এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • r2h | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৯:০৩ | 24.0.227.215
  • হুতোর নয়তো, নেতাইয়ের।
  • nk | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৭:০৭ | 151.141.84.194
  • ওরে বাবা, হুতোর রিভ্যুতে বেশ ভালোই পড়ছিলাম, ঘোমটা চামচিকে তরতরিয়ে পেরিয়ে গেছি, কাশ্মীর চো-ও-ওপ" তাও পেরিয়ে গেছি, কিন্তু "তখন থেকে বলছি কিছু একটা হয়েছে কিছু একটা হয়েছে, তখন কোনো হুঁশ নেই এখন বলে আই লাভ উ" পড়ে আমি হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে মাটিতে পড়ে একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা হলো। ঃ-)
  • rimi | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৬:৫২ | 75.76.118.96
  • টিম তো গ্র্যাড স্টুডেন্ট। টিমের বাই ডিফল্ট এইচএমও, তাই লেখা নেই। আমিও গ্র্যাড স্টুডেন্ট ছিলাম এককালে, তখন এইচএমও ইত্যাদির কোনো ফান্ডাই ছিল না।
  • aka | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৪:২৪ | 75.76.118.96
  • পিপি পিসিপি হল প্রাইমারি কেয়ার ফিজিশিয়ান। ইন্সিওরেন্সের নেটওয়ার্কে আছে এমন কোন জেনারাল প্র্যাকটিশনারকে পিসিপি সিলেক্ট করতে হয়। কার্ডে নিশ্চয়ই কারুর নাম আছে দেখে নিও। কোনোরকম রোগ হলে আগে পিসিপির কাছে যেতে হয় সে তারপরে স্পেশালিস্টের কাছে রেফার করে। সুবিধা অসুবিধা দুই আছে। বেশি ট্রাভেল করতে না হলে এটা বেশ সুবিধাজনক।

    স্টুডেন্ট ইন্সিওরেন্সের ব্যপারটা ঠিক জানি না। ইন্ডিয়ার ইন্সিওরেন্সের ব্যপারটাও ঠিক জানি না। শ্বাশুড়ি এসেছিলেন যখন তখন আইসিআইসিআই লোম্বার্ট ছিল, ক্লেম করতে হয় নি।
  • pi | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৩:৫১ | 128.231.22.133
  • টিম, ইন্সিওরেন্স কার্ডে লেখা থাকে তো।

    ও হ্যাঁ, এদেশে এমারজেন্সি আর আর্জেন্ট কেয়ারে আমার ( আর মা র) ওয়েটিং টাইমের অভিজ্ঞতা ঃ মিনিমাম আড়াই ঘণ্টা, ম্যাক্সিমাম ছয় ।

    আর মায়ের অপারেশনের পুরো বিল এই দু'মাস আগে আমাদের কাছে এলো। দু বছর আগের অপারেশন। আমাদের বলা হয়েছিল ওটা ইন্ডিয়া থেকে আনা ইন্সিউরেন্স দ্বারা কভারড। সত্যি কভারড। কিন্তু দেশের ইন্সিউরেন্স কোম্পানীকে এরা কিছুটি পাঠায়নি , আমাদেরও এতদিনে একটি চিঠি না। এখন নিত্যি হপ্তায় কালেকশন এজেন্সির চিঠি আসছে। দেশের ইন্সিওরেন্স একটা ডিডাক্টিবল বাদ দিয়ে পে করতে প্রস্তুত, কিন্তু তার জন্য যা ডকুমেন্ট লাগবে , তা এখনো এখান থেকে বের করা যায় নি।
  • pi | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৩:৪৫ | 128.231.22.133
  • পিপি, থাংকু। আরো কিছু জানার আর বলার আছে। পরে সময় করে লিখবো।
    আপাতত একটা জিনিস দিয়ে যাই। গত হপ্তায়ই আমাদের হেল্‌থ পলিসি কেলাসের টিচার এইটি পাঠিয়েছেন। আম্রিগান হেল্‌থ সিস্টেম নিয়ে ঃ

    http://www.pnhp.org/resources/evidence-based-talking-points
  • Tim | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০২:৩২ | 198.82.23.54
  • আমার আইডিকার্ড খুঁজে দেখলাম হেইচ এম ও ইত্যাদি কিসুই লেখা নেই। বোঝাই যাচ্ছে কভারেজ কেমন। এককোনে অবশ্য এন এ পি লেখা, তবে সে বোধয় ঝিমুনি বোঝাবার জন্য।
  • pipi | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০২:৩০ | 129.74.191.152
  • পিসিপি টা কি? এর খবরাখবর কোথায় পাব? ইন্সিওরেন্সে ফোন করে জানতে হবে কি? আর্জেন্ট কেয়ার তো আমার শহরেই আছে, সেখানেই তো যাই। কিন্তু উইকেণ্ডে কিছু হলে বাঁশ আর বেছে বেছে আমি উইকএণ্ডেই কুপোকাৎ হই।
    আর হ্যাঁ, জার্মানীতে ইন্স্যুরেন্স এর দাম বেশি এখানের থেকে কিন্তু গায়ে লাগে না কারণ একে তো ফেসিলিটিস অনেক বেশি প্লাস ট্যাক্স, ইন্স্যুরেন্স ইত্যাদি ডিডাক্টেড হয়ে হাতে স্যালিরি আসে ফলে ডাক্তারের কাছে গেলে কত টাকা দিতে হবে, ইন্স্যুরেন্স কত দেবে এসব ভেবে মাথা খুঁড়তে হয় না। ওখানে এমপ্লয়ার ব্রুটোর সাথে সাথে নেট স্যালারিও কোট করে দেয় মানে টেক হোম স্যালারি। এইটা ফিক্সড মানে এর ওপরে ডাক্তার খরচা, সাত সতেরো ট্যাক্স ইত্যাদির জন্য পকেট থেকে পয়সা বের করতে হয় না। এমনিতে ট্যাক্সো মনে হয় দুই দেশেই সমান, এখানে ২৫% দিচ্ছি, ওখানে বোধহয় ২৪% দিতাম।
    এইটা দেখ, কিছুটা আন্দাজ পাবে http://www.toytowngermany.com/wiki/German_taxes
  • aka | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০২:১৩ | 168.26.215.13
  • পিপি, এইচএমও যখন তখন পিসিপি থাকতে হবে। পিসিপি একটা গ্রুপ অফ ডক্টরস বসে এমন জায়গায় করো। সেখানে একজন বড় ডাক্তার থাকে যে কিনা পিসিপি হয় কিন্তু তার আন্ডারে অনেক ছোট ছোট ডাক্তার, নার্স প্র্যাকটিশনার থাকে। তা বড় ডাক্তারকে জেনারালি পাওয়া যায় না, কিন্তু ছোট ডাক্তার বা নার্সদের পাওয়াই যায়। ইন্সিওরেন্সে পিসিপির নামেই ক্লেম যায় অসুবিধা নেই।

    আর কাছাকাছি শহরে আর্জেন্ট কেয়ার বা আফটার ওয়ার্ক সেন্টার থাকবেই, নইলে ইন্সিওরেন্সে দেখো ২৪x৭ নার্স কল থাকবেই।
  • aka | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০১:৩৫ | 168.26.215.13
  • ইন্সিওরেন্স কি এখানের থেকে দাম বেশি? মানে ট্রান্সলেট না করে, মাইনের কতটা ইন্সিওরেন্সে যায়? আর জেনারাল ট্যাক্সো কত?
  • pipi | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০১:২০ | 129.74.191.152
  • Ananya, আমার select HMO.

    পাই,

    জার্মানীর গল্প খুব সোজাসাপটা, জার্মানদের মতইঃ-) সব্বার হেলথ ইনস্যুরেন্স মাস্ট (ইনফ্যাক্ট ওটি না থাকলে ভিসাও দেয় না)। যারা সোস্যাল হেল্পে আছে বা আনএমপ্লয়েড, তাদের ইনস্যুরেন্সের খরচা সরকার দেয়। বাকীদের প্রতি মাসে স্যালারি থেকে কাটা হয়। মেয়েদের ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম একটু বেশি। ব্যাস, এবার যে ডাক্তারের কাছে প্রাণ মন চায় যাও, সবটাই ইন্স্যুরেন্স কভার করে (কসমেটিক সার্জারী বা ঐধরণের কিছু চিকিৎসার ক্ষেত্রে কিছু লিমিটেশন আছে)। ডাক্তারদের কাছে আগে থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে যাওয়াটাই রীতি তবে কাউকে তিনমাস অপেক্ষা করতে হয়েছে বলে তো কখনো শুনি নি। তবে কেউ যদি অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের চেম্বারে বা ক্লিনিকে যায় তবে নিয়ম হচ্ছে অ্যাপয়েন্টমেন্ট না থাকলেও সেই রুগীকে ডাক্তার ফেরাতে পারবে না। তাকে হয়তো একটু অপেক্ষা করতে হবে কিন্তু ডাক্তার তাকে দেখতে বাধ্য। কোন নার্সের গপ্প নেই। ও হ্যাঁ, যে কোন ডাক্তার দেখাতে গেলে মেডিক্যাল খাতে ১০ ইউরো করে দিতে হয়, সেটা তিনমাস অবধি ভ্যালিড থাকে অর্থাৎ তিনমাসের মধ্যে অন্য কোন ডাক্তারখানায় গেলে ঐ রিসিটটা দেখালে আর ১০ টাকা দিতে হয় না। এই টাকাটা ইন্স্যুরেন্স কভার করে না। আর মেয়েদের প্রতি ছ মাসে গাইনির কাছে যাওয়া রেকমেণ্ডেড, প্যাপ টেস্ট ইত্যাদি প্রভৃতি সবটাই ইন্স্যুরেন্স কভার করে পুরোপুরি।
    কেউ যদি প্রাইভেট ইন্স্যুরেন্স নেয় তো তার মান্থলি প্রিমিয়াম একটু কম হয় বটে কিন্তু এত ইউজার ফ্রেণ্ডলি না। মানে, প্রাইভেট ইন্স্যুরেন্স হলে সেখানে নিজেকে আগে গাঁট থেকে কড়ি ফেলতে হয় তারপর ক্লেম করতে হয়। ওতে টাকা পেতে টাইম লাগে প্লাস অনেকসময় ইন্স্যুরেন্স একটু তা না না না করতে পারে।
    প্রেগনেন্সি, ডেলিভারী, সার্জারীর ক্ষেত্রেও সব কিছু কভারড। খালি হাসপাতালে থাকলে ১০ টাকা করে পার ডে হিসেবে কি একটা দিতে হয় (ভুলে গেছি)। তবে প্রাইভেট ক্লিনিক হলে একটু চাপ আছে। সেক্ষেত্রে পলিসি আগে থেকে দেখে নেওয়া ভাল যে কি লেখা আছে। তবে এত বড় বড় স্টেট বা গভর্নমেন্ট ক্লিনিক আর তার এতই ঝক্কাস ফেসিলিটি যে প্রাইভেট ক্লিনিকে কেউ যায় বলে বিশেষ শুনি নি। গোটা বার্লিনে যেখানে চার পাঁচখানা বিশাল বিশাল হাসপাতাল সেখানে প্রাইভেট ক্লিনিক একটি - মেয়ো ক্লিনিক। সব ক্লিনিকেই আফটার আওয়ার কাম ইমার্জেন্সি আছে। রাত বিরেতে, উইকেণ্ডে সেইখানেই যেতাম। তিনঘন্টা ওয়েট করতে হয় নি কখনো।
    মোদ্দা কথা, চিকিচ্ছার জন্য এক পয়সাও লাগে না যদি ইন্স্যুরেন্স থাকে (বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া) আর ডাক্তার দেখাতে গেলে ঝামেলাও নেই।

    এইবার বল কেন আমি নিজেকে গাল দেব না!
  • rimi | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৭ | 168.26.205.19
  • হ্যাঁ, ইনি ভালো লেখেন, তার চেয়েও ভালো আঁকেন। এম্নিই কি আর জিভাগো বলছি? কেসিদা, সোজা জিভাগোর বাড়ি চলে যেও। তাহলে দেওয়ালে আঁকা দেখতে পাবে/
  • sayan | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৮ | 115.241.71.159
  • নাহ্‌ ঘুমুতে গেলাম। তার আগে আর্যদার জন্য একটা গান -
  • nk | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪২ | 151.141.84.194
  • সবাইকে শুভ মহাষ্টমীর শুভেচ্ছা ও প্রীতি।
    এই ডাক্তার কে আমিও চিনি। আমি নদীর যে পাড়ে থাকতাম, ইনি তার অন্য পাড়ে। তবে নৌকা আছে, বিস্তর নৌকা। খেয়া পার হলেই ওনাকে পাবো। ঃ-)
  • sayan | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪২ | 115.241.71.159
  • আমরা কিন্তু এখুনি দেখে নিচ্ছি কলেজ স্কোয়্যারে একদল মহিলা কী প্রবল বিক্রমে নেচে চলেছেন ঃ-))
  • santanu | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২২:৪৯ | 92.99.189.69
  • যাঃ শালা, সপ্তমীর রাতে দুবাই ভাট হতে হতেও হলো না। আমি কাল ঐ দুবাই দুর্গা পুজোতে ছিলাম ৭ টা থেকে ৯ টা। PM ও নিশ্চই ঐ সময়েই ছিলেন।

    টই সাদা হয়ে গেছে, তাই এখানেই লিখে দিলাম
  • pi | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২২:২২ | 128.231.22.133
  • উঁহু, ভালো সিনেমার নয়, সিনেমা নিয়ে ভালো রিভ্যু লেখেন।
    উঁহু, তাও ঠিক হলনা। রিভ্যু বলা ঠিক না। বলা যেতে পারে, সিনেমা নিয়ে ভালো গল্প লেখেন ঃ)
  • kd | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২২:১৯ | 59.93.195.40
  • রিমি, সোদপুরের বিবেকবান ডাক্তার কি ভালো সিনেমার রিভিয়্যুও লেখেন? তাহ'লে আমি চিনি। ঃ)
  • Ananya | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২১:৫৬ | 150.148.218.189
  • পিপি,

    আপনার health insurance PPO naa HMO?এটা আপনার health insurance card এ লেখা থাকবে। আমি আপনাকে help করতে পারি এই তথ্য টা জানলে।
  • Tim | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২১:৪৮ | 198.82.23.54
  • ছোটবেলায় রঞ্জিৎ পাঁজাকে দেখিয়েছিলাম। খুবই ভালো অভিজ্ঞতা।
    ভালো চিকিৎসক এখনও অনেকই আছেন। আমাদের এলাকায় এমন একজন আছেন, তাঁর ভরসাতেই বাবা-মা থাকে এখন।

    আমার এক ছোটবেলার বন্ধুকে নিয়ে গতমাসে বিস্তর টানাটানি হলো। সেও চিকিৎসা বিভ্রাট। পরে এসে লিখছি।
  • pi | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ২১:২৫ | 128.231.22.133
  • পিপি, এখন সুস্থ ?
    জার্মানীর সিস্টেমটা নিয়ে একটু লিখবে ?
  • kiki | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪২ | 59.93.254.186
  • অবনী ডাক্তারের ভাই নির্মল ডাক্তার থাকতেন আমাদের দমদমায়।দুর্গানগর ইস্টিশনের কাছেই। তার বিরাট বাড়ীতে দুর্গাপূজো হত।তিনি এক অদ্ভুত মানুষ ছিলেন। একটা স্কুটারে চেপে ঘুরতেন।দারুন দরাজ আর ক্ষ্যাপাটে মানুষ ছিলেন। ওনার একটা অদ্ভুত সিস্টেম ছিলো।একটা সেই রেড ক্রসের পয়সা তোলা হতো টিনের কৌটার ঢাকনায় ছ্যাঁদা করে না! সেরকম একটা কৌটো রাখতেন।কোনো নির্দিষ্ট ফিস ছিলো না। যে যা ইচ্ছে ওতে ফেলে দিয়ে যেত।গরীব মানুষদের ভীষন প্রিয় ছিলেন উনি।
  • pipi | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১৯:১৪ | 129.74.191.152
  • আম্রিগার চিকিচ্ছা ব্যবস্থা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতাও হুচের মত। নতুন এসেছি, কিছু বুঝি না। উইকএণ্ডে কিছু হলে ইমার্জেন্সি আর সেখানে প্রায়ই একজন মাত্র ডাক্তার থাকে অতএব অপেক্ষা করতে হয় ঘন্টা তিনেক! ইউনিভার্সিটি তে থাকলেও যেহেতু স্টুডেন্ট নই অতএব ক্যাম্পাসের মধ্যের ওয়াক-ইন আমার জন্য নয়। HR ডিপো একটি অপদার্থ বিশেষ, তাদের কাছে পোস্টডক বেনিফিটস, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি সংক্রান্ত প্রশ্ন যত কম করা যায় ততই ভাল কারণ সিম্পলি তারা জানে না অতএব এখানে ফোন কর, ওখানে ফোন কর বলে ঘোরায় (আসল কারণ এ ইউনি পোস্তো বাটিয়েদের নিয়ে মাথা ঘামায় না)। প্রাইমারী কেয়ার ফিজিশিয়ানের অ্যাপো পেতে পেতে হয় আমি নিজে নিজেই সুস্থ হয়ে যাই অথবা টেঁসে যাবার জোগাড় হই। বেশিরভাগ সময় নার্স ফোনে ম্যানেজ করে, ডাক্তারকে পাওয়া যায় না। তার উপর এখনো ইন্সিওরেন্সের কভারেজ ব্যাপারটা ভাল মতন বুঝি না। ডাক্তারের কাছে গেলেই তো দেখি ব্লাড টেস্ট করায় আর তারপর লম্বা লম্বা বিল বাড়িতে পৌঁছয়ঃ-( অসুস্থ হলেই তাই এখন আতঙ্কে ভুগি আর জার্মানী ছাড়ার জন্য নিজেকে গন্ডা গন্ডা গাল দেই।
  • rimi | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১৮:৩৮ | 168.26.205.19
  • আরে এই অবনি রায়চৌধুরীর সম্পর্কে আমার তো আবার উল্টো অভিজ্ঞতা। আমার আট বছর বয়সে একবার লাগাতার জ্বর শুরু হয়েছিল, তার সঙ্গে ননস্টপ ইউরিন। বহু ডাক্তার দেখানো হল, কেউ কিছুই ধরতে পারে না। শেষে বড় ডাক্তার বলে অবনী রায়চৌধুরীর কাছে নিয়ে যাওয়া হল। খুঁটির জোর ছিল না, এমনিই ঐ তিনমাস আগে অ্যাপো করে যাওয়া হয়েছিল। অবনী রায়চৌধুরী ডায়গনসিস করলেন, নার্ভের সমস্যা। কি ওষুধ দিয়েছিলেন মনে নেই। কিন্তু তাতে কাজ হয় নি। মাস পাঁচ ছয় ভোগার পরে পরে আমার মার দাদু, যিনি এমনি এমবিবিএস ডাক্তার ছিলেন, পুরোনো আমলের লোক, বললেন, "নার্ভের সমস্যা নয় বলেই মনে হচ্ছে, সম্ভবত বিকোলাই হয়েছে"! তিনি বিকোলাই-এর ওষুধ দিলেন, তাতে শেষ পর্যন্ত সুস্থ হলাম।

    অবনী রায়চৌধুরীর কথা বেশ মনে আছে, কারণ সেই প্রথম আমার খুব বড় অসুখ হয়েছিল, সেই প্রথম কোনো কল্কাতার ডাক্তার দেখানো হয়েছিল, সেই প্রথম কোনো বড় নামকরা ডাক্তার। চেম্বারে প্রচন্ড ভীড় ছিল। আর ডাক্তার ছিলেন বেজায় গোমড়ামুখো, তাঁর মুখ দেখেই আমার প্রাণ উড়ে গেছিল, তখন খুব ভীতু ছিলাম তো।ঃ-) চেম্বারে একখানা সুর্যাস্তের ছবি ছিল, সেইটা আমার খুব ভালো লেগেছিল। বাড়ি এসে সেই ছবি আমি এঁকেছিলাম।
  • kiki | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১৮:৩২ | 59.93.254.186
  • আমি লিখতে গেলুম কি গুরু বসে গেলো।ঃ(

    অষ্টমির দিনে এরম ব্যভার ভাল্লাগেনা।
  • aka | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১৭:৫৫ | 168.26.215.13
  • PM আপনার অভিজ্ঞতা ভালো, কিন্তু ভালো করে ভেবে দেখুন তো গোয়েঙ্কা কলেজের প্রিন্সিপাল যদি না থাকতেন, যদি অবনী রায়চৌধুরিকে না পেতেন, তাহলে কি হত? সাধারণ লোকের এই সুযোগ সুবিধা থাকে না। সরকারী হাসপাতাল প্রাইভেট নার্সিংহোমের থেকে সবসময়ে বেটার যদি আপনার খুঁটির জোর থাকে। শুনেছি পিজি নাকি ভারতের ভালো হাসপাতালের অন্যতম, কিন্তু উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মচারী বা মন্ত্রী সান্ত্রী ছাড়া কারুর চিকিৎসা ওখানে হয় না। পিজি হল কলকাতার এইমস। এনআরএসে আমি কয়েকবার ঢুকেছি, সামনের জঞ্জালটা এখনো আছে কিনা জানি না। কিন্তু সাধারণ লোক হিসেবে বিভিন্ন লোকের দাঁত খিঁচুনি এবং অব্যবস্থা ছাড়া আর কিছু চোখে পড়ে না। আর কলকাতার বাইরের হাসপাতাল গুলোর থেকে কলকাতার সুলভ শৌচালয় বেটার। দু একটা এক্সেপশন থাকতেই পারে, কিন্তু অ্যাভারেজ হাসপাতালের চেহারা একই। বর্ধমান, শিলিগুড়ি বা দূর্গাপুর সম্বন্ধে ধারণা নেই।
  • PM | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১৫:২৫ | 86.96.226.87
  • আমি আমার ছোট্টো অভিঙ্গতা বলি। ৯০ এর শুরুতে আমার প্রচন্ড জ্বর হয়। কিছুতেই ভলো হচ্ছে না। বাড়ির ডাক্তারবাবু (ভিষন ভালো লোক) একজন FRCS কে নিয়ে এলেন। তিনি প্রথমে টাইফয়েড আর পরে ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা করলেন।কিছুতেই কিছু হয় না। বাড়ির ডাক্তার বাবু বল্লেন অবনি রয়চৌধুরিকে দেখাতে। কিন্তু তার ডেট পেতে তিন মাস লাগে।

    বাবার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু (গোয়েংকা কলেজ-এর প্রিন্সিপাল) তখন একটা ডেট ম্যানেজ করে দিলেন।
    সল্টেলেক-এ চেম্বার। বাবা কোনোরকম-এ নিয়ে গেল। ডাক্তার বাবু সব রোগীকে টপকে আমাকে দেখলেন। প্রচন্ড খিটখিটে লোক। বাবাকে এই মারে তো সেই মারে। উনি বল্লেন একট বিশেষ ধরনের জন্ডিস হয়েছে। তাতে ওষুধ খাওয়া বারন। আর আমি ১৫ দিন ধরে বিশাল কঠিন অষুধ খেয়েছি। বল্লেন তক্ষুনি NRS এ ভর্তি করতে। ওনার নর্সিং হোম ছিল। বাবা ওখানে ভর্তির কথা বলেন। উনি বল্লেন "না" ---- ২৪ hrs ওয়াচ দরকার। NRS-ই ভালো। ওনার আন্ডার-এ ভর্তি হতে হবে।

    আমার জন্ডিস এর কোনো লক্ষন ছিল না। কিন্তু উনি ট্রিটমেন্ট চালু করে দিলেন।বল্লেন রিপোর্ট আসা পর্জন্তো অপেক্ষা করলে রোগী বাচবে না। হস্পিটালে ভর্তি হবার পরের দিন-ই পুরো শরীর হলুদ হয়ে গেলো। আধো চেতনায় শুনলাম ডাক্তারবাবু বলছেন খুব দেরী হয়ে গেছে--- চেস্টা করছি----- ৭২ ঘন্টা না কাটে্‌ল বলা জবে না।

    তারপর ১০ -১২ দিন যমে মানুষে টানাটানি। ঐ ৫৫ + ডাক্তারের কি অসামান্য পরিশ্রম। যে দেখে নি ভাবতে পারবে না। শুধু উনি না ওনার MD ছাত্ররাও। ১০ দিন বাদে report এলো----- উনি যা ডাইগোনোস করেছিলেন তাই .... ততোদিন-এ অমি প্রায় বিপদমুক্ত। শুনলাম উনি ছাত্রদের বলছেন " test report" ডাক্তারের টূল মাত্র... ওটা ডাক্তারের ডাইগোনোসিস কে সাপোর্ট করবে.... কিন্তু অন্ধের যষ্ঠি হবে না।

    যাক গে , ১ মাস বাদে ৪৮ বোতোল স্যালইন নিয়ে বাড়ি ফিরলাম সরকারী হাস্পাতাল থেকে , প্রান সমেত আর সুস্থ হয়ে। আমার ওয়ার্ড যথেষ্ঠ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ছিল। ডাক্তার বাবু দিনে দুবার আস্তেন। ছাত্ররা অবনিবাবুর ভয়ে তঠস্থ থাকতো... দিনে ৪-৫ বার পালা করে আসত। নার্স-রা মহা গেঁতো ছিল। কাজ করত না মোটেই। বাইরে থেকে এক খ্রীস্টান নার্স রাখা হয়েছিল। ভীষন ভালো ছিলেন উনি।

    অবনী-বাবু একজন অসাধারান ডাক্তার ছিলেন। সারকারী হাস্পতালের সম্পদ। পরে উনি NRS ছেড়ে দেন সরকার প্রাইভেট প্র্যাক্টিস বন্ধ করার পরে।

    পরে শুনেছিলাম উনি খুব বিতর্কিত ডাক্তার-ও। কুনাল সাহা/অনুরাধা সাহা মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন। আজিজুল-এর "কারাগারে ১৮ বছর" এও ওনার সম্বন্ধে অনেককিছু লিখেছেন। আজিজুল-কে উনি-ই বাচিয়েছেন। সরকারের বিরুদ্ধে গিয়েও অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আজিজুল-এর জন্য।

    অবনি বাবু সম্প্রতি মারা গেছেন। সুযোগ পেয়ে একটু শ্রদ্ধা জানালাম। আজ বেঁচে আছি শুধু কলকাতার সরকারী হাসপাতালের ঐ চিকিৎসকের জন্য। যেখান থেকে নাকি "সুস্থ মানুষ প্রান নিয়ে ফিরতে পারে না"।
  • bb | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ১০:৩৭ | 115.184.54.115
  • পুজোরদিনে এই রকম লেখা মন খারাপ করে দেয়।
    http://www.anandabazar.com/4raj1.html

    শিবুদা আপনার ব্যক্তিগত অনুভুতি বুঝতে পারছি, মা দুর্গার আগমনের সময় 'মা' চলে গেলেন এই দুঃখ ভোলার নয়।
  • ppn | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫০ | 112.133.206.22
  • মণিপালে এই উইকেন্ডে একজন ডঃ জিভাগোর সন্ধান পেলাম। অর্থোপেডিক্সের।
  • kc | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৩৭ | 178.61.96.29
  • এই ডক্টর জিভাগোর কাছে আমিও একবার নিজেকে চেক করাব। নাম ভাঁড়িয়ে যেতে হবে।
  • katakutu | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০২:১৫ | 65.82.131.225
  • বছর ১৫ আগে আমি একটা কনসাল্টেন্সি ফার্মে কাজাতাম। তারা হস্পিটাল সঙ্ক্রান্ত ব্যাপারে জুক্ত ছিলো। সঙস্থাটি রুগীদের কাছে সার্ভে পাঠিয়ে, তার তুল্যমুল্য বিচার করত। সেই সার্ভের একটি কোসচেন ছিলো What did we do best during your stay at our hospital?
    রোগী বা রোগেনী বেশ ঝাঁজের সাথে উত্তর লিখেছিলেন মনে আছে "ONLY BILLING"
  • rimi | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:৪৫ | 168.26.205.19
  • এত হতাশার মধ্যে ভালো কথা বলি। হসপিটাল বা নার্সিংহোমের অবস্থা খুব খারাপ হলেও ভালো বিবেকবান চিকিৎসক এখনো আছে কিন্তু। আমাদের বাড়ির কাছেই, সোদপুরে, একজন আছে যার কারণে আমার বাবা মার জন্যে আমি নিশ্চিন্ত। তার প্রসঙ্গে আমার সবসময়েই ডক্টর জিভাগোর কথা মনে পড়ে - চরিত্রে বেশ মিল। ঃ-)
  • siki | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:২২ | 117.194.3.252
  • না ঠিক আছে, বোর করার কিছু নেই।
  • Tim | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৯ | 128.173.176.151
  • তা সে যত দুঃখজনকই হোক, এইটা একেবারে শেষে লিখেছিলাম। কিকরে যেন মামুর কল তাকে মাঝে পাঠিয়েছে।
    আজ দেখছি মাথাগরমের দিন।
  • sayan | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৮ | 115.241.111.92
  • বুঝতেই পারছি, প্রভূত বোর করলাম। সরি এভ্রিওয়ান। শমীক তোকেও বললাম। পুজোয় এইধরণের পোস্ট বেমানান। তবে আর্যদার পোস্টগুলো দেখে মনে হল যদি হঠাৎ করে কারও কিছু হয়ে যায় তো তখন কী করবো! কাছে এনে রাখতে পারলে বোধহয় দুশ্চিন্তা একটু কমে।
  • Tim | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৭ | 128.173.176.151
  • হ্যাঁ হতাশাই। সিকিকে বলি, কলকাতার কিচ্ছু চিনিস না বলে মন খারাপ করিস না। এইতো আমি চিনি, আমার বাড়ির লোক চেনে, কিন্তু বিশ্বাস কর কিচ্ছু কাজে দেয় না।
    সরকারী হাসপাতালে রুগী ফিরিয়ে দেয়, তাই অসময়ের একমাত্র গতি নার্সিংহোম। নামকরা ডাক্তার এইসব ক্লিনিক খোলেন, তাঁদের যদিও সময় থাকে না রোগী দেখার। অতএব ভাগ্যবিধাতা সদ্য পাশ করা ডাক্তারেরা। অনেকক্ষেত্রেই এঁরা নামকরা ডাক্তারের ছেলে বা জামাই, এম ডির ধকল সইতে না পেরে বেওসায় মন দিয়েছেন। তো, কয়েকবছর আগে একবার এরকম এক নার্সিং হোমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো আমার দিদাকে। বুকে একটু ব্যথা হচ্ছিলো,যদিও খুব যে এমার্জেন্সি তা মনে হয় নি। বাড়ির কাছেই ক্লিনিক বলে সেখানে যাওয়া।
    যাওয়ার সাথে সাথে প্রবল বিক্রমে কারুর কথা না শুনেই রুগীকে আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া হলো। সেখানে সারারাত নানারকম টেস্ট করে, অক্সিজেন, স্যালাইন সমস্ত দিয়ে পরেরদিন জানানো হলো যে এখনও রোগ ধরা পড়েনি। ব্রেনে একটা স্ক্যান না কি করতে হবে, আরো কয়েকরকমের এক্স রে। ডাক্তার এবং নার্সের দল এমন ভাব করতে থাকেন যেন রাতটা পার করলেও মিরাক্‌ল হবে।
    তখন মা ঐ বা*র ডাক্তারের সাথে ঝগড়া কর বন্ডে সই করে দিদাকে ফেরত আনে। স্থানেয় ডাক্তার দেখে বলেন ( উনি বাঙ্গুরেরও ডাক্তার) সামান্য ফুড পয়েজনিং এর কেস। চিন্তার কিছু নেই। ছিলোওনা, ফরচুনেটলি। তা সে জত দুঃখজনকই হোক।

    এইসব ডাক্তারের জন্য অন্যরা পিটুনি খান। হাসপাতালে ভাংচুর হয়।
  • sayan | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৬ | 115.241.111.92
  • শুধু একটা হসপিটাল, নারায়ণা হ্রুদয়ালয়া, বোধহয় "কেয়ার' শব্দটার মানে বোঝে।
  • sayan | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৪ | 115.241.111.92
  • (৩)
    লুরু'র কথা। গেলবছর এইসময় মা এল, এয়ারপোর্টে পড়ে গিয়েছিল, রিস্ট ফ্র্যাকচার নিয়ে। এয়ারপোর্টের ডাক্তার মেকশিফ্‌ট ব্যান্ডেজ বেঁধে দিয়েছিল। আর পেইনকিলার। এখানে পৌঁছেছে বেশ দেরী করে, রাতে। পেইনকিলারের প্রভাব কেটে যেতে যন্ত্রণার ছাপ মুখে স্পষ্ট অথচ মুখ ফুটে বলতে পারছে না বেচারি। স্লিংটা কষে বাঁধা। ফোর্টিস বাড়ির পাশে। ফোন করলাম। বলল, এখন নিয়ে এসে কোনও লাভ নেই, ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্স, ডাক্তার কেউ নেই, সকালে নিয়ে আসুন। কোনওরকমে রাতটা কাটিয়ে পরদিন সকালে নিয়ে যাওয়া। এক্স-রে করে জানা গেল কম্পাউন্ড ফ্র্যাকচার, সার্জারি করতে হবে। কে-ওইয়্যার ফিক্সেশন। প্রথমেই জিজ্ঞাসা, ইন্স্যুরেন্স আছে কিনা। অস্তর্থক উত্তর শুনে দেখালো "প্রসিডিওর'এর "প্যাকেজ'। জানলাম, একই অপারেশন, একই ডাক্তার, একই কনজিউমেবলের সাথে শুধু রুম-প্রেফারেন্স (জেনারেল ওয়ার্ড-সেমি প্রাইভেট-প্রাইভেট) আলাদা হলে অপারেশন কস্ট কেমন 100%, 150%, 200% হারে বেড়ে যায়! ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে কোটেশন পাঠানোর সময় দেখেছিলাম কিভাবে ইম্যাজিনারি সংখ্যা শূণ্য থেকে আমদানি করা হয়! জিজ্ঞেস করে শুনেছিলাম, আপ কা কেয়া, সোচিয়ে মত, ক্লেইম অ্যাপ্রুভ হো জায়েগা।

    কে বলে ভ্রষ্টাচার শুধু কলকাতায় আর এখানে সব ভালো!
  • hu | ০৪ অক্টোবর ২০১১ ০০:০৯ | 12.34.246.73
  • আর্যদা, এটাও জেনে নিলাম। থ্যাঙ্কিউ।
  • siki | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৮ | 117.194.3.252
  • **ছাপ মারা
  • siki | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৭ | 117.194.3.252
  • তবে বাপটি আমার ঘোড়েল মাল। মমতার নামে একটিও মন্দ কথা সইতে পারেন না ইদানিং। কাল এসেই ডাইনিং টেবিলে আবিষ্কার করলাম তৃণমূল কংগ্রেসের ছাপ মর একটি নেমন্তন্নপত্র। কী ব্যাপার? না, আমাদের পাড়ার মোড়ে প্রতি বছর পুজোর সময়ে সিপিএম স্টল দেয়, তাদের মেহনতী বইপত্তর বিক্রি করার জন্য। কে কেনে জানি না, তবে সমস্ত ধুতিপাঞ্জাবীশোভিত কমরেডের দল লাল রঙের ঘেরাটোপে চারদিন সন্ধ্যেয় বসে গুলতানি করেন টরেন।

    এখন, এইবার হল গিয়ে পরিবর্তনের বছর, তাই কনসেপ্টটা হুবহু টুকলি করে দিয়েছে টিমসি। নাকি এতদিন সিপিএম সন্ত্রাস করে তাদের বইয়ের স্টল খুলতে দেয় নি, এই বছর তাই "দ্যাখ কেমন লাগে' অ্যাটিট্যুড দেখিয়ে আমাদের পুজোর প্যান্ডেলের প্রায় ঘাড়ের ওপরেই একপিস স্টল নামিয়ে দিয়েছে।

    ষষ্ঠীর দিন ছিল তার উদ্বোধন। পাড়ার প্রবীণ মানুষ এবং তৃণমূলের শুভানুধ্যায়ী হিসেবে বাবাকে একটি নিমন্ত্রণপত্র দেওয়া হয়েছে, ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় মঞ্চ আলোকিত করার জন্য।

    সন্ধ্যেবেলায় উঁকি মেরে দেখতে গেছিলাম কাল। একদিকে বিবেকানন্দ, নজরুল এবং রবীন্দ্রনাথ, নিচে যথাক্রমে কোটেশন, অন্যদিকে একই মাপের আরেকটি হোর্ডিংয়ে একমেবাদ্বিতীয়ম মমোদিদি।

    সামনে তিন থাক করে সাজানো স্টলে দিদিই দিদি। দিদির লেখা যাবতীয় রক্তের রক্তকরবীর দল থরে থরে সাজানো। চাদ্দিকে তৃণমূলের পতাকা, মঞ্চে আলো করে বসে আছেন, অবিকল এক স্টাইলে ধুতি পাঞ্জাবি পরা একদল প্রবীণ, তাদের মধ্যে একজন আমার বাবা ঃ)

    আরেকটু এগিয়ে দেখলাম, বালির মোড়ে এবারেও সিপিএমের স্টল বসেছে। সেই একই বই, একই বুড়ো বুড়ো মুখ। কেবল ওদের স্টলটা লাল রঙের, এদেরটা সাদা। ঃ))

    আমরা ও ওরা।
  • sayan | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫০ | 115.241.111.92
  • (২)
    ডাক্তারদাদু বলতাম ওনাকে। মামাবাড়ির তরফের আতীয়। হোমিওপ্যাথি করতেন নিজে। সাদা সাদা চিনির দানার লোভে ওনার "ডিস্পেন্সারি'তে যেতাম। আর স্বচ্ছ্ব কাঁচের শিশিগুলো। বুকে চাপ নিয়ে "নার্সিংহোম'এ গেলেন। প্রায় দু'দিন নানা টেস্ট ইত্যাদি করিয়ে শেষবেলায় কোনও একটা ইঞ্জেকশন ব্যাক টু ব্যাক দুবার দিয়ে দিয়েছিল। বাড়ির লোক যাওয়া পর্যন্ত থাকেননি। কোনও তদন্ত হয়নি এই গাফিলতির। সেই মহা মহা "স্পেশালিস্ট' ডাক্তারেরা বুক ফুলিয়ে পেশেন্ট দেখে চলেছে।
  • siki | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪৯ | 117.194.3.252
  • আরে মন তো খারাপ লাগেই। বাপ মা-কে এই জায়গাতেই ফেলে রেখেছি। একটা ইমার্জেন্সি হলে আমি আসতে আসতেই জল অনেকদূর গড়িয়ে যাবে। তার ওপর কলকাতার কিচ্ছুটি চিনি না। ঃ(
  • aka | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪২ | 168.26.215.13
  • আরে লেখো লেখো, মন খারাপ না হতাশা।
  • siki | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৯ | 117.194.3.252
  • যাঃ, ভাবলাম সপ্তমীর গপ্পো লিখব, তা এসে দেখি মন খারাপ করা লেখাপত্তর চলছে।
  • aka | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৫ | 168.26.215.13
  • হুচে আরও একটা বন্দোবস্ত আছে অধিকাংশ ইন্সিওরেন্সেই তাহল নার্স কল। আমি প্রথমে নিজের জ্ঞান বুদ্ধি লাগিয়ে ওভার দা কাউন্টার খাই, বেগতিক দেখলে নার্সকে ফোন করি। একবার পা মচকালো, ভাবলাম ভেঙেছে, নার্সকে কল করলাম সে জানালো ওভার দা কাউন্টার ওষুধ খেতে, আরও কিছু কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে বলল মনে হচ্ছে না ভেঙেছে, তো কালও যদি দেখো খুব খারাপ অবস্থা তাইলে ডাক্তারের কাছে যেও, এমার্জেন্সি তে যাবার দরকার নেই। ইন্সিওরেন্সে দেখে নাও, মোস্ট প্রোবাবলি ২৪x৭ নার্স কল আছে।
  • sayan | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৩ | 115.241.111.92
  • (১)
    বেশ কয়েক বছর আগে খুব কাছের একজনের স্টমাক আলসার ধরা পড়ল। পঞ্চাশোর্দ্ধ। যখন হসপিটালে (সরকারি) নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তখনও মানুষটা ভালোরকম সেন্সে। হেসে একবার জিজ্ঞেসও করল, আমাকে নিয়ে তোদের কত জ্বালাতন পোহাতে হচ্ছে বল?
    দু প্যাকেট রক্তের জন্য মনে আছে ব্লাড ব্যাঙ্কে, ক্লাবের মাতব্বরের বাড়িতে কোথায় না কোথায় ঘুরেছিলাম। নিজের ডোনার্স কার্ড দিয়েও পাত্তা করতে পারিনি। অনেক কষ্টে সেও না হয় যোগাড় হয়। আইসিইউ'তে রাখা হয় ওনাকে। রাত্রের দিকে শুনলাম কন্ডিশন বেশ স্টেবল। বাড়ি ফিরলাম। ভোরবেলায় চলে গেল মানুষটা। রাত্রে ওষুধ খাওয়ানোর কেউ ছিল না। হাতের শিরা ক্লগড হয়ে যে রক্ত আর ভেতরেও যাচ্ছে না সেটা দেখারও কেউ ছিল না। সঙ্গে উপস্থিত ব্যক্তি সারা ওয়ার্ড, হসপিটাল চষে ফেলেও রাউন্ডে থাকা কাউকে খুঁজে পাননি। সিস্টাররাও ঘুমোচ্ছিলেন বোধহয়। শুনেছিলাম, ওনার ডেথ কনফার্মড হওয়ার পরে এক সিস্টার খুব আফশোষের সঙ্গে বলেছিলেন, আমার রোব্বারের সকালটা গেল!
    পরে ভেবেছিলাম, লোকে হাসপাতালে কেন ভাঙচুর করে! সবটাই কি সাজানো, রাজনৈতিক?
  • hu | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৩ | 12.34.246.73
  • রিমিদি, এটা একেবারেই জানতাম না। খুব উপকার হল। স্কুলে থাকাকালীন ওয়াক-ইনটা বড় ভরসা ছিল। এখন সেটা পাই না। আর প্রাইমারী কেয়ার ফিজিশিয়ানের কাছেও অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে হামেশাই দেরি হয়। সেটাই মাঝে মাঝে বিব্রত করে।
  • rimi | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২২:৫৭ | 168.26.205.19
  • হু, আমেরিকায় উইকেন্ড কিম্বা রাতে অসুস্থ হলে আফটার আওয়ার কেয়ার আছে তো। আমার ছেলে বরাবরই উইকেন্ডেই অসুস্থ হয়, আমি রেগুলার ডাক্তারের চেয়ে আফটার আওয়ার কেয়ার বেশি ব্যবহার করেছি। তবে এটা ঠিক যে এই আফটার আওয়ার কেয়ারের ব্যপারটা অনেকদিন পর্যন্ত জানতামই না। আমরাও জানতাম উইকেন্ড কিম্বা রাতে অসুস্থ হওয়া মানেই এমার্জেন্সি। একবার ছেলের তিনমাস বয়সে উইকেন্ডে জ্বর আসায় এমার্জেন্সি নিয়ে গেলাম। সেখানে সারারাত থাকতে হল, ছেলের হাজাররকম পরীক্ষা করে ভোরবেলা জানানো হল ভাইরাস জ্বর। এই গপ্পো শুনে ছেলের রেগুলার ডাক্তার হাঁ হয়ে গেলেন, বললেন, এরপর থেকে অসময়ে সমস্যা হলে আগে হটলাইনে ফোন করবে, তারপরে ডাক্তারই বলে দেবে বাচ্চাকে বাড়িতে রাখবে, নাকি আফটার কেয়ারে নিয়ে যাবে নাকি এমার্জেন্সিতে। লাইফ থ্রেটেনিং কিছু না হলে এমার্জেন্সিতে যাবার দরকার নেই।
    সেই থেকে আমরা কিছু হলেই ডাক্তারকে ফোন করি। চমৎকার ব্যবস্থা, যখন যে ডাক্তার ডিউটিতে থাকেন ফোন ধরেন। আজ পর্যন্ত একবারো এমন হয় নি যে ফোন করে প্রথমবারেই পাই নি।

    আর হ্যাঁ, বড়দের জন্যেও আফটার কেয়ার আছে নানারকম। একটু ওয়েবে খুঁজে দেখতে হয়, বা ইন্সিওরেন্সে খোঁজ নিলেও চলে। আমি নিজের জন্যে বেশ কয়েকবার এই আফটার কেয়ার ব্যবহার করেছি।

    প্রথমদিকে আমেরিকান সিস্টেমটা আমিও ঠিক বুঝতাম না, ট্রাস্টও করতাম না। দেশ থেকে ওষুধ নিয়ে এসে রেখে দিতাম, দরকারের জন্যে। পরে ছেলে হবার পরেই ব্যপারটা পুরোপুরি বুঝলাম। একটা সময় ছিল যখন ছেলে প্রতি সপ্তাহে অসুস্থ হত। সেই সময়ে, ছেলেকে নিয়ে আমি একেবারে একা থাকতাম, তখন এই সিস্টেমের প্রতি ট্রাস্টটা তৈরী হয়।
  • aka | ০৩ অক্টোবর ২০১১ ২২:২৭ | 168.26.215.13
  • তারপর ধরুন ওষুধ লাগবে, কমপ্লিকেটেড রোগ কমপ্লিকেটেড তার নাম, ততোধিক কমপ্লিকেটেড তার ডিস্ট্রিবিউশন প্রসেস। দোকানে সেই ওষুধ আছে কি? আছে কিন্তু দাম বেশি, তবে? ডাক্তার খুব বুঝেশুনে একটা ওষুধ লিখে দিলেন, কার কাছ থেকে পাওয়া যাবে? না বাইরেই রয়েছে পাঁচুগোপাল (পাঁচুগোপাল এখানে একটি যাস্ট নাম)। তা পাঁচুগোপাল বাবু বললেন এমনিতে এই ওষুধের দাম ৭০০০ টাকা হপ্তায় একটা দিতে হবে, কিন্তু আমাদের প্রোমোশন চলছে একটা নিলে একটা ফ্রি। ভালো মাসে ২৮০০০ এর জায়গায় ১৪০০০ হাজারে হয়ে গেল। তা এই যে ওষুধটি কিনলেন সেটি কি ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ওষুধ? সরকার সেটি অ্যাপ্রুভ করেছে কি? বা নতুন কোন কম্পোজিশন কিনা কিসুই জানার উপায় নেই। একদিকে লক্ষ লক্ষ টাকার ভয় এদিকে পাঁচুগোপাল বাবু, এবারে ঠিক করুন কোথায় যাবেন। এর বইয়ের নাম হল গ্রে মার্কেট। কিভাবে যোগাড় করতে হবে? না কখনো ঠাকুরপুকুর, কখনো শিয়ালদহ স্টেশন, কখনো পার্কস্ট্রীটের তস্য গলির ডানদিক ঘেঁষে থাকা বাড়ি। নিন খুঁজে নিন অন্যদিকে গেলে মিলিয়নডলার (টাকা নয়) রাখুন সাথে।

    মুশকিল হল যে না বোঝে সে না বোঝে, যে বোঝে, সে বুঝেশুনেও রবড হয়, রোগীর কোন ওষুধই কাজ করে না, অফিসিয়ালি এটাকে বলে পেশেন্ট ইজ রিফ্র্যাক্টরি টু মেডিসিন। অন্যকিছু ভাববেন, বাঁচকে যাওগে কাঁহা? মুম্বাই, লুরু, ভেলোর? সাথে আর্মি আছে তো?
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত