য বিষয়, মুড়ির সাথে যে পরিমাণে ইউরিয়া আমাদের বাধ্য হয়ে খেতে হয় তাতে আদৌ কোন ক্ষতি হয় কী? কতটা ইউরিয়া থাকে মুড়িতে? এ বিষয়ে দেশীয় নির্ভরযোগ্য তথ্য বিরল। একটি জাপানী সমীক্ষা অনুযায়ী, বাজারে উপলব্ধ বহুল ব্যবহৃত ইউরিয়া সার দেয়া ক্ষেতে উৎপন্ন প্রাকৃতিক চাল পালিশ করার পরে ইউরিয়ার মাত্রা ৭০ শতাংশ কমে গিয়ে প্রতি একশ গ্রামে ১১.৬ মিলিগ্রামে দাঁড়ায়। মুড়ির ক্ষেত্রে ইউরিয়ার মাত্রা এর চেয়েও কম পাওয়া গেছে।

    ইদানীং কালে অসম প্রতিযোগিতার কারণে বাজারে টিকে থাকার লক্ষ্যে মুড়ি সাদা ধবধবে, আকারে বড় আর চকচকে হবার চেষ্টা করলো। এটা কাম্য ছিলো না। মুড়ির বিউটিফিকেশনের জন্য অনুমোদন ছাড়া ইউরিয়া নামে এক জৈব যৌগ, যেটা কিনা অজৈব উপায়েও প্রস্তুত করা যায়, সেটার ব্যবহারে মুড়ি এই চটকদার চেহারা পেয়ে গেল। এই মুড়ি বৃহৎ কলকারখানায় বিপুল পরিমাণে প্রস্তুত হয়ে কুটির শিল্পের ছোট আকারের লালচে মুড়িকে হটিয়ে দিল। এখন হেরে যাওয়া লালচে মুড়ি আপনি দোকান বা শপিং মলে খুঁজেই পাবেন না। অর্থাৎ হাতে রইলো ইউরিরা মেশানো মুড়ি। এখন দেখা যাক, বিস্কুট না ইউরিয়া মেশানো মুড়ি – কোনটা ভালো?

    বিশুদ্ধ অরগানিক মুড়িকে খাবার টেবিলে হাজির করা এই মুহূর্তে যখন সম্ভব হচ্ছে না তখন দেখা যাক ইউরিয়া মেশানো মুড়ি আমাদের কী কী ক্ষতি করে বা আদৌ কোন উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করে কী? নেহাৎ বাজারে উচিৎ মূল্যে ও সহজে পাওয়া যায় না বলেই কেবল কৃত্রিম উপায়ে সাদা ও দৃষ্টিনন্দন করা ইউরিয়া যুক্ত মুড়ি আমরা কিনতে পাই। তবে এটাও সত্যি, ওষুধ হিসাবে ইউরিয়া আমরা মাঝেমধ্যেই ব্যবহার করে থাকি এবং অনেক অকিঞ্চিৎকর কারণেই ইউরিয়া ব্যাবহার করে থাকি। ইউরিয়া মেশানো ময়শ্চারাইজিং ক্রিমে ইউরিয়ার ব্যবহার অতি প্রাচীন। উল্লেখযোগ্য কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই কয়েক বছর আগেও বিনা দ্বিধায় ইউরিয়া ব্যবহার হত মাথার খুলির মধ্যে বেড়ে যাওয়া প্রেশার কমানর জন্য। সঙ্গত কারণে অবাঞ্ছিত, বিকৃত ও বড় আকারের মানব ভ্রূণের দায় থেকে মা কে মুক্তি দেবার জন্যও (অ্যাবরশন) অতীতে ইউরিয়ার ব্যবহার হয়ে এসেছে কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। এই তথ্য প্রমাণ করে, উদ্দেশ্যমূলক ভাবে অথবা ভেজাল হিসাবে ইউরিয়া বোধহয় তেমন একটা ক্ষতি করে না।

    ইউরিয়া ভীতির সম্ভাব্য কারণ ঃ

    এটা অনেকটা জন্ডিস হলে হলুদ না খাওয়ার কুযুক্তির সঙ্গে তুলনীয়। জন্ডিস বা হেপাটাটিস হলে চোখ, চামড়া, প্রস্রাব হলদে হয়ে যায়, তাই বিজ্ঞান সম্মত কোন কারণ ছাড়াই হলুদ খাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। কিডনির রোগে রক্তে ইউরিয়া বেড়ে যায় এই খবরটা এখন রাষ্ট্র হয়ে গেছে। হঠাৎ হঠাৎ কোন একটা সত্য বা আধাসত্য জনমানসে ক্রমশই দাবানলের মতো ছড়াতে থাকে আর মানুষের সীমাহীন কল্পনা সেটার ভোল পালটাতে থাকে। ইউরিয়া খাবার সাথে কিডনির রোগ সৃষ্টির সমীকরণটায় একফোঁটাও সত্য নেই। একটা উদাহরণ মনে করা যাক। ডায়াবেটিস রোগে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই বলে সুস্থ মানুষ চিনি বা গ্লুকোজ খেলে তার প্যাঙ্ক্রিয়াস নষ্ট হয় না, ডায়াবেটিসও হয় না। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যাক্তিও চিনি খেলে তার যেমন তার খুব একটা ক্ষতি হবার সম্ভাবনা নেই, তাকে মোট ক্যালোরির হিসাব টা মেনে খেতে হবে আর খাবারে চিনি থাকলেও ফাইবার ওয়ালা খাদ্য নিয়ে তার খাবারের থালাটিকে সুষম রাখতে হবে। এই ব্যাপারটা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিগণ উপলব্ধি করেন, হিসেবি রুগীদের জন্য চিকিৎসা বিশেষজ্ঞগণও বলে থাকেন। কিডনির রোগে ইউরিয়া বেড়ে যায় এটা মিথ্যে নয়। মানুষের শরীরে প্রোটিন জাতীয় অর্থাৎ নাইট্রোজেন যুক্ত যৌগ তার কর্মকান্ড শেষ হলে ইউরিয়ায় পরিণত হয়। এর ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ ঘামের মাধ্যমে আর মুক্ষ্যভাগ প্রস্রাবের মাধ্যমে নির্গত হয়। কিডনি ঠিক মতো কাজ না করলে তাই আনুপাতিক হারে রক্তে ইউরিয়ার মাত্রা বেড়ে যায়। রক্তের ইউরিয়া এ ক্ষেত্রে কিডনির কর্মক্ষমতা নির্ণয়ের একটা মাপক ছাড়া আর কিছুই নয়। রক্তের ইউরিয়ার মাত্রা নির্ণয় করে কিডনির কর্মক্ষমতা নিরূপণ করা হয়ে থাকে, যদিও এত পদ্ধতিটা নির্ভুল নয়। কল্পনাপ্রিয় মানুষ অতি সহজেই তাই মনে করে নিতে পারলো, ইউরিয়া খেলেই বুঝিবা কিডনি খারাপ হয়ে যাবে। এই কল্পনা কতটা বাস্তব দেখা যাক।

    খাবারের ও মাংসপেশির প্রোটিনের দহন বা মেটাবোলিজম এর অন্তিম যৌগ ইউরিয়া ( NH2 – C = C – NH2)। এটি মানুষ সহ স্তন্যপায়ী প্রাণীদের প্রস্রাবের মাধ্যমে বর্জিত হয়। রং এবং গন্ধহীন ইউরিয়া জলে সহজে দ্রবীভূত হয় আর জলের মতোই এর কোন অম্লতা বা ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য নেই (pH 7)। প্রাণীর উপরে এর কুপ্রভাব একদম নেয় বললেই চলে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ইঁদুরের শরীরের প্রতি কিলোগ্রামের ১৫ গ্রাম পরিমাণ ইউরিয়া প্রয়োগে প্রাণনাশকের পঞ্চাশ শতাংশ ক্ষতিসাধন হয়(LD50 is 15 g/kg for rats)। এই বৈশিষ্ট্যের জন্যই কৃষিকাজে নিরাপদে ইউরিয়া সারের প্রয়োগ করা চলে। সরাসরি ইউরিয়া না খেলেও বেঁচে থাকার অঙ্গ হিসাবে শরীরের মাংসপেশির থেকে শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়ায় যথেষ্ট ইউরিয়া উৎপাদিত হতেই থাকে। এ ছাড়া, “ইউরিয়া চক্রের (Urea cycle)” মাধ্যমে অ্যামোনিয়া আর কার্বন-ডাই-অক্সাইড এর বিক্রিয়ায় যকৃতে ইউরিয়া তৈরি হয়ে থাকে। মুড়ির মাধ্যমে কণিকা মাত্র যে ইউরিয়া শরীরে ঢোকে তার তুলনায় অনেক বেশি ইউরিয়া শরীর নিজেই তৈরি করে। অর্থাৎ, অবাঞ্ছিত হলেও, মুড়ির সাথে ইউরিয়া খেয়ে ফেললে রক্তের ইউরিয়ার মাত্রার হেরফের ঘটার সম্ভাবনা নেই, ভয় নেই কোন শারীরিক ক্ষতি হবার। কিডনির কর্মক্ষমতা হ্রাসে রক্তে দ্রবীভূত অন্যান্য পদার্থের সাথে ইউরিয়া বেড়ে যায়, রক্তের ইউরিয়া কিডনির ক্ষতিসাধন করে না। একটু তলিয়ে অনুসন্ধান করলে জানা যাবে, কিডনির রোগে রক্তে পটাশিয়ামও বেড়ে যায়, অথচ কিডনি সুস্থ থাকলে খাবারের পটাসিয়াম ( তাজা ফলে পাওয়া যাবে) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ও হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য রক্ষায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করে। খাবারের সাথে গৃহীত ইউরিয়া নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে। পরীক্ষামূলক ভাবে দেখা গেছে, অনেকটা পরিমাণে ইউরিয়া খেয়ে ফেললে বড়জোর পেট ব্যথা, বমি ও পাতলা পায়খানা হতে পারে। মানুষের মূত্রে অনেক ইউরিয়া থাকে। শোনা যায়, কিছু প্রাক্তন রাস্ট্রনেতা স্বাস্থ্যবর্ধক পানীয় হিসাবে নিজের প্রস্রাব পান করতেন। এই গুজবটা সত্যি কিনা জানা নেই, তবে তাঁরা দীর্ঘায়ু ছিলেন।

    দ্বিতীয়পর্ব ঃ বেকারির খাবার – কেক, কুকিজ, পাঁউরুটি ও বিস্কুট (ক্রমশ)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ২০০৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • paps | ***:*** | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৪৯51396
  • গৌতম বাবু,
    আপনার আর্টিকল টি নিঃসন্দেহে একটি জরুরি বিশয়ের অবতারণা করে। একটা ছোট্ট কারেক্শেনঃ

    ইউরিয়ার একটি মলিকুলে কেবলমাত্র একটিই কার্বন আটম আছে, দুটি নয়।
  • paps | ***:*** | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৫২51397
  • The correct formula is NH2CONH2
  • Gautam Mistri | ***:*** | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:২৮51398
  • হ্যাঁ। NH2 - CO - NH2 ভুল শুধরে নিলাম। ধন্যবাদ।
  • Gautam Mistri | ***:*** | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:২৪51395
  • এই লেখাটি "উৎস মানুষ" পত্রিকায় প্রকাশিত।
  • অমানুষের শেষ সীমানা | ***:*** | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৪:০৯51402
  • ।কি কমু দাদা । মুরি তো আর আগের মতোন নাই সব ঘুরি হইয়া গ্যাছে .
  • অমানুষের শেষ সীমানা | ***:*** | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৪:০৯51401
  • ।কি কমু দাদা । মুরি তো আর আগের মতোন নাই সব ঘুরি হইয়া গ্যাছে .
  • অমানুষের শেষ সীমানা | ***:*** | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৪:০৯51400
  • ।কি কমু দাদা । মুরি তো আর আগের মতোন নাই সব ঘুরি হইয়া গ্যাছে .
  • dc | ***:*** | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৪:১৫51403
  • তাও তো নুড়ি হয় নাই।
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২০51399
  • কি কাণ্ড! :পি
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন