এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব

    জান্নাতুল ফেরদৌস লাবণ্য লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ১১ জুন ২০১৯ | ১৭৫৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • আমার জীবনে দেখা একটা ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার হলো প্রত্যয়। খুব সুন্দর করে কথা বলতে পারে সে। আর সবসময়ই হাসছে। কেউ খারাপ কথা বললেও হাসছে,ভালো কথা বললেও হাসছে।

    পরিবার নিয়ে আমাকে দেখতে এসেছিলো প্রত্যয়। সেখানেই আমাদের প্রথম আলাপ। কথাবার্তা প্রায় পাকা হয়ে যাওয়ার পর আমি ওকে বললাম, আমার এরকম বিয়ে পছন্দ না।

    সে হাসতে হাসতে বললো, তাহলে কিরকম বিয়ে পছন্দ? গ্রান্ড ওয়েডিং? নায়ক-নায়িকাদের মতো?

    আমি না সূচক মাথা নেড়ে চুপ করে বসে র‌ইলাম।

    তার কয়দিনের মধ্যে‌ই যখন এনগেজমেন্টের ডেট পর্যন্ত হয়ে গেল আমি ওকে আবার বললাম, আমার এরকম বিয়ে পছন্দ না।

    প্রত্যয় হাসলো। কোনো প্রশ্ন করলো না। আমি এবার নিজে থেকেই বললাম,

    আমার অনেকদিনের শখ একটা টানটান উত্তেজনা মার্কা বিয়ের। পালিয়ে যাবো। পরিবার প্রথমে মানবে না। তবে পরে মেনে নেবে। সারাজীবন পরিবারের সাথে সম্পর্ক থাকবে না এটা আবার ‌আমি চাই না।

    প্রত্যয় হাসলো। তারপর বললো, চলো যাই।

    আমরা পালিয়ে গেলাম। আমাদের পরিবার হন্যে হয়ে আমাদের খুঁজতে লাগলো। তারা জানে না আমরা একে অপরের সাথে পালিয়েছি। তারা ভেবেছে প্রত্যয় অন্য মেয়ের সাথে পালিয়েছে আর আমি অন্য ছেলের সাথে।

    বিয়ের কিছুদিন সিলেট, কক্সবাজার ইত্যাদি জায়গা ঘোরা শেষে আমরা যখন বাড়ি ফিরে বেল বাজালাম তখন আমাদের পরিবার আর আত্নীয়স্বজন সবাই দরজায় দাঁড়িয়ে অবাক চোখে আমাদের খানিকক্ষণ দেখে ভেতরে চলে গেল। বয়স্কা কয়েকজন বিড়বিড় করে বললো, যেমন পাগল মেয়ে তেমন পাগল জামাই।

    আমাদের জীবন কাটতে লাগলো ধানমন্ডির দুইরুমের সাধারণ একটা ভাড়ার ফ্লাটে।‌

    অর্থবিত্ত প্রত্যয়ের যথেষ্ট‌ই আছে। কিন্তু আমার মতোই সেও অর্থবিত্তের শো অফ করে বেড়ানোটা পছন্দ করে না।

    একরাতে সামান্য কিছু ভর্তাভাজি দিয়ে দুজন খেতে বসলাম। প্রত্যয় আমার দিকে তাকিয়ে বললো, এসব খেতে ইচ্ছা করছে না। চলো ভালো কিছু খেয়ে আসি।

    আমি বললাম, চলো। কোন রেস্টুরেন্টে যাবা?

    সে বললো, আরে রাখো রেস্টুরেন্ট। চলো খানা খুঁজতে বিয়েবাড়ি।

    রিকশা নিয়ে বেরিয়ে প্রত্যয় রিকশাওয়ালাকে বললো, পাশেই কোনো বিয়ে হচ্ছে? হলে সেখানে চলো।

    রিকশাওয়ালা বিনা বাক্যব্যয়ে রিকশার প্যাডেল ঘুরিয়ে খানিকটা দূরে এক কম্যুনিটি সেন্টারে গিয়ে থামলো। সেখানে এক হিন্দু বিয়ে হচ্ছে।

    আমার ভয় লাগছিলো।‌ সেকথা বলতেই প্রত্যয় আমার হাত ধরে বললো, আরে! ভয় কিসের? চলো!

    তবুও খানিকটা দ্বিধা নিয়ে আমি ভেতরে ঢুকলাম। এসব নাটক সিনেমায় হয় ঠিক‌ই কিন্তু রিয়েল লাইফে এরকম চুরি করে বিয়ে খেতে গেলে চরম অপমানিত হ‌ওয়ার সম্ভাবনা। আমি অপমানিত হলেও সহ্য করতে পারবো। প্রত্যয়কে কেউ অপমান করুক তা আমি সহ্য করতে পারবো না।

    কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার এই ভয় আর দ্বিধা কেটে গেল। প্রত্যয় প্যান্ডেলে ঢুকে ছেলে আর মেয়ের বাবা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলো সেদিকে এগিয়ে গেল। নম্রভাবে তাদের আদাব জানিয়ে হাসিমুখে বললো,

    আমরা আপনাদের অতিথি ন‌ই। তবুও আমরা বিয়ে এটেন্ড করতে এসেছি। কারণটা বলি। আসলে‌ আমাদের বিয়ে এত আনুষ্ঠানিকতার সাথে হয়নি। আমরা পালিয়ে বিয়ে করেছিলাম। তাছাড়াও আমরা কখনো হিন্দু বিয়ে দেখিনি। তাই অনুমতি দিলে আমি আর আমার স্ত্রী কি‌ এই বিয়েটা শেষ পর্যন্ত এটেন্ড করতে পারি?

    প্রত্যয়ের কথা শুনে তারা দুজন‌ই মন্ত্রমুগ্ধের মতো বললেন, অবশ্যই! সবসময়ই কি দাওয়াতে আসলেই অতিথি হ‌ওয়া যায়? আজ আপনারাই আমাদের মূল অতিথি।

    এরপর অনেক আনন্দ আর মজার সাথে কনে বিদায় পর্যন্ত আমরা সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলাম। কনে বিদায়ের সময় কনের দেখাদেখি আমিও প্রচুর কাঁদালাম আর ভাবলাম, ভাগ্যিস! আমাকে এভাবে পরিবারের থেকে বিদায় নেয়া লাগেনি। আমি কি সহ্য করতে পারতাম? হয়তো না।

    এভাবেই আমার সকল পাগলামির সঙ্গী হলো প্রত্যয়। কখনো কখনো মনে হয় ও আমার থেকেও বড় পাগল।

    একদিন কোথা থেকে একটা কুকুর ধরে নিয়ে এলো। কুকুরটার সারা গা ঝলসে আছে। অন্য যে কেউ দেখলে ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নেবে। নিশ্চয়ই কোনো হোটেলের দোকানী বা কোন বাড়ির নিষ্ঠুর মালিক সামান্য কিছু খেতে দেয়ার ভয়ে গরম পানি বা ভাতের মাড় ফেলেছে কুকুরটার গায়ে।

    প্রত্যয় তাকে বাসায় নিয়ে এসে দুঃখের সাথে বললো, রাস্তায় ওকে এভাবে দেখে‌ খুব মায়া লাগছিলো। তাই সাথে নিয়ে আসলাম। কোনো ভুল করেছি?

    আমি ওর দিকে তাকিয়ে অভয়দানের ভঙ্গিতে হাসলাম।

    তারপর গরম ভাতের সাথে মাংস দিয়ে সুন্দর করে মাখিয়ে দুজন মিলে খাওয়ালাম কুকুরটাকে।

    কুকুরটা অবশ্য থাকেনি। পরদিন‌ সকালে উঠে তাকে আর দেখতে পাইনি।

    এভাবেই আমাদের বিবাহিত জীবনের আটমাস কেটে গেল হাসি আনন্দে। আমাদের পরিবারে এখন আমরা দুজন না। আরেকজন আছে। একটা মেয়ে। আট বছরের। নাম বেলী। মেয়েটাকে প্রত্যয় ওদের গ্রামের বাড়ি থেকে নিয়ে এসেছিলো। মেয়েটার বাবা নেই। কিছুদিন আগেই তার মা তাকে ফেলে রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করেছে। সেই পক্ষের স্বামী এই মেয়েকে গ্রহণ করেনি। সেই অসহায় মেয়েটাকে গ্রাম থেকে এনে বাড়িতে জায়গা দিয়েছে প্রত্যয়।

    প্রত্যয়কে আমি যতটা ভালোবাসি তারথেকে অনেক বেশী সম্মান করি ওর কর্মকাণ্ডে। যে দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ও মানুষকে দেখে, যেভাবে আমার প্রতিটা পাগলামীতে আমাকে সাপোর্ট করে, যেভাবে আমার মুখে সর্বক্ষন হাসির আস্তরণ ফুটিয়ে রাখে। এত দীর্ঘদিনের সংসারেও ওর সাথে আমার একদিন মনোমালিন্য হয়নি বা মতের অমিল হয়নি। না আমি কখনো ওর বিরুদ্ধে গিয়েছি না ও কখনো সামান্য রান্না নিয়ে,ঘরের টুকটাক খুঁটিনাটি ভুল নিয়ে আমার খুঁত ধরে কথা শুনিয়েছে। এভাবেই পরিপূর্ণ তৃপ্তির সাথে জীবন কাটছিলো আমাদের।

    আমি মা হতে চলেছি। তিনমাস চলছে। এমন সময় আমার জীবনে ঘটে গেল এক ভয়াবহ দুর্যোগ।

    সেদিনটা ছিল এক শুক্রবার। রাতে ভাত খাওয়ার পর প্রত্যয় বললো, আইসক্রিম খেতে ইচ্ছা করছে।

    রাত তখন একটা।

    আমি বাঁধা দিয়ে বললাম,বাদ দাও। আইসক্রিম ঘরে নেই। এখন অনেক রাত। কাল খেলেই হবে।

    প্রত্যয় যথারীতি হাসি দিয়ে বললো, ছোট্ট এই জীবনে কালকের জন্য কিছু ফেলে রাখতে নেই লাবণ্য। তুমি বসো আমি আইসক্রিম নিয়ে আসি।

    প্রত্যয় সেই রাতে গেঞ্জির সাথে থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট পরেই বাসার পাশের দোকান থেকে আইসক্রিম আনতে চলে গেল।

    আইসক্রিম এলো না। সেই দোকানের দোকানীই ধরাধরি করে নিয়ে এলো প্রত্যয়ের ক্ষতবিক্ষত শরীর।

    আমি তখন কিছু জানার বা শোনার মতো অবস্থায় ছিলাম না। ওকে ঐ অবস্থায় দেখে আমিও মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলাম।

    পরদিন আমার জ্ঞান ফিরলো হাসপাতালের বিছানায়। সেখানে আমার পরিবারের সবাই ভিড় করে ছিল। আমার শ্বাশুড়ি আর ননদ শুধু প্রত্যয়ের কেবিনে।

    আমি কাঁদতে কাঁদতে আম্মুকে বললাম, প্রত্যয় কোথায়? আমি ওকে দেখবো।

    আম্মু আমার হাত ধরে বললেন, প্রত্যয় এখন অনেকটা স্টেবল। তুই চিন্তা করিস না। তুই রেস্ট নে।

    আমি তবুও প্রত্যয়কে দেখার জিদ করতে লাগলাম। ওকে না দেখা পর্যন্ত আমার মনে শান্তি আসবে না।

    আমি প্রত্যয়ের পাশে বসে আছি। ওর অবস্থা এখন অনেকটা ভালো। সারা গায়ে জায়গায় জায়গায় ব্যান্ডেজ জড়ানো।

    জানি না কি মনে করে প্রত্যয় প্রথম যে কথাটা আমাকে বললো তা হচ্ছে, আমি বাঁচবো না লাবণ্য। সারাজীবন পাশে থাকার ওয়াদা করেছিলাম। রাখতে পারলাম না। ক্ষমা করো।

    আমি চমকে উঠে বললাম, এইসব কি বলো! হসপিটালে আছো তাই এরকম মনে হচ্ছে। তুমি এখন অনেকটা সুস্থ।

    প্রত্যয় হাসলো।

    আমি প্রশ্ন করলাম, কি হয়েছিলো কাল?

    প্রত্যয় আওয়াজ নিচু করে প্রায় ফিসফিস করে বললো, মুদী দোকানে ছোট্ট একটা মেয়ে আইসক্রিম নিতে এসেছিলো। আমাদের সাথে থাকে যে বেলী, একদম ওর মতো বয়সী। কয়েকজন ছেলে এসে সেই মেয়েটাকে আমার সামনেই জোর করে চুল ধরে টানতে টানতে নিয়ে যেতে লাগলো। কোথাও নির্জনে নিয়ে রেপ করতো। আমি ওদের আটকাতে গিয়েছিলাম। হয়তো আমি ওদের কিছুই করতে পারিনি বরং নিজেই অনেক মার খেয়েছি। কিন্তু ভিড় জমে যাওয়ায় আর লোকজন চলে আসায় মেয়েটাকে ওরা ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে গেছে। মেয়েটা অন্তত রেপ হ‌ওয়া থেকে বেঁচে গেছে।‌ আমি কি ভুল করেছি লাবণ্য?

    আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে আত্নবিশ্বাসের সাথে বললাম, তুমি কোন ভুল করোনি। কোনদিন করোনি,আজ‌ও না। তুমি সবসময়ই ঠিক ছিলে প্রত্যয়।

    প্রত্যয় বললো, আমি চলে যাচ্ছি ঠিক‌ই। কিন্তু তোমাকে ছোট্ট একটা প্রত্যয় তো দিয়েই যাচ্ছি। তাকে তোমার মতো করেই মানুষ করো। সেও যেন তোমার মতোই সবসময়ই মানুষের পাশে থাকে, মানুষকে ভালোবাসে।

    আমি কান্নামাখা গলায় বললাম, আমার মতো না। আমাদের মতো।

    প্রত্যয় হাসলো।

    প্রত্যয় মারা গেল তার‌ও আট ঘন্টা পর। রবিবার। সময় রাত তিনটা বেজে উনিশ মিনিট।

    খবরটা শুনেও আমি বিড়বিড় করে বললাম, তবুও প্রত্যয় ভুল ছিলো না। কখনোই না।

    লেখা- জান্নাতুল ফেরদৌস লাবণ্য
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১১ জুন ২০১৯ | ১৭৫৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | ***:*** | ১১ জুন ২০১৯ ০৪:০৭48877
  • বেশ
  • Labonno | ০৭ জানুয়ারি ২০২২ ২২:৪৫502541
  • শেষটার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। তবে আপনি অনেক সুন্দর বলেছেন! ❤️
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন