আচ্ছা কার্ড রাইস সবসময় ওরম টিটকেমার্কা দই দিয়েই হতে হবে কেন? ধরুন কার্ডের মত কোনো কাটলেট বানালেন, তারপর রাইসের মধ্যে খাড়াভাবে দাঁড়িয়ে থাকে, এরম্ভাবে গুঁজে দিলেন। তালেই তো কার্ড রাইস হয়ে গেল, অত বাজে খেতেও হল না। বি ইনোভেটিভ অলোয়েজ।
kc | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:০৯ | 178.61.96.29
কার্ড রাইস দে যেমন করে বলল, ওরকম করে আমাদের বাড়িতেও হয়। বেশ সোন্দোর লাগে। সঙ্গে মসুর ডালের বড়া থাকলে তো কথাই নেই।
kumu | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:০১ | 122.176.32.39
আপুনেরা যা ইচ্ছে করেন,আমি একন বাড়ী যাব,তাপ্পর কার্ড রাইস বানাব,তাপ্পর কোন অঘটন হলে দে-কে খবর্দেব।
phutki | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:৫২ | 14.99.107.246
কার্ড রাইস আমিও সযত্নেই পরিহার করি। ও বস্তু আমার ও চলে না।
bb | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪৪ | 117.195.164.112
এটা Phutkiর জন্য- আমি হায়েদ্রাবাদে আছি ১১ বছর আজ পর্যন্ত কার্ড রাইস সযত্নে পরিহার করেছি। আমার moto এক্ষেত্রে কিছুটা সিকির মত - Between Curd Rice and Death by Hunger, I will prefer the later
ডিঃ - ইহা মস্করা মাত্র।
Bratin | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪৩ | 122.248.183.1
প্রথম দুটো কী x আর তৃতীয় টা y ?
ppn | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪২ | 202.91.136.71
আপেল, আঙুর আর বেদানা আপাতত এই তিনরকম ফল দেখেছি।
Bratin | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪০ | 122.248.183.1
হাইলি সাসপিস্যাস!!
aka | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৩৫ | 75.76.118.96
কমরেড আমি একখান মিষ্টি মিষ্টি ঝাল ঝাল কার্ড রাইস খেয়েছি। তাতে আবার ফলমুল দেওয়া। দিব্য।
phutki | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:০৮ | 121.241.218.132
আমার এক মামা সেকেন্দ্রাবাদে থাকেন আজ প্রায় বছর তিরিশ। একমাত্র দুঃখ তাঁর, মেয়ে কার্ড রাইস ভালবাসে। আক্ষেপ শুনে খুব মজা পেয়েছিলাম। তবে এই কার্ড রাইস টা আমি ট্রাই করব।
Bratin | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:০৭ | 122.248.183.1
আচার বলতে মনে এলো একটু আগে ১০০ গ্রা আচার খেলাম কুলের। হেব্বি!!
ppn | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:০৫ | 202.91.136.71
হ্যাঁ, কার্ড রাইস টক হয় না। তবে ওই আর কী, আচার ছাড়া খাওয়া মুশকিল।
kumu | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:০৪ | 122.176.32.39
পোলাপানগুলার খালি খাই-খাই-খাই।অবিশ্যি এই তো বয়েস-খাওয়ার/খাওয়াবার।
de | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৫৯ | 180.149.51.68
হ্যাঁ কার্ড-রাইস -- এবং এক্কেবারে টক নয়!
আরে অ্যাতোক্ষণ ধরে লাল-দইয়ের গপ্পো চলছিলো কিনা তাই সাদা দই বল্লাম :))
vc | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৫৭ | 121.241.218.132
ট্রাই করতে গেলে সেদিন সকালে ঘরে চূনকাম করতে হবে। "ফ্রেশ সাদা ঘরে" কীনা;-)
phutki | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৫৪ | 121.241.218.132
এটা এটা এটা তো কার্ড রাইস !!! সাহস করে একবার ট্রাই নিতে হয় তাহলে।
চেরীর চে' মিষ্টি করমচা অন্নেক ভালো খেতে! সক্কাল সক্কাল ফ্রেশ সাদা ঘরে পাতা দই নুন,অল্প চিনি আর লংকা গুঁড়ো দিয়ে ফেটিয়ে নিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে মেখে রেখে হাল্কা গরম দুকাপ দুধ ওর মধ্যে ঢেলে দিতে হয়। এরপর তিন-চার ঘন্টা রেখে দুপুরবেলা তেলে সর্ষে-শুকনো-লংকা-কারিপাতা ফোড়ন দিয়ে ওর মধ্যে ঢেলে মিক্স করে নিতে হয়। চাইলে ধনেপাতা কুচিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এরপর ঝাল-ঝাল আলুর তরকারী আর আচার দিয়ে ওটা খেতে হবে। গরমকালে দারুণ লাগে!
ধুর, লাল মিষ্টি দই হল দেবভোগ্য জিনিস। ওই জিনিস ভাত দিয়ে খেলে ভাত ও দই দুয়েরই গঙ্গাপ্রাপ্তি।
Ho | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:১২ | 121.242.160.180
করমচা? কী জানি। ছবি তো আর তুলে রাখিনি। তাহলে সত্যাসত্য বিচার হয়ে যেত। তবে তার যা টেস্ট ছিল, ওই ডিম্পির লস্যি তার চেয়ে ভালো হওয়া সম্ভব নয়। সব সময় বেশী দামেই যে ভালো জিনিস পওয়া যায় তা তো নয়।
তেমনি শ্রীমানী মার্কেটে এক বুড়ো নানান রকমারী শরবত বানাতো। আমার বাবা কাকাদের সময় সে জোয়ান ছিল। বিবেকানন্দ রোড থেকে হাঁটতে হাঁটতে এলেই ওই বুড়োর শরবত মাস্ট। আমি যখন যাই, তখন তার পড়তির দিকে বয়েস, কিন্তু হাতের তারে বোধায় কোনো বদল হয়নি। অনেকদিন আগে অবশ্য। বাসে আসতে এখন তাকে কিন্তু আর দেখতে পাই না।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন