এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 2607:fb90:bd92:243d:9104:c7e1:f552:***:*** | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ০৭:২৫735704
  • "দেশভাগের কারণ, বীভৎসতা, বিশ্বাসঘাতকতা এসব" তো লিখে রাখার কথা ঐতিহাসিকের। ইতিহাস বইতে লেখা নাই? 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:f57f:1af1:f70e:***:*** | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ০৭:৩৮735705
  • "নাকি আমারই সমস্যা, জীবনানন্দ যাকে বলেছিলেন, বসন্তপঞ্চমীর রাতে মরিবার হল তার সাধ? "
     
    এটা কিন্তু হতেও পারে। সবারই একটা কিছু পেট পিভ থাকে, আপনার পেট পিভ হয়তো এইটা।  
  • r2h | 208.127.***.*** | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ০৮:২৬735706
  • একজন পাঞ্জাবী অরিজিনের চিত্রশিল্পী একবার যোগাযোগ করেছিলেন, দেশভাগ নিয়ে একটা সিরিজ করার জন্য পড়াশুনো করতে চান, মূলত ফিকশন সাহিত্য, পাঞ্জাবী সাহিত্যের তথ্য ওঁর কাছে আছে, বাংলা সাহিত্যের সন্ধানে, ইংরিজি অনুবাদ। গুরুতেও লিখেছিলাম, বছর দশেক আগে। খুব বেশি একেবারে দেশভাগ বা উদ্বাসনকেন্দ্রিক সাহিত্যের সন্ধান দিতে পারিনি।

    শৈশবে দুই প্রজন্ম আগের দুয়েকজনকে দেখেছি, যাঁরা পার্টিশনের বাস্তবতা স্বীকারই করতে পারেননি জীবনের শেষদিন পর্যন্ত - ভাবতেন ওটা একটা সাময়িক বন্দোবস্ত - দুই বাংলা আবার এক হয়ে যাবে ঠিকই।

    যত দিন গেছে তত দূরত্ব বেড়েই গেছে।

    অনেকে আবার মনে করেন দেশভাগ আর কী, যাঁরা ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি, যাঁদের অস্তিত্ব স্থায়ীভাবে নড়ে গেছে - সে তাঁদেরই দুর্বলতা।
    আজকাল কর্পোরেটে চাকরি গেলে লোকে যেমন ভাবে আরকি। আপস্কিল করতে পারেনি তাই হেরে গেছে।
    দূরত্ব বেড়েই চলে, কাঁটাতারে ফেলানির লাশ, সোনালি খাতুন - এইসব গায়ে সয়ে যায়।
  • বিপ্লব রহমান | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ০৯:০৬735708
  • দেশবিভাগের প্রশ্নে এই মুর্দাফরাশ জরুরি। 'আবার আসিব ফিরে' কী দেশবিভাগের জ্বালা নয়!? কৃষাণ চন্দ্ররের "গাদ্দার" বাদ পড়েছে।
  • | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ০৯:১৩735709
  • দেশভাগ নিয়ে দু:খ যদিও বা পাওয়া যায় টুকরো টাকরা ট্রমাটা একেবারেই প্রায় পাই নি এদিকের লেখায়।  পাঞ্জাবের দিকের লেখাতে ট্রমা ধরার চেষ্টাটা পাই।  দয়াময়ীর কথা একমাত্র লেখা যেটায় এই ট্রমা এসেছিল। এটা পড়েই আমার মায়ের ট্রমাটা ধরতে পেরেছিলাম। মা যদিও অস্বীকার করত প্রাণপণে।
  • অরিন | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ০৯:৩৯735711
  • দ, "দেশভাগ নিয়ে দু:খ যদিও বা পাওয়া যায় টুকরো টাকরা ট্রমাটা একেবারেই প্রায় পাই নি এদিকের লেখায়। "
    একই কথা উর্বশী বুটালিয়ার লেখাতেও দেখা যায়,
    "“There is, however, a major lacuna in my work: it is one-sided; it relates only to one aspect of Partition — that is, the partition of Punjab. I have not looked at the east, at Bengal, at all. In the main this is because I do not have the language; also the partition of Bengal was so very different from that of Punjab that I would not have known where and how to begin.”

    Excerpt from
    Other Side of Silence : Voices from the Partition of India (9788184753141)
    Butalia, Urvashi
     
     
  • %% | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ১০:১৩735714
  • জটিলতার কিছু নেই। ভদ্রবিত্তরা অর্ধেক দেশভাগ চেয়েছিলেন , আর বাকিরা ভেবেছিলেন এতে আমাদের তো কিছু হবেনা। এখন যেরকম হচ্ছে , অর্ধেক সার , ক্যা চাইছে , বাকি অর্ধেক বলছে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেবার ব্যাপারটা অর্থনৈতিক বা আমার চেনা কাউকে তো দিল্লিতে ধরেনি। মূলধারার মিডিয়া তখনো তাল মিলিয়েছিল , এখনো মেলাচ্ছে। 
  • %% | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ১০:১৪735715
  • সরাসরি না চাইলেও অনেকে ভেবেছিলেন এইটি অনিবার্যতা। কাজেই নিজেদের পরিবারের বিষয়টি সুরক্ষিত করেছিলেন। 
  • bangali | 38.114.***.*** | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ১১:৩৩735718
  • যেখানে ট্রমা নেই, সেখানে জোর করে ট্রমা গুঁজে দিতে চাইছেন। কলকাতা দাঙ্গা নিয়ে বিজেপিও তাই চেষ্টা করে। বাঙালিরা ওয়েল-এডজাস্টেড জাতি। ব্যাপারগুলো ফিলোজফিক্যালি নিয়েছে।
  • %% | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ১২:১৭735720
  • নিম্নবিত্তরা - নমঃশূদ্র ও রাজবংশীরা অনেকেই দেশভাগ চাননি। তারা সম্ভবত ভালোভাবে বুঝতেই পারেননি কি ঘটতে চলেছে। কিন্তু তারা যোগেন মন্ডলের মত যাদের ভোট দিয়ে জিতিয়েছিলেন সেই নেতারা প্রায় সকলেই দেশভাগ চেয়েছিলেন। ফজলুল হকের কৃষক প্রজা পার্টি লাঙল যার জমি তার বলে ভোটে জিতে এসে পাঁচ বছরে ভূমিসংস্কারের কোনো আইন পাশ করাতে পারেননি। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ ভেস্তে যাবার পরেই ব্রিটিশরা বাংলা ভাগ প্রোজেক্ট হিসেবে নিয়েছিল। সেজন্য ১৯১১ তে রাজধানী দিল্লিতে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। দাঙ্গা করে , দুর্ভিক্ষ করে সোশ্যাল ফ্যাব্রিক নষ্ট করা হয়। সুরঞ্জন দাসের বইটা সেজন্য ১৯০৫ থেকে ১৯৪৭ দাঙ্গার ইতিহাস নিয়ে। ১৯০৫র আগে দাঙ্গার ইতিহাস নেই।
  • কৌতূহলী | 103.249.***.*** | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ১৫:২৬735722
  • নিমাই ঘোষ এর ছিন্নমূল সিনেমাটা নিয়ে সকলের মতামত কী?
  • কৌতূহলী | 103.249.***.*** | ১২ নভেম্বর ২০২৫ ১৫:৩১735723
  • এই টইতে প্লিজ অয়নেশবাবু (আ খো) অংশগ্রহণ করুন। জানি  না কমেন্টটা বা টইটা ওঁর চোখে পড়বে কিনা। 
  • সিএস  | 103.99.***.*** | ১৩ নভেম্বর ২০২৫ ১৫:৪১735738
  • কী আর বলব ! আপনারা তো আর জীবনানন্দকে ঔপন্যাসিক হিসেবে মনেই করেন না, সেই ১৯৪৬ - ৪৭ ই প্রসঙ্গক্রমে আসে, কিন্তু আজ এতদিন পরে, লেখালেখিগুলো বেরিয়ে যাওয়ার পরে, অন্তত এটা তো জানবেন যে সুতীর্থ - বাসমতির উপাখ্যান - জলপাইহাটি, এই তিনটি উপন্যাসে, ত্রিলজি যেন, ১৯৪৭ এর অব্যবহিত আগের কলকাতার দাঙ্গা - ধর্মঘটের সময় সুতীর্থ - তে, দেশভাগটা যখন ঘটে উঠতে চলেছে তখন পূর্ববঙ্গে বাসমতীর মূলতঃ ব্রাহ্ম- শিক্ষিত লোকজনের কথা, আর ১৯৪৭ এর অব্যবহ্তি পরে কলকাতার অবস্থা আর পূর্ববঙ্গের জলপাইহাটির কথা, অনুনকরণীয়ভাবে, ১৯৪৮ সালের মধ্যেই লেখা হয়ে যাচ্ছে ! সময়টা ঠিক কীরকম, ধ্বংসটা ঠিক কিরকম, ভয় আর ক্রাইসিসটা ঠিক কিরকম, সেসব তো ধরা আছে।

    আবার, মানিকের 'স্বাধীনতার স্বাদ' উপন্যাসের কথাও মনে পড়ে না, ১৯৫১ এ প্রকাশিত মনে হয়, দেশভাগের থেকে বেশী ফোকাস কলকাতার দাঙ্গা পরিস্থিতি, হিন্সু - মুসলমান সম্পর্ক, কংগ্রেস - লীগ নেতাদের জনগণের মাথায় পা রেখে নেতা হওয়া, ইংরেজের মদত দিয়ে ও নিয়ে, পুরো পরিস্থিতির বামপন্থী ক্রিটিসিজম, এ লেখাও তো হয়েছিল।

    লেখা নেই কে বলল ? আছে তো ? কিন্তু সব লেখা আপনাদের মতের সঙ্গে মিলবে কিনা জানা নেই। কিন্তু মূল যে কথাটা, যা ঘটছে , যা ঘটেছে, সেসবের পেছনে অনেকের অনেক স্বার্থ, অস্থির আর ধংসকালীন সময়, সে সব তো ধরাই আছে।

    এবার মানিকে কেন দেশভাগের কথা বেশী নেই কিন্তু জীবননদের লেখায় সেটাই মূল ভিত্তি, ইণ্ডিয়া ইউনিয়ন আর পাকিস্তান, এই দুই ফ্রেজ বা শব্দ ব্যবহার হচ্ছে, ঠিক সেসময়ে যেমন হত, তার কারণ তো এটাই যে মানিক কলকাতারই লোক, অন্যজন পূর্ববঙ্গ আর কলকাতা মিলিয়ে।

    শুধু জীবনানন্দের জীবন আর লেখা মিলিয়ে, ক্রমাগত বরিশাল আর কলকাতা শহরের মধ্যে লেখক চরিত্র আর তার সৃষ্ট চরিত্রদের ঘুরে যাওয়া লক্ষ্য করলেই, সেই তিরিশের দশক থেকে ১৯৪৮ - ৫০, বাঙালী জীবনের ক্রাইসিস খুঁজে পাবেন। 'নিরুপম যাত্রা' গল্পটি পড়লেই দেখবেন, প্রমথ বরিশাল থেকে কলকাতা এসে, আবার ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করলেও ফিরে যেতে পারেনি, সেই তিরিশের দশকের লেখা এটি, কলকাতা আর বরিশালের মধ্যেই এই ঝুলে থাকা, ফিরতে চাওয়া আর ফেরা না হয়ে ওঠা, লেখার এই থীমটি আজ এতদিন পরে কীভাবে পড়বেন , সে আপনাদের ব্যাপার।
     
     
  • ভাটিয়ালি থেকে | 157.23.***.*** | ১৩ নভেম্বর ২০২৫ ১৬:৩৬735740
  • Atoz | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:১৫431295
    দেশভাগ ও অভিবাসন থেকে জীবনানন্দে এসে পড়েছে আলোচনা। তবে তাতেও রক্ষা নেই। এই জীবনানন্দকে দিয়েও দেশভাগ ও অভিবাসনের অনেক অভিঘাত দেখানো সম্ভব। সদ্য কিছু জীবনানন্দ-জীবনাশ্রিত উপন্যাস পড়লাম, সেখানে দেখলাম রয়েছে এই ব্যাপারটা বেশ সবিস্তারেই।
     
    o | 172.69.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:৪১431300
    @Atoz হ্যাঁ, জীবনানন্দই লিখেছেন তো। জলপাইহাটি এবং সুতীর্থ ঐ টালমাটাল রাজনীতির সময়টাকে নিয়েই লেখা। তাছাড়া আছে বাসমতীর উপাখ্যান, যেখানে ওপার বাংলার অবস্থা আশ্চর্য ডিটেলে লেখা আছে। পড়লে বোঝা যায় তুখোড় রাজনৈতিক সচেতনতা ছিল ভদ্রোলোকের। জলপাইহাটি তো মাস্টারপিস। এখানে কলেজ কমিটির মিটিংয়ে একটা আশ্চর্য কথোপকথন আছে। বিভিন্ন লোক অন্তরে কী ভাবছে আর বাইরে কীভাবে রিয়াক্ট করছে, তার ভেতর দিয়ে তাদের ঘৃণা, ব্যাঙ্গের মনোভাব, কম্যুনাল টেনশন ইত্যাদি একসঙ্গে যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন জীবনানন্দ সেটা যেকোনো বাঙালি লেখকের জন্য শিক্ষণীয়। এই মিটিংটার শুরুতে কে কোন চেয়ারে বসবে, কে গদিআঁটা চেয়ারে বসবে, কে এমনি কাঠের চেয়ারে বা টুলে বসবে, এই সামান্য জিনিস নিয়ে কলেজ কমিটির মান্যগণ্য লোকেদের খেয়োখেয়ি এমনভাবে আঁকা হয়েছে, পড়তে পড়তে মনে হয় বুনুয়েলের সিনেমার দৃশ্য।
  • সিএস  | 103.99.***.*** | ১৩ নভেম্বর ২০২৫ ১৬:৪৫735742
  • হ্যা, এই নতুন ইহুদী নাটকটার কথা বলতে যাচ্ছিলাম। ঐ সময়ের লেখা, খুবই অভিঘাতমূলক নাটক ছিল, এরকম পড়েছি, বুঝতেই পারছেন বাঙালীকে ইহুদীদের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, কারণ তারাও দেশ খুঁজে বেড়াচ্ছে। তো এইসব কাজকর্ম তো হয়েছে, কিন্তু ঠিক কীরকম কাজ হলে আজকের বিজেপিকে আঁটকানো যাবে সে ঐসব কাজ যারা করেছিলেন তারা জানতেন না। সমস্যাটা এটাই মনে হায়, আজকে।

    ফলে ঋত্বিক কেন এটা করেননি, ওটা করেননি, সে তর্কও অনাবশ্যক মনে হয়, আমার কাছে। শিল্পের শর্ত, বাস্তবের শর্ত, সমসাময়িকতা এসব তো কিছু ব্যাপার আছে, এককালে ছিল অন্তত, হতেই পারেই ভাজপার ক্ষমতায় সেসবও ধ্বসে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। !
  • b | 117.238.***.*** | ১৩ নভেম্বর ২০২৫ ১৯:৪৮735747
  • বিজেপি তো  সাড়ম্বরেই  পার্টিশন রিমেম্ব্রেন্স ডে উদযাপন  করে , ঐ ১৫ আগস্টের এদিকে ওদিকে । এতো ভালো কথা ।
  • AM | 121.24.***.*** | ১৪ নভেম্বর ২০২৫ ১৪:২৫735764
  • দেশভাগের জন্য বাঙালির সর্বনাশ হয়েছে এই উক্তির  ভিত্তি কী? দেশভাগ না হলে স্বাধীন বাংলাদেশ হতো না, বাংলা ভারতের একটি অঙ্গরাজ্য হতো যেখানে উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা ছেলেমেয়েদের ইংলিশ মাধ্যম পাঠাতো এবং শিল্প(মানে কলকারখানা) অবিভক্ত বাংলা থেকে একই প্রক্রিয়ায় চলে যেত যেভাবে এখন গেছে । মাঝখান থেকে বাংলাদেশের কল্যাণে বাংলা ভাষাটা টিকে গেলো সেটাও হতো না! দেশভাগ না হলে ভারতের প্রদেশ ঠিক কী ভাবে জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন নিত, সেটা লেখক বুঝিয়ে লিখলে ভাল হতো! 
  • কৌতূহলী | 103.249.***.*** | ১৪ নভেম্বর ২০২৫ ১৭:৩৯735770
  • @AM দেশভাগ না হলে ভারতে বাঙালির সংখ্যার জোরটা একবার ভাবুন। আর ভারতীয় সিনেমার ভরকেন্দ্র বাংলায় থাকত। ইংলিশ মিডিয়ামে পাঠানোটা আটকানো যেত না অবশ্যই , সেটা অবশ্যই বাংলাদেশেও আটকানো যাচ্ছে না যতদূর জানি। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ০০:৪১735776
  • কৌতূহলী, এই counterfactual গুলো কিসের ভিত্তিতে লিখলেন?
  • | ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ০৯:০২735777
  • অরিন, 
    হ্যাঁ উর্বশী বুটালিয়া রিতু মেনন কমলা ভাসিনদের ট্রমা নিয়ে ওরাল হিস্ট্রির কাজ বেশ ডিটেলে আছে। আর একজনের কথা বলব, ড:অনিরুদ্ধ কালা।  এঁর লেখা পড়ে ভীষণ ডিস্টার্বড হতেছিলাম। 
  • কৌতূহলী | 103.249.***.*** | ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ১২:৫৬735782
  • অরিনবাবু 
    সংখ্যার জোর তো অঙ্কের নিয়মেই থাকত দেশভাগ না হলে। আর সিনেমা নিয়ে সৈকতবাবুরই লেখা আছে। 
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন