ননভেজ খাবারের ধোঁয়া নাকে ঢুকলে জৈনদের রাজস্থানের কোন মন্দিরে গিয়ে প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়।
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩৬ | 121.242.15.238
তোমরা কি এক্ষপেক্ট করো রেস্তোরাঁয় ভেজ খাবারগুলো সব আলাদা হাতা-খুন্তি দিয়ে রান্না হয়? যাদের এতটাই খুঁতখুঁতেমো তাদের স্ট্রিক্টলি ভেজ রেস্তোরাঁয় যাওয়া উচিত।
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩৪ | 121.242.15.238
কানের কাছে একটা ভয়ংকর কংকল চলছে - স্পিকারে ওপাশ থেকে যেটা আসছে সেটা যে কি ভয়ংকর ইংরিজী না শুনলে বুঝবে না। ওপাশে প্রবাসী বাঙালী তবে প্রি-লার্নিং ইংলিশ(;-))। আমার রীতিমতন কান কট্কট্ করছে।
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩২ | 198.179.147.71
দুটো একই সঙ্গে ভেজে থাকলে সত্যিই খুব অন্যায় করেছে।
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩১ | 198.179.147.71
আমার কাছে জরুরি এমন কোনো ফ্যাক্টর থাকলে আম্মো বুলেটীন বোর্ড ভরসা না করে থেকে মাস-মেইল ফরোয়ার্ড করতাম। ভেজটা আমাদের জন্য জরুরি কিছু নয় তো তাই একটু ট্রিভিয়াল লাগছে বোধ হয় তোমার ঃ-)
তবে ম্যাকডোনাল্ড ইত্যাদীরা যদিও সিম্বল দেয় --রান্নাঘরে কি করে তা কে জানে!
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৭ | 121.242.15.238
এফেক্টিভ ক্যাম্পেন। নিগ্ঘাৎ কলেজে রাজনীতি করতো;-)
Arpan | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৬ | 204.138.240.254
চাপ বললাম এই কারণেই যে এইসব পোস্ট করার জন্য কোংপানির বুলেটিন বোর্ড আছে। খামোখা লোকজনকে ধরে ফরওয়ার্ড করার ক্ষী আছে? ননসেন্স।
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৩ | 121.242.15.238
এর আগে ম্যাকে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানানোর সময় তেলে চর্বি মেশানো নিয়ে একটা কেস হয়েছিলো না? সে তো পুরো আন্তর্জাতিক ঘটনা।
Arpan | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০১ | 204.138.240.254
কিছু লোকের জেবনে ক্ষী চাপ! এই মেল লোকজনকে ধরে ধরে ফরোয়ার্ড করছে।
Today I had a strange experience at CUPPA cafeteria.
I ordered a Chicken Burger for myself and French Fries for my colleague who is a vegetarian. I noticed that they make French fries and Chicken piece (for the Burger) in same oil and together.
I cancelled my order but informing you to take further actions. Please do inform and advise the CUPPA folks and correct this at the earliest.
Meanwhile I am informing my fellow colleagues who are vegetarians to avoid taking food from CUPPA until we receive further notice from you/Admin.
de | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০১ | 59.163.30.2
কেমন একটা চিৎ-পাৎ-বং মতো শুনতে হলো!
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৮ | 198.179.147.71
তবে সেটা ২০০৫ এ।
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৮ | 198.179.147.71
আমি কিন্তু সাড়ে তিন হাজারে বাড়িভাড়া পেয়েছিলাম । দোতলায় একটা ঘর, কিচেন, টয়লেট, আর বড়সড় খোলা ছাদ কাম বারান্দা। কী ভাল ছিল।
dipu | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৬ | 61.12.12.83
এখানকার একটা বংঅ্যাসে মেম্বার হওয়ার জন্য বাঙালিয়ানার পরীক্ষা দিতে হয়। ধুতি পরো কিনা, কবিতা আওড়াওতো দেখি এইসব।
Arpan | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৫ | 204.138.240.254
বোঝা শক্ত নয়। এই পাতায় হিন্ট দিসিলা। ঃ)
Samik | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৪ | 219.64.11.35
চিত্তরঞ্জন পার্কের স্নব বাঙালিদের একটা লোকাল নাম আছে। চিৎ-পাক-বং।
তবে তার বাইরেও, সি আর পার্কের বেশ কিছু বাঙালি পরিবারের সাথে আমার আলাপ আছে। এখানে দীর্ঘদিন থাকতে থাকতে বাঙালিরা এমনিই একটু নন্-বং হয়ে যায়। সি আর পার্ক তার ব্যতিক্রম নয়। তবে ওখানে থাকলে এখনও বাঙালিয়ানাটা ধরে রাখা যায়, এই আর কি। কালিবাড়িতে সবসময়েই কোনও না কোনও কালচারাল প্রোগ্রাম হচ্ছে, সামনের মার্কেটে ক্যাসেটের দোকানে সর্বদা বাংলা গান, বাংলা নাটক, ফুটপাথে তাড়াতাড়া দেশ সানন্দা আবাপ আনন্দলোক। সমস্ত মার্কেটের নব্বই পার্সেন্ট দোকানদার বাঙালি, যারা নয়, তাদেরও বাংলা শিখতে হয়। মাছের বাজারটা পারফেক্ট। সমস্ত ব্যাংকের সাইনবোর্ডে বাংলা লেখা, ইত্যাদি ইত্যাদি।
তবে সি আর পার্ক খুব হাই এন্ড বড়লোক বাঙালিদের জায়গা। ওখানে ভাড়া থাকতে গেলে খরচায় পোষাবে না। সেম উইথ ভসন্ত কুঞ্জ। উৎপটাং বড়লোকদের জায়গা।
de | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৩ | 59.163.30.2
মুম্বইয়ের নাকুঁচুদের শোঅফ দুগ্গাপুজোয় সময়কার এক দারুণ শো -- আমার তো দূ-- রে একটা চেয়ারে বসে দেখতে ভালোই লাগে!
Rajdeep | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫২ | 202.79.203.59
ডোভার লেন এলকার মত নাকুঁচু বাঙালি পৃথিবীর কোথাও থাকতে পারে না
Rajdeep | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫০ | 202.79.203.59
অর্পণ ঠিক ধরেচো ঃ-) মানে চাক্রির ব্যাপারটা
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫০ | 121.242.15.238
হুঁ - সি আর পার্ক পিনোকিও-তে ভত্তি বটে। একটা করে ঢপ দেয় (রাজাউজির মারে) আর কয়েক ইঞ্চি করে বেড়ে যায়।
dipu | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫০ | 61.12.12.83
নাকুঁচু বাঙালীর অভাব কোত্থাও নেই।
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৮ | 198.179.147.71
আমারও অসুবিধে হয়নি। কারো সঙ্গে মেশার চেষ্টা করিনি অবশ্য। বোর লাগলে কালীবাড়ির লাইব্রেরিতে গিয়ে বই পড়তাম। ব্যস।
de | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৭ | 59.163.30.2
পিনোচ্চিও!!
Rajdeep | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৭ | 202.79.203.59
মেয়ের সামনে মাসে দুবছর হবে , মাস ছয়েক-সাতেক পরে কোনো প্লেস্কুলে ভর্তি করার ইচ্ছা আছে
rabaahuta | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৬ | 203.99.212.53
আমার আবার নাক উঁচু লোক মন্দ লাগেনা। সামাজিকতা করার পোশ্নো ওঠেনা।
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৩ | 121.242.15.238
মিনিমাম দেড় ফুট (নাক)
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৩ | 198.179.147.71
কিন্তু জায়গাটা ভাল। আমি ওখানে ছিলাম, কালীবাড়ি আছে না একটা? তার পাশের গলিতেই ভাড়া থাকতাম। রান্না করতে ইচ্ছে না করলেই অফিস থেকে ফেরার পথে সোজা কালীবাড়িতে খেয়ে বাড়ি ঢুকতাম। মাসের বেশির ভাগ দিনই তাই হত ঃ-) শনিরোব্বার পাঁচ মিনিট হেঁটে মাছের বাজারে গিয়ে ফেরার পথে পাঁটার ঘুগনি, চপ আর মিষ্টিফিষ্টি কিনে বাড়ি ফিরতাম ।
রাজদীপকে তা বলে ওখানে থাকতে বলছিনা , যাতায়াত করতে হাল খারাপ হয়ে যাবে ঃ-)
rabaahuta | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৩ | 203.99.212.53
আমিও তাই ভাবতাম। লা.জ.দি পড়ে কিঞ্চিৎ ঘুরেফিরে মত পাল্টেছি।
de | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪২ | 59.163.30.2
এগারোর আনন্দে কল্কেতা ছাড়া! ভবানীপুরে একটা খবর দিলে হয়!
সিয়ার্পার্কের বাঙালী নাক কতখানি উঁচু?
rabaahuta | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪১ | 203.99.212.53
কোন চলমান জিনিসকে আমি কক্ষনো চাপা দিইনি ঃ)
intellidiot | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪১ | 61.8.134.18
রাজদীপ, কোন ২য় অপশন থাকলে ওমুখো হইয়েন না। গুরগাঁও/নয়ডা অত্যন্ত খাজা জায়গা।
byaang | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪০ | 122.172.49.81
সত্যি বাবা, সিআর পার্কের বাঙালীগুলো বড্ড নাকউঁচু টাইপ ছিলো। শুধু মাছ খাওয়ার জন্য ঐ ভিনদেশিদের সাথে থাকা পোষায় না।
Arijit | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৮ | 121.242.15.238
সিআর পার্কে বাড়ি পাওয়া কঠিন, গুচ্ছ ভিড় আর নাকউঁচু বাঙালীতে ভর্তি। ওচ্চেয়ে লাজপত নগর থেকে অটো করে সিআর পার্কে গিয়ে মাছ কিনে আনা ভালো।
byaang | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৮ | 122.172.49.81
যাতায়াতের কথা হচ্ছে বুঝি! তাহলে আমারটা শোনো। ১) থাকতাম থানে ওয়েস্ট, আপিস ছিল ওরলিতে। রোজ ৪০ কিমি যেতে আর ৪০ কিমি ফিরতে। সকালে চার্টার্ড বাসে ঘুমোতে ঘুমোতে যেতাম, দেড় ঘন্টা লাগতো আর ফিরতাম বাস, লোকাল ট্রেন আর অটো করে, ফিরতে লাগতো ৩ঘন্টা। ২) থাকতাম গুরগাঁও, আর আপিস ছিল নয়ডাতে, কেমন করে যেতাম-আসতাম শুধিও না সেই যমযন্ত্রনার কথা! দিনে প্রায় ৬ঘন্টা লাগতো শুধু যাতায়াতে।
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৮ | 198.179.147.71
অন্যান্য কারণ বলতে? ড্রাইভ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছিলে? কজনকে চাপা দিয়েছো?
rabaahuta | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৭ | 203.99.212.53
দ্বারকার কোন সেক্টর থেকে যাচ্ছো সেটার ওপর নির্ভর করছে, তবে পাশাপাশি দুটো জায়গা, রাস্তাঘাট অসাধারন। আমি সেক্টর ১১/১২/১৩/১৪ ঐসব গেছি, সহজ যাতায়াত গুরগাঁও। আর আমার মহারাষ্ট্রের রেজিষ্ট্রেশনওলা গাড়ি, ছমাস কলকাতা, আড়াই বছর দিল্লী, এবং এখন আবার কলকাতায় চালাচ্ছি। অন্যান্য কারণে পুলিশ ধরেছে নানা সময়, তবে রেজিষ্ট্রেশন নিয়ে কিছু বলেনি। কলকাতায় অবশ্য একটু চিন্তায় থাকি, কিন্তু দিল্লী/এনসিআরে তো আদ্ধেকই বাইরের গাড়ি।
Arpan | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৬ | 204.138.240.254
আর মনে হচ্ছে কমরেড নতুন চাগ্রী বাগাইছেন। ঠিক না ভুল?
san | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৫ | 198.179.147.71
বাঙালি মিষ্টি/খাবার খেতে গেলে তো সিআর্পার্কে থাকা বেস্ট অপশন ঃ-)
সিআর্পার্কের মাছের বাজারে কী ভালোভালো মাছ আসে। আমি অবশ্য কয়েক মাস মোটে ছিলাম।
Kartuj | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৫ | 125.20.3.146
নিজের বাহন তো অনেকেরই নাই, তাই ঐ দিকে জনগণ আপিস বাহনের ওপরেই বেশী ভরসা করে। তাতে মোটের ওপর ভালই চলে যায়।
Rajdeep | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৩ | 202.79.203.59
এগারোর আনন্দেও তো হতে পারে ;-)
Arpan | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩২ | 204.138.240.254
এক শহরে থেকে অন্য শহরে যাবার জন্য পঞ্চাশ মিনিট তো দিব্যি ভালো। লোকজন লুরুর একপ্রান্তে থেকে অন্যপ্রান্তে অফিস করে। দেড় আর দেড় তিনটি ঘন্টা রাস্তায়। যারা অফিসের বাসে টাসে যায়, তারা ওই সময়টা দিব্যি ঘুমিয়ে নেয়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন