গোটাগুটি ফিরেছি এই ঢের । সায়েন্স সিটিতে সামনের কদিন ধরে 'টেগোর ফরএভার' অনুষ্ঠান হবে । বিজ্ঞাপন দেখে টিকিট কাটতে গেসলাম ইন্ডো-অক্সিদেন্টাল সিমবায়োসিসের আপিসে । ৩৭এ সাদার্ন অ্যাভিনিউ । সাড়ে দশটা নাগাদ পৌঁছেছি । শুনলাম এগারোটায় খুলবে । লোকে নটা থেকে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে । এগারোটা বাজল, স্টাফেরা এসে ঢুকল । কিন্তু টিকিট দেয়না । ঘুপচি একটা সিঁড়িতে সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘামছি । এগারোটা কুড়ি নাগাদ সিকিউরিটি ভেতর থেকে ঘুরে এসে জানল - স্যার এখনো টিকিট দেবার পারমিশন দেননি । মানে ? দেবে না নাকি ? কখন ফাইনাল জানাবে ? কাগজে যে লিখেছে । সিকিউরিটি হাত উল্টোয় । অগত্যা কয়েকজন ভেতরে ঢোকে । কী ব্যাপার ? ভেতরের লোকেরা অস্থির হয়ে ওঠে । বলছি তো - অপেক্ষা করুন । মানেটা কী ? কতক্ষণ অপেক্ষা করব সেটা অন্ততঃ বলুন । বা বলুন টিকিট দেবেন না । চলে যাই । তর্কাতর্কি । অতঃপর স্যারের প্রবেশ । এসেই গর্জন শুরু - একটা ভাল জিনিস হচ্ছে, আপনারা কো-অপারেট করছেন না । ভদ্রতা সভ্যতা শিখুন । বেরিয়ে যান । কোন টিকিট দেওয়া হবে না । কাগজে যে লিখেছে ? কাগজওয়ালাদের গিয়ে বলুন । এখানে কোন টিকিট হবে না । বছর সত্তর বয়সের একজনকে সিকিউরিটির ধাক্কা । অফিসের একজন উৎসাহী বছর পঞ্চাশের এক ভদ্রলোককে ধাক্কা মেরে সিঁড়ির রেলিং টপকে ফেলে দিল । ভদ্রলোক কোনমতে রেলিং ধরে ঝুলে রইলেন । একজন অর্থোপেডিকালি হ্যান্ডিক্যাপ্পড - তিনিও বাদ গেলেন না ।
কী সাঙ্গীতিক সংস্কৃতি - বাপরে । পালাতে পালাতে দুখে শিক্ষা নিল - হেলমেট না পরে আর কোনদিন গানের টিকিট কিনতে যাওয়া নয় ।
byaang | ৩১ জুলাই ২০১১ ১২:৩৬ | 122.167.88.149
ঠিক আছে, কাল তোকে কখন ফোন করলে সুবিধে হয় বলিস, ফোন করবো। আজ এক্ষুনি বেরোতে হবে - সজীব পদার্থকে একটা জন্মদিনের নেমন্তন্নয় পৌঁছে দিতে হবে, তার আগে আছে উপহার কেনা এবং দ্বিপ্রাহরিক আহার। জন্মদিনযাপন শুরু বিকেল সাড়ে চারটেয়। বাড়ি থেকে প্রায় পনেরো কিলোমিটার দূরে।
Lama | ৩১ জুলাই ২০১১ ১২:৩১ | 117.194.234.153
তোর মেসেজটা পাই নি। কে জানে কেন!
কিন্তু তোর প্রশ্নের উত্তরটা কি দিতে পারলাম? সমাধান ইতিমধ্যে হয়ে গিয়ে না থাকলে আমাকে ইমেল/ ফোন করিস। এইসব অ-টেকনিক্যাল ঘুরপথে টেকনিক্যাল সমস্যার সমাধান করায় আমার নামডাক আছে বাজারে ঃ)
byaang | ৩১ জুলাই ২০১১ ১২:২৩ | 122.167.88.149
লামা, ফেসবুকে তোর থেকে একটাই মেসেজ পেয়েছি, সেটার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই উত্তর দিয়েছি । কিন্তু তারপর থেকে তোর থেকে আর কোনো কিছু পই নি ফেসবুকে।
Lama | ৩১ জুলাই ২০১১ ১২:২১ | 117.194.234.153
আমার সজীব পদার্থটি আমাকে কালো বেড়ালছানা ধরে আনার নির্দেশ দিয়ে নাচের স্কুলে গেছেন।
ইদিকে আমার ভাইঝি সেদিন মাছকে প্যান্ট পরাতে গিয়ে কিসব কেলো করেছেন।
byaang | ৩১ জুলাই ২০১১ ১১:৩৮ | 122.167.88.149
পপকর্ণমামু, আপনার হয়তো ভুবনের মাসীর কাহিনীটি মনে আছে। যাই হোক, আপনি যে বালকটিকে জড়পদার্থবৎ জ্ঞান করতে মানা করেছেন, তিনি কী ভীষণরূপে সজীব তার কয়েকটি নমুনা পেশ করতে চাই। তিনি সোম থেকে শুক্কুর দেড় ঘন্টা ফুটবল খেলেন ইস্কুলে। তারপর বাড়ি ফিরে, ভুল বললাম বাড়ি তিনি ফেরেন না, তিনি তার মাকে সঙ্গ দিয়ে বাড়ি অব্দি আনেন, মাকে নিজের স্কুল ব্যাগটি বাড়ি নিয়ে যাওয়ার সদ্পরামর্শ দিয়ে তিনি নীচে বন্ধুদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলতে আরম্ভ করেন। যখন বিকেলের আলো কমে আসে, তখন ফ্লাডলাইটের অভাবে সজীব পদার্থটি আরো অনেক সজীব পদার্থর সঙ্গে আবার ফুটবল ইত্যাদি খেলা শুরু করেন। সাড়ে সাতটায় তিনি বাড়ি ফেরেন। মাকে কৃতার্থ করে জল ঝপঝপিয়ে প্রায় পনেরো মিনিট ধরে স্নান করেন। এবং ঘোষণা করেন তাঁর একবারে খিদে নেই, তাকে খেতে দিয়ে বিরক্ত করা হলে হোমওয়ার্ক করতে অসুবিধা হতে পারে তার। তবে হোমওয়ার্ক করার জন্য যথেষ্ট মনোবল বাড়ানোর জন্য তিনি তার আগে পনেরো মিনিট নিজের বেন ১০, নিনজা টার্টল, আরো কী কী সব পুতুল নিয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলতে পছন্দ করেন। আটটা নাগাদ তিনি হোমওয়ার্ক করতে বসেন রক্তচক্ষু নিয়ে। এবং যতটা সম্ভব পড়ার অযোগ্য করে লেখা যায় সেই হাতের লেখায় হোমোয়ার্ক শেষ করেন। শেষ করার পরেই বলেন, খুব বেশিরকম ঘুম পেয়ে যাওয়ায় তিনি নৈশভোজন গ্রহণে অপারগ। তিনি ঠিক সেই মুহুর্তে শয্যাগ্রহণ না করলে পরের দিন প্রভাতে নিদ্রাভঙ্গ হতে দেরি হতে পারে। কিন্তু যদি তার দাবী মেনে নিয়ে তাকে তখনি শয্যাগ্রহণ করার ব্যাপারে সম্মতি জানানো হয়, তিনি তিরিশ সেকেন্ডের মধ্যে ঘোষণা করেন - "একটা গল্পের বই না পড়লে আমার ঘুম আসবে না''। এবং তারপর আলো জ্বালিয়ে প্রায় আধ ঘন্টা গল্পের বই পড়লে তবে তিনি নিদ্রাদেবীকে ধারেকাছে ঘেঁষতে দেন। আর ছুটির দিন? ছুটির দিনে সজীব পদার্থটি ভোর ছটায় উঠে পিতামাতাকে ঘুম থেকে তুলে দেন এবং হুকুম করেন তখনি তাকে ক্রিকেট কোচিংয়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। পিতাটি কোনোরকমে ঢুলতে ঢুলতে তাকে সাতটার মধ্যে ক্রিকেট কোচিংয়ে পৌঁছে দেন। দুই ঘন্টা বাদে যখন পিতাটি তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য যান, সজীব পদার্থটি ঘোষণা করেন তিনি এতই ক্ষুধার্ত, তিনি বাড়ি অব্দি যেতে অপারগ। তাই বাধ্য হয়ে তাঁরা নিকটবর্তী ডেলি ব্রেডে চিকেন টিক্কা স্যান্ডুইচ খেতে যান। যদিও সকালে বেলাতেই তার কিটব্যাগের মধ্যে তার মা সহস্তে প্রস্তুত স্যান্ডুইচ ও ফল ভরে দেন। এবং সেগুলো অচ্ছুৎ অবস্থাতেই আবার ফিরে আসে। খাওয়া শেষ হলেও তাঁরা বাড়ি ফেরেন না, কারণ সজীব পদার্থটি পিতৃকর্তব্য স্মরণ করিয়ে দেন - সপ্তাহান্ত আসে পুত্রের সঙ্গে টোয়েন্টি টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার জন্য। সেই ম্যাচ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরো কিছু সজীব পদার্থ এসে জড়ো হওয়ায় পিতাটি নিজে টেনিস খেলতে চলে যান। এবং সজীব পদার্থরা ক্রিকেট খেলেই চলে , খেলেই চলে। বাড়ি ফিরে তিনি নিজে স্নান করেন, এবং স্নান করেই টিভি খুলে ছোটা ভীম এবং যে কোনো ক্রিকেট ম্যাচ দেখানো হয় সেগুলো হাঁ করে গিলতে থাকেন বলে, সামনে ভাতের থালাটি কোনো কোনোদিন দুই-আড়াই ঘন্টাও একইভাবে পড়ে থাকে। আর হ্যাঁ বলতে ভুলে গেছিলাম শুক্কুরবার বিকেলগুলোয় তিনি নিয়ম করে একটি করে সিনেমা দেখেন। এই এত সবের মাঝে সজীব পদার্থটির মা বিশেষ সুযোগ পান না, তাকে জড়পদার্থবৎ জ্ঞান করে বাড়াবাড়ি করার। তবে আপনি যে অদূর ভবিষ্যতে ভুবনের মামা হিসাবে পরিচিতি লাভ করতে চলেছেন, সে বিষয়ে আমি নিঃসন্দেহ।
aka | ৩১ জুলাই ২০১১ ১১:০৪ | 24.42.203.194
এদিকে আমি গমনকে যা পড়লাম। আর একটাও নয়, ফাইট ফাইট।
ppn | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৫৫ | 112.133.206.22
মহাজনেরা একই পথে গমন করেন। আমিও তাই পড়েছি।
pi | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৫৫ | 72.83.100.43
আমি আবার পপকর্ণমামুকে যা পড়লুম ঃ((
aka | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৫৩ | 24.42.203.194
হুতোর সাথে আমার কি মিল।
r2h | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৫২ | 67.96.80.214
স্মার্ফসকে আমি পড়লাম স্মার্নফ। ওদিকে আবার রামকুমার।
ppn | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৫০ | 112.133.206.22
এ আর নতুন কী!
byaang | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৪৬ | 122.167.88.149
আমার আবার পপকর্ণমামুরে খান দুইচার কড়া কড়া কথা শোনানোর ছিল।
ppn | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৪২ | 112.133.206.22
ডিপার্টমেন্ট অব অ্যাটমিক এনার্জি।
নাঃ, কমরেড আজকাল একটু রেড মিট আবার খাওয়া শুরু করুন।
byaang | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৪২ | 122.167.88.149
আমি দুইদিনে দুটো সিনেমা দেখে এলুম। শুক্কুরবার স্মার্ফস আর গতকাল ইতি মৃণালিনী।
pi | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৪২ | 72.83.100.43
DAE = Dept of Atomic Energy
aka | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৩৯ | 24.42.203.194
ডিয়েই মিট কি?
pi | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৩৫ | 72.83.100.43
দেদি, কেভি স্কুল নিয়ে তোমাদের অভিজ্ঞতাটা লিখে ফ্যালো না।
pi | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:৩৫ | 72.83.100.43
উহার একটা ভিডিও দেওয়া হউক। তাহলে তাও দেখে ফেলবো খন।
de | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:২১ | 120.62.163.108
কদ্দিন পর বাড়িতে একা একা ল্যাদ খাচ্ছি -- কন্যে তার পিতাসহ চেন্নাইয়ের অনুপুরমে গ্যালো ডিয়েই মিট-এ স্কুলকে রিপ্রেসেন্ট কত্তে -- এক হপ্তা পরে ফিরবে!
ppn | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:২১ | 112.133.206.22
উড়ে উড়ে? লাইক সিংহম? ;-)
pi | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:২০ | 72.83.100.43
নেত্যবাবু, একটু মেইল দেখবেন।
pi | ৩১ জুলাই ২০১১ ১০:১৯ | 72.83.100.43
কুমুদি ভার্সেস কাঠবিড়ালির তাইকুন্ডুর একটা দৃশ্য ভাবার চেষ্টা করছিলুম। ঃ|
kumu | ৩১ জুলাই ২০১১ ০৮:২৮ | 14.98.190.120
ইকীরে,আমি কেন লড়বো? বাদাম আর বিস্কিট দিতে গিয়ে দেখলাম তো।
siki | ৩১ জুলাই ২০১১ ০৮:১৮ | 80.239.243.146
সে কি? কাঠবেড়ালিদের সঙ্গে তাইকুনডো লড়ছিলেন্নাকি আট-সকালে?
kumu | ৩১ জুলাই ২০১১ ০৮:০৯ | 14.98.190.120
সবাই ঘুমোচ্চে?এহেহে,এই কারণে বাঙালী--,যাগ্গে। ছটায় উঠে কত কাজ সেরে ফেল্লুম। একটা কাঠবেড়ালীর পায়ে চোট লেগেছে,মনে হয়।
de | ৩১ জুলাই ২০১১ ০৭:৩৪ | 120.62.166.115
শিবাংশু-দা,
শুভ জন্মদিন! যদিও জানিনা বিলম্বিত শুভেচ্ছা জানালাম কিনা! খুব ভালো থাকুন -- মাধবীলতা আর গুলঞ্চর থোকা রইলো :))
কুমুদিদির আর কাজ নেই। কবর খুঁড়ে যতসব শিলালিপি খুঁজে বের করা। তবে সত্যি কথা হল নিজেকে নিয়ে ভাল ভাল কথা শুনতে আমার হেব্বি লাগে। সেই জন্যেই এতক্ষণ চুপটি করে ঘাপটি দিয়ে ছিলুম (টীকাঃ প্রথম দুটি বাক্য চক্ষুলজ্জার খাতিরে লেখা)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন